![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিয়ানমারে রোহিঙ্গা দের করুন অবস্থা দেখে মাথার ভিতর একটা ব্যাপার ঘুরপাক খাচ্ছে..
এই প্রজন্মের অনেকেই তো পৃথিবীর আলো দেখতাম না যদি মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশের ১ কোটি শরনার্থী কে আশ্রয় না দিতো। মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নি:সন্দেহে আরো কয়েক লক্ষ বৃদ্ধি পেত।
বিশ্বের বড় বড় শক্তির তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল ভারত।
কতোবড় বুকের পাটা থাকলে একটা উন্নয়নশীল রাষ্ট্র ১ কোটি শরনার্থী কে লালন পালন তথা আশ্রয় দেয়ার মতো এত্তোবড় চ্যালেঞ্জ নিতে পারে? ঐ সময়ে ভারতের মত একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের পক্ষে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করা অর্থনৈতিকভাবে মোটেই সহজ ছিল না।
২৬শে মার্চ থেকে ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন অন্তত ২ হাজার থেকে ৪৫ হাজার অসহায় বাঙালী সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মধ্যে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সব ধর্মের অনুসারীই ছিল। এক কোটি শরণার্থীর লালন-পালনের জন্য ভারত সরকারকে ব্যয় করতে হয়েছে বিপুল পরিমান অর্থ। এ ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ এবং তাদের অস্ত্রশস্ত্র ও অন্যান্য রসদ সরবরাহসহ সামরিক খাতে ব্যয় করতে হয়েছে আরো বহু টাকা।
'৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতের প্রায় দেড় হাজার অফিসার ও জওয়ান শহীদ হয়েছে। এর মধ্যে ৬৮ জন অফিসার,৬০ জন জুনিয়র কমিশন অফিসার এবং ১২৯৩ জন অন্যান্য স্তরের। আহত হয় ৪০৬১ জন এবং নিখোঁজ হয় ৫৬ জন । মুক্তিযুদ্ধে একটি সহযোগী দেশ হিসেবে ভারতীয় সৈন্যদের এ আত্মত্যাগ অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ওই মুহূর্ত তাদের সহযোগিতা না পেলে স্বাধীনতা পেতে আরো অনেক বিলম্ব হতে পারত।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও এটি সত্য যে, আজও বাংলাদেশের কিছু বেজন্মা বিভিন্ন ইস্যুতে পাকিস্তানের সাথে ভারতের তুলনা করে ইনিয়ে বিনিয়ে পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ার চেষ্টা করে!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: সবার আগে মাতৃভূমি।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতিকে ভালোবাসলে মুক্তিযুদ্ধ বিরাট, এটা জাতির গর্ব; আর যারা জাতিকে ভালোবাসে না, তাদের কাছে একটা যুদ্ধ।
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১১
মোশাররফ হোসেন সৈকত বলেছেন: এই ব্লগে আগে থেকেই কিছু পেইড ব্লগার আছে। আপনি মনে হচ্ছে এ লাইনে নতুন। চালায়া যান সুনজরে পড়লে আপনারও একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: আমি আসলেই নতুন। দয়া করে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাইয়া।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতির মাঝে যারা মানবিকতা, আবেগ, কৃতজ্ঞতা ইত্যাদিকে ঠাই দেয় তারা কি জোড়পুর্বক নিজেদের উল্লুক ঠাউর করতে চায়? ভারুতের ১৯৭১ এ বাংলাদেশ কে সাহায্য করা ছিল পুরোপুরি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। কোন দেশই দেশের প্রধান্মন্ত্রীর বাপ দাদার সম্পত্তি নয় যে, তার ইচ্ছে হল আর বিপুল সংখ্যক শরনার্থী এনে আশ্রয় দিল!তাই তৎকালীন ভারতের প্রধান্মন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর একক ইচ্ছায় কিছু হয়নি। তাকে তার কেবিনেটের মন্ত্রীসভায় বসে এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। একদিকে পাকিস্তান ভাঙ্গার বিড়াট সুযোগ অন্যদিকে ভারতে সে সময় নকশাল আন্দোলন তুমুল আকার ধারন করেছিল। স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েরা দলে দলে বাসা ছেড়ে এক ভঙ্কর বিপ্লবে যোগদান করছিল।নকশালীরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকেও ব্যবহার করতে চেয়েছিল সেই সময়। বাংলাদেশের কিছু কিছু অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছিল নকশাল। সব মিলিয়ে ইন্দিরা সরকারের মন্ত্রীসভা সে সময় সেই সিদ্ধান্তই নিয়েছিল যেটা ভারতের ফেভারে ছিল। কারো মুখ থেকে নয় সমরেশ মজুমদারের ''পুর্ব পশ্চিম'' পড়েই জানতে পেরেছি এইসব তথ্য।
ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে এটা অস্বীকার কেউ করছে না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আজীবন তাদের দাস বনে থাকতে হবে বা ভারতীয় আগ্রাসনকে সাধুবাদ জানাতে হবে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: দাস বনে থাকতে হবে বা ভারতীয় আগ্রাসনকে সাধুবাদ জানাতে যারা চায় তারা হইল ভন্ড।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৭
