নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
রম্ভা থেকে উড়িষ্যার গোপালপুরে কলিঙ্গ হোটেলে উঠে দলের অন্যান্যদের মত আমারও মুড অফ হয়ে গেল । দলের প্রমিলা মহলের ক্রোধান্বিত রুপের কাছে সেটাকে ধরা না দিয়ে যথাসাধ্য আগামী দুদিন কিভাবে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে তাদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়ে বরং তাদের সঙ্গে শোকযাপন করতে লাগলাম । অথচ হোটেল বুকিং এর সময় রিভিউ তে ভালো- মন্দ উভয় ই দেখালেও বাস্তবে অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও বদ্ধ হোটেলটিতে আপাতত কোনো ভালো গুণ আমাদের চোখে পড়ল না । কাউকে তাই হোটেলের রুমে ঢুকতে আগ্রহী দেখছি না । লাগেজ পত্র গুলিকে রুমের সামনে ডাই করিয়ে আমরা যথারীতি বসে পড়লাম সমুদ্রের ধারে খোলা বারান্দায় । ব্যালকনিতে বসে নিরস বদনে উত্তাল সমুদ্র ও মাঝে মাঝে বাকিদের মুখের প্রতিক্রিয়ায় অপেক্ষা করতে লাগলাম কখন মনের এই দুর্যোগের অবসান ঘটে।
কবি জাহিদ অনিকের কথাই বলতে হয় আমি বাপু নিপাট ভদ্রলোক । ঝুট-ঝামেলা পছন্দ করিনা । শিয়ালদা স্টেশনে হাজার লোকের মধ্যেও খবরের কাগজ বিছিয়ে আমি ঘুমাতে পারি । কাজেই হোটেল কলিঙ্গের অপছন্দ কে প্রশ্রয় দিয়ে আমার ভ্রমণ আনন্দকে মাটি করতে আমি আগ্রহী নই । কিন্তু দলের অন্যান্য সফরসঙ্গীদের সূক্ষ্ম ভাবাবেগকে আঘাত না করতে আমার একটু গোমরা মুখো হয়ে বসে থাকা আরকি ।
দুপুরের মেনুটি আগে থেকে দুরাভাষ এ বলা ছিল । কাজেই মনের মধ্যে দাবানল যখন পাকস্থলীতে প্রসারিত হতে যাচ্ছিল ঠিক তখনই ডাইনিং টেবিলে খাবার মুখে দিয়ে বিদ্রোহী কয়েকজনের মুখে হাসি দেখে আমার মনের ক্যানভাসে হঠাৎ এক ঝলক উষ্ণ বাতাস বয়ে গেল । সে উষ্ণতার ঝলক দেখাতে গিয়ে হঠাৎ মনিরা আপুর কথা মনে পরল । অত্যন্ত কৃপণ হয়ে মুখে কোন শব্দ না করে রামগরুড়ের ছানা হয়ে মধ্যাহ্ন সারতে লাগলাম। খাওয়া শেষে অবশ্য আমরা যে যার রুমে চলে যাই । পূর্বে আপুকে কথা দেওয়া ছিল মোহময়ী ভ্রমণ অভিজ্ঞতা লিখবো । কিন্তু এখনও পর্যন্ত যে তেতো অভিজ্ঞতা হল তা যে কতটা প্রকাশযোগ্য সে বিষয়ে সন্দেহ থেকেই যায় ।
বিকেলে কলিঙ্গের খোলা বারান্দায় বসে কখন যে সন্ধ্যা হয়ে গেল তার খেয়াল ছিল না । যখন সম্বিৎ ফিরলো , বাবাই আচমকা মাকে জড়িয়ে ধরতেই চারিদিকে অন্ধকার তার মধ্যে খোলা আকাশের নিচে নিজেদেরকে আবিষ্কার করলাম তখন বেশ রাত হয়ে গেছে ।
-মা তিতলির মত সমুদ্রের ঢেউ যদি এক্ষুনি আমাদের হোটেলটা কে উড়িয়ে নিয়ে যায় , তাহলে আমরা সবাই ভেসে যাব মা ?
-না বাবা , এখন সে ভয় নেই। তবে তিতলির সময় হোটেলটির যেহেতু কোনো ক্ষতি হয়নি কাজেই অনুমান করা যায় সে রকম কিছু হবে না ।
সেদিন সন্ধ্যায় সমুদ্র তীরের খোলা বড় ঝুল বারান্দায় বসে দ্বাদশীর চাঁদ আর নিচে উত্তাল সমুদ্রের ফেনিল জলরাশির মুহুর্মুহু গর্জন এর মধ্যে হঠাৎ মনে দুটি প্রশ্ন জাগিয়ে দিল । শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান স্যার বলে উঠলেন , প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য শুক্লা দ্বাদশীর নয় জ্যোৎস্না রাতে হওয়া সমীচীন ছিল । আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম
- হ্যাঁ স্যার এটা ঠিক করে নিচ্ছি । ওটা জোসনা রাতেই হবে ।
পাশেই দেখলাম আরেকজন শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী সাহেব দাঁড়িয়ে আছেন । আমি মুখ তুলতেই উনার প্রশ্ন ,
-আচ্ছা ! গোপালপুরের অধিবাসীদের জীবিকা কি ?
-জি স্যার , ওরা সমুদ্রে মাছ ধরে । একটা মরশুমে ট্যুরিজম ওদের জীবিকা আর প্রান্তিক লোকজনের অবশ্য সমুদ্রের ঝিনুক থেকে তৈরি বিভিন্ন সৌখিন জিনিসপত্র তৈরি ও বেচার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে । এছাড়া ছোট বড় ব্যবসা ও বেলাভূমিতে আছে ।
অসহায়ের মত হাতের এন্ড্রয়েড সেটটি নিয়ে যখন সবে ব্লগে ঢু দিয়েছি অমনি পাশ থেকে বাবাই বলে উঠলো ,
- মা! দেখো দেখো , পাপা ঘুরতে এসেও ব্লগিং করছে ।
আমি সঙ্গে সঙ্গে ফেবুতে গিয়ে দেখালাম যে না আমি ফেসবুকে আছি। পাশে দেখলাম আমার ছোট ভাই রাকু হাসান দাঁড়িয়ে ।
- ভাইয়া পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসে এভাবে ব্লগিং করাটা ঠিক নয় ।
আমতা করতে করতে,
-হ্যাঁ না ঠিক না আসলে আমি ঠিক ব্লগিং করছিলাম না ,আমি একটু ফেসবুক দেখছিলাম ।
একে একে রাকুর পাশে প্রিয় কাওসার ভাই, চঞ্চল হরিণী আপু ,আরোগ্য ভাই ,মামুন ভাই ,করুনাধারা আপু সবাই কে দাঁড়াতে দেখলাম । প্রত্যেকের মুখে একই কথা পরিবারের সঙ্গে ব্লগিং করা করা চলবে না । একসঙ্গে এতজনকে দেখে আমার গলা শুকিয়ে এল । করিডর দিয়ে হাঁটা লাগালাম ডাইনিং রুমের দিকে । কিন্তু ওখানে আবার জুন আপু দাড়িয়ে। ছেলেদের উনি ডাইনিং রুমে ঘোরাঘুরি একদম পছন্দ করেন না । কোনক্রমে পা টিপে টিপে সামান্য জল খেয়ে আবার খোলা বারান্দায় বসতে , সামনে ঢাবিয়ান ভাই দাঁড়িয়ে ।
-পদাতিক দা, আপনাদের ওখানে সমুদ্র খুব শান্ত । কি সুন্দর শৃঙ্খলিত সমুদ্রের ঢেউ গুলি ছবির আকারে একটার পর একটা আসছে, আর তটভূমিতে মিলিয়ে যাচ্ছে । আর আমাদের এখানে সমুদ্রও বড় উশৃংখল । স্থলভাগে রাজনীতিকরা আর জলভাগে সমুদ্র যেন মিলিতভাবে দেশটাকে শেষ করতে উঠে পড়ে লেগেছে । একে একে ঢাবিয়ান ভাইয়ের পাশে দাঁড়াতে লাগলেন ব্লগার প্রান্ত , লিটন ভাই ,সাদা মনের ভাই যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও ভাই ,তারেক ভাই, ফাহিম ভাই , মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই ,লতিফ ভাই, শামচুল ভাই , মাশরেকী ভাই, রানা আমান ভাই, আখেনাটেন ভাই, শাহিন ভাই ,ফাহিম ভাই ,বাশার ভাই, ইসমত ভাই , পল্লব দা, ঠাকুর মাহমুদ ভাই, তাজুল ভাই, বাবু ভাই প্রমুখকে । এরমধ্যে আবার কলাবাগান ভাই চিৎকার করে উঠলেন ,
- এসব অপপ্রচার ও কুৎসাতে শাসকদলের কোন ক্ষতি হবে না । আগামী নির্বাচনেও আমরা হাসতে হাসতে ক্ষমতায় আসব ।
এসব রাজনৈতিক যুদ্ধে আমার তখন বেচারার মত অবস্থা । প্রায় কেঁদে ফেলেছিলাম এমন সময় দেখলাম আবার একদল ব্লগার ছুটে আসছেন সমুদ্রের দিকে । ঘাড় উচু করতেই একে একে আমার বোন কথার ফুলঝুরি ,সূর্যালোক ,অচেনারিদি, মৌরি হক দোলা , ওমেরাআপু, সমুদ্র ডি সমুদ্র দয়িতাআপু , সোহানীআপু , প্রভাআপু, মিথিআপু , শিখাআপু ,শায়মাপু, নীলপরীআপু , নাজআপু , টিয়াআপু সবাই ছুটে এসেছেন ....
