নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
থিমিথি- আগুনের উপর হাঁটা, প্রায় আড়াইমাস ব্যাপী একটি উৎসব । মূলত তামিলনাড়ুতে হলেও বর্তমানে এটি শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসকারী তামিলভাষী মানুষদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে । এই উৎসবকে মহাভারতের একটি বিশেষ অংশ হিসাবে বর্ননা করা হয় । কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পর দ্রোপদী যখন আগুনের উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন তখন নাকি ঐ আগুন টাটকা ফুলে পরিনত হয়েছিল । সেই বিশ্বাস থেকেই বহু মহিলা আগে থেকে মানত করে উৎসবের সময় মনোবাঞ্ছা পূর্ত করে ।
২, থাইপুসম - তামিলনাড়ুর আর একটি উৎসব । মূলত তামিল মাসের শুরুতে পালন করা হয়।
ভগবান মুরুগারু অথবা শিব ও পার্বতীর পুত্র কার্তিকের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শনের জন্য এই প্রথার অবতারনা । তারকাসুর এবং তার যুদ্ধবাজ সেনাদের বধকরার জন্য এই প্রথা । প্রথমে ৪৮ দিন উপবাসের পর সকল ভক্তবৃন্দ তাদের গায়ে হুক, পেরেক, শলাকা ইত্যাদি বিঁধিয়ে নিজেদের ভগবানের সন্তান হিসাবে প্রতিপন্ন করে । কিছু লোক আবার গায়ে হুক বেঁধা অবস্থায় ট্রাক্টর বা অন্যকোনও ভারী বস্তু টানার চেষ্টা করে । বিপুল পরিমানে বাদ্যযন্ত্র ও মন্ত্রোচ্চারণের মধ্যে গোটা ঘটনাটি অনুষ্ঠীত হয় । তবে দুর্বল হৃদয়ের ব্যক্তিদের জন্য এগুলি মোটেই গ্রহণীয় নয় ।
কৃতজ্ঞতা - ২৪ ঘন্টা ওয়েভ পেজ।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার তোমার কাছে অযৌক্তিক বা অন্ধত্ব বলে মনে হলেও ওদের কাছে যে ধর্মীয় আবেগ জড়িত।
অনেক ভাল লাগা প্রিয় ছোট ভাইকে।
২| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
সনেট কবি বলেছেন: মারাত্মক ব্যাপার। গা শিউরে উঠে। এরা পারেও বটে।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ কবি ভাই, ভারতবর্ষ বড় বিচিত্র দেশ । বাস্তবিকই গা শিউরে ওঠার মত।
শুভ কামনা প্রিয় কবি ভাইকে।
৩| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দ্বিতীয়টি আমি মালয়েশিয়ার বাতু কেভ এ দেখিছি। ভয়ানক ব্যাপার। সারা শরীর ফুটো করে রশি বেধের তাতে কি যেন লাগানো হয়। দেখতে খুব খারাপ লাগে। এধরনের কোন উৎসব ঠিক নয়।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আশাকরি ভালো আছেন, সাজ্জাদ ভাই। হ্যাঁ আপনার তো আবার শ্রীলঙ্কা বা পূর্ব এশিয়ার অভিজ্ঞতা আছে। কাজেই এহেন কালচার আপনার পরিচিত । মোটের উপর তামিলভাষীরা বিশ্বের যেখানে যেখানে আছে এমন দৃশ্য দেখা পাওয়া সম্ভব।
রমজানের শুভেচ্ছা রইল প্রিয় সাজ্জাদ ভাইকে।
৪| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এমন উৎসব ধর্মীয় অনুষঙ্গ হয় কিভাবে?
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সম্রাট ভাই শুভেচ্ছা নিয়েন। দুটি উৎসবের সঙ্গেই ধর্মের যোগ আছে। হাজার বছরের পুরাতন প্রথা যৌক্তিকতা খুৃঁজে আর বন্ধ হবে বলে মনে হয় না।
অনেক ভাল লাগা প্রিয় সম্রাট ভাইকে।
৫| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি ভয়ংকর !!!
