নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
নিধুবাবু ঘনঘন ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছেন । ট্যাক্সি সবে মা উরালপুলে উঠেছে । জ্যাম না থাকলে এমনিতেই একঘন্টার মধ্যে শিয়ালদা পৌছানোর কথা । তবে যেভাবে জ্যামে আটকে যাচ্ছে তাতে সওয়ারি বাবা মেয়ে দুজনেই খুব দুশ্চিন্তায় আছেন। এক একটা জ্যাম যেন তাদের প্রেশারকে ক্রমাগত বাড়িয়ে দিচ্ছে । মালবিকা খুব অস্থির হয়ে উঠেছে । সে বার বার বাবাকে প্রশ্ন করছে যে নির্দিষ্ট সময়ের আগে পৌছানো যাবে কিনা । নিধুবাবু মেয়েকে সান্ত্বনা দিলেও নিজের দুশ্চিন্তাকে কোনক্রমে চেপে রেখেছেন । ঘড়িতে এখন বেলা সাড়ে এগারোটা হয়েছে । ট্রেনের টাইম দুপুর একটা পনেরো মিনিট । শিয়ালদা থেকে আপ পদাতিক এক্সপ্রেস ধরে মেয়ে মালবিকা শিলিগুড়ি যাবে । আগামীকাল জেলা হসপিটলে ল্যাবটেকনিসিয়ান পদে জয়েন করবে । এজন্য মেয়েকে ছাড়তে বাবার শিয়ালদা আসা । অবশেষে সমস্ত চিন্তার অবসান ঘটিয়ে দুপুর একটা বাজার একটু আগেই ওরা শিয়ালদাতে স্টেশন পৌছে গেল । মালবিকা চট করে মাকে একটা ফোনে খবরটা জানিয়েও দিল । কোনক্রমে ছুটতে ছুটতে নয় নম্বর প্লাটফর্ম ধরে একেবারে মাথায় চলে এল । প্লাটফর্মে আগেই ট্রেনটি দাঁড়িয়েছিল । বাবামেয়ে নির্দিষ্ট কমপার্টমেন্ট দেখে উঠে পড়লো । নিধুবাবু ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলেন এখনও ট্রেন ছাড়তে মিনিট দশেক বাকি আছে । ট্রেনটি প্রায় হাত ছাড়া হচ্ছিল । নিধুবাবু বারবার কপালে আঙুল ঠেকিয়ে উপরওয়ালার কাছে যেন কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন । কম্পার্টমেন্টে উঠে নিজের আসনটি চিহ্নিত করে গলার ঘাম মুছতে মুছতে মালবিকা বাবাকে প্রণাম করে ,
- বাবা প্লীজ, এবার একটু মায়ের দিকে খেয়াল রেখো ।
- হ্যাঁরে মা, ঠিক রাখবো । তুই একদম চিম্তা করিসনা । আর হ্যাঁ, তুইও ওখানে পৌছেই একটা ফোন করবি । আমরা খুব চিন্তায় থাকবো ।
- হ্যাঁ বাবা, ঠিক করবো । আমাকে নিয়ে তুমিও একদম চিন্তা করোনা ।
কথা বলতে বলতে সময় শেষ হয়ে এল ।
- বাবা, তুমি শীঘ্রই নামো । ট্রেন ছাড়ার সময় হয়ে এল ।
বলতে বলতে ট্রেনের বাঁশি বেজে উঠলো । নিধুবাবু দ্রুত ট্রেন থেকে নেমে এলেন । কাঁচের জানালায় চোখ রাখতে আবার বাবা মেয়ের চোখাচোখি হল । ট্রেনটি দুলকি চালে সবে চলা শুরু করেছে । নিধুবাবুও একপা দুপা করে প্লাটফর্ম ধরে ট্রেনের গা ঘেষে এগোতে লাগলেন ।ক্রমশ ট্রেনটির গতি বৃদ্ধি পেলো । ফলে একটা সময় তিনি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে পড়লেন । অপলক দৃষ্টিতে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনটির দিকে তাকিয়ে থাকলেন । একসময় ট্রেনটি শাপের মত আঁকাবাঁকা পথে এগিয়ে দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে গেল । নিধুবাবুও স্টেশন থেকে বার হয়ে একটি প্রিপেড ট্যাক্সি ধরে সোজা মুকুন্দগড়ের বাড়িতে চলে এলেন ।
