নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
আমি তখন পটাশপুরে মেসে থাকি । দশজনের মেস । সবসময় একটা হৈ হট্টগোল লেগে থাকে । কখনও রাজনীতি কখনও খেলা তা সে ক্রিকেট, ফুটবল যাইহোক । বাস্তেন কেন পেনাল্টি মিস করলো সেটা ওদের দলের কোচ বা বাস্তেনের নিজের থেকে আমাদেরই দুশ্চিন্তা বেশি । বলটাকে ডানদিকে অতটা না চেপে ইষৎ বামদিক চেপে মারলে যে নিশ্চিত গোল হত , এই সাধারন ব্যাপারটা আমরা বুঝলেও বাস্তেনের মত খেলোয়ার না বোঝায় আমরা অবাক হতাম । সেই সঙ্গে চলতো আমাদের এক আড্ডাসভা । সকাল সাড়ে ছটা থেকে পৌনে সাতটার মধ্যে মেসে নেওয়া একমাত্র বাংলা দৈনিক আনন্দ বাজার পত্রিকার দখল নেওয়ার জন্য আমাদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যেত ।
ফাস্ট সকালে পেপারটি কে আগে হস্তগত করবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতার অবশ্য একটি কারন ছিল । পেপার যে পাবে সাধারনত সে সেদিন দুর্বল চৌকির উপর বসে সভা পরিচালনা করতো পার্লামেন্টের স্পিকারের মত একের পর এক পাতা উল্টাবে আর বাকিরা সেটা শুনে মতামত প্রকাশ করতো । কোনও পেজ পছন্দ না হলে পরের পেজে চলে যাওয়ার নিয়ম ছিল । মেসের ছেলেরা সাধারনত বেশি রাতজেগে পড়া করায় একটু গভীর রাতে নিদ্রায় যায়, তুলনায় আমার মত দুএকজন যারা বেশি রাত জাগতে পারিনা, তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ি ওদিকে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়ি । সেদিন রাতে বেশ বৃষ্টি হওয়াই সকালে ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় পেপার না পেয়ে দু একজনকে জিজ্ঞাসা করেও পেপারের কোনও সন্ধান না পাওয়াই মনের মধ্যে একটি অস্থিরতা তৈরী হল ।
উপরে দেওয়াল ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি সাঁতটা বেজেগেছে । অগত্য মেসে অনুজ মানসকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তার মোড়ে অবাকজলপান মিষ্টির দোকানের কাছে যেতেই দেখি প্রচুর মানুষের জটলা । আমরা পরিচিত মুখ খুঁজতে লাগলাম । আশপাশে কাউকে খুঁজে পেলামনা । ভিড়ের মধ্যে মিশে গিয়ে মনে হল আরে এটাতো অভিদের বাড়িরই সমস্যা । অভিজিৎ দত্ত, সুরেন্দ্র নাথ কলেজে পড়ে ইংরেজি নিয়ে । আমাদের সঙ্গে পাড়ায় মাঝে মাঝে ক্রিকেট খেলতে আসে । তবে কী ওদের বাড়ির কারও কিছু হয়েছে? মনে একরাশ প্রশ্ন নিয়ে ভীড় ঠেলে সোজা ঢুকে গেলাম ওদের বাড়ির ভিতরে ।
