নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
জীবনের প্রথম ইন্টারভিউতে সফল হওয়ায় বাড়িতে একটি উৎসবের আবহ তৈরী হয়েছিল । মায়ের একটি খাসি মোরগ ছিল । দুবছরের উপরে বয়স । বেশ মোটাসোটা হওয়ার কারনে থপ থপ করে হাঁটতো । আমার বোন ওকে আমাদের আরেকটি ভাই বলে ডাকতো । নাম দিয়েছিল 'সর্দার '। সর্দারের হাঁটা চলাচল সত্যিই সর্দারের মতন । সারাক্ষণ রান্নাঘরের আশেপাশে থাকতো । ওর ভয়ে পাড়ার একটি বিড়ালও এবাড়িতে আসতো না । যদিও কদাচিৎ আসে, এমন করে ঘাড়ের পালক উঁচু করে কো কো করতে করতে ছুটে যেতো যে ভয়ে আর কেউ ত্রিসীমানায় ঘেষতে সাহস পেতোনা । সেদিন সর্দারকে জবাই করার জন্য মা প্রস্তাব দিতেই, বাবা সঙ্গে সঙ্গে সম্মতি দিয়ে দিলেন । আমার আপত্তি ধোপে টিকল না । খাওয়ার সময় কাউকে সেটি বুঝতে দিলাম না যে সর্দারকে জবাই করার জন্য আমি কতটা ব্যাথা পেয়েছি । বোনের অবশ্য চোখেমুখে কোনও পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম না । ও দিব্বি বহুদিন পরে খাসিমোরগের মাংস মহানন্দেই খেয়ে নিল । রাতে মা ঢেঁকিছাটা চালের পাটিসাপটা ও সরু পিঠে করলেন । এবারও আমি মাকে এসব করতে বারণ করে ব্যর্থ হলাম । বাড়িতে উৎসবকালীন মেজাজের সমারোহ যতটা চোখে পড়ছে ততটাই আমার অন্তরে গুরু গুরু করছে বেসরকারি মিশন স্কুলের কম বেতনে চাকরী করার যন্ত্রণা। তবে জন্মাবধি অভাব- দারিদ্র্য যেখানে নিত্যসঙ্গী সেখানে এই মেকি সোনার হরিণ পাওয়ার আনন্দকে মাটি না করতে আমিও মা- বাবাকে বেতন নিয়ে কিছু বলতে সঙ্কোচ বোধকরলাম।
আমার চাকরী পাওয়াতে আমার প্রতিবেশীদের চোখে - মুখের ভাষাও বদলে গেল । বদলে গেল গ্রামের বন্ধুদের আচরণও । সবচেয়ে মজার লেগেছিল বাড়ি ফেরার পরেরদিন সকালে পূর্বের ন্যায় ব্রাশ করতে করতে বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে আছি, এমনসময় পাড়ার মসজিদ থেকে ফজরের নামাজ পড়ে প্রতিবেশী মারুফচাচার নেতৃত্বে সাত - আটজন মুরুব্বিগোছের লোকের আমার সঙ্গে দেখা করতে আসাটা । আমার বাবার চেয়ে বয়সে সামান্য ছোটো চাচাজি আমাকে এতদিন পর্যন্ত খুব নিরসভাবে 'খোকা 'বা 'তুই 'বলে সম্বোধন করে এলেও আজ হঠাৎ ওনার আপনি বলাতে ক্ষনিকের জন্য মাথাটা যেন ঘুরে গেল । ধাতস্থ হয়ে আমি অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে আপত্তি করলাম । বিনিময়ে চাচাজি বললেন,
-আপনি আমাদের গ্রামের গর্ব । আপনার বাবা ছিলেন শিক্ষক । আবার আপনিও হলেন শিক্ষক । এইজন্য কথায় বলে, মাস্টারের ছেলে মাস্টার হয় আর চাষার ব্যাটা চাষা ।
- চাচাজি ! দয়াকরে আপনি আমাকে তুই বা তুমি বলুন, যেমন আগে বলতেন । আমি প্রচন্ড অস্বস্তিবোধ করছি ।
- না না, বাবা ! আমরা আগে এর তার কথা শুনে আপনার বাবার সঙ্গে অনেক অন্যায় করেছি । প্রতিহিংসায় জড়িয়েছি । আপনাদের বাড়ির বর্ষার পানি বার হতে দিইনি । সমবায়ের কিস্তি বাকি পড়তেই আপনাদের গাই গরু তুলে নিয়ে গেছি । বিচুলি গাদায় আগুন দিয়েছি । আপনার বাবাকে গ্রামের স্কুল থেকে তাড়িয়েছি । তবুও আপনাদের লেখাপড়া বন্ধ করাতে পারিনি । উল্টে আমাদের ছেলেপুলের লেখাপড়া হলোনা , আর আপনারা ভাই- বোন দুজনেই শিক্ষিত হয়ে মাস্টার হয়েগেলেন । আমি নিজে হাই সুগারে ভুগছি,সঙ্গে থাইরয়েড ও হাঁপানিতে জেরবার । কমবয়সের কৃতকর্মের জন্য এখন নামাজের পাটিতে বসে আল্লাহপাকের কাছে ক্ষমা চাই । জানিনা উনি আমার আবেদনে সাড়া দেবেন কিনা । কিন্তু সারাক্ষণ যে এ অপরাধ বয়ে বেড়াচ্ছি বাবা।
- না চাচাজি!আপনি কোনও অন্যায় করেন নি । গ্রামে ছোটো থেকে আমরা কিছু বাঁধা পেয়েছি ঠিকই, তবে সেটা আমাদের কপালে ছিল বলে হয়েছে । আর তাছাড়া আপনি একাতো আর করেননি । সেখানে আপনার একার অবদানই বা কতটুকু ।
- আহা! বাপ আমার । এই না হলে মাস্টারের ছেলে । আমরা বুঝতে পারিনি যে মাস্টারভাই কত বড় মনের মানুষ । আপনি যথার্থই বাবার সন্তান । এমন চিন্তা যে বাপ- মা গুনেই হয় ।
উপস্থিত বাকিরা অবশ্য 'তুমি 'বলে সম্বোধন করে আমার স্কুলের খোঁজখবর নিলেন । এতক্ষণে আমার বাবাও বেড়িয়ে এলেন ।
- আরে ! মারুফসাহেব যে!
- হ্যাঁ মাস্টারভাই! বাবু মাস্টারি চাকরী পেয়েছে শুনে মসজিদ থেকে ওনারা এসছেন দেখা করতে ।
- বেশ!খুব ভালো কথা। তবে বাইরে কেন? সবাই ভিতরে এসো।
আমার বাবার কথায় সাড়া দিয়ে চাচাজিরা সকলে ভিতরে চলে এলেন । মা তখন বাড়ির ভিতরে কি একটা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। একসঙ্গে এতজনকে আসতে দেখে মুখে ঘোমটা টেনে তাড়াতাড়ি আড়ালে চলে গেলেন । চাচাজিদের বাবার সঙ্গে গল্প করতে বসিয়ে আমি গেলাম রান্নাঘরে মাকে কিছু টিফিন করার কথা বলতে । গিয়ে দেখি মাও ততক্ষণে রেডি। ছেলের চাকরী পাওয়ার আনন্দে এতজনকে আপ্যায়ন করার সুযোগ পেয়ে মায়ের মুখে একটা প্রশান্তি ঝড়ে পড়লো ।
- তোর বাবাকে গিয়ে বল এখান থেকে টিফিন না খেয়ে যেন কেউ না যায় ।
আমি বাধ্যছেলের মত মায়ের নির্দেশ পালন করলাম। আর মনেমনে ভাবলাম, হায়রে ! আমি কি এমন চাকরী পেয়েছি ; সেটি যদি বোঝাতে পারতাম ।
দুদিন বাড়িতে বেশ ধুমধাম করে কাটিয়ে তৃতীয়দিন খুব সকালে বাবা - মায়ের পায়ে হাতদিয়ে ছালাম করে জীবনের প্রথম কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম । শেষ মুহূর্তে মাকে মুখে আঁচল চাপা দিয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে দেখে আমারও ভিতরটা আদ্র হয়ে গেল । পড়াশোনা কালীন হোস্টেলে আসার সময়ে মাকে কোনওদিন এভাবে কাঁদতে দেখিনি । কিন্তু আজ মায়ের এমন কান্না দেখে গোটা রাস্তাতে বারবার মায়ের মুখোচ্ছবিটা চোখের সামনে ভেসে উঠছিল । প্রথমদিন বন্ধুদের সঙ্গে দলবেঁধে যাওয়ার আনন্দ আর আজ একা যাওয়ার নিঃসঙ্গতা ও মায়ের মুখোচ্ছবি - সবমিলিয়ে এক প্রচন্ড বিষন্নতা সেদিন আমার সাথী হয়েছিল ।
বাড়ি থেকে হাওড়া পর্যন্ত বেশ ভিড়ভাড়টা থাকলেও সকালে মেদিনীপুর লোকাল একেবারে ফাঁকা পেলাম । জানলার ধারে একটি সিটও পেয়ে গেলাম । প্রথমে বেশ কিছুক্ষণ বাইরের প্রকৃতি দেখতে দেখতে ক্লান্ত হওয়াই একটা সময় ঝিমুনি চলে এলো । কখনযে ঘুমিয়ে গেছিলাম খেয়াল নেই । আচমকা পাশের এক জনের ধাক্কায় ঘুম ভেঙে গেল। দেখলাম ইয়া পদ্মজা নাইডু চেহারার এক মোটু মহিলা আমার দিকে ক্রুর দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন।এমন নয় যে আমি বেশকিছু জায়গা দখল করে ঘুমাচ্ছিলাম, কিন্তু ওনার বোধহয় ধারনা সেরকম হয়েছিল । আমি বেশ আড়ষ্ট হয়ে আরও জানলার দিকে সরে যেতেই জিজ্ঞেস করলেন ,
- কোথায় নামবে তুমি?