নিধুবাবুর আসল নাম নিবারণ ধুবে । অত্যন্ত সৎ ,পরিশ্রমী, কর্তব্যনিষ্ঠ মানুষটি একবাক্যে সকলের কাছে নিধুবাবু নামেই পরিচিত । জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে কর্মজীবন শুরু করলেও শেষবয়সে প্রমোশন পেয়ে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যন্ট বা বড়বাবুর পদমর্যদা পেয়ে ময়ুখভবন থেকে অবসর নিয়েছেন । কাজ পাগল মানুষটি সারাজীবন অফিস থেকে ফেরার সময় ব্যাগে একটি করে ফাইল বাড়ি নিয়ে আসতেন । তবে সবসময় যে নিজের টেবিলের ফাইল নিয়ে আনতেন তা নয়, কলিগদের অনুরোধও ফেলতে পারতেন না । ফলে অফিসের অন্যান্য কলিগরাও নিজের কাজের চাপ কমাতে নিধুবাবুর উপর মাঝে মাঝে অতিরিক্ত দায়িত্ব চাপাতেন ।
তবে নিধুবাবুর অফিসের ফাইল বাড়ি এনে কাজ করাটা একেবারে মসৃণ ছিলো না । স্ত্রী মনিমালাদেবী সংসারের ব্যাপারে উদাসীন মানুষটার উপর ছিলেন প্রচন্ড ক্ষুব্ধ । দুই ছেলেমেয়ের পড়াশোনা, বাজারঘাট, গৃহস্থালি সবই একহাতে ওনাকে সামলাতে হত । মাঝে মাঝে অবশ্য তিনি অগ্নিবর্ষণও করতেন । অগ্নিশর্মা হয়ে তিনি স্বামীকে ফাইলম্যান বলে কটাক্ষ করতেন । নিধুবাবু মুখে কোনও শব্দ করতেন না । তবে মাঝে মাঝে অবশ্য অসহায় মানুষটা মেয়েকে বলতেন,
- দেখতো মা, তোর মাকে একটু শান্ত করতে পারিস কিনা ।
বাধ্যমেয়ে বাবার অসহায় মুখের ভাষা বুঝে যেত । করুণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে মুশকিলআসান করতো,
- তুমি ভেবোনা বাবা । আমি দেখছি, মাকে শান্ত করছি ।
উল্লেখ্য ছোটো থেকেই মালবিকা মাকে যাবতীয় সাহায্য করে আসছে । তবে ছেলে নিখিলেশ আবার ভিন্ন স্বভাবের । কখনও সখনও একটুআধটু বাজারঘাট করলেও বাড়ির অন্যান্য ব্যাপারে বাবার মত সম্পূর্ণ উদাসীন । যেকারনে গতবছর বাঁকুড়ার মল্লভূমি ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে বিটেক করে টি সি এসের চাকুরী নিয়ে গুরগাঁওতে চলে গেলেও বাড়ির পরিবেশে তেমন কিছু পরিবর্তন হয়নি । কিন্তু এবার মেয়ে চলে যেতে গোটা বাড়ির পরিবেশটি একেবারে থমথমে । নিধুবাবুতো প্রথমে রাজিই হচ্ছিলেন না মেয়েকে অতদূরে চাকুরী করতে পাঠাতে । যদিও মালবিকার জেদের কাছে নত স্বীকার করে শেষে রাজি হয়েছেন । আর মনিমালাদেবী মেয়ের চলে যাওয়ার দুশ্চিন্তাতো আছেই, সঙ্গে আরও চিন্তিত এবার একা হাতে কী করে সংসার টানবেন - এটা ভেবেই ।
নিধুবাবু সবে দুমাস হল অবসর নিয়েছেন ।যদিও সংসারের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গীর কোনও পরিবর্তন হয়নি । আগে যেখানে বাড়িতে একটি মাত্র বাংলা দৈনিক আসতো , এখন সেখানে আরও দুটি পেপার অতিরিক্ত আসে । সকালে বেডটি খেয়ে হেড লাইন দেখতে দেখতে নটা বেজে যায় । ওদিকে মনিমালাদেবীর ততক্ষণে বাজার করে বাড়ি ফেরেন । স্বামীকে এখনও বেডে পড়ে থাকতে দেখে বাজখেয়ী গলা ছাড়লে নিধুবাবু কোনক্রমে উঠে পড়নের কাপরটা ঠিক করতে করতে ওয়াশরুমে ঢুকে নিজেকে বিপদমুক্ত করেন । পরে দুপুরে খেয়ে বেডে শুয়ে শুয়ে পেপারগুলি খুটিয়ে খুটিয়ে পড়বেন , এটাই ওনার প্রাত্যহিক নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে ।
সেদিন মেয়েকে ট্রেনে তুলে দিয়ে বাড়ি ফিরে নিধুবাবু চুপিচুপি বেডরুমে শুয়ে থাকতে দেখে মনিমালাদেবী খুব চিন্তিত হয়ে পড়লেন । পাশে এসে জিজ্ঞাসা করলেন,
-তোমার কী শরীর খারাপ লাগছে?
