নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
এমন সময় প্রেসিডেন্টসাহেব ঘাড় ঘুরিয়ে উপস্থিত শিক্ষকদের দিকে তাকালেন । এক্কেবারে সামনে ছিলাম আমি । প্রেসিডেন্টসাহেব আমার দিকে তাকাতেই,
-হ্যাঁ স্যার! আপনি বা দিদিরা যখন বলছেন ,তখন এমন বিপদের দিনে ওনার সঙ্গে যেতে আমার কোন আপত্তি নেই। বরং ওনাকে সাপোর্ট দিয়ে ওনার বাবাকে যদি সুস্থ করার ব্যবস্থা করতে পারি তাহলে নিজেকে ধন্য বলে মনে করব।
প্রেসিডেন্টসাহেব অত্যন্ত খুশি হলেন । সাথে সাথে আমার পিঠ চাপড়াতে লাগলেন। ড্রাইভারকে বললেন তৈরি হতে, যত দ্রুত সম্ভব । আমি একটু ড্রেস বদল করতে রুমে চলে এলাম । মিনিট পাঁচেকের মধ্যে নিজেকে তৈরি করে যখন আবার ঘটনাস্থলে গেলাম , দেখলাম শেফালীম্যাডাম সেই ভেজা ড্রেস পড়েই দাঁড়িয়ে আছেন । কয়েকজন দিদিমণি ওনাকে পোশাক বদলের পরামর্শ দিলেও আজকে ওনার কোন কিছুতেই মুড নেই বলে ড্রেস বদল করতে রাজি হলেন না । কাজেই আমি গাড়িতে এসে বসতেই গাড়ি স্টার্ট নিল ।
রাতের বেলা গ্রামের রাস্তা প্রায় জনশূন্য । আঁকা-বাঁকা গ্রাম্য পথ ছেড়ে এক সময় আমরা মেইন রোডে উঠলাম। এবার হঠাৎ করে গাড়ির বেগ অত্যন্ত বেড়ে গেল । দূর থেকে ঝাকে ঝাকে ধেয়ে আসা গাড়ির হেডলাইট গুলোকে যেন ছুটন্ত তারা বলে মনে হল। এরকম তারাগুলি পাশ দিয়ে হুস -হাস করে ছুটতে লাগল। আমরা দুজন গাড়ি পিছনের সিটে বসলেও এখনো পর্যন্ত আমাদের মধ্যে কোন কথা হলো না । উনি সামনে ড্রাইভারের সিটের পিছনে মাথা ঠেকিয়ে রইলেন। অনেকক্ষণ অন্ধকারে আশপাশ দেখতে দেখতে আমি শেফালীম্যাডামের মানসিক অবস্থার উন্নতির অপেক্ষা করতে লাগলাম। অবশেষে কোন এক সময় আমিই নীরবতা ভঙ্গ করলাম।
-আচ্ছা, আপনার বাবা এই মুহূর্তে ঠিক কোথায় আছেন?
যথারীতি মাথা না তুলে উত্তর দিলেন,
- বুঝতে পারছি না, বাবা এখন ঠিক কোথায় আছেন। তবে পাশের বাড়ির কাকু ফোন করে বলেছিলেন ,বাবা অসুস্থ আমরা ওনাকে হসপিটালে নিয়ে যাচ্ছি।
- তাহলে আমাদের আগে বাড়িতে যাওয়াই ঠিক হবে ।
- হ্যাঁ আমিও সেটাই ভাবছি । তবে বাড়ি থেকে শুনে গাড়িটা নিয়ে তখন না হয় আমরা হসপিটলে যাব।
- হ্যাঁ, সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার । আগে বাড়িতে যাওয়াই ঠিক হবে। পরে অবস্থা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। আপনি বোধহয় পরে আর বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি ,ম্যাডাম ।
- হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। পরে অনেকবার ফোন করেছি, কিন্তু আর লিংক পাইনি। চৌধুরীবাবু, আপনাকে যে কি বলে ধন্যবাদ দেব, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছিনা।