- আজ্ঞে, মেদিনীপুর।
- একেবারে শেষে? আমার প্রচন্ড গরম লাগে, ভাবছিলাম যদি জানালার ধারে একটু বসতে পারতুম।
ওনার ধাক্কা দেওয়ার প্রকৃতিতে ওনার কথার আর উত্তর দেওয়ার প্রয়োজনবোধ না করে আমি ইচ্ছা করে ঘুমের ভান করে থাকলাম । কিছুক্ষন পরে আবার ঘুমিয়ে গেলাম। তবুও রাস্তা যেন শেষ আর হচ্ছিল না। ট্রেন চলছে তো চলছেই। ইন্টারভিউ এর দিন সকলে মিলে একসঙ্গে যাওয়ার কারনে কীভাবে যে সময় শেষ হয়েছিল বুঝতে পারিনি । কিন্তু আজ যেন সময় কাটতেই চাইছিল না ।
অবশেষে এগারোটার একটু পরে আমি স্কুলে পৌঁছেছিলাম । আগে থেকে জয়নিং লেটার রেডি করা ছিল । অফিসে জমা দিতেই, হাজিরা খাতার একেবারে শেষে আমার নাম লিখে দেওয়া হল । যথাস্থানে আগে থেকে সিলেক্ট করা যুতসই ইনিশিয়ালটি দিয়ে স্টাফরুমে চলে গেলাম । ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক মহাশয়ের সঙ্গে প্রথমদিন পরিচয় হয়েছিল। আজ উনি আমাকে উপস্থিত বাকিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে ক্লাসরুমে ছাত্রদের সঙ্গে পরিচয় করাতে নিয়ে গেলেন । উল্লেখ্য স্টাফরুমে প্রথমদিনের পরিচয় পর্বে সহকর্মী কারো নাম মনে রাখতে পারিনি । পরে একে অপরের নাম ধরে দাদা বলে ডাকাতে আমার খুব সুবিধা হয়েছিল । কয়েকজন ছিলেন আমারই সঙ্গে ইন্টারভিউ দিয়ে আগত । কয়েকদিনের মধ্যে সমবয়সীদের সঙ্গে আমার বেশ বন্ধুত্ব হয়ে গেল ।
আগেই বলেছি স্কুলটি কো - য়েড মিশন স্কুল । কিচেনরুম সংলগ্ন ডাইনিং রুমের একদিকে ছেলেদের হোস্টেল ও ক্লাসরুম। আর কিচেনরুমের ঠিক উল্টোদিকে মেয়েদের হোস্টেল ও ক্লাসরুম । ডাইনিং রুমটি ছিল যেন মিলনমেলা । খাওয়ার সময় দেখতাম পুরানো শিক্ষকদের সঙ্গে দিদিমনিদের হেসেহেসে কথা বলা, গল্প বা আড্ডা চলতো সমানে । অন্যদিকে সদ্য যৌবনে পা দেওয়া ছাত্র- ছাত্রীরাও নানান কৌতুকে মেতে উঠতো । এরকম স্থানে আড্ডার ছলে গায়ে হাত দেওয়ার সুযোগ ও উপভোগ তাদের অভিব্যক্তিতে প্রকাশ ঘটতো । এসবনিয়ে কোনও শিক্ষক - শিক্ষিকাকে কোনওদিন বকাঝোকা করতে দেখিনি । মাসিরা মাঝে মাঝে একটু আধটু বকা দিলেও, কে শোনে কার কথা । যেকারনে বেশকিছু দিন এখানে থেকে খাওয়ার সময়ের পরিবেশটি আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো । ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন দিদিমণির সঙ্গে পরিচয়ও হয়েছিল আমার। টুকটাক কথাবার্তা হত। কিন্তু ঐ পর্যন্তই । অন্যরা যেখানে ধীরে সুস্থে আয়েশ করে খেতে ত্রিশ/ চল্লিশ মিনিট সময় লাগাতো আর আমি সেখানে ঝড়ের মত দ্রুত খেয়ে বড়জোর মিনিট পনেরোর মধ্যে খাওয়া শেষ করে চলে আসতাম ।
সম্ভবত দিন পনেরো পরে ডিনারে সিনিয়র মজ্ঞুশ্রী দিদিমণির সঙ্গে দেখা হয়ে কুশল বিনিময়ের সময় পাশে অপরিচিত আরেকজন দিদিমণির দিকে তাকাতেই, চোখের ঈশারায় জিজ্ঞেস করলেন,
-চৌধুরীভাই ওর সঙ্গে পরিচয় আছে?
- না, ওনার সঙ্গে পরিচয় হয়ে ওঠেনি ।
-শেফালি বিশ্বাস। ইংরেজির দিদিমণি ।
আমি দাঁড়িয়ে উঠে নমস্কার করাতে উনিও প্রতিনমস্কার করে মুখে কিছু বললেন না, কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের চোখাচোখিতে আমার সারা শরীরে যেন বিদ্যুৎ এর তরঙ্গ বয়ে গেল । আমিও মুখে কিছু বলতে পারলাম না । চোখ নামিয়ে জায়গায় বসে পড়লাম । টেবিলে রাখা জলের পাত্রটি তুলে দুঢোক জল খেয়ে আবার জায়গায় বসতে না বসতে আমার খাবার চলে এল । দুই দিদিমণি বেশ কিছুটা দূরে একটা ফাঁকা টেবিল লাগোয়া চেয়ারে বসলেন । সেদিন ডাইনিংরুমের মুহূর্তটা ছিল এই কদিনে স্কুলে আমার সেরা অনুভূতি । খাওয়া শেষ করে ওনাদেরকে সৌজন্যসূচক আসি বলতেই দুজনেই মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন ।
( চলবে)
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,
প্রথম মন্তব্য ও প্রথম লাইক, আলাদা ভালো লাগা । কৃতজ্ঞতা আপনাকে ।
তবে যদি সময় পান, বাকিটা পড়লে ধন্য হবো। ♥♥
প্রীশু নিয়েন।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২
ইসমাঈল আযহার বলেছেন: সর্দারের গশত নিশ্চয় খুব স্বাদ লেগেছে। একা একা খেলেন কীভাবে ভাইয়া?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার পোস্টে আপনাকে স্বাগত।
মাপ করবেন। প্রচন্ড কষ্ট পেয়েছিলাম। ওটা ঠিক খাওয়া বলেনা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা নিয়েন ♥♥।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রতিনমস্কার করে মুখে কিছু বললেন না , কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের চোখাচুখি যেন আমার সারা শরীরে বিদ্যুৎ এর তরঙ্গ বয়ে গেল ।
হো গেয়া! হো গেয়া!
কুছ কুছ হোতা হে...
আহা! সর্দারের জন্য মায়া হচ্ছে। আপনারা অন্য মুরগি জবাই করতেন।
সহজ সরল মাস্টার পরিবারের জন্য শুভকামনা।
গল্প ভালো এগুচ্ছে। চলছে চলুক....
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনাকে আমি ফাইন করবো। একসপ্তাহের ছুটি নিয়ে সেই যে গেলেন আর এলেন পাক্কা একমাস পরে। আমি তো আপনার লগে হিমালয়ে যাচ্ছিলাম। যাক, এবারটা তাহলে বাঁচা গেল আরকি।
পোস্ট প্রসঙ্গে একটুআধটু ♥♥♥
আর মাস্টার পরিবারের শুভেচ্ছা গৃহীত হল।
আপনার জন্যও শুভকামনা ও ভালোবাসা।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৫
আরোগ্য বলেছেন: গ্রামের দৃশ্যতে হারিয়ে গিয়েছিলাম।পদাতিক ভাই ভালো লাগছে। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্যভাই,
আপনার আবেগময়ী কমেন্ট ও লাইকে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা আপনাকে ।
আগামী পর্বে পাশে আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম হুম বিশ্বাস দি কে আসতেই হতো !!
অমন বিরান সময় কাটে ক্যামনে এ বেলা ?
