নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
অত্যন্ত ভদ্র নিরীহ মানুষ রমেনদা বরাবরই মাথা নিচু করে কথা বলে । আমি ওনাকে কোনদিন কারো মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে দেখিনি । কিন্তু আজ রমেনদাকে প্রথম আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে দেখলাম । যে দৃষ্টিতে যেন দ্যুতি ঠিকরে বেরহচ্ছিল। ছিল একটি জিজ্ঞাসাও।আর ছিল একটি বিরাট বিশ্বাসের আবেদনও। শান্ত করুণ স্বরে বলল,
-মাস্টারদা আপনাকে বলবো বলেই আমি আজ বড় আশা নিয়ে এসেছি। যে বছর ডায়রিয়ায় আমার বউটা মারা গেল, তার আগ পর্যন্ত আমিও গ্রামের সুবল, সুখেনদের সঙ্গে সারাক্ষণ মদ খেয়ে পড়ে থাকতাম। বউটা আমার বড্ড ভালো ছিল দাদা । সারাদিন জঙ্গলে কাঠ কেটে সপ্তাহে দুদিন হাটে তুলত । এ তল্লাটে সব মহিলারা দলবেঁধে জঙ্গলে কাঠ কাটতে যেত । আর আমরা পুরুষরা মদ খেয়ে ঘরে বসেশুয়ে কাটাতাম । সংসার নিয়ে সারাক্ষণ বউটা এ জঙ্গল সে জঙ্গল করে বেড়াতো। কিন্তু বৌটা মারা যাবার পর জগৎটা যেন বদলে গেল । বাড়িতে আমার বৃদ্ধামা আর দুটোবাচ্চা আছে । সারাক্ষণ খিদে পেয়েছে বলে পোলাদুটো জ্বালাতন করত। একদিন ছোটটাকে ধরে মারলাম বেদম। কিছুক্ষণ পরে সেটা কান্না ভুলে গেলো । ভুলে গেলো কথা বলতেও । ওর সামনে এবার আমি আমার মুখে চড় -থাপ্পড় মারতে লাগলাম । একটা দুটো করে অনেকগুলো । তবুও বাচ্চাটার মুখে আর কোন কথা বার হলো না । আমার বুড়ো মা কোথায় একটা ছিল। তাড়াতাড়ি ছুটে এসে ছেলেটাকে কোলে নিয়ে আমাকে শাপ-শাপান্ত করতে লাগল। বাপ হয়ে সন্তানের মুখে খাবার দিতে পারি না ,উল্টে মারধর করি বলে অভিশাপ দিতে লাগলো । বড় ছেলেটা সারাক্ষণ আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল। অনেক পরে যখন ঘোর কেটে গেল তখন বুঝতে পেরেছিলাম সেদিন কত বড় ভুল করেছি। বিকালে জঙ্গলে গিয়ে কিছু পিঁপড়ের ডিম নিয়ে আসলে তা খেয়ে রাতে ওরা ঘুমিয়ে পড়ে ।
সে রাতে আর ঘুম আসেনি । বউ মরে গিয়ে যত ব্যথা পেয়েছিলাম,তার চেয়ে অনেক গুণ বেশি দুশ্চিন্তায় পরলাম সংসার টানবো কি করে -একথা ভেবে । অনেক বছর আগে এ বাবুর বাবা যখন ছিলেন তখন একবার কাজে এসেছিলাম । বাবুদের বিরাট বাগান বাড়িতে কাজ করতাম ।পরে বিয়ে-শাদী করার জন্য সেই যে চলে গেলাম,তারপর দীর্ঘদিন কোন যোগাযোগ ছিল না। যাই হোক শহরে কাজে যাচ্ছি বলে মাকে বলে পরের দিন সকালে বার হলাম । এসে দেখলাম বাবু স্কুল বানিয়েছেন । এখন অবশ্য বড়বাবু নেই। তবে ছোট বাবুকে একবার বলতেই উনি চিনে ফেললেন। আমাকে পেয়ে খুব খুশি হয়ে সঙ্গে সঙ্গে আমাকে কিচেনে কাজে লাগিয়ে দিলেন। সেই দিন থেকে আমার বোর্ডিংয়ে থাকা।
বোডিংএ আসার পরে মনে হতো এমন মন্দিরে যদি পোলাদুটিকে নিয়ে আসতে পারতাম, তাহলে বাবু হয়তো ওদের দুই ভাইয়ের নিখরচায় পড়াশোনার ব্যবস্থা করবেন । দেশে গিয়ে মাকে বলতে, মা ওদের ছাড়তে রাজি হলো না । মাকে রাজি করানোর জন্য ঠিক করলাম নিজে যদি কিছুটা লেখাপড়া শিখি তাহলে মা হয়ত ওদেরকে আমার কাছে ছাড়তে রাজি হবে। কিন্তু আমি তো বুড়ো ছাত্র। কে আর এই বয়সে আমাকে পড়াতে রাজি হবেন । মনের কথা একদিন বাবুকে প্রকাশ করতে ,বাবু এক কথায় রাজি হয়ে গেলেন । তবে স্কুলে শিক্ষক মশাইরা কাজে ব্যস্ত থাকায় কোনো একজনের উপর বাড়তি দায়িত্ব না দিতে বাবু নিজেই আমাকে পড়ানোর দায়িত্ব নিলেন । তারপর থেকে সপ্তাহে তিন দিন বিকালে বাবু এক ঘন্টা ধরে আমাকে পড়ান।
-কিন্তু তোমার দেওয়াল লিখনগুলি কোন ভাষায় লেখা তাহলে?
-দাদা, ও গুলির সাদরি ভাষায় লেখা, কিন্তু অলচিকি লিপিতে।
-ও আচ্ছা! সেবার তো বেশ কয়েকজন আদিবাসী ছাত্র অলচিকি অলচিকি বললেও শেষ পর্যন্ত বলেছিল ,স্যার ওগুলি অন্য কোন ভাষাতে লেখা হতে পারে।
-হ্যাঁ মাস্টারদা, আসলে ওগুলি যাতে শুধু একজন পড়তে পারে , সেটা ভেবেই আমি ওই পন্থা নিয়েছিলাম।
-কিন্তু রমেনদা বৌদি তো মারা গেছে, তাহলে তোমার প্রেম বিষয়ক দেওয়াল লিখন গুলো কার জন্য?