- না না! ম্যাডাম! এ কি কথা বলছেন ! আপনার বাবা অসুস্থ। আপনার বিপদের দিনে সামান্য সঙ্গে থেকে সঙ্গ দেওয়া ছাড়া কিই বা আমি করলাম ? আর তাছাড়া এই অসময়ে আপনাকে একাকী ছেড়ে দেওয়াটাও সহকর্মী বা শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে বিবেকে বাঁধলো । যে কারনে প্রেসিডেন্টসাহেবের চোখের ভাষাতেই চলে এলাম।
-হ্যাঁ আমিও সেটা লক্ষ্য করেছি । আপনি না এলে হয়তো আমাকে একাই আসতে হতো। তবে বোম্বাই রোডের একটি সুবিধা আছে । ছয় লেনের রাস্তা সারাক্ষণ প্রচন্ড ব্যস্ততার মধ্যে থাকে। যতই রাত হোক না কেন একবার বোম্বে রোডে উঠতে পারলে আর ভয় থাকে না । যদিও এত রাতে বাইরে বার হবার অভিজ্ঞতা আগে কখনো হয়নি । তবে এই রোডের সুনাম আছে ।
- সহমত, আপনার সঙ্গে যে ব্যস্ততম হওয়ায় বোম্বে রোড তুলনায় অনেকটা নিরাপদ। তবে বিপদ তো আর কাউকে বলে আসে না ।
কথা বলতে বলতে আমরা ক্রমশ এগোতে লাগলাম। গাড়ি বিদ্যুৎ গতিতে চলতে থাকলো । অনেকক্ষণ ধরে কথা বলে মনে হল শেফালীম্যাডাম প্রাথমিক ধাক্কা সামলিয়ে অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছেন । সেই সন্ধ্যা থেকে পেটে কিছু পড়েনি। ক্ষিধে চি চি করছে। সাধারনত বাইরে বার হলে আমি বরাবরই কাছে কিছু বিস্কুট রাখি । আজকেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সঙ্গের প্যাকেটটা খুলে অফার করতেই, এই প্রথম স্মিত হাস্যে ম্যাডামকে কথা বলতে দেখলাম।
-আপনার কাছে কি সব সময় বিস্কুট থাকে?
-তা বলতে পারেন। আসলে ছাত্রাবস্থায় আমি দু-তিনটি বিস্কুট ও একটু জল খেয়ে সারাদিন কাটিয়ে দিতাম। সেই অভ্যাসটি আজও রয়ে গেছে।
-খুব ভালো অভ্যাস। বাইরের হাবিজাবি খাবারের চেয়ে দুটো বিস্কুট অনেক অনেক নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকরও বটে।
এমন সময় দেখলাম ড্রাইভারকে উদ্দেশ্য করে,
-দাদা, এবার একটু আস্তে চালান ।
বুঝলাম আমরা ওনার বাড়ির খুব কাছে চলে এসেছি। আরো কিছু পরে একটি বড় মিষ্টির দোকানের সামনে এলে,
- দাদা ,বামদিকে চলুন।
ড্রাইভার গাড়িটাকে বাম দিকে নিয়ে চলল। মেইন রোড ছেড়ে গাড়ি আবার পাড়ার রাস্তায় ঢুকলো। যথেষ্ট সরু রাস্তা। সাইকেল, রিক্সার জন্য এগোনো বেশ কঠিন হতে লাগলো। আরো দুই/তিন মিনিট পরে একটা পিংক কালারের দোতলা বাড়ির সামনে চলে এলাম । অমনি ম্যাডাম বেশ কিছুটা জোরেই বলে উঠলেন,
- ব্যাস! ব্যাস ! গাড়ি থামান, এটা এটা ।
আমার বুঝতে বাকি থাকল না, ম্যাডাম এর সম্পূর্ণ কথা মানে এটাই ওনাদের বাড়ি। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে উনি বাড়ি চলে গেলেন । আমরা দুজনে গাড়িতে বসে রইলাম। দু -এক মিনিটের মধ্যে আবার উনি চলে এলেন।
- বাবাকে আবার ইস্টার্ন বাইপাসে হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে । বাড়িতে পাশের বাড়ির এক কাকিমা ও দিদি আছে।