ছবিতেই কেমন লাগছে ।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু রমজানের শুভেচ্ছা নিয়েন। আর পোষ্ট প্রসঙ্গে বলি, সত্যিই ভয়ংকর। কিন্তু আধুনিক সভ্যতা এখানে বোধহয় বড্ড অসহায়। নেপথ্যে যে বিরাট শক্তিশালী একটি চালিকা শক্তি আছে।
অনেক অনেক ভাল লাগা আপু আপনাকে।
৬| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: দ্বীতিয়টা আমি দেখেছি। ভয়ঙ্কর লেগেছে।প্রথমটার কথাতো ভাবতেই পারছি না। ভারতবর্ষ এখনো অনেক কুসংস্কার ধারন করে যা অমানবিক।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাবিয়ান ভাই। মন্তব্যে আলাদা ভাল লাগা। কু হয়তো আমার আপনার কাছে। কিন্তু ওরা যে ধর্মীয় যুক্তি দিয়ে উৎযাপন করছে। কাজেই তাদের ভাবাবেগকে আঘাত করি কী করে?
শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই। ভাল থাকা নিরন্তর।
৭| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
কাইকর বলেছেন: ভয়ংকর। অহেতুক।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাইকর।
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
৮| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় কোন এক দিন মানুষ আরো বেশী বেশী সভ্য হবে। মানুষের মাঝ থেকে এই সব নৃশংসতা / ভয়ানক কাযক্রম উঠে যাবে। মানুষ হবে সুন্দরের পুজারী।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই একেবারে ঠিক বলেছেন। সেই সুদিন নিশ্চয় একদিন আসবে, যেদিন এইসব কুপ্রথা বন্ধ হয়ে সমাজকে অনেক সুন্দর করে তুলবে। আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় সাজ্জাদ ভাইকে।
৯| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: তারা এটা ভাবেনা যে 'এতো কষ্ট করে লাভ কি?'
তাদের মনে এক দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে তারা ঝাঁপিয়ে পরে এই ভয়াবহ পথের দিকে। তাদের মনের এই দৃঢ় বিশ্বাসই তাদের মনের সকল ইচ্ছা বাস্তবায়ন করে তুলে।
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একটা অসম্ভব আবেগ কাজ করে। যেখানে যুক্তি বড় তুচ্ছ । আর এ কারনেই হাজার বছর ধরে চলে আসছে এহেন মারন উৎসব। হোসেন ভাই আমার কোনও পোষ্টে এটা আপনার প্রথম মন্তব্য। সুস্বাগতম। সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। আপনার পাশে পাওয়া আনার পরম কামনীয়।
নিরন্তর শুভেচ্ছা ভাইয়া আপনাকে।
১০| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে ভারত সম্পর্কে অনেক কিছু জানছি।
সুন্দর পোষ্ট++
২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রান্ত। এমন সুন্দর কথা কার না ভালো লাগে? আর ভারত সম্পর্কে জানার কোনও শেষ নেই। আমি সামান্য কিছু তোমাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। তবে তোমার আমের পোষ্টে অনেক্ষণ অপেক্ষা করেছিলাম। তোমাকে না পেয়ে শেষে নিরাশ হয়ে ফিরে আসি।
ভাল থেকো, সুখে থেকো।
১১| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি দুঃখিত, ব্লগে নিয়মিত সময় দিতে পারছি না। কলেজে ভর্তি সামনের মাসে হলেও স্যরদের পড়া শুরু হয়ে গেছে।
আমার জন্য দোয়া করবেন। বাসায় সবাই ভালো তো?
২০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভেরিগুড! একদম এটাই করা দরকার। ব্লগ পরে। আগে পড়াশোনা। আমি ভীষণ খুশি হয়েছি, প্রান্ত তোমার উত্তরে।তোমার আব্বা আম্মার জন্য রইল আমার ছালাম।
অনেক অনেক দোয়া তোমাদের জন্য। একজন বড় মানুষ হও।
১২| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এসব অমানবিক খেলা/প্রথা বন্ধ করা দরকার।
মোদিকে আমার সহ্য হয় না।
মাথা মোটা নেতা।
আমি বড় বিজিম্যান
তবু ব্লগে আসি ক্যান?