দারুণ লাগছে ; চমৎকার চীরায়ত গ্রামীণ সমাজের সরল চিত্র ো উঠে এসছে লেখায়।
ভালোলাগা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে আপু আপনি চলে এলেন।
আপনি আমার বড় আপু ঠিক যেমন বাড়িতে বড় বুবু আছেন। আমি এবার কি করে স্বাভাবিক হই। যাক আপুমনির কাছে ধরা যখন খেয়েছি লজ্জা ভেঙে গেছে।
আপুমনির সুন্দর মন্তব্যে ও লাইকে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ আপুনিকে।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৭
রাকু হাসান বলেছেন:
আচ্ছা চলেছে ..চলুক
শেষ দেখার অপেক্ষায় আছি । এ পর্বে কোনো শক খাইনি । তবে কিছু একটার যেন আভাস পেলাম । ভাইয়া । দেখা যাক লেখক আমাদের কোন দিকে নিয়ে যাই । তবে বলতেই হবে আমার ।
আমার প্রত্যেকটি বাক্যকে জীবন্ত মনে হয়েছে । প্রত্যেকটি দৃশ্য আমি স্পষ্ট দেখেছি । মনে হলো কোনো ভিডিও দেখছি ।
অনকে শুভকামনা ভাই!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের ছোটোভাই,
তোমার সুন্দর উপলব্ধি ও ছোট ছোট বাক্যে অভিব্যক্তিতে একরাশ মুগ্ধতা । হা হা হা, কিছু একটার আভাস পেলে। অপেক্ষায় থাকো, দেখবে আগামীতে কিছু পাবে কিনা। ♥♥
তোমার প্রত্যেকটা বাক্য জীবন্ত মনে হচ্ছে, দৃশ্যগুলি ভি ডি ও র মত দেখছো সঙ্গে লাইক বাটন ; সব মিলিয়ে ভাইযে প্রচন্ড অনুপ্রাণীত । অনিঃশেষ ধন্যবাদ আমার ভাইকে। আগামীতেও এভাবে পাশে পাওয়ার আশা রাখি।
শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসা জানবে।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার লেখাগুলোর মাঝে, এটি সম্পুর্ণ নতুন ধরণের, অনেক বেগবান, পাহাড়িয়া জলধারা।
চাকুরীর আনন্দ বেচারা সর্দারের জীবনটাকে প্রলম্বিত হতে দিলো না
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল শ্রদ্ধেয় ,
আপনার আজকের কমেন্টি যেন বহুদিনের পরিশ্রমের ফল। কমেন্ট যদি প্রিয়তে রাখা যেত তাহলে আমি এই মন্তব্যটিকে সেটাই করতাম। সুন্দর অনুপ্রেরণা সূচক মন্তব্যটির জন্য কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
আর সর্দাররা যে নিজেদের তৈরী করে আমাদের খাদ্য হতে। জীবনে এমন বহু আঘাত আমাদের হাসিমুখে না মেনে যে উপায় থাকে না।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা ♥♥ আপনাকে ।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: একেবারে মাটির গন্ধ লেখায়। এমন তৃপ্তি এমন তৃষ্ণা ভরা লেখা। কলকাতার ছিলাম মাসখানেক। হেস্টিংস, মামার বাড়ী। আমার নানারা সেখানে ছিলেন, দাঙ্গার কালে আপন নানা দেশে চলে আসেন, ছোট নানা সেখানে রয়ে যান। বাসের কন্ডাক্টারের হাওড়া হাওড়া হাওড়া ডাকটা যেন কানে ভাসছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রবাসীভাই,
আপনার আবেগময় কমেন্টে মুগ্ধ হলাম। জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যায় সেগুলি সারা জীবনে স্মৃতি হয়ে রয়ে যায়। আপনার হেস্টিংসে মামার বাড়ি, দাঙ্গার কবল থেকে রক্ষা পেতে নানার স্বদেশে গমন। ছোটো নানার কোনক্রমে এখনও টিকে থাকা , বা বাসের কন্ডাকটরের হাওড়া হাওড়া বলে চিৎকার যেন এখনও কানে বাঁজছে। ঠিকই স্মৃতিমেদুর আমরা, আর তা যদি মধুর হয় তাহলে বরং বয়ে চলুক জীবনভর । ♥♥
আপনার পোস্টটি ভালো লাগায় খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩০
ল বলেছেন: আজ মায়ের এমন কান্না দেখে গোটা রাস্তাতে বারবার মায়ের মুখোচ্ছবিটা চোখের সামনে ভেসে উঠছিল । প্রথমদিন বন্ধুদের সঙ্গে দলবেঁধে যাওয়ার আনন্দ আর আজ একা যাওয়ার নিঃসঙ্গতা ও মায়ের মুখোচ্ছবি - সবমিলিয়ে এক প্রচন্ড বিষন্নতা সেদিন আমার সাথী হয়েছিল।
শক্তিমান এক লেখকের প্রতিচ্ছবি এই কটি লাইনে লুকিয়ে আছেযেখানে লেখক ফুটে তুলেছেন একজন মায়ের বুকের ভেতর সন্তানের জন্যে কিভাবে পুষে রাখে শত বছরের কান্না আর বেদনার ছবি।
শেফালি চরিত্রের মধ্যে গল্পের রসকথা মনে হলো লুকিয়ে আছে।
ভালোলাগা শ্যামলা মেদিনীপুরের মতো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় লতিফভাই,
আপনার মধুর কমেন্টে প্রীত হলাম। পেলাম অনেক অনপ্রেরণা। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। সত্যিকার পাঠক যদি এমন খুঁটিয়ে পড়ে কমেন্ট করে তাহলে ভীষণ ভালো লাগে। ♥♥
শেফালি চরিত্রের মধ্যে কতটা রসকথা থাকবে তা আগামীতে পরিস্ফুট হবে। শ্যামলা মেদিনীপুরের মত ভালোলাগাতে মুগ্ধ হলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনাকে ।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩৮
মোছাব্বিরুল হক বলেছেন: সময় নিয়ে পড়লাম। খুব ভালোলাগল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকবেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মোছাব্বিরুল ভাই,
আপনার সময় নিয়ে পাঠ ও মন্তব্যে খুশি হলাম। পোস্টটি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে পুলকিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা♥♥ জানবেন ।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৪৯
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভাই, এখন অফিসে আছি, বাসায় গিয়ে পড়বো। আর মন্তব্য না হয় পরেই করবো!
একটু ধৈর্য ধরতে পারবেন জানি। তাই আপনার লেখা রিলেক্সেই পড়ার চেষ্টা করি।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসলামভাই,
অফিসের ফাঁকে একটুখানি সময় পেয়ে কমেন্টটি করেছেন জেনে ধন্য হলাম। পরে য়দি সময় পান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে কমেন্ট করলে আরও আনন্দিত হব। আপনার অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৭
সূর্যালোক । বলেছেন: প্রিয় হারানোর কষ্টটা অনেক কঠিন । বাইরের আপনাকে সবাই দেখছে । কিন্তু ভেতরের ? খুব ভালো লিখেছেন । প্লাস।
পড়ার অনুরোধ ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ব্লগে নুতন নিকে সম্বোধন করতে আমাদের একটু সমস্যা হয়, যেমন হয়েছে আপনার ক্ষেত্রে। আমি এতদিন আপনাকে ভাই বলে এসেছি , কিন্তু এখন ছবি দেখে বিসয়টি পরিস্কার হল। যাক আপু ( আমি ভুলও হতে পারি) আপনার সুন্দর উপলব্ধিতে আনন্দ পেলাম। গল্প পড়ার সঙ্গে এমন উপলব্ধি সত্যিই প্রেরণাদায়ক। সঙ্গে প্লাসে আরও অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
আপনার গল্পটিও সুন্দর হয়েছে। ওখানে কমেন্ট দিয়ে এসেছি । লেখা চালিয়ে যান। আপনার লেখার হাতটি ভীষণ ভালো।
সবশেষে শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ রইল।
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৭
ঢাকার লোক বলেছেন: ভালোলাগল। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় ঢাকার লোকভাই,
পরপর দুটি পোস্টে আপনাকে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে। আপনার পাঠ ও মন্তব্যে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ আপনাকে ।
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:৪৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রিয় গুরু,
শুভেচ্ছা রইলো। ইন্টারভিউ দিয়ে বাড়িতে আসার পর মা, বা আর বোনের আনন্দ দেখে মনটা খুশি হয়ে গেল। আদরের 'সর্দার'-কে কুরবানী করে ভোজের ব্যবস্থা করা হলো। কিযে আনন্দ!! একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত্ব পরিবারে চাকরি পাওয়ার পর যেন বুক থেকে কয়েক মণ ওজনের পাথর নামে, এযে সোনার হরিণ!! যদিও চাকরিতে জয়েনিং হবে কিনা, কিংবা সময় মত বেতন মিলবে কিনা জানা নেই তাদের।
আর গ্রামের মানুষের আচরণের পরিবর্তন দেখে একটুও অবাক হলাম না, এমনটাই হয় এই বঙ্গ দেশে।
আর শেষ দিকে তো দিদিমনির সাথে দারুন একটা শুরুর ইঙ্গিত মিললো!! একদম বিদ্যুৎ চমকে উঠলো!! গলাটা একদম শুকিয়ে গেল!!! মনে হচ্ছে আগামী পর্বগুলো দারুন জমবে। সে আশায় রইলাম 'গুরু'। আর আজকের অংশটি আগের পর্বের চেয়ে অনেক সাবলীল মনে হলো। খুব ভাল লেগেছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব,
সপ্তাহের প্রথম দিন মানে একটু বেশি ব্যস্ততা আরকি । আশাকরি কুশলে আছেন। আপনার শুভেচ্ছা সাদরে গ্রহণ করলাম। ♥♥
" ইন্টারভিউ দিয়ে বাড়িতে আসার পর মা, বা আর বোনের আনন্দ দেখে মনটা খুশি হয়ে গেল । আদরের ' সর্দার'-কে কুরবানি করে ভোজের ব্যবস্থা করা হল। কিযে আনন্দ!! একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে চাকরি পাওয়ার পর যেন বুক থেকে কয়েক মণ ওজনের পাথর নামে, এযে সোনার হরিণ!! " সাধে কী আর আপনাকে গুরুবাবা বলে দীক্ষা নিয়েছি।
চাকরীতে যদিও জয়েনিং টা হবে, কিন্তু ঝুলে থাকলো বেতনের পরিমান ও নিয়মিত পাবে কিনা সে বিষয়টি। যেটা আপনার কমেন্টে পরিষ্কার।
"গ্রামের মানুষের আচরণের পরিবর্তন দেখে একটুও অবাক হলাম না, এমনটাই হয় এ বঙ্গে দেশে । "
একেবারে ঠিক কথা বলেছেন। পরনিন্দা পরচর্চা আমাদের গ্রাম বাংলার বিনোদনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম। আজ যুগ অনেক এগিয়ে গেছে । সভ্যতার ছোঁয়া লেগেছে গ্রামীণ সংস্কৃতিতেও। তবুও পি এন পি সি কালচার থেকে গ্রাম আজও মুক্ত হতে পারিনি।
আর শেষেরটা নিয়ে হা হা হা। বাকিটা সামনের পর্বে। ♥♥
অন্তরের বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় কাওসারভাইকে।
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: গ্রামের মানুষের মধ্যে সবসময় হিংসামি অন্য সবকিছুর চেয়ে একটু বেশীই কাজ করে।যার পরিনতিও বেশী ভালো হয় না।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রহমানভাই,
আমার কোনও পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট । সুস্বাগতম আপনাকে । পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সুন্দর করে অল্প কথায় গ্রাম্য কালচার তুলে ধরলেন। আবারও ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন।
১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা খুব সুন্দর লিখেছেন।
চাকরি অনেক বড় ব্যাপার। অবশ্য চাকরিতে সহকর্মীরা ভালো না হলে চাকরিতে টিকে থাকা মূশকিল।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ভায়ের কাছে এমন ' সুন্দর ' বিশেষণটি আমার ভীষণ প্রেরণাদায়ক। অনেক ধন্যবাদ ভাইকে।
একেবারে ঠিক কথা যে চাকরী অনেক অনেক বড়। আর সহকর্মীদের ভালো বা সহানুভূতিশীল হওয়াটা চাকরী টিকিয়ে রাখার একটি অন্যতম শর্ত।
অনেক ভালোবাসা ♥♥ ও শুভকামনা প্রিয় ভাইকে।
১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫
জুন বলেছেন: আবার আসবো পদাতিক চৌধুরী । আজ প্লাস দিয়ে গেলাম
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপুমনির আসা ও প্লাসে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপুনিকে।
আবার আসবেন জেনে খুশি হলাম। অপেক্ষায় থাকলাম আপুনির আগমনের.....