অভি বয়সে আমার চেয়ে অনেকটা ছোট । সাধারনত এপাড়ায় কেউ আমাদের মত মেসের ছেলেদের সঙ্গে খেলাধুলা করেনা । আমাদের মেসবাড়ির সামনে রেলের একচিঁলতে জমিতে বিকালে আমরা একটু শর্টহ্যান্ড ক্রিকেট খেলি । পাড়ার কয়েকজন খেলতে আসে তারা সবাই এলাকার শ্রমিক বা পরিচারিকাদের সন্তান । একমাত্র ভদ্রবাড়ির সন্তান ছিল অভি যে আমাদের সঙ্গে খেলতে আসতো। তবে ওর আসাটা বোধহয় সম্ভব হয়েছিল যেহেতু ওর বাবামা কেউ বাড়িতে না থাকার কারনে । বড় দোতলা বাড়িতে ঠাকমাই ছিল ওর একমাত্র আপনজন । অভির কথানুযায়ী ওর বাবা নেভির অফিসার। সারাবছর বাইরে থাকে । বছরে দুচারদিনের জন্য বাড়িতে আসে । ঐসময় বাড়িতে খুব ধুমধাম হয়। সত্যিকথা বাবা যেকদিন বাড়িতে থাকে মনে হয় যেন বাড়িতে উৎসব চলছে । পাশাপাশি মাকে নিয়ে অভি একদিনের জন্যও একটি কথা খরচ করেনি । একবার মায়ের কথা জিজ্ঞাস করতেই ওর চোখে জল দেখে আমরা উল্টে দুঃখ প্রকাশ করে ওকে শান্ত করি । কাজেই এহেন ছোটভায়ের বাড়িতে লোকসমাগম দেখে খুঁজতে খুঁজতে অবশেষে একটি ঘরে প্রচুর লোকের মধ্যে ওকে পেয়ে গেলাম ।
আমাকে দেখে নিতান্ত একটু শুকনো হাসি দিয়ে , পোকাদা তুমি এসেছ? আমি জিজ্ঞেস করলাম কী হয়েছে অভি? উল্লেখ্য আমার পোকা নামের পিছনে একটা কারন আছে । আমি বরাবরি ভুজঙ্গাসনের মত শুয়ে পড়তাম । বাড়িতে আমার বাবার কাছে এনিয়ে প্রচুর বকা খেয়েছি । মেসেও আমি নিস্তার পাইনি । সিনিয়র বিকাশদা একদিন আমাকে বকা দিয়ে সেই যে পোকার সঙ্গে তুলনা করলে, তারপর থেকে আমার পিতৃপ্রদত্ত নামটিকে বাদ দিয়ে ওরা পোকা নাম চালু করলো । অভির কথানুযায়ী,
সেকেন্ড সেমিস্টারের পড়ার চাপ ছিল । রাতজেগে পড়ছিলাম । সন্ধ্যে থেকেই মুহুর্মুহু মেঘগর্জন হচ্ছিল । একটু রাত বাড়তেই এবার ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টির তীব্রতা বেড়ে গেল । আমি তখনও পড়ছিলাম। ঠাকমা পাশে তখন ঘুমিয়ে কাঁদা । রাত একটা দেড়টা নাগাদ হঠাৎ মনে হল কারা যেন পাশের ঘরে হাঁটাচলা করছে । বই বন্ধ করে কান খাঁড়া করে চুপচাপ মিনিট দশেক বসে থাকলাম । অনুমান করার চেষ্টা করছিলাম শব্দটার উৎস কোথায়? বারবার দরজার দিকে চোখ যাচ্ছিল । যদিও দোতলার যে ঘরে আমরা ছিলাম দরজায় ছিটকিনি দেওয়া ছিল । দশমিনিট তখনও হয়নি এমন সময় বাইরে থেকে, মাসিমা দরজা খুলুন । আপনার ছেলে অসুস্থ ।আমি হঠাৎ বাবার কথা ভেবে সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে ছিটকিনি খুলে দিই ।
ছিটকিনি খুলতেই পরপর সাতজন লোক হুরমুড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়লো । প্রথম একজন আমার মুখে সপাটে মারলো এক চড়, শালা আলমারির চাবি কোথায়? আমাকে ওভাবে মারতে দেখে ওদের একজন ধমক দিয়ে আমার গায়ে হাত দিতে নিষেধ করলো । আমি মুহূর্তের মধ্যে বুঝে গেলাম আসলে কী ঘটতে চলেছে । আমাকে মারতে বারণ করাই আমি পাল্টা ধন্যবাদ জানালাম । এবার লোকটি ক্রমশ দুএকপা