রমজানে গানা বাদ
ছড়া লেখায় হয়েছে সাধ
২০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমার নিজস্ব একটি মত আছে। তবুও প্রধানমন্ত্রীকে তো সম্মান দিতে বাধ্য। এখানে যে হাত পা বাঁধা। তবে সদ্য কর্নাটকে মোদিজী ভাল শিক্ষা পেয়েছেন। দেশে সুপ্রিম কোর্ট ছিল বলে নেতারা কিছুটা হলেও শালিন।
আগে আমরা গান পেতাম মন্ডল ভায়ের তরে,
রমজানে গান ছেড়ে ছড়া নিয়ে পড়ে।
নুতন নুতন ছড়া নিয়ে এ ব্লগে সে ব্লগে,
পাড়া সুদ্ধু মাতিয়ে বেড়ায়, ছড়ার ডালি নিয়ে।
১৩| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
তামিলরা নিজেদের সংস্কৃতি ও ধর্ম বিশ্বাসে বেশ অটল। তারা এখন বেশ শিক্ষিত, কিন্তু তাদের পুরানো ট্রেডিশনগুলো তারা ধরে রেখেছে।
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ, এটাই তামিল সংস্কৃতি। শিক্ষা দীক্ষায় এত উচুঁতে উঠে গেলেও ট্র্যাডিশনাল সংস্কৃতিকে আজও ধরে রেখেছে।
অনেক শ্রদ্ধা আপনাকে। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
১৪| ২০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই ভয়ংকর দুটি উৎসব! পৃথিবীতে এখনো কত বিচিত্র ধরনের মানুষ রয়েছে। তাদের চালচলন আচার অনুষ্ঠান কতই বিচিত্র!
সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপনের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় পদাতিক ভাই।
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তারেক ভাই তামিলদের এই উৎসব দেখে ভয়ংকর বলছেন। আপনি আমাদের পাশেই শান্তিপুরে চৈত্র সংক্রান্তিতে খেঁজুর গাছের মাথায় নাচানাচি দেখলে অবাক না হয়ে যাবেন না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে আসবো।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় তারেক ভাইকে।
১৫| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৪
পবন সরকার বলেছেন: তামিলড়া এই অনুষ্ঠানগুলো খুবই জাঁকজমক করেই করে মনে হয়। ধন্যবাদ পদাতিক দা।
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ পবনদা। খুব ভাল কমেন্ট করেছেন। আসলে যত কষ্টই হোক প্রত্যেকটয় উৎসবের পিছনে আছে নিপাট আনন্দ উপভোগ। যেটা আবার জাঁকজমকেই বেশি জমে ওঠে। উৎসব উপলক্ষ্যে এহেন বিনোদনই কম কিসে?
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে। ভাল থাকা নিরন্তর ।
১৬| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:১১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি এগুলো দেখতে পারিনা। গা শিউরে উঠে।
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর আবেগ মিশ্রিত কমেন্ট । আসলে আমরা যারা নরম হৃদয়ের মানুষ তাদের কাছে এ অনুষ্ঠান যত বেশিনা আনন্দের তার চেয়ে অনেক বেশী মন খারাপের।
শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় শাহাদাৎ ভাই।
১৭| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার তোমার কাছে অযৌক্তিক বা অন্ধত্ব বলে মনে হলেও ওদের কাছে যে ধর্মীয় আবেগ জড়িত।
অনেক ভাল লাগা প্রিয় ছোট ভাইকে
এই আধুনিক যুগে এসেও মানুষ ভুল আকড়ে ধরে থাকবে??!!
