নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
নুতন শ্বশুরগৃহে প্রথমদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে রহিমা হাবোলকে বেসিনের পাশে রাখা ব্রাসদানি থেকে নুতন একটি ব্রাসে পেস্ট লাগিয়ে সঙ্গে একটি নুতন গামছা নিয়ে হাবোলের দিকে ধরতে , বাধ্য ছেলের মত হাবোল সেগুলি নিয়ে পাশের বড় বাথরুমে ঢুকলো। বাথরুমে ঢুকে হাবোলতো অবাক! কী সুন্দর পরিচ্ছন্ন একটি ঘর, যেন নিজের মুখ দেখা যায় । সে বাথরুমের টাইলসের পাশে গিয়ে আয়নার মত নিজেকে দেখতে লাগলো । আসলে রহিমার মা ফুলজানবিবি অত্যন্ত নিটপিটে মানুষ । জামাই আসবে জেনে আগেভাগে গোটা বাড়িটা একেবারে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রেখেছেন ।কাজেই এরকম ঝাচকচকে বাথরুম দেখে একেবারে গাইয়া হাবোলের অবাক হওয়াটা স্বাভাবিক । টাইলসে আয়না দেখার পরে হাবোলের লক্ষ্য পড়লো, তাইতো! পটিটা করবে কোথায়? তাদের বাড়িতে পটি করার সুন্দর প্যান আছে । কিন্তু এখানেতো এরকম কিছু চোখে পড়ছেনা । একবার ভাবলো রহিমাকে ডেকে জিজ্ঞেস করি । কিন্তু পরক্ষণেই মাথায় এল এইসব সামান্য ব্যাপারে জিজ্ঞেস করাটা ঠিক হবেনা । এতে তাকে হ্যাঙলাও ভাবতে পারে । তবে বাথরুমের মধ্যে ওভাল আকৃতির নুতন একটি জিনিস দেখে সে তার প্রয়োজনটা ভাবতে লাগলো । এখানে ওখানে হাত দিয়ে সিস্টার্নে হাত দিতেই একসঙ্গে অনেক জল বার হতেই সে প্রথমে একটু ঘাবড়ে গেল । বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ দাঁড়িয়ে আবার বাটনটি টিপতেই এবার অল্প জল বার হলো । পরে আরও কয়েকবার চাপদিতে সামান্যকারে জল বার হতেই একটা বিষয়ে নিশ্চিত হলযে তার হাত দিয়ে জিনিসটা খারাপ হয়নি তবে জিনিসটা বাথরুমের একটা মজার খেলনাও হতে পারে । ভাবলো হয়তো বড় লোকদের বাথরুমে বসে এমন খেলনা নিয়ে সময় কাঁটানোর চল থাকতে পারে ।
এদিকে এসব পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে করতে ব্রাসকরা শেষ করে কমোডের স্বচ্ছজলে ভালো করে হাতমুখ ধুয়ে যখন নিম্নপ্রবাহের চাপ ক্রমশ বাড়তে লাগলো, আর সহ্য করতে না পেরে তিন ইঞ্চি আউটলেটের মুখে কার্য করতে বসে মনে মনে এমন আধুনিক বাড়ির মেয়েকে বিয়ে করতে পেরে গর্ববোধ করতে লাগলো । নিম্নপ্রবাহের কাজ শেষ করে পাশে রাখা মগ নিয়ে কমোড থেকে জল তুলে শৌচকর্ম করলো বটে কিন্তু পটিকে আউটলেট দিয়ে বার করতে না পেরে মাথায় হাত দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ বসে রইলো । মগ নিয়ে একবার কমোড থেকে জল তুলে আর একবার একটি কল খুলে মগ ভর্তি করে পটি দুর করতে রীতিমতো যখন নাভিশ্বাস তখন হঠাৎ দরজায় রহিমা টোকা দিলে, হ্যাঁ যাই বলে উত্তর দিলেও, মনে মনে বেশ বিরক্ত হলো , এ কীরে বাবা! এভাবে কেউ পটি করতে পারে ? এদিকে তার বাথরুমে ঢোকা ততক্ষণে ঘন্টা পার হয়ে গেছে । রহিমা আরও একবার টোকা দিয়ে গেলো । অবশেষে হাবোল সাবান মেখে ফ্রেস হয়ে বাথরুম থেকে বের হয়ে দেখে টেবিলে ব্রেকফাস্ট রেডি করে মামেয়ে বসে গল্প করছে ।