- না না, ঠিক আছি ।
-যেতে তেমন কোনও সমস্যা হয়নিতো?
-একেবারে যে হয়নি তা নয়, তবে অসুবিধা হয়নি। তোমার মেয়ে ভালো ভাবে ট্রেন পেয়েছে ।
কথা বলতে বলতে মনিমালাদেবী খাটের পাশে এসে স্বামীর মাথায় হাত দিতেই চমকে উঠলেন।
- অ্যা!! তোমার তো গা পুড়ে যাচ্ছে । গায়ে তো জ্বর মারাত্মক বেশি ।
- না না তেমন জ্বর নয়। আসলে মালবিকা চলে যেতেই মনের মধ্যে একটি অস্থিরতা তৈরী হয়েছে । তুমি ওসব নিয়ে ভেবোনা । খানিকবাদে সব ঠিক হয়ে যাবে । ছোটো থেকে দুই ভাইবোন কাছে থাকায় ওদের অভাব টের পায়নি । আজ ওকে তুলে দিতে মনে হল যেন বুকের একটা পাঁজর যেন কমে গেল ।
- আমারও সকাল থেকে একদম ভালো লাগছে না । যাওয়ার সময় তোমাদের ধরা না দেওয়াই যন্ত্রের মত কাজ করে গেছি । তোমরা চলে যাওয়ার পরে অন্যান্য ঘরের সঙ্গে ওর ঘরটিও পরিষ্কার করতে গেছিলাম ।হঠাৎ মনে হলো না, ওর ঘরের ধুলো পরিষ্কার করবো না। টেডিবিয়ারগুলি উল্টেপাল্টে দেখছিলাম, সেই ছোটো থেকে পাওয়া জিনিসগুলি কী সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে । চলে যাওয়ার সময় ও তোমাকে কিছু বলেনি?
- হ্যাঁ বলেছিলো। পাগলি মেয়ে আমার, মাকে দেখতে বলে গেলো ।
মনিমালা দেবী জলপটি দিতে দিতে যখন আবেগময় হয়ে মালবিকার কথা বলছিলেন তখন নিধুবাবু স্ত্রীর অপর হাতটি দুহাতে দৃঢ় ভাবে ধরে বুকে ধরতেই মনিমালাদেবী ডুকরে কেঁদে উঠলেন ।আজ সাতাশ বছর এক ছাদে বসবাস, অথচ সংসারের জাঁতাকলে একে অপরকে একটু ফিরেও তাকাননি বহুদিন । দুজনের মধ্যে জানার চেয়ে অজানাটাই যেন পাহাড় সমান হয়ে দাঁড়িয়েছিল । কিন্তু আজ এক বিশেষ মুহূর্তে একে অপরকে আবার ফিরে পেলেন ।আনন্দাশ্রু মনিমালাদেবীর চিবুক গড়িয়ে নিচে পড়তে লাগলো । নিধুবাবু পরম মমতায় স্ত্রীর চোখের জল মুছতে লাগলেন ।
বিঃদ্র - পোষ্টটি অন্যতম জনপ্রিয় ব্লগার আমাদের সবার অত্যন্ত আপনজন, ব্লগে আমাদের অভিভাবক শ্রদ্ধেয় সনেট কবি ভাইকে উৎসর্গ করলাম।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় কবি ভাই,
গল্প সুন্দর ও প্লাস পেয়ে অনুপ্রাণিত ।
আর উৎসর্গ সম্পর্কে, এমন একজন মানুষকে পোষ্ট উৎসর্গ করতে পেরে ধন্য। ওনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
অনেক শুভকামনা প্রিয় কবি ভাইকে ।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানুষ পৃথিবীতে আসে একা, মাঝে কিছু সঙ্গী-সাথী জোটে। তারপর বৃদ্ধবয়সে আবার একা হওয়ার পালা শুরু হয়। ছেলে-মেয়েরা তাদের মতো করে গোছানো শুরু করে। একসময় বহুদিনের সঙ্গীও চলে যায়।
তারপরে একাকী বিদায়!!
