নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরকীয়া (আজব মাস্টারের তৃতীয় পর্ব)

১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/padaticchowdhury/padaticchowdhury-1520867469-915bae8_xlarge.jpg
গোপাল মাস্টারের চাহিদামত স্বপনবাবু প্রথম মাসে পাঁচশোটাকা বেতন দিলেন। মনেমনে বেশ খুশি হলেন এত কম টাকায় ছেলে, বৌ এর পড়ার ব্যবস্থা হচ্ছে বলে।বেচারা! মিনতির জন্য মনটা খুব খারাপ।কোন জিনিসপত্র দিয়ে তাকে ভুলিয়ে রাখবেন বলে মনেমনে ঠিক করলেন।
অন্যদিকে পুঁচকে দূর থেকে মাস্টারকে আসতে দেখলে,যতক্ষন মায়ের পড়ার গলা শোনে ততক্ষণ বাথরুমে বসে থাকে। নেহাত বাড়িতে দুটি বাথরুম আছে বলে বাঁচোয়া। এর আগে যতবার সাহস করে পড়তে বসেছে ততবার মাস্টারদের মেজাজ সহ্য করতে না পেরে একটা না একটা অঘটন ঘটিয়ে ফেলেছে।আর এক্ষেত্রে তার কপালে জুতত বাবার হাতের পিটুনি।

তবে গোপাল মাস্টারকে পুঁচকের বেশ ভালো লাগে।আগে কোনো মাস্টার বাবা মাকে পড়াতো না।কেবল তাকে পড়তে হতো।সেদিকদিয়ে এখনকার মাস্টার তাকে পড়ার জন্য জোর করেনা। পরিবর্তে মাকে পড়ায়।কাজেই বাথরুমের মধ্যথেকে গোপাল মাস্টারকে ধন্যবাদে ভরিয়ে দেয়।তবে সম্প্রতি সে একটু বিরক্ত হচ্ছে যে আর কতদিন এভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা নিজেকে বাথরুমে লুকিয়ে রাখবে-এটা ভেবে।

প্রথমমাসে পাঁচশো টাকা বেতন নেওয়ার পিছনে গোপাল মাস্টারের যুক্তি ছিল,যেহেতু পুঁচকে এখনো পর্যন্ত কোনো দিন পড়েনি, আর একা মিনতিদেবী ছাত্রী হিসাবে বেশ শান্ত। যেহেতু উনি এককথার মানুষ তাই সর্বনিম্ন রেট অথাৎ পাঁচশো টাকাই নেবেন।
এদিকে গোপাল মাস্টারের উপর মিনতিদেবীর বেশ টান চলে এসেছে।খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সব কাজ সামলিয়ে বা স্বপনবাবুর জলখাবারের ব্যবস্থা করে,মাস্টার মশায়ের আগমনের পথপানে চেয়ে থাকেন।সেদিন বসে বসে তিনি একথাই ভাবছিলেন।অথচ প্রথমদিন কথাশুনে মাস্টারকে তার ভালো লাগেনি। কেমন যেন রেশটেনে কথাবলাটা তার খুব বিরক্তিকর বলে মনে হচ্ছিল।কিন্তু যত দিন গেছে ততই বুঝেছেন মানুষটার অন্তরটা বড্ড ভালো।পড়ার সময়টা কত তারাতারি শেষ হয়ে যায়।যদিও ওসব ছাঁইপাশ পড়াশোনা তার মাথায় ঢোকেনা।বরং মনে হয় লোকটার হাতে হাতদিয়ে সারদিন বসে থাকি।পুঁচকেটা শুুধু এদিকে থাকেনা বলে বাঁচোয়া।তবুও ভয় হয়!কবে যে কে দেখে ফেলে।এমন সময় বাইরে,পুঁচকে পুঁচকে; ডাক শুনতেই মিনতিদেবী সম্বিত ফিরে পান।হাসিমুখে দরজারদিকে এগিয়ে যান,আর পুঁচকে! সে এক দৌড়ে সোঁজা বাথরুমে।

