নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেহরি নিয়ে ব্যবসা

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৩৭

আমি এই পোস্টটা যখন লিখছি তখন আমার এলাকায় একদল ছেলে রোজার জন্য মানুষকে ডাকছে । আরও ভাল করে বললে চিৎকার চেঁচামিচি করছে । কদিন থেকে আবার দেখছি হ্যান্ড মাইক নিয়ে মানুষকে ডাকছে ! এখন এই যুগে এই ডাকাডাকির কি আসলেই কোন দরকার আছে?
অপ্রয়োজনীয় একটা কাজ ! এবং মানুষকে বিরক্ত করার কাজ !

তবুও আপনাদের অনেকের কাছেই মনে হতে পারে যে রোজার জন্য মানুষকে ডাকাডাকির ব্যাপারটা খুব মহান মনে হতে পারে !
আমার কাছেও প্রথম প্রথম ব্যাপারটা এমনই মনে হয়েছিল । বিশেষ করে যখন আমি প্রথম ঢাকাতে এলাম, তখন রোজার সময়ে দেখতাম একদল ছেলে রাতের বেলা সেহরিতে মানুষজনকে ডাকছে ।
তখন মনে হয়েছিলো আহ ! কতই না ভাল একটা কাজ !

আমাদের এলাকাতে এমন কাজ কেউ করে না । অবশ্য এটা কোন দরকারও পড়ে না । সবার কাছে তখন ঘড়ি আছে, এলার্ম ক্লক । তখনও মোবাইল এতোটা প্রচলন হয় নি । সেহরিতে যা ডাকা সবই মসজিদের মাইকেই । আর তাছাড়া গ্রামের মানুষদের ভেতরে প্রাকৃতিক এক ঘড়ি আছে । তারা এমনিতেই জেগে যায় সময় মত। আলাদা ডাকাডাকির দরকার পড়ে না !

যাই হোক, ঢাকাতে এসে এই ছেলে গুলোর কাজ দেখে আমার মন ভাল হয়ে গেল ! আমার মনে হল আরে এরা এমন ধর্ম কর্মে মন দিয়েছে । অবশ্য সেই ভুল আমার ভাঙ্গল কদিন পরেই । বিশ রোজা পার হতেই একদিন এক ছেলে আমাদের ফ্লাটের দরজায় এসে হাজির হল। চেহারা দেখে মোটেই ভদ্র মনে হল না । পাড়ার বখাটেদের চেহারা যেমন তেমন !
আমার মনে আছে আমিই দরজা খুলে দিয়েছিলাম । দরজা খুলে দিতেই সেই ছেলেটা আমার হাতে একটা রশিদ ধরিয়ে দিল । আমি বললাম, এটা কিসের ?
সে বলল, আমরা রাতে ডাকি সেইটার !
আমি প্রথমে ঠিক বুঝতে পারলাম না । রাতে ডাকি মানে কী !
সে আবার বলল, রাতে আমরা সেহরিতে ডাকি !
ব্যাপারটা হজম করতে আমার কিছুটা সময় লাগল । মানে হচ্ছে আমি যেটা মহান কাজ মনে করছিলাম এটা আসলে এদের একটা ধান্দা ! ধর্মকে কাজে লাগিয়ে ধান্দাবাজি ! রাতে এরা ডাকে এই জন্য এদের এখন টাকা দিতে হবে । এমন একটা কাজের জন্য যার কোন দরকার আসলে নেই ।
আমি কিছু বলতে পারলাম না । আমাদের কথা শুনে আমাদের ফ্ল্যাটে থাকা এক বড়ভাই এল । সে রশিদটা দেখে বলল, আমরা কোন টাকা দিবে না ।
ছেলেটা তখন বলল, দিতে হবে !
বড়ভাইও কম যায় না । সে সাফ জানিয়ে দিল কোন টাকা দেওয়া হবে না । তবে সেই ছেলে চোখ মুখ রাগত ভাবে বলে গেল যে টাকা কিভাবে না দেয় সেটা সে দেখে নেবে !
অবশ্য পরে কী হয়েছিলো আমি জানি না । তার পরের দিনই আমি বাড়িতে চলে আসি !