গল্পে মন-খারাপ করা ভালোলাগা।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় মফিজ ভাই,
জীবন সম্পর্কে আপনার সুন্দর রিভিউটিতে মুগ্ধ হলাম। সংক্ষেপ অথচ বিষয়টা চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। গল্প পড়ে মন খারাপ করবেন না। এটাই তো আমাদের জীবনের সহজ সত্য। শুধু একটি কথাই বোধহয় মনে রাখার যে আমাদের জীবনের বাকি অংশকে যেন আমরা অপরিচিত করে না তুলি, যে কারনে শিরোনামটি এরকম দেওয়া ।
পাশাপাশি আরও একটি দিক তুলে ধরার উদ্দেশ্য ছিল, কন্যা সন্তানকে প্রমোট করার।
অনেক শুভ কামনা প্রিয় মফিজ ভাইকে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মফিজ ভাই,
পোষ্টটি লাইক করেছেন জেনে আনন্দিত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা নিরন্তর ।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
খুবই সাধরণ প্লট, মনে হচ্ছে কোন উপন্যাসের একটি পর্ব।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল শ্রদ্ধেয়,
আসলে প্লটগুলি তো আমরা সমাজ থেকেই তুলে নিই। প্লট যত সাধারন হবে ততবেশি মানুষের জীবনের গীত হবে। গল্পটা আপনার উপন্যাসের একটি পর্ব মনে হওয়ায় আনন্দ পেলাম এবং অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোলাগা আপনাকে ।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১৯
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ভাল লাগল গল্প।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় স্রাঞ্জি ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যে অনুপ্রাণিত। আমার তরফ থেকে জানাই কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা নিরন্তর ।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জীবনের পড়তে পড়তে হাসি কান্না দুঃখ ব্যাদনা নিয়ে আমাদের গল্প উপন্যাস, তবে অনন্দ ভালোবাসা মায়া মমতার ছোয়া খুব কম ভাগ্যবানেরই জোটে !!!
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল প্রিয় মাহমুদ ভাই,
পাঠ ও মন। মন্তব্যে প্রীত হলাম। জীবন সম্পর্কে আপনার ধারনাটা আমার কাছে একেবারে সঠিক মনে হয়েছে যে মায়া মমতার ছোয়া খুব কম ভাগ্যবানেরই জোটে। তবুও আমরা আশায় থাকবো, জীবনের বেটার হাফকে যতটা কাছে পাওয়া যায়।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় ভাইকে।
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: জীবনের গল্প। বড় ভাল লাগল পড়ে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই,
ঈদের পর থেকে আপনাকে ব্লগে নিয়মিত পেয়ে আমরা আনন্দিত । আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিলাম যখন শুনলাম আপনি স্রেফ ভালোবেসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তনী হওয়ায় ঢাবিয়ান নাম নিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে অশান্ত ছাত্র আন্দোলনের যে চিত্র আপনি সাম্প্রতিক কালে তুলে ধরলেন তা পড়ে আমি প্রচন্ড বেদনাক্রান্ত হয়েছি। সেদিন ঠিক এই মন্তব্যটি লিখে আবার ডিলিট করে দিয়েছিলাম। নিজের এক্তিয়ার বহির্ভুত বলে মনে হওয়ার কারনে ।
এবার পোষ্ট প্রসঙ্গে বলি, আপনার জীবনের গল্প ভালো লাগলো জেনে আমি অনুপ্রাণিত, কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনেক শুভকামনা প্রিয় ভাইকে।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দাদা, রাতে বাসায় গিয়ে মন দিয়ে পড়বো। এখানে কাজের পথে আছি। আপনার জন্য শুভ কামনা।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
হ্যাঁ, আগে অফিসের কাজ। রাতে যদি সময় পান তাহলে পড়বেন। আমার দুই বাবুর জন্য অনেক ভালবাসা।
শুভকামনা নিরন্তর।
৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: নিধু এবং তার স্ত্রী মনিমালা।
বেশ সহজ সরল গল্প।
আমার মনে হয় গল্পটি কাল্পনিক নয়।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের ছোটো ভাই,
এক হিসাবে ঠিকই যে প্লটটা কাল্পনিক নয়। ১৭ জুন পিতৃ দিবসে আমার এক ছোটো ভায়ের,' মাই ফাদার ( আমার বাপ) ' শীর্ষক পোষ্ট থেকেই আমার আজকের পোষ্টটির সূত্রপাত। ঐ পোষ্টে আমার একটি কমেন্ট ছিল। আমি সেই লক্ষ্যে বরিষ্ঠ মানুষ নিধুবাবু ও ওনার পরিবারকে এক করার চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি এই মুহূর্তে আমার এক মামাতোবোন শিলিগুড়ি হাসপাতালের ল্যাব টেকনিশিয়ান । ওর অনুপস্থিতিতে পরিবারের চিত্রটিকে ডেভেলপ করেছি।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
অনেক শুভকামনা প্রিয় ছোটো ভাইকে।
৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম, কাউকে না কাউকে উৎসর্গ করা হবে নিশ্চয়!
