নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জীবদ্দশায় এই বর্তমান অনির্বাচিত অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রতি যতটা জনসমর্থন রয়েছে আর আগের কোন নির্বাচিত সরকারের বেলায় এতোটা জনসমর্থন ছিল কিনা আমার জানা নেই। সবাই আশা নিয়ে এই সরকারের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। তার মানে কিন্তু এই না আজকেই এক চুটকি এক দুই মাসেই এই দেশের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ড. ইউনুসের কাছে আলাদিনের চেরাগ আছে, সেটা সে ঘষে জ্বীন বের করবেন আর সব কিছু সমাধান হয়ে যাবে একদিনেই। এমনটা আপনারা আশা করেন কিনা আমি জানি না তবে আমি অন্তত করি না । আওয়ামীলীগ সরকার নিজ আমলে যা আকাম করে গেছে তা পুরোপুরি ভাবে আদৌও কোন সরকারের পক্ষে পরিস্কার করা সম্ভব কিনা সন্দেহ আছে।
আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি। সেটা শতভাগ নির্মুল করা বোধকরি কারো পক্ষে সম্ভব না। অন্তত এই এক দুই মাস কিংবা এক দুই বছরে তো নয়ই । সেটা নিয়ে এখন আপাতত কোন অভিযোগও নেই। এতো এতো দিন মানুষ নির্যাতন সহ্য করেছে আরও কয়েকটা মাস না হয় অপেক্ষা করুক । সেই অপেক্ষা করাটা কোন সমস্যা না । কিন্তু মানুষের নিরাপত্তার ব্যাপারটা ! এটা তো অপেক্ষা করার মত ব্যাপারটা না ! সরকারের কি উচিৎ ছিল না ক্ষমতা গ্রহনের পরে সবার আগে এই দিকটাতে বেশি নজর দেওয়া, সর্বোচ্চ চেষ্টা করা? সেটা কি করা হয়েছে?
শেখ হাসিনার পতনের পরে কয়েকটা দিন দেশে কার্যত কোন সরকার ছিল না । কোন প্রশাসন ছিল না । সেই সময়ে নিরাপত্তার অবস্থার অবনতি হওয়াটা স্বাভাবিক । সেটা না হয় মেনে নিলাম। সরকার গঠনের পরে পুলিশ ছিল না। সেই সময়েও না হয় মেনে নেওয়া গেল। কিন্তু এক মাসের বেশি যখন পার হয়ে গেল তখনও অবস্থা আগের মতই কেন রয়েছে ?
দেশের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন এই সরকারের উপরে রয়েছে কিন্তু এইটা কি সরকারের ব্যর্থতা নয়?
যে কোন বড় আন্দোলন কিংবা সরকার পতনের পরে এই মড জাস্টিসের ঘটনা ঘটে। কিন্তু সেটা তিন চার দিনের ভেতরেই শান্ত হয়ে আসে। আজকে এক মাসের বেশি সময় ধরেই এই কাজ এখনও চলছে। ড ইউনুস সরকার এটা বন্ধের জন্য কোন প্রকার ব্যবস্থা এখনও গ্রহন করছেন না। হয়তো চেষ্টা করছেন তবে এখনও কার্যত সেই ব্যবস্থার চিত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি না।
যেটা অন্যায় সেটা সারা জীবনই অন্যায়। একজন মানুষের হাজারটা অপরাধটা থাকতে পারে। কিন্তু দুইশজন মানুষ সেই মানুষটাকে পিটিয়ে মেরে ফেলাটা কোন ভাবেই জাস্টিফাই যায় না। হতে পারে না । পৃথিবীর সব থেকে জঘণ্য মানুষের ক্ষেত্রেও এমনটা ঘটলে সেটা অন্যায় হবে। ড ইউনুস সরকার এখনও পর্যন্ত এটা ঠেকাতে ব্যর্থ। তিনি সামনে কী করবেন সেটা সময়ে বলে দিবে, হয়তো অনেক সংস্কার করবেন আবার হয়তো অনেক কিছুই করতে পারবেন না। কিন্তু তার ক্ষমতা গ্রহনের পরে যতগুলো এমন মড জাস্টিসের ঘটনা ঘটেছে তার দায়ভার শুধু মাত্র তার সরকারের ।
সবার আগে দেশের মানুষের জান মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন এবং এই জনগন বলতে আমি আওয়ামীলীগের কথাও বলছি। দয়া করে আরেকটা আওয়ামীলীগ হয়ে যাইয়েন না। আওয়ামীলীগের আমলে আমরা দেখেছি যাকে তাকে মেরে, খুন করে শিবির ট্যাগ দিলেই, ব্যাস সব সমাধান হয়ে যেত। কেউ এটা নিয়ে কোন কথা বলত না। এখন এই সরকারের আমলেও যদি একই ভাবে আওয়ামীলীগ ট্যাগ দিয়ে, কোন প্রকার বিচার না করে শুধু মাত্র আওয়ামীলীগ হওয়ার কারণে মেরে ফেলাটা জায়েজ হয়ে যায় তাহলে বিশ্বাস করেন ঐ আওয়ামীলীগ আর আপনাদের ভেতরে কোন পার্থক্য থাকবে না। যারা অন্যায় করেছে সবাইকে ধরে শাস্তির ব্যবস্থা করেন। সেটা হচ্ছে ন্যায় বিচার কিন্তু মড জাস্টিস করে, যে কাউকে ধরে, আওয়ামীলীগ ট্যাগ পিটিয়ে মেরে ফেলা, মারধোর ,অপমান করা কোন ভাবেই ন্যায় বিচার নয় !