আমি অবাক হয়ে তাকাতেই একজন বলে উঠলেন ,
- আজ দ্বাদশীর চাঁদেসমুদ্র দেবী আবির্ভূত হবেন । ভ্রমরের ডানা ভাইয়ের কাছ থেকে খবর পেয়ে সবাই এসেছেন সেই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী হতে ।
আমিও এমন সুযোগ হাত ছাড়া করতে রাজি নই। তুলে নিলাম ফটাফট কয়েকটি ছবি । কিন্তু পরক্ষনেই মনটা বড্ড খারাপ হয়ে গেল । সমুদ্র দেবী দেখা দিয়ে চলে গেলেন অপূর্ব তার বর্ণছটা , কি মায়াবী তার রূপ । মনের মধ্যে তাকে কিছুটা ধারণ করতে পেরেছি কিন্তু ক্যামেরাবন্দি যেটা করেছি সেটা ব্লগে আমার ছোট ভাই রাজীব নূর 'আমার ফটোগ্রাফিতে 'স্থান দেবে বলে মনে হলো না ।
কিছুটা নিরাশ হয়ে একটি কাগজ কলম নিয়ে ভাবলাম শ্রদ্ধেয় সনেট কবি ভাইয়ের জন্য একটি সনেট লিখতে পারি কিনা চেষ্টা করি । ওরে বাবা ! কয়েক ঘণ্টা পার হলেও একটাও শব্দ লিখতে পারলাম না । এমন সময় দূরে হাততালির শব্দে তাকিয়ে দেখি বিদ্রোহী ভৃগু ভাই হাসতে হাসতে আমার দিকে এগিয়ে আসছেন । পাশে কবি সেলিম আনোয়ার ভাই ,বাকপ্রবাস ভাই ,টুটুল ভাই ,নকীব ভাই, বিজনদা ,প্রামানিক ভাই , নয়ন ভাই, হেনা ভাই, ফেনা ভাই , সোহেল ভাই , পদ্মপুকুর ভাই , কবির ভাই, সেতু ভাই, আরোগ্য ভাই ,স্রঞ্জিসেভাই সহ এক ঝাঁক নবীন প্রবীণ কবি । হাঁটতে হাঁটতে আমাকে ঘিরে দাঁড়িয়ে পড়লেন ।
- স্যার বিশ্বাস করুন , আমি কবিতা লিখি নি । এমনি একটা কাগজ নিয়ে বসে আছি ।
-ঠিক আছে । তোর মুখের কথা বিশ্বাস করলাম । মনে রাখবি ব্লগে কবিতার মান নেমে । কাজেই যা ইচ্ছে তাই লিখে ছাড়বি না । আমরা কবিরা মিলে ঠিক করেছি কবিতার মানোন্নয়নে একটা পরিকাঠামো বেঁধে দেব । তোদের মত মরশুমি কবিদের জন্য আমাদের মতো ধ্রুপদী কবিদের কবিতা পাঠের পাঠক সংখ্যা দিনকে দিন কমে যাচ্ছে ।
-ওকে স্যার , কথা দিচ্ছি। আর কক্ষনো কবিতা লেখার চেষ্টা করব না ।
উনারা চলে যেতেই আবার সামনে একদল ব্লগার চলে এলেন। আহমেদ জি এস ভাই পরিচয় করিয়ে দিলেন , একে একে জুনায়েদ ভাই সিগনাস ভাই ,সাইনবোর্ড ভাই , নিজাম উদ্দিন মন্ডল ভাই , ঋত আহমেদ ভাই ( সরি ও কার টি আনতে পারছি না ) নূর ভাই ,ঢাকার লোকভাই ,নীলাআকা নজসুভাই, শ্রদ্ধেয় সোনাবীজ ভাই, সামিউল ইসলাম বাবু ভাই , স্বপ্নীল ফিরোজ ভাই , তালগাছ ভাই, চাঙ্কু ভাই , ডক্টর আলী ভাই , তাজুল ভাই, পবন দা, সুমনদা , কে ত ন ভাই, অন্তরন্তর ভাই , রূপক বিধৌত সাধু দা, মামুন ভাই ,হাবিব স্যার , মাইদুল ভাই , সাজ্জাদ ভাই , মাহের ভাই, টারজান ভাই সবার সঙ্গে ।
পুলিশের পোশাকে নীলআকা ভাই এগিয়ে এসে বললেন,
- আমি সেই শুভ দারোগা । শবনম কেস টা আপাতত মিটে গেছে এবার তোকে নিয়ে পড়লাম । ইন্ডিয়ার চ্যানেলগুলি আমাদের দেশটাকে শেষ করে দিচ্ছে। আর তুই ওখান থেকে অখাদ্য-কুখাদ্য লিখে ব্লগের অবনমন করছিস । আমরা তাই দলবদ্ধভাবে তোকে সতর্ক করে গেলাম । টারজান ভাই আমার হাত ধরে সবে পশ্চাদ্দেশে আঘাত দিতে উদ্যত হতেই নীলাআঁকা অবশ্য থামিয়ে দিলেন ।
-জি স্যার , কাভাভাই তো ব্লগের মডু ।
-হ্যাঁ, উনি ব্লগের মডু ঠিকই । কিন্তু মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য করে আমরা ব্লগকে সচল রাখি ।
-জি স্যার, তাহলে তাই হবে । এখন থেকে আমি আর কোন পোস্ট দেব না । এমনিতেই ' মরীচিকা ' নিয়ে একটু মরীচিকায় আছি । তারপরে আপনার এ সতর্কবার্তা ভালোই হলো।
পাশ ফিরে শুতে হঠাৎ ধপাস করে নিচে পড়ে গেলাম । আসলে টু বেড রুমে তিনজন থাকলে যা হয় । পাশে থাকা বাবাই এর ঘুম ভেঙে গেল।
- মা, পাপা বাউন্ডারি হয়ে গেছে ।
- আহ! ছেলেটা হয়েছে বাপের মতো । ঘুমের মধ্যে খেলা করে ।
- না না মা ! তুমি দেখো ,পাপা সত্যিই বাউন্ডারি হয়ে গেছে।
চোখ ঘষতে ঘষতে শ্রীমতি বলে উঠলেন,
-ওমা ! তুমি নিচে পড়ে গেছ? লাগেনি তো ?
- না না একদম লাগেনি । তবে ঘুম বেটার একটু লেগেছে । আগামী আধঘন্টা ও আর এদিকে আসবে বলে মনে হয় না । মাথার উপর ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম তখন তিনটে বাজে ।
আমাদের পরবর্তী গন্তব্য স্থল উড়িষ্যার কাশ্মীর নামে পরিচিত দারিংবাড়ি ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য -১ আনন্দটা বেশিরভাগ ব্লগারদের সঙ্গে শেয়ার করলাম । অনেকেই নাম উল্লেখ করতে ব্যর্থ হলাম । প্লিজ একটু আপনাদের নামটা দিয়ে দেবেন যতটা সম্ভব অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করব । কথাতে কাউকে আঘাত করে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী প্লিজ ক্ষমার দৃষ্টিতে নেবেন
২- মরীচিকা পর্ব 6 এ এই মুহূর্তে কোন কমেন্টের প্রতি মন্তব্য করতে পারছি না । বারে বারে 404 পেজ টি নট ফাউন্ড দেখাচ্ছে । এজন্য যারা ইতিমধ্যে কমেন্ট করেছেন ,উনাদের প্রতিমন্তব্য না দেওয়াতে অত্যন্ত দুঃখিত । যদি সামুর সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
ছবিগুলি ওড়িশার রম্ভা থেকে নেওয়া চিলকা লেক এর বিভিন্ন দৃশ্য । একটি ছবিতে আমার পুত্র মেঘ সঙ্গে কলিগ এর পুত্র গুঞ্জন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই আপনি থাকবেন হতে পারে আসুন পরে অনেক কথা হবে ।
শুভকামনা জানবেন ।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
ফোয়ারা বলেছেন:
ত্রিশ জন ব্লগারের উপর নাম দেখলাম..... ভালই করছেন। ব্লগারদের মিথস্ক্রিয়া এভাবেই গড়ে উঠে।
এই পোস্টের পিছনে কষ্ট করলেন অনেক। আমি আরো একটা কষ্ট বাড়িয়ে দিব। যেটা আপনার ইচ্ছা করলে করবেন। না করলে ভাল৷
যেসব ব্লগারদের নাম নিলেন, সেইসব নামে বোল্ড করে দিলে পোস্টের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করত৷
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ভাইজান ,
আমার পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট । সু স্বাগতম আপনাকে । আমার ভ্রমণ টিমে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরে আমি আনন্দিত। আপনাকে । আগামীতেও আপনার কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো ।
ভালোবাসা জানবেন ।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনার মরিচীকা পড়ে আপনার ফেন হয়ে গিয়েছি সেই কবে। আজ মনে হয় আরো ভালোবাসা জেগে উঠলো। আপনার বক্তব্য কথা
যতোই পড়ি ভালোবাসা বাড়ে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মামুন ভাই ,
মরীচিকা পড়ে আপনার ভালো লেগেছে ও আপনি ফ্যান হয়ে গেছেন শুনে আনন্দিত হলাম। আমিও আপনার কবিতার অন্ধভক্ত ।
আপনাকে আমার ভ্রমণ টিমে পেয়ে খুশি হলাম ।
শুভকামনা ভালোবাসা রইলো ।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সামুর ব্লগারদের সাথে এমন করে ঘুরে বেড়াতে পারলে মন্দ হত না।
আহা এমন দিন কি কোন দিন আসবে।
মেঘকে দেখে ভাল লাগল।দোয়া রইল মেঘ যেন অনেক বড় মনের মানুষ হয়।
কাবা লিখছেন ওইটা কাভা করে দিন।ওত সুন্দুর ভ্রমনে আমি নাই
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সোহেল ভাই আপনি আছেন ফেনা ভাই এর পরেই । আপনাকে বাদ দিয়ে আমি কখনো করতে পারি।
মনে রইলো । কাভা ভাইকে ঠিক করে দিচ্ছি ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা রইল ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: পদাতিক দা, আমার দিল্লী টু ওডিসা ফ্লাইট ওইদিন সাইক্লোন তিতলীর জন্য ব্রহ্মপুর এয়ারপোর্টে নামতে পারেনি। কিছুক্ষণ উপরে ঘুরে ঘুরে তারপর ছত্তিসগড়ের রায়পুর এয়ারপোর্টে নামিয়ে দেয়। এ জন্য আমার একটু দেরি হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু দেরি হওয়াতে ভালোই হয়েছিলো। সবাই আমার জন্য অপেক্ষা করছিলো, নিজেকে ভিআইপি মনে হচ্ছিল।
এই রকম একটা আয়োজনের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে সুরভী ভাবিকে না নেওয়ায় রাজীব নুর কারো ছবি তোলেনি। পরবর্তীবার সুরভী ভাবিকে অবশ্যই রাখবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পদ্মপুকুর ভাই,
ভাগ্যিস আপনার ফ্লাইটটি সেদিন বেরহামপুর নামতে পারেনি । ভয়ংকর তিতলিকে দেখে এলাম বেরহামপুর দারিংবাড়ি রোডে । সে ক্ষেত্রে বরং আপনার দেরি হওয়াতে সুবিধা হল তিতলির গ্রাসে পড়তে হলো না । আচ্ছা আশা করি রায়পুর বা টাটানগর জুবলি পার্ক দেখে নিয়েছেন এই ফাঁকে । আপনি নিজেকে ভিআইপি মনে করার আমরা আনন্দিত যে আপনার মত ভিআইপি কে কমেন্টে পেয়ে । আগামীতেও আপনার সুন্দর কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো ।
আর আমার ছোট ভাই রাজীব নূর ও বৌমা কে নিয়েছে । কিন্তু পারিবারিক কারণে ভাইয়ের পারমিশন না নিয়ে নামটা প্রকাশ করেন নি । উনি আমাদের সঙ্গে আছেন । উনি ছাড়া আমাদের ব্লগ পরিবার যে অসম্পূর্ণ।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরিব্বাস! ফাটাফাটি আয়োজন!
'মেঘ' দেখেইতো বেশ খানিকটা আন্দাজ হয়ে গেল সূর্যের
মাশাল্লাহ! বাপ বেটা মায় পুরো পরিবার দীর্ঘজীবি হোন।
সামু পরিবার নিয়ে দারুন মনোজ্ঞ এক ভ্রমণ কল্পে মুগ্ধতা।
অনেক অনেক ভাললাগা
++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু ভাই ,
আপনার ফাটাফাটি মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম। গুরুগম্ভীর পোস্ট এর কাছে এমন পোস্ট একটু ফাটাফাটি মনে হওয়াতে পুলকিত হলাম । " মেঘ দেখেই তো বেশ খানিকটা আন্দাজ হয়ে গেল সূর্যের ।" হা হা হা, তা যা বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে । আন্তরিক কামনায় মুগ্ধ হলাম।
" সামু পরিবার নিয়ে দারুন মনোজ্ঞ এক ভ্রমণ কল্পে মুগ্ধতা " - আপনার অভিব্যক্তিতে ও পোস্টে লাইক সঙ্গে কমেন্টে এতগুলো প্লাস দেওয়ায় আমি অভিভূত অনুপ্রাণিত। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানবেন ।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
ওমেরা বলেছেন: দারুন !! ভ্রমন কাহিনী। জিন্দাবাদ সামু পরিবার।
আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভ কামনা সামু পরিবারের জন্য এত সুন্দর ভ্রমনের আয়োজনের জন্য।
ছবিগুলো ও সুন্দর।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপুদের মধ্যে প্রথমেই আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি কে । আপনার দারুন লেগেছে তামু পরিবারের জন্য সুন্দর আয়োজন জেনে মুগ্ধ হলাম। তবে ছবি তোলাতে আমি পটু নই আপু । অস্বীকার করবো না যে ফটো খুব ভালো হয়েছে। পোস্টটিকে লাইক করে অনুপ্রাণিত করায় কৃতজ্ঞতা জানাই ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুকে।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন লিখেছেন।
অনেকখানি পড়েছি। উপস্থাপনায় মুন্সিয়ানার ছাপ রয়েছে। শুভকামনা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নাকিবভাই ,
আপনাকে পেয়ে দারুণ আনন্দিত হলাম । আপনার কাছে পোস্টটি দারুণ লাগাই ও মুন্সিয়ানার ছাপ থাকায় অনুপ্রাণিত হলাম । এত কোথায় জানাই আপনাকে ।
শুভ কামনা ও ভালোবাসা জানবেন। ।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
ইসমত বলেছেন: বেশ খাসা হয়েছে মাইরি। এক টানে পড়ে গেলাম। মনে হচ্ছিল সব সামনেই ঘটে চলছিল। দারুন।
ব্লগার আইডিগুলো বোল্ড হলে চোখে আরো সুখ পেতাম। 'ফোয়ারা'র সাথে একমত। 'সাঞ্জি সে' আপা হবে।
আচ্ছা, 'মাইরি' অর্থ কি?