-হ্যাঁ বলছি , আমি এখানে আসার সম্ভবত বছরখান পরে মিলিদিদিমণি এখানে আসেন । মিলিদিদিমণি আমাদের স্বজাত হওয়ায় প্রথম দিন থেকে উনাকে একটু আলাদা ভালো লাগতো । কিন্তু কিভাবে বা কেনইবা এমন বয়সে উনি এখানে এলেন সেটা জানার প্রবল আগ্রহ চেপে বসে। আকার-ইঙ্গিতে প্রথম দিকে বেশ কয়েকবার বোঝানোর চেষ্টা করলেও দেখতাম উনি প্রচণ্ড গুটিয়ে থাকেন। মমতামাসি ছাড়া আর কারও সঙ্গে তেমন কথা বলতে দেখতাম না ।পরে অবশ্য সবার সঙ্গে ওনার আলাপচারিতা চোখে পড়েছে । তবে আপনি আসার পরে মিলি দিদিমণিকে আবার ঘোমটা পড়ে থাকতে দেখেছি। আপনার অসাক্ষাতে অবশ্য আগের মতই থাকেন । তবুও পাশ থেকে মনে হয়েছে আপনি আসার পর যেন উনি আরো একটু গুটিয়ে গেছেন । চলাফেরা করেন যন্ত্রের মত। জানিনা আপনার মধ্যে উনি কি দেখেছেন । তবে উনার সার্বিক পরিবর্তনটি কিন্তু আমার চোখে পড়েছে। যাইহোক দাদা, সরাসরি কোনো উত্তর না পেয়ে আমি দেওয়াল লিখনের রাস্তা অনুসরণ করি। রাতে সব গেট বন্ধ করা ও তালা দেওয়ার কাজটি আমিই করি । আর এই সময়টি ছিল দেওয়াল লিখনের আমার আদর্শ সময় । একদিন দিদিমনি দেখেও ফেলেছিলেন। কিন্তু কি লিখছি?কেন লিখছি? এসব নিয়ে উনি কোন প্রশ্ন করেননি । ওনার এই নির্লীপ্ত আচরণে বরং না দমে উনি দেখছেন বা পরে দেখবেন ভেবে আমি আরো আগ্রহে লেখা চালিয়ে যেতাম । আজও মানুষটার সেই একই নির্লিপ্তততা । এজন্যই মাস্টারদা আজ আমি আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থী ।
-রমেনদা ,আমাকে একটু সময় দাও । দেখি আমি তোমার জন্য কিছু করতে পারি কিনা ।
রমেনদার অভিযোগের সুরে সাহায্য প্রার্থনার পরে আমার মনোজগৎএ একটা বিরাট পরিবর্তন চলে আসে। নিজের মনোকষ্ট কোন অবস্থাতেই ধরা দেব না বলে ঠিক করলেও ডাইনিং রুমে বসে ওদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কেমন যেন আড়ষ্ঠতা চলে আসতো । ভোকাল যন্ত্র বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছিল । নিতান্ত দু একটি কথা ও বোকার মতো একটু হাসি বিনিময় করে আমি স্থান ত্যাগ করতাম । তখন আমার হাতে বরং বেশ সময় । পূর্বের ন্যায় আবার প্রতিযোগিতামূলক পড়াশুনো শুরু করার চেষ্টা করলাম । কিন্তু শুরু করা বললেই তো আর শুরু করা যায় না
। সারাদিন স্কুল, সন্ধ্যাবেলা কোচিং প্রভৃতি সামলিয়ে যেটুকু সময় হাতে পাই তাতে বই সামনে নিয়ে ভাবতে ভাবতেই সময় চলে যেত ।
এ রকমই এক সন্ধ্যে বেলা সবে টিফিন করতে বসেছি এমন সময় হঠাৎ করে সবাইকে খাবার দাবার ফেলে ছাত্রী হোস্টেলের দিকে ছুটে যেতে দেখলাম । এমনিতেই ছাত্রী হোস্টেলের দিকে ছেলেদের যাওয়া কঠোরভাবে নিষেধ । কিন্তু এই সময়ে সকলে যেন সে কথা ভুলে গেল । ছাত্র- ছাত্রী থেকে শুরু করে দু একজন টিচার ও ডাইনিং রুমের স্টাফ সকলেই যে যার মত ছুটছে ওদিকে । আমিও খাবার ফেলে এক-পা দু-পা করে এগোতে লাগলাম । ক্রমশ হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে গেলাম জটলা স্থানে । কয়েকজন দিদিমণির সঙ্গে দেখলাম মান্নাবাবু ছাত্রদেরকে জায়গাটি বড় করার কথা বলছেন । এর মধ্যে হঠাৎ করে দেখলাম মান্নাবাবু কয়েকজনের দিকে তেড়ে যেতেই ছাত্ররা পড়িমড়ি দিল ছুট। অমনি জায়গাটি বেশ বড় হয়ে গেল । আমারও চোখ পড়তেই দেখলাম সবাই পাঁজাকোলা করে শেফালীম্যাডামকে বারান্দার দিকে নিয়ে যাচ্ছেন । আমি চমকে উঠলাম এবং কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম । বারান্দার একটি বেঞ্চে উনাকে শুয়ে দিয়ে উপস্থিত কয়েকজন দিদিমণি ওনার মাথায় জল দেওয়া শুরু করলেন । চোখে মুখে জলের ঝাপটাও দিচ্ছেন দিদিমণিরা । কিছুক্ষনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট সাহেব ছুটে এলেন । উনি রমেনদাকে বাজারে ডাক্তার ডাকতে পাঠালেন । আমি পাশে দাঁড়িয়ে অসহায় ভাবে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছিলাম । ডাক্তার তখনও আসেনি ,ক্রমাগত জলের ঝাপটায় এক সময় ম্যাডাম চোখ খুলতেই,মুখে বিড়বিড় করে কি সব বললেন । সেটা অবশ্য আমার কান পর্যন্ত এসে পৌঁছালো না । যাই হোক শেফালী ম্যাডামের চোখ খোলার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত ছাত্রছাত্রীরা আনন্দে চিৎকার করে উঠল।এবার ম্যাডামকে একটু লজ্জিত হতে দেখলাম । নিজেই বললেন,
-একটু আগে বাড়ি থেকে ফোন এসেছিল । বাবা আবার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ,এটা শুনে নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনি ।
প্রেসিডেন্ট সাহেব শুনে চমকে উঠলেন !
- বলেন কি! আপনার বাবা অসুস্থ ! কি হয়েছে ওনার?
-বাবার একবার হার্টঅ্যাটাক হয়ে গেছে । তখন একটি মেজর সার্জারিও হয়ে গেছে । তার উপরে আজ আবার একই ঘটনা ।
-আপনি কি এই অবস্থায় বাড়ি যেতে চান?
-যেতে পারলে তো খুব ভালো হতো । কিন্তু এই অসময়ে একাকি এখান থেকে যাবোই বা কেমন করে?
-আমি যদি ব্যবস্থা করে দিই ...
-ঠিক আছে, স্যার । তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাকে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিন ,প্লিজ। মা একাকি আছে, কি যে করছে বুঝতে পারছি না।
প্রেসিডেন্ট সাহেব ওখানে দাঁড়িয়েই একজন ড্রাইভারকে ফোন করে গাড়ি আনালেন । পরে উনি আবার বললেন,
-তবে ম্যাডাম আপনাকে তো আমি একাকি ছাড়তে পারব না। দিদিমণিরা আপনারা কেউ উনার সঙ্গে একটু যাবেন?
সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশটি অদ্ভুত রকমের শান্ত হয়ে গেল । কয়েকজন দিদিমণি সরাসরি প্রেসিডেন্ট সাহেবকে উনাদের সমস্যার কথা জানালেন । একজন আবার নিজের অক্ষমতা জানিয়ে পরামর্শ দিলেন,
-স্যার, রাত ক্রমশ বাড়ছে । এখন শেফালীম্যাডামের সঙ্গে আমাদের কাউকে না পাঠিয়ে বরং আপনি মাস্টারমশাইদের মধ্য থেকে কাউকে যদি পাঠাতে পারেন সেটি বোধহয় বেশি ভালো হয় । কারণ দুটি মেয়ের নিরাপত্তাজনিত বিষয় এর সঙ্গে জড়িত।
-ধন্যবাদ মিস কাকলী।আপনি ভালো একটি পরামর্শ দিয়েছেন।
এমন সময় প্রেসিডেন্ট সাহেব ঘাড় ঘুরিয়ে উপস্থিত শিক্ষকদের দিকে তাকালেন ।
চলবে.....
বিশেষ দ্রষ্টব্য:-ব্লগে আখেনাটেন ভাইয়ের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে আজকের পোস্টটি আমাদের সবার প্রিয় আখেনাটেন ভাইকে উৎসর্গ করলাম ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পোষ্টের প্রথম কমেন্ট মানে আলাদা ভালো লাগা, ধন্যবাদ প্রিয় মামুন ভাই। পোস্ট ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম । আবারো ধন্যবাদ । আগামীতে এভাবে পাশে পাবো আশা করি ।
শুভ কামনা জানবেন।
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
হাবিব বলেছেন:
সাদরি ভাষা ও অলচিকি লিপি আমার আগে জানা ছিলো না আপনার পোস্ট দেখে গুগলে সার্চ দিয়ে জানলাম...........
অলচিকি বা অলসেমেট(ᱚᱞ ᱪᱤᱠᱤ) লিপি, (সাঁওতালি: অল 'লেখা', সেমেট' 'পড়া' এছাড়া সাঁওতালি লিপি ও অল বর্ণমালা নামেও পরিচিত যা রঘুনাথ মুর্মূ ১৯২৫ সালে সাঁওতালি ভাষাকে লিখিত রূপ দেওয়ার জন্য উদ্ভবন করেন। এর পূর্বে, সাঁওতালি ভাষা ল্যাটিন, দেবনাগরী ও বাংলা লিপিতে লেখা হত।
সমতলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তাগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখি, উত্তরবঙ্গের ওঁরাও সম্প্রদায় কুরুখ ভাষা ও সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী অঞ্চলের ওঁরাওরা সাদরি ভাষা ব্যবহার করে। যারা কুরুখভাষী, তারা সাদরি ভাষায় কথা বলতে পারলেও সব সাদরিভাষী কিন্তু কুরুখ ভাষা জানে না। অন্যদিকে, মুন্ডারাও সাদরি ভাষায় কথা বলে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিব ভাই ,
বাহ! চমৎকার। আপনার কমেন্ট আমার পোস্টটিকে পূর্ণতা প্রাপ্তি দিল। গুগল সার্চ করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের ভাষা সম্পর্কে তথ্য অনুসন্ধান করে যেভাবে কমেন্ট করলেন তা কথায় অভূতপূর্ব। আপনার কমেন্টের গুণে ও পোস্টটিকে like' করাতে অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হলাম । অত্যন্ত ধন্য বোধ করছি নিজেকে । অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভকামনা ও বিমুগ্ধতা প্রিয় হাবিব ভাইকে।
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মরীচিকা প্রথম তিন, চার পর্ব পর্যন্ত পড়া হয়েছে আর আজকে পড়লাম....