উনি গাড়িতে উঠে বসতেই আবার গাড়ি স্টার্ট নিল।সাবধানে পাড়ার রাস্তা ছেড়ে আবার আমরা বোম্বে রোডে উঠলাম । নতুন করে ওনাকে আবার বেশ চিন্তিত হতে দেখলাম । আবার উনি দুটি সিটের মাঝে মাথা ঠিকে থাকলেন । পাশ দিয়ে হুশ - হাস করে ছুটে যাওয়া গাড়ির হেডলাইটে এবার আমি ওনার দিকে তাকিয়ে রইলাম। অস্বীকার করবো না যে এর আগে যতবার শেফালীম্যাডামের সঙ্গে সামনাসামনি কথা বলেছি, কেন যেন দুই-একবার উনার সঙ্গে চোখাচোখি হলেও বাকি সময়ে আমাকে খুব নার্ভাস লাগতো। যার ফলে আমি আর ওনার দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারতাম না। সে ক্ষেত্রে বাকি কথাগুলি হত কেবল নিয়ম রক্ষার। কিন্তু আজ প্রথমবার অনবরত হেডলাইটের ঝলকানিতে আমার মনের সমস্ত দ্বিধা দ্বন্দ্ব ঘুঁচে গেল। সমুদ্রের ঢেউ যেমন একটি তীরে মিশতে না মিশতে নুতন একটি দৃশ্যপটে চলে আসে , আমিও তেমনি মুহুর্মুহু গাড়ির হেডলাইটের ঝলকানিতে ওনার রূপে মোহিত হতে লাগলাম। স্নিগ্ধ মুখশ্রীর এক অপার শান্তি আমার অন্তরকে তোলপাড় করে তুলল । তবে মনের ছন্দপতন হতেও সময় লাগলো না । যখন উনি বাবার চিন্তায় বিভোর আর তখনই আমার মন স্বপ্নের রাজকন্যাকে হাতের নাগালে পেলেও অসহায় অবস্থায় ওনার রূপকে দংশন করতে বিবেকে কুঠারাঘাত করতে লাগলো । কাজেই একসময়
নিজেই মুখ ঘুরিয়ে নিলাম । এসময়ের ঠিক গাড়ি বিদ্যাসাগর সেঁতুতে উঠল । এবার ম্যাডামকে মুখ তুলে বাইরের দিকে তাকাতে দেখলাম ।
-কোথায় এলাম আমরা?
-দ্বিতীয় হুগলি সেঁতু।
- তাহলে তো আর বেশি বাকি নেই ।
-হ্যাঁ , সেটা বলতে পারেন ।
অবশেষে প্রায় সওয়া চার ঘণ্টার মাথায় আমরা নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছালাম। ঘড়িতে তখন রাত পৌঁনে এগারোটা বেজে গেছে । ড্রাইভার আমাদের নামিয়ে দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি ঘুরিয়ে নিল । ম্যাডামের বাবাকে আগেও একবার এখানে নিয়ে আসাতে সবকিছু ওনার জানাশোনা ছিল । কাজেই আমাদের আর ঘুরতে হলো না । সরাসরি মেল ওয়ার্ডের সামনে চলে এলাম। এখান থেকে প্রথমবার কল করতেই অপর প্রান্তে,
- মাম, তোরা চলে এসেছিস?
-হ্যাঁ মা! এই জাস্ট নামলাম। তোমরা কোথায় আছ?
- এইতো মেল ওয়ার্ডে।
-আমরাও মেল ওয়ার্ডে চলে এসেছি।
মেল ওয়ার্ডের সামনে অত রাতেও রোগীর পরিজনদের বেশ আনাগোনা দেখলাম । এরই মধ্যে একটি স্থানে কিছুটা খোঁজার পরে ব্যাগপত্র সমেত এক ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলাকে দেখলাম। ম্যাডাম পরিচয় করিয়ে দিলেন ,
- আমার মা ও কাকু।
আমি নমস্কার করে সহকর্মীর পরিচয় দিতেই ,
- হ্যাঁ বুঝেছি । তোমার কথাতো ও বাড়িতে এর আগেও বলেছে । তোমরা মুখার্জি না ?