হাবোলদের বাড়িতে সবাই ঘুঁটের ছাঁই দিয়ে দাঁত মাজে । কাজেই ব্রাস পেস্টের এসব ঝক্কি তার ভালো লাগেনি । কিন্ত শ্বশুরবাড়িতে আসার সময়ে কাবিলচাচা ছেলেকে বারবার সাবধান করে দিয়েছিলেন এটা বলে যে, কপাল গুনে এমন বড় ঘরের মেয়ে পেয়েছি , ফলে কোনও গন্ডগোল যেন না হয় । এহেন বড় ঘরের কিছু আচার বিচারকে নাজেনে নাবুঝে যে মান্যত দিতে হবে সেটা মাথায় রেখে হাবোল রহিমার সব কথাতে বিজ্ঞের মত মাথা নেড়ে সম্মতি দিত ।
এমনিতেই নুতন জামাই আসাতে বাড়িতে সাঁজোসাঁজো রব । কোন সকালে ঘুম থেকে ওঠা, বাড়ির সব কাজকর্ম এক হাতে করাতে রহিমার মা ফুলজান বিবির এক মুহূর্তে বসে থাকার সময় নেই । আগে মেয়ে মায়ের হাতের কাজে কিছুটা সাহায্য করলেও বিয়ের পর রহিমা স্বেচ্ছায় না করলে নিজে থেকে তাকে কোনও কাজে বলেননা । দ্বিতীয়দিন সকালে সব কাজ সামলিয়ে ফুলজানবিবি দাঁত মাজবেন বলে ব্রাসদানির কাছে এসে নিজের ব্রাসটিকে দেখতে না পেয়ে, পাশে কোথাও পড়ে গেছে ভেবে এদিক ওদিকে উঁকি মেরেও না পেয়ে আবার কাজে চলে গেলেন । পূর্বেই উল্লিখিত যে হাবোলরা বরাবরি ব্রাসপেস্ট ব্যবহার না করায় জানেনা যে ব্রাস প্রত্যেকের নামে নামে থাকে । কাজেই এদিন সে যে ব্রাসটি ব্যবহার করেছিল, সেটি ছিল ফুলজানবিবির । যথারীতি ভালো করে ব্রাস করে কমোড থেকে জল তুলে হাতমুখ ধুয়ে যথাস্থানে পটি করে প্রায় এক ঘন্টা পর বাথরুম থেকে বার হয়ে দেখে রহিমা ততক্ষণে টেবিলে ব্রেকফাস্ট রেডি করে তার প্রতিক্ষায় বসে আছে ।
তৃতীয় দিন ঘুম থেকে উঠে হাবোল ভাবলো প্রথমদিন খাপখুলে নুতন ব্রাস ব্যবহার করেছে, দ্বিতীয় দিন নীল ব্রাস ব্যবহার করেছে, পাশে থাকা লাল ব্রাসটির দিকে লক্ষ্য পড়াতে সেটিতে পেস্ট লাগিয়ে গামছা নিয়ে বাথরুমে ঢুকে পড়লো । হাবোলের বাথরুমে একটু বেশি সময় লাগাতে মা মেয়ে বেশ খুশিই হন, কারন নিজেদের তৈরী করতে যে অনেকটা সময় পাচ্ছেন । রহিমা অবশ্য পরেরদিকে দরজায় আর কোনও টোকা দিতো না । সে বুঝে গেছে তার স্বামীর বাথরুমে এরকম সময় লাগাটা স্বাভাবিক । সেদিন মাঝে কোনও এক সময় দাঁত মাজবে বলে কোনও এক সময় বেসিনে এসে ব্রাস না পেয়ে আবার কিচেনে মাকে হেল্প করতে চলে গেল । কাজ করতে করতে মাকে ব্রাস না পাওয়ার প্রসঙ্গটি আনলে, উনিও জানালেন কাল সকালে ব্রাস না পেলেও পরে ব্রাসদানিতে ব্রাস পেয়ে এটকু অবাক হয়েছিলেন । এমন সময় রহিমা হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে ছুটে গেল বেসিনের দিকে । স্বামীর নুতন ব্রাসটিকে ব্রাসদানিতে দেখে, যা ভেবেছি ঠিক তাই । দরজায় টোকা দিয়ে, তুমি কার ব্রাস নিয়ে দাঁত মেজেছো? ওদিক থেকে উত্তর এল,
