![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হামাস ও মুসলিম ব্রাদারহুডের সাথে না কি কাতারের ঘনিষ্ঠ সম্পক্ক আছে, এর জন্য ইসলামপন্থী ভাই-বোন কাতারের পক্ষে কালি-কলম ধরছে। বিপ্লব কইরা সৌদিরে কোণঠাসা কইরা ফেলছে। ওদিকে সিরিয়ার জঙ্গী সংগঠন আইএস, নুসরা ফ্রন্ট প্রভৃতিকেও বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ফান্ডিং করেছে কাতার। আজ এমিরে কাতার একঘরে হওয়ায় সিরিয়ার মোজাহেদ বাহিনীও নিশ্চয় ব্যাফক কান্নাকাটি করতেছে।
এমনও দিনে বিন লাদেনের কথা মনে পড়ে। শায়েখ আল-জাজিরাকে বড়ই পছন্দ করতো। আল জাজিরার ক্যামেরা ছাড়া আর কারো সামনে তেমন মুখ দেখাতো না। উনি বেঁচে থাকলে কাতারের এই বিপদে নিশ্চয়ই আল-কায়েদার কিছু প্রতিনিধি দল পাঠাইতেন!
শুরু থেকে এরদোগান খলিফার ভক্তরা প্রচার করছেন, কাতারের আমিরকে তুর্কী সেনারা না কি পাহাড়া দিতেছে। আহা! মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় মার্কিন ঘাঁটি কাতারী বেইসে আমেরিকান সেনা ও তুর্কী সেনারা নিশ্চয়ই একই পাতে সেহরী আর ইফতার খাইতেছে, একই বেডে ঘুমাইতেছে। আমিরকে পাহাড়া দেওয়ার জন্য ট্রাম্প আর এরদোগানকে স্রষ্টা উত্তম প্রতিদান দান করুক। ন্যাটোর উপর রহমত বর্ষিত হউক। আমিন!
©somewhere in net ltd.