- ইসমত ভাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসমত ভাই ,
আপনি ব্লগে একযুগ কাটিয়েছেন। কিন্তু পোস্ট করেছেন মাত্র চারটি । জানিনা আগে আরো ছিল কিনা । কমেন্ট খুব বেশি দেখলাম না , সেখানে আজ আমার পোস্টে আপনার কমেন্ট পেয়ে নিজেকে ধন্য বলে মনে হচ্ছে। আমাদের ভ্রমণ টিমের মধ্যে আপনাকে পেয়ে আমরা আনন্দিত । আর ব্লগার আইডিটা বোল্ড করে দিলে অনেকের মত আপনিও পড়তেননা । চোখ বুলিয়ে নিজের আইডি টা খুঁজে পেয়ে প্রয়োজনে মন্তব্য করে চলে যেতেন। হা হা হা , এজন্যই বাক্যের মধ্যে মিশিয়ে দেওয়া । তবে বোল্ড করাতে আমার একটু সমস্যা আছে ।
আগামীতেও আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকবো ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
পল্লব কুমার বলেছেন: বাহ! সুন্দর লাগল বড় ভাইয়া।
আমি একবার গিয়েছিলাম উড়িয্যাতে। অনেক সুন্দর জায়গা। কোনার্কের সূর্য মন্দির, উদয়গিরি আর চিলকা লেক অনেক ভাল লেগেছে। শুভকামনা জানবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দাদা আপনাকে ভ্রমণ টিমে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরে আমি আনন্দিত। আপনি ওড়িশার কোনারকের সূর্য মন্দির উদয়গিরি খণ্ডগিরি নন্দনকানন ভুবনেশ্বর এগুলো নিশ্চয়ই ঘুরে গেছেন কমেন্ট থেকে পরিষ্কার । চিলকা লেক আপনার ভালো লাগায় আনন্দ পেলাম । কি অপূর্ব জায়গা বলুন ওড়িশার এই সমস্ত স্থানগুলি । এজন্য বোধ হয় বারে বারে মন যেতে চায় ওখানে । তবে এবার আপনাদের নিয়ে আমরা গোপালপুর থেকে দারিংবাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম ।
আপনার শুভকামনা গ্রহন করলাম । বিনিময় আপনার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আহা সত্যি সত্যি যদি এমন একটা আয়োজন করলে দারুণ হতো
না পড়েই মন্তব্য করে ফেললাম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই,
আশা করি ভালো আছেন । আর বেড়ানোর আনন্দে বোধ হয় আরো আনন্দিত হলেন। তাই পোষ্ট না পড়েই কমেন্ট করে ফেললেন। আসলে এমন পোস্ট যে পড়বার দরকার হয় না। হা হা হা । বাস্তবে এমন একটি মিলন সম্ভব হলেও মন্দ হতো না । ।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনুপ্রাণিত হলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই ।
শুভ কামনা জানবেন।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
সাইন বোর্ড বলেছেন: বর্ণনা এবং সাথে অসাধারন কিছু ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাইনবোর্ড ভাই,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে খুশি হলাম। বর্ণনা ও ছবি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ জানবেন।
শুভেচ্ছা নিবেন।
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো অপূর্ব সুন্দর! আপনি তুলেছেন?
ব্লগারদের কাল্পনিক মিলন মেলা বসিয়েছেন। ভাবছি আপনার কল্পনা সত্যি হলে কি দারুন ভালো হতো!!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু মনি,
আশা করি ভালো আছেন । ছবিগুলো অপূর্ব লাগাতে তো পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। আপু ছবিগুলো সব আমি তুলেনি, কিছুটা বাবুর মা ও তুলেছে। ক্যামেরার চেয়ে অ্যান্ড্রয়েডের ফোনের ছবি ফেসবুক হোয়াটস অ্যাপের জন্য বেশ ভালো হলেও ব্লগে দেওয়ার জন্য দেখছি ক্যামেরায় ফটো গুলোই বেশি ভালো লাগে । যে কারণে ক্যামেরার চেয়ে আমার ফোনের ছবি অনেক বেশি । আর এ কারণেই ব্লগে দেওয়ার জন্য আমার ক্যামেরার ছবি লিমিটেড।
ব্লগারদের কাল্পনিক মিলন মেলা আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম । বেশ তো ! বাস্তবে যদি নাও হয় মাঝে মাঝে কল্পনায় এমন মিলন মেলা থেকে আনন্দ পাওয়াটা উপভোগ্য বইকি ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপু আপনাকে।
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১১
রাকু হাসান বলেছেন:
না,ভাইয়া এটা তো ঠিক না ,ব্লগিং করতে এসে ছবি ক্যাপশন দিবেন না ,এটা হতে পারে না
আমি শিরোনাম দেখে হচকিয়ে গিয়েছিলাম । কি ব্যাপার কবে কি হলো ! তাহলে তো ভাইয়ের দারুণ সময় কাটলো ! হয়তো কারও সাথে দেখা হলো । শেষ করে বুঝলে পারলাম ।
এই একটি পোস্ট যেন সামু ব্লগারদের মিলন মেলা হয়ে গেল । প্রত্যেকেই যেন সৎপাত্রে বসেছে । কলাবাগান ভাইয়ের পড়ে হাসি পেল ,তিনি ভ্রমণে গিয়েও ভুলেন নি রাজনীতির কথা ,যে চিৎকার করলো আমিই ভয় পেয়েছিলাম
হাহাহা ।
অনেক ভালো লাগলো অামার ।
কাওসার ভাইয়া,চঞ্চল হরিনী আপু,আরোগ্য,মামুন ভাই এবং করুণাধারা আপু অামার পাশে দাঁড়ানো এবং সমর্থনের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই তোমার প্রিয় ছোট ভাইটি,
' না, ভাইয়া এটা ঠিক না, ব্লগিং করতে এসে ছবি ক্যাপশন দেবে না এটা হতে পারে না । আমি শিরোনাম দেখে হতচকিয়ে গেছিলাম।' না না ,আমার ভাইটি যখন বলছে তখন নিঃসন্দেহে আমি ভুল করেছি । আর এমন ভুল হবে না- কথা দিলাম ।
"" তাহলে তো ভাইয়ের দারুন সময় কাটলো । হয়তো কারো সাথে দেখা হল। শেষ করে বুঝলাম ।'" বুঝলে তাহলে হা হা হা । এইতো তোমার সঙ্গে আমার যেমন দেখা হয়েছিল সে কথা অস্বীকার করবে তুমি কেমনে ??
শ্রদ্ধেয় কলাবাগান ভাইয়ের কথা শুনে হাসি পেল । কিন্তু আমি একটু শঙ্কায় আছি উনি না আবার কিছু মাইন্ড করেন ।
আর তোমার পাশে যারা দাঁড়িয়ে আছেন বুঝতে পাচ্ছো তাদের প্রত্যেকের আশীর্বাদের হাত তোমার মাথার উপর। কেমন গুণীজন ভাই বোনদের পেলে ভাই টেস্টার হতে বাধ্য । হা হা হা।
অনেক অনেক ভালো থেকো শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে ।।
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
নীল আকাশ বলেছেন: লেখা পড়েছি, আগে শুভর সাথে কথা বলে নেই। উনি এখন ডিউটিতে আছেন! শুভর মাথা অবশ্য এখন কিছুটা ঠান্ডা হয়েছে প্রায়শ্চিত্ত দেবার পর , হে হে , কথা দিয়েছি জম্পেস একটা প্রেম করিয়ে দেব শবনমের সাথে
জটিল একটা লেখা দিছেন বাহে..............
কোন মন্তব্যই এখানে দেবার সাহস পাচ্ছি না এখন!!!!!!!!!!!!!!!!
আপাতত ভালো লাগা রেখে গেলাম.......
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইতো ইনস্পেক্টর শুভর দেখা পেয়ে আনন্দ পেলাম । হাহাহা জম্পেশ একটি প্রেম কাহিনী হবে তাহলে । বেশ তাই হোক নইলে জীবনটা যে মরুভূমি হয়ে হয়ে যেতে বসেছে । শুভ শবনম ও নীলআকা ভাই সবাইকে অভিনন্দন। হা হা হা হা ।
পোস্টটি কে লাইক করাতে অনুপ্রাণিত হলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই ।
শুভকামনা জানবেন ।
১৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পুত্র এবং কলিগ পুত্রের জন্য অনেক শুভ কামনা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার ভাইকে । শুভকামনা রইল ।
১৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
নজসু বলেছেন: পোষ্ট পাঠে হাসতে হাসতে আমি ছক্কা হয়ে গেছি।
কি বলবো?
একটা কথা বলে যাই, ছবিগুলো দারুণ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহারে !! আপনি হাসতে হাসতে ছক্কা হয়ে গেছেন ? এবার আমি না ছক্কা হয়ে যায় । ছবিগুলো দারুন লাগাতে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা প্রিয় সুজন ভাই কে।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
নজসু বলেছেন: আচ্ছা মেঘ কোন জন?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্কাই কালারের শার্ট ও হ্যাট পরিহিত মেঘ । আর পিছনে চোখে চশমা ও ক্যাপ পরিহিত গুঞ্জন ,আমার সহকর্মীর ছেলে।
অফুরান শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় সুজন ভাই ।
১৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
অন্তরন্তর বলেছেন: সামু পরিবারের কিছু ব্লগার নিয়ে আপনার এই ফ্যান্টাসি ভ্রমন পোস্ট ভাল লেগেছে। সুন্দর করে সবাইকে এক ছাতার তলে নিয়ে এসে যেভাবে লিখেছেন তা ভাল হয়েছে। সাথে আপনার তোলা ছবিগুলো অনেক সুন্দর। আপনার সন্তানেরসহ আপনার পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করি।
আগে আসলেই সামু পরিবার থেকে কিছু ব্লগার এভাবে বিভিন্ন যায়গায় বেড়াতে যেত এবং ব্লগে খুব সুন্দর করে সেই পোস্ট ছবিসহ দিত। সেইসময় সামু বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজন করত। বনভোজন, মানবিকতা কার্যক্রম, ব্লগ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এমন অনেক ইভেন্টের আয়োজন ছিল অন্যতম। এখন সেইসব নেই তার অনেক কারন আছে অবশ্য। আবার সেইসব কার্যক্রম সামুতে হউক এই আশা রাখি। আপনার পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অন্তরন্তর ভাই ,
আপনার সুন্দর কমেন্টের মুগ্ধ হলাম । আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য । সু স্বাগতম আপনাকে । আপনি একজন প্রবীণ ব্লগার দীর্ঘদিন আছেন কিন্তু জানিনা কোন এক অজ্ঞাত কারণে আপনি আপনার পোস্ট গুলিকে সব তুলে নিয়েছেন ।আমি ইতিমধ্যে আপনার ব্লগ ঘুরে এসে দেখেছি আপনার কমেন্ট এর মধ্যেই যদি আপনার দীর্ঘদিন অভিজ্ঞতার প্রমাণ মিলেছে। সেই সময় সামুতে বিভিন্ন সুন্দর আয়োজন বনভোজন মানবিকতা কার্যক্রম ব্লক প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী এমন অনেক ইভেন্টের আয়োজন ছিল অন্যতম- আহা কি সুন্দর দিন ছিল সেদিন । আমরা তাহলে প্রচন্ড মিস করছি এসবের এসবের । সেই সুদিন গুলি আবার ফিরে আসুক, আবার কল্লোলিত হোক সামুর পেজ - । আমি আপনি সবাই একান্ত কামনা করি।
শুভকামনা জানবেন ।
২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: মজা পেলাম এই কাল্পনিক ভ্রমনে। তবে বেড়াতে গিয়ে কিন্তু আমি ভুলেও রাজনীতি নিয়ে কথা বলি না।সামু ব্লগের ব্লগারদের সাথে ভ্রমনে বের হলে হয়ত কথা বলব প্রকৃতি নিয়ে,বইমেলা নিয়ে, হুমায়ুন আহমেদ, সুনীলকে নিয়ে, হয়তবা আমার প্রানপ্রিয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে. ..
