নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজব মাষ্টার/দ্বিতীয় পর্ব

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

গোপাল মাস্টারকে গৃহশিক্ষক নিযুক্ত করলেও স্বপনবাবু মনে মনে একটু সন্দিগ্ধ ছিলেন।তবুও কিছুটা খুশিতে বাড়ি ঢোকার সময় মিনতি মিনতি বলে একটা লম্বা ডাক দিলেন।পুঁচকে বুঝলো তার বাবার মুড আজ ঠিক আছে।তাই আজ আর না লুকিয়ে বাবার সামনে চলে এল।স্বপনবাবু ছেলের মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বললেন,অনেক খোজা খুজির পরে তবেই আবার মাস্টার পেয়েছি। এবার আার তুমি ওনাকে মারধোর কোরো না।ভালো করে মন দিয়ে পড়াশোনা কর।পরে মানতি দেবীর উদ্দেশ্যে বললেন,
-বুঝলে মিনতি তোমাকে না জানিয়ে আমি একটি অন্যায় করেছি।
-আহা! কি হয়েছে বল না।
-মিনতি আমাদের এই বয়সে আবার পড়াশোনা করতে হবে।
-বলো কি!পড়াশোনা এই বয়সে? আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।তুমি ঠিক কি বলতে চাইছো?
-হ্যা গো হ্যা।আমি ঠিকই বলছি।আমাদের এখনকার মাস্টার পুঁচকেকে পড়াতে রাজি হয়েছে তবে একটা শর্তে।আমাদের দু জনের মধ্যে অন্তত একজনকে ওর সঙ্গে পড়তে বসতে হবে।আমাকে সকালে বার হতে হয়, বলে তোমার কথা বললাম।মাস্টার তোমার কথা শুনে রাজি হয়েছেন।এ কথা শুনে মিনতিদেবীর ভির্মি খাওয়ার উপক্রম।
-হায়!ভগবান, এই বয়সে লেখাপড়া শেখার চেয়ে বরং মরণই ভালো ছিল বলে হাউ মাউ করে কান্না শুরু করলেন।
-আমার এত কঠিন শাস্তি কেন দিলে গো!
ওদিকে বাবা মায়ের কথাবার্তা পাশে থেকে পুঁচকে সব শুনছিল।বাবা মায়ের পড়ার আতঙ্ক দেখে, সে বলে উঠলো,দেখেছো মা লেখাপড়া কত কঠিন,সাধে আমি আগে আগে মাস্টার তাড়িয়ে ছেড়েছি!
মা এক ধমক দিয়ে,তুই চুপ কর,তোর জন্য এ সব হচ্ছে।

যথারীতি পরের দিন সকালে গোপাল মাস্টার হাজির। ওদিকে অন্য দিনের তুলনায় এদিন আরও সকালে স্বপনবাবু বাড়ি থেকে রওনা দিলেন।মাস্টারের সঙ্গে দেখা হলে যাতে সমস্যায় পড়তে না হয়।মিনতিদেবী মাস্টারকে বসার ব্যবস্থা করে দিলেন।দুর থেকে মাস্টার আসছে দেখে পুঁচকে প্রথমে খাটের তলায় লুকালো।কিছু ক্ষন থাকার পরে ভাবলো খাটের তলা নিরাপদ নয়।যেমন ভাবা, তেমনি কাজ একছুটে বাথরুমে গিয়ে দরজা দিল।মাস্টার বসে আছে,অথচ শিক্ষার্থী নেই।মিনতিদেবী বুঝতে পারছেন না এখন তার করনীয় কি?এমন সময় গোপাল মাস্টার হাক দিলেন, কোই তোমরা সব গেলে কোথায়?মিমতিদেবী এবার বুঝলেন,পুঁচকেকে বরং খুঁজে আনি বলে তিনি বললেন,যাই মাস্টার মশাই।অবশেষে কোথাও পুঁচকেকে না পেয়ে প্রায় কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, মাস্টার মশাই পুঁচকেকে পাওয়া যাচ্ছে না।
-বুঝলে বাপু!আমি তো পয়সা এমনি এমনি নেব না।বাচ্চা পাচ্ছ না তো কি হয়েছে!আমি তো আগেই সে কথা বলে দিয়েছি,বাচ্চার বাবা তো বললো,ও না পড়লে তুমি পড়তে বসবে।

