নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
আমাদের বাড়ি থেকে ঠিক তিনটে বাড়ি পরে বাস হাবোল সর্দারের । মা হারা ছেলেটি ছোট থেকেই ছিল একটু বেশি সরল । পড়াশোনা বেশি করতে পারেনি । আর করবেই বা কী করে? বইপত্র নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে কেউ কোনও কাজে বললে হাবোলের মুখে রা নেই । ব্যাগ পত্র পাশে রেখে লেগে যেতো কাজে । কাজ শেষ হতে হতে ততক্ষণে স্কুলের সময় যেত শেষ হয়ে । পাড়ার সকলেই প্রায় এহেন হাবোলকে পেয়ে একটু আধটু খাটিয়ে নিত । ফলে স্কুলের উদ্দেশ্যে বার হলেও শেষ পর্যন্ত আর স্কুলের গন্ডি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারতো না ।
হাবোলদের আর্থিক অবস্থা খুব একটা খারাপ নয় । ওর বাবা কাবিলচাচার পাঁচবিঘা ধানের জমি । বাহান্ন শতক ভিটেবাড়ি, দুদুটো পুকুর, কয়েকটি গাই গরুও আছে । কাবিলচাচা ওকে অনেক বুঝিয়েও ওর এই আত্মভোলা বা সরল স্বভাব থেকে কিছুতেই কিছু না করতে পেরে পড়াশোনা থেকে ছাড়িয়ে বাড়ির চাষের কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন । তবে এখানেও এক সমস্যা আছে । হাবোল মাঠে লাঙল দিচ্ছে বা কোদাল নিয়ে কাজ করছে, প্রতিবেশী মালেকচাচা দেখতে পেয়ে তাঁর জমির আল ছেঁটে দিতে বললে, যথারীতি হাবোল লেগে গেল কাজে । এদিকে ততক্ষণে দূরে নজরুল ভাই দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন, হাবোলকে দিয়ে তার জমিতে একটু লাঙল দিয়ে নেবেন বলে । ফলে নিজের জমির কাজও হাবোল কখনই শেষ করতে পারতো না যদিনা কাবিলচাচা এসে হাত না লাগাতেন।
হাবোল খুব খুশি হয় যখন কেউ বলে, তোর বাপ যা রেখে যাচ্ছে তাতে তোর সারাজীবন ঠ্যাঙের উপর ঠ্যাঙ দিয়ে বসে খেলেও চলে যাবে । কাজেই কাজ শেষে পারিশ্রমিক বাবদ এই কথাটি গ্রামের প্রায় সকলেই একআধবার শোনালে, একটি মিষ্টি হাসি দিয়ে হাবোল লাঙলজোড়া নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিত । পথে কারোও নারকেল গাছে উঠে নারকেল পেড়ে দেওয়া বা পুকুর থেকে খাপনা জালে দুটো মাছ ধরে দেওয়ার মত আব্দারও সে হাসি মুখে মেটাতো । মাঝে মাঝে অবশ্য পাড়ার ভাবিরা তাকে পান্তাভাতও খাওয়ার কথা বললে, তখনোও সে না বলতে পারতো না ।
এহেন হাবোল সতেরো পার করে আঠারো বছরে পা দিতেই কাবিলচাচা ছেলের মতি ঠিক করতে বিয়ে দেবেন বলে স্থির করলেন । কিন্তু সেখানেও আর এক সমস্যা দেখা দিল । পূর্বেই বলেছি আর্থিক অবস্থা ও লম্বা চওড়া গড়ন অনুযায়ী শ্যামলা হাবোলকে কারোও অপছন্দ করার কথা নয় । কিন্তু যতগুলি সম্মন্ধ এগিয়েছে, ততবারই গ্রামের লেকেরা কানভাঙানি করে কাজগুলি ভেঙে দিয়েছে, এই বলে যে ছেলে আধপাগলা , সারাদিন মাঠে বসে থাকে, বাড়ির খাবার খায়না, কেউ দয়াকরে দুবেলা দুমুঠো খেতে দিলে তবে খায় । সুতরাং এমন ছেলের জন্য মেয়ের বাবারা কেনইবা এগোবেন।