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই,
কাল্পনিক ভ্রমণে আপনি মজা পেয়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম । তবে বেড়াতে গিয়ে আপনি ভুলেও ও রাজনীতি নিয়ে কথা বলেন না । হা হা হা। সামু ব্লগারদের সঙ্গে ভ্রমণে বার হলে হলে আপনার প্রস্তাবে আমিও রাজী । যথারীতি হুমায়ূন আহমেদ, সুনীল গাঙ্গুলী ,খাওয়া-দাওয়া বইমেলা,বিশ্ববিদ্যালয় প্রভূতি নিয়ে আলোচনা হবে , নো রাজনীতি অপসংস্কৃতি । বিশ্ববিদ্যালয় প্রসঙ্গ যদি বলেন তাহলে পূর্ব ভারতে আমরা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তনীরা বলি আমরা যু - র প্রোডাকশন ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল ।
২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একাবারে সবাই হাজির।
কি খাওয়ানো যায় সবাইকে ?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা । প্রিয় মাইদুল ভাই , তা যা বলেছেন । হ্যাঁ একেবারে সবাই হাজির । নিন সবাই মিলে বিরিয়ানির ব্যবস্থা করা যাক ।
শুভকামনা ও ভালবাসা রইল ।
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইসমত-স্রাঞ্জি আপু নয় ভাইয়া। ওনার সাথে আমার কথা হয়েছে।
অনিক জাহিদ নয় জাহিদ অনিক হবে।
ধন্যবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মইদুল ভাই আপনাকে আবার পেয়ে আনন্দিত হলাম । উল্লিখিত ব্লগারগণ আপু নন, ভাইয়া- তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে । আর কবি জাহিদ অনিক এর ব্যাপারটা ঠিক করে নিয়েছি । অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ।
২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
টিয়া রহমান বলেছেন: সামু পরিবারে যোগ দিতে পেরে কি যে ভালো লাগে বলে বুঝাতে পারবো না। সবার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা ও ভালোবাসা
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সামু পরিবারে যোগ দিতে পেরে আপনি আনন্দিত । আর আপনাকে পেয়ে আমরা আনন্দিত । অভিনন্দন আপনাকে। এখন পরিবারের সদস্য হিসেবে পেয়ে ভ্রমণে পেয়ে আমরা খুশি ।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম , বিনিময় আপনার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা ।
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় পদাতিক ভাই পোস্ট সকালেই দেখেছি কিন্তু ব্যস্ততার জন্য পড়ে মন্তব্য করতে পারে নি। এজন্য আমি ভীষণভাবে লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।
এবার পোস্ট প্রসঙ্গে আসি। হোটেল ভাল না হলেও এমন আবহাওয়ায় সকলের সাথে সময় কিন্তু দারুণ কেটেছে ভাই। নিজেকে আপনার পাশে দেখে খুব ভাল লাগলো। সামনে আমার জন্মদিনে আপনার একটা কবিতা উপহার দিতে হবে, কোন বাহানা চলবে না।
এখন আসল কথা বলি, প্রিয় ভাই এটা কিন্তু মানতে হবে আপনার সাথে কোথাও একটা যোগসূত্র আছে। কারন হচ্ছে সামনের মাসে আমার জন্মদিন উপলক্ষে সকল ব্লগারদের নিয়ে আমিও একটা পোস্ট দিব ভেবেছি। শুভ কামনা করবেন।সেই পোস্টে আপনার আমন্ত্রণ রইলো ভাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আরোগ্য ভাই ,
আপনি সকালে পোস্ট দেখেছেন । কিন্তু ব্যস্ততার কারণে কমেন্ট করতে পারেননি । বেশতো পরে করেছেন এতে আমি খুশি । আর এজন্য আপনি লজ্জিত ক্ষমাপ্রার্থী বলে আপনি আমাকেও তো লজ্জায় ফেলে দিলেন । না এখন আর কোন লজ্জা শরম নয়। নিপাট ভ্রমণে আনন্দ খাওয়া দাওয়া হই হট্টগোল কবিতা গান আবৃত্তি প্রভৃতি ।
পোস্ট প্রসঙ্গে , হোটেল ভালো না হলেও এমন আবহাওয়ায় সকলের সঙ্গে ভালো কেটেছে- ঠিকই বলেছেন । আমার পাশে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগছে বা আপনাকে পেয়ে আমিও মুগ্ধ। সামনে আপনার জন্মদিন আপনাকে একটা কবিতা উপহার দিতে হবে এই রে এত বড় শাস্তি আপনি আমাকে দিলেন । পাহাড়ে যদি শস্য ফলানো সম্ভব হয় তাহলে অবশ্য আমার দিয়ে কবিতা লেখা সম্ভব হবে । আপনার জন্মদিনে অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা থাকলো কিন্তু কবিতা লিখতে দিয়ে আপনি আমাকে শাস্তি দেবেন না প্লিজ। আমি বরং একটি গল্প লিখে আপনাকে নায়ক বানিয়ে দেবো , হা হা হা।
আপনার সঙ্গে আমার টেলিপ্যাথি তে যোগ আছে। যে কারণে আমি যেটা করে ফেলেছি আপনি সেটা ভেবেছিলেন বা আপনার জন্মদিন উপলক্ষে সেরকমই পোস্ট দিতে চলেছেন । অধীর আগ্রহে সেই পোষ্টের জন্য অপেক্ষায় থাকবো এবং জন্মদিন সেলিব্রেট করবো। ।
শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসা আরোগ্য ভাইকে।
২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
আরোগ্য বলেছেন: ল্যাপটপ সার্ভিসিং থেকে আসলেই পোস্ট প্রিয়তে নিব।
ছোটমনিদের জন্য ভালবাসা রইলো।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার পোস্ট যদি আমার কোন প্রিয় মানুষ প্রিয়তে রাখে তাতে আমিও মুগ্ধ হয়ে গেলাম । সাথে সাথে সেটা আমার বড় পুরস্কার বই কি । ছোট মনিদের জন্য এমন আন্তরিক ভালোবাসাতে আমি অভিভূত বিমুগ্ধ । কৃতজ্ঞতা জানাই।
হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা আপনাকে ।
২৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হা .. হা..আমিতো দাদা মনে করেছিলাম এতসব ব্লগার বুঝি ঠিকি আপনার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য গিয়েছিলেন না হয় কোন আনন্দ ভ্রমনে আপনাদের একে অপরের সাথে দেখা হয়ে গেল। দারুণ লিখেছেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই ,
আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট । সু স্বাগতম আপনাকে।হা হা হা আমি তাহলে সত্যিই ধরেছেন যেটা কল্পনা । এটাতো বাস্তব ,আমার সবাই মিলে গোপাল পুরের কলিঙ্গ হোটেলে এনজয় করলাম । ওখানে আমাদের গেট-টুগেদার হয়েছিল । সব সত্য ,একেবার কিছুই কল্পনা নয়। এমনকি আপনিও ছিলেন সঙ্গে আমাদের ।উপরে লিস্ট দেখুন যাদের নামে হোটেলের বিল কাটা হয়েছে তার মধ্যে আপনি আছেন । হা হা হা। এবার বিশ্বাস হলো তো??
লেখাটা দারুন লাগাতে খুশি হলাম, ধন্যবাদ আপনাকে।
আগামীতেও আপনার এমন সুন্দর মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকবো ।
শুভকামনা জানবেন।
২৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ব্লগ ও ব্লগারদের প্রতি আন্তরিকতা আঁচ করতে পারছি। বেশ ভাল লিখেছেন। এভাবেই হয়ত আমাদের কেউ কেউ মানুষের মনে স্থায়ী আসন করে নিতে পারি।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই
সম্ভবত এই নিকে আপনাকে আমি আমার ব্লগে খুব কম পেয়েছি । আজকে সারাদিন আপনি দেখলাম এই নিকটি ব্যবহার করেছেন । আপনার এমন সুন্দর মূল্যায়নে অভিভূত হলাম । ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে খাটো করবো না আপনি শ্রদ্ধেয় মানুষ গুণীজন। আপনার পদচারণে আমি ধন্য হলাম। আপনার প্রত্যেকটা শব্দ আমার অনুকরণীয় আমার আদর্শ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
২৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: গ্রাফোলজি নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ব্লগারদের সাথে গোপালপুরে যেতে না পারায় দুঃখিত পদাতিক দা।
লেখা ভালো হয়েছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সে কি আপনি তো আছেন । একটু ভালো করে দেখুন আপনি ওখানে বেশ আছেন । গ্রাফোলজি নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন বটে । আমাদের দিকে মন ছিল না ঠিকই । আপনি আপনার কাজে ছিলেন কিন্তু আপনি আমাদের সঙ্গে আছেন । হাহাহা , আরামসে কোনো চাপ নেবেন না । আপনার জন্য আমার ব্লগে আছি আপনাকে বাদ দিয়ে কোন কাজ হয় ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৮
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন:
# আজ সারাদিন ঝামেলায় ছিলাম দিনের বেলায় একবার ও ব্লগে আসতে পারেনি রাতে ব্লগে যেই এসেছি দেখি আলোচিত পাতায় আপনার পোস্ট, মন ভরে পড়লাম দেখলাম আমিও আছি, আহ! প্রাণটা জুড়িয়ে গেলো।
# আমি জানি যে আপনি ভ্রমনে গেছেন তাই ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট অবশ্যই পাবো যাক অবশেষে পেলাম ছবিও দেখলাম সবমিলিয়ে খুব ভালো লাগলো।
# মরীচিকা অচিরেই পাচ্ছি আশা রাখলাম।
নিরন্তর শুভ কামনা জানবেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় যুক্তি দাও ভাই। দিনের বেলা সবাই ব্যস্ত থাকে, তো রাতে এসে আপনি পোস্টটি পড়েছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি । আপনার মন ভরা তে আমি আনন্দ পেলাম পুলকিত হলাম । এমন আন্তরিক প্রাণ যেন কথা বললে মুগ্ধ না হয়ে পায় না । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন আপনাদের মনে আশা নিয়ে ভ্রমণে গিয়ে আপনার জন্য যে একটু ছোট্ট একটা পোস্ট দেবো না , তা হতেই পারে না । তার সাথে আপনি আনন্দ পেয়েছেন , ফলোতো আমার পোস্ট সার্থক, আমি আনন্দিত ।
হ্যাঁ প্রিয় ভাইজান মরীচিকা দু-একদিনের মধ্যেই দেবো । আশা করি আপনারা পড়ে মন্তব্য দেবেন। আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম ।
আপনার জন্য রইল আমার প্রান ভরা ভালবাসা ও শুভেচ্ছা।
৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওয়াও !!