গত কয়েকদিন মিনতিদেবী লক্ষ্য করলেন,মাস্টার এখন বেশ দেরী করে আসেন। অথচ এতদেরী তার ভালো লাগেনা।আজ তাই জিজ্ঞাসা করেই ফেললেন।গোপাল মাস্টার অবশ্য মিনতিদেবীর সঙ্গে বেশ ভালো করেই কথা বলেন।তিনিও লক্ষ্য করেছেন সম্প্রতি মিনতিদেবীর মধ্যে একটা অস্থিরতা তৈরী হয়েছে।আর সেই অস্থিরতা যে তার জন্য সেটাও বেশ বুঝতে পারছেন।অথচ বাড়িতে নিজেরও স্ত্রী পুত্র আছে।এমতাবস্থায় আগের মত সক্কালে গেলে পাছে স্বপনবাবুর কাছে ধরা পড়েযান,সেই ভয়েই একটু দেরী করেই পড়াতে আসেন।তাই মিনতিদেবীর করা প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন,তোমার তো বাপু সকালে অনেক কাজ থাকে।পড়তে বসতে বেশ দেরী হয়ে যায়।তাই ভাবলাম,একটু বেলা করেই যাই।মিনতিদেবী অবশ্য এ উত্তরে খুশি হতে পারেননি। প্রতিবাদের সুরে তিনি বললেন,তার পড়তে বসতে একেবারেই দেরী হয়না।কাজেই তিনি যেন আগের মতই সকাল সকাল চলে আসেন।

এদিকে স্বপনবাবুর বাড়িতে এবারের মাস্টার এতদিনধরে পড়াচ্ছে বা পুঁচকের দস্যি পনার কথা আর শোনা যাচ্ছেনা- দেখে পাড়ার লোকের আগ্রহ দিনকে দিন বাড়তে লাগলো।গোপাল মাস্টারকে তারা পুঁচকে না পড়ানোর জন্য অনেক তথ্য ইতিমধ্যে দিয়েওছিল।মাস্টার অবশ্য তাদেরকে নিরাশ করে বলেছিলেন ,উনি একজন শিক্ষক।পড়ানো ওনার পেশা।দুষ্টু ছাত্রদেখে তিনি কখনোও পড়ানো বন্ধ করেননি।বরং বাচ্চার দুষ্টুমির প্রকৃতি অনুযায়ী বেতন ঠিক করেন।এমনকি প্রতিবেশীদের দু্ষ্টুবাচ্চা থাকলে প্রয়োজনে তাদেরও পড়াবেন বলে প্রতি উত্তরে তাদেরকে জানিয়েছিলেন।
স্বভাবতই প্রতিবেশীরা এপথে রনভঙ্গ দিয়ে অন্য পথ নিল।পাড়ার ভুলুদার চায়ের দোকানে বসে প্রত্যেকদিনের প্রায় আলোচনার বিষয় ছিল পুঁচকে ও গোপাল মাস্টার।তারা ঠিক করলো,মাস্টার কি পড়ায় তা লক্ষ্য করবে।যেমন চিন্তা!তেমনি কাজ একদিন মাস্টারের পিছনে পিছনে পাড়ার ছট্টু,বাচ্চু পা টিপে টিপে গেটের সামনের দিকে হাজির হল।তারা আলতো করে দরজায় চাপ দিল,সম্ভবত ভিতর থেকে ছিটকিনি দেওয়ায় এতটুকু ফাঁক পাওয়া গেলনা। কিছুক্ষন উকিঝুকি মেরে নিরাশ হয়ে সেদিনের মত রণেভঙ্গ দিল।

স্বপনবাবু সারদিন বাইরে কাজের মধ্যে থাকলেও স্ত্রীকে কঠিন সমস্যায় ফেলাই, একটা অপরাধ প্রবনতায় ভোগেন।আগে কাজ শেষে বাড়ি ফিরলে মিনতি কত খুশি হত।ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত কত গল্প করতো।সারদিন জমে থাকা কথা যেন ফুরফুর করে তার সামনে বলে ফেলতো।আরএখন মিনতি যেন যন্ত্রের মত কাজ করে।তার এই মনোকষ্ঠের মূলে যে তিনি সেকথা ভেবে একটা অপরাধ প্রবনতায় ভোগেন।

যাইহোক নিজে ছোটবেলায় লেখাপড়ার সুযোগ পায়নি। সেই ছোট্ট বেলায় বাবা মারা যাওয়া,মায়ের অন্যের বাড়ি পরিচারিকার কাজ করা।তারপর একদিন ট্রেনে করে শিয়ালদা কোলে মার্কেটে আসা।ছোট্ট একটি সব্জীর দোকান।তারপর এতগুলি বছর এখানে কাটানো।তাই নিজে যেটা পারেননি, পুঁচকের জন্য নাহয় মাকে একটু কষ্ঠ সহ্য করতে হবে, সেটা মেনে না নেওয়া ছাড়া উপায় নেই।এসব ভেবে একটু খুশি রাখতে সেদিন বাড়ি ফেরার পথে স্বপনবাবু নিজের প্রিয় বাসন্তী রঙের একটি শাড়ি নিয়ে বাড়ি এলেন।