শুভ কামনা রইল দাদা।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কতদিন পরে প্রিয় কবি ,কবীরভাইকে পেলাম । আশাকরি ভাইয়ের ব্যস্ততা এই মুহুর্তে একটু কমেছে । আপনি দৈনন্দিন ব্যস্ততার মধ্যেও তিন চারটি পর্ব পড়েছেন জেনে আনন্দ পেলাম । আশা করব পরে সময় পেয়ে বাকিগুলোও পড়বেন এবং সুচিন্তিত মন্তব্য করবেন ।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম । প্রতি উত্তরে আপনার জন্য রইল আমার অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা ।।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
আরোগ্য বলেছেন: গল্পটিতে ভালোলাগার পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে। চিত্র খুবই ভাল লাগলো। শেফালি ম্যাডামের আরোগ্য কামনা করছি।
মরীচিকা ৯ এর জন্য প্রিয় ভাইকে শুভ কামনা জানাই
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই,
গল্পটিতে ভালো লাগার পরিমাণ বাড়ছে জেনে আনন্দ পেলাম। শেফালী ম্যাডামের আরোগ্য কামনা তো একমাত্র আরোগ্যভাই ই করতে পারে। হা হা হা । মরীচিকা -৯ এর জন্য ভাইটি সঙ্গে থাকায় আবার আনন্দিত, অশেষ ধন্যবাদ।
শুভকামনা ভালোবাসা প্রিয় ভাইটিকে।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নজসু বলেছেন: হাজিরা দিয়ে গেলাম।
আসছি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা হা । হাজিরা দেয়া হলো, কিন্তু পড়া হয়নি । পরে কিন্তু পড়া ধরবো ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ভাইকে ।
৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,
পোস্টটি র পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম । আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার সাবলীল ভাবে লিখেছেন , অনেক ভাল লাগল পড়তে , আগামি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,
আপনি আগের পর্বগুলো পড়েছেন কিনা জানিনা কিন্তু 'প্রজন্মতে ' প্রথম কমেন্ট করেছিলেন । তারপর দীর্ঘদিন পরে আজ আপনার কমেন্ট পেলাম । আনন্দ পেলাম আপনার দ্বিতীয়বার আমার কোন পোস্টে কমেন্ট পেয়ে। আশা করি আগামীতেও এভাবে পাশে পাবো।
আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম ,ধন্যবাদ জানবেন ।
শুভকামনা রইল।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: শুভ কামনা প্রতি দিন। ভালো থাকুন সব সময়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ফিরোজ ভাই,
পোষ্টির পাঠ ও কমেন্টে আনন্দ পেলাম । শুভ কামনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
প্রতিমন্তব্যে আপনার জন্য ও রইলো অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও ভালবাসা ।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
ল বলেছেন: সাদরি ভাষা---জীবনের প্রয়োজনেই নয়, ভাষার জন্য রক্ত দেওয়া এই দেশে আদিবাসীদের ভাষাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে মাতৃভাষায় শিক্ষার সরকারি উদ্যোগের অভাব আর বাংলা ভাষার জাঁতাকলে। ফলে ভাষার দেশেই আজ বিপন্ন আদিবাসীদের মাতৃভাষা। এ যেন প্রদীপের নিচের কালো অন্ধকার।
রক্ত দিয়ে মাতৃভাষা বাংলা টিকিয়ে রাখার গৌরবময় ইতিহাসের চেতনাই শুধু নয়, এ দেশে সমানভাবে বেঁচে থাকুক আদিবাসীদের মাতৃভাষাগুলো।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
আপনার অসম্ভব সুন্দর মন্তব্যের প্রকৃত হলাম। ঠিকই আদিবাসীদের ভাষাগুলো ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে । " মাতৃভাষা শিক্ষার সরকারি উদ্যোগের অভাব আর বাংলা ভাষার বাংলা ভাষার যাঁতাকলে। ফলে ভাষার দেশেই আজ বিপন্ন আদিবাসীদের মাতৃভাষা। এ যেন প্রদীপের নিচে কালো অন্ধকার । " আবার বলছি অসাধারণ সুন্দর মন্তব্যে দারুন অনুপ্রেরনা পেলাম। অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় কবি ভাইকে ।।
বাংলাদেশে বাংলা ভাষা ছাড়াও আরো 39 টি ভাষার খবরটি জানতে পেরে পুলকিত হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসা প্রিয় কবি ভাইকে।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার এ লেখায় যে দারুণ সব গল্প , পিছনের গল্প চলে আসছে !! চমৎকার ! একদম টানটান উত্তেজনা থাকে প্রতি পর্বের শেষে।
অসাধারণ দক্ষতায় তুলে আনছেন রমেনদা' র জীবনের গল্প সাদরি ও অলকিচি ভাষা। এবং সব কিছুর সমন্বয় সাধনে ও মুন্সিয়ানা ।
ভালোলাগা।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। লেখা দারুন হয়েছে ও কিছু নয় গল্প তুলে আনা রাতে আপনি আনন্দ পেয়েছেন জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।সাদরি ও অলচিকি ভাষাতে রমেনদার জীবনের গল্প তুল আনতে আপনার ভালো লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম ।
আগামীতেও এভাবে আপনার সুন্দর মন্তব্য পাবো আশা করি। ।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় আপুকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপুনিকে।
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা রমেনদার সাথে কিন্তু আমার মিল আছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হে হে হে হে হে। রমেনদার সঙ্গে আমার ভাইয়ের মিল দেখে বাস্তবে মুগ্ধ হলাম। উনি যেমন দেওয়ার লেখক, আমার ভাইয়ের আরেকটা পরিচয় আছে খুব ভালো ফটোগ্রাফার সঙ্গে অসাধারণ একজন জনপ্রিয় ব্লগার । এমন মনটি যেন ভাইয়ের চিরদিন থাকে ...
শুভকামনা প্রিয় ছোট ভাইকে।।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: এখন বেশ জমেছে। গল্পের নায়কের মনের অবস্থা হচ্ছে '' একেই বলে না চাইতেই জল''।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই,
সামনে নির্বাচন। আপনাদের মত কয়েকজন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের যে কতটা পোস্টে পাব তা নিয়ে খুব সংশয় ছিলাম। এমতাবস্থায় আপনাকে পেয়ে ভীষণ ভীষণ আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন , একে বলে না চাইতে জল । বোঝা যাচ্ছে আগামী পর্বে কি ঘটতে চলেছে। ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ভাইকে।
১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
নজসু বলেছেন:
আজকে আমি প্রুফ রিডার।
আড়াই নম্বর লাইনে করুণ হয়ে আছে করুন।
লিখনগুলো এক শব্দ হলে ভালো হতো না?
মিলিদিদিমনি আমাদের স্বজাত হওয়াই লাইনটিতে মিলিদিদিমনি আমাদের স্বজাত হওয়ায় হলে কেমন হতো?
মনকষ্ট নাকি মনোকষ্ট হবে? বুঝতে পারছিনা।
আরষ্টতা র না হয়ে ড় হবে কি?