অসাধারণ অসাধারণ !! এমন এক একটা পোস্ট , অনেক দিনের মনের আনন্দের খোরাক !!
তবে পোস্ট তা দেখে, আমি তব্দা খেয়ে বসে আছি !!! বিশ্বাস করেন আক্ষরিক অর্থেই দুই সেকেন্ড শুধু মনে মনে বলছি -
ক্যামনে ম্যান ক্যামনে ? চিন্তা ভাবনায় এত মিল ক্যামনে ? !!!
যাই হোক মাস্টার মশাই এই চালে আপনি জিতলেন দেখা হবে অবশ্যই আবার কোন মিলন মেলায়
আপনি শুধু যে কথা রেখেছেন তা নয় , দারুণভাবে উপস্থাপণ ও করেছেন ! হ্যাটস অফ টুঁ ইউ
আপনার বাবাই মেঘ এর ছবি আর অপূর্ব নান্দনিক ভ্রমণ কাহিনী পড়ে বুদ্ধদেব বসুর সেই চিলকায় সকাল কবিতা মনে আসল।
কী ভালো আমার লাগলো আজ এই সকালবেলায়
কেমন করে বলি?
কী নির্মল নীল এই আকাশ, কী অসহ্য সুন্দর,
যেন গুণীর কণ্ঠের অবাধ উন্মুক্ত তান
দিগন্ত থেকে দিগন্তে;
কী ভালো আমার লাগলো এই আকাশের দিকে তাকিয়ে;
চারদিক সবুজ পাহাড়ে আঁকাবাঁকা, কুয়াশায় ধোঁয়াটে,
মাঝখানে চিল্কা উঠছে ঝিলকিয়ে।
তুমি কাছে এলে, একটু বসলে, তারপর গেলে ওদিকে,
স্টেশনে গাড়ি এসে দাড়িয়েঁছে, তা-ই দেখতে।
গাড়ি চ’লে গেল!- কী ভালো তোমাকে বাসি,
কেমন করে বলি?
আকাশে সূর্যের বন্যা, তাকানো যায়না।
গোরুগুলো একমনে ঘাস ছিঁড়ছে, কী শান্ত!
-তুমি কি কখনো ভেবেছিলে এই হ্রদের ধারে এসে আমরা পাবো
যা এতদিন পাইনি?
রূপোলি জল শুয়ে-শুয়ে স্বপ্ন দেখছে; সমস্ত আকাশ
নীলের স্রোতে ঝরে পড়ছে তার বুকের উপর
সূর্যের চুম্বনে।-এখানে জ্ব’লে উঠবে অপরূপ ইন্দ্রধণু
তোমার আর আমার রক্তের সমুদ্রকে ঘিরে
কখনো কি ভেবেছিলে?
কাল চিল্কায় নৌকোয় যেতে-যেতে আমরা দেখেছিলাম
দুটো প্রজাপতি কতদূর থেকে উড়ে আসছে
জলের উপর দিয়ে।- কী দুঃসাহস! তুমি হেসেছিলে আর আমার
কী ভালো লেগেছিল।
তোমার সেই উজ্জ্বল অপরূপ মুখ। দ্যাখো, দ্যাখো,
কেমন নীল এই আকাশ-আর তোমার চোখে
কাঁপছে কত আকাশ, কত মৃত্যু, কত নতুন জন্ম
কেমন করে বলি।
অপূর্ব এক মিলন মেলায় আমাদের সাথে নেবার জন্য ধন্যবাদ চৌধুরি ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আপু মনি,
আপনার এমন অভিব্যক্তিতে আমি অভিভূত ,আনন্দিত ,অনুপ্রাণিত । কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই। এমন একটি পোস্ট যদিও অনেক দিন আপনার মনের খোরাক হয় , তাহলে সেটা হবে আমার পরম সৌভাগ্যের বিষয় । ব্লগে আমার পুরস্কার বটে ।
বলেন কি ! আপনি দু সেকেন্ড তব্দা খেয়ে গেছেন ? যাক আপনাদের সবাইকে তাহলে যে একটু বিনোদন দিতে পারলাম এটাই ভালো লাগছে।
" যাইহোক মাস্টারমশাই এই চালে আপনি জিতলেন। " - একটু ডিফার করছি আপু । মাস্টার মশাই কখনো পরীক্ষায় পাশের জন্য বসেন না । ছাত্রদের সাফল্যের পরিপ্রেক্ষিতে মাস্টারমশাই বা দিদিমণিরা আনন্দিত হন। এটাই মাস্টারমশাই দের বড় পরীক্ষা ।তবে আমাদের জীবনটাই যেখানে একটি জীবন্ত পরীক্ষাগার, যেখানে আমরা প্রতিনিয়ত কতইনা পরীক্ষা দিচ্ছি। যদি কখনো সাফল্য আসে তাহলে তার নেপথ্যে চালিকাশক্তি হিসাবে শিক্ষক বা শিক্ষিকারাই যে বেশি উৎফুল্ল হন তা বলা বাহুল্য , যেমন হন অভিভাবকরাও । এ ক্ষেত্রে যেমন পোস্টটি কতটা ভালো হয়েছে জানিনা , কিন্তু আপনার আন্তরিকতা আপনার অভিব্যক্তি ও প্রাণোচ্ছল ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ । কাজেই এই পোস্টটির চালিকাশক্তি হিসাবে যাবতীয় কৃতিত্বও আপনার প্রাপ্য। আপনি নৈবেদ্য গ্রহণ করে আমাকে বাধিত করবেন প্রিয় আপু মনি। ।
বুদ্ধদেব বসুর ' চিল্কায় সকাল ' কবিতা আমার পড়া ছিল না । আপনি শেয়ার করাতে মুগ্ধ হলাম । অসাধারণ কবিতাটি বাস্তবে চিল্কা কে দেখে এসে আর কবিতাটি পড়ে যেন সার্থক হলাম । প্রকৃতির সঙ্গে মানব মনের এমন মেলবন্ধন যেন হৃদয়ের গহীনে ঢুকে গেল ।
সবশেষে মেঘের ছবি " অপূর্ব নান্দনিক ভ্রমণ কাহিনী " ও পোস্টটিতে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । আবারও জানাই কৃতজ্ঞতা।
অনিঃশেষ শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় আপুকে ।
৩১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪৩
ল বলেছেন: লেখাটা দারুন, বরাবরের মতো
চোখ বুলিয়ে গেলাম যে আমি আছি কিনা।
না কোথাও নেই
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই ,
লেখাটা দারুণ বা বরাবরের মতো ভালো হয়েছে একথা বলাতে আমি যতটা খুশি হয়েছি , তার চেয়ে বেশি কষ্ট পেলাম যে নিজের নামটা খুঁজে পেলেন না দেখে । আপনি আছেন আমার হৃদয়ে, আছেন আমার পোস্টেও । আছেন ঠিক শামসুল ভাই এর আগেই । প্লিজ, আর একবার চোখ বুলিয়ে দেখুন ভ্রমণ টিমে আপনি থাকবেন না - এ কখনো হতে পারে ?
আপনি নিজেকে খুঁজে পেলে, আশা করি আমাকে আর একবার জানাবেন। আমি আপনার উপস্থিতির অপেক্ষায় থাকবো ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
৩২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
সূর্যালোক । বলেছেন: আমার নাম পোস্টে! খুব অবাক হলাম ভাইয়া । কল্পনাতে হলেও বাস্তবের মত লাগছে । খুব ভাল
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব খুশি হলাম আপু আপনাকে কমেন্টে পেয়ে। কল্পনা হলেও গল্পটি যে আপনার বাস্তবের মতো লাগছে এটা জেনে আনন্দিত হলাম। সুন্দর দুটি ইমুর জন্য অনেক ধন্যবাদ। পোস্টে লাইক দেওয়াতে অনুপ্রাণিত হলাম, কৃতজ্ঞতা জানাই । আগামীতেও আপনার সুন্দর কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
৩৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২০
অন্তরন্তর বলেছেন: আপনার ব্লগে আমার মন্তব্য আগেও একবার করেছি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি অন্তরন্তর ভাই । আপনি ওর আগে এসেছেন অথচ আমি সেটাকে বেমালুম ভুলে গিয়ে আপনাকে প্রথমে ভেবেছি। আন্তরিকভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী । তবে আবার কমেন্ট পেয়ে আনন্দিত হলাম। আমার অন্যান্য পোস্টগুলো আপনার দেখা অনুরোধ করব পাশাপাশি আগামী পোস্টেও আপনার সুচিন্তিত মতামত পাওয়ার অপেক্ষায় থাকবো ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৫০
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
"শ্রীকান্ত" পড়ার পর থেকে শরৎ বাবুরা আমাকে খুব করে পেয়ে বসেছিল, ধীরে ধীরে কেটে উঠেছি। আপনি যেভাবে লেখা শুরু করেছেন না জানি আপনার লেখার মোহ কাটতে কতদিন লাগে।
শুধু প্লাস দিলে ভুল হবে।
এভাবে যে ভ্রমণ কাহিনী সুন্দর করে ফুটানো যায় তা আগে কখনও চিন্তাও করিনি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা , শরৎবাবুর আপনাকে পেয়ে বসেছিল মানে আপনি শরৎ বুক অ্যাডিক্টেড হয়ে পড়েছিলেন?? আমিও মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিকের পরে শরৎ রবীন্দ্রনাথ এবং বঙ্কিম অ্যাডিক্টেড হয়ে পড়েছিলাম । যদিও পরে অন্যান্য পড়াশোনার চাপে ওটা সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় নি। আপনার ক্ষেত্রেও এমনটি হওয়াটা স্বাভাবিক। এখন আর এরকম কারো লেখার প্রতি আপনার অ্যাডিকশন এর সম্ভাবনা নেই। কাজেই মিছে মিছে ভয় পাবেন না। উল্টে এখনকার আমার মত হাতুড়ে লেখকরা বরং আপনার মত বিচক্ষণ পাঠকের কমেন্ট এর জন্য হা-পিত্যেশ করে বসে থাকে। আমার ক্ষেত্রে আমি 100% নিশ্চিত আপনার একটি ছোট্ট কমেন্ট আমার অক্সিজেনের কাজ করে। আগামীতেও আপনার নিরন্তর কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো।
ভ্রমণ কাহিনী আপনার ভালো লেগেছে ও পোস্টটিতে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই ।
অফুরান শুভকামনা জানবেন।
৩৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:১৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
"আমি বাবু নিপাট ভদ্রলোক; ঝুট ঝামেলা পছন্দ করি না।".......... একদম খাপে খাপ মিলে গেল প্রিয় ভাই, প্রিয় গুরুর সঙ্গে। ঊড়িষ্যার হোটেলের অবস্থা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। এমন উৎসব মূখর আনন্দ ভ্রমণে কে চায় এমন পঁচা, বাজে হোটেল!!