- কেন, ওখান থেকে একটি নিয়েইতো ব্রাস করেছি । রহিমার হঠাৎ চলে আসার ধরন দেখে ফুলজানবিবিও একপা দুপা করে মেয়ের পাশে এসে দাঁড়ালেন । বুঝলেন তাহলে গতকাল জামাই তার ব্রাসটিই ব্যবহার করেছিল । কিন্তু হাজার হোক জামাই বলে কথা । ফুলজানবিবি প্রসঙ্গটি মুখে আর আনলেননা ।
কিন্তু বাথরুম থেকে হাবোল বার হতেই প্রবল হাসিতে রহিমা যেন মাটিতে লুটিয়েই পড়লো । ফুলজানবিবি মেয়েকে একটু মৃদু ধমকও দিলেন জামাইকে নিয়ে এভাবে অট্টহাসি করার জন্য । হাবোল বুঝতে পারছে নাযে সে কী এমন কাজ করেছে যেজন্য তার বৌ এভাবে হাসিতে ফেটেপড়েছে । একসময় সেও রহিমার দিকে ফিরে বোকা বোকা ভাবে হাসতে লাগলো । এদিকে টেবিলের খাবার ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে বলে, ফুলজানবিবি মনে করিয়ে দেওয়ায় রহিমা হাবোলের হাত থেকে ব্রাসটা ছিনিয়ে নিয়ে ঝটাপট দাঁত মেজে খাওয়ার টেবিলে বসে পড়লো ।
রহিমা খাওয়া শেষ হলে জামাকাপড় কাচার জন্য বড় বাথরুমে ঢুকলে একটা কটুগন্ধে গলা টানতে টানতে বেরিয়ে এলো । উল্লেখ্য বাড়িতে অনেকগুলি বাথরুম থাকায় জামায়ের ব্যবহার্যে এদিকে গত দুদিন কেউ আসেনি । হাবোলের সামনে গিয়ে মেঝেতে বসে কিছুটা বমি করে জিজ্ঞেস করলো,
- তুমি দুদিন কোথায় পটি করেছো?
- বাথরুমে!
- বাথরুমের কোথায়?
- হাবোল উঠে গিয়ে আউটলেটটাকে দেখাতেই , রহিমার মাথায় তালগোল পাকিয়ে গেল । বড় বড় চোখ করে কপাল চাপড়াতে লাগলো , ---হাই আল্লা!! আমার কপালে এই স্বামী!
ফুলজানবিবি পাশে দাঁড়িয়ে জামায়ের এমন বোকামিতে কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না । হঠাৎ রহিমা আবার জানতে চাইলো ,
- তুমি ব্রাস করে হাতমুখ ধুতে কোথায়?
হাবল বিষন্ন মুখেও একটা বোকার হাসি দিয়ে কমোডের দিকে দেখাতেই রহিমা ভির্মি খেয়ে গেল। আর ফুলজানবিবি উচ্চেস্বরে গলা টানতে টানতে ক্রমাগত বমি করতে লাগলো । হাবোল তখনও বুঝতে পারছেনা যে সে কী এমন কাজ করেছে ।
বিঃদ্র- পোষ্টটি সামুতে আমার প্রথম পোষ্টের প্রথম মন্তব্যদাতা প্রিয় তারেক মাহমুদ ভাইকে উৎসর্গ করলাম ।
১৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রথম মন্তব্য দাতা হিসাবে আলাদা ভালোলাগা। আপনি একটু হেসেছেন, এটাই বড় প্রাপ্তি । হা হা হা ।
অনেক শুভ কামনা রইল।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
সনেট কবি বলেছেন: বেয়াক্কেল আর কাকে বলে!
১৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা আপনাকে। আমার এক বন্ধুর সঙ্গে প্রথম কলকাতার একটি কলেজে ফর্ম তুলতে শিয়ালদাতে এসেছিলাম। সেটা ছিল আমরা প্রথম কলকাতা দর্শন। স্টেশনে টিকিট কাটতে দাঁড়িয়ে এক জায়গায় প্রচুর পানের পিক দেখে আমার বন্ধু সবে টয়লেট শুরু করেছে, এমন সময় পিছন থেকে একজন সম্ভবত জি আর পি জামার কলার ধরে টানটে লাগলো। আমি সঙ্গে সঙ্গে চুটে যেতেই ওর কাছে যা সামান্য টাকা ছিল সেটাতো নিলই, উপরন্তু এতকম টাকায় ছাড়বে না বলাতে আমার কাছের ১০০ টাকাও নিয়ে নিল। সত্যিই নিজের অভিজ্ঞতা দিয়েই দেখেছি, ম্যানার না জানলে প্রতি পদে পদে পস্তাতে হয়। আমার বন্ধু অবশ্য বাড়ি এসে সেটাকা দিয়ে দিয়েছিল। এরপর কলকাতা সহ কোথাও গেলে আমি প্রচন্ড ইনসিকিউরিটি ফিল করতাম।
আজকের গল্পটা যে ঘটনার আদলে লিখেছি, আমার পাড়ার একটি ছেলে ভটকাভায়ের শুধু সরলতার কারনে বিয়ে হচ্ছিল না। আবার ওনার স্ত্রী বা ভাবিও প্রচন্ড ডানপিটে ছিল । যে কারনে ভাবিরও বিয়ে হচ্ছিল না । আমার শৈশবে যখন রাজ্যে অপারেশন বর্গা আন্দোলনের নামে বামফ্রন্ট সরকার একের পর এক জমি ভাগচাষীদের দিয়ে দিচ্ছে তখন ঐ ভাবিকে দেখেছি শ্বশুর ও স্বামীকে আগলে সম্পূর্ণ একা হাতে বটি নিয়ে আন্দোলন রুখে দিতে। ভটকা ভাইকে কেউ ঠকালে বা খারাপ কথা বললে গিয়েই আগে মার দিত। আমার শৈশবে গ্রাম্য আলোচনায় অনেকেই ভাবির এই মূর্তির প্রশংসা করতে শুনেছি। এই চরিত্রদুটিকে সামনে রেখেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি ভাইকে।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এমন জামাই মনে হয় পৃথিবীতে একটাও নেই!!! বেআক্কেল হাবোল!!! এবার নির্ঘাত বিয়ে ভাঙবে!!!!
১৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কেমন আছেন কাওসার ভাই। ঈদের শুভেচ্ছা রইল। এমন বোকার অন্য দিকটি কিন্তু মন্দ নয়। রহিমার মত স্ত্রী যদি এমন স্বামীকে সম্পূর্ণ ভাবে চালিত করতে পারে, তাহলে এই সরলতাই তার পক্ষে নিরাপদ নয়কি। পরে যদি এমন হাবোলরা প্রত্যেকটি কাজ স্ত্রীর কথা অনুযায়ী করে তাহলে রহিমাদের অবদানকে অস্বীকার করতে বাঁধা কোথায়।
অনেক অনেক ভালো লাগা প্রিয় কাওসার ভাইকে।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
গল্পের প্লট নষ্ট করে ফেলেছেন; প্লট যেদিকে নিয়েছেন, এটা বেকুব জামাইর 'জোক'এ পরিণত হয়েছে।
১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ এই কমেন্টের জন্যই আপনি আমাদের কাছে এত শ্রদ্ধার আসনে আছেন। যে কদিন ব্লগে লিখছি, সবাই অনুপ্রেরণা দেয়। মাঝে মাঝে নিজের লেখা পোষ্ট করার পরে বুঝি ভালো হয়নি । আপনার মত শ্রদ্ধেয়রা আমাদের সঠিক মূল্যায়ন করে ব্লগকে আরও ঋদ্ধ করবে আশা রাখি। চেষ্টা করবো যাতে পরের পোষ্টে মানোন্নতি করতে পারি।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা স্যার আপনাকে।
৫| ১৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
মাহের ইসলাম বলেছেন:
ঈদের শুভেচ্ছা।
আমার কিন্তু গল্পের চেয়ে লেখার গাথুনি বেশী ভালো লেগেছে।
তবে, জামাই কে আমার পছন্দ হয়েছে, বটেই।
১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা , প্রিয় মাহের ভাই পবিত্র ঈদের অনেক শুভেচ্ছা নেবেন। গল্পের চেয়ে লেখার গাথুনি বেশী ভালো লেগেছে , জেনেও প্রীত হলাম। সত্যিইতো একজন বিচারকের কাজ সামগ্রিক মূল্যায়ন। সেখানে আজ এটুকুতেই খুশি।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় মাহের ভাইকে।
৬| ১৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হাবোলের জন্য ভালোবাসা।
১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ছোট ভাইকে। আমাদের পারিপার্শ্বিক মানুষ গুলিকে একটু ভালোবাসা দরকার। যাদের মধ্যেও লুকিয়ে আছে সত্যিকারের একজন মানুষ ।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় ছোট ভাইকে।