পড়াশুনো শব্দটা থাকতে পারে। আমাদের এখানে পড়াশুনা কিংবা পড়াশোনা লেখা হয়।
কিছুক্ষণ শব্দটা কিছুক্ষন হয়েছে।
আপনি একাকী শব্দটা দু'জায়গায় দু'ভাবে লিখেছেন। একাকী আর একাকি।
শেষের অনুচ্ছেদে দাঁড়িয়ে বানানটায় চন্দ্রবিন্দুটা আসেনি। একই লাইনে পরক্ষণেই শব্দটা পরক্ষনেই হয়ে আছে।
আমার আজকে কাজ নাই। তাই খই ভাজছি।
যদি মন খারাপ করেন, তাহলে আমার পিঠে দু ঘা লাগিয়ে দিন।
শুধু আপনার পোষ্টে নয়; আপনার মতো যারা আমার প্রিয় ব্লগার তাদের পোষ্টে পোষ্টে যেয়ে এই পাকনামো করছি।
সুতরাং ক্ষমাপ্রার্থী প্রিয় গল্পাকার।
রমেনদার জন্য খারাপ লাগছে।
রাগী মান্না বাবুর কথা মনে পড়লো। সেই মায়াময় চোখের ছেলেটির কথা গল্পে আর আসবে কি? যে মান্না বাবুর পরিবর্তে আপনাকে নির্বাচন করেছিল।
যাই হোক, প্রিয় গল্পাকার শেফালী ম্যাডামকে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুতি নিন।
এগিয়ে চলুক মরীচিকা।
তবে একটা কথা, পর্বগুলো আসতে যদি লম্বা সময় নেয় তাহলে হয়তো আগের পর্বের কাহিনি অনেকটাই পুরাতন হয়ে যেতে পারে।
শুভকামনা।
শুভেচ্ছা।
শুভরাত্রি।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসু ভাই ,
আপনার এই সুন্দর কমেন্টের জন্য অত্যন্ত আনন্দ পেলাম। শুধু পাঠ করা নয় ,অসম্ভব ভালোবাসে না থাকলে কেউ এত খুঁটিয়ে পড়তে পারে না। আপনার ভালোবাসার গুনে আমি মুগ্ধ। আগামীতেও এভাবে আপনাকে পাশে পাবো। তবে কর্মব্যস্ত মানুষ সব সময় হাতে এমন সময় নাও থাকতে পারে। তবুও তার মধ্য দিয়ে আশা করব। সত্যি কথা বলতে কিছু সামান্য ভুল ত্রুটি পোস্টে থাকে। কিন্তু কমেন্টে কেউ যদি এরকম এডিট করে দেয়, তাহলে খুবই সুবিধা হয়।আমার ব্যস্ততা এখনো কমেনি । শুধু অনেকদিন হয়ে যাওয়ার জন্য পোস্টটি দিলাম । ভালো করে রিভাইস দেওয়ার সময় হয়ে উঠেনি। কিন্তু আপনার কমেন্টটি আমার সেই সুযোগটা করে দিল । আমি চোখ বুজিয়ে যতটা সম্ভব সংশোধন করে দিলাম।
আপনার শুভকামনা ,শুভেচ্ছা ,শুভ রাত্রি সব গ্রহণ করলাম । প্রতিউত্তরে আপনার জন্য রইল আমার বিমুগ্ধ ভালোবাসা অফুরান শুভেচ্ছা।
১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
ল বলেছেন:
প্রুফ রিডার নজসু দাওয়াত রইলো
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই ,
নজসু ভাইকে যে আমরা ছাড়বো না। তবে আপনি বলছেন যখন তাহলে কি করা যাবে ; না হয় একটু অনুরোধ করবো আপনার পাড়ায় গিয়ে প্রুফ রিডিং করার জন্য। তবে তার জন্য কিন্তু আমাদেরকে রেস্টুরেন্টে খাওয়াতে হবে। । হা হা হা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: আবার অাসব এ লেখায়.................
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেন ভাই ,
আপনার উপস্থিতিতে আনন্দ পেলাম। আবার আসবেন জেনে অপেক্ষায় রইলাম। ।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম ,কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
নীলপরি বলেছেন: অনুরোধ রেখে পরের পর্বটা পোষ্ট করার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ । এই পর্বটাও ভালো লাগলো ।
শুভকামনা
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে অশেষ ধন্যবাদ। ব্যক্তিগত কারণে একটু ব্যস্ত থাকাতে ব্লগে তেমন সময় দিতে পারেনি, যে কারনে এই পোস্টটি দিতে বেশ দেরি হল। আপনি আগামী পোষ্টের অনুরোধ রেখেছেন জেনে আমি নিজেই লজ্জিত । তবে আশা করি পোস্টটি শীঘ্রই দেব। এই পর্বটি আপনার ভালো লেগেছে ও পোস্টটিকে লাইট করাতে অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হলাম । অশেষ কৃতজ্ঞতা আপু আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৬
ওমেরা বলেছেন: এইবার কিন্ত আমি বুঝে ফেলেছি, শেফালী ম্যাডামের সাথে কে যাবে।
যাত্রা শুভ হোক কামনা রইল।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু,
হা হা হা হা হা, এবার তাহলে বুঝতে পেরেছেন যে শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে গাড়ির যাত্রী কে হবে। আপনার কথায়, যাত্রা শুভ হোক ।দেখি পরের দিকে কি আছে। আগামী পর্বে পাশে থাকার অনুরোধ করবো।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন
১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন:
# মন দিয়ে পড়লাম বরাবরের মতো এবারও খুব ভালো লাগলো, গত পর্বের চেয়ে এই পর্বটা বেশি ভালো লাগলো।
# প্রেসিডেন্ট সাহেব আপনাকেই যেতে বলবে শেফালী ম্যাডামের সাথে। যদিও আপনার মন ওনার সাথে যাওয়ার জন্য আকুপাকু করছে।
#পোস্টের জন্য শুভকামনা জানবেন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় যুক্তি দাও ভাই,
গত পর্বের চেয়ে এই পর্বটা বেশি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। কারণ সবারই লেটেস্ট এডিশনকে আরো ভালো করার লক্ষ্য থাকে।
পোস্টটি খুঁটিয়ে পড়েছেন জেনে মুগ্ধ হলাম। শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে কে যাবে সে বিষয়ে আপনার সঙ্গে আমিও একমত। তবে তবে সরাসরি বক্তা কে না বলে আমাকে বলাতে, মনে শরম লাগে বড়। লজ্জা লজ্জা লজ্জা।
পোস্টের জন্য শুভ কামনা করেছেন জেনে আনন্দিত। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার জন্য রইল আমার অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬
নীলপরি বলেছেন: আমি তো এই পর্বের কথাই বলেছি । আগের পর্বে এসে জানতে চেয়েছিলাম নতুন পর্ব কবে পাচ্ছি! তখন আপনি বললেন আপনার ব্যস্ততার কারণে দেরী হচ্ছে । তারপরেও এই পোষ্টটা তাড়াতাড়ি দেওয়ায় খুব ভালো লেগেছে । সে কথাই বলেছি ।
লজ্জিত শব্দটি বলবেন না প্লিজ ।তাহলে আমিই লজ্জায় পড়ে যাবো ।
শুভকামনা
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দুঃখিত আপু , আমার একটু বুঝতে ভুল হয়েছে। আবার এসে ভুল ভাঙ্গানোর জন্য অশেষ অশেষ ধন্যবাদ। আসলে অনেকদিন হয়ে গেলে, আমি নিজেই খুব চাপে পড়ে যাই। তখন পড়িমড়ি করে পোস্ট দিতে হয় - যে তাগিদটাও থাকে। আর আপনার কমেন্টের পরে আর একেবারেই লজ্জিত কথা বলবো না।
শুভকামনা ও ভালবাসা প্রিয়আপুকে।
২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: একটু ভিন্নধর্মী লেখা
ভালো লাগছে পড়তে
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তানজীর ভাই,
আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট , সু স্বাগতম আপনাকে। একটু ভিন্নধর্মী পোস্ট ও আপনার ভালো লাগছে জেনে আনন্দ পেলাম ।জানিনা আপনি আগের পর্বগুলো পড়েছেন কিনা, যদি না পড়ে থাকেন তাহলে আপনাকে পড়ার অনুরোধ করবো। পরের পর্বে অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম, কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
একজন বলেছেন, 'হাজিরা দিয়ে গেলাম।'
অামিও তার দলে। সময় করে পোস্ট পড়ে মন্তব্যে অাসার ইচ্ছে থাকলো। শুভকামনা।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিবভাই ,
আপনিও হাজিরার দলে, হা হা হা। যাই হোক ব্যস্ততার মধ্যেও যদি সময় পান তাহলে পোস্টটি পাঠ করবেন ও সুচিন্তিত মন্তব্য করবেন আশা করি ।
আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম । প্রতিউত্তরে আপনার জন্য রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরুজি,
এক নিশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম। আগের পর্বগুলোর মত দারুন প্রাণবন্ত আর সুখপাঠ্য। শেষের টুইস্ট তো দারুন হয়েছে। শেফালী ম্যাডামের হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া খুব রহস্যময়!! এখানে নায়কের সাথে মন লেনাদেনার কোন পূর্বাভাস আছে কিনা? জানা নেই!! তবে প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন উপস্থিত শিক্ষকদের পানে দৃষ্টিপাত করলেন তখন নিশ্চয়ই সামনে আপনি (নায়ক) উপস্থিত ছিলেন। প্রেসিডেন্টের চোখ নিশ্চয়ই প্রকৃত গাইনী ডাক্তার খুঁজে নেবে।