এরপর থেকে এটার উপর বিরক্তই জন্মালো । এরা এই যে রাতের বেলা চিৎকার চেঁচামিচি করে মানুষকে বিরক্ত করতে এর ভেতরে কোন ধর্ম নেই, কোন ধর্মীয় প্রাপ্তি নেই আছে কেবল টাকা কামানোর ধান্দা !
প্রতিবছর এরা এই একই কাজ করে । এদের এলাকা ভাগ করা থাকে । পাড়ার সব থেকে বখাটে নেশাখোর যেগুলো আছে তারা এই কাজে নিয়যিত । ২০ রোজা পার হলেই এবার এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে রশিদ দিয়ে টাকা নিতে থাকবে । টাকা না নিলে মস্তানী করে ! ধর্মকে কাজে লাগিয়ে চাঁদাবাজী!

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আজিব! এরে ধরে তো মাইর দেয়া দরকার ছিল। মসজিদে জোরে সাউন্ড করে আজান দেয়া পর্যন্ত নাকি ধর্মে নিষেধ। এসব ডাকাডাকির কোন দরকারই নেই।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: এর সাথে ধর্ম জড়িত । কিছু বলতে গেলেই ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগবে অনেকের । তাই সহ্য না করে উপায় নেই ।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০৭

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: আমরা যখন ছোট তখন বিভিন্ন রকম গান গেয়ে সেহরির জন্য ডাকা হত। এটা কাসিদা নামে পরিচিত। এদের কেউ টাকা চাইত কেউ চাইত না। তাদের আচরণেও সংযম এবং ভদ্রতার ঘাটতি ছিল না। তখন মাদকের এরকম ভয়ংকর তান্ডবও ছিল না। অনেকে স্বেচ্ছায় টাকা দিয়ে দিত। কিন্তু বর্তমান যুগটাই খারাপ। ময়লা ফেলার ব্যবসা থেকে শুরু করে সব কিছুই এখন ক্ষমতাসীন দলের হস্তক্ষেপে হয় এবং সমাজের বেশির ভাব ক্ষেত্রই এখন সরকার সমর্থিত নেশাখোরদের হাতে। এই সন্ত্রাসীরা যখন যে দল ক্ষমতায় আসে তখন তাদের ছত্রছায়াই কাজ করে। এদের নেই কোন রাজনৈতিক পরিচয়।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: স্বইচ্ছেতে টাকা দিলেও এই ভাবে রাতের বেলা জ্বালাতন করা কোন অধিকার কারো নেই । প্রশাসনের এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ !

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুনেছি গুজরাটিরা নাকি ব্যবসা-বানিজ্যে খুবই পাকা। তবে তারা আমাদের ব্যবসায়ীদেরকে দেখলে লজ্জা পাবে। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা..........টু বি মোর প্রিসাইস রমজান নিয়ে ব্যবসা, হজ্জ নিয়ে ব্যবসা যদি করা যায় তাইলে সেহরী নিয়ে ব্যবসা করতে অসুবিধা কি? আপনে হুদাই কমপ্লেইন করেন।

ভোররাতে উইঠা জোর গলায় ডাকাডাকি করলে কতো ক্যালোরী খরচ হয় আপনের কোন আইডিয়া আছে? এই ক্যালোরী পূরণ করতে যেই খানা-খাদ্য খাইতে হয় তার ট্যাকা কে দিব? ;)

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের দেশে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে সব থেকে লাভ জনক ব্যবসা ! এবং এই ব্যবসা যুগযুগ ধরে আমাদের দেশে চলে আসছে । আর যুগযুগ ধরে এগুলো চলবে ! এতে আমাদের কেউ টেক্কা দিতে পারবে বলে মনে হয় না !