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১৬
শামচুল হক বলেছেন: উহহুঁ --- সর্বনাশ করেছেন পদাতিক দা। আপনার হাবোলের এই অবস্থা।
১৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা, শামচুল ভাই ঈদ মোবারক। হ্যাঁ হাবোল একটু বেকায়দায় পড়েছে। আসেন আমরা সবাই মিলে ওকে টেনে তুলি।
নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় শামচুল ভাইকে।
৮| ১৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
করুণাধারা বলেছেন: আপনার গল্প বলার ভঙ্গি টি চমৎকার, শেষ অবধি পড়ার আগ্রহ বজায় থাকে। কিন্তু প্রথম পর্ব পড়ার পর মনে হয়েছিল, ডাকাবুকো বউ এসে হাবলা ছেলেটাকে অনেক বিপদ থেকে রক্ষা করবে। কিন্তু শেষটা এমন হবে ভাবতে পারিনি। এত তাড়াতাড়ি শেষ না করলেও পারতেন, আরেক পর্ব লিখতে পারতেন যেখানে বউ তার স্বামীর পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে সহায়তা করছে....
১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মুগ্ধ হলাম আপনার পরামর্শে। আসলে ব্লগে বেশি পর্বের গল্পে পাঠকদের আগ্রহ কমতে দেখেছি। আবার এটাও বলা যায় যে বেশী পর্বের গল্প তুলনায় শ্লথ হয়ে যায়। যে ভাবনাটা এক্ষত্রে কাজ করেছিল। যাক আপনার সুচিন্তিত মতামত মাথায় এবং হ্দয়ে নিলাম।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
৯| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৩
ওমেরা বলেছেন: এই ভাইয়া এসব কি করেছেন গল্পটা একেবারে বিচ্ছিরি করে ফেলেছেন। কত আশা করছিলাম সুন্দর একটা গল্প পড়ব একেবারেই হতাশ করলেন ভাইয়া।
১৯ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনার সুন্দর মনের অভিব্যক্তি জানানোর জন্য ধন্যবাদ। গল্প পড়ে হতাশ হয়েছেন জেনে দুঃখিত। কোনও অজুহাত আজ আর দেবোনা। আগামীতে চেষ্টা করবো যাতে আপনাদের ভালো কিছু পোষ্ট দিতে পারি।
অনেক শুভ কামনা আপু আপনাকে।
১০| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:০৩
নিশি মানব বলেছেন: অনেক মজার হয়েছে।
যদিও চরিত্রটা কাল্পনিক তবুও হাবোলের জন্য সহস্র সহানুভুতি এবং অজস্র ভালবাসা।
কাল্পনিক হলেও এরকম হাবোল অলিতে গলিতে কম নয়।
সহায়তার পরিপর্তে তারা ট্রলের শিকার হয়। হাসির পাত্র হয়। কৌতুকের প্রধান উপাদানে পরিনত হয়।
এরকম বিষয়ে যেন আমরা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিই।
১৯ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল। প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই পোষ্টটিকে লাইক ও পাঠ এবং সুন্দর গোছানো মন্তব্যটির জন্য। বলাযেতে পারে আজকের পোষ্টটির সুন্দর একটি দিককে আপনি উপস্থাপন করলেন, সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই । পাশাপাশি হাবোলদের মত মানুষ যেন আমাদের দ্বারা এভাবে প্রতারিত বা উপহাসের পাত্রে পরিনত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখি।
অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
১১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আপনার গল্পটা অনেক, অ নে ক ভাল লেগেছে আমার। আশা করি আরো ভাল লেখেবেন।
আমাদের সমাজে হাবোলের সংখ্যা কম, বুদ্ধিমান বা চালাকের সংখ্যা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়, এটাই আমাদের সুখের পথে বড় অন্তরায়। আমি মনে করি সমাজে হাবোলের পারসেন্টেজ আরো বাড়া দরকার, অন্তত মানুষ ঠকবে না, কষ্ট পাবে না, পাশাপাশি হাবুলের বউয়ের মতো বউও দরকার আরো বেশী।
শুনেন, আমরা রাসায়নিক, ফরমালিন ইত্যাদি ক্ষতিকর পদার্থের ভয়ে খাওয়া দাওয়া ও চালচলনে কত সতর্ক হয়ে চলি। অথচ ঘুষ, সুদ, হারাম চলছে দেদারছে, এখানে কেউ ক্ষতিকর কিছু প্রত্যক্ষ করে না। এই সমস্ত মানুষের তুলনায় আমাদের হাবোল অনেক ভাল। চিরদিন হাবোলরা বেঁচে থাক হাবোল হয়ে, এতে অন্তত আখেরাতটা নষ্ট হবে না। ধন্যবাদ।