আর গল্পের শুরুতে রমেনদার সংসারের করুন আর হৃদয়গ্রাহী কাহিনী শুনে কষ্ট পেলাম। এত ভাল, লক্ষী আর সংসারী বউটার প্রতি উদাসীনতা দেখে কষ্ট পেলাম। মানুষ কখনো কখনো সব হারিয়ে অনুধাবন করে কি ভুল ছিল। রমেনদার বেলায়ও তাই ঘটেছিল। সাদরি ভাষা আর অলচিকি লিপি সম্বন্ধে কিছুই জানি না। তবে দেয়াল লিখনের বিষয় আর কারণটি উদঘাটন হলো অবশেষে।
এ পর্বটি আগের পর্বগুলোর চেয়ে আরো গতিশীল লাগলো। আর এ পর্বে কাহিনীর গাঁথুনী আর চরিত্রের অলঙ্করন দুর্দান্ত ছিল। গল্প এগিয়ে যাক, নতুন গল্প সংযোজন হোক। লেখকের সাথে ম্যাডামের প্রেমটা "ফেবিকলময়" হোক এই প্রত্যাশা রইলো।
প্রিয় ভাই/প্রিয় গুরুর আন্তরিক কমেন্ট আমাকে যতটুকু মুগ্ধ করে, আপনার গল্পগুলোও আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়। পরের পর্বের জন্য শুভ কামনা রইলো। ভাল থাকুন সব সময়।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব,
আপনি এক নিঃশ্বাসে পড়লেন। আগের পর্বগুলোর মত দারুন প্রাণবন্ত সুখপাঠ্য হওয়ায় আনন্দ পেলাম। শেষের টুইস্টটা আপনার দারুন লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম।
" শেফালী ম্যাডামের হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া খুব রহস্যময়!! এখানে নায়কের সঙ্গে মন লেনাদেনার কোন পূর্বাভাস আছে কিনা ? জানা নেই !! তবে প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন উপস্থিত শিক্ষকদের পানে দৃষ্টিপাত করলেন তখন নিশ্চয় সামনের নায়ক উপস্থিত ছিলেন । প্রেসিডেন্টের চোখ নিশ্চয় প্রকৃত গাইনি ডাক্তার খুঁজে নেবে। " হা হা হা।
এ পর্বটি আগের পর্বগুলো তুলনা হয় গতিশীল লাগাতে কাহিনীর গাঁথুনি আর চরিত্রের অলংকরণ দুর্দান্ত মনে হওয়াতে পুলকিত হলাম।। ফেবিকলময় কি একটা কথা বললেন যেন শরম লাগে। লজ্জা লজ্জা।
রমেনদার সংসারের করুণ অবস্থা আর হৃদয়গ্রাহী কাহিনী শুনে কষ্ট পেলেন জেনে আমি নিজেও বিষন্ন । কিন্তু প্রকৃত বাস্তব তাকে অস্বীকার করে কি করে!!
যাই হোক প্রিয় গুরুদেব ,আমার আন্তরিক কমেন্ট ও পোস্ট আপনাকে পীড়া দেয় জেনে খুব কষ্ট পেলাম । সম্প্রতি অবস্থা চোখের একটু সমস্যা হচ্ছে সব অক্ষর ভালো টেরও পায় না । এটা ক্ষমা করে দেবেন যদি কোন ভুল ভ্রান্তি কিছু বলে বা লিখে থাকি।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন ।
২৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: যা বলেছিলাম আগের পর্বে সেটাই হলো! যাক, নায়ক এখন যাত্রা পথে শেফালী ম্যাডামের সাথে অনেক কথা বলতে বলতে থুক্কু বিরহের উল্টো যেন কি ভূলে গেলাম? করতে করতে যেতে পারবে! (আমি বাংলাতে খুবই কাঁচা, রাকু ভাই এর কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিয়েছি)
লেখার সাথে দারুন ভাবেই আছি....
শুভ কামনা রইল!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা আগের পর্বে আপনি যেটা বললেন সেটা এই পর্বে লেগে গেছে তাই তো , তাহলে তো রেস্টুরেন্টে খাওয়াতে হবে। ঠিক আছে চলে আসুন একদিন বিল আমার।
" নায়ক এখন যাত্রাপথে শেফালী ম্যাডামের সাথে অনেক কথা বলতে বলতে থুক্কু বিরহের উল্টো যেন কি ভুলে গেলাম? " হা হা হা ভুলে গেলে চলবে? আমি তো জানি সার্টিফিকেট আমার হাতেও আছে। ওয়ার্ল্ড ফেমাস সার্টিফিকেট। লেখার সাথে আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। প্রতিউত্তরে আপনার জন্য রইল ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা।
২৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরুজি,
আমি কইছি, "প্রিয় ভাই/প্রিয় গুরুর আন্তরিক কমেন্ট আমাকে যতটুকু মুগ্ধ করে, আপনার গল্পগুলোও আমাকে ভীষণ নাড়া দেয়।"......... আপনি নাড়ার জায়গায় পীড়া পড়লেন? চোখের সমস্যা দ্রুত সেরে যাবে আশা করি। ভাল থাকুন, প্রিয় ভাই।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা মাইরি বলছি চোখে সমস্যা আছে ওই জন্য ঠিকঠাক গুলো দেখতে পাই না । তবে এবার আর ভুল হয়নি ।
আপনিও ভালো থাকুন।
শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসার প্রিয় গুরুদেবকে।
২৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
করুণাধারা বলেছেন: শেফালী ম্যাডামের সঙ্গী আপনি ছাড়া আর কে হতে পারে! তাড়াতাড়ি সঙ্গী হয়ে রওনা দিন, আর গল্পটা বলে ফেলুন। এমনিতেই এই পর্বটা খুব ছোট হয়েছে, এমন ছোট পর্ব যদি লিখেন তবে ঘন ঘন পোস্ট দেওয়া চাই। আরেকটা কথা, আপনি প্রত্যেক গল্পের শেষে আগেরটার লিংক দিয়ে দিলে যারা প্রথমবার পড়ছে, তাদের সুবিধা হয় আগের গুলো পড়তে ।
চমৎকার হয়েছে, এবারও লাইক দিলাম।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। ব্যক্তিগত কারণে সন্ধ্যা থেকে একদম ব্লগে সময় দিতে পারেনি । আপনার মন্তব্য মানে আমার কাছে আলাদা অনুপ্রেরণা ও বাড়তি অক্সিজেন পাওয়া। গত পর্বগুলোতে শেষের দিকে এসে টুইস্ট গুলোতে ধরা না দেওয়ার জন্য দেখলাম পাঠকদের মধ্যে বড্ড কিউরিসিটি তৈরি হয়। যে কারণে এই পর্বে পরবর্তী পর্বের অনেকটা দিক নির্দেশনার জন্য এতটা ক্লিয়ার করে বলা । আর তাড়াতাড়ি গল্প বলে শেষ করলে আপনাদের যে আমি আর পাবো না । কাজেই আমাকে তো একটু ধীরেই চলতে হবে। হা হা হা।
আপনার দ্বিতীয় সাজেশনের উত্তরে বলি আপু , লিংক দেওয়ার মধ্যে যেন কেমন একটা ডিসপ্লে টাইপের মনে হয়। অবশ্য এটা আমি আমার ব্যক্তিগত অভিমত জানালাম। যারা পড়ার তার ঠিক পোস্টে গিয়ে আগের টি পড়ে আসবে বলে আমার বিশ্বাস। এ কারণে আমি লিংকটা না দেওয়ার পক্ষপাতী।
পোস্টটি সার্বিকভাবে আপনার কাছে চমৎকৃত মনে হওয়াতে ও লাইক দেয়াতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় অপুকে ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসা প্রিয় আপুনিকে ।
২৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: দাদা আমি পড়ছি, আর একটা জিনিস ভাবছি,
ভাবছি তো ভাবছি......। আপনার লেখা নিয়ে নতুন কিছু নাই বললাম, উপভোগ করছি
@করুণাধারা আপুর সাথে একমত, ব্লগে যারা সিরিজে লেখেন, তারা সকলেই লিংক দেন
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইতো আমার ছোট্ট ভাইটিকে অনেকক্ষণই পেয়েছি, কিন্তু দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য ভাইয়ের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী । দাদার পোস্ট পড়তে পড়তে ভাই উপভোগ করছে এর চেয়ে ভালো দৃশ্য পৃথিবীতে আর কিছু হতে পারে। তবে শুধু পোস্ট পড়লেই হবে না পড়াশোনা ঠিকমতো চালিয়ে যেতে হবে। সাম্প্রতিককালে কিন্তু আমি ব্লগে তোমাকে বেশ দেখছি। ব্লগে বেশি দেখা মানে পড়াশোনার টান পড়া। যাইহোক নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাও । দাদার ভালবাসা প্রতিটি মুহূর্তে, প্রতিক্ষণে তোমার জন্য।
শ্রদ্ধেয় করুণাধারা আপুর সঙ্গে তুমিও একমত যে ব্লগে যারা সিরিজ লেখেন তারা লিংক দেন। আমি এই জায়গায় একটু ব্যতিক্রমী । আমি চেষ্টা করি প্রত্যেকটা পোস্ট এর মধ্যে যেন আলাদা আলাদা প্রাণ থাকে, যাতে একটি পর্ব না পড়লেও পরেরটিতে যেন খুব বেশি হাবুডুবু খেতে না হয়।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও অফুরান শুভকামনা প্রিয় ছোট্ট আশরাফুলকে ।
২৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বেশ অনেক দিন পরে হাজির হলেন অবশেষে!