হেটে আমার পাশে চলে এল, লক্ষীবাবাটি আমার আলমারির চাবিটা ঔ বদ লোকটিকে দিয়ে দাও তো । ওদিকে খাটের উপর দুজন ততক্ষণে ঠাকমাকে বাঁধার চেষ্টা করছে । ঠাকমাও সমানে হাতপা ছুড়ছে । আমি চিৎকার করে ছুটে যেতেই খপ করে আমার হাত ধরে চেয়ারে বসিয়ে দিয়ে বললো,আমি দেখছি । এবারও দেখলাম কাকু ঔদুজনকে বেশ ধমক দিল । এরপর আমি কাকুর নির্দেশ মত চাবি দিয়ে ওদের কান্ডকারখানা দেখতে লাগলাম । বুঝলাম এই ডাকাতদলের সর্দার কাকু বেশ ভদ্র । আমার পাশে আর একটি টুল টেনে টেবিলের উপরে সাজানো একেরপর এক বই ওল্টাতে লাগলো ।
আমি বললাম, আঙ্কেল বই এর মধ্যে কিছু নেই ।
-না, আমি তোমার বইগুলি দেখছি। তুমি কী সব বই পড় ।
-তুমি লেখাপড়া জানো?
-একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে! হ্যাঁ জানতাম, তবে কোনও কাজে এলনা ।
পাশ থেকে শেক্সপিয়ারের মার্চেন্ট অফ ভেনিস গ্রন্থটি তুলে ওল্টাতে ওল্টাতে, জানো তোমার মত বয়সে এই বইটি আমার প্রিয়বই ছিল । তখন আমিও নিজেকে অ্যান্টেনিও বা বাসেনিওর খুব আপনজন বলে ভাবতাম । আর এখন আমি সাইলক হয়ে গেছি ।
আঙ্কেলের সঙ্গে গল্প করতে করতে দেখলাম বেশ কয়েকবার পেটে হাত ঘষতে । আমি জিজ্ঞেস করলাম, তোমার কী খিদে পেয়েছে নাকি?
- হ্যাঁ, বাবু বড্ড খিদে পেয়েছে । আছে নাকি বাড়িতে কোনও খাবার দাবার? আমি ইশারা করে ফ্রিজের দিকে দেখাতেই, খুব খুশি হল ।
ফ্রিজ থেকে একেরপর এক খাবার বার করতে লাগলো । আমাদের বাড়িতে ঠাকমার বয়স হওয়ায় সাধারনত একসঙ্গে একটু বেশি রান্না করে ফ্রিজে রেখে খাওয়ার চল আছে । এবার কৈ মাছের ঝালটা বার করতেই আমি বললাম ,
-কাকু, কৈ মাছ আমার খুব প্রিয় মাছে । সঙ্গে সঙ্গে মাছের ঝালটি ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিল । আমি বললাম,
-আমিতো তোমাকে এমনি আমার ভালো লাগাটা জানালাম । তোমরা ওটা খেতে পারো ।
- না,মাসিমা তোমার জন্য রান্না করেছেন, আমরা বরং এইতো মুগডাল ও কিছু সব্জি দিয়ে খেয়ে নেবো।
ওদের সকলের খাওয়ার পরে ঠাকমার একটি কাপড়ে পুটুলি বেঁধে চলে যাওয়ার সময় আমাকে আশীর্বাদ করে বললো,
-বড় হও, মানুষের মত মানুষ হও।
-আঙ্কেল, সবতো নিয় যাচ্ছো । কিন্তু আমরা আগামীকাল খাবোকী? সঙ্গে সঙ্গে জিহ্বা কেটে সরি বলে পকেট থেকে পাঁচশ টাকা বার করে আমার হাতে দিয়ে ঠাকমাকে প্রনাম করলো ।
- এমন কুসন্তানকে পারলে যেন ক্ষমা করে দেন। মুখে বিড়বিড় করে বললো,সারে চার বছরের মেয়ের লিউকোমিয়ার চিকিৎসার খরচ আনুমানিক কুড়ি লক্ষ টাকা । অথচ আমাদের যে অন্য কোনও উপায় নেই।
আমি অচেনা অতিথীর পশ্চাদগমন লক্ষ্য করতে লাগলাম।
বিঃদ্র- একটু ব্যস্ত থাকায় মন্তব্যের উত্তর দিতে একটু দেরি হওয়ার আগাম ক্ষমা প্রার্থী ।
সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত।
১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একদম ঠিক ধরেছেন ভাই। আগামীকাল নির্বাচনের কাজে প্রায় দুদিন আটকে থাকবো। একটু ক্ষমা করবেন তারেক ভাই।
২| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কলকাতার লেখকদের জনপ্রিয়তা কেন এদিকে এত বেশি, তা আপনাকে দেখে আন্দাজ করা যায়, পোকাদা! +++
১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রান্তর একটু বেশি বেশি হয়ে গেল। যাইহোক তোমার ভর্তির খবর কি?
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার প্রিয় ছোট্ট ভাই প্রান্তর তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই পোষ্টটিকে লাইক করা ও +++ দেওয়ার জন্য।
৩| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
গল্প, ঘটনা?
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা শ্রদ্ধেয় । আমার মেস জীবনটা ঘটনা। আমার জানা একটি বাচ্চা লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে টাট ক্যানসর রিসার্চ সেন্টারে চিকিৎসাধীন। নিজের স্কুল তো বটেই প্রতিবেশী স্কুলেও সরস্বতীপূজা না করে মোট দুলক্ষ টাকা তুলে দিয়েছে। এখনো প্রায় পনের লক্ষ টাকা দরকার । এমতাবস্থায় আমার অনুভবে উল্লিখিত ঘটনাটির অবতারণা।
অনেক শ্রদ্ধা আপনাকে। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
।
৪| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: পোকাদা???
দারুন ঘটনা।
এত ভালোমানুষও(!!!) হয়????
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা, আজ আপনাকে পেয়ে আমার বাঁধন হারা উচ্ছ্বাস । তাড়া আছে জানিনা আগামী দুদিন কতটা সময় পাবো। তবে মিষ্টির দোকানটির নামটা আমাকে জানাবেন। অনেক অনেক গোলাপজাম খাওয়াবো।
৫| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার কাহিনী, কিন্তু কাহিনীটা কি অভীকের না আপনার?
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা, শামচুল ভাই। কমেন্টে মুগ্ধ হলাম। আপনাকেই শুধু বলছি, আমি মেসের ছেলে, পোকা হওয়ার কারনে আগে বাবার কাছে, মাঝে মেসের দাদার কাছে আর বর্তমানে বাড়িতে আমার এখনকার অভিভাবকের কাছে প্রতিনিয়ত বকা খাই। কেউ আমাকে একটু পোকা হয়ে পড়তে দেয়না। দুঃখ আজও থেকে গেল।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় শামচুল ভাইকে।
৬| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমি মিষ্টি কম খাই!!!
ঘুড়ির আনন্দে আজকে কাজে মন বসে নি। বেশ কিছু কাজ বাঁকি আছে। ওসব গুছিয়ে আবার আসছি.....
ব্লগিংটা মনে হয় নেশা হয়ে যাচ্ছে???