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছোট ভাই, মহারাষ্ট্রের একটি মন্দিরে ৭০০ বছরের পুরানো একটি প্রথা ৫০ ফুট উপর থেকে বাচ্চাকে নিচে ফেলে দেওয়া হয়, পারিবারিক সৌভাগ্যের আশায়। দুএকদিনের মধ্যে পোষ্টটি দেবো অবাক হয়ে যাবে।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় ছোট ভাইকে।
১৮| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
মাহের ইসলাম বলেছেন: ছোট বেলায় চৈত্র সংক্রান্তির মেলায় চরক গাছ বলে একটা ব্যাপার ছিল যেখানে একজনের পিঠে বড় বড়শির মতো আংটা গেথে তাকে ঝুলিয়ে দেয়া হত।
২০ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মাহের ভাই বিষয়টা অনেকটা এরকমই। আমরা চৈত্র সংক্রান্তি করি। তার রংও কোথাওবা অমানবিক। কাজেই আমটা যেমন ওটাকে সয়ে নিয়েছি, ওরাও তেমনি বিষয়টিকে একটি উৎসবের আবহে দেখছে। যে কারনে হয়তো যুক্তিতে আমার আপনার কাছে অমানবিক বলে মনে হলেও ওরা সেটা ভাবেনা।
শুভ কামনা রইল, মাহের ভাই। ভাল থাকা নিরন্তর।
১৯| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: চৈত্র সংক্রান্তির মেলায় চরকে মানুষ ঝুলতে দেখেছি .....
আসলে খুব ভয়ংকর ব্যপার ।।
২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল কবীর ভাই। ঠিকই বলেছেন চড়কের মেলায় এমন ঝোলা দেখতে খুবই খারাপ লাগে। ধন্যবাদ, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।
অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
২০| ২১ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:২৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমি সব সময় জাতীয় ঐতিহ্যকে সম্মান করি। এগুলো হচ্ছে একটি জাতির হাজারো বছরের ঐতিহ্য। আমরা যতই পশ্চিমা সংস্কৃতিতে অভ্যস্থ হই না কেন, নিজেদের অতীত কৃষ্টি ভুলে থাকার কোন সুযোগ নেই।
কিছু মানুষ এগুলোকে ধর্মের মোড়কে আটকে রেখে বিভ্রান্তি ছড়ায়। কারণ স্থানীয় কালচারকে ধর্মগুলো ভয় পায়।
এজন্য বাঙালি সংস্কৃতির যে কোন ঐতিহ্যকে আমি সমর্থন করি। বিশেষ করে পহেলা বৈশাখ, পহেলা ফাল্গুন ও বাউল গান।
কিন্তু এই একুশ শতকে এসেও কোন সংস্কৃতি যদি নিজের শরীরকে বিদ্ধ করে, হুক লাগিয়ে, রক্ত ঝরিয়ে, আগুনে ঝলসে করা হয় তা কোন অবস্থাতে সমর্থনযোগ্য নয়। আশার কথা, আমাদের সংস্কৃতিতে এগুলোর কোন অস্থিত্ব নেই।
সংস্কৃতি হতে হবে সুন্দর ও অনুকরনীয়। যদি কোন সংস্কৃতিতে এগুলো বিভৎস হয়, ভয়ের কারণ হয়, শিশুদের জন্য অবশ্যই বর্জনীয় হয় তবে তা বর্জন করা উচিৎ।
এজন্য শিয়াদেরও এমন বর্বর ঐতিহ্যের ঘোর বিরোধী আমি।
ধন্যবাদ, প্রিয় পদাতিক চৌধুরী ভাই। তামিলদের এ ঐতিহ্যের কথা জানতাম না। জেনে ভাল লাগলো।
২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বরাবরের মত আজও আপনার বিশ্লেষণ ধর্মী মন্তব্যে প্রীত হলাম, প্রিয় কাওসার ভাই। সমস্ত বিভৎসতার সঙ্গে একটা ধর্মীয় যোগ জুড়ে দিলে যেন বৈধতা পেয়ে যায়। আর এখানেই আমাদের হাত পা বাঁধা। প্রশাসন নির্বিকার । সুতরাং এপ্রথা চলতেই থাকবে।
অনেক ভাল লাগা প্রিয় কাওসার ভাইকে।
২১| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪২
শামচুল হক বলেছেন: সমাজের অজানা নিয়ম কানুন জানা হলো। ধন্যবাদ পদাতিক দা
২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল শামচুল ভাই। আপনাকে নুতনকিছু জানাতে পেরে আমিও আনন্দিত ।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় শামচুল ভাইকে।
২২| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১০