গত কয়েক দিনে মাজারে হামলা হয়েছে, দেওয়ানবাগির আস্তানা ভেঙ্গে আগুন দেওয়া হয়েছে। আমি তীব্র ভাবে দেওয়ানবাগি অপছন্দ করি, মাজার অপছন্দ করি, তাই বলে কি আমি হামলা করতে পারি? এই হামলা ঠেকানোর দায়িত্ব সরকারের । এই হামলা ঠেকানোর ব্যর্থতার দায় ভার সরকারের ।
কয়েকদিন আগে গাজী টায়ারের কারখানায় হামলা হল আগুন ধরিয়ে দেওয়া হল ! গতকাল দেখি এক গার্মেন্টস ফ্যাক্টারিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই হামলা গুলো সরকার ঠেকাতে পারে নি । গাজী টায়ারের মালিক আওয়ামীলীগ ছিল তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে । কিন্তু এই কারখানাতে কম করে হলেও তিন চার হাজার লোক কাজ করতো, এক ধাক্কায় সবাই বেকার হয়ে গেছে । আগুন কারা দিল তার থেকেও বড় প্রশ্ন সরকার কেন সেটা ঠেকাতে পারলো না?
গতকাল সরকার সংস্কারের একটা রূপরেখা দিয়েছেন। সেটা কত ভাল কাজ করবে বা করতে পারবে সেসব পরে সময়ের সাথেই দেখা যাবে। কিন্তু এই হামলা ঠেকাতে বর্তমান সরকার ব্যর্থ । আগের সরকারের কোন জবাবদিহীতা ছিল না। আপনারা যদি নিজেদের জনগনের কাছে দায়বদ্ধ মনে করেন তাহলে ব্যর্থতার জবাবদিহী আপনাদের করতে হবে !
সামনের মাসে হিন্দুদের দুর্গাপুজা আসছে। এই পুজার সময়ে যদি মন্দির পুজা মান্ডপে হামলা হয় তাহলে সেটায় দায় সরকারের । এই ব্যাপারে সর্বোচ্চ ব্যাবস্থা কি সরকার গ্রহণ করবে?
শেখ হাসিনার সরকারের সমালোচনা করা মানেই ছিল জামাত শিবির বিএনপির ট্যাগ খাওয়া। এখনো সে ব্যাপারটা বলবৎ আছে। শেখ হাসিনার নামে কিছু কইলেই তার শিয়াল বাহিনী সবার আগে এই ট্যাগ যুক্ত করে। আর ইদানীং শুরু হয়েছে ড. ইউনুস সরকারের সমালোচনা করলেই আওয়ামীলীগ ট্যাগ দেওয়া। যদিও গতকাল ড. ইউনুস বলেছেন যে আপনারা মনখুলে এই সরকারের সমালোচনা করুন । দেখা যাক এই সরকার তাদের সমালোচনাকারীদের ব্যাপারে কী করেন ? সেটা সহ্য করে নিজেদের দায় স্বীকার করেন নাকি আরেকটা আওয়ামীলীগ সরকার হয়ে উঠবেন, এটাই এখন দেখার বিষয়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: যতদ্রুত সরকারের নিরাপত্তার ব্যাপারে নিয়ন্ত্রন আনা দরকার ছিল সেটা তারা পারে নি, এমন কি এখনও পুরোপুরি অর্জিত হয় নি । মিডিয়ার গলা টিপে রাখা হয়েছে এই তথ্য আপনি কই পাইলেন?