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। আমার বাড়িতে বা কাজের জায়গায় সবাই খুব খোঁচা দিচ্ছে। বধ্য হয়ে আমাকে একপ্রকার লুকিয়ে ব্লগিং করতে হচ্ছে। তবে ঘুড়ির আনন্দে কমেন্টগুলি বিভিন্ন পোষ্টে আমি খুব এনজয় করছি। আমার তো মনে হচ্ছে গোটা বাঙালী সমাজে একটি উৎসব চলছে। যাক এবার আপনাকে অসমাপ্ত কাজ সমাধা করতে হবে।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় ভাইকে।
৭| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
জুন বলেছেন: আমি কিন্ত সত্যি মনে করেছিলাম আপনার লেখনীর গুনে। সহ ব্লগার চাদগাজীর মন্তব্যের জবাবে সত্যিটা জানা হলো। বাচ্চা মেয়েটির অসুস্থতা মনে দাগ কেটে গেল। আমরা সাধারন মানুষরা কত অসহায় রোগব্যাধির কাছে।
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো পদাতিক চৌধুরী।
+
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু শুভ সন্ধ্যা। আপনার মনের অভিব্যক্তিকে কৃতজ্ঞতা জানাই। আর একটা জায়গায় আমরা বড্ড অসহায়। এত বড় রোগের কাছে আমাদের অসহায় আত্মসমর্পণ করা ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আপু আপনাকেও আমার অন্তরের শ্রদ্ধা । শুভ কামনা রইল।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনাকে আর একবার কৃতজ্ঞতা জানাই পোষ্টটিকে লাইক করার জন্য।
৮| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ,
উপরে সহ-ব্লগার জুন এর মতো আমারও প্রথমটাতে তেমনই মনে হয়েছিলো । জুন এর মতোই বলি - আমরা সাধারন মানুষরা কত অসহায় রোগব্যাধির কাছে।
বাচ্চাটি ভালো হয়ে উঠুক, অন্তর থেকে প্রার্থনা করছি ।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জী এসজী ভাই সাহেব, আমার সালাম নেবেন। মন্তব্যে খুশি হলাম। আর বাচ্চাটি দ্রুত আরোগ্যলাভ করুক , এই আমাদের নিরন্তর কামানা।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা আপনাকে। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
৯| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ঘটনার আড়ালে আরেকটি ঘটনা প্রকাশ পাওয়ায় কষ্ট লাগছে। প্রার্থনা করি বাচ্চাটি যেন সুস্থ্য হয়ে উঠে।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। হ্যাঁ, আসলে নেপথ্যে কারনটা অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী। আমরা বড্ড অসহায়। বাচ্চাটির দ্রুত আরোগ্যলাভ কামনীয়।
অনেক অনেক শুভ কামনা আমার প্রিয় কবি ভাইকে।
১০| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: পড়তে পড়তে ভাবছিলাম, আপনার জীবনের সত্যি সত্যি মেস জীবনের ঘটনা। পরে বুঝতে পেরেছি আসল ঘটনা। বরাবরের মতো চমৎকার লেখনি, এজন্য বাস্তব মনে হয়েছে। তবে লেখাটা একটা সত্য ঘটনার আলোকে তা বুঝতে পারি, আপনার একটি মন্তব্য থেকে। মেয়েটির জন্য খারাপ লাগছে।
অনেক আশীর্বাদ মেয়েটির জন্য।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমাদের যখন রাত হয়, লন্ডনে তখন সকাল হয়। শুভরাত্রি কাওসার ভাই। আগামীকাল পঞ্চায়েত ভোটের জন্য রওনা দেব। সন্ধে থেকে একটু ব্যস্ত ছিলাম। ব্যাগ গোঁছানো হয়ে গেছে। এদিকে আজও কয়েকটি জায়গায় বোম্বিং হয়েছে। দুজন মাডারও হয়েছে। এমন আবহের মধ্যে ভোট করাতে যাচ্ছি। বেশ উদ্বিগ্ন আছি।
পোষ্টটির ব্যাপারে আজ আর তেমন উৎসাহ নেই। প্রায় তিনদিন থাকবো না। এটাই আমার বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত থাকবে। আপনাদের খুব মিস করবো। মন্ডল ভাই বলছিলেন, ব্লগিং যেন নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার ক্ষেত্রেও একথা সত্যি
যাইহোক ভাল থাকুন। ভাল লিখুন।
অনেক অনেক শুভ কামনা আমার প্রিয় কাওসার ভাইকে।
