![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়া থেকে তো বিশ্বাস অনেক আগেই উঠে গেছে কারন জার্নালিষ্টগুলো দেশি গাঁজা খেয়ে কি সব উল্টা পাল্টা লিখে তার খবর নিজেরাই রাখেনা। তার উপরে আবার আমাদের মহান পলিটিশিয়ান গুলো তো আছেনই নিউজ বানানোর জন্য। যখন যে দল ক্ষমতায় থাকেন তখন তার গুনগান শুনতে শুনতে কানের পোকা মরে যাওয়ার জোগাড় হয়। তাই আজকাল দেশের অবস্থা জানার জন্য তালাশ বা তালাশের মত ক্রাইম রিলেটেড প্রতিবেদনগুলো দেখি। জানিনা ওরা কতটা সত্যতার সাথে দেশের অবস্থা তুলে ধরেন তবে তাদের thorough investigation যেভাবে present করেন দেখে আর তেমন doubt হয়না ঘটনার সত্যতা নিয়ে।
যাইহোক!!
আজকাল অনেকের (যারা recently দেশে গেছেন) কাছেই শুনি দেশের অবস্থা নাকি ভাল না। well দেশের পলিটিকাল অবস্থা যে কবে ভাল ছিল তা মনে করাও মুশকিল আর খুন ছিনতাই তো আগেও হত, লোডশেডিং ও নতুন কিছু নয়। তো নতুন করে আবার হলোটা কি? তখন উঠে আসে বিশাল বড় লিষ্ট। কি নেই ওই লিষ্টে?? শুনি দেশের পোলাপান নাকি খুব advanced and (so called) smart হয়ে গেছে। বলি smart and advanced হওয়া তো ভাল, এখানে আপনারা খারাপ কি দেখেন? আজব বেপার.. মানুষ আধুনিক হওয়াকে খারাপ কেন ভাবে? মনে হাজার প্রশ্ন নিয়ে ভাবলাম নিজে একটু ঘেটে দেখিতো কি হচ্ছে। তো যা যা দেখলাম তার একটি ছোট্ট description -- মেয়েরা আজকাল কাপড়চোপড়ের বেলায় অনেক উদার হয়ে গেছে আর টাকাপয়সার তো কোন অভাবই নেই তাদের। বস্তা বস্তা মেকআপ এর নিচে যে তাদের আসল চেহারা কোথায় তা আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। টাকা পয়সা যা আছে সব এমনভাবে মেকআপের পিছনে ঢালছে যে কাপড় কিনতে গেলে টাকার টান পরে যাচ্ছে তাই ছোট ছোট কাপড় দিয়েই চালিয়ে নিচ্ছে কষ্ট করে। এতে করে দুইটা সুবিধা - উদারতা ও প্রকাশ পাচ্ছে, গরম ও কম লাগছে আর নারী স্বাধিনতার ওই concept টা তো আছেই।
এবার আসি ছেলেদের কথায় -- আজকাল ছেলেরা দাড়ি উঠার আগেই এলাকা ভাগাভাগি করছে তাও আবার graffiti মানে দেয়ালে আঁকাআঁকি করে। ছোট ছোট স্কুলের ছেলেরা মারামারি করছে এক এলাকায় আরেক এলাকার ছেলেরা graffiti আঁকা নিয়ে। বাচ্চা বাচ্চা ছেলেগুলো hang out করাও শিখে গেছে তবে সাধারনত hang out দিয়ে আমরা (ছোট্ট মাথার আমি at least) যা বুঝি তা নয়। এই hang out হল কোন চিপায় গিয়ে কয়েকজন মিলে নেশা করা। এরা অনেক স্মার্ট ও নাকি হয়েছে। বাইক, মোটর বাইক সবি চালায় এরা তবে এই চালানো সেই চালানো নয়। এই চালানো হল Dhoom style এ ধুমধাম চালানো। ছোট্ট বাংলাদেশের ছোট ছোট অলি গলিতে যেখানে hardly রিকশা চালানো যায় সেখানে high speed এ Dhoom movie follow করে বাইক চালিয়ে হাত পা ভাঙে আর সাধারন মানুষগুলোকে heart attack দেয়। এরও সুবিধা আছে -- মেয়ে পটানো সহজ হয়ে গেছে আর ছিনতাই করে পালানো ও। **dhoom দেখে শিক্ষা নেওয়ার তো কোন মানে নাই যদি চুরি ছিনতাই ই না করলো।
ছেলেদের আরো একটা অদ্ভুত প্রতিভা হল underwear বের করে প্যান্ট পরা। এই প্রতিভাও পশ্চিমা দেশগুলু থেকেই ধার করা। কষ্ট লাগে এই ভেবে যে এই অভাগা গুলু তো এইটাও জানে না যে এভাবে প্যান্ট পরার শুরুটা কোথায় এবং কিভাবে হয়েছে!!!