রাতে অপ্রত্যাশিতভাবে শাড়ি পেয়ে মিনতিদেবী অবাক হলেন।আগে শাড়ি বা কোনো কিছু আনতে বললে আজ আনি কাল আনি বলে কতদিন পরে সেটা আনতো।আর আজ যেটা তিনি ভাবতেও পারেননি।ইতিমধ্যে তার হৃদয়ে অনেকটা জায়গা গোপাল মাস্টার দখল করে নিয়েছে।আর করবে নাইবা কেন।স্বপনবাবু বিয়ের পর থেকে শুধু কাজ নিয়ে থাকেন।একদিনের জন্যও তাকে নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাননি।শুধু একটিই কথা একদিন দোকানে নাযাওয়া মানে দেড় দুহাজার টাকা ক্ষতি হওয়া।যা শুনে মিনতিদেবী গুটিয়ে যেতেন।
তারপর পুঁচকে হল।দেখতে দেখতে আট নবছর বয়স হল।অথচ একদিনের জন্য কোথাও যাওয়া হয়নি। সেই সপ্তগ্রামে বাপের বাড়ি যাওয়া,পূজোর কেনাকাটা করা বা ঠাকুর দেখতে যাওয়া সব একাকী। এখন অবশ্য পুঁচকে বড় হওয়ায় আর কারো দরকার নেই।তবুও স্বামীর সঙ্গে সময় কাটাতে কার না ইচ্ছা হয়।

নুতন শাড়ি পেয়ে মিনতিদেবী প্রাথমিক বিহ্বলতা কাটিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,শাড়ি যখন নিয়ে এলে চলোনা একবার মায়ের বাড়ি থেকে ঘুরে আসি।স্বপনবাবুরতো একটাই কথা,একদিন বাজারে না যাওয়া মানে দেড় দুহাজার টাকা ক্ষতি।আর তাছাড়া গোপাল মাস্টার তোমাকে ছুটি দেবে কিনা সন্দেহ আছে।স্বমীর কথা শুনে মিনতিদেবী চিন্তিত হলেন।ঠিকই তো মাস্টারের ছুটি পাওয়া বেশ কঠিন।স্বপনবাবু আরো জানালেন, ছুটি পেলেও পুঁচকেকে নিয়ে মায়ের বাড়ি তাকে একাই যেতে হবে।

পরেরদিন গোপাল মাস্টার এলে,মিনতিদেবী মায়েরবাড়ি যাওয়ার প্রসঙ্গটা তুললেন।গোপাল মাস্টার অত্যন্ত বিরক্ত হলেন।লেখাপড়া খুব কঠিন কাজ।একমনে পড়াশোনা না করলে,কোন উন্নতি হবেনা।একাগ্রতা,নিষ্ঠা এসব না থাকলে কেউ কখনো বড় হতে পারেনা।মায়ের বাড়ি যাওয়ার সুযোগটি নষ্ট হতে যাচ্ছে দেখে মিনতিদেবী মুষড়ে পড়লেন। গোপাল মাস্টারের কাছে কাতর প্রার্থনা করলেন, কিছু একটা উপায় বার করার।

ইতিপূর্বে মিনতিদেবী কখন গোপাল মাস্টারকে আপনি ছেড়ে তুমিতে চলে এসেছেন,খেয়াল নেই।মিনতিদেবী জিহ্বাকেটে তুমি বলায় দুঃখ প্রকাশ করতে, গোপাল মাস্টার তাকে আশ্বস্ত করেছিলেন, আপনি না বলতে।মাস্টারের যুক্তি ছিল,শিক্ষার্থী শিক্ষকের যত হৃদয়ে ঢুকবে পাঠ তত মধুর হবে।তার কথায়,ইংরেজরা ছিল সভ্যজাতি। তাদের মধ্যে একটিই চল তুমি প্রচলিত।আর আমরা বাঙালিরা আপনি তুমির বেড়া তৈরী করেছি।সেই জন্য মিনতিদেবীর আপনি থেকে তুমির পরিবর্তনকে তিনি একদিকে নিজেকে ভালো বা বিরল শিক্ষক হিসাবে মনে করে গর্ববোধ করতেন,অপর দিকে মিনতিদেবীর মুখে তুমি ডাকে তিনি যে মোহিত হয়ে যান।অথচ সেটা মুখে বলেন কেমন করে।তাই মায়ের বাড়ি যাওয়ার উপায় খুঁজতে বলে, মিনতিদেবী যখন পেয়েছি বলে লাফিয়ে ওঠেন,তুমিও আমার সঙ্গে মায়ের বাড়িতে যাবে।তখন গোপাল মাস্টারের আর না বলার মত অবস্থা ছিলনা।
( পরবর্তী অংশ মিনতিদেবীর বাপের বাড়ি)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