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা ♥♥ আপুনিকে।
১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার লিখায় প্রাণ আছে। অসাধারণ লাগছে আপনার জীবনের গল্প।
শুভ কামনা জানবেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় লিটনভাই,
আপনার আগমন বা উপস্থিতি ব্লগের যেখানেই দেখি, কেবল মনে হয় যেন একজন হাসির রাজার বিচরণ । এমন একজন রম্য মানুষ কে পেয়ে ও সঙ্গে অমন কমেন্টে বিমুগ্ধ হওয়াটা স্বাভাবিক।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম।
আপনাকেও আমার অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ♥♥ রইল।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
করুণাধারা বলেছেন: খুব ভালো লাগছে পড়তে। লিখতে থাকুন, আমাদের পড়ার সুযোগ দিন।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আশাকরি কুশলে আছেন আপু। আপনার সুন্দর কমেন্ট ও প্লাসে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
আগামী পর্বে অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপুনিকে ♥♥।
২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
ওমেরা বলেছেন: গল্পটা কালকে রাতেই পড়েছি কিন্ত্ লগ ইন করে কমেন্ট করতে পারি নাই । আসলে এত সুন্দর করে লিখেছেন পড়ার সময় অত গভীরে চলে গিয়েছিলাম যেন চোখের সামনে দৃশ্য গুলো দেখতে পাচ্ছিলাম তবে সর্দারের জন্য মনটা একটু খারাপ ই লাগল । আমার অনেক গাঁছ আছে , সাথে কয়েকটা মরিচ গাছও আছে । মরিচ গাছে অনেক মরিচ হয় কিন্ত আমি কখনো সেগুলো তুলতে পারি না , গাছের পরিচর্যা করতে গিয়ে একটা পাতা ছিরে গেলেও আমার খুব কষ্ট হয় ।
সুন্দর গল্পের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
আপনি গতকাল লগ ইন না করে পড়েছেন, কিন্তু কমেন্ট করতে পারেননি । কোনও সমস্যা নেই আপু। আপনি আজতো কমেন্ট করেছেন। তাছাড়া আমি নিজেও হাতে সময় না থাকলে লাগ ইন না করে পড়ি, পরে সময়মত আবার কমেন্ট করি।
গল্প পড়তে পড়তে আপনি গভীরে চলে গেছিলেন বা চোখের সামনে দৃশগুলি দেখতে পাচ্ছিলেন - শুনে চমকিত হলাম। হা হা হা। বেচারা সর্দার । ওরা যে চিরটাকালই আমাদের প্লেটের খাবার হতেই জন্মেছে। ওদের শেষ পরিনতী জেনেও আমরা ওদেরকে ভালোবাসায় ডুবিয়ে দিই আর ছ্যাঁকা খাই ।
আপনার বাগিচা হবির কথা জেনে আনন্দ পেলাম। এসব সুক্ষ্ম অনুভূতির মানুষ না হলে সম্ভব নয়। আপনার হবিকে আপনি হদয়ে লালন করুন সযতনে। এখানে অবশ্য কেউ আপনাকে ব্যাথা দিতে পারবে না।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ আপুনিকে।
২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: শেফালীরে শেফালী তুই কি শেষে হৃদয় কাঁপালি........হা হা হা।
মাস্টার সাবের সাথে আছি...দেখি ভাইজান কতদূর যায়...।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফ্যারওভাই,
বলতে বলতে আপনি এই পোস্ট পড়ে ফেললেন। "শেফালীরে শেফালী তুই কি শেষে হৃদয় কাঁপালিি...... হা হা হা । "
আমারও উত্তর হা হা হা ♥♥
আপনি আমার যাত্রাদলের সাথী হবেন জেনে আনন্দ পেলাম। সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করায় পেলাম অনুপ্রেরণা। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন
২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: # সর্দারের জবাই দেয়ায় খুব ব্যাথা পেলাম।
# কিচেনরুম না হয়ে শুধু কিচেন হবে মনে হয়।
# একদমে পড়ে ফেললাম মন্তব্যে না করে আর উঠতে পারলাম না।
আপনার প্রতি শুভ কামনা রইলো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে আমার প্রিয় যুক্তি না নিলে যুক্তি দাওভাইকে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আবার এসেই সুন্দর একটি বিষয় উল্লেখ করেছেন। হ্যাঁ ওটা শুধু কিচেন হবে। ধন্যবাদ আপনাকে। পরে সময়মত ঠিক করে দিচ্ছি।
অন্তরের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ♥♥ আপনাকে ।
২৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভালো লাগলো ।। কি বলে প্রশংসা করবো জানা নাই।।।।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মামুনভাই,
গল্পটিি আপনার পড়ে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আপনার এই প্রশংসা না করার মধ্যেই যে সেটা করা হয়ে গেল। হা হা হ ♥♥
শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনাকে ।
২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
সাইন বোর্ড বলেছেন: বেশ গোছানো এবং পরিপাটি লেখা, পড়ে ভাল লাগল ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাইন বোর্ডভাই,
আপনার অল্প কথায় সুন্দর পরিপাটি কমেন্টি পড়ে প্রীত হলাম। হা হা হা। পোস্টটিকে লাইক করায় অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
সবশেষে অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়লাম। ভালো লেগেছে। নিজের জীবনের সাথে কিছুটা মিল আছে যে! আমিও কয়েকটা বেসরকারি স্কুলে চাকরি করেছি। অম্ল-মধুর অভিজ্ঞতা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুস্বাগতম দাদা। আমার কোনও পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট । পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। খুশি হলাম নিজের জীবনের সঙ্গে কিছুটা মিল পেয়েছেন শুনে। বেশ কয়েকটি বেসরকারি স্কুলে চাকরি ও অম্ল - মধুর অভিজ্ঞতা সবমিলিয়ে আপনার স্মৃতিকথা একটি পোস্ট দিতে পারেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে ♥♥।
২৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
মিথী_মারজান বলেছেন: খুব ভালো লাগলো এই পর্বটা।
আপনি সত্যিই খুব ভালো লিখেন ভাইয়া।
সর্দারের জন্য মন খারাপ আমাদেরও ছুঁয়ে গেল।
চাকরি পাওয়ায় পরিবারের এমন আনন্দ উদযাপনটা এটা খুব সুন্দর এঁকেছেন।
আর আগামী পর্বের জন্য পাঠককে আগ্রহী করতে শেফালি দিদিমনির কথা বলে যে টোপ ফেললেন, আমরাতো সেটার জন্য উন্মুখ হয়ে রইলাম।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
আপনার খুব ভালো লেগেছে জেনে ভীষণ আনন্দ পেয়েছি । সর্দারের জন্য মন খারাপ হয়েছে জেনে খুশি হলাম য়ে আমি একা কেবল আবেগপ্রবণ হয়ে পড়িনি। চাকরি পাওয়ার আনন্দের চিত্রটি আপনার ভালো লাগলো জেনে আবারও আনন্দিত হলাম। আর শেষে টোপটা তাহলে ধরতে পেরেছেন জেনে না হয় ওনাকে তুলেই নেবো। হা হা,হা ♥♥
পরের পর্বে উন্মুখ হয়ে আছেন ও পোস্টটিতে লাইক দিয়ে অনুপ্রেরণা দেওয়াতে কৃতজ্ঞতা জানাই আপু।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা! ♥♥ জানবেন ।
২৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: আরে মাষ্টার মশাই যে।
ড্রাইনিং রুমের অনুভুতিতোগুলো আরও বেশিক্ষন চাই।
১০ মিনিটে শেষ করবেন না। খেতে অন্তত হাফ ঘন্টাতো ব্যায় করবেন
গ্রামের পরিবারগুলোতে এমন দু-একটি সর্দ্দার থাকে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফাহিমভাই,
" ড্রাইনিং রুমের অনুভূতিতোগুলো আরও বেশিক্ষণ চাই। "
হ্যাঁ ভাই, পরের পর্বে একটু কষ্ট করে খেয়াল রাখেন আশাকরি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।
তবে সর্দাররা গ্রামে সব বাড়িতে দু - একটা করে থাকে। প্রচন্ড আদরবড
২৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি পুজাবার্ষিকর ম্যগাজিনগুলোতে লেখা দেন না? এত সুন্দর ঝরঝরে লেখা। বড় ভাল লাগে এ ধরনের লেখা পড়তে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ানভাই,
সামুতে একটু আাধটু লিখতে পারছি, এটাই যথেষ্ঠ । আর আপনি যে সবের কথা বললেন, ওসব বড় বড় সাহিত্যিকদের ব্যাপার । ব্লগে আপনারা একটু কষ্ট করে কমেন্ট দিলেন বা পোস্টটিকে লাইক দিলেন এসবেই আমি বা আমরা খুশি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
২৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বৈদ্যুতিক শক!