১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় খুরশীদ ভাই আপনার অত্যন্ত সাজানো গোছানো মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। সত্যিইতো হাবোলরা পদে পদে ঠকে ঠিকই কিন্তু ওরা এসবের পরেও হাসিমুখে থাকতে পারে, রাতে ঘুমাতে পারে। কোনও দুঃখ ওদের স্পর্শ করতে পারেনা। আর আমরা যারা চালাক, প্রতি পদে পদে দুশ্চিন্তায় থাকি, রাতে ঘুমের ঔষধ খেতে হয়। সুখ শান্তি ওসব আমাদের জীবন থেকে বহুদিন আগে অস্তমিত গেছে। কাজেই আপনার শেষ কথানুযায়ী, " চিরদিন হাবোলরা বেঁচে থাক হাবোল হয়ে, এতে অন্তত আখেরটা নষ্ট হবে না "। একশো শতাংশ সহমত ভাই আপনার সঙ্গে।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় খুরশীদ ভাইকে।
১২| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব মানুষেরই শিক্ষার সুযোগ দরকার। পড়াশোনা না জানলে জগৎকে জানা সম্ভব নয়। হাবুল আর আবুল সবাই সমান যদি না তাদের পড়াশোনার সুযোগ না থাকে।
২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আশাকরি ভালো আছেন প্রিয় সাজ্জাদ ভাই। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই
হ্যাঁ, ঠিকই তো পড়াশোনা না থাকলে হাবুল আর আবুল সমান।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
১৩| ২২ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯
কাইকর বলেছেন: হাইরে জামাই......ভাল লাগলো পড়ে।
২২ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল ভাই কাইকর। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা ।
শুভ কামনা রইল।
১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাইয়া, হাবোলকে অপদস্ত হতে দেখে খুবই খারাপ লাগছে। কেননা, আমার নিজের কোয়ালিটিটাও হাবোল এর চেয়ে খুব বেশী নয়। আমি চাই সমাজের সব হাবোলরা স্মার্ট হোক। শিক্ষার আলো পাক। আমি তাদের পক্ষে আছি। এই সব বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।
২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি, প্রিয় সাজ্জাদ ভাই, দেরিতে উত্তর দেওয়াই। আপনি নিজেকে কেন এমন ভাবছেন। স্মার্টরা কিন্তু কখনও সুখি হতে পারেনা। একটা অজানা স্মার্টনেসের প্রতিযোগিতা প্রতিটি মুহূর্তে তাদের তাড়া করে। রাতে নিশ্চিন্তে তারা ঘুমাতেও পারেনা। সেখানে কিন্তু হাবোলরা অনেক খুশি। পৃথিবীর কোনও দুঃখ তাই এদের প্রভাবিত করতে পারেনা। আমার এই গল্পটি একটু অন্য আদলে খুব শ্রীঘ্রই নিয়ে আসছি। যেখানে একটু উষ্ঞতা পেলেও ওরাও কতটা কাজের হয় দেখানোর চেষ্টা করছি। কাজেই আপনার সঙ্গে সহমত বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক , কামনা করি।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় সাজ্জাদ ভাইকে।
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
খালেদা শাম্মী বলেছেন: হিহিহি! ভাল লেগেছে পড়ে। দারুন লিখেছেন ভাই্য়া।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আসলে কিছু কাজ করার পরে আমরা বুঝি, কাজটা না করলে বোধহয় বেশি ভালো হত। আমার এই গল্পটি ঠিক সেরকমই হয়েছে। পোষ্ট দিয়েছিলাম ঠিকই কিন্তু মনে একটা খচখচানি ছিল। দেওয়ার পরে কিছু নিরপেক্ষ কমেন্ট পেয়ে আমার মনের সঙ্গে মিলে যায় যে, আজকের পোষ্টটি না দিলেই চলতো। যাইহোক আপু আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। এখন থেকে আপনাকে ব্লগে নিয়মিত পাবো আশাকরি।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
১৬| ২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
পবন সরকার বলেছেন: পদাতিক দা, হাবোলরে শেষে এই দশা করে ছেড়েছেন। হাসতে হাসতে জান শেষ।