মাথা নেড়ে অসম্মতি জানিয়ে,
- না ,মাসিমা ! আপনি অন্য কারো সঙ্গে আমাকে গুলিয়ে ফেলছেন । আমরা মুখার্জী নই ,চৌধুরী।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:- শেফালীম্যাডামের সঙ্গে এই পর্বটি যথেষ্ট বড়। সঙ্গত কারণে এদিকে দুটি পর্বে ভাগ করা হলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে প্রিয় জুনায়েদ ভাইকে দেখা পেলাম। প্রথম মন্তব্য ফলে আলাদা ভালো লাগা । উপস্থাপন ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
তবে কর্মব্যস্ততার মধ্যে পুরানো পর্ব গুলো পড়ে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য করলে নিজেকে ধন্য বলে মনে করব। আগামী পর্বেও এভাবে পাশে থাকার আশা প্রার্থী।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গল্পের শুরু থেকে না পড়লে বুঝা কঠিন। সেই ২ নাম্বার পর্ব থেকে পড়বো পড়বো করছি, পড়া হচ্ছে না।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় জুনায়েদ ভাই ,
ব্যস্ততার মধ্যে সব সময় সব পোস্ট পড়ে ওটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিন্তু তবু যদি সময় পান মাঝের দু-একটি পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার অনুরোধ করবো।
অফুরান শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: পরতেছি
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য । সুস্বাগতম আপনাকে । প্রথমে হাজিরা দিয়েছেন এতে খুশি হলাম । পরে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করলে আরো আনন্দ পাব । আপনার অপেক্ষায় থাকলাম । ধন্যবাদ জানবেন।
শুভকামনা ভালোবাসা রইলো।
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লাইক।
দাদা, আপনার লেখা তো বরাবরই ঝরঝরে। সহজ ও সুন্দর উপস্থাপনা, ফলে দুবার পড়ার প্রয়োজন হয় না। তবে প্রতি পর্বেই প্রশ্ন/জানার ইচ্ছে থেকে যায়, এর পর কী হল/কী হবে?
ঘটনার মধ্যে ছন্দ আছে। আপনি কী নিয়মিত ডায়রি লিখেন?
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইতো অনেকদিন পরে মন্ডল পোলাকে পেয়েছি । আজ আর ছারমু না । গত 3-4 টি পোস্ট দেখা নেই । বুঝতাছি মন বড় অস্থির লাগতেছে। বাড়িতে একা একা মন বস্টাসে না । তবে আমাদের লগে কিছুদিন কাটিয়ে গেলে মন ভালো হবে কথা দিমু। পোস্টে প্রথম লাইক দেশি মুরগির ঝোল রেঁধে খাওয়ামু । হা হা হা হা হা।
অনেক অনেক ভালোবাসা প্রিয় মন্ডল ভাইকে।
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়া শুরু করেছিলাম।
মাঝে বাদ গেছে অনেক পর্ব।
আবার পড়া শুরু করবো
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওকে নো টেনশন। ব্যস্ততার মধ্যেও যদি সময় পান ,পুরানো পর্ব গুলো পড়ে আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য জানাবেন , খুশী হব। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনার সব গুলো সিরিয়াল লেখা পড়ার চেষ্টা করেছি। শুরু থেকেই আছি। খুব ভালোলাগে।। সুন্দর আপনার লেখনি
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মামুনভাই ,
আমার অন্যান্য পোস্টগুলোর মত আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম। পর্বটি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা কেমন আছেন?
আমি জানি আপনি ব্যস্ত মানুষ।
আমার সমস্যা হলো ভুলে যাই। এই জন্য বেশি দেরী না করে দ্রুত পোষ্ট করবেন।
এখন আমার আগের পর্ব গুলোতে গিয়ে আবার চোখ বুলাতে হবে। চোখ বুলালেই সব মনে পরে যাবে।
মা আর ছোট ভাই গতকাল সকালের ফ্লাইটে কোলকাতা গিয়েছে। কোন কাওরন না এমনি বেড়াতে গিয়েছে। আর শপিং করবে।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আগে একরকম ছিলাম । তবে ছোট ভাইয়ের দেখা পেয়ে খুব খুশি হলাম। উপরওয়ালার দয়ায় একটু ব্যস্ত থাকলেও ভালো আছি।