এখন কেউ যদি নিজের ক্যালোরি নিজেই খরচ করে তার জন্য আমি কেনু টাকা দিবো বলেন ! যত ইচ্ছে ক্যালোরি খরচ করুক !

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৪৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মাইকে আজান দেয়া কিংবা মানুষকে সেহরির জন্য ডাকাডাকি করার কোন বিধান কখনো চোখে পড়েনি। ছোট বেলায় সেহরির ডাকাডাকি আমিও দেখেছি। মাঝে ডাকাডাকির পরিবর্তে হামদ-নাত এর মতো গাইতেও শুনেছি। তখন অবশ্য মোবাইল ছিলো না, রশিদও ছিলো না। এখন বিষয়গুলো খুবই নোংরা পর্যায়ে চলে গেছে মনে হচ্ছে। দীর্ঘদিন প্রবাসে আছি তাই দেশের হাল হকিকত মাঝে মধ্যে ভালোভাবে বুঝতেও পারি বলে মনে হয় না। ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: এরকম বিধান কোথাও নেই । তবে এটা নিয়ে কথা বলার কোন উপায় নেই । বলতে গেলে ফল মোটেও ভাল হয় না । কারো না কারো ধর্মানূভিতে আঘাত লেগে যাবে !
এটা রীতিমত চাঁদাবাজি !

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঢাকায় আমি কখনো যেখানে থাকি এমন ডাকাডাকির জন্য টাকা কালেকশন করতে দেখিনি।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক এলাকাতে নেই তবে বেশির ভাগ এলাকাতেই এটা আছে ।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:১০

ফ্রেটবোর্ড বলেছেন: এটা কিভাবে হলো ? আমি পোস্ট দেয়ার পর দেখি আপনার বিষয়ও তাই।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার একটু আগে পোস্ট দিয়ে ফেলেছি ! আমি ডাকাডাকি শুনে পোস্ট লিখতে বসলাম । অবশ্য প্রতিদিনই আমি ভাবি এটা লেখার জন্য । আজকে দিলাম কী মনে করে !

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



এটা বলে কাসিন্দা গান।
এলাকার মস্তান ছেলেপেলেরা রাতে চিৎকার চেঁচামেচি করে এই গান গায় এবং প্রতিটি ঘরে গিয়ে চাঁদা আদায় করে ।
সে চাঁদার না পরিমাণও কম না।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের এলাকাতে এই জিনিস নেই । আমরা ছোটবেলা থেকে এমন কিছু দেখি নি । ঢাকাতে এসেই প্রথম দেখি ।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সাধারণত হিরোইঞ্চি আর চোর ছ্যচ্ছরদের কাজ হচ্ছে রমজান মাসে ডাকাডাকির নামে টাকা তুলা, এগুলো আসলে চাদাবাজি।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: পাড়ার বখাটে গুলো এই কাজ করে !

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এটা একটা। আরেকটা হয় শীতকালে ওয়াজের নামে। এবং এগুলো চলতেই থাকবে। যেহেতু ধর্মের ছোঁয়া আছে, লোকজন মেনে নেবে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: ওয়াজের থেকে বড় ধর্মীয় ব্যবসা আর নেই । এটা নিয়ে তো কোন কথা বলারই উপায় নেই।

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: ব্যাপারটা চাঁদাবাজির পর্যায়ে চলে গেছে। দেশে এখন এরকম কিছু হয় জানতাম না! স্থানীয় এলাকাবাসী এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: একমাত্র প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই জিনিস বন্ধ হবার নয় । কিন্তু এই কাজ কি হবে ?

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

রানার ব্লগ বলেছেন: নেশা খোরদের ঈদ কালেকশান

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: সত্য । ঈদ কালেকশান অবশ্য আরো অনেকেই অনেক ভাবেই করে থাকে !