ওমেরা বলেছেন: ওকে আমি চলালাম মিনতি দেবীর বাপের বাড়ি।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল,আপু কেমন আছেন?গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।আপনার পদচারণে মুগ্ধতা নিয়ে বাপের বাড়িতে চললাম।
শুভেচ্ছা নেবেন।ভাল থাকুন নিরন্তর।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৬

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: গোপাল মাস্টার।
অসাধারণ লাগল। লিখে যান। সাধুবাদ রইল।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,আমার কবি ভাইকে।আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।তবে আপনিও সুন্দর লেখেন।জীবন জীবিকা নিয়ে আপনার লেখাগুলি অন্তরে দাগ কেটে যায়।
আপনাকেও অনন্ত শুভেচ্ছা।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

নীলপরি বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ।
প্রথম ছবিটা বোধহয় আপলোড হয়নি ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপি,ধৈর্য্য সহকারে গল্পটি পড়ার জন্য।আর আপনি পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে,মুগ্ধ হলাম।প্রথম ছবিটা ছিল একজন শিক্ষক মহাশয়ের ছাত্র পড়ানোর দৃশ্য। কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত ছবিটি আপলোড হয়নি।
রইল অনন্ত শুভেচ্ছা।ভালো থাকুন নিরন্তর।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওরে বাবা! এতো বড় লেখা। (তবে গল্পটা ইন্টারেস্টিং)পড়তে গিয়ে হাপিয়ে উঠলাম। যাই একটু দম নেই। আগের পর্বগুলো সময় করে পড়ব।

১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আন্তর্জাল পরিসেবা বিঘ্ন ঘটার কারনে দেরীতে উত্তর দেওয়ার জন্য দূঃখিত।নিজাম উদ্দিনভাই আপনি এই প্রথম আমার কোন পোস্টে মন্তব্য করলেন।আপনার ইন্টারেস্টিং লেগেছে জেনে মুগ্ধ হলাম।আর পরবর্তী পর্ব সময় পেলে পড়বেন জেনে আনন্দিত হলাম।
শুভেচ্ছা নেবেন।ভাল থাকুন নিরন্তর।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ভাই? নতুন আরেকটি পোস্ট দেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,নিজাম ভাইয়া।আপনার অনুভবে মুগ্ধ হলাম।খুব শীঘ্রই নুতন পোস্ট পাবেন।
ভাল থাকুন নিরন্তর।

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: খুব মিশুক মানুষ আপনি।

আপনিও ভাল থাকুন।

২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একজন সত্যিকারের ভালো মানুষ জগৎকে আপন মনেই দেখেন।আর এজন্যই পৃথিবী এখনো এত সুন্দর! যে পৃথিবী আমাদের নুতনকরে বাঁচতে শেখায়।আপনার পরশের ছোঁয়ায় মুগ্ধ হলাম।আপনার জন্যই আমি আগামীকাল নুতন পোস্ট দেবো। ইনশাল্লাহ।ভাল থাকুন নিরন্তর।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা বেশ ভালই জমে উঠছে। এর পরে মিনতি'র বাবার বাড়ীতে কী ঘটে সেটা দেখবো।

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি স্যার, এই পোষ্টে এখনও পর্যন্ত কোনও প্লাস নেই সঙ্গে এত কম সংখ্যক পড়ুয়া হওয়াই অনেকটা নিরাশ হয়ে শেষ পর্ব আর পোষ্ট করিনি। আসলে গল্প লিখতে গেলে ওসব প্লাস বা পাঠকের সংখ্যার কথা না ভেবে এগিয়ে যাওয়াই কাম্য। কিন্তু আমরা যারা একেবারে নবাগত তাদের কাছে এরকম লাইক যে বাড়তি অনুপ্রেরণা যোগায় তা বলা বাহুল্য । পাশাপাশি স্যার আমার, সেদিন ঝড়ের রাতে, শিরোনামহীন, অপরাহ্নের আলো, প্রভৃতি পোষ্ট দেখার অনুরোধ করবো। আপনার এমন মন্তব্য আমার আগামীর দিশারী ।

অনেক শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ক্রমান্বয়ে আপনার সব পোস্ট পড়ার আশা রাখি।

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার । ঠিক আছে , আপনি আপনার সুবিধা মত ক্রমান্বয়ে এগিয়ে চলুন।

ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.