২৬ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয়দাদা, পুরানো পোষ্টে এসেও মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। তবে জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে হাবোলকে বেশ পরিনতই পাবেন। আপনাদের সঙ্গে পাওয়া আমাদের প্রার্থনা ।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয়দাদাকে।
১৭| ২৭ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মজা পেয়েছি, দিন শুরু হয়েছে হাসি দিয়ে হা হা হা হা হা হা পদাতিক ভাই ধন্যবাদ সুন্দর ও চমৎকার লেখার জন্য । হা হা হা হা
২৭ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল মাহমুদ ভাই। আপনাকে প্রচন্ড মিস করেছি অনেকদিন ধরে। ঈদের সময় অনেকের পোষ্টে আপনার কমেন্ট খুঁজেছি পাইনি। আজ সকালে কাওসার ভায়ের পোষ্টে আপনাকে দেখে কী যে ভালো লাগলো, তা বলে বোঝাতে পারবো না। যাক ওখানে দেখলাম বিদেশে বাংলা টাইপে সমস্যা থাকায় আপনি যোগাযোগ করতে পারেননি বা ব্লগে আসতেও পারেননি । তবে এখন থেকে আমরা আপনাকে নিয়মিত পাবো আশাকরি । দেরিতে হলেও আপনি ও আপনার পরিবারের জন্য ঈদের শুভেচ্ছা জানালাম। পোষ্ট পড়ে মজা পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম। তবে আজকালের মধ্যে নুতন একটি পোষ্ট দেওয়ার নিয়েত করেছি।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় মাহমুদ ভাইকে।
১৮| ২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ,
হা....হা...হা...
২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল শ্রদ্ধেয়। আশাকরি ভালো আছেন। আপনার ছোট্ট অভিব্যক্তি আমার মস্তবড় অনুপ্রেরণা। আপনাকে পাশে পাওয়া আমার নিরন্তর প্রার্থনা ।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় জী এস ভাইকে।
১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাবোল এর ঘটনার মতো খানিকটা মিল আছে আমার জানা একটি বাস্তব গল্প আছে, বিস্তারিত সাজিয়ে লিখবো - আপনার কাছে অনুপ্রেরনা পেলাম - ধন্যবাদ পদাতিক ভাই ।
২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় মাহমুদ ভাই। আপনি হাবোলের মত বাস্তবে একজনকে পেয়ে পোষ্টদিবেন শুনে আপ্লুত। আপনি সুন্দর করে পোষ্টটি সাজান। আপনার পাশে সর্বদা আমি। আমি আপনার এই পোষ্টের অপেক্ষায়।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় মাহমুদ ভাই।
২০| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্পটি অনেক মজার হয়েছে । বাঙ্গালীর শ্বশুড়বাড়ী নিয়ে একটু বেশি রসিতা পছন্দ করেন।
এমন আরো নতুন নতুন গল্প চাই ভাই।লিখতে থাকুন, শুভ কামনা রইলো।
২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম প্রিয় কবীর ভাই। সাধারনত প্রত্যেকটা গল্পের ভালো মন্দ দুটি দিকই থাকে। প্রকৃতিগত ভাবে আমরা যে ভাবেই সাজাইনা কেন, তার সামাজিক প্রেক্ষাপটি যদি বাস্তবতা পায় তখন সেই গল্পও যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে । আর এর বিচার করবে একমাত্র সংবেদনশীল পাঠকই।তাই আপনাদের মত মানুষের সুচিন্তিত মতামত আমাদের দিকনির্দেশনা বা আমাদের আগামীর অনুপ্রেরণা ।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় কবীর ভাইকে।
২১| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:০৫
সিগন্যাস বলেছেন: আমি বুঝিনা এই ধরনের গল্প আমি কেমন করে মিস করি।দাঁড়ান ভাইয়া সকল পর্ব গুলো পড়ে আসছি
২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল সুপ্রিয় সিগন্যাস ভাইয়া। আমার কোনও পোষ্টে আজ প্রথম আপনাকে পেয়ে আনন্দিত। আমার এই পর্ব আপনাকে যেটুকু আনন্দ দিয়েছে তাতে আমি ধন্য। আপনার সুচিন্তিত মতামত আমার একান্ত কাম্য।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
২২| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ্যঁ ছে ছে ছে
বিষয়টা ভাবনারো অগোচর হলেও এমন মানুষ এখনো আছে!