আসুন তাহলে আমরা জেনে নেই কোত্থেকে এই so called trend এর শুরু.....
বাবাজীরা ঠিক ধরেছ, শুরুটা হয় পশ্চিমা (USA) দেশেই আরো অনেক বছর আগে, তবে জেল খানায়। তখন জেলে এক prisoner এর বেল্ট আরেক prisoner জোর করে নিয়ে নিত। নেওয়ার কারন শারীরিক চাহিদা পুরন করা যেহেতু জেলে নারী পুরুষ আলাদা থাকে। তাই তাদের অনেকেই নিজেদের দিয়েই শারীরিক চাহিদা মিটাত। যারা এই কুকর্মে সামিল হতে না চাইত তাদের বেল্ট জোর করে নিয়ে নেয়া হত ফলে তাদের প্যান্ট কোমরে ঠিকমত থাকত না আর underwear দেখা যেত। পরে এই torture কে fashion এর নাম দিয়ে সমাজে বাস করা gay লোকেরা বোঝাত he is open for other guys to take who are also gay. আর এখনকার অতি বুদ্ধিমান পোলাপান (আসলে মুর্খ) কিছু না জেনে আন্দাজেই fashion মনে করে ভিতরের সব দেখানো শুরু করে দেয় সারা দুনিয়াকে। দুক্ষ তখন বেশি লাগে যখন দেখি বাঙালি ছেলেরাও জুগের এই নোংরামির স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে।
এবার আসি ছেলে মেয়ের আধুনিক হওয়ার যৌথ উদ্যোগের কথায়। আজকাল স্কুলের বাচ্চারাও নেশা করে। boyfriend/girlfriend বানান করা শিখার আগেই দুই চারটা bf/gf বদলে ফেলে। বলিউড আর হলিউড মুভি দেখে জীবন কি আর তাকে কিভাবে চালাতে হয় তার শিক্ষা গ্রহন করে। এদের আইডল হল হলিউড বলিউডের actors/actresses. মেয়েরা আজকাল sunny leone হওয়ার আপ্রান চেস্টায় রাতের ঘুম হারাম করছে আর ছেলেরা sunny leone কে অথবা তার equivalent কোন বাঙালি মেয়ে কে গার্ল ফ্রেন্ড বানানোর চেষ্টায়। মেয়েরা মনে করে পুতুলের মত সেজে শরীর show off করতে পারাটাই আধুনিকতা আর ছেলেরা মনে করে সাথে একটা মেয়ে (তবে ওদের ভাষায় মাল) নিয়ে ঘুরতে পারলেই আধুনিক হতে আর তাদের ঠেকায় কে? ওদের কাছে আধুনিকতা মানে হল Westin এ গিয়ে ছেলে মেয়ে একাসাথে নেশা করে নাচানাচি করা আর এর পরের ঘটনাতো সবাই জানেন। ছেলেদের পকেট খালি হচ্ছে (তবে মন ভরছে সুখে), মেয়েদের আরো কিছু মেকআপ কিনার টাকার জোগান হচ্ছে (মনের সুখ included) আর Westin এর মালিকের bank aaccount টাকায় লাল হয়ে যাচ্ছে। পোলাপান গুলা উচ্ছন্নে গেলেও Westin এর ব্যবসা কিন্তু জমেছে। আর এসবের নামই হচ্ছে আধুনিকতা।
এইসব টাকা জোগাড় করতে দেশে ক্রাইমও বাড়ছে। সাধারনত এসব ক্রাইমের শুরু হয় নিজের বাসায় চুরি করা থেকে আর শেষ হয় পাইকারি হাড়ে চুরি, ছিনতাই, কিডন্যাপ sometimes murder দিয়ে। তবে ক্রাইম যেমনি হোক সেটা নিয়ে ছেলে মেয়েদের মাথা বেথা নেই, আসল কথা হল আধুনিক life style maintain করা হচ্ছে কিনা।
ভাষার কথাতো বলাই হয়নি আপনাদের। আধুনিক ভাষা হল ইংরেজি সে যতই ভুল হোক। আর বাপরে বাপ গালি কি জিনিস ওদের কাছে শিখা যায়। মোটকথা হলিউড বলিউডের মুভিতে যা যা গালি শোনে immediately খাতায় লিখে ফেলে, তারপর দিনে রাতে ওগুলা মুখস্ত করে সমানে প্রয়োগ করতে থাকে। এদের অবস্থা এমন হয়েছে যে (আমার মনে হয়) সেই দিন আর বেশি দুরে নেই যেদিন সালাম দিলে সালামের উত্তরের সাথে গালি ফ্রি আসবে।
Demonstration -
You * Assalamualaikum
Them * Walaikum- fu**ing- assalam