অবশেষে বাধ্য হয়ে মিনতিদেবী পড়তে বসলেন।মাস্টার জানতে চাইলেন,তুমি কোন ক্লাস পর্যন্ত লেখা পড়া শিখেছ?
-কোনক্রমে নাম সই করতে পারি।
-তোমার বর যে বললো, তুমি অনেকটা লেখাপড়া জানো।
-না,মাস্টার মশাই আমি মিথ্যা কথা বলছি না।
-নাম সই জান যখন,তাহলে আমাকে অ,আ,ক,খ লিখে দেখাও দেখি।
-খুব ছোট বেলায় ওগুলো লিখেছিলাম।এখন না লিখে ওগুলো ভুলে গেছি।মিনতি দেবী বার কয়েক চেস্টা করলেন,কিন্তু যেন পেন ভেঙে যাওয়ার উপক্রম! নিজের উপর অনেকটা বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন,মাস্টার মশাই আমার হাত ধরে একটুলেখা দেখিয়ে দেবেন?
-বেশ,তোমার যখন এত আগ্রহ তাহলে আমাকে তো করতে হবে বৈকি! গোপাল মাস্টার মিনতিদেবীর হাত ধরে স্বরবর্নের সবকটা অক্ষর লেখালেন।গোপাল মাস্টার হাত ধরতেই মিনতিদেবীর সমস্ত শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল।তিনি চোখ বন্ধ করে রইলেন,আর সেই বিদ্যুৎ তরঙ্গকে যেন উপভোগ করতে লাগলেন।কি লেখা হচ্ছে সে দিকে তার ভ্রুক্ষেপ নেই।

এ দিকে গোপাল মাস্টারও মিনতিদেবীর হতে হাত রেখে বুঝলেন যে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে।মাথাটা যেন কেমন কেঁপে উঠল। গা ঝিম ঝিম করছে।।বুঝতে পারলেন যেন শরীরের লোমকুপগুলি সোজা হয়ে গেছে।দশ/বারো বার লেখার পর মিনতিদেবী কিছু মনে করেন কিনা,এই আশঙ্কায় বললেন,আজ তাহলে এই পর্যন্ত থাক।
-অনেকদিন পড়াশোনা করিনি তো আজ আমার ভীষন ভাল লাগছে লিখতে।আপনি আমাকে আরও কয়েকবার লিখিয়ে দিন না।
-ঠিক আছে তোমার যখন ভাল লাগছে,তাহলে অবশ্যই আমি তোমার লেখাবো,আমরা হলাম কিনা শিক্ষক।আর শিক্ষকের কাজ হল শিক্ষার্থীকে পাঠে মনোগ্রাহী করা ও পাঠ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।সুতরাং গোপাল মাস্টারের পাঠদান এই ভাবে চলতে থাকে।

গোপাল মাস্টারের পড়ানোর ধরনটা একটু আলাদা।প্রত্যেকদিন সকালে আসেন, স্বপনবাবু ততক্ষনে বাড়ি থেকে চম্পট দেন
মাস্টার আসছে দেখে পুঁচকে সেই যে বাথরুমে ঢুকবে আর দুপুর না গড়িয়ে গেলে সেখান থেকে বার হবে না।এর পরে স্নান খাওয়ার পরে একটু ঘুমিয়ে আবার পড়া।পুঁচকে আবার পালাবে, মিনতিদেবী পড়তে বসবেন।মিনতিদেবী অবশ্য এই পড়ার মধ্য এখন বেশ আনন্দ পান।ফলে মাস্টারের সঙ্গে তার সম্পর্ক ক্রমশ মধুর হতে লাগলো।ফলে দু জনেই এখন আর পুঁচকেকে পড়ার কথা বলতেন না।কিন্তু পুঁচকে যাতে সামনে না আসে, তাই দুজনাই অন্তত এক বার তার নাম ধরে ডাকবেন। আর তার তো একই ঠিকানা বাড়ির বাথরুম।