প্রামানিক বলেছেন: ভারতে জাতিরও অভাব নাই নিয়ম কানুনেরও অভাব নাই। ধন্যবাদ পদাতিক দা সমাজের প্রচলিত নিয়ম কানুন তুলে ধরার জন্য।
২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রামাণিক ভাই আপনার আগমনে ধন্য হলাম। হ্যাঁ যে কথা বলেছেন ভারতের জাতিরও অভাব নাই নিয়ম কানুনেরও অভাব নাই। সত্যই তাই, বিরাট দেশ হাজারো তার জাতি তেমনি হাজারো অজানা তার রীতিনীতি । আজ একবিংশ শতকেও এমনও কিছু রীতিনীতি শুনলে অবাক হই আবার শিউরেও উঠি।
অনেক অনেক শুভ কামনা আমার প্রিয়জন প্রামাণিক ভাইকে।
২৩| ২৩ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫
আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভিডিও দেখেছিলাম। সার্কাস টাইপের
২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ তালেব ভাই, পোষ্টের সঙ্গে সম্পর্কিত ভিডিওটি দেখে বাস্তবতা পরোখ করার সুযোগ পেয়েছেন বলে। কী আর করা যাবে? আমার আপনার বরং বিনোদন হিসাবে দেখা ছাড়া আর যে কিছু করার নেই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় তালেব ভাইকে।
২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: এসব কুপ্রথাকে আমার কাছে খুবই বীভৎস বলে মনে হয়!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিন্তু কি করা যাবে স্যার ! ভারত বর্ষ মানেই তো কুপ্রথার আঁতুড়ঘর ! এখনো আমাদের রাজ্যে বিভিন্ন স্থানে কন্যা সন্তানের জন্য মাকে দায়ী করে যেভাবে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় তা যে কোনো সভ্যতার পক্ষে লজ্জার! কলঙ্কের। এই একবিংশ শতকেও ডাইনি সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করার চল এখনো দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আছে। চড়কে খেজুর গাছের মাথায় উঠে দাপাদাপি করা বা ওই একই অনুষ্ঠানে পিঠে বড়শি বিঁধিয়ে ঘুর দেওয়া প্রসঙ্গে আমরা এক হিন্দু বন্ধু মহরমের দিন শিয়া সম্প্রদায়ের ধর্মীয় পসেশনকে কটাক্ষ করেছিল । কাজেই সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের কাছে এই সমস্ত কু-প্রথা যেন সামাজিক স্বীকৃতি পেয়ে বছরের পর বছর ধরে বহাল তবিয়তে চলে আসছে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা স্যার আপনাকে। নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা নেবেন।
২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২
কালীদাস বলেছেন: কত বিচিত্র কালচার দেশে দেশে! সেকেন্ডটার কাছাকাছি কিছু কার্যকলাপ উপমহাদেশের শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন করে
শেয়ারের জন্য থ্যাংকস
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কালিদাস ভাই,
আমার সর্বশেষ প্রতিমন্তব্যে আমি ঠিক এই কথাটিই উল্লেখ করেছি। যদিও সময়ের ব্যবধানে আপনার কমেন্ট ও আমার প্রতি মন্তব্যের মধ্যে বিষয়টি ঢাকা পড়ে গেছে। তবুও আশাকরি আপনি পরে এসে শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান স্যারের মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে বিষয়টি দেখতে পাবেন।
পোস্টটিকে লাইক করে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকে জানাই কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর শেয়ার।।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যসূত্রে ধন্যবাদ কবিভাই।
নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিয়েন।।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: ও মাই গড!!!!
ভয়াবহ!!!
আচ্ছা এগুলো করে লাভ কি? দেশ বা জাতির কোনো উপকার হয়?