ঐ বয়সে এটা খারাপ কিছু না! এটা ভাল কিছুর লক্ষণ। দেখা যাক, আগামী পর্বের কী হয়!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসলামভাই,
আপনার আবার আাসতে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে, যে সময় করে পড়ে কমেন্ট করে আমাকে অনুপ্রাণীত করার জন্য।
বৈদ্যুতিক শক! প্রসঙ্গে বলি, ছ্যাঁকা ছ্যাঁকাই। তা সে যে বয়সেই হোক। বাকিটা পরের পর্বের জন্য তোলা রইল। সঙ্গে থাকবেন প্লীজ ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ নিয়েন ।
৩০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১১
জুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী বিকেল বেলায় অবসরে মন দিয়ে পড়লাম আপনার লেখাটি। আমাদের মতই খাঁঁটি মধ্যবিত্ত জীবনের গল্প, সামান্য চাকরীতেই খুশী হয় বাবা মা ভাই বোন । পাড়া প্রতিবেশী সব দ্বিধাদ্বন্ধ ভুলে আশীর্বাদ করতে আসে পাশের বাসার ছেলেটিকে। খুব ভালোলাগলো সাবলীল লেখা। তবে সর্দারের ঘটনাটি পড়ে কষ্ট পেলাম ।
মনে পরে গেলো ছোট বেলার এক ঈদে আমাদের প্রিয় মোরগটিকে যখন জবাই করার জন্য নিয়ে যাচ্ছিল তখন আমাদের তিন ভাই বোনের কান্নায় আমার আব্বা সেটা ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। দেখুন ঠিক এমন ছিল আমাদের মোরগটি ।
পরের পর্বের অপেক্ষায়
শেফালী বিশ্বাস যেন শেষটায় শেফালী চৌধুরী বনে যান
+
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপুনিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভায়ের বাড়িতে একেবারে দেশী মোরগ নিয়ে আাসাতে। তবে আপু মোরগের মাথায় ঝুঁটি আছে , কাজেই এটা কিন্তু খাসি মোরগ নয়। খাসি মোরগের মাথায় ঝুটি হয়না। যাইহোক এত বড় মোরগ যখন ব্লগে আগত সকলকে খাওয়ানো যাবে। হা হা হা ♥♥
আপনার শৈশবের সে ঈদের দিনের সুন্দর মুহূর্তে শেয়ার করায় আনন্দ পেলাম। আপনাদের তিনভাইবোনের যৌথ কান্না তাহলে সেদিন সার্থক হয়েছিল। দারুণ অনুভূতি।! ♥♥
" শেফালি বিশ্বাস যেন শেষটায় শেফালর চৌধুরী বনে যান। " ♥♥
হা হা হা, পরের পর্বে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপুনিকে।
৩১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫০
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: শেফালী দিদির কপালে ফেরেবি আছে মনে হচ্ছে।
পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চাই।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় যুক্তিভাই,
সবকিছু য়ে যুক্তি দিয়ে হয়না, অন্তত প্রেমের ক্ষেত্রে তো বটেই। দেখা যাক দিদিমণির কপালে কী আছে । হা হা হা।
পর্ব তাড়াতাড়ি চাইছেন শুনে খুশি হলাম। সঙ্গে থাকুন প্লীজ।
শুভকামনা,ও ভালোবাসা ♥♥ নিয়েন ।
৩২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ,
পাঠকের প্রতিক্রিয়া !র মতো আমিও বলতে চেয়েছিলুম, এতোক্ষন পরে অরিন্দম কহিলা বিষাদে ............. হয়ে গেলো ।
আর আখেনাটেন এর মতোই বলি , সবে তো শুরু, বুক কাঁপাকাপি.........দেখি ভাইজান কতদূর যায়...!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জী এসভাই,
আপনার আগমন মানে কেন জানি মনে হয় এক্সট্রা পাওয়ার পাওয়া। সঙ্গে অমন মোহন বাঁশিতে যদি বিষাদের সুর ওঠে। আহা! আবার আখেনাটেন ভায়ের মত, " সবে তো শুরি, বুক কাঁপাকাপি.......... " ওরে বাবা এত কাঁপুনি নিয়ে শেষ পর্যন্ত না হিমালয়ের পথে যাত্রা শুরু না হয়।
বিনম্র শ্রদ্ধা শুভকামনা ♥♥ আপনাকে।
৩৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩২
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভালো লেগেছে ভাইয়া, অনেক ভালো।
তবে গল্পের শেষ অংশ পরে মনে হল শেষ হইয়াও হইল না শেষ!
জীবনের এই গল্প পাহাড়িয়া চঞ্চল নদীর মত এগিয়ে চলুক। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে আমার একটি বোনকে দেখা পেলাম। বোনের গল্পটি ভালো লাগাতে খুশি হলাম।
" গল্পটি শেষ হইয়াও হইল না শেষ। "
আহা! এমন অনুভূতি যে কী দারুণ লাগে..... ♥♥
পাহাড়িয়া কথাটির সঙ্গে আমার মনে পড়ে,
" পাহাড়িয়া মধুুপুর মেঠোধুলি পথ
দিনশেষে বৈকালি মিস্টি সপথ। " গানটির কথা। দেখি আমিও আমার বোনের কথামত সেদিকে যেতে পারি কিনা।
অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোস্টটি লাইক করে ভাইয়াকে অনুপ্রেরণা দেওয়াতে কৃতজ্ঞতা জানাই ।
আর উল্লিখিত গানটি সম্ভবত কবি বীরেন্দ্র নাথ চট্টোপাধ্যায়ের।
৩৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৮
সাগর শরীফ বলেছেন: আগে প্রথম পর্ব পড়া লাগবে। কমেন্টটা সে্ইপর্যন্ত তোলা থাকল চৌধুরী সাহেব।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ব্লগে আপনার প্রথম কমেন্ট । সুস্বাগতম আপনাকে। ঠিক আছে এই কমেন্ট তুলে রেখেছি। আগে প্রথম পর্ব পড়ুন। আমি আপনার অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
৩৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৩
রাকু হাসান বলেছেন:
আবারও আসলাম ভাইয়া । মন্তব্য ও পোস্ট দেখতে । জুন আপুর মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ ।
কেমন আছ ? আমি ভালো আছি ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
সক্কালবেলা তোমার দেখা পেয়ে আনন্দ পেলাম। শুভসকাল তোমাকে। জুন আপুনির মন্তব্য পড়ে খুব মজা পেয়েছ। হা হা হা, এমন কমেন্টে যে মজা পাওয়াটা স্বাভাবিক। তবে বিশ্বাস করতে পারছিনা, বিশ্বাস চৌধুরী হবে কিনা। পরের পর্বে পাশে থাকার জন্য আমার ছোট্ট ভাইটিকে অনুরোধ ♥♥।
উপরওয়ালার কৃপায় খুব ভালো আছি। তোমার ভাইপো অবশ্য একটু দুষ্টুমি করে মাঝে মাঝো। যাইহোক সবমিলিয়ে দারুণ । তোমার ভালো থাকার খবরে খুশি হলাম। আঙ্কেল - আন্টিকে আমার সালাম পৌঁছে দিও। উপরওয়ালা তোমাদের মঙ্গল করুন।
৩৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি পড়তে পড়তে মনে হলো গ্রাম বাংলার শক্তিমান কোন গল্পের চিত্রায়িত ছবি দেখছি। যেনো সবি একেকটি সিকোয়েন্স শেষের অংশটুকু গল্পে ধরে রেখেছে। পরবর্তি পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় সুজনভাই,
আমার ব্লগে আপনার প্রথম কমেন্ট । সুস্বাগতম আপনাকে । আপনার সুন্দর মূল্যায়নে প্রীত হলাাম। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ নিয়েন ।
৩৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সর্দারজীর জন্য মনে দুঃখ থাকলেও লেখা পড়তে খুব ভালো লাগছে।
চলুক........সাথে আছি।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মফিজভাই,
আপনার ছোট্ট কমেন্ট অথচ ঠিক জায়গাটাই তুলে ধরলেন। পরের পর্বে সঙ্গে আছেন জেনে খুশি হলাম। সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক দেওয়ায় অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
৩৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
নজসু বলেছেন: (ক) খাসি মোরগ নতুত্ব আমার কাছে। আমাদের একটি খাসি ছাগল ছিল। ওটা আমার প্রচন্ড প্রিয় ছিল। এক কুরবানী ঈদে সেটাকে জবাই দেয়া হলো। আমি ওর একটা টুকরোও মুখে দেইনি।
(খ) কর্মময় জীবন আনন্দ আর সন্মানের। সবাই সমীহ করে। বেকারত্বকে আমরা ভালো চোখে দেখিনা। কিন্তু কেউ কি কখনও ভাবেনা, ইচ্ছে করে কেউ বেকার থাকতে চায়না।