দেখতে দেখতে একমাস কেটে গেল।স্বপনবাবু স্ত্রীকে জানতে চাইলেন মাস্টারকে কত টাকা বেতন দিতে হবে সেটা খোঁজ নিতে।স্ত্রীর ব্যাপারে তিনি খুব যত্নশীল।দিনের পর দিন এভাবে পড়াশোনা করতে হচ্ছে বলে।তাই রাতে বাড়ি ফিরে স্ত্রীর গোমড়ামুখ দেখে,সান্ত্বনা দেন কখনও বা প্রশংসায় ভরিয়ে দেন।ভাবেন বেচারার কত চাপ।একদিকে রান্না বান্মার ঝক্কি,তার উপর সকাল বিকাল লেখাপড়া করা, আবার পুঁচকেকে সামলানো।সুতরাং সাম্প্রতিক যে মিনতিদেবী ভালো করে কথা বলেন না বা যন্ত্রের মত আচরন করেন - এর দায় নিজের কাধে নিয়ে মনে মনে ভাবেন ঈশ্বর মেয়েদের কতই না মহৎ করেছে তারা সমস্ত বাঁধা বিপত্তি সহ্য করতে পারে।(ক্রমশ)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিটি পুরুলিয়ার জয়চন্ডি পাহাড়ের।অসাধারন পাহাড় যা হৃদয়কে দোলা দিয়ে যায়।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজব মাস্টারের পরবর্তী পর্ব শীঘ্রই প্রকাশিত হবে।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ঘটনা কেমন যেন লাগছে, দেখা যাক সামনে কি হয়।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লক্ষ্য ছিল রম্য,কিন্তু ভ্যালেনটাইনের কথা মাথায় রেখে হয়ে গেল প্রম্য।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৯

মাহের ইসলাম বলেছেন: শেষ হইয়াও হইলো না শেষ।
অপেক্ষায় রইলাম।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, মাহের ভাইজান।গল্পটা পড়ার জন্য।প্লীজ,কটা দিন সময় দিন বাকীটা পোস্ট করছি।
কেমন আছেন ভাই? বাসন্তিক শুভেচ্ছা রইল।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০১

মাহের ইসলাম বলেছেন: এখনো অপেক্ষায় আছি 

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল, আপনার ছোট্ট মন্তব্যে।অনেকদিন পরে আপনার সঙ্গে দেখা হল, মাহের ভাই।আশা করি কৃপাময় আপনাকে ও বাড়ির সকলকে ভালো রেখেছেন।আপনার জন্যই খুব শীঘ্রই পরবর্তী অংশ প্রকাশ করবো,আশাকরি।

অনেক অনেক শুভ কামনা, ভাই আপনাকে।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ছাড়া অন্য কিছু বলার সাহস পাচ্ছি না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কেন ভাই? আমার কাছে আপনি প্রাণ খুলে বলুন, আমি শুনবো,বরং খুশিই হবো।আপনার আগমনের অনন্ত অপেক্ষায় আমি.....

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: লক্ষ্য ছিল রম্য,কিন্তু ভ্যালেনটাইনের কথা মাথায় রেখে হয়ে গেল প্রম্য - :D

২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ স্যর, বিষয়টি সেরকমই। মাস্টার মশায়ের আজব কাজকারবার নিয়ে একটু রসিক ধর্মী পোষ্ট করতে বসে পরের পর্বে একটু স্বাদ বদলাতে একটু প্রম্য করার চেষ্টা করেছিলাম। অবশ্য কতটা করতে পেরেছি বিচার করবেন আপনারা।


ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,কামনাকরি।

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

রাকু হাসান বলেছেন:

আমিও প্রথমে রম্য ভেবে নিয়েছিলাম কিন্তু গল্পের মোড় ঘুরেছে বেশ ভালোই । এমন মুহূর্তে শেষ যে মেনেই নিতে পারছি না । পরের পর্ব কি দিয়ে ছিলে ? পুরুলিয়ার জয়চন্ডি পাহাড়ের ছবি এই প্রথম দেখলাম । ছবি ব্লগও কিন্তু দিতে পারো । ছবিগুলো ভালো লাগে্