ধন্যবাদ তার জন্য।
এবারের পর্বও অনেক ভাল লাগল।সামনের পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে থাকলাম।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সোহেলভাই ,
হ্যাঁ ভাই , বেশ অনেকদিন পর হাজির হলাম। যদিও বড্ড চাপে আছি এখনো। এবারের পর্ব আপনার ভালো লেগেছে ও আগামী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে পুলকিত হলাম। আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্য আমার ভীষণ ভালো লাগে ।
পোস্টটির লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪১
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: শেফালী ম্যাডামের সুস্থতা কামনা করছি।
অনেক ভালো লিখেছেন পর্বটি সুন্দর করে ও গুছিয়ে। ভাইয়া আপনাকে অনেক অনেক শুভ কামনা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে প্রিয় আপুকে পেলাম। শেফালী ম্যাডাম এর সুস্থতা কামনা করেছেন জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ প্রিয় আপুনিকে । এই পর্বটি আপনার ভালো লাগাতে ও গুছিয়ে লেখা মনে হওয়াতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম।
প্রিয় আপুনির শুভকামনা গ্রহণ করলাম। প্রতিমন্তব্যে আপনার জন্য রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও বিমুগ্ধ ভালোবাসা।
২৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
রাকু হাসান বলেছেন:
ভাইয়া.।অনেক পরে আসলাম । পোস্ট দিয়েছো জানিই না । দেখলাম প্রভা মন্তব্য করছে মরীচিকা (পর্ব - ৮ ) লেখা দেখে বুঝতে বাকী রইলো না ,নতুন পোস্ট দিয়েছ।এই পর্বটা আমার কাছে অন্য সব পর্ব থেকে বেশিই ভালো লাগলো। সেটা একমাত্র রমেনদার পারিবারিক করুণ বর্ণনা শুনে।মাটির ঘ্রাণ পেলাম। এই অংশটিই তো একটি গল্প হয়ে উঠতে পারে। রমেনদা’র কথাগুলো আমি রেকর্ড করে ,এমন আবেগ দিয়ে শুনার চেষ্টা করছি ,নিজেই নিজেরটা । বুঝা যাচ্ছে না কেমন ভালো লাগছে ?
শেষে শেফালী ম্যাডামের বাবার অসুস্থতা খবরে ,ম্যাডামের বাড়ি ফেরা নিয়ে নতুন আগ্রহ রেখে গেল। চুলক..............আছি।
কেমন আছ,সবাই ভাল তো ,ভাইপোটা কেমন আছে ? পড়াশুনা করছে তো ঠিক মতো ...।জানাও
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
দেরিতে হলেও তুমি যে অবশেষে ব্যস্ততার মধ্যে আসতে পেরেছো এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। আর তোমার ভাইয়া ভীষণ ভীষণ আনন্দিত ছোট্ট ভাইটির সুচিন্তিত মন্তব্যটি পেয়ে । প্রভা আপুর কমেন্ট থেকে যে তোমার চোখে পড়েছে এজন্য প্রভা আপুকে ধন্যবাদ । তবে সত্যি তো ব্যস্ততার মধ্যে মিস হতেই পারে , তবে পরে কোন এক সময় মনে পড়লে বা খোঁজখবর করলেই হয়তো পেয়ে যেতে এই আর কি। এই পর্বটি আমার ভাইয়ের কাছে অন্য পর্বের চেয়ে বেশি ভালো লাগাতে আমিও খুব আনন্দ পেলাম।
একমাত্র রমেনদার পরিবারের করুণ গল্প শুনে ও মাটির গান পেলে ও এই অংশটি যে একটি গল্প পৃথক গল্প হয়ে উঠতে বলে যেটা অনুমান করেছো তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আগামীর জন্য এমন চিন্তা মাথায় থাকলো ।রমেন দা কথাগুলো রেকর্ড করে এমন আবেগ দিয়ে সোনার যে পদ্ধতি উল্লেখ করলে তা এক কথায় অভূতপূর্ব । ঠিকই তো যে কোন পোস্টে এমন অভ্যাস চলতে থাকুক । নিজেকে নিরন্তর খুঁজে চলো নিজের মধ্যে।
শেফালী ম্যাডামের বাবার অসুস্থতার খবরে ও ম্যাডাম এর বাড়ি ফেরা নিয়ে নতুন আগ্রহ তৈরি হলো জেনে স্বস্তি বোধ করলাম । কারণ তোমাদের আগ্রহ তৈরি করাই আমার লক্ষ্য ছিল । হে হে হে।।
আমি তোমার ভাবিজান ও তোমার ভাইপো সবাই উপরওয়ালার কৃপায় খুব ভালো আছি । ভাইপো এখন একটু পড়াশোনার চাপে আছে ,19 তারিখ থেকে ওর পরীক্ষা। তুমি ও বাড়ির সকলে আশা করি ভালো আছো। আঙ্কেল- আন্টি কে আমার সালাম পৌঁছে দিও।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা আমার ছোট্ট ভাইটিকে।
৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৪
জাতির বোঝা বলেছেন: সুপ্রভাত!
আপনি কেমন আছেন, মহাশয়?