১১| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: লেখার থিমটা মৌলিক। লেখার মাঝে আপনি বার্তা দিতে চেয়েছেন।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শাহাদাৎ ভাই আপনার মন্তব্য মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল। আমি লেখার সময় বিশ্বাস করুন অত প্রকৃতি বিচার করে লিখিনি। আপনি বলাতে আনন্দ পেলাম। সত্যিকারের জহুরীর চোখ।
অনেক অনেক ভাল লাগা আপনাকে।
১২| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্য আশীর্বাদ রইলো যাতে নিরাপদে থাকেন। আর শেষ পর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোট হচ্ছে জেনে ভাল লাগলো। তিনদিন মিস করবো আপনাকে।
১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি দোয়া করেছেন জেনে কৃতজ্ঞতা জানাই । আমিও উপরওয়ালার কাছে আপনার মঙ্গলে দোয়া চাইছি। অস্বীকার করবো না যে এবার ভোটে একটু বেশি চিন্তাই আছি। কিছুটা তো কপাল। যাইহোক ভালোই ভালো কেটে গেলে বাঁচি।
আপনাকে অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় কাওসার ভাই।।
১৩| ১৩ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: এটা অবশ্যই বাস্তব। গল্প নয়। কখনও কখনও বাস্তব ঘটনা গল্প বলে মনে হয়।
১৩ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল ছোট ভাই,মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল কমেন্টে। আসলে গল্পকাররা প্রত্যাহিক জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাকে সামনে রেখে গল্প রচনা করেন। পাঠক তার মধ্যে বাস্তবতা খুঁজে পেলে লেখাটা বোধহয় বাড়টি মাত্রা পায়।
অনেক অনেক ভাল লাগা, সঙ্গে শুভেচ্ছা নিরন্তর ।
১৪| ১৩ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুভসকাল ছোট ভাই,মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল কমেন্টে। আসলে গল্পকাররা প্রত্যাহিক জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাকে সামনে রেখে গল্প রচনা করেন। পাঠক তার মধ্যে বাস্তবতা খুঁজে পেলে লেখাটা বোধহয় বাড়টি মাত্রা পায়।
অনেক অনেক ভাল লাগা, সঙ্গে শুভেচ্ছা নিরন্তর ।
ঝড় খুবই ভয়ানক। আমি যখন চিন্তা করি পৃথিবী ধ্বংস হবে তখন না জানি কেমন অবস্থা হবে !!! ভাবতেই ভয় লাগে ।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল ছোট ভাই। সদ্যসমাপ্ত নির্বাচন নিয়ে প্রচন্ড ব্যস্ত থাকার কারনে মন্তব্যের যথাসময়ে উত্তর দিতে না পারার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। " ঝড় খুবই ভয়ানক। আমি যখন চিন্তা করি পৃথিবী ধ্বংস হবে তখন না জানি কেমন অবস্থা হবে!!!! ভাবতেই পয় লাগে। " সত্যিই অন্তর ছুঁয়ে যাওয়া মন্তব্য। আর ঠিক একারনেই বোধহয় পৃথিবী আমাদের কাছে এত মোহময় ।
অনেক অনেক ভালো লাগা আমার প্রিয় ছোট ভাইকে ।
১৫| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১২
সুমন কর বলেছেন: লেখা পড়ে ভালো লাগল।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল সুমন দাদা। আপনার আগমনের যথাসময়ে উত্তর দিতে না পারার কারনে ক্ষমাপ্রার্থী। বিশেষ কাজে আটকে যাওয়াই আমার পক্ষে অবশ্য সময়ে উত্তর দেওয়া সম্ভব হয়নি। গল্পটি আপনার ভালো লাগাই বাড়টি অনুপ্রেরণা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় দাদাকে।
১৬| ১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
মৌরি হক দোলা বলেছেন: চমৎকার
১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রভাতত দোলা। দেরীতে উত্তর দেওয়ার কারনে দুঃখিত। আর এমন দেরী হবেনা বলে কথা দিলাম। গল্পটি তোমার ভাল লাগায় আনন্দ পেলাম। পাশাপাশি তোমার কলেজে ভর্তির খবর কী? প্রান্তর অবশ্য বলেছিল, দু একদিনের মধ্যে অ্যাডমিশনের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
অনেক অনেক শুভকামনা আমার ছোট্ট বোনটিকে।
১৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
মৌরি হক দোলা বলেছেন: ভাইয়া, আজ ভর্তির জন্য আবেদন করে এলাম। জুন মাসের দশ তারিখে রেজাল্ট বেরোবে।
দোয়া করবেন, ভাইয়া।
আপনার জন্যও শুভকামনা রইল........