এ দেকি আমাদের প্রিয় সনেট কবিকে উৎসর্গ করে লেখা। আসলেই অসাধারণ লেখার অসাধারণ উৎসর্গ।
পদাতিক ভাইকে ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুল ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। পোষ্টটির উৎসর্গ নিয়ে আপনার মন্তব্যটি প্রাণ ছুঁয়ে গেল । আর একারনে শ্রদ্ধেয় কবি ভাই ব্লগে আমাদের অভিভাবক। আর লেখাটি অসাধারণ হয়েছে বলে উল্লেখ করায় লজ্জা পেলাম। ব্লগ চাঁদেরহাট। সেখানে এরকম বিশেষণ নিঃসন্দেহে আমি বিব্রত।
অনেক অনেক ভালোলাগা ও শুভকামনা প্রিয় তাজুল ভাইকে।
১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
জীবন কথন ভাল লাগলো।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাইদুল ভাই,
আশাকরি ভালো আছেন। জীবন কথন আপনার ভালো লাগলো জেনে অানন্দিত। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে ।
১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভাই,
খুব ভালো লাগল।
লাইক না দিয়ে পারলাম না।
মনে হচ্ছিল শরৎচন্দ্রের ডিজিটাল যুগের কোন সময়ের গল্পে চলে এসেছি।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহের ভাই,
কত্তদিন পরে আপনার সঙ্গে দেখা। আশাকরি উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছেন। গল্পটি আপনার ভালো লাগলো জেনে আনন্দিত হলাম। আর কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা করে আমাকে লজ্জাকর অবস্থায় ফেলবেন না, প্লীজ। আমি একদম নবাগত। লিখছিও একেবারে বেজলেবেলে। ব্লগ চাঁদেরহাট। সেখানে আমি নিতান্ত তুচ্ছ একজন মানুষ । আমার কথায় আপনিও কিছু মনে করবেননা, প্লীজ।
অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয় মাহের ভাইকে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহের ভাই,
পোষ্টটির লাইক করার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাকে ।
শুভকামনা জানবেন ।
১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
সিগন্যাস বলেছেন: বাহ বাহ পদাতিক ভাই দারুণ লিখেছেন ।
এতোগুলো ঘটনা একসাথে অল্প ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন কাজ । আনন্দ পেলাম পড়ে । প্লাস নেন
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সিগন্যাস ভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্যটি মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেলো। তবে একটা ঘটনা বলতে গেলে তার পারিপার্শ্বিকতা থাকবেই। সেগুলি কিছুটা বলার চেষ্টা করেছি মাত্র। আপনার আনন্দ আমার অনুপ্ররণা।
অনেক শুভকামনা প্রিয় ভাইকে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সিগন্যাস ভাই,
পোষ্টির লাইক করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই ।
শুভকামনা জানবেন।
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২১
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভালো লেগেছে । সহজ সরল বর্ননা । ++
উতসর্গ করাটাও ভালো লেগেছে ।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের বোন,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে ও প্লাসে অানন্দ পেলাম ও অনুপ্রাণিত হলাম। আর উৎসর্গ প্রসঙ্গে বলি, আমাদের মত নবাগতদের উনি যেভাবে প্রতিটি মুহূর্তে উৎসাহিত করেন, তাতে উনি একজন যোগ্য অভিভাবক। আমরা ওনার সাফল্য কামনা করি। ওনার জন্য সামান্য উৎসর্গ করে আমি ধন্য।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনাকে।
১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ব্যক্তি মানুষ ইচ্ছা,ভয় ও আবেগ মধ্যে দিয়ে জীবন অতিবাহিত করে।
গল্পে আবেগীয় জীবনের মনস্তাত্বিক ব্যখ্যা ফুঁটে উঠেছে। যদিও গল্পটি পড়ে মন খারাপ হয়েছে।
কিন্তু পড়ে ভালো লেগেছে। ভালো লিখেছেন।