আপনার গেজেট পাঠ করিয়া আমি খুবই আমোদিত হই।
আপনি একজন উত্তম লেখক।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় জাতির বোঝা ভাই,
আপনার ভোর বেলার কমেন্টে দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। উপরওয়ালার কৃপাই ও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি । আশা করি আপনিও খুব ভালো আছেন।
আমার গেজেট পাঠ করিয়া আপনি খুবই আমোদিত হইয়াছেন শুনিয়া আমিও ততোধিক আহ্লাদীতো হইলাম । আপনার নিমিত্তে আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করিবার প্রার্থনা জানাইতেছি। ভাবিকালে আপনার আগমনের প্রার্থনা ব্যক্ত করিতেছি।।
অফুরান শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালবাসা আপনার জন্য কামনা করিতেছি।
৩১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: দাদা, ব্লগ একটা এডিকশন, আমি শীঘ্রই মাসখানেকের জন্য শীতঘুম দেবো
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আমার ছোট ভাইকে । ঠিক আছে ,পড়াশোনার জন্য যদি মাঝে মাঝে শীতঘুম দিতেই হয় তাহলে সেটা অবশ্যই স্বাগতম। আগে ওটা পরে ব্লগিং । তবে মাঝে মাঝে আধ ঘন্টা বা 1 ঘন্টার জন্য ব্লগিং করা যেতেই পারে । তবে অবশ্যই মেপে মেপে।
অনিঃশেষ শুভকামনা ও ভালোবাসা স্নেহের ছোট আশরাফুলকে।
৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: রমেনদার জীবন সম্পর্কে এবারের পর্ব ভালোলাগলো বেশ । তবে আদিবাসী বা প্রান্তিক জনগোষ্ঠির মাঝে মদ খেয়ে নিঃশেষ যাওয়ার প্রবনতাটি ভারী দুঃখজনক । কালই আনন্দবাজার পত্রিকায় পড়লাম ঝাড়গ্রাম জেলার লালগড়ে শবররা মারা গেল অপুষ্টির শিকার হয়ে তার পেছনেও আছে চোলাই মদের থাবা । আমাদের চা বাগানের কুলীরাও এজন্য দারিদ্রতা থেকে উঠতে পারে নি । তবে এদের কাজের অভাব আর যে ভাবে শোষন করছে মালিকরা সেই দুঃখ ভোলার জন্য তারা আবার সেই মদের আশ্রয় নিচ্ছে ।
যাই হোক রমেনদাকে তো বের করে এনেছেন সেই গোলক ধাধা থেকে, এখন আপনার পালা
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকছি কিন্ত ।
সকালের শুভেচ্ছা পদাতিক চৌধুরী ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দেরিতে হলেও প্রিয় আপুকে পেয়ে অত্যন্ত আনন্দ পেলাম। রমেনদার জীবন সম্পর্কে এবারের পর্বটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত হলাম। আপনার সঙ্গে 100% সহমত আপু যে আদিবাসী বা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে মদ খেয়ে নিঃশেষ যাওয়ার প্রবণতাটি ভারী দুঃখজনক। হ্যাঁ আপনি ঠিকই পড়েছেন, গতকাল লালগড়ের 9 জন শবর শিশু ও মহিলা চোলাই মদ খেয়ে বা অপুষ্টির কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এখানে মিডিয়ায় খবরটি নিয়ে এখন উত্তাল। প্রদীপের নিচে যেমন অন্ধকার থাকে , তেমনি এটাও একটা জলন্ত বাস্তব ঘটনা। আপনারা যখন ঝাঁ-চকচকে ভারতবর্ষ দেখেছেন তার মধ্যে ওটা জীবন্ত বাস্তব যে অনাহারে অপুষ্টির কারণেও এদেশে মৃত্যুর ঘটনা আকছার ঘটছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আপু ,আমার এই দীর্ঘ পোস্টটির নেপথ্যে যে চিত্রকে চিত্রায়িত করতে চেয়েছি সেটিকে বাস্তবে প্রমাণ করলো গতকাল লালগড়ে শবরদের মৃত্যু মিছিল।
আমরা গর্বিত আনন্দিত যে দেশে সরদার বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তি নির্মাণ করতে গিয়ে তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তি বানানো হয় ,সেই দেশে এখনো অনাহারে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।
আবার পোস্ট প্রসঙ্গে চলে আসি, রমেনদাকে আপনার কথায় 'গোলক ধাঁধা ' থেকে বার করতে পারলেও গল্পের নায়ক বা বক্তার কি পরিনতি হয়, সেটা জানতে আপনাকে আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে আপু । তবে আপনি সঙ্গে আছেন জেনে আমি পুলকিত । খুব শীঘ্রই আপনি পরবর্তী পোস্ট পাবেন আশা করি।
অফুরান শুভকামনা ও বিমুগ্ধ ভালবাসা প্রিয় আপুনিকে।
৩৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩
অন্তরন্তর বলেছেন: ভাল লেগেছে এ পর্বটি। আদিগোষ্ঠী যদি সবাই রমেনদার মত এভাবে বেড়িয়ে আসতে পারত তবে কি ভালই না হত।
চলুক--------। শুভ কামনা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অন্তরন্তর ভাই ,
পর্বটি আপনার ভালো লাগাতে খুশি হলাম। হ্যাঁ একটা বিষয় ঠিকই বলেছেন, আদি গোষ্ঠীর সবাই যদি রমেনদার মতো আদি বসতি ছেড়ে চলে আসত তাহলে বুঝি তাদের এভাবে আর চূড়ান্ত দারিদ্রতার মধ্য দিয়ে দিন কাটাতে হতো না।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। প্রতিমন্তব্যে আপনার জন্য রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
৩৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক আপনি খুব ভালো লেখেন সেটা আগেও বলেছি। ধারাবাহিক লেখার ক্ষেত্রে অনেকসময়েই আগ্রহ হারিয়ে যায়, বিশেষ করে আমার মতো অস্থিরমতি পাঠকদের। আপনি খুবই সুচারুভাবে প্রতিটা পর্বে পাঠককে বঁড়শীতে গেঁথে ফেলছেন। আমি এতো আগ্রহ নিয়ে ব্লগে আর কোন ধারাবাহিক পড়িনি।
বুঝতে পারছি শেফালী দিদিমনির সাথে আপনিই যাচ্ছেন। আপনাদের আলাপন শোনার অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভকামনা ও একরাশ ভালোলাগা প্রিয় লেখক ও ব্লগার।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
আপনার পোষ্টগুলি যতটা সাজানো গোছানো আপনার কমেন্টও ঠিক সেরকমই। আমাদের আশপাশে এমন দু একজনকে পাই যারা ভীষণ গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। ব্লগে আপনি হলেন এমন একজন মানুষ যার প্রত্যেকটা কমেন্ট ঠিক ততটাই সাজানো-গোছানো। পাশাপাশি আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। বাস্তবে কতটা সুচারুভাবে পোস্টগুলি দিচ্ছি জানিনা কিন্তু আপনাদের মনের মধ্যে তার সামান্যতম যদি পরিবেশন করতে পারি তাহলে নিজেকে ধন্য বলে মনে করব।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম ।ধন্যবাদ আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।
৩৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ভাল ই লাগছে । চলতে থাকুক । আশা করি পরেরটা দ্রুত আসবে ...
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
আপনাকে অবশেষে কমেন্টে পেয়ে পুলকিত হলাম। এই মুহূর্তে আপনি আমায় একজন একজন নিয়মিত পাঠক হওয়ায় আপনার উপর আমার প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে। যে কারণে প্রত্যাশায় মানুষ গুলোকে না দেখলে মনটা যেন অপূর্ণতাই ভরে যায়। সাথে সাথে পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ,আপনাদের দোয়া নিয়েই আমার পথ চলা। আশা করি পরের পর্বটি দ্রুতই দেব।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি প্রতি দিন এসে মোটামুটি চেক করে যাই । কার কি এসেছে । সব প্রিয়দের কি অবস্থা । একটু আধটু খবর রাখার চেষ্টা করছি ।
আপনি ভাল থাকুন । আর এই গল্পের শেষটা খুব দ্রুত করে ফেলুন ।
এখন ই কোন আশা করছি না শেষ কেমন হবে । তবে দেখা যাক ।
ভাল থাকবেন ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
আপনার আবার কমেন্টে আসাতে অত্যধিক আনন্দ পেলাম । আমিও ঠিক এটাই করি। ব্যস্ততার জন্য অনেক সময় ব্লগে থাকা সম্ভব হয় না , কিন্তু পড়ে যখন আসি তখন এক সঙ্গে দুই তিনটি পাতা চেক করে দেখি প্রিয়জনদের পোস্ট কোথায় কি আছে।
তবে অপু ভাই আপনাকে একটু বিরক্ত করবো, গল্পটা একটু বড়ই হচ্ছে। এখনো অনেকটাই বাকি আছে কাজেই প্লিজ একটু ধৈর্য ধরে থাকুন । আশা করি আগামীতে এভাবে আপনাকে পাশে পাবো।
আপনাকেও অনিঃশেষ শুভ কামনা ও ভালোবাসা রইল।
৩৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম্মম্ম -- এক এক করে অনেকের মন্তব্যেই দেখালাম, শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে আপনিই যাচ্ছেন!