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আমার কোচিং থেকে রোজা শুরুর পর থেকে কয়েকজন ইফতারির জন্য টাকা নিয়ে গেছে। সবাই এলাকার নেতা গোছের পোলাপান। আদৌ এরা কাউকে ইফতারি করায় কিনা কে জানে? ঝামেলা এড়াতে টাকা দেই, কিন্তু মনের মাঝে খচখচ করে। এদের পিউর ধান্ধাবাজ লাগে।।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: এমন চাঁদাবাজি সব জায়গাতেই চলে । ধর্মকে কাজে লাগিয়ে এই কাজ গুলো চলে সব স্থানে !

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

ধুলো মেঘ বলেছেন: গোফরান সাহেব এত ধর্ম বিশারদ হলেন কবে? কোন ধর্মে আছে মাইক দিয়ে আজান দেওয়া নিষেধ?

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: মাইক দিয়ে আযান দেওয়ার বিধান আসলেই কি কোথাও আছে?

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯

BM Khalid Hasan বলেছেন: ঘটনাটা সত্য এবং দুঃখজনক। গ্রামে ছেলেপেলে বখাটে হলেও মুরুব্বিরা কিছু বললে শুনে। শহরের মহল্লাতে সবকিছু এলাকার পাতি মাস্তানেরা নিয়ন্ত্রণ করে। তাই দেখে নেওয়া জিনিসটা আদতেই ঘটে। অনেকে ইফতারির কথা বলে টাকা নিয়ে সেই টাকাতে উল্টাপাল্টা কাজ করে।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: এই রকম কাজ চলছে । সব থেকে ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে এটার গায়ে ধর্মের লেবাস লাগানো হচ্ছে ।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমাদের এলাকায় এই ডাকাডাকি মসজিদের মাইকে হয়। যদিও এর কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না আমার।


ফ্রেটবোর্ড একই টাইপ পোস্ট করেছেন।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: কোন দরকারই নেই । এখন সেহরীর জন্য এসব ডাকার কোন দরকার নেই ।

আমার পোস্টের পরপরই ওনার পোস্ট এসেছে।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

আহলান বলেছেন: এটা এখন কমন প্র্যাক্টসি .... না দিলে কখন কোন ক্ষতি করে বসে, তার ঠিক নাই।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: এই ভয়েই অনেকেই দিয়ে দেয় । নয়তো এদের টাকা দেওয়ার কোন মানেই নেই।

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: মধ্যরাতে অযথা মানুষদের অত্যাচার করা হচ্ছে । পুলিশ ইচ্ছে করলেই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে কিন্ত নিচ্ছে না।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: পুলিশ চাইলেই একদিনেই এসব বন্ধ করে দিতে পারে । কিন্তু চাইবে কী?

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: @ ঢাবিয়ান , এরা পুলিশকেও ভাগা দেয় ।

১৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৬

আরইউ বলেছেন:



অপু, সম্ভবত ঢাকা শহরের সবাই এই জিনিসের ভুক্তভোগী!

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: মোটামুটি সবাই । তবে অভিজাত এলাকা গুলো সম্ভবত এগুলো মুক্ত ।

২০| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৪৬

শার্দূল ২২ বলেছেন: বেশিরভাগ ধার্মিকের কাছে ধর্মটা ধান্ধায় পরিণত হয়েছে। আর ছেলে গুলোতো এমনিতেই অধার্মিক।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১০

অপু তানভীর বলেছেন: সব থেকে লাভ জনক ব্যবসা !

২১| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আজ থেকে দেড় হাজার বছর আগে পৃথিবীতে মাইক নামক কোন যন্ত্র ছিল না।
সুতরাং মাইক ব্যবহার করে যাবে কিনা এ ব্যাপারে হাদিস কোরানে কিছু থাকার কথা না।
এগুলো ওই আমলের গ্রন্থ।
এই আমলের সুবিধাবাদী হুজুররা মাইককে বৈধ করেছে।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: হুজুররা এমন অনেক কিছুই বৈধ করে নিয়েছে ধর্মের নাম করে !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.