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভাল খবর। উপরওয়ালা সহাই, নিরন্তর কামনা করি যেন তোমার মনোবাসনা পূর্ণ হয় । খুব ভালো করে পড়াশোনা করো। অনেক বড় হও ও একজন প্রকৃত মানুষ হও।
দূর থেকে ছোট্ট বোনটির জন্য আমার অনেক অনোক দোয়া রইল।
১৮| ১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:০২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সকাল পোকাদা,কাল আপনাকে না পেয়ে কাওসার ভাইয়ের কাছে আপনার খোজ নিয়েছিলাম। গল্পটি পড়া হয়নি তাই পড়ে নিলাম। আপনার মত আমারো ব্লগিং নেশা হয়ে গেছে এজন্য বউয়ের কাছে প্রতিদিন গালমন্দ শুনতে হয়।
চমৎকার লেখনি আপনার,দারুণভাবে উপস্থাপনের পাশাপাশি চমৎকার একটি ম্যাসেজ দিয়েছেন। ভাল লাগলো।
১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল তারেক ভাই। আশাকরি ভাল আছেন। পোষ্ট সম্পর্কে আপনার কমেন্টে প্রীত হলাম। আর দেরীতে হলেও আমরা একে অপরের বাড়িতে মাঝে মাঝে ঢুঁ মারি। এটাই আমাদের বড় প্রাপ্তি । পাশাপাশি বাঁধা আপনার আমার আছে। কিন্তু কী আর করবো। জীবনের প্রথম অর্ধে মায়ের বকুনি ছিল, আর এখন বৌ এর বকুনি। আমরা আবারা গোবেচারা । কিছু তো আর করার নেই। তবে এর মধ্যে একটা মিষ্টত্ব আছে যে। সেটাও তো বড় মধুর।
অনেক অনেক শুভ কামনা আমার প্রিয় তারেক মাহমুদ ভাইকে।
১৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
নীলপরি বলেছেন: মর্মস্পর্শী ।++++++
১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনি পরি মানুষ। বড্ড দেরিতে এলেন বলে খুব অভিমান করেছি। এরপরেও আমার আরও দুটি পোষ্ট আছে। একটু যদি আপু ঘুরে যান, ধন্য হবো। আর আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রাণ ছুঁয়ে গেল। সঙ্গে আরও ছটি + চিহ্ন। সবমিলিয়ে দারুণ অনুপ্রেরণা পেলাম।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় আপুকে।
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমেরিকাতে না কোথায় ঠিক মনে করতে পারছি না ( নাকি ভারতে) এমন একটা ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিলো। অবাক হয়েছিলাম খুব। ডাকাতেরাও এতো ভদ্র হয়?