এটা তো দেখি সামু পরিবারের " শুভ হাল খাতা"........... !! এই খাতায় এত্ত এত্ত গুণীজনের সাথে আমি অভাগিনীও আছি!! এতো মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মত।
এক কথায় চমৎকার ও প্রাণবন্ত একটি লেখা। অনেক পরিশ্রমী একটা পোস্ট। এমন একটি পোস্ট লেখার জন্য শুধু ধন্যবাদ এনাফ নয়। প্রথম কয়েক লাইন পড়ে তো মনে হয়েছিল দীঘা ভ্রমণের কোন কাহিনী হবে। কিন্তু না, এ-তো "মহাকাব্য"। দারুন ব্লগীয় মিথষ্ক্রিয়া!!!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব ,
" আমি বাপু নিপাট ভদ্রলোক ; ঝুট ঝামেলা পছন্দ করি না ।" ......... হা হা হা একদম খাপে খাপে মিলে গেল প্রিয় গুরুদেবের সঙ্গে । ওড়িশার হোটেলে অবস্থা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেছে শুনে আনন্দ পেলাম । তবে এই হোটেল থেকে কিন্তু গোপালপুর বিচটি কম উপভোগ্য হয়নি। কিছুটা ফোটানোর চেষ্টা করেছি কাহিনীর মধ্যে । তবে কতটা উপভোগ্য হল সেটা অবশ্য বিচার করবেন আপনারা । তবে সী বীচের মনোরম দৃশ্যকে উপভোগ করার জন্য ওই অস্বাস্থ্যকর হোটেলটি আমার মতে শ্রেষ্ঠ স্থান । কারণ অন্যান্য সুদৃশ্য হোটেল গুলি কিন্তু বেশ কিছুটা দূরে । সে দিক দিয়ে এই হোটেলটি ছিল সবচেয়ে কাছের । যে কারনে পরের বার গোপালপুর এলে আমরা কিন্তু এই হোটেলটিতে উঠবো - এ বিষয়ে আমার দলের সকলেই একমত ।
লেখাটি চমৎকার হওয়ায় ও প্রাণবন্ত মনে হওয়ায় আনন্দ পেলাম গুরুদেব। এইরে আপনি আমাকে পোস্টটি লেখার জন্য ধন্যবাদ টি দেবেন না । আসলে বুঝেছি মুখে না বললেও পোস্ট এতই খারাপ হয়েছে যে ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য নয়। তবুও কিন্তু আমি আপনার ধন্যবাদ এর অপেক্ষায় থাকলাম । না পেলে খুব মান করব। হা হা হা।
দীঘা নয় পুরিও নয়, নিতান্ত ছোটখাটো অচেনা অদেখা গোপালপুরের ভ্রমণ-কাহিনী ও ব্লগীয় মিথস্ক্রিয়া তে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন এ আমার পরম প্রাপ্তি । সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় কাওসার ভাইকে ।
৩৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২১
সামিয়া বলেছেন: বাহ অসাধারণ পোস্ট
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম । পোস্টটি অসাধারণ লাগাতে ও লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। আমার অন্যান্য পোস্ট গুলো পড়ার আমন্ত্রণ থাকলো। এই মুহূর্তে আমার মরীচিকা নামে একটি সিরিজ চলছে । ইতিমধ্যে ছটি পর্ব প্রকাশ করেছি । শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব প্রকাশ করব । মরীচিকা তে আপনার আমন্ত্রণ রইল।
অনিঃশেষ শুভকামনা আপনাকে ।
৩৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি ,
বাহ.... কলিঙ্গ হোটেলের খাট থেকে ধপ্পাস করে পড়ে দিয়ে, সর্ষেফুলের মতো মনে হয় চোখে ব্লগের স্ফুলিঙ্গ ব্লগারদের দেখলেন । তাও তো অনেক দেখা বাকী !
চিলকা লেকে ভেঙে পড়া ঢেউয়ের সুন্দরতার মতোই লেখায় ব্লগের ভালোবাসায় আছড়ে পড়ার ঢেউ ।
সহব্লগারদের লেখা ধরে তাদের নিয়ে আমারও এমন একটি পোস্ট আছে ।
এখানে --কতিপয় শব্দের গাঁটছড়া.......
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই ,
আশা করি ভালো আছেন । কলিঙ্গ হোটেলের ঘাট থেকে ধপাস করে পড়ে গিয়ে সরষে ফুলের মতো মনে হয় চোখে ব্লগের স্ফুলিঙ্গ ব্লগারদের দেখলেন । তাও তো অনেক দেখা বাকি। " হা হা হা , ইহ জীবনে কোন কিছুই যে দেখার শেষ হয়না । আর হবে কেমনে
? আপনার সঙ্গে আমার ওই যে দেখা হচ্ছে না । হা হা হা হা।
আহা ! " চিলকা লেকে ভেঙে পড়া ঢেউয়ের সুন্দরতার মতোই লেখায় ব্লগের ভালোবাসায় আছড়ে পড়া ঢেউ । " এমন মধুর কমেন্ট মুগ্ধ হলাম বড় । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
সহ ব্লগারদের নিয়ে আপনার ' কতিপয় শব্দের গাঁটছাড়া ' ইতিমধ্যে পড়েছে । অসাধারণ লিখেছেন । কমেন্ট করেছি ও প্রতিমন্তব্যও পেয়েছে । আপনি জিনিয়াস স্যার , ইউনিক।
শুভকামনা ও ভালবাসা প্রিয় আহমেদ জী এস ভাইকে ।
৩৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর একটি লেখা। অনেক খাটাখাটুনি হয়ে লিখতে।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দেশ প্রেমিক বাঙালি ভাই ,
আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে আনন্দিত হলাম । আপনার কাছে পোস্টটি সুন্দর লাগাতে আমিও মুগ্ধ । হ্যাঁ একটু খাটতে হয়েছে কিন্তু তেমন নয় । একটা পোস্ট দিতে গেলে যেমন খাটতে হয় আরকি ।
আপনার জন্য রইল আমার শুভকামনা ও ভালোবাসা ।
৩৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
জুন বলেছেন: দাদা পুজোর ছুটিতে ব্লগ পরিবারের সাথে দারুন জমিয়ে দিলেন দেকচি
আমার সম্পর্কে এক্কেবারে ঠিক লিখেছেন। সারাদিনে ডাইনিং এ ব্যাপারটা কি অনেক অনেক ভালোলাগলো সহব্লগারদের নিয়ে এতখানি আন্তরিক একটি লেখার জন্য।
আমি কিন্ত এই নিয়ে দুই দুইবার পুরী আর ভুবনেশ্বর ঘুরে এসেছি । প্রতিবারই পাঁঁচদিন করে ছিলাম পুরীতে এবং সেখান থেকেই ভুবনেশ্বর চিলকা ঘুরে এসেছি কিন্ত গোপালপুর যাওয়া হয়নি । পুরীর খাটি ছানার রসগোল্লা খাবার লোভে আপনার ভাই আরেকবার যেতে চায়
প্রথমবার গিয়েছিলাম আমার দুই খালা আর আমার ছোট বোন ও তার ছেলে সহ মোট পাঁঁচ জন। হোটেল থেকে পরিচালিত ট্যুর নিয়ে প্রথম দিন কোনার্ক মন্দির সহ ভুবনেশ্বর ঘুরে রাতে এসেছি পুরীতে । পরদিন চিল্কা, আমাদের ধারনা পালটে দিয়ে তারা চিল্কার তীরে এসে ইঞ্জিন চালিত এক কাঠের ভাঙ্গাচুড়া নৌকায় উঠিয়ে দিল। নৌকা বিশাল সেই সাগরের মত চিলকা হ্রদের মাঝখানে এক মন্দিরে নিয়ে আসলো নাম কালিজাই ।
ফিরে আসার সময় পাশের নৌকার ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল তাদের আমাদের নৌকার সাথে দড়ি দিয়ে বেধে দিল । সারা পথ সেই দুরন্ত ঢেউয়ের সাথে দুই নৌকা একে অন্যের সাথে বাড়ি খেতে খেতে আসছে। সেই ভ্রমন উপভোগ করার চেয়ে আতংকে পরিনত হলো, যে যার ইষ্টনাম জপ করতে লাগলো । সেই ভয়াল অভিজ্ঞতার কথা মনে পরে যখনই চিল্কা হ্রদের নাম পড়ি তা সে বুদ্ধদেব বসুর চিল্কায় সকালই হোক ।
তবে হতাশ হয়েছিলাম মন্দির দেখানো ছাড়া চিল্কার যে অনন্য সৌন্দর্য্য ও পৃথিবীর অন্যতম পরিযায়ী পাখীর আবাসস্থল আমাদের সেখানে নিয়ে যায়নি তারা
উড়িষ্যা পুরীর বেশিরভাগ ট্যুরই পরিচালিত হয় তীর্থক্ষেত্র কেন্দ্রীক।
+
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো মন্দ মিশিয়ে আপু আপনার পুরি, চিলকা ভ্রমণটি নেহাত আমার মন্দ লাগেনি। হ্যাঁ ওই বিশেষ মুহূর্ত হয়তো আতঙ্ক টা লাগে কিন্তু পরে বেশ অ্যাডভেঞ্চার্স লাগে। বিশেষ করে ভাঙাচোরা নৌকার ইঞ্জিন বেড়ে যাওয়ার মুহূর্ত থেকে তীরে ফেরা পর্যন্ত সময়টিতে যে অভিজ্ঞতা কাটিয়েছেন সেটা তো বেশ উপভোগ্য লাগলো আমার।
আমরাও বেশ কয়েক বছর আগে চিন্তার অন্য একটা দেখে গেছিলাম যেখানে ওটিডিসি থেকে আমরা ডলফিন দ্বীপ বলে একটি জায়গায় গেছিলাম। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে প্রচুর সাইবেরিয়া পরিযায়ী পাখি মিললেও ডলফিন দিবে কিন্তু করে ডলফিন এর দেখা পায়নি।
এবার গেলাম রম্ভা তে । এটা চিলকার আরেকটি দিক। এটাও বেশ সুন্দর ।আমরা অবশ্য এবারে এরকমটা ভাঙ্গাচোরা ইঞ্জিন নৌকা নিয়েছিলাম। আমাদেরকে মাঝ চিলকা পর্যন্ত নিয়ে গেছিল ।ওখানে ব্রেকফাস্ট আইল্যান্ড যেটি ছবিতে জাহাজের মত দেখছেন আর একটি ছবিতে ডাইনোসর আইল্যান্ড স্থানীয়রা বার্ড আইল্যান্ড নাম দিয়েছে , নৌকা আমাদেরকে এই জায়গাগুলি ঘুরিয়ে দেখিয়ে ছিল। ফিরে আসার সময় ' ঘন্টা শিলা আইল্যান্ড ' বলে আর একটি জায়গায় নিয়ে গেছিল যেটা ছবিতে বড় বড় বোল্ডার দেখছেন।
বুদ্ধদেব বসুর ' চিল্কার সকাল' কবিতাটি আমার আগে পড়া ছিল না । আজই কবিতাটি মনিরাপুর সৌজন্যে পড়লাম। অসাধারণ কবিতাটি, ভীষণ ভালো লেগেছে ।