একটা কাজ করুণ তো ব্রাদার, এক ঝটকায় পরের পর্বে দেখিয়ে দিন- আপনি যাচ্ছেন না শেফালী ম্যাডামের সাথে।
হা হা - পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই ,
এক এক করে সবাই চলে এসেছেন ও মন্তব্য করেছেন। শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে বক্তা যাচ্ছেন ধরেই নিয়েছেন। আসলে অনেকদিন চোর-পুলিশ খেলতে খেলতে এই পর বেশ একটু মনে হলো নিজেকে একটু ধরা দেই , সে জন্য এতটা ক্লিয়ার করে বলা । এখন এই অবস্থায় আর নিজেকে দূরে রেখে পরবর্তীতে সাজানো কার্যত অসম্ভব।
তবে আপনি কবি মানুষ । সবাই যে কথা সোজা ভাবে বলবেন ,আপনি কাব্যিকভাবে সেটাই বলবেন নেগেটিভকে গুরুত্ব দিয়ে। এই যেমন এখানে, সবাই যেভাবে আগামী পর্বের ভবিষ্যৎ বাণী করলেন আপনি ঠিক সেই কথাই বললেন কিন্তু একটু বিশেষ কৌশলে । হাহাহাহাহা।
হা হা হা, পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আমোদিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে । পোস্ট এ লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম, কৃতজ্ঞতা জানাই কবিবরকে ।।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
ফোয়ারা বলেছেন:
আমার আজকের পোস্ট, পড়ে আসার অনুরোধ পথপ্রান্তের খোশ গল্পঃ ছুটির দিন ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া,
আপনার গল্প পড়ে এসেছি। ওখানে মন্তব্য করেও এসেছি। অল্প কথায় ভালো লিখেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা রইল।
৩৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: কমেন্ট সেকশান Gigantic! Awesome! প্রিয়তে নিলাম। অনেক ভালো লাগা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । পোস্টটিকে পড়েছেন কিনা সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না বা তার উল্লেখ নেই । তবে কমেন্ট সেকশন দেখে আপনি প্রিয়তে নিয়েছেন এটা শুনেই আমি আনন্দ পেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ভালোই লাগল, আগের পর্বগুলো পড়তে হবে। ধন্যবাদ পদাতিক দা।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় প্রামানিক ভাই,
পর্বটি ভাল লাগাতে আনন্দ পেলাম। আগের পর্ব গুলো পড়লে আরো আনন্দ পাব। ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: পরের পর্বে দিয়ে ফেলেছেন তাই এটা পড়তে অাসতে হল।
আপনার এই গল্পটা পড়লে গ্রামের কথা মনে পড়ে। নস্টালজিক হয়ে যাই। বর্ণনাগুলো প্রায় নিঁখুত।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আখেনাটেন ভাই । গ্রামের মানুষ ,গল্পে পল্লী গ্রামের কথা মনে পড়াতে বেশ মজা পেলাম। আপনি নস্টালজিক শুনে আমিও মোহিত। আর বর্ণনাগুলো নিখুঁত মনে হওয়াতে মনে হলে একটু বেশি অতিরঞ্জিত করেছেন। এখন আমি নিজেই নিখুঁত পর্যায়ে উঠতে পারেনি । জানিনা কোনদিন পারবোও কিনা। ধন্যবাদ আপনাকে কথা রাখার জন্য।
শুভকামনা ও ভালবাসা রইল।
৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: মিস করেছি, গত বেশ কিছুদিন ধরে।
ভালো লাগলো - উত্তেজনা, উৎকণ্ঠা আর আবেগের কৌশলী মিশ্রন।
পরের পর্বে চলে যাচ্ছি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহের ভাই ,
অনেকদিন পরে আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম । ঠিকই তো কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে সব সময় ব্লগে সময় দেয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। পরে সময় করে যে এসেছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি । তারপরে এমন আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,
দেরী হয়ে গেলো এ পর্বটি পড়তে।
একটি স্কুলের চৌহদ্দিতে থাকা ছাত্রছাত্রী সহ শিক্ষকদের সমাজটাকে বেশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে তুলে ধরেছেন।
আর হুমমমমমমম..... তা করতে গিয়ে আপনাকেই যেন শেফালী ম্যাডামের নিরাপত্তা রক্ষক হিসেবে একই গাড়ীতে তুলে দেয়া হয় তেমন একটা আবহ তৈরী করে ফেলেছেন।
একই গাড়িতে যাবেন যখন যান , আমিও অপেক্ষায় থাকি কি হয়...কি হয়...করে!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় জী এস ভাই,
কোন সমস্যা নেই। কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে সব সময় সব পোষ্টের চোখ রাখা সম্ভব হয় না। কিন্তু আপনি যে এসেছেন এটাই আমার কাছে পরম সৌভাগ্যের বিষয়। সঙ্গে খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ে এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য আনন্দ পেলাম। আপনার পোস্ট যেমন নিখুঁত হয় আপনার কমেন্টে ঠিক ততটাই পরিপূর্ণ নিখুঁত। ব্লগে এগুলো আমাদের কাছে শিক্ষনীয় বিষয় আর কি।
আর কমেন্টের পরের অংশের জন্য আপনাকে অগ্রিম শুভেচ্ছা। হ্যাঁ সম্ভবত ঘটনা সে দিকে যাচ্ছে। ম্যাডামের গাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর কাজটি বোধহয় আমাকেই করতে হবে। তবে নো প্রবলেম । আসে যদি তুফান , আসুক না। হা হা হা। পাশাপাশি আপনি এভাবে পিছনে লেগে থাকলে আমি কী করে স্বাভাবিক হই বলুন দেখি। জানিনা এই কেসটা কেচে যাবে কিনা। হা হা হা। তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিতে পারবেন না।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় জী এস ভাইকে ।
৪৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: বাদ পরা পড়া পড়তে এলাম, ব্লগি অনিয়মিত আছি।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম। হ্যাঁ ঠিকই ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে অনিয়মিত হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে আপনার খুব শিঘ্রই আশা করি আবার আগের মতো নিয়মিত হবেন। আমরা আপনাকে প্রচন্ড মিস করি।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
৪৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
ফয়সাল রকি বলেছেন: সামনের পর্বে নিশ্চয় বড় একটা দায়িত্ব ঘাড়ে এসে পড়বে!
....
আবার পড়ায় ফিরেছি। দেখি কতদূর যাওয়া যায়।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকিভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি সময় বার করে পড়তে এসেছেন দেখে মুগ্ধ হলাম।। সামনের পর্বে দেখুন দায়িত্ব কতটা এসে পড়ে ; হা হা হা ...
বাসন্তীক শুভেচ্ছা নিয়েন।
৪৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পুরো লেখাটার মধ্যে এই অংশে মন্তব্য করাটা প্রয়োজন বোধ করলাম।
মাস্টারদা আপনাকে বলবো বলেই আমি আজ বড় আশা নিয়ে এসেছি। যে বছর ডায়রিয়ায় আমার বউটা মারা গেল, তার আগ পর্যন্ত আমিও গ্রামের সুবল, সুখেনদের সঙ্গে সারাক্ষণ মদ খেয়ে পড়ে থাকতাম। বউটা আমার বড্ড ভালো ছিল দাদা ।
দুইটা প্রবাদ মনে পড়লো, দাত থাকতে মানুষ দাতের মর্ম বুঝে না অন্যটা চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুর ভাই,
100% সহমত আপনার সঙ্গে যে দাঁত থাকলে আমরা দাঁতের মর্ম বুঝি না । কিংবা চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।
যেমন বুদ্ধি খুলে গেছিল রমেনদার। আলোচ্য গল্পে আমরা সে নমুনাই পেয়েছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা ঠিক জায়গামত এসে শেষ হয়েছে। এতে পাঠকেরা পরবর্তী পর্বের জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকবে।
প্রান্তিক গোষ্ঠীর এই নেশাগ্রস্ত হওয়া থেকে বোধকরি কোনদিনই মুক্তি মিলবে না।
আপনার গল্পের টুইস্টস আন্ড টার্নসগুলো দিনে দিনে ভাল হচ্ছে।
সাদরি ভাষা আর অলচিকি লিপি সম্বন্ধে কিছুটা জ্ঞান দান করার জন্য হাবিব স্যার কে আন্তরিক ধন্যবাদ।
পোস্টে প্লাস + +।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
আপনার কাছে গল্পটা ঠিক জায়গায় শেষ হয়েছে ও পাঠকরা উদগ্রীব থাকবে মনে হওয়াতে পুলকিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।সহমত আপনার সঙ্গে যে প্রান্তিক গোষ্ঠীর এই নেশাগ্রস্ত হওয়া থেকে বোধহয় কোনদিনই মুক্তি ঘটবে না। গল্পের টুইস্ট টার্নসগুলি ভালো হচ্ছে মনে হওয়াতে আবারও মুগ্ধতা। আবারো ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
সাদরি ও অলচিকি ভাষা সম্পর্কে খুবই সামান্য একটু আলোকপাত করেছি। এভাবে একটা ভাষা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা সত্যিই অসম্ভব।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা শুভকামনা স্যার আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনার আগের পর্ব গুলোও আমি দেখেছি। ভালো লাগে