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যরি! স্যরি! স্যরি! আজ আরোগ্যের নোটিফিকেশনে এসে দেখতে পেলাম তোমার একটি ৩১ ডিসেম্বরের কমেন্ট আছে। আমার মনে হয় এসময় আমি সেফ ছিলাম না ; যে কারনে এমন হতে পারে।

পূরানো পোস্টে এসে পড়ে কমেন্ট করার জন্য তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ। অনেকদিন আগের গল্প হওয়াতে পরের অংশটি আমারও ঠিক মনে নেই। গল্পটি লিখে আমি নিজে খুব খুশি হতে পারিনি। যে কারনে এর পিছনে আর সময় দিইনি বা পরবর্তী পর্বও দিইনি।

পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড়টি সত্যিই সুুন্দর। এই পাহাড়টি পূর্ব ভারতে মাউন্টেনিয়ারিং এর পীঠস্থান। ডিসেম্বর মাসে যে কারণে পুরুলিয়া যাওয়ার ট্রেনগুলোতে একেবারেই সিট পাওয়া যায় না। আমরা টিকিট না পেয়ে টাটানগর থেকে ট্রেন বদল করে পুরুলিয়াতে আসি। ফেরার টিকিট পেতে অবশ্য অসুবিধা হয়নি। সরাসরি আদ্রা জংশন থেকে হাওড়া স্টেশনের টিকিট পেয়ে গেছিলাম। উল্লেখ্য টিকিটগুলি কাটা কিন্তু চার মাস আগের।
ছবি ব্লগ দিতে আমার অসুবিধা হয় ; আমার ক্যামেরাটি একেবারে অতি সাধারণ। আর অ্যান্ড্রয়েড সেটের ছবি গুলি ব্লগে দিলে দেখিছি সব উল্টে যেতে । রোটেড করেও আমি ঠিক করতে পারি না।


অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা আমার ছোট্টভাইটিকে।

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

আরোগ্য বলেছেন: তবে যা হচ্ছে তা কিন্তু হবারই ছিলো। যখন দুইজন নারী পুরুষ একা হয় তখন তৃতীয় ব্যক্তি হয় শয়তান। আর শয়তানের কাজ হল মানুষকে দিয়ে অকাজ করানো। আর অকাজে মানুষ যতটা আনন্দ পায় তার চেয়ে কয়েকগুন বেশি আনন্দ পায় শয়তান।
পরের পর্ব কোনটা?
ভাইটি মনে হয় নোটিফিকেশন পাওনি তাই রাকু ভাইকে উত্তাল দাওনি। নোটিফিকেশন সিস্টেম খুব বাজে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,

পুরনো পোস্ট পড়ে কমেন্ট করাতে আনন্দ পেলাম। এটি আমার প্রথম দিককার পোস্ট। তখন সেফ হয়নি । কাজের পাঠক সংখ্যা অত্যন্ত কম। পোস্টটি লাইক দাতা সংখ্যাও বলে দিচ্ছে লেখার গুণগত মানের কথা। গল্পটি লিখে আমি নিজেও খুশি হতে পারেনি ; যে কারনে পরবর্তী পর্বগুলো পোস্ট করা হয়নি। আর তৃতীয় ব্যক্তির কাজ হলো কাজে ধোকা দেওয়া ; যেটাকে তুমি শয়তানের কুমন্ত্রণা বলে বর্ণনা করেছে। বাস্তবে আমাদের সমাজে এরকম কিছু হয় বলেই আমরা সব কিছুর মধ্যে এই ধোকাটিকে দেখে থাকি। তবে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ঠিক ঠিক থাকলে অবশ্য এরকম কোন কিছুই সম্ভাবনা থাকে না।

রাকুর কমেন্টের উত্তর দিয়েছি। তোমার নোটিফিকেশনে এসে কমেন্টেটি চোখে পড়ল। ধন্যবাদ তোমাকে।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.