![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অল্প কয়েকটা ভার্সিটিতে র্যাগিং এর অস্তিত্ব থাকায় অন্য ভার্সিটিগুলো কেও বদনামের ভাগীদার হতে হয়। অথচ ঢাকা ভার্সিটি লাইফের ৬ বছরে কখনো র্যাগিং এর স্বীকার হইনি এবং শুনিও নি ঢাবি ক্যাম্পাসে কোথাও র্যাগিং এর ঘটনা ঘটছে।
যখন চুয়েট, ঢাকা মেডিকেল, জাহাঙ্গীর নগর, শাবিপ্রবি কিংবা অন্য কোনো ভার্সিটিতে র্যাগিং এর করুন কাহিনী শুনি তখন অপদার্থগুলোর উপর ভীষণ রাগ হয় আর অন্যদিকে ভিকটিম শিক্ষার্থীর কথা ভেবে খারাপ লাগে। এমনও হয় যে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে র্যাগিং এর স্বীকার হওয়ায় আর পরীক্ষা দেয়নি কিংবা চান্স পেয়েও ভর্তি হয়নি। সেই ভার্সিটির প্রতি প্রবল ঘৃণা নিয়ে ফিরে এসে অন্যকোথাও ভর্তি হয়েছে। যারা এই ঘৃণ্য কাজটা করে সেই বলদ্গুলা যদি বুঝতো এটা তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা কতোটা ক্ষুন্ন করে!
এই ফালতু ব্যাপারটা বন্ধ করার ক্ষেত্রে যেসব ভার্সিটিতে র্যাগিং হয় সেখানকার সিনিয়র শিক্ষার্থীদের কেই এগিয়ে আসতে হবে।
পরিশেষে বলতে চাই র্যাগিং এর বদলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা কিংবা চান্স পাওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের কে যারা ফুলেল অভ্যর্থনা জানায় তারাই স্মার্ট, তারাই হইলো প্রকৃত বড় ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
শুনিও নি ঢাবি ক্যাম্পাসে কোথাও র্যাগিং এর ঘটনা ঘটছে।
জোরে আরো জোরে!