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সব চাইতে বড়ো ব্যার্থতা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। এর সাথে জড়ি্ত পুলিশ বাহিনীর বিশৃংখলা, অসহযোগীতা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: এখন আস্তে ট্রাফিকের অবস্থা ভালর দিকে । তবে এখনও নিরাপত্তা পুরোপুরি রিস্টোর হয় নি।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
এক্সম্যান বলেছেন: আসলে ব্যর্থতা-সফলতা দেখার সময় মনে হয় না এসেছে।
প্রশাসনে যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে তাতে মনে হয় না ২-৩ মাসে সংস্কার সম্ভব। যাকেই যেখানেই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে দেখা যাচ্ছে সে ই সাবেক সরকারের পদলেহি ছিল। রাতারাতি এদের নিস্ক্রিয় বা ছাটাই করে দেশ চালানো সম্ভব নয়।
তাছারা আরো কোথায় জানি গ্যাপ আছে, মন্ত্রীরা, পুলিশের অফিসাররা কেমনে বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে এগুলো খুজে বের করতে হবে। কাজ অনেক, একটু সময় দিতেই হবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: অন্য সব কিছু নিয়ে আসলে আমার কোন অভিযোগ নেই। কিন্তু একজন ধরেন আমার বাসায় এসে আমার বাড়িতে আগুন দিয়ে গেল ! এটা কোন ভাবেই কোন অযুহাতে জাস্টিফাই করার উপায় নেই। কোন ভাবেই নেই। এক মাসেও ইউনুস সরকার এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে নি। এটা তাদের ব্যর্থতা।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হতাশ হবেন না । যদিও বর্তমান পরিস্থিতিতে আমি আশা দেখছি না , তবুও হতাশ হচ্ছি না । সবাই বলে ষোল বছরের জঞ্জাল কিন্তু আমি বলি ৫৪ বছরের জঞ্জাল সরানো চাট্টিখানি কথা নয় ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: আমি কোন কিছু নিয়েই হতাশ হই না এখন ! কিন্তু মানুষের নিরাপত্তা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব । এটা কোন ভাবেই কোন কিছু দিয়েই জাস্টিফাই করার কোন উপায় নেই।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২
সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: এদেশে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থা ড্রাগন ফলের মত হয়ে গেছে
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: তিনি রাজনৈতিক নন ।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৮
জটিল ভাই বলেছেন:
শেখ হাসিনা নাকি বর্ডারের কাছেই আছে? যেকোনো সময় ঢুকে পরবে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: ঢুকে পড়তেও পারে । বলা যায় না !
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: কেমনে কি আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না। দেখেন শেষ পর্যন্ত ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস স্যার দেশের হাল ছেড়ে দেন কি না ।
গত কয়েকদিন ধরেই বাংলাদেশে প্রচুর বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ে মানুষের জীবন যাত্রা খুব ভুগান্তিতে পরে যাচ্ছে। দেশে ডলার সংকটের কারণে জ্বালানি সরবরাহ না করতে পারায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে গেছে । সেই সাথে জ্বালানির আমদানি নির্ভরের খাতে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর কাছে সরকারের বকেয়াও বেড়ে যাচ্ছে। ফলে চাহিদা মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করাও যাচ্ছে না।উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ দেয়া আদানি পাবে ৮০ কোটি ডলার, এজন্য প্রত্যাশিত বিদ্যুৎ দিচ্ছে না!তেল দেয়া কোম্পানিগুলো পাবে ৫০ কোটি ডলার! তারাও তেল দেয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে!দেশের গ্যাস অনুসন্ধান না করে উচ্চমূল্যে এলএনজি আমদানি করে সামিটের মাধ্যমে ডলার লুট করেছে বলে ডলার সংকট! গ্যাসের অভাবে বন্ধ আছে গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র! সরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কারী প্রতিষ্ঠান পিডিবির কাছে কেউ পাবে ৪ হাজার কোটি/কেউ ৩৫০০ কোটি টাকা! অথচ গ্রাহক নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল দিয়েছে! বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ আসে গ্যাস-ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে।গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আছে প্রায় বারো হাজার মেগাওয়াট। আগে সাড়ে ছয় হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছিল।আর এখন পাঁচ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না।আগে বিদ্যুৎ খাতে দিনে ১২০ কোটি থেকে ১৩০ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ পেয়েছে। আর এখন ৮০ থেকে ৮৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পিডিবি ।কক্সবাজারের মহেশখালীতে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মাধ্যমে দিনে গ্যাস আসে একশ দশ কোটি ঘনফুট। সামিটের এলএনজি টার্মিনাল গত ২৭শে মে থেকে বন্ধ। ফলে এখন সরবরাহ হচ্ছে ৬০ কোটি ঘনফুট। অন্যদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বকেয়া অর্থ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন ভারতের আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম বলেছেন এখন আমাদের প্রধান সমস্যাই হচ্ছে অর্থ সংকট। তাই অন্য খাত থেকে কমিয়ে এনে গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে হবে। আর তেল-চালিত কেন্দ্রগুলো বেশি চালাতে হবে। ডলার জোগাড় করে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হবে। ১৫ শতাংশ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য গ্যাস রেশনিং করতে হবে। ধারণা করা যায় তাহলেই হয়তোবা লোডশেডিং এর সংকট সমাধান হতে পারে।আমার প্রশ্ন আপনেরা বলেন দেখি আপনারা কারা কারা ১০ বছর ধরে বিদ্যুৎ বিল দেন নাই? যদি দিয়ে থাকেন, ওই টাকা খাইলো কোন দেশপ্রেমিক ?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: এসব আমাদের আগের সরকারের কৃত্তি !
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০১
প্রহররাজা বলেছেন: প্রথম কয়েকদিনের পুড়িয়ে পিটিয়ে মানুষ মারা নিয়ে উনি কোন কথা না বলায় বা দুঃখ প্রকাশ না করায় বুঝা যাচ্ছে উনার নিরব সমর্থন আছে। মনে হয় মিডিয়ারও গলা টিপে রাখা হয়েছে।