কাবিলচাচা একসময় প্রায় হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন, এমন সময় দূর গ্রাম নিশ্চিন্তপুরের একটি পাত্রীর খোঁজ এল । নাম, রহিমা । বাবার আর্থিক অবস্থা খুবই ভালো, সম্পন্ন ব্যবসায়ী । তবে এমন বাড়ির মেয়ে হয়েও রহিমার স্বভাবের জন্য তাঁরও বিয়ে নিয়ে পিতা শারাফাত চাচা বিপদে পড়েছেন । এমনিতে রুপে রহিমা কম নয় তবে অত্যধিক ঝগরাটে, যখন তখন যাকে তাকে মেরে দেয় । সারাদিন প্রায় বাড়িতে থাকেনা। অতবড় মেয়ে ধিনধিন করে এগাছ ওগাছ মাতিয়ে বেড়ায়। ওর সঙ্গে পাড়ার আরোও দুটি মেয়ে আছে। গোটা গ্রাম দাপিয়ে বেড়ায়। কেউ কিছু বললে হাতপা চালাতে বিন্দু মাত্র পিছপা হয়না । শারাফাত চাচা বেশ কয়েকবার মেয়েকে সাবধান করে উল্টে মেয়ের কাছে ধমক খেয়ে আর শাসন করেন না । কিন্তু মেয়ের বিয়েকে নিয়ে তিনিও পড়েছেন আতান্তরে ।কাজেই উনিও দূর গ্রাম মুকুন্দগড়ের সৎ পাত্র হাবোলের সন্ধান পেয়ে আর কালবিক্ষেপ না করে যোগাযোগ শুরু করলেন ।
প্রাথমিক কথাবার্তার পর উভয়পক্ষ বিয়েতে সম্মত হল । প্রতিবেশীদের নিয়ে দুপক্ষ বেশ চিন্তিত ছিল । কাজেই তেমন কোনও আচার বিচারের দিকে না গিয়ে যথাশ্রীঘ্রই একটি বিয়ের দিন স্থির হল । একমাত্র পুত্র হওয়াই কাবিল চাচা গ্রামের প্রায় সকলকে বিয়েতে নেমন্তন্ন দিলেন । যথারীতি খুব ধুমধাম করে রহিমার সঙ্গে হাবোলের বিয়ে হয়ে গেল ।
নববধূ হিসাবে রহিমা মাত্র দুদিনেই শ্বশুরের মন জয় করে নিল । সেইসঙ্গে প্রতিবেশীদেরও সকলের খুব প্রিয় হয়ে গেল । সংসারটি যেন তার কাছে কতদিনের পুরানো, এমন ভাবে সে সকলের আপন করে নিয়েছিল । কাবিল চাচা বৌমার আচরণে অত্যন্ত খুশি হলেন । তিনি রহিমাকে নাম না ধরে কেবল মা ' বলেই ডাকতে লাগলেন । সকাল সন্ধ্যা পাড়াপড়শি সহ বাড়িতে চায়ের আসর বসতে লাগলো। এরকম দুবেলা আড্ডা সহ চা -পান একা হাবোল কেন,গোটা গ্রামের কেউ কখনোও দেখেনি । আসলে হাবোলদের গ্রামের কৃষিই প্রধান পেশা হওয়ায় সকালে পান্তাভাত ছাড়া অন্যকিছু খাওয়ার চল ছিল না । একে অপরের বাড়িতেও সকালে আপ্যায়ন হত সেই পান্তাভাত দিয়ে । এরকম গ্রামে সকলে সকাল সন্ধ্যা চা পান করতে পেরে যেন আশ্চর্য জিনিস হাতে পেল এবং গোটা পাড়ায় রহিমা যেন নয়নের মনি হয়ে গেল । কাবিল চাচা মনে মনে প্রমাদ গুনলেন যাক এতদিনে ছেলেটা যদি একটু বাড়ি মুখো হয় ভেবে ।
ঠিক দুদিন পরে ছেলে-বৌমা বাপের বাড়িতে রওনা দিলো । পাড়ার সকলে দাঁড়িয়ে ওদের বিদায় জানালো । একটা চিন্তায় কাবিল চাচা অস্থির হয়ে পড়লেন। বৌমা যখন পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলো , তখন ভাবলেন একবার কথাটা বলেই ফেলি । ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চাপতে চাপতেও তিনি পিছিয়ে এলেন । রহিমা বুদ্ধিমতী মেয়ে, হঠাৎ শ্বশুর মশায়ের দুশ্চিন্তা ধরে ফেললো,
- আব্বু! আপনি কী আমাকে কিছু বলবেন?