হ্যাঁ ,আমার ভাইয়ের সঙ্গে অনেকেরই এই ধারাবাহিক গুলো বেশি দিন মনে রাখতে পারে না । আমার নিজেরও অন্যের ধারাবাহিকে এমন সমস্যা হয়। কিন্তু আমি এই মুহূর্তে এমন ব্যস্ততার মধ্যে আছি যে মানসিকভাবে ব্লগে ঠিকমতো কনসেনট্রেট করতে পারছি না । দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। চেষ্টায় আছি মানসিক চাপ যাতে না পড়ে । বাকিটা সময়ই বলবে।
আন্টি আর ছোট ভাই গতকাল কলকাতাতে এসেছে শুনে আনন্দ পেলাম। যদিও কোন ভাবে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় ,তাহলে চেষ্টা করব। অন্তত একবার আমার বাড়িতে আসার অনুরোধ করবো। আশা করি ভাই ,এক্ষেত্রে একটি ব্যবস্থা করে দেবে। অপেক্ষায় রইলাম।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো, আগের পর্বও পরার ইচ্ছা জাগছে
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে পোস্টটি পাঠ করলেন এবং আমার অপেক্ষার অবসান ঘটালেন। এমন আন্তরিক মন্তব্যের প্রীত হলাম। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। সময় পেলে এর আগের পর্বগুলো পড়ার অনুরোধ করবো।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
নজসু বলেছেন:
আজকে টাটকা টাটকি পড়েছি।
তখন লগইন ছিলাম না বলে কমেন্টে বিলম্ব হলো।
৯ এর যেহেতু আরেকটা অংশ আছে, সেহেতু ২য় অংশ পাঠ করে কথা বলবো।
আজকের ঘটনা প্রবাহ কিছুটা সিনেমা সিনেমা মনে হলো।
গত পর্বেই আন্দাজ করেছিলাম শেফালী ম্যাডামকে আপনার ভাগ্যেই ফেলা হবে।
বলেওছিলাম। আপনি প্রতিকমেন্টে এড়িয়ে গেছেন।
একটা গোপন কথা ছিলো আপনার সাথে।
বলি বলি করে বলা হয়নি। আজকে বলতে চাচ্ছি।।
শেফালী ম্যাডামকে আমার পছন্দ হয়নি।
আমার বাসার পাশে একটি কিন্ডার গার্টেন স্কুল শেফালী নামে একজন ম্যাডাম ছিলেন।
৫০ এর কাছাকাছি বয়স হলেও লৌহ মানবীর মতো ছিলেন।
হালকা কালচে মুখে চোখ দুটো কুতকুত করতো।
মরীচিকা পাঠে যতবার শেফালী ম্যাডামের কথা আসছে
আমার চোখের সামনে কেজি স্কুলের শেফালী ভাবীর মুখের ছবি ততোবার ভেসে উঠছে।
মরীচিকায় নায়িকা হিসেবে শেফালী ম্যাডামকে তাই কেমন কেমন লাগছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই,
আজকে আপনি টাটকা টাটকা পড়েছেন ও কমেন্ট করেছেন। কিন্তু আমি প্রতিমন্তব্য দিতে গিয়ে বাসি করে ফেললাম। দুঃখিত। লগইন না থাকার সমস্যা মাঝে মাঝে আমার নিজেরও এমন হয় । এটি ডাজেন্ট ম্যাটার। 9 এর আরেকটি পর্ব পড়ে পরে মন্তব্য করবেন । ওকে ফাইন। ফাইনাল মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
আজকের পর্বটি একটু সিনেমা সিনেমা মত লাগছে !! তাহলে বুঝতেই পারছেন, নায়ক কে?? গল্প যাইহোক যদি বাস্তবে সিনেমা হয় ,তাহলে নায়ক এর জন্য প্রিয় সুজন ভাইয়ের নাম পাক্কা।এটুকু স্যাক্রিফাইস করতে আমি বিন্দুমাত্র কার্পণ্য করবো না। হা হা হা।
আর আপনার গোপন কথা শুনে মুগ্ধ হলাম। লক্ষ্য রাখবেন আমার- আপনার গোপন কথা যেন আর কেউ শুনতে না পারে। টপ সিক্রেট যেন টপ সিক্রেটই থাকে। আপনার কেজি স্কুলের শেফালী আন্টির কথা শুনে আমি কিন্তু মুগ্ধ হলাম। রবীন্দ্রনাথ কিন্তু এরকম একজন কৃষ্ণকলির প্রেমে পড়েছিলেন। আহা ! চোখ দুটো কি অপূর্ব ! আপনার বর্ণনায় তো রীতিমতো প্রেমে পড়ে গেলাম। হা হা হা।
তাহলে বুঝতেই পারছি ,এবার শুধু আপনার মানভঞ্জনের জন্যই আমাকে নতুন করে ম্যাডামের প্রেমে পড়তেই হবে। দেখি না আপনার মনের কৃষ্ণ-গহবর কে সে পূরণ করতে পারে কিনা। শেফালী ম্যাডামের হয়ে আপনাকে অগ্রিম শুভেচ্ছা জানালাম , হাহাহা।।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল।
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী দারুণ সব শব্দে তুলে আনলেন, ম্যাডামের ততক্ষনিক বিচলিত উৎকণ্ঠিত সময়ের চিত্র ! সাথে নিজের অন্তরের ভাবাবেগ !
সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর সব উঠে আসে আপনার লেখায়। ঝরঝরে বর্ণনা পাঠের আনন্দ বাড়ায়। আপনার লেখার সাথে' ই আছি ।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুমণির কমেন্ট মানে আলাদা অনুপ্রেরণা। আলাদা ভালো লাগা। কমেন্টে আপনার এই সুন্দর শব্দ চয়ন বার বার পড়লাম। অসম্ভব সুন্দর মন্তব্য আর কি। শুধু কমেন্টে ল্য ভাই আপনার আগমনের বারবার প্রতীক্ষায় থাকবো। পোস্টে বরাবরের মত লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা প্রিয় আপুকে।
পোস্টে আগেও ছিলেন ,আজকে আছেন এবং আগামী তো থাকবেন- আশা রাখি।। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে পুলকিত হলাম।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুমণিকে ।
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
আরোগ্য বলেছেন: সে কি! মরীচিকা কখন আসলো? দুই ঘন্টা হল আমি খবর পাইনি। আজকের পোস্ট এর উত্তর দিতে দিতে সময় উধাও।
এখনও খাইনি। একটু পর পড়ে আবার আসছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা প্রিয় ভাইয়ের চোখে ফাঁকি দিয়ে মরীচিকা হয়ে গেল । তবে এ মরীচিকা মরীচিকা হবার নয় , ধরা ঠিকই যাবে যেমনটি ক্ষেত্রেও হয়েছে।
হাবিব স্যারের উপর লেখা ভাইয়ের কবিতা দারুণ হিট হয়েছে। ফলে গোটা দিনটা খুব ব্যস্ততার মধ্যে কাটলো। কনগ্রেচুলেশন ভাইকে।
চারটে ছয় মানে ওখানে চারটের 36 তখনও খাওয়া হয়নি??? ভয়ংকর ঘটনা।। এভাবে চলতে পারে না। শরীর -স্বাস্থ্য সবার আগে । টাইমে খেতেই হবে। এই আমার হুকুম ছোটর প্রতি ।
শুভকামনা ও ভালবাসা প্রিয় ছোটভাইকে।
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
আরোহী আশা বলেছেন: মরিচিকার সারে নয় নম্বর পর্ব বেশ ভালো লাগলো
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোহী আশা ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। পর্বটি ভাল লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম । আগামীতেও আপনাকে পাশে পাব আশা করি। সময় পেলে পুরানো পর্বগুলো পড়ার আমন্ত্রণ রইল।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: চৌধুরী সাহেব, আপনার লেখাগুলো ভাল লাগে। এখন তো অফিসে, বাসায় গিয়ে পড়ব, তারপর মন্তব্য করব ইনশাআল্লাহ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুলভাই ,
আপনি হাজিরা দিয়েছেন জেনে আনন্দ পেলাম । বাসায় ফিরে সময় করে পড়ে পরে মন্তব্য করবেন ,সেই অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ কামনা ও ভালবাসা রইল।
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি শেফালি ম্যাডামের মনের অবস্থা খুব ভাল বুঝি। ছোট বেলায় আব্বুকে হারাই। পরিবার বলতে আম্মু, নানু, ছোট দুই ভাই বোন ও পিকু, মিকু( বিড়াল)। তারা কেউ অসুস্থ হলে আমার প্রাণ যেন ওষ্ঠাগত। তাই দোয়া করি শেফালি ম্যাডামের বাবা যেন সুস্থ হয়ে ওঠেন।
নজসু ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে খুব মজা লাগলো। আমার কিন্তু নামটা পছন্দ হয়েছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি। শুভ কামনা করছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ভাইয়ের পারিবারিক অবস্থা জেনে অত্যন্ত বিষণ্ণ বোধ করলাম । কষ্ট পেলাম ছোটবেলায় আব্বুকে হারিয়েছেন জেনে। বাবা মা হারানোর যন্ত্রণা একে বলে ভুক্তভোগী জানে বা বোঝে। তবে আম্ম যেভাবে সংগ্রাম করে ভাই -বোনদের মানুষ করেছেন সেই সংগ্রামকে জানাই স্যালুট । সারা জীবন ওনাকে মাথায় করে রাখবেন । কোন অবস্থাতে যেন উনি মনে কষ্ট না পান । দূর থেকে সেটাই কামনা করি। আম্মুর জন্য রইলো আমার সালাম।