এখন আর বেশি কিছু বলার নাই।
গল্প এগোক।
কর্মময় স্কুলজীবন, নতুন সহকর্মী কেমন হয় জানার আগ্রহ রইল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসু / সুজন ভাই,
(ক) খাসি মোরগ আপনার কাছে নুতন। তবে প্রচন্ড প্রিয় খাসি ছাগল আপনাদের ছিল। খুরবানিতে সেটি জবাই দেওয়া হলে, আপনি মাংস মুখে দিতে পারেননি । খুব দুঃখ জনক ঘটনা। কিন্তু কী আর করার। আমাদের যে এসব মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই। ♥♥
খ) " কর্মময় জীবন আনন্দ আর সম্মানের। " একদম ঠিক বলেছেন। "সবাই সমীহ করে। বেকারত্ব আমরা ভালো চোখে দেখিনা। কিন্তু কেউ কি কখনও ভাবেনা, ইচ্ছে করে কেউ বেকার থাকতে চায়না । " সহমত আপনার সঙ্গে। জীবনের কঠোর বাস্তব উপলব্ধি। প্রকৃত আপনজন এই কঠিন সময়ে চেনা যায়।
পরের পর্বে আপনি বাকি বিষয়টি কিছুটা পাবেন বলে মনে করছি।
শুভকামনা,ও ভালোবাসা ♥♥ আপনাকে ।
৩৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
ভাইয়ু বলেছেন: এত এত মানুষের ভিড়ে আমি আর কি বলবো বুঝতে পারছিনা৷
ভাল লাগলো প্রথম কর্মস্থলের বর্ননা৷ লাইকও দিয়েছি৷
ভাল থাকবেন, ভাল লিখবেন, এই কামনায়...
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ছোট্ট ভাইটি,
যদি আমাকে বড় ভাই মনে কর, তাহলে তোমার মনের মধ্যে যে হতাশা দানা বেঁধেছে তাকে সরাতে বলবো। বলবো নিজের আত্মবিশ্বাসের পরিধীটা বাড়াতে। যার মস্তিষ্কে শব্দরা বাসা বাঁধে, বা শব্দ ঝংকার তোলে সে বরং চিন্তা - চেতনায় অনেকের চেয়ে প্রাগ্রসর । আমি অতিতে তোমার পোস্টে সে প্রমাণ পেয়েছি ।
আমার ছোট্ট ভাইটির কাছে একটি অনুরোধ যতশীঘ্র সম্ভব নুতন পোস্ট দাও, আর আমাদের পারস্পরিক ভাব আদানপ্রদানের সুযোগ করে দাও। তুমি আমাদের পোস্টে যেমন আসছো, আমাদেরও তেমনি তোমার পোস্টে গিয়ে তোমার হৃদয়কে জানার সুযোগ করা সমীচীন নয়কি??
অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা ছোট্ট ভাইটিকে ♥♥♥♥♥♥♥
৪০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: এ, দাদা, ছি ছি, আপনি না স্কুলে পড়াতে গিয়েছেন? পড়াশুনা রেখে এসব কি?
দিদি মনিদের কাছে ঘুরাঘুরি কেন? ও, আচ্ছা বয়স তো তখন উরু উরু!
তাও আবার ইংলিশ দিদি, রে রে, মনে হচ্ছে পরের পর্বে ইংলিশ এ্যাকশন দেখতে পারবো
তাইতো স্কুলে যাওয়ার জন্য এত তাড়া!
-----------------------------------------
প্রথম চাকরীর অভিগ্গতা যে কি মধুর লাগে সেটা যার সময় সেই বোঝে! সব কিছু ভুলে যেতে পারেন কিন্তু প্রথম চাকরী স্মৃতি ভুলবার নয়! আমি আছি আপনার সাথে, পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
ও, একটু ডুব মেরেছিলাম সামু থেকে আপনার বুদ্ধি টা নিয়ে চিন্তা করার জন্য। আপনার বুদ্ধি টা দারুন পছন্দ হয়েছে, আপনি যদি আমাকে পারমিশন দেন তাহলে আস্ত একটা গল্প হয়ে যাবে যথারীতি আপনার নামে উতসর্গ করা হবে........
ভালো থাকবেন আর সব সময় এসে আমাকে বকা ঝকা করে যাবেন!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীলআকাভাই,
আপনার দুশ্চিন্তিত হওয়ার কোনও কারন দেখছিনা । আসলে চোখের সামনে ছোট ছোট কিশোর - কিশোরীদের চপলতা দেখে কখন যে নিজের কল্পনার ডানায় ভর করে রূপসাগরে ভেসে গেছিলাম সেদিকে খেয়াল ছিলনা । তবে সম্বিৎ ফিরলে যথা স্থানে ফিরে এসে মাস্টারি শুরু করি। এই বয়সে ছ্যাঁকা খেলে যে হজম করতে পারবোনা, তা বিলক্ষণ বুঝি। কাজেই কোনও দুশ্চিন্তা করবেন না। আমি আমাতেই আছি। বাকিটা পরের পর্বে। হা হা হা। ♥♥
হ্যাঁ, জীবনের প্রথম চাকরি সমস্ত কিছুর উর্দ্বে। সহমত আপনার সঙ্গে। আপনি আমার পাশে আছেন জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আর আমার বুদ্ধি বা প্রলাপ যদি আপনার কাছে গ্রহণীয় মনে হয় তাহলে পরম সৌভাগ্য আমার। এমন প্রলাপও যে কেউ পছন্দ করতে পারে ভেবে ভালো লাগছে। সেখানে পারমিশনের কোনও প্রয়োজন দেখছিনা।
সবশেষে অফুরান শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীলাআকাভাই ,
প্রলম্বিত কমেন্টে বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার কারনে দুঃখিত। গতকাল একটু বেশি ব্যস্ত থাকার কারনে ব্লগে সময় দিতে পারিনি। স্যরি যে কারনে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা হৃদয়ভরা।
৪১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
সনেট কবি বলেছেন: মন দিয়ে পুরোটা পড়লাম। বেশ চমৎকার লেগেছে। বাস্তব নাকি গল্প?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,
আপনি মনদিয়ে পুরোটা পড়েছেন এবং চমৎকার লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
আপনার পরের কথার উত্তর এক কথায় বলবো দুটোই। ♥♥
শুভকামনা রইল।
৪২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নীলপরি বলেছেন: এই পর্বটাও খুব ভালো লাগলো । ++
শুভকামনা
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের দেখা না পেলে পোস্টটিকে ঠিক অসম্পূর্ণ বলে মনে হয়। আপনি আমার কাছে তাঁদের মধ্যে একজন। অবশেষে গতকাল সন্ধ্যেতে আপনার কমেন্টটা দেখে আশ্বস্ত হলাম যে প্রিয় আপনি এসেছেন।
আপনার পর্বটি ভালো লাগাতে ও দুটি প্লাস সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করায় অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনিকে।
অন্তরের বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা ♥♥ নিয়েন ।
৪৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০১
প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম, আগের পর্বও পড়েছি, পড়ে খুব মজা পাচ্ছি, পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পয়লা বৈশাখে রমলা পার্কে ইলিশ যোগে পান্তাভাত খাওয়ার আমন্ত্রণ আপাতত আমার হৃদয়ে প্রোথিত। এমন একজন মানুষকে না পেলে যে মনটা বড্ড খালি খালি বাঁজে। অবশেষে দেখা পেয়ে বেশ শান্তি পেলাম।
আগের পর্ব পড়েছেন। এই পর্বটিও মজা পেয়েছেন জেনে পুলকিত হলাম। পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় আছেন জেনে পেলাম অনুপ্রেরণা। ধন্যবাদ আপনাকে।! ♥♥
শুভকামনা ও ভালোবাসা নিয়েন ।
৪৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মনে হয় স্মৃতিকথা পড়ছি। একেবারে গ্রামের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার মত ব্যাপার।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহাদাৎ ভাই,
আপনার পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। তবে এটা বেশিরভাগই গল্প, সামান্য একটু ঘটনা বটে। আপনিও গ্রামকে বেশ ভালোবাসেন - কথাতেই পরিষ্কার।। এমন মনের মানুষদের দেখা পেলে আমাদের লেখার আগ্রহ বাড়ে বৈকি। আগামীতেও আপনার আগমনের অপেক্ষায় থাকবো।
পোস্টটিকে লাইক দিয়ে অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ প্রিয় শাহাদাৎভাই।
৪৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক আপনার এই লেখাটা/ সিরিজটা কিন্তু দুর্দান্ত হচ্ছে। এই পর্বটা পড়ার সময়েও মনে হচ্ছিলো আমি ওখানেই আছি আর মনে হলো আরেকটু পড়তে পারলে ভালো লাগতো। গল্পে+
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। শেফালী দিদিমনিকে জানার প্রতীক্ষা!!