- হ্যাঁ, মা। একটা কথা না বলে যেন শান্তি পাচ্ছিনা ।
- কি কথা আব্বু?
- আসলে, আমার হাবোল একটু সরল মনের মা। ওকে একটু বেশি চোখে চোখে রেখো। ও জন্মানোর সময়ে ওর মা ওকে রেখে চলে গেল। তার পর আজ এতগুলি বছর আমি ওকে আগলে রেখেছি। ওর সরলতার সুযোগ নিয়ে অনেকে ওকে ঠকায়। বাবা হয়ে আমি সব বুঝি। কিন্তু একদিনের জন্যও ওকে বুঝতে দিইনি। আমি ওর সব কাজকে সর্বদা মান্যতা দিয়েছি । ওকে আমি ভালো রান্নাবান্না করে খাওয়াতে পারিনি সত্য। কিন্তু, আরোও কিছু বলতে গিয়েও আর বলতে পারলেন না । কাবিলচাচা বৌমার হাত ধরে বসে পড়ে শিশুর মত কাঁদতে লাগলেন ।
নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে আবার যোগ করলেন, এই প্রথম হাবোল আমার ছেড়ে রাত কাটাবে মা । তোমার হাতে ওকে তুলে দিলাম।
- আমি আমার সাধ্যমত ওকে দেখবো আব্বু। আপনি দুশ্চিন্তা করবেন না। সময় মত খেয়ে নেবেন। বলতে বলতে ততক্ষণে গাড়ির হর্ণ বেজে উঠলো। ছেলে-বৌমা একপা দুপা করে গাড়িতে উঠে বসলো । মুহূর্তের মধ্যে ধুলো উড়িয়ে গাড়িটা অদৃশ্য হয়ে গেল । ( চলবে)
উপরের ছবিটি আমার ছাত্র শ্রীমান সুজিত কুমার দাসের আঁকা। একজনের চোখের হাজারো ফোঁটা জল অন্যের সুখশয্যার কারন হয়।
১৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় এখানেই আপনি আমার অনুপ্রেরণা। আপনার এই মোটামুটি কথাটিই আমার বড় পুরষ্কার স্যার। সময় নিয়ে পড়েছেন কমেন্ট দিয়েছেন জেনে কৃতজ্ঞতা জানাই। ঈদের শুভেচ্চা নেবেন।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: যাহ্!
চলবে.......
হাবোল আর রহিমার পাগলামী কি ঠিক হয়ে গেল??
কি জানি??
দাদা?
ঈদ মোবারক
আপনার আগামীকালের রুটিন কি??
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মন্ডল ভাই, ঈদ মোবারক আপনাকেও।
হাবোল আর রহিমার পাগলামী ঠিক কোন পর্যায়ে তা জানতে হলে অবশ্যই পরবর্তী পর্ব পর্যন্ত অপেক্ষা করার অনুরোধ রাখবো। তবে এটা ঠিক বিয়ের আগের ও পরের রহিমা টোটাল চেজ্ঞ হলেও হাবোলের সরলতার কোনও পরিবর্তন হবেনা। আর সেক্ষেত্রে রহিমা শ্বশুর মশায়ের হাত থেকে অবুঝ ছেলেকে দেখভাল করতে কী ভূমিকা নেয়, সেটাই আগামী পর্বে আলোচিত হবে। কিছুটা হলেও রম্য হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
আর আমার আগামীকালের রুটিন। সকালে বাজারে গিয়ে মটন নিতে হবে। সকাল নটাতে ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করবো , নিয়েত আছে। দুপুরে আমার দুজন ও মিসেসের চারজন কলিগের রিসেপশনে ব্যস্ত থাকবো । বিকালে পুত্রের বন্ধু ও মাম্মি আসবে। ইতিমধ্যে আমার লোকাল বন্ধুস্থানীয় কয়েক জনের আসার কথা আছে। সন্ধ্যে বেলা মিসেসের আরও এক মহিলা কলিগ আসার কথা আছে। সর্বোপরি আপনাদের পেলে আরও উপভোগ্য যে হত তা বলা বাহুল্য ।
এবার আপনার রুটিনটা যদি একটু শোনান, অপেক্ষায় থাকলাম।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় মন্ডল ভাইকে।
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: গল্পের কাহিনীটা বেশ ছিলো।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অয়ন ভাই। আমার কোনও পোষ্টে এটা আপনার প্রথম মন্তব্য । স্বাগত জানাই আপনাকে।
ঈদ মোবারক ।
অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঈদের শুভেচ্ছা রলো
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা আপনাকে। আপনার ঈদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। পাশাপাশি আপনার জন্যও রইল আমার একই শুভেচ্ছা।
.................... ঈদ মোবারক .................