উৎসর্গ শ্রদ্ধেয় প্রিয় সনেট কবি ভাই।
আপনারও জন্য শুভকামনা রইল ভাই।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবীর ভাই,
আপনার অনুমতি নিয়ে প্রথম কমেন্টটি ডিলিট করেছি। জীবন সম্পর্কে আপনার সুন্দর রিভিউটিতে মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল। আপনারা গুনি জন।ব্লগের সম্পদ। আপনাদের বিচক্ষণতা, সুচিন্তিত মন্তব্য আমাদের পরম কাম্য। তাইতো এমন মন্তব্যের লোভে বারে বারে অপেক্ষায় থাকবো। পোষ্টটিকে লাইক দেওয়ার জন্য আবারো কৃতজ্ঞতা।
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভকামনা ।
১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন লাগলো লেখাটা। লাইক দেয়া হলো। উৎসর্গও যথার্থ। সনেট কবি এবং আপনার জন্য শুভকামনা একরাশ।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই,
বহুদিন পরে আপনাকে পেলাম। আগে আপনাকে স্বাগত জানাই। পোস্টটি দারুণ লাগলো ও লাইক দেওয়াই অানন্দিত ও অনুপ্রাণিত ও কৃতজ্ঞ । প্রিয় সনেট কবি ভায়ের উদ্দেশ্যে আপনার শুভকামনা যথা স্থানে পৌছে দেবো।।
আপনাকেও নিরন্তর শুভেচ্চা জানবেন।
১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: সুখপাঠ্য গল্প উপহার দেবার জন্য
চৌধুরী ভাইকে ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নূর ভাই,
আশাকরি উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছেন। অস্বীকার করবোনা যে আপনার কাছে থেকে এমন মন্তব্যকে আমি পরে বিভিন্ন পোষ্টে ব্যবহার করি। কী সুন্দর ভাবে ছোট ছোট বাক্যে কমেন্টগুলি উপহার দেন, যা আমাদের সম্পদ। কাজেই আপনি আমার 'কমেন্ট গুরুদেব '। এহেন গুরুদেবকে ব্লগে পেয়ে আমি পুলকিত । আগামীতেও আপনার কমেন্ট থেকে শিক্ষা নেওয়ার অপেক্ষায় থাকবো।
অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয় নূর ভাইকে।
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল গল্পটা ।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মফিজ ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। লাইক দেওয়াই জানাই কৃতজ্ঞতা ।
নিরন্তর শুভকামনা আপনাকে ।
১৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
সনেট কবি বলেছেন: যদি মরে না যাই তবে সে দিন হয়ত আমাদেরও ঘনিয়ে আসছে। চৌধুরী ভাই গল্প মন দিয়ে পড়লাম। খুব ভাল হয়েছে। আর অনেকে ভাল লেগেছে গল্পটি আমাকে উৎসর্গ করায়।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,
আপনার আগমনে পোষ্টটি যেন পরিপূর্ণতা পেল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । সেইসঙ্গে পাঠ ও মন্তব্যে প্রীত হলাম। একথা অস্বীকার করবো না যে আপনাকে উৎসর্গ করতে পেরে আমি পরিতৃপ্ত ।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা আপনাকে।
১৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
সনেট কবি বলেছেন: গল্প ও নামকরণ দারুণ মিল হয়েছে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,
আপনার কাছ থেকে এরকম মন্তব্য আমার আগামীর দিশারি । কৃতজ্ঞতা জানাই ।
আপনার সুস্বাস্থ্য ও সাফল্য কামনা করি।
২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সাধারণ মানুষের জীবনের এই গল্পগুলো আমার ভাল লাগে , আপনার উপস্থাপনাও খুব সুন্দর হয়েছে পদাকিত দা
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় তারেক ভাই,
আপনার সহজ সুন্দর প্রাণবন্ত মন্তব্য গুলি আমার বরাবরি কাম্য। আজ আবার পেয়ে আমি মুগ্ধ এবং অনুপ্রাণিত। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনেক অনেক শুভকামনা আমাদের ছোট্ট সোনা ও আপনাকে।
২১| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবন থেকে নেয়া
জীবনের এই অনুভবগুলোর বেশী বেশী চর্চা হওযা উচিত!