শুভকামনা অফুরন্ত!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
এই মুহূর্তে আপনার প্রতিমন্তব্য দেখে এলাম। সেখানে যেমন আপনি উল্লেখ করেছেন পাশাপাশি নোটিফিকেশনেও দেখালো আপনার মন্তব্যটি। ব্লগে আমার অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় আপনার মন্তব্য । দেরীতে পেলেও আনন্দ লাগছে। তার উপর আপনার অনুভূতিতে ও লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা আপুনি আপনাকে ।
আগামী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে পুলকিত হলাম। আবারও ধন্যবাদ আপনাকে ।
সবশেষে বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা ♥♥ আপনাকে ।
৪৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: কবে দিবেন পরের পর্ব? আজকে বেশ কয়েকবার আপনার ব্লগে ঢুঁ মেরেছি। কেমন আছেন?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় যুক্তি দাওভাই,
আমি একটা গ্যাপ মেনটেন করার চেষ্টা করি। এমনিতে প্রতিমন্তব্যগুলি দায়সারাভাবে দেওয়ারও বিরোধী । সেক্ষেত্রে কয়েকদিন সময় নিলে আমার ধারনা দারুণ স্পিডে প্রতিমন্তব্য দেওয়া যায়। তাড়াহুড়ো করলে বেশি ভুলভ্রান্তির সম্ভাবনা থাকে। তবে আপনি খোঁজ করছেন যখন আগামী দু- একদিনের মধ্যেই না হয় দিয়ে দেবো। ♥♥
শুভকামনা ও ভালোবাসা নিয়েন।
৪৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার গল্পের গাঁথনিতে পাঠক ধরে রাখার যাদু থাকে, খুব সুন্দর লেখেন ভাই।
ভালো লাগলো, নিয়মিত হতে পারলে পরের পর্বও পড়বো আশা।
শুভকামনা জানবেন সুপ্রিয়
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল প্রিয় নয়নভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে ও পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক আনন্দ পেলাম, পেলাম অনুপ্রেরণাও। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
রোজকার ব্যস্ততার মধ্যেও যদি ব্লগে নিয়মিত হন বা সিরিজের পরবর্তী পর্বগুলি পড়েন তাহলে খুশি হব।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনাকেও রইল আমার হৃদয়ভরা ভালোবাসা ♥♥ ও শুভেচ্ছা।
৪৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
এ.এস বাশার বলেছেন: অনেকটাই মিল পেলাম আমার জীবনের সাথে। আপনি কত নম্বর ইনটারভিউ দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন আমি জানি না। একটা চাকররি পাওয়া যে কতটা কঠিন তা নিম্ন মধ্যবিত্তরা খুব ভালো করেই জানে। সেই কথাগুলি মনে পড়লে বুক ফেটে যায় কষ্টে।
গল্প বেশ জমে উঠছে..... তৃতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম পদাতিক ভাই.....
অনেক অনেক ভালোবাসা নিবেন.....
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় বাশারভাই,
দেরীতে হলেও আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। সঙ্গে এমন হৃদয় ছোঁয়ানো অনুভূতি বাস্তবিক যেন বিষন্নতায় ভরিয়ে দিল। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের এমন একটি চাকরী য়ে কতটা কাম্য তা কেবল ভুক্তভোগীরাই জানেন । গল্পের মধ্য আমার জীবনের কিছুটা আছে ঠিকই তবে সবটা নয়,।গল্পের স্বার্থে বেশিকিছু আর বলতে পারছিনা। বাকিটা প্লীজ আগামী পর্বে চোখ রাখুন কিছুটা অনুমান করতে পারবেন।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রপরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
আগামী পর্বে সঙ্গে আছেন জেনে আনন্দিত হলাম। আপনার ভালোবাসা গ্রহণ করলাম। আপনাকেও আমার হৃদয়ভরা ভালোবাসা ♥♥ ও শুভকামনা রইল।
৪৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প তো বেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা প্রিয় সোহেলভাই,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। পোস্টটিকে লাইক করায় পেলাম অনুপ্রেরণা। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম। আবারও ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
৫০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেমন করে ফসকে গেল!!! একেবারে ব্যাক ব্যাঞ্চার হয়ে গেলাম!!
এক মুঠো মধ্যবিত্তের ওমে যেন হারিয়ে গেছিলাম। মায়ের অংশটুকুতে কেমন হারিয়ে যাচ্ছিলাম।
শেষটায়তো আর্দ্র হয়েই গেল মন।
আহা অমন মা বুঝি আর হবেনা কখনো! কিংবা এখনো পাড়া গায়ের মায়েরাই কি এমনই আছেন!
এমনই অল্পেতই খুশি! উজার করে দেয়া আপ্যায়ন আর ভালবাসায় মাখামাখি!
মায়ের চরণে শ্রদ্ধা ।
সিরিজ চলুক আপন গতিতে। দারুন লাগছে
+++++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবিভাই,
অবশেষে আপনাকে পেয়ে আমিও যে আপনাকে ফসকে যাওয়া থেকে ধরতে পারলাম। হা হা হা । একজন শিক্ষক হিসাবে আপনিও জানেন ব্যাক ব্যাঞ্চার ছেলেটি শিক্ষকের পড়ানোর মূল্যায়নে সবচয়ে বড় বিচারক । শিক্ষক মহাশয় তাকে মোটিভেট করতে না পারার কারনেও সে হয়তো পিছনে বসার নেতিবাচক উৎসাহ পেয়ে থাকে। সেইসুরে আপনাকে প্রথম ব্যাঞ্চার করতে না পারার ব্যর্থতা আমার। চেষ্টা করবো আগামীতে আরও ভালো কিছু লিখে আপনার মত প্রাজ্ঞজনের মন্তব্য প্রথমদিকে পেতে। ♥♥
মায়ের অমন সুন্দর মূল্যায়নে প্রীত হলাম। মা মা - ই। এই একটা জায়গাই সারা বিশ্ব যেন এক সূত্রে বাঁধা। যারা সন্তানের জন্য কেবল দিতেই পারে, প্রতিদানে যেন কোনও চাহিদাই থাকেনা। আপনার কথার প্রতিধ্বনি করে বলি, মায়ের চরণে শ্রদ্ধা ।
সিরিজে আপনাকে এভাবে পেয়ে আমি আনন্দিত, মুগ্ধ বা অনুপ্রাণিত।
সবশেষে আপনাকে জানাই অফুরান শ্রদ্ধা, শুভকামনা ও ভালোবাসাও।
৫১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫২
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: আগ্রহ নিয়ে পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মেহেদীভাই,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে প্রীত হলাম। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দিত । ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা ♥♥ জানবেন ।
৫২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
রাকু হাসান বলেছেন: বাহ চমৎকার । ভালো পাঠ হয়েছে । গুণীরা মতামত ও রাখছে । আামার মতে েএই সিরিজটা সেরা ভাইয়া ।
ব্লগের বাইরে একটু চোখ রাখ ,দরকার আছে
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ও আচ্ছা যাচ্ছি।
ভালো থাকবে - দোয়া করি।
৫৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৮
স্বচ্ছ দর্পন বলেছেন: চমৎকার লেখনী
আমার ব্লগ ঘুরে আসার অনুরোধ রইলো ।
স্বচ্ছ দর্পন ব্লগ.