কাউয়ার জাত বলেছেন: বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি চাকরিতে ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটা চাই। দিতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, বিদেশী শ্রমিকের সংখ্যা ২ লাখ ছাড়িয়েছে। যারা বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেতন ভাতা গ্রহণ করছে। আর ২০১৫ সালের হিসাবে বাংলাদেশে রেমিটেন্স আসছে ১৫.৩১ বিলিয়ন ডলার। এসব শ্রমিকদের অধিকাংশই ভারতীয়।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ২০১৫ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় পাঁচ লাখ ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে কাজ করেন। তারা তাদের দেশে এক বছরে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার সমান। বাংলাদেশ ভারতে পঞ্চম রেমিট্যান্স প্রদানকারী দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।
এরা অবৈধ বসবাসকারী। শুধু তাই নয়, তারা আমাদের চাকরির বাজারে বাড়াচ্ছে বেকারত্ব। সেই সাথে জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধে। এটিএম মেশিন থেকে কার্ড জালিয়াতি, প্রতারণা, মাদক ব্যবসার মতো কাজেও জড়িয়ে পড়ছে তারা। এসব বিদেশী কোথায় অবস্থান করছে তারও কোন ডাটা নেই সরকারের কাছে। Click This Link
সাধারণ ভারতীয়দের জন্য এত মওকা থাকলে ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা কি দোষ করেছে? অবিলম্বে অবশিষ্ট ৪৪% (১০০-৫৬) মেধা কোটা থেকে ২৪% ওদের জন্য বরাদ্দ দেয়ার দাবী রইল বন্ধুপ্রতীম বাংলাদেশ সরকারের কাছে।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ভাল বলেছেন।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "আরে সাহেব, ১১ দফা ৬ দফা টফা না দিয়ে ১ দফা এক দাবী, স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বাধীন বাংলাদেশ এর চিন্তা করলে কি আর পাকিদের সাথে নির্বাচন করতে হয় নাকি?" আপনার মতো জ্ঞান থাকলে আর দেশ স্বাধীন হতো না, আওয়ামী নেতৃবৃন্দ সব কয়জনকে ফাঁসিতে ঝুলতে হতো রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় । কৌশলে চলতে গিয়েও আগড়তলা যড়যন্ত্র মামলার খড়ক সহ্য করতে হয়েছে!
লেখক সাহেব, টেনশন নিয়েন না; এসব বেজন্মা সবসময়ই ছিলো । তাদের পাকি বাপদের এতো সহজে ভুলবে কী করে? ভারতকে গালাগাল করে মনের দুঃখ কমানোর চেষ্টা করে আর কী!
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
নিষ্কর্মা বলেছেন: আপনি আপনার জন্মের জন্য ভারতের কাছে কৃতজ্ঞ আছেন। আমাদের অনেকে কিন্তু তা নই, আমরা একটু অকৃতজ্ঞ টাইপের! ভারত তার ফায়দা ছাড়া একটা কাজ করে না, করবেও না! এইটা যতদিন বুঝতে পারবেন না, ততদিন আমাদের ঘাড়ের উপরে ভারত বসে থাকবে। আমরা তাদের সব সুবিধা দিয়েই যাবো, কিন্তু সামান্য তিস্তার জল গড়িয়ে এ দেশে আসবে না দাদা! বেশি কৃতজ্ঞতা ভালো না। মাঝে মাঝে অকৃতজ্ঞ হওয়া লাগে। না হলে পাছার কাপড় খুলে পরে ছাল-চামড়াও দিয়ে দিতে হতে পারে দাদাদের। তাই ব্লগার কাউয়ার জাত-এর সাথে সহমত হয়ে বলছি, বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি চাকরিতে ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটা চাই। দিতে হবে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: আরে ভাই আমি পোষ্ট টা তাদের উদ্দেশ্যে লিখেছি যারা ভারতের উপরে পাকিস্তানকে রাখে। ভারত যে কারনেই হোক যা হেল্প করছে সেটার প্রতিদান দেয়া সম্ভব না। তারা তাদের স্বার্থ দেখবে এটাই স্বাভাবিক। তবে তাদের স্বার্থের বিনিময়ে আপনি কি পাইছেন সেটা বুঝতে হবে। কেউ আপনের জীবন বাচাইলে, কেউ আমনের মা বাপ কিংবা দাদা দাদীরে খাওয়া পড়া দিয়ে বাচিয়ে রাখলে কি আপনি তারে কৃতজ্ঞতা জানাইবেন না? নাকি কইবেন আমনেরা আমাদের খাওয়া পড়া দিয়ে জীবন বাচাইয়া আমাগো অনেকগুলা বদনা নিয়া গেছেন? মানুষই যদি বেচে না থাকে তাইলে বদনা দিয়াই বা কি করবেন আর সোনা দিয়াই করবেন ডা কি? ভারত যে ধোয়া তুলসি পাতা না সেটা আমি বেশ ভাল করেই জানি। ঝামেলাডা হইলো দেশ স্বাধীন না হইলে অনেকেই তার ফাকিস্তানী আব্বাগো কাছে মাঝে মাঝে নিজের বউ কিংবা মেয়েরে বর্গা দিয়া হইলেও সুযোগ সুবিধা নিতে পারতা। সেইডা এখন পারতাছে না। পাকি বাপদের ভুলতে না পাইরা ভারতকে গালাগাল করে মনের দুঃখ কমানোর চেষ্টা করে। তাই অনেকের কাছে ইন্ডিয়া হইয়া যায় রেন্ডিয়া! আর জাউরা ফাকিস্তান হইয়া পেয়ারে মুসলিম বন্ধু দেশ। এই্তো?