আমাদের সেলফি ময় চেতনা যেভাবে সেলফিস বানিয়ে তুলছে
সেখানে আবেগ অনুভূতির, পরিবারের, সার্বজনীন চেতনার বিকাশ বড় বেশি প্রয়োজন!
ভাল লাগল
++++
১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় কবি ভাই,
স্কুলে পড়ার সময় স্যরের মুখ থেকে শোনা, ইয়াইয়া খান কলকতার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে একটি অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র সংগীত শুনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে নাকি বলেছিলেন দেশে ফিরে ওখানকার কবিদের রবীন্দ্র সংগীত রচনা করতে বলবেন। আপনার কবিতা গুলি পড়ে আমার মনে হয় আমিও প্রিয় কবি ভায়ের কবিতা লেখার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবো, যদি একদিন একটি ভৃগুভাই কবিতা লিখতে পারি এই আশায় । হা হা হা।
আর পোষ্ট সম্পর্কে আপনার মন্তব্যে মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেলো। বর্তমান সমাজচেতনার এক দুর্দান্ত রিভিউ। সঙ্গে এত্তগুলি প্লাস ও লাইক, সবমিলিয়ে অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাকে ।
অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয় কবি ভাইকে।
২২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার প্রত্যেকটি লেখার মধ্যে সুখ, দুখ, হাসি বেদনা এবং একটি বার্রতা (ম্যাসেজ) থাকে। এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।
১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহাদাৎ ভাই,
আপনার চমৎকার মন্তব্যে প্রীত হলাম। তবে কতটা পারি জানিনা, ছোটো গল্পে একটি মেসেজ রাখার চেষ্টা করি। কতটা পারি তা উপরওয়ালাই জানেন। তবে আপনাদের অনুপ্রেরণা আমাদের বাড়টি অক্সিজেন দেয় তা বলা বাহুল্য ।
অনেক শুভকামনা প্রিয় শাহাদাৎ ভাইকে।
২৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
খুব খুব সুন্দর গল্প। অবসরে এখন বুরো-বুড়ি আবার একটু নিজেদের চিনে নিক !
লেখা ভালো লেগেছে
১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় কবি ভাই,
দরদ দিয়ে লেখা ছোট্ট মন্তব্যটি প্রাণ ছুঁয়ে গেল। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম । রইল আমার কৃতজ্ঞতাও।
অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয় কবিভাইকে।
২৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪১
শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার গল্প, খুবই ভালো লাগল। লিখতে থাকেন দাদা , সাথে আছি।
১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শামচুল ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যে প্রীত হলাম। আপনাকে পাশে পেয়ে আমি ধন্য। কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
অনেক শুভেচ্ছা নিয়েন।
২৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রাত্যহিক প্রয়োজনে সবাই ব্যস্ত হয়ে যায়
পাশাপাশি অচেনা জীবনযাপন আবার সেই ফিরে আসার গল্প!!
ভালোলেগেছে
১২ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অবশেষে আপুমনিকে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো। তার উপরে অমন সুন্দর কমেন্ট । এহেন কমেন্টে যে মন ভরে যায়। সঙ্গে আবার লাইকও। অনেক কৃতজ্ঞতা আপু আপনাকে ।
একরাশ শুভেচ্ছা প্রিয় আপুমনিকে।
২৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৯
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: সুন্দর লিখন...
১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম হোসাইনভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা আপনাকে।
২৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪
হায় চিল বলেছেন: অসাধারণ।!!!
২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রভাত হায় চিল আপু/ ভাইয়া,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
নিরন্তর শুভকামনা আপনাকে।
২৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
এ.এস বাশার বলেছেন: ভাই আপনাকে বলেছিলাম আপনার লেখাগুলো একদিন পড়তে আসবো...আজ সময় পেলাম... কাছেরটি দিয়ে শুরু করলাম...
অসাধান লেখেছেন.....শুভকামনা আপনার জন্য....আশা করি তরুনদের পাশে থাকবেন....