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসকাল দর্পণভাই,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি আপনার ব্লগে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমি ইতিমধ্যে সে নিমন্ত্রণ রক্ষা করেছি। অনেক কমেন্ট করেছি। সময় মত উত্তর দেবেন আশাকরি ।
অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ♥♥ আপনাকে ।
৫৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি
প্রথম পর্বের মন্তব্যটি কেন যেন করা হলো না এখন পর্যন্ত ! পড়েছি কিন্তু অনেক আগেই | আপনার স্কুলটা মেদিনীপুরের কোথায় সেটা কি বলেছেন প্রথম পর্বে ? কাঁথি বা কন্টাই সেটা কোথায় মেদিনীপুরে ?চাকুরী পাবার পরেও মরীচিকা কেন লেখার শিরোনাম ? দুটো পর্বই খুব ভালো লেগেছে |কোনো অতিরিক্ত বর্ণনার ভার নেই |খুব ন্যাচারাল হয়েছে দুটো পর্বের বর্ণনাই |পরিমিতও | বিউটিফুল |
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু,
আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে । প্রথম পর্ব পড়েছেন কিন্তু কোনও কারনে কমেন্ট করে উঠতে পারেননি । হতেই পারে এমন মনের ভুল । তবে এমন আন্তরিক মন্তব্যে সেই অভাব পূরণ হতে বাধ্য । আপনার প্রশ্নে আনন্দ পেলাম। তবে সিরিজের পরের দিকে রাজনৈতিক বিতর্কের সম্ভাবনা থাকায় জেলা মেদিনীপুর বাদে সব স্থান ও চরিত্র কাল্পনিক রেখেছি। অবশ্য বিতর্ক বর্জিত অন্য জেলার দুটি স্থানের নাম থাকলেও লক্ষ্য কোনও রকম বিতর্ককে এড়িয়ে যাওয়া। আগামী পর্বগুলি পড়ার সাথে আপনার উল্লিখিত স্থানের কিছু মিল পাবেন, আশাকরি ।
আপনার পরের প্রশ্নের উত্তরও আগামীতে পেয়ে যাবেন। আপনার কাছে আমার প্রশ্ন স্যার পর্বটি পড়ে কেন নামটি রেখেছি, আপনার মতামতটি প্লীজ দেবেন।
আর মন্তব্যের বাকি অংশের জন্য অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে । আগামীতেও এভাবে আপনার লোভনীয় কমেন্ট পাওয়ার অপেক্ষায় থাকবো।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে ।
৫৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
পবন সরকার বলেছেন: আগের পর্ব পড়া হয় নাই, এ পর্ব ভালো লাগল।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দাদা। এই পর্ব ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম। সময়,পেলে আগের পর্ব পড়লে আরও আনন্দ পাবো।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা আপনাকে ।
৫৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
আরোগ্য বলেছেন: পদাতিক ভাই বিনম্র শ্রদ্ধা জানবেন। একটু সহযোগিতা দরকার। অন্যের পোস্টে মন্তব্য করার পর তার প্রতিউত্তর জানার কোন নোটিফিকেশন ব্যবস্থা আছে কি? বারবার তার ব্লগে যেয়ে চেক করতে বিব্রত বোধ হয়। জানালে উপকৃত হব।ধন্যবাদ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্যভাই,
আশাকরি আপনি আপনার উত্তরটি পেয়েগেছেন। এবার মন দিয়ে ব্লগিং করুন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল।
৫৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৪
নজসু বলেছেন: ব্যস্ত নাকি?
অপেক্ষার পালা কবে ফুরাবে?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ, ভালো রকম ঝামেলায় পড়েছি। বাসা বদল নিয়ে। বেশ চিন্তায় আছি। তবুও দেখি মনটা একটু ঠিক হলে পোস্ট দেবো।
শুভকামনা রইল।
৫৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: প্রিয় ভাইয়া দেখি একের পর এক চমক নিয়ে আসছে । অনেক অনেক ভালো লাগছে গল্পটি পড়তে। এমন পর্ব পর্ব করে গল্পগুলো পড়তে ভালোই লাগে। একটু ফ্রি হয়ে যেমন ঠাণ্ডা মাথায় গল্পের বই পড়ি ঠিক ওইরকম অনুভূতি হয় । আর আমার বরাবরই ওপার বাংলার গল্প গুলো কেন জানি একটু বেশী ভালো লাগে।
সমাজে শিক্ষকের যে একটি আলাদা সম্মান আছে তা গল্পে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন । সব মিলিয়ে অনেক অনেক ভালো । আর পরবর্তী পর্বে নিশ্চয় একটু প্রেম, ভালোবাসার ছোঁয়া থাকবে তাই একটু বেশী আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম জলদি নিয়ে আসবেন কিন্তু পরের পর্ব ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এতদিন পরে আমার বোনটির ভাইয়ার কথা মনে পড়লো। যাক অবশেষে যে পেলাম এটাই বড় প্রাপ্তি । তার উপর এমন কমেন্টে মুগ্ধতা হওয়াটা স্বাভাবিক। এপার ওপার বলে একটা কথা আছে। আমার আাবার ওপারের লেখক কবিদের পড়তে খুব ভালো লাগে। যদিও এপারের লেখা পড়িনা তা নয়। যাইহোক এপার - ওপারের অনুভূতি নিয়ে আমাদের চলা। আমরা যাকে সাহিত্যে খুঁজে যাবো নিরন্তর ।
সব সমাজে শিক্ষকদের একটি ভূমিকা থাকে। দেশ গঠনের নেপথ্যে মুখ্য কারিগর মূলত শিক্ষকরা। সুতরাং তাঁদেরকে যোগ্য সম্মান দেওয়া সমাজেরও একটা কর্তব্য । গল্পে যদি তার সামান্য ফুঁটিয়ে তুলতে পারি তাহলে আমার বোনের কথাতে একটু আনন্দ পেলাম বৈকি। আমি না হয় পোস্ট আজ কালের মধ্যেই দিলাম, কিন্তু আমার বোন যে আসবে ঠিক এক সপ্তাহ পরে। হা হা হা।
সর্বশেষে অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা বোনকে।
৫৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: বরাবরের মত এবারও আপনার গল্প মনে গেঁথে গেলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি। ভাইয়া শেষের দিকে এসেতো গল্পটি যেন আমাকে তার আরেকটি বিরাট টুইস্ট দেখিয়ে চলে গেলো। আমি প্রহর গুনছি আপনার পরের পর্বের প্রেম অনুভূতি করার জন্য।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রভাপু ,
আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। সঙ্গে পোলাম অনুপ্রেরণাও। ধন্যবাদ আপনাকে । আগামী পর্বে সঙ্গে আছেন জেনে খুশি হলাম। আশাকরি আজ কালের মধ্যে দিতে পারবো। এডিট চলছে।
অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনাকে ।
৬০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
হাবিব বলেছেন:
ভালো লাগছে, পরবর্তি পর্বের আশায় রইলাম।
আমার আজকের ব্লগে আপনাকে আমন্ত্রন।
ঘুরে আসবেন প্লীজ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার আপনার আমন্ত্রণের জন্য। আমি ইতিমধ্যে আমার নিমন্ত্রণ রক্ষা করেছি। প্রতিমন্তব্যও পেয়েছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা স্যার আপনাকে ।
৬১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রথম চাকুরী পাওয়ার আনন্দ অন্য রকম, তবে প্রথম চাকুরীর স্যালারী একটু কমই হয় এজন্য অনেকেই হীনমন্যতায় ভোগে। গল্প জমে উঠেছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেকভাই,
আপনাকে সহমত জানাই । হ্যাঁ, প্রথম চাকরীর আনন্দ সবকিছুর চেয়ে বেশি। আর নুতন চাকরীর বেতন তো একটু কম হবেই। তবে গল্পে বক্তার চাকরীটা একটি বেসরকারি স্কুলে। যারা শিক্ষকদের সরকারি হারে বেতন দিতে পারেনা বা দেয়ও না
। কাজেই গল্পে বক্তার হীনমন্যতার কারন তার কম বেতনের বেসরকারি স্কুলের চাকরীর জন্য। আগামী পর্বগুলিতে আশাকরি বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
শুভকামনা জানবেন ।
৬২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৯
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মজা পাচ্ছি । চলুক ...
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ও কে! পবিত্র ভাই, আপনি মজা পাচ্ছেন জেনে আমিও আনন্দ পেলাম। তাহলে পোস্ট দেওয়া সার্থক।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৬৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১২
ফয়সাল রকি বলেছেন: রোমান্টিকতা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে! ভাল ভাল।
পড়া চালিয়ে যেতে হবে।
শুধু জানতে চাই, এটা কি নিছক গল্প নাকি বাস্তব ঘটনা?
+++
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকিভাই,
হা হা হা রোমান্টিকতা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ; আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। জীবনের মাঝে রোমান্টিকতা না থাকলে আমরা বাঁচি কেমন করে??
গল্প তো নিছক গল্প নয় তার মধ্যে কিছু বাস্তব থাকবেই । ধন্যবাদ আপনার সুন্দর জিজ্ঞাসার।
পোস্টটিকে লাইক করা ও এতগুলো প্লাসে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৬৪| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
আহা রুবন বলেছেন: আপনার শরীরে বিদ্যুৎতরঙ্গ বয়ে গেল আর আমার এখানে বিদ্যুৎ চলে গেল দ্বিতীয় পর্বেও মজা পেলাম।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় রুবন ভাই
হা হা হা হা হা আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। এমন মায়া মাখানো কমেন্টে মুগ্ধতা। আশা করি শীঘ্রই পাওয়ার কাট মিটে যাবে।
দ্বিতীয় পর্বে মজা পেয়েছেন জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আশা করি এভাবেই পরবর্তী পর্বগুলো ক্রমশ পড়ে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য দান করবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৬৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: একেবারে শেষে এসে যেন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হবার দশা! আশাকরি, এ বৈদ্যুতিক আবেশ অনেক তরঙ্গের সৃষ্টি করে যাবে।
গল্পে ভাল লাগা + +
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
আপনার মন্তব্যে বেশ চমৎকৃত হলাম। হ্যাঁ স্যার বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হবারই দশা বৈকি। যেহেতু পুরানো পোস্ট কাজেই পরবর্তী পোস্টে আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী বিদ্যুতের আকর্ষণ কতটা থাকবে সে বিষয়ে যথেষ্ট সংশয়ে রইলাম।
গল্পে ভালোলাগা রেখে যাওয়াতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা স্যার আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৮
সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়েছি, তবে যতটা পড়েছি ভাল লেগেছে। সেজন্য একটা লাইকও দিলাম।