আপনার ভাইয়ের পুরীর ছানার রসগোল্লা খেয়ে লোভী হয়ে পড়েছে জেনে খুশি হলাম। ওখানে বেঙ্গলি বাজারে সরভাজা খেয়ে সেবার আমারও রীতিমতো লোভ হয়ে গেছিল । যদিও পরে কলকাতাতে এসে কোথাও সেই সরভাজা র স্বাদ আর পাইনি । পুরোটা মূলত ধর্মীয় স্থান। প্রত্যেকটা সাইটসিন এর সঙ্গে ধর্ম জড়িত। সেবার আমাদেরকে পান্ডারা ধাওয়া করেছিল । আমরা নিতান্ত লিংক ডট পেনের সেলসম্যান পরিচয় দিয়ে সে যাত্রায় রেহাই পায় । খুব সকালবেলা তিন বন্ধু বেরিয়ে যেতাম একদিন দেখি লোকাল অটো স্ট্যান্ড থেকে লোক আমাদের ধাওয়া করল অভিযোগ প্রত্যেকটা পাড়া র জন্য আলাদা সিন্ডিকেট আছে । আমরা ওদের গাড়ি না নিয়ে ওদের বঞ্চিত করছি । কাজেই আমাদেরকে 300 টাকা ফাইন করেছিল । সেখানেও আমাদের যুক্তি ছিল ডট পেনের সেলসম্যান হাওয়াই মন্দির দর্শন এর প্রয়োজন নেই বা পুজো দেওয়ার দরকার নেই ।ফলে কল্পিত সেলসম্যান পরিচয় সেদিন আমাদের কে উদ্ধার করে দিয়েছিল । পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের গেটের মুখে বড় বড় করে লেখা আছে বিধর্মীদের প্রবেশ নিষেধ । যদি ওরা কাউকে ধর্ম দিয়ে চেক করে না কিন্তু ওটা দেখার পরে আমি গেটে থমকে যাই। আমার দুই বন্ধু অবশ্য তাদের ব্যাগপত্র আমাকে জামা দিয়ে ভিতরে ঢুকে গেছিল । এক বন্ধুর সঙ্গে এস এল আর ক্যামেরা ছিল মন্দিরের ছবি তুলবে বলে । মন্দিরের ছবি তোলা নিষেধ কিন্তু উল্টো দিকের একটি দোতলা বাড়িতে 180 টাকা জমা দিয়ে দিব্যি ছবি তোলার সুযোগ পেয়েছিল।
ডেজ মেডিকেলের হলিডে হোমে ছিলাম । সকাল বিকাল হোটেলে খেতাম । কিন্তু প্রথম দিন এটা গ্যাস নেওয়া ছিল। একদিন মাছ ভাজা করে খেয়ে ছিলাম । ফিরে আসার দিন যখন গ্যাসটি জমা দেই তখন দেখি 4 কেজি ওজন কম। চার পাঁচ পিস মাছ ভাঁজতে 4 কেজি গ্যাস কমবে এ আমার স্বপ্নের অতীত ছিল। কাজেই পুরীটা আমার কাছে ঠক প্রতারকদের স্বর্গরাজ্য । আমরা অবশ্য সেদিন গ্যাস সিলিন্ডার সাপ্লায়ার ভাইকে আর আটকাতে পারেনি বেমালুম বোকা বনে গেছিলাম তার কারসাজির কাছে । এজন্য পুরীতে আমি আর দ্বিতীয় কোন বার যায়নি । আশা করি আর যাবও না।।
তবে আপু যদি এরপরে কখনো পুরি বা উড়িষ্যাতে যান , যেকোন হোটেলে গিয়ে একটা গাইড নেবেন । ঘুরবেন সম্পূর্ন নিজে মতো ওদের হাতে ছেড়ে দিলে ওরা আপনাকে লিমিটেড জায়গায় নিয়ে যাবে । কিন্তু আপনি যখন গাড়ি ভাড়া করে নিজস্ব পছন্দের স্পটে যাবেন তখন কিন্তু আপনি স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারবেন । ফলে কোন কিছুই বঞ্চিত বলে মনে হবে না।
অনেক অনেক বিনম্রতা ও বিমুগ্ধতা প্রিয় আপুকে ।
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
নীলপরি বলেছেন: বাহ ।খুব সুন্দর লিখেছেন । পড়তে পড়তে সমুদ্র দর্শন হয়ে গেলো । মন সমুদ্রের জলকণায় সবার সাথে আমার নামটাও দেখে ভালো লাগলো । কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
+++++
শুভকামনা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বরাবরের মতই আপুর মন্তব্যে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। পোস্টটি লাইক করাতে ও এতগুলো প্লাস পেয়ে মুগ্ধ হলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপু আপনাকে ।
পোস্টে আপনার নাম আছে জেনে আপনি যেমন খুশি, আপনার কমেন্ট পেয়ে আমিও ঠিক ততটাই খুশি আপ্লুত। আগামীতেও আপনার এমন মধুর কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো । আপনাকে সমুদ্র দর্শন করাতে পেরে আমি ধন্য।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক আপনি যে ব্লগের সবাইকে খুব আপন ভাবেন আর ভালোবাসেন সেটা লেখায় সুস্পষ্ট।
আমার নাম দেখে মন ভালো হয়ে গেলো। ভাগ্যিস!! না থাকলে আপনার সাথে ঝগড়া করতাম ঠিক ঠিক। ব্লগে আমার প্রিয় লেখকদের মধ্যে আপনি একজন আর প্রিয় মানুষদের মাঝেও আছেন।
খুব সুন্দর করে গল্পে সব প্রিয় মানুষদের বুনে দিয়েছেন।
ভালোলাগা আর শুভকামনা রইলো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দেরিতে হলেও প্রিয় আপুকে পেয়ে আমি খুশি । আমি জানি আপুর নাম না দিলে ব্লগে আমার খবর আছে । আর যেখানে আপনাদের স্থান মম হৃদয়ে সেখানে কি করে বাদ দিই আপনাকে । ভ্রমণ করতে যাব অথচ আপনাদের নিয়ে যাব না - তা কখনও হয় নাকি। আপনার প্রিয় লেখক ও মানুষদের মধ্যে আমি একজন শুনে ধন্য হলাম আপনিও আমার হৃদয় ঠিক ততটাই স্থান অধিকার করে আছেন ব্লগে যে কয়েকজন কে গুণী মানুষ বলে আমি মান্য করি আপনি তার মধ্যে অন্যতম । আপনার কমেন্ট পাওয়া মানে আমার কাছে পরম আকাঙ্ক্ষার।
অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি আমার মরীচিকার 6 পর্বে র পেজ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না । বারে বারে আমাকে নট ফাউন্ড দেখাচ্ছে । যে কারণে আপনার মত যারা ওখানে কমেন্ট করেছেন আমি তাদের কোন কমেন্ট এর প্রতি মন্তব্য করতে পারছি না। এটা আমার কাছে অত্যন্ত অসহনীয় লাগছে । আমি ইতিমধ্যে এই পোষ্টের মাধ্যমে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। কিন্তু মডুরা যে কারণেই হোক এখনো সমস্যাটি সমাধান করতে পারেননি । জানিনা এটা আদৌ সমাধান হবে কিনা । যে কারণে ওই পোস্টে আপনাদের কমেন্ট পেয়ে আমি অস্বস্তিতে আছি । প্লিজ ক্ষমা করবেন ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুকে ।
৪২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
নজসু বলেছেন: ১২ নং ছবিতেও মেঘকে দেখা যাচ্ছে।
ছবিগুলোতে ক্যাপশন থাকলে ভালো হতো মনে হয়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসু ভাই ,
আপনার অাসাতে আনন্দ পেলাম । হ্যাঁ 12 নম্বর ছবিতে প্রথম এই মেঘ বসে আছে আপনার আগের কমেন্টে এসে কথা উল্লেখ করেছি। ছবিতে ক্যাপশন দিলে ভালো হতো। কিন্তু আমি খুব স্লো । এই পোস্টটি করতে আমার অনেক টাইম লেগেগেছিল । আর শেষের দিকে ধৈর্য ছিল না । তখন মনে হয়েছিল যেমন তেমন করে পোস্টটি শেষ হলেই বাঁচি ।
যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫৩
ল বলেছেন: পদাতিক আপনি যে ব্লগের সবাইকে খুব আপন ভাবেন আর ভালোবাসেন সেটা সুস্পষ্ট বুঝলাম।
আমার নাম দেখে মন ভালো হয়ে গেলো তাও আবার গুরু ঠাকুর মাহমুদের সাথে -যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর তাতে আমরা--
ভ্রমণ নিয়ে বিখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক মার্ক টোয়েন বলেছেন ‘আজ থেকে বিশ বছর পর আপনি এই ভেবে হতাশ হবেন যে,আপনার পক্ষে যা যা করা সম্ভব ছিল তা করতে পারেননি। তাই নিরাপদ আবাস ছেড়ে বেরিয়ে পড়ুন। আবিষ্কারের জন্য যাত্রা করুন,স্বপ্ন দেখুন আর শেষমেশ আবিষ্কার করুন’।
‘ভ্রমণ মানুষকে বিনয়ী করে তোলে। সে জানতে পারে দুনিয়ার তুলনায় সে কত ক্ষুদ্র।’
ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ল' ভাই ,
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই যদি মার্ক টোয়েনের কথা দিয়ে ব্লগিং শুরু করতে হয় তাহলে এর চেয়ে ভালো কিছু বোধ হয় আর হতে পারে না। অসম্ভব মুগ্ধ হলাম মার্ক টোয়েনের ভ্রমণ সম্পর্কে মন্তব্যটি শুনে । সত্যিই যেন মন্তব্যটি আমার হৃদয়ের গহীনে প্রবেশ করলো । অস্বীকার করব না যে এ কথা শোনার পরে আমার আরো বেশি বেশি করে ভ্রমণ করতে ইচ্ছে হচ্ছে।
প্রথম কমেন্টে আপনি নিজেকে না খুঁজে পাওয়ার আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম । আখেনাটেন ভাইও প্রথমে খুঁজে পাননি। যাই হোক আপনাদের বাদ দিয়ে কখনো আমার টিম হতে পারে না।
একেবারে শেষে একটি অসাধারণ কথা বলেছেন ,'
" ভ্রমণ মানুষকে বিনয়ী করে তোলে । সে জানতে পারে দুনিয়ার তুলনায় সে কত ক্ষুদ্র ।" আহা! এমন মর্মকথা যদি আমাদের সবাই অন্তরে একবার বাজে তাহলে আমরা নিজেদেরকে নতুন গুরু খুজে পাব।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। সাথে সাথে আপনার জন্য রইল আমার প্রান ভরা ভালবাসা ও শুভেচ্ছা ।
৪৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
আরোগ্য বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কী
করিব ভেবে না পাই,
বিগত আধ ঘন্টা ধরে,
কী লিখবো আমি সেটা,
ভেবে পাইনা জেনে।
অনেক ভেবে যেটা আমি,
পেয়েছি অবশেষে,
কিন্তু বচনের অযোগ্য যে,
শরম লাগি মনে।
ভাবিলাম কবির তরে,
মুরিদ যদি হই,
আজ কিছু না দিলেও
সেদিন সনেটি লিখবই।
সনেট কবির কবিতার মন্তব্যে প্রিয় পদাতিক ভাইয়ের এই সুন্দর কবিতাটি পেলাম।
আমিতে দুই লাইন আশা করতেই পারি। মাত্র দুই লাইন।
পদাতিক ভাই পোস্ট প্রিয়তে নিতে ভুলিনি।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা । আপনি সেটা খুঁজে বার করেছেন । আমি বিস্মিত হলাম আপনার আন্তরিকতা , প্রাণ স্বচ্ছলতা ও কিছু আদায় করার নিষ্ঠা দেখে। আমি কথা দিচ্ছি, আজকালের মধ্যে আমার নতুন পোস্টে আপনার জন্য দু লাইনের একটি কবিতা থাকবেই থাকবে । আপনি আমাকে কবি না বানিয়ে ছাড়বেন না বুঝতে পারছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় আরোগ্য ভাইকে ।
৪৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
জাহিদ অনিক বলেছেন: আচ্ছা কোনটি পুত্র আর কোনটি কলিগ-পুত্র? কাউবয় হ্যাট পড়া ভাতিজা মেঘ?