এই ছেলেপেলে গুলা আবার অনেক প্রতিবাদীও। ওরা প্রতিবাদ করে পুরাই ভিন্ন স্টাইলে। Rap গান গেয়ে প্রতিবাদ করে। কি ভয়ংকর gesture আর গান গাওয়ার স্টাইল। গানের কথায় মনের ভাব প্রকাশ করছে না সারা দেশকে হুমকি দিচ্ছে কে জানে। যেহেতু rap song so আমার মত সাধারন মানুষের subtitle ছাড়া বুঝার কোন উপায় নেই বেচারারা আসলে গলায় এত্ত pressure দিয়ে হাত পা সব ছোড়াছুড়ি করে কি বলার চেষ্টা করছে। আর সে কি body gesture, সোজা হয়ে দাড়াতে পারে না কুঁজো হয়ে যায় আর হাত বার বার প্যান্টের বেল্টের সামনে। দেখলে মনে হয় ওই precious বস্তুটি ধরে না রাখলে বুঝি খুলে পরে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
আমি বলি কি বাবাজীরা, তোমরাই তো দেশের ভবিষ্যৎ, দেশের ভালমন্দ নিয়েতো তোমরাই চিন্তা করবা। তবে বাবাজীরা এমনভাবে প্রতিবাদ করলে ভাল হত না যেভাবে করলে আসলে মানুষের ভক্তি আসবে তোমাদের প্রতি আর কি বলতে চাইছ তাও শুনবে মন দিয়ে কোনো ভয় ভিতী ছাড়া? এভাবে হাত পা ছুড়ে চিৎকার করলেতো মুরুব্বীরা ভয়ে কেউ কাছে আসবেন না।
জানিনা কেমন বাবা মায়ের ঘরে এমন ছেলে মেয়ের জন্ম ও বেড়ে ওঠা, শুধু জানি কোন ভদ্র ও সুস্থ সমাজে বাস করার যোগ্যতা এদের নেই। এসব ghetto style এর লাইফ কোন ভদ্র সুশিক্ষিত সমাজের মানুষ lead করে না। যেই ছেলে মেয়েরা হিন্দি ফিল্ম দেখে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করে তাদের ভবিষ্যৎ কি?? এদের কাছে নেশা করে পাইকারি হারে s*x করার নাম জীবন এনজয় করা। এরা নিজেরাই নিজেদের সম্মান দেয় না অন্য কেউ দিবে কোন দুক্ষে?? সারাদিন বস্তাপচা হিন্দি সিরিয়াল আর উল্টা পাল্টা মুভি দেখে মস্তিষ্ক বিক্রিত হয়ে গেছে ওদের (including parents)। যতদিন দেশে বিদেশি চ্যানেলগুলু থাকবে ততদিন এই দেশের আর কোন উন্নতি হবে না।
কাপড় খোলা আর গালি দেওয়ার মাঝে কোন আধুনিকতা নেই বরং এতে করে কে কোন নর্দমার কীট শুধু তারই প্রকাশ পায়। পশ্চিমা দেশ থেকে শিখার মাঝে ভুল কিছু নেই। ভুল হল একটা কালচার থেকে বেছে বেছে খারাপ জিনিষগুলু শিখা আর ভালগুলু overlook করা। West থেকে শিখার অনেক ভাল কিছুও আছে। আশা করব বাঙালিরা ভালটা শিখবে আর মন্দটা বর্জন করবে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
অর্নি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঠিকি বলেছেন আপনি। যা শিখার তা সব শিখেই ফেলেছে তারপরেও যদি ওই চ্যানেলগুলু বন্ধ হত, হয়ত একদিন বাঙালিরা ঘরে ফিরে আসত, নিজের কালচার চর্চা করত।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
রাজিব বলেছেন: জানি না আমি আর আপনি একই বাংলাদেশের একই ঢাকা শহরকে দেখছি কিনা। আপনার বর্ণিত আলট্রা মডার্ন দেড় ২০ বছর আগেও দেখেছি এখনো দেখছি। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ বোধহয় তেমন নয়। তাদের টাকাও অত নেই, অত আধুনিকতাও নেই।
Westin এ গিয়ে ছেলে মেয়ে একাসাথে নেশা করে নাচানাচি করা, sunny leone হওয়ার আপ্রান চেস্টায় রাতের ঘুম হারাম করছে এমন ছেলে মেয়েদের তো আমি খুব বেশী দেখিনা সংখ্যায়। হয়তো আমি কিছুটা ঘর কুনো ব্লগ কুনো। কিন্ত ব্লগেও তো তাদের সংখ্যা খুব বেশী নয়। ব্লগে তো তরুন তরুণীদের সংখ্যাই বেশী ২০-৩৫ বছরের মধ্যে।