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৭
সনেট কবি বলেছেন: ঈদ মোবারক।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবিভাই। আপনার ঈদ শুভেচ্চা আমি গ্রহণ করলাম।
আপনাকেও জানাই সম উপহার,
............... ঈদ মোবারক..........
আর একটি বিষয় জানতে চাইছি, গল্পটা বোধ হয় আপনার ভালো লাগেনি। যেকারনে প্রসঙ্গটা তুললেন না। যাক পরে আবার নাহয় চেস্টা করবো।
অনেক ভালো লাগা প্রিয় কবি ভাইকে।
৬| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ,
প্রথমেই ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে রাখি ।
গল্প এগুচ্ছে .... এগোক ।
তবে , এখানে সেখানের কাজে সময় কাটানো ছেলে বাড়ীমুখো হলে পিতার তো স্বস্তি পাবার কথা " প্রমোদ" গুনবেন কেন ?
" প্রমোদ" শব্দটি মনে হয় এক্ষেত্রে খাটেনা ।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যার আপনাকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই পোষ্টটি পাঠ ও সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য। আসলে নির্বিবাদী কাবিলচাচা ছেলেকে নিয়ে সবাই তামাশা করে জেনেও কোনও দিন কাউকে নিজের কষ্টটা বুঝতে দেননি। যেমন দেননি তার নিজের ছেলেকেও। পরম আদরে যাকে আগলে রেখেছেন, তাকে নিয়ে এমন মশকারা কোন বাবারই ভালো লাগে। যাইহোক ছেলের বিয়ে দিয়ে একদিকে বাড়িমুখো করার একটা তাগিদ যেমন আছে, তেমনি আছে একটা অজানা আশঙ্কা, কীজানি বৌমা ছেলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবেতো?? যেটা প্রতিটি মুহূর্তে ওনাকে পেয়ে বসেছিল। আর এরই বহিপ্রকাশ ঘটলো, একবারে শেষে বৌমার হাত ধরে চাপা বেদনা প্রকাশের মাধ্যমে।
পাশাপাশি স্যার আপনাকে জানাই পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকা নিরন্তর ।
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:০০
জোকস বলেছেন: ঈদ মোবারক।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা প্রিয় জোকস ভাই আপনার ঈদের শুভেচ্চা গ্রহণ করলাম। আপনাকেও আমার পক্ষ থেকে রইল অনেক ঈদের শুভেচ্ছা।
তবে গল্পটি বোধ হয় আপনারও ভালো লাগেনি।
অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় জোকস ভাইকে।
৮| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবি'টা অনেক সুন্দর এঁকেছে !!!