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার স্নেহের ছোটোভাই,
আপনাদের আসার অপেক্ষায় আমাদের পথ চলা। ভীষণ ভীষণ খুশি হয়েছি আজ আপনার দেখা পেয়ে। ভালো লেগেছে জেনে আরও আনন্দ পেলাম। আশাকরি বাকিগুলিও সময় নিয়ে পড়বেন।
আর আপনাদের পাশে আমরা সর্বদায় আছি থাকবো। আমার ভায়ের যেহেতু আমাদের সান্নিধ্য দরকার, তা কখনও আমরা ফেলতে পারি।
অনেক অনেক শুভকামনা প্রিয়ভাইকে।
২৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪১
ল বলেছেন: খুব সুন্দর কথা অতি চমৎকার ভাবে বর্ণিত হলো
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় লতিফভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রানিত হলাম। কতটা করতে পেরেছি জানিনা , তবে এমন কমেন্টই আমাদের সঠিক পথের দিশারী ।
অনেক শুভকামনা আপনাকে ।
৩০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাই কী সুন্দর করে চিত্র ফুটিয়ে তোলেন ! হিংসা করবো, না প্রশংসা করবো বুঝতে পারছি না। না ভাই, আমরা একই পরিবারের সদস্য, হিংসা নয় কেবলই প্রশংসা করছি। সব সময় আরোগ্য থাকুন আর আমাদের মুগ্ধ করুন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্যভাই,
আপনার এমন মধুর কমেন্ট ভীষণ আনন্দ পেলাম। আর হিংসা যে সবাই পারেনা। হিংসা কখনও প্লান করে হয়না। য়ে করবে, সে অত্যন্ত নীরবে কাজ সম্পন্ন করে। কাজেই আপনি সে ধাতুতে গড়া নন।উল্টে আমার কষ্টে আপনিই বেশি ব্যাথা পাবেন। কি ভুল বললাম নাকি। হা হা হা,।♥♥♥♥
আপনার দোয়াতে ও পোস্টটিতে লাইক দিয়ে ভাইয়াকে অনুপ্রেরণা দেওয়াতে কৃতজ্ঞতা জানাই ।
সবশেষে অফুরান শুভকামনা ও বিমুগ্ধতা প্রিয় আরোগ্যভাইকে।
৩১| ৩১ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটি মনে রেখাপাত করে যাওয়ার মত, বিশেষ করে আমার মত বয়সীদের। গল্প যেমন সুন্দর সাবলীল হয়েছে, তেমনি চমৎকার হয়েছে এর শিরোনামটা, এবং অবশ্যই ছবিটাও। ছবিটা কি আপনার ক্যামেরায় তোলা?
একজন গুণী ব্যক্তিকে লেখাটি উৎসর্গ করেছেন, এটাও খুব ভাল লাগলো।
ভাল লাগার চিহ্ন হিসেবে পোস্টে সপ্তদশতম প্লাস + রেখে গেলাম।
শুভকামনা নিরন্তর....
০১ লা জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
বরাবরের মতই আপনার অত্যন্ত সুন্দর বিচক্ষণ মন্তব্যে প্রীত হলাম। গল্পটির সঙ্গে একাত্মতা খুঁজে পাওয়াতে অপার মুগ্ধতা। ধন্যবাদ আপনাকে। সাংসারিক যাঁতাকলে আমরা অনেক সময় নিজেদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলি। বুঝি না বা বোঝার চেষ্টাও করিনা একে অপরকে। কিন্তু যখন খুঁজে পাই নিজেদেরকে তখন হয়তো জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে যাই। কাজেই একটি বিশেষ পরিমণ্ডলে রচিত গল্পটি আপনার সাবলীল ও চমৎকার এবং শিরোনামটি যথার্থ মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম। আবারো ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
গতবছর গ্রীষ্মের ছুটিতে দার্জিলিংয়ের সিঙ্গলিলা পর্বত ঘুরতে গেছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল ভারত- নেপাল সীমান্তের শ্রীখোলা যাওয়া। এই যাত্রাপথের কোন একটি স্থানে আমার স্ত্রী ছবিটি ক্যামেরা বন্দী করে।
পোস্টটির উৎসর্গে আপনার ভালো লাগাতে আবার আনন্দ পেলাম। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
সবশেষে পোষ্টে সপ্তদশ লাইক ও প্লাস+ রেখে যাওয়াতে অনুপ্রাণিত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
উৎসর্গ শ্রদ্ধেয় সনেট কবি। উৎসর্গে ভাললাগা ।