![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্যের ধর্ম নিয়ে যারা কটুক্তি করে..
মসজিদ, মন্দির, ঘরবাড়িতে যারা হামলা করে..
যারা ফটোশপ করে পবিত্র কাবার উপর প্রতিমা রাখে..
যারা মূর্তি চুরি করে মসজিদে রাখে..
যদি ভেবে থাকেন ধর্ম রক্ষার জন্য কেউ এগুলো করছে তাহলে আপনি মারাত্মক ভুল করছেন।
শান্তি-শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন আচরনকে তো কোনো ধর্মই সাপোর্ট করে না। একটা অপরাধের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আরো বড় বড় অপরাধ করা কখনোই ধার্মিক ব্যক্তির কাজ নয়। তাহলে কি কারনে পবিত্র কাবার উপর প্রতিমা রেখে সেটা ফেসবুকে দেয়া? কি কারনে মন্দির ভাংগা, মানুষের ঘর বাড়িতে আগুন দেয়া? কি কারনে মূর্তি চুরি করে মসজিদে রাখা? যেহেতু এসব ঘৃণ্য কাজ কোনো ধর্মই সাপোর্ট করেনা তাই একটু মাথা খাটালে এর থেকেই বোঝা যায় এগুলো সব পরিকল্পিত। দেশের শান্তি-সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য পথভ্রষ্ট, ধর্মান্ধ ও সাম্প্রদায়িক উস্কানিদাতা জানোয়ারগুলো এসব করেছে।
ধর্মের আদেশ না মেনে যারা অন্য ধর্মকে অসম্মান করে, উপাসনালয়ে যারা হামলা করতে পারে, যারা মানুষের ঘরে আগুন দিতে পারে সেই সব সাম্প্রদায়িক ও ধর্মান্ধ ব্যক্তিদের কাছে মসজিদে মূর্তি রাখাটা নিশ্চয়ই খুব বড় ঘটনা নয়। এসব অপকর্ম যারা করেছে তারা হিন্দু কিংবা মুসলিম নয়। এদের পরিচয় এরা স্রেফ অপরাধী। যে কোনো ধর্মের পরিচয়বাহী লোকই ধর্মান্ধ কিংবা সাম্প্রদায়িক হতে পারে। যারা এদের আচরন বুঝতে পারেন না; তাদের চোখ কান মস্তিষ্ক সব বন্ধ।
অবশ্যই এইসব সাম্প্রদায়িক উস্কানীদাতা, হামলাকারী সর্বোপরি বাংলার বুকে অশান্তি সৃষ্টিকারীদের বিষদাত সমূলে উপড়ে ফেলা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সবার মন-মানসিকতা যদি এমন হত,তাহলে খুব ভালো হত।
ধর্ম যার যার দেশে মিলে মিশে বাস করবো সবাই।