আপনার লেখার পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
ঈদ মোবারক।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা আপু আপনাকে। হ্যাঁ সুজিত ভীষণ ভালো ছবি আঁকে। ও ফিজিক্স অনার্সে বি এস সি তৃতীয় বর্ষে পড়ে। একটা পর্যায়ে আঁকাতে ও উত্তর ২৪ পরগনা জেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এখন অবশ্য পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম। আপনাকেও আপু ঈদ মোবারক জানালাম ।
অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাই আপু পোষ্টটিকে লাইক দিয়েছেন জেনে।
শুভ কামনা রইল।
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
ঈদের অফুরন্ত শুভেচ্ছা।
গল্প ভাল লেগেছে। এগিয়ে চলুক আমাদের নিয়ে
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুল ভাই কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে পোষ্টটির পাঠ ও মন্তব্যে। পাশাপাশি পবিত্র ঈদের শুভেচ্চা গ্রহণ করলাম।
গল্প ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। আপনাকে সঙ্গে পাওয়া আমার পরম কামনীয়।
আপনাকেও একই শুভেচ্ছা জানাই, ঈদ মোবারক ।
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০০
ওমেরা বলেছেন: মানুষ কত খারাপ সোজা মানুষ পেলেই ঠকাবার ধান্দায় থাকে । গল্প ভাল লেগেছে । ইদ মোবারক
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ, একেবারে ঠিক বলেছেন আপু। আমরাও অজান্তে প্রতিনিয়ত কতজনকে নিয়ে ঠকাই বা মজা করি । কিন্তু সেই মানুষগুলির বাড়ির লোকের কথা একবারও ভাবিনা। এখানে তেমনই একটি চেস্টা করেছি। তবে বড্ড গুরুগম্ভীর হয়ে যাওয়ায় পরের দিকে স্পিরিটটা একটু অন্যদিকে মোড় দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আপনাকে পাশে পাওয়া আমার প্রার্থনা।
পবিত্র ঈদে আপনাকেও জানাই, ঈদ মোবারক ।
১১| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বলি মাইরি! ঈদের বাজারে আবার সিরিয়াল কেন বাপু
মজাটা আবার ঝুলিয়ে রেখে দিলেন- এ কেমন কথা বাপু
হা হা হা
হাবুল খুব মজায় আটকে ফেলেছিলতো। তাই অত কথা।
বলি আবার গাল ফুলোবান না যেন
ঈদ মোবারক
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা। আগামীকাল ঈদ। আজ শেষ শুক্রবার। কিছু কাজও ছিল। যেকারনে আর সময় করে উঠতে পারিনি। তার উপরে কাল বাড়িতে অনেকের আসার কথা আছে। একটু আলাদা প্রস্তুতি ছিলই।
প্রিয় কবি ভাই কথা দিচ্ছি, একদম গাল ফুলোবো না।
আপনাকেও জানাই পবিত্র ঈদ মোবারক ।
১২| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৯
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: আপনার কামনীয় ইচ্ছে যথার্থ পূরণীয় প্রিয় ভাই
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তাজুল ভাই আপনাকে আবারোও ধন্যবাদ। আমার কামনীয় ইচ্ছা পূরণের সুযোগ করে দেওয়াতে।
অনেক অনেক ভালো লাগা প্রিয় তাজুল ভাইকে।
১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:২০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার মধ্যে মুন্সিয়ানার ছাপ স্পষ্ট।
বেশ পরিপাটি গুছানো লেখা।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা। প্রিয় ছোট ভায়ের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। ঈদ মোবারক ।
শুভ কামনা রইল।
১৪| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো ।
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবির শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। আপনাকেও রইল ঈদ মোবারক ।
১৫| ১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: পদাতিক দা, হাবোলের শেষে কি দশা করে ছাড়বেন বুঝতে পারছি না। তবে পর্ব চলুক সাথে আছি। ধন্যবাদ
১৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় প্রামানিক ভাই। না না হাবোলের তেমন কিছু হবেনা। তবে রহিমার পরিবর্তন হবে আশাকরি। পাশাপাশি আপনাকে পাশে পাওয়া আমার প্রার্থনা।
পবিত্র ঈদ উৎসব আনন্দে কাটুক, কামনা করি।
১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৪
কাইকর বলেছেন: ঈদ মোবারক
১৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ভাই কাইকর আপনার ঈদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম।
আপনার উদ্দেশ্যেও রইল আমার ঈদের শুভেচ্ছা।
১৭| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: Eid Mubarak প্রিয় পদাতিক চৌধুরী ভাই।
দেরীতে কমেন্ট করার জন্য দুঃখিত। হাবোল আর রহিমার কাহিনীটা সবলীল গতিতে চলছে। মনে হচ্ছে রহিমার চরিত্রটিতে টুইস্ট আছে, দেখা যাক সামনে কী হয়।
"সকালে বাজারে গিয়ে মটন নিতে হবে। সকাল নটাতে ময়দানে ঈদের নামাজ আদায় করবো , নিয়েত আছে। দুপুরে আমার দুজন ও মিসেসের চারজন কলিগের রিসেপশনে ব্যস্ত থাকবো । বিকালে পুত্রের বন্ধু ও মাম্মি আসবে। ইতিমধ্যে আমার লোকাল বন্ধুস্থানীয় কয়েক জনের আসার কথা আছে। সন্ধ্যে বেলা মিসেসের আরও এক মহিলা কলিগ আসার কথা আছে।"
যাক ঈদের দিনের শিডিউলটা পাওয়া গেল।
১৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই আমিও আজ সকাল থেকে ব্লগে আসার এতটুকু সময় পাইনি । কাজেই আপনাদের মূল্যবান কমেন্টের যথা সময়ে উত্তর দিতে না পারার কারনে দঃখিত। আর দেরিতে হলেও আপনার উপর অধিকারবোধ থেকে অস্বীকার করবোনা যে আপনার কমেন্টের প্রত্যাশা আমি করিনা। আসলে আপনার মত কয়েকজনের সঙ্গে এমন আত্মিক যোগ তৈরী হয়েছে, যে ব্লগে তাদের আগমনে পথপানে চেয়ে থাকি। কিন্তু কাজ থাকলে, সেটি আগে।
দিনের শিডিউল নিয়ে যেটা বলেছি, এখনোও পর্যন্ত সেই সূচি মেনে চলছি। এখানে আজ প্রচন্ড গরম।একেবারে কাহিল অবস্থা। আপনার কেমন কাটলো জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
অনেক অনেক শুভেচ্চা।........ ঈদ মোবারক.......
১৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই, পোষ্টটিকে লাইক করার জন্য জানাই কৃতজ্ঞতা ।
অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
১৮| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমিতো ভাবিলাম রহিমা আসিয়া মার্ মার্ কাট কাট করিয়া সবাইরে সাইজ করিয়া ফেলিবে ! রহিমা নিজেই সাইজ হইল কেমনে ? হাবল যেরকম হাবলা আমি শংকিত হইয়াছিলাম বিয়ার রাইতে বিড়াল খানা মারিতে পারে কিনা ! বিড়াল আবার পলাইয়া যায় কিনা ! হাবল বোধহয় এত হাবলা নহে !
১৬ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় টারজান ভাইন,আগে আসুন দুই ভাই আগে ঈদের কোলাকুলি করে নিই।
এবার পোষ্ট প্রসঙ্গে বলি, রহিমার বাবা সম্পন্ন ব্যবসায়ী। অনেক টাকা আছে। আমার যে ধারনা এখানে দেখিয়েছি, সাধারনত গ্রামের মেয়েদের বাবার টাকা থাকলে অহংকারের মাত্রাটা অনেকটা বেড়ে যায়। ভাবটা এমন বাপের টাকা দিয়ে সব কিছু কিনে ফেলবে। সেখানে যদি কোনোওও একটা জিনিস না পায়, তাহলে প্রচন্ড হতাশা চলে আসে এবং হিংস্র হয়ে পড়ে। পরে সেই চাহিদাটা মিটলেই তার মনের মধ্যে আর একটি মন বাইরে আসে। যেটা বিয়ের পর এখনও পর্যন্ত রহিমার মধ্যে দেখা যাচ্ছে। বাকিটা জানতে প্লীজ একটু সঙ্গে থাকুন।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় টারজার ভাইকে।
১৯| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: পরের অংশের জন্য অপেক্ষা রইলাম।
১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় খুরশীদ ভাই পোষ্টটির পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। ঈদ মোবারক ।
পরের অংশের জন্য অপেক্ষা করছেন জেনে অনুপ্রেরণা পেলাম।
অনেক অনেক ভালোবাসা আপনাকে।
২০| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭
জুন বলেছেন: হাবোল আর রহিমার পাগলামী সম্পর্কে আরো কিছু জানার অপেক্ষায় পদাতিক চৌধুরী
১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু ঈদ মোবারক । আপনি এসেছেন ও কমেন্ট করেছেন, এতেই আমি ধন্য। একটু কষ্ট দেবো, অপেক্ষা করিয়ে রাখার জন্য।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় আপুকে।
২১| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: চৌধুরি ভাই!
আপনার ছাত্রের ছবি আঁকার হাত দারুন---
গতকাল
১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইতো!! অনেকক্ষন পরে ধরে ফেলেছি। এবার আসুন আগে কোলাকুলি করে নিই।
গতকাল আমার দিনের শিডিউল জানতে চাইলেন। আমারতো সাদা মনে কাদা নেই দিলাম বলে। ওরে বাবা!! আমি যখন জানতে চাইলাম, স্যার আপনাার দিনটি কীভাবে কাটবে? তো স্যার আর উত্তরই দিলেন না। এরকম করলে কিন্তু একদম খেলবোনা।
এক্ষনে ঝটাপট বলে দিন, সারাদিন কীভাবেে কাটালেন।
.................... ঈদ মোবারক................