সেদিন অফিসের ওয়াশরুমে এমন ঘটনা ঘটেছিল!
হাবুলকে ধরা যায়নি! কিন্তু কান্ডখানা এমনই ছিল! পরে মেথর ঢেকে ক্লিন করানো হয়!
আর মেথর তার চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করেছিল ছাপা অযোগ্য ভাষায়
২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভৃগু ভাই। আপনার অফিসের ওয়াশরুমে যে কান্ড ঘটলো আমরা পাবলিক ওয়াশরুমগুলিতে হামেশাই এদৃশ্য দেখতে পাই । যারা এমন করে তাঁরা সবাই যে স্বাভাবিক মন মননের তা নয়। কিন্তু জামাই যদি এমন হয়, তাহলে বিষয়টি অন্যমাত্রা পায়। তবে এখানে গ্রাম্য হাদাভোদা ছেলেটি ম্যানার না জানায় কতটা বিড়ম্বনার কারন হয়, সেটাই তুলে ধরতে চেয়েছি। তবে পর্বটি এখানে শেষ করলেও হাবোলকে রহিমা পরশের বশে যেভাবে সামাজিক করে তুলবে আগামী দিনে সেভাবে বিষয়টি পরিবেশনের ইচ্ছা আছে। আপনার সুন্দর অভিব্যক্তিটি প্রশংসাযোগ্য।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি ভাইকে।
২৩| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী ব্লগে বেশ কিছুদিন অনিয়মিত থাকায় গল্পটির দ্বিতীয় পর্ব পড়তে দেরী হয়ে গেল । কিন্ত গল্প পড়ে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছি না
যাই হোক আমি প্লাস চিনহটিই দিয়ে গেলাম
+
৩০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি আপু / বোন,
দেরিতে উত্তর দেওয়াই দুঃখিত। আপনার সুন্দর মন্তব্যে ও + চিহ্নে অনুপ্রাণিত হলাম। আজ হয়তো হাসবেন তবে পরে কষ্টও হবে হাবোলের মত বেচারির জন্য। আপনাকে পেয়ে সত্যিই আমি আনন্দিত । আগামীতেও এভাবে আপনাকে পাশে পাবো আশাকরি ।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাকে।
২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লজ্জার কথা, তারপরও বলি। প্রথম যেদিন কমোড ব্যবহার করি, আমারও খুব সমস্যা হয়েছিলো। যদিও হাবোল এর মতো এতো বিচ্ছিরি কান্ড ঘটে নি।
হাবোল এর জন্য মায়া লাগলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা, দাদা আপনারও য়ে এমন অবস্থা ঘটেছিল জেনে পুলকিত হলাম। তবে এই গল্পটা আমি যেভাবে ভেবেছিলাম সেই ভাবে ফুঁটিয়ে তুলতে পারিনি। আমি নিজেও বেশ হতাশ হয়েছিলাম নিজের উপর। যাইহোক আপনি ধৈর্য্য ধরে পড়েছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।
২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যাক, এ সিরিজটা নিয়ে আর বেশী এগোন নাই, এতেই ভাল হয়েছে। হাবলোর এমন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত ছিলাম না।
৪ নং মন্তব্যের সাথে একমত, আর ২ নং প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ব্যাখ্যাটা গল্পটাকে বুঝতে সাহায্য করেছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
আপনার আগমনে ও আন্তরিক মন্তব্যে খুশি হলাম। হাবলের এমন করুন পরিণতির জন্য গল্পটা লিখে আমিও স্বস্তি পাই নি। যেখানে গল্পটি এখানে শেষ করার মনস্থির করি।চার নম্বর কমেন্ট দাতা অত্যান্ত সোজাসাপ্টা ভাবে সেই বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। আর দু নম্বর প্রতিমন্তব্যটি আপনার ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: গল্পটি ভাল লাগেনি এমন না! তবে জামাইয়ের এমন বোকামি সত্যি বউয়ের জন্য জ্বালা।
একটু হাসি, হা হা হা হা হা হা হা হা হা