অভিকেও ভালো লাগলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা দাদা,
পরিবার নিয়ে একটু ঘুরতে বার হলাম। সারাদিন প্যাকিং করার জন্য প্রচন্ড ব্যস্ত ছিলাম। যে কারনে সময়ে উত্তর দিতে পারিনি। এবার আমাদের গন্তব্যস্থান উড়িষ্যার দারিংবাড়ি, রম্ভা, গোপালপুর। হয়তো একটু পরে নেট যোগাযোগ নাও থাকতে পারে।
পোস্টের ঘটনাটি আমেরিকায় হয়েছিল কিনা ঠিক জানিনা। তবে আমার মেস জীবনে সোনারপুরে এরকম একটা ঘটনা ঘটেছিল। তবে ট্যুইস্ট সহ বিষয়টি আরও মানবিক করার চেষ্টা করেছি। বাস্তবের ডাকাতরা এতটা ভদ্র নয়,। অভিকে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাচ্চাটার বর্তমান অবস্থান কোথায়, এপারে না ওপারে- জানিনা! এপারে হলে তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি, সম্পূর্ণ রোগমুক্তি! আর ওপারে হলে তার শান্তি কামনা করছি। বুলবুলি হয়ে উড়ে বেড়াক বেহেশ্তের বাগানে বাগানে।
মনের একটি অনুভবকে বাস্তবতায় প্রায় পরিণত করে ফেলেছিলেন- অতি নিখুঁতভাবে। চাঁদগাজীকে দেয়া উত্তরটা না পড়লে বুঝতেই পারতাম না যে গল্পের কিয়দংশ বাস্তব নয়। এটাই একজন কথাশিল্পীর সাফল্য।
অভি'র জন্য অনেক মায়া অনুভব করছি। মাকে নিয়ে তার জীবনে যে শূন্যতা,তা অপূরণীয় হলেও অন্য কেউ একজন এসে তাকে ভালবাসা দিয়ে যতটা সম্ভব সে শূন্যতাকে পূরণ করে দিক- তার জন্য এ দোয়া রেখে গেলাম, বাস্তবে সে থাকলে তো বটেই, না থাকলেও কেবল মনের অনুভবেই।
গল্পে ভাল লাগা + +
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে বাচ্চাটির এভাবে শুভ কামনার জন্য। আপনার দোয়া যেন কবুল হয় - কামনা করি।
হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন স্যার। কিছুটা বাস্তব , কিছুটা কল্পনা ; যে কল্পনাটা বিভিন্ন কমেন্ট এর মাধ্যমে পাঠকের জিজ্ঞাসার নিরসন করে। ধন্যবাদ চাঁদগাজী সাহেবকে ; আপনার মনেও এমন জিজ্ঞাসার নিরসন করতে কমেন্টটির গুরুত্ব সত্যিই অনস্বীকার্য ।
অভি সম্পর্কে আপনার সুন্দর মনোভাবের জন্য আপ্লুত হলাম। সত্যিই তো এত বড় পৃথিবীতে চারিদিকে এত যাচ্ছে না জানা পরিচিতজন কিন্তু তবুও কিছু কিছু মানুষের আপনজনের বড্ড অভাব। তবুও তারা বেঁচে থাকে স্বপ্ন তাকে আশার বীজ বোনে.....
গল্প আপনার ভালো লেগেছে সঙ্গে ডাবল প্লাস অনুপ্রাণিত হলাম কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
তবে এই প্রথম আপনার কাছ থেকে না লাইক পাওয়াটা ও আমার বেশ অভাব অভাব অনুভব অনুভুতি হল । সেক্ষেত্রে পোস্টটির মানের কিছুটা ঘাটতি আছে বলেই আমার ধারণা। নিশ্চয় পরে কোন একদিন আপনার মনের মানের স্থানে পৌঁছাবো ও লাইক পাবো -সে আশা করি।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা স্যার আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
তারেক ফাহিম বলেছেন: লিখাতেও তাড়া ছিলো মনে হয়।