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: আবেগ দিয়ে সব্সময় সবকিছু বিচার করা যায় না। ভারতের অবদানকে আমরা অস্সিকার করি না। কিন্তু তাদের বাংলাদেশের প্রতি সবখেত্রে দুমুখো নীতিকে ধিক্কার জানাই. আপনি কাকে উদ্দেশ্য করে কথা গুল বল্ছেন, সেটাও বুঝতে পারছি। আপনি ওনার পোস্টের বক্তব্য ধরতে পারেননি। মনে রাখবেন, সবার আগে মাতৃভুমি, নিজের দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থার উন্নয়ন করে, তবেই অন্য কিছু চিন্তা করা উচিত সরকারের।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: সবার আগে মাতৃভুমি। এই বিষয়ে একমত। তবে উনি যদি পাকিপ্রমী না হইতেন উনি বলতে পারতেন যে বাংলাদেশে যে সকল অসহায় মুক্তিযোদ্ধা তাদের কেও অনতিবিলম্বে সাহায্য করা হোক। অথচ সে বলেছে বিদেশী মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বড় মায়াকান্না! এই কথার ভিতর দিয়েই সে তার চরিত্রের পাকি দিকটা উন্মোচিত করছে। আর তার পোষ্টে রেন্ডিয়া! শব্দটাও খেয়াল করছেন নিশ্চয়ই। হয়তো সরকার এখনো সবাইকে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা দিতে পারেনি। তবে বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভালোর জন্য অনেক কিছু করেছে, এবং করবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: ভারত যাই করুক নিজের কথা চিন্তা করেই করে । পাকিস্তানকে দূর্বল করতেই ভারত সহায়তা করেছে । যাই করেছে, যে কারনেই সহযোগীতা করুক , আমরা কৃতজ্ঞ । কিন্তু এই বলে ভারত বা পাকিস্তানের কারো পক্ষ নেওয়া উচিত নয় । সবার আগে মাতৃভূমি । তাই ই হওয়া উচিত ছিল । কিন্তু এইটাও আপনাকে, আমাকে মানতে হবে অদূর ভবিষ্যতে যে কোন ইস্যুতে ভারত বাংলাদেশের পাশে থাকবে না বরং খবরদারী করবে এবং করছেও !!!
আমি মোটেও ভারত বিদ্বেষী নই বরং তাদের পররাষ্ট্রনীতির কিছু ব্যাপার গুলো শুধু । আমার ভাল লাগে না । আপনার ভাল লাগে তা ভাল করেই বোঝা যায় ।
তাদের সহযোগীতা না পেলেও একটু সত সাহস থাকলে ৯ মাস অপেক্ষা করার আগেই সংগঠিত হয়ে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ ১৯৭১ সালের আগেই ১৯৭০ -৭১ এর মাঝেই সব ক্ষমতা নেওয়া যেত । কিন্তু রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারনে আর এক সাথে থাকার নীতির কারনে দেরী হয়েছে বৈকি । যা কেউ বোঝেও না বোঝার ভান করে !
আরে সাহেব ১১ দফা ৬ দফা টফা না দিয়ে ১ দফা এক দাবী , স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বাধীন বাংলাদেশ এর চিন্তা করলে কি আর পাকিদের সাথে নির্বাচন করতে হয় নাকি ? কোটি মানুষ রাস্তায় নামলে কয়টা গুলি দিয়ে থামাতে পারত আমাদের ?
যাই হোক বিখ্যাত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দূরদর্শীতার অভাব নিয়ে ইতিহাস এর ময়না তদন্ত নাই বা করলাম ।
মূল কথায় ফিরে যাই, আপনার কথা ঘিরে আজও কিছু বেজন্মা নিজের মাতৃভূমিকে ১ম স্থান বা ১ম প্রিয়রিটি দিতে জানে না । আজও কেউ পাকিস্তান আর কেউ ভারতকে খুব কাছের মনে করে, যেখানে এই ২টি দেশের পররাষ্ট্রনীতি খুব স্বার্থপর!