আপনি যাদের কথা বলছেন তাদের ২০ বছর আগেও দেখেছি যখন ঢাকার লোক সংখ্যা মাত্র ৪০-৫০ লক্ষ ছিল। ছোট কাপড়, গুণ্ডামি, ইংরেজিতে গালি দেয়া এরা ছিল ২০ বছর আগেও। হয়তো এদের সংখ্যা ২-৩ গুন বেড়েছে। ঢাকার সংখ্যাও বেড়েছে। ধনীদের সংখ্যাও বেড়েছে।
আমি বরং এ ব্লগের তরুন তরুণীদের দেখে ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক আশাবাদী হই। তারা মানুষের কথা লেখে, দেশের কথা লেখে, নিজের সংস্কৃতির কথা লেখে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
অর্নি বলেছেন: সবাই এক তা তো লিখিনি। তবে অনেকেই এমন। ১০ টা ঘরে চোখ রাখলে ৪ টা ঘরেতো এমন ছেলে মেয়ে পেয়েই যাবেন। আর ব্লগ লিখার কথা বলছেন? যাদের লাইফ স্টাইলের এই দুর্দশা আপনার কি মনে হয় they actually bother to write blogs or think about others??
সংস্কৃতির কথা বলছেন? বস্তিতে থাকে এমন মেয়েরাও প্যান্ট পরে ঘুরে আর ছেলেরা ট্যাটু।
আপনি ভাল মানুষ তাই হয়ত আপনি শুধু ভালটাই দেখেন মানুষের মাঝে। আমি আবার সমালোচনা একটু বেশি করি কিনা...
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনি সমাজের একটি খন্ডের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন যদিও সেটা পুরো সমাজের চিত্র নয়।কিন্তু এর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব পুরো সমাজের উপর পড়বে সেটা অনস্বীকার্য।আমাদের নৈতিকতা এবং সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত না হলে এবং সেটা নিয়মিত চর্চা না করলে এসব ব্যাপারগুলো উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে আশংকা করি।
অভিনন্দন অগ্নিকন্যাকে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
অর্নি বলেছেন: মবীন মানুষের নিষিদ্ধ জিনিষের প্রতি curiosity বেশি থাকে জানেন নিশ্চই। তিন জোড়া teen age ছেলে মেয়ে কে দুইটা অপশন দেন-
১- নামাজ পরা আর কোরান পরা
২- মুভি দেখা আর সেজেগুজে বন্ধুদের সাথে পার্টি তে যাওয়া
কি মনে হয়? কোনটা বেশি করবে?
আজকে যেই অল্প কিছু ছেলে মেয়ে (অনেকের মতে) এমন জীবন যাপন করছে তাদের দেখে বাকিদেরও এই পথে যেতে বেশি দেরি নেই। আমাদের কি এখনি সতর্ক হওয়া উচিৎ না?
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
হেডস্যার বলেছেন:
সুন্দর লেখা। ++++++
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
অর্নি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সময় নিয়ে লেখাটা পরার জন্য এবং আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++ আগুন লেখা ।ইদানিং বাংলাদেশী চ্যানেলগুলোতেও লাইফ স্টাইল/ ফ্যাশন স্টাইল ইত্যাদি নাম এবং টাইটেল দিয়ে যে সব চাটুকদার আলতু ফালতু অনুষ্ঠান বানাচ্ছে আর তাতে যেভাবে প্রকাশ্যে ভিনদেশী কুরুচিপূর্ণ গান ও শো প্রমোট করছে তাতে কিছুদিন পরে ভারতীয় চ্যানেল না থাকলেও সে অভাব মনে হয় না ঐসব কুখাদ্য গলোধ্কারীদের কোনো দুশ্চিন্তায় পরতে হবে !
শুভকামনা