নামটি বেশ চমৎকার, কবিতার মত।
গুঞ্জন নামটিও বেশ সুন্দর, কানে বাজে।
একজন ব্লগার সবসময়েই একজন ব্লগার। আপনার এই লেখাটির তাতপর্য অনেক বেশী। আপনি বেড়াতে গিয়ে ব্লগারদের নিয়েই ভেবেছেন আক্ষরিক অর্থেই, লিখেছেন মনে মনে আমাদের নিয়ে হাজার হাজার শব্দ, সমুদ্র সেঁচে কুড়িয়ে এনেছেন অজুত হাজার শব্দ। তার থেকে মাত্র কয়েকটা শব্দই এখানে লিখেছেন।
আমি আপ্লূত পড়তে পেরে।
আপনি ব্লগের প্রতি কতটা ডেডেকেটেড এবং ব্লগারদের নিয়ে কতটা ভাবেন সেটা এই লেখায় প্রকাশ পেলো।
শুভেচ্ছা ব্রাদার ! কৃতজ্ঞতা ও অশেষ ধন্যবাদ।
লেখাটি অজানা কারনে প্রিয়তে রাখলাম।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই,
আমি সেই গতকাল থেকে ওয়েট করছিলাম কখন আপনি আসবেন। অবশেষে আপনার দেখা পেয়ে আনন্দিত হলাম। সঙ্গে এমন আন্তরিক কমেন্ট মুগ্ধ হওয়া স্বাভাবিক। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন কাউবয় হ্যাট পরা ছবিটি মেঘের,আর তার পিছনে ক্যাপ পরিহিত কলিগ পুত্র গুঞ্জন ।একজন ব্লগার সব সময় একজন ব্লগার, তাই তিনি যেখানেই যান যেখানেই বাড়ির সঙ্গে ব্লগীয় চিন্তা করবেন এটাই স্বাভাবিক । হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন কিন্তু বাড়ির লোক তো বোঝেনা । সমস্যায় পড়তে হয় পড়তে হয় প্রতি পদে পদে। সে ক্ষেত্রে বরং ব্লগিং করাটা যেন লুকিয়ে প্রেম করার সমান হয়ে দাঁড়ায়। কি আর করা যাবে , অশান্তির চেয়ে এটাই বরং শ্রেষ্ঠ পন্থা লুকিয়ে চুকিয়ে ব্লগিং করা। পোস্টটি লাইক করাতে ও প্রিয়তে নেওয়াতে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম । বিনিময় আপনার জন্য রইল আমার প্রাণ ভরা ভালোবাসা ও অনিঃশেষ শুভকামনা । ।
৪৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আমি এখনো কারো সাথে দেখা করতে পারলাম না ।
দুঃখ আর দুঃখ ।
আড্ডা দেয়ার ইচ্ছেটা এখনো পূরন হলো না ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা , প্রিয় অপু ভাই বড্ড দেরি হয়ে গেল । এবার আর কিছু করা গেল না । তবে আশা করি পরের বার আপনাকে দলে পাবই পাব। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সাথে সাথে আপনাকে জানিয়ে রাখি ' মরীচিকা ' আমার একটি সিরিজ চলছে। যদি সময় পান তাহলে মরিচিকা পড়ার অনুরোধ রইল। খুব শীঘ্রই মরীচিকার পরবর্তী পর্ব প্রকাশিত হবে। আপনাকে পড়ার আমন্ত্রণ রইল । আমি অধীর আগ্রহে আপনার জন্য অপেক্ষা করবো। ।
শুভ কামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
৪৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: অবশ্যই পড়ব ।
কিন্তু কবে কিভাবে আপনারা প্ল্যান করেন টের ই তো পাই না ।
ভাবছি ব্লগে এবার নিয়মিত সবার উপর নজরদারী বাড়াবো ।
সামু তো মেসেজের সিস্টেম ও রাখে নাই । কষ্ট ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
আপনি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমার পোস্টগুলো পড়বেন জেনে আমি আনন্দ পেলাম । তবে ঘুরতে যাওয়ার জন্য আলাদাভাবে প্লান আমরা করিনি। হঠাৎ হয়ে গেছে এই আর কি । আপনাকে এবারে নিতে না পেরে আমরা দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী । আগামীবার আপনাকে পেয়ে আমরা আনন্দিত হবো। আপনার সঙ্গে সহমত যে ব্লগে সবার পোস্টে নিয়মিত নজর না দিলে নিজেকে খুব বিষন্ন লাগে ।
হ্যাঁ ঠিকই ,সামুতে তো মেসেজ সিস্টেম নেই ,কি আর করা যাবে।
অফুরান শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন ।
৪৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
মাহের ইসলাম বলেছেন: হঠাৎ ব্যস্ততায় সবাইকে মিস করছিলাম।
এসে দেখি, আপনি সবাইকে জড়ো করে ফেলছেন।
সমুদ্র দর্শনের এমন বিরল অভিজ্ঞতা আর কখনো হবে বলে মনে হয় না।
শুভ কামনা রইল।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বহুদিন পরে প্রিয় মাহের ভাইকে পেয়ে খুশি হলাম। । সত্যি কত দিন আপনার সঙ্গে কথাবার্তা হয় না। না দিচ্ছেন পোস্ট অথবা আমাদের পোস্টে কমেন্ট। আশা করি আপনার ব্যস্ততা এখন একটু কমেছে । ব্যক্তিগত ভাবে আমি আপনাকে খুব মিস করেছি , এ এক্কেবারে অন্তরের কথা জানিয়ে দিলাম।
পোস্ট প্রসঙ্গে , হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন আমরা সবাই মিলে একটা গেট টুগেদারের ব্যবস্থা করেছিলাম । আপনি নিজেও আছেন আমাদের সেই জমায়েতে। আজ আপনাকে পেয়ে আমি দারুন খুসি।
শুভকামনা ভালোবাসা নিয়েন।
৪৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অসম্ভব টারজান এখন সাধু হইয়া গিয়াছে ! পাঁঠাদের ইয়েই নামাইতেছে না, আপনার পশ্চাৎদেশে আঘাত করার প্রশ্নই আসে না ! আর কখনো ভুল স্বপ্ন দেখিলে শাইয়ানরে দিয়া মামলা করামু কিন্তুক ! হু !
যাহা হউক , কলিঙ্গ দেখিয়া ভাবিয়াছিলাম , ইহা আবার কাহার ইয়ে , পরে দেখিলাম ইহা সেই ঐতিহাসিক জায়গা !
ভ্রমণের চেয়ে লেখাই মজার হইয়াছে !
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে দেখা পেলাম প্রিয় টারজেন ভাইয়ের। তবে আশঙ্কায় একটা ছিলাম যে পশ্চাদ্দেশে ঘা পরে কি না । এ যাত্রায় ফাঁড়া কেটে গেছে দেখে আনন্দ পেলাম। আর ভুল স্বপ্ন যদি বা দেখি তার জন্য যদি মামলা করেন সেজন্য প্রয়োজনে মামলা খরচের টাকাও আমি দিতে রাজি আছি । হা হা হা।
কলিঙ্গ দেখে ভয় পেয়েছিলেন - না সে রকম কোনো ভয়-ভীতি জায়গা নয়। এটা ঐতিহাসিক স্থান কলিঙ্গ।
ভ্রমণের চেয়ে লেখাতে মজা পেয়েছেন দেখে আমিও আনন্দিত মুগ্ধ।
অনিঃশেষ শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় টারজান ভাইকে।
৫০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ইহা কেমনি চক্ষুর আড়াল হয়ে ছিল.... ফ্যান্টাসি গল্প.... ব্লগারদের নিয়ে সমুদ্র পাড়ে যেভাবে জড়ো করলেন কল্পনার মানসে। ঠিক তেমনি বাস্তবতার নিরিখে জড়ো হওয়ার স্বপ্ন দেখি।
আপনার রাজপুত্র মেঘ আর আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
একুশতম লাইক.....
ছবিগুলোর জন্য +++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অবশেষে আপনার দেখা পেলাম। ব্লগারদের নিয়ে সমুদ্রপাড়ের জড়ো করেছি , কিন্তু আপনি যে টিমে নেই । হা হা হা । । যাক তাহলে বাস্তবে সাক্ষাতে অপেক্ষায় রইলাম .......
মেঘ রাজপুত্র হবে কি করে মেঘের পাপা তো রাজা নন। নিতান্ত ছাপোষা মানুষ। তবে বাবার ছেলে মিলে শুভকামনা গ্রহণ করলাম।।
21 তম লাইকের জন্য ও পোস্টে এতগুলো প্লাস পেয়ে অভিভূত অনুপ্রাণিত কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় ভাইকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৫১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কোন এক অজ্ঞাত কারণে, পোষ্টটি মিস হয়ে গিয়েছিলো.....
পরে সময় দেখে দেখলাম-- ঐ সময় আমি ব্লগে বেশি অ্যাক্টিভ ছিলাম না।
লেখাটি পরে খুব মজা পেয়েছি দাদা, আমার বড় ভাই বর্তমানে দার্জিলিং হয়ে ডুয়ার্সের জঙ্গলে যাচ্ছে...
কয়েকবছর পরে আমিও আসবো, তখন আপনার সাথে সত্যি সত্যি দেখা করবো
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের ছোট্ট প্রান্ত,
তোমার আগমন মানে আমার কাছে আলাদা ভালোলাগা ও ভালোবাসা । পোস্ট মিস হতেই পারে , যার উপর তুমি এখন পড়াশোনার মধ্যে আছো । কাজেই পরে বা সময়মত পোস্ট পড়াটাই কাম্য । লেখাটি পড়ে তুমি খুব মজা পেয়েছ শুনে আমিও খুব আনন্দ পেলাম। তোমার বড় ভাই এখন ডুয়ার্সে আছে ,যদি এবার কলকাতায় আসে বা তুমি কখনো কলকাতায় আস, অবশ্যই আমাকে বলবে আমি তোমাকে নিয়ে আসব। সরাসরি সাক্ষাৎ হলে দারুন মজা হবে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
৫২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১০
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আমি নাই
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পবিত্রভাই ,
আন্তরিক ভাবে দুঃখিত আপনাকে না পেয়ে । তবে আপনি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন যে । আশাকরি পরের বার আপনাকে পাব।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা রইল।
৫৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখায় ও ছবিগুলোয় মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুরভাই,
লেখা ও ছবিতে মুগ্ধ হাওয়াই আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৫৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই কবি জাহিদ অনিক এর নামসহ তার সেই বিখ্যাত উক্তিটি পোস্টে উদ্ধৃত করায় খুশী হয়েছিলাম। পরে দেখি মনিরা সুলতানার নামও এসেছে। তারপর... ওমা, একি! দেখি একে একে আমাদের সবার নামই আপনার লেখায় উঠে এসেছে। নিজের নামটি দেখে আর সবার মতই প্রীত হয়েছি। ব্লগ এবং ব্লগারদের প্রতি আপনার দরদ, ডেডিকেশন এবং কমিটমেন্ট লেখায় উজ্জ্বলভাবে ফুটে উঠেছে।
গোমরা মুখ হয়ে বসে থাকার কারণ হিসেবে যে ব্যাখ্যাটি দিয়েছেন, সেটাও ভাল লেগেছে। বুদ্ধদেব বসু এর সেই চিলকায় সকাল কবিতাটি মন্তব্যে উদ্ধৃত করার জন্য মনিরা সুলতানা কে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ। কবিতাটি অসাধারণ!
ভাতিজা দু'জনের ছবি খুব সুন্দর হয়েছে। তাদের চেহারায় তাদের বুদ্ধিমত্তার প্রতিফলন দেখা যায়। আর প্রাকৃতিক দৃশ্যের কয়েকটি ছবি খুবই সুন্দর হয়েছে।
সব মিলিয়ে একটি অনবদ্য পোস্ট। পোস্টে প্লাস + +।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এক্সপেক্টেড স্যার,
আপনার কমেন্ট মানে পোস্ট সম্পর্কে একটা চমৎকার রিভিউ।কোন ধন্যবাদই যথেষ্ট নয় এমন চমৎকার মন্তব্যের জন্য। তবে একটা বিষয় লক্ষণীয় আমার ক্ষেত্রে নৈশ প্রহরীর মত প্রত্যেকটি পোস্টের শেষে আপনার আগমন ও কমেন্ট আমার সন্তোষ প্রাপ্তিকে পরিপূর্ণতা দেয়। আমি অপেক্ষায় থাকি আপনার এমন কমেন্টের। যে কমেন্ট আমাকে পরিতৃপ্তি দেয়।
ভাতিজা দুজনের ছবি সুন্দর মনে হওয়াতে ও তাদের চোখেমুখে বুদ্ধিদীপ্তের প্রতিফলন অনুভূত হওয়াতে আনন্দ পেলাম। আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
সবমিলিয়ে পোস্টটি অনবদ্য মনে হওয়াতে অনুপ্রাণিত হলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
নজসু বলেছেন: চোখ বুলিয়ে গেলাম যে আমি আছি কিনা।
আছি। আছি ।। আছি।।
পোষ্ট পাঠ করে আবার কথা হবে।