২২| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: চৌধুরি ভাই!
আপনার ছাত্রের ছবি আঁকার হাত দারুন---
আজ সকালে গোসল, নাস্তা সেরে নামায পড়েছি!
তারপর একটু ঘুরেছি, কাজিনদের সাথে আড্ডা দিয়েছি!
ফুটবল খেলা দেখেছি, সবাই মিলে আরেকটা ম্যাচ দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছি!
বোঝেনই তো আমি যেখানেই যাই সেখানেই জিরোগিরি(পড়ুন হিরো) দেখাই
১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা। আমাদের নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। যেখানে যাবেন জয় আর জয়। ঈদের দিনে দারুণ আড্ডা আরকি। তবে মনে একটা জিজ্ঞাসা রয়ে গেল যে। একজনের উপস্থিতির কোনও গন্ধই পেলাম না।
আর আমার ছাত্র পড়াশোনায় খুব ভালো। ও আঁকার পাশাপাশি উচ্চমাধ্যমিকে বারাকপুর মহকুমা থেকে সেবার সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছিল। ফিজিক্স অনার্স পড়ার জন্য মেডিকেল বা জয়েন্টও দেয়নি। দেখি B.Sc তে কেমন ফল করে।
অনেক অনেক ভালো লাগা প্রিয় মন্ডল ভাইকে।
২৩| ১৭ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঈদ মোবারক, দাদা।
এক বার পড়লাম। ভালো জিনিস এক বার পড়লে মন ভরে না। আবার পড়বো।
১৭ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই, আপনাকেও জানাই শুভেচ্ছা। আনন্দের ফল্গুধারা প্রবাহিত হোক আপনার জীবনে। আপনি পড়েছেন জেনে কৃতজ্ঞতা জানাই । সম্ভব হলে আজ পর্বটি শেষ করবো। আপনাকে কাছে পাওয়াটা আমার প্রার্থনা।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় সাজ্জাদ ভাইকে।
২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের শেষের দিকে কাবিলচাচার অস্থিরতা এবং অবশেষে নতুন বৌমার হাত ধরে শিশুর মত কান্নায় ভেঙে পড়ার ঘটনাটি নিঃসন্দেহে সকল পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।
চমৎকার গল্প, চমৎকার চরিত্র চিত্রণ। গল্পে অনেক ভাল লাগা + +।
দ্বিতীয় বাক্যের প্রথম শব্দ 'মাহারা' কে ভেঙে দুটো করে দিনঃ মা হারা।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেদষড স্যার,
অস্বীকার করবো না যে গল্পটি বুননে আমার কিছু সমস্যা ছিল। উদ্দেশ্য ছিল এক কিন্তু পরের দিকে আমি আমার নিজের লক্ষ্যে ঠিক থাকতে পারেনি, যে কারণে গল্পটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে। তবুও আপনার চমৎকার লাগাতে আনন্দ পেলাম। চরিত্র চিত্রায়ন, সঙ্গে পোস্টটি লাইক করাতে এবং ডাবল প্ল্যাসে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন স্যার।
'মাহারা' শব্দটিকে বিভাজিত করার সুন্দর সাজেশনে প্রীত হলাম। এখনই ঠিক করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৭ম অনুচ্ছেদের শেষ বাক্যে হাবিল চাচার "প্রমোদ" গুনা কথাটা ভুল। সঠিক হবে "প্রমাদ" গুনা।
আপনি কি কলেজে ফিজিক্স পড়ান?
শিরোনামের ছবিটা অত্যন্ত চমৎকার হয়েছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। বিষয়টি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য। পাশাপাশি আপনার বিচক্ষণতায় মুগ্ধ মুগ্ধ হলাম। পোস্টটির ফুটনোটে উল্লেখ আছে, ছবিটি অংকন করেছে আমার প্রিয় ছাত্র শ্রীমান সুজিত কুমার দাস। ও বারাসাত স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছে ৯৩ শতাংশ নম্বর নিয়ে। তবে ওর সাবজেক্ট ফিজিক্স নয় কেমিস্ট্রি ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
শুরুটা মোটামুটি; গ্রামীন প্লট; দেখা যাক ...