প্রিয় ছোট্ট ভাইটির জন্যও রইল আমার অফুরান শুভকামনা ও ভালবাসা ।
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার লেখায় বেশী বাক্য ব্যবহার করেন; ফলে, লেখার শশীর বাড়ছে
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু ,
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ । কমেন্ট থেকে পরিষ্কার যে আপনি শব্দবহুল পোস্টটি পড়তে বেশ কষ্ট পেয়েছেন , এ জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মন্তব্য না করলেও আপনার সব লেখাই পড়ি। ল্যাপটপ নষ্ট, মোবাইল দিয়ে কাজ চালাই। আর নেটের সমস্যা থাকলে মন্তব্য কম করা হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মন্ডল ভাইয়ের আবার কমেন্ট করাতে আনন্দ পেলাম। আমার সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে । তিন-চারটে করে কমেন্ট পেয়ে দারুন মজা পেতাম। ইদানিং মন্ডল ভাই আমাদেরকে ভুলে গেছে । যাক আজকে অবশ্য খবরটি জেনে দুঃখ পেলাম যে ল্যাপটপটি নষ্ট হয়ে গেছে। সত্যিই খুব দুঃখিত। তবে আমি নিজেও মোবাইল ফোনে ব্লগিং করি । ল্যাপটপ কেনার মতো পয়সা এখনো হয়ে ওঠেনি । ঘরওয়ালিকে এক বার রিকোয়েস্ট করেছিলাম ল্যাপটপ কেনার অনুমতির জন্য। রাজি হননি ম্যাডাম। মোবাইল ফোন দিয়ে ব্লগিং করায় নাকি অতিষ্ট ।এরপর ল্যাপটপ কিনলে নাকি ওনাদের ভুলেই যাব বলে আশঙ্কিত। সেই ভয়ে ল্যাপটপের অনুমতি মেলেনি। বাধ্য হয়ে আমার স্মার্ট ফোন এই আমার ব্লগিং গিটার । হা হা হা।
আপনার প্রথম কমেন্টে একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে ভুলে গেছিলাম। ডায়েরিতে লিখি কিনা, আপনি জানতে চেয়েছেন । যদিও এর আগেও একাধিকবার এই প্রশ্নটি করেছেন। আপনি বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা , কিন্তু আমি ডায়েরিতে লিখি না। আমি যেটা মেনে চলি , লেখার সময় আমি ঘটনাগুলোকে পরপর চোখের সামনে ঘটছে- সেটাই মনে করে বর্ননা করি । আর প্রত্যেকটা ঘটনার পিছনে তো কিছু বাস্তবতা থাকবেই। চেষ্টা করি সামনে চলা কোন চরিত্রকে একটু চিত্রিত করার। হতে পারে সেটা ভিন্ন আঙ্গিকে, কিন্তু তাতে কী হয় আমার লিখতে সুবিধা হয়।ওই চরিত্রটি কি আমি যেমন দেখি তেমনটাই লিখি ফলে সেটা আমার দৃষ্টিতে যেন বেশি বাস্তবতা পায়।
যাক লেখা সম্পর্কে আপনাকে হাবিজাবি কিছু বললাম।
শুভকামনা ভালোবাসা প্রিয় মন্ডল ভাইকে।
১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ছাত্রাবস্থায় বিস্কুট আর জল দিয়ে কাটিয়ে দিতাম
আরে আমি তো সকালে ঘুম থকেই দেরিতে উঠতাম নাস্তার টাকা বাচিয়ে দিতাম ।
যাই হোক শেফালী ম্যাডাম যে কি করবে তাই এখন দেখার অপেক্ষায় আছি
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা ,ছাত্রাবস্থায় বিস্কুট আর জল দিয়ে কাটিয়ে দিতাম। আর আপনি দুপুর পর্যন্ত ঘুমাতেন নাস্তার খরচ বাঁচানোর জন্য । সময়টা আরেকটু বেশি করে রাত পর্যন্ত ঘুমালে রাত্রে খাবারটাও তো বেঁচে যেত তাহলে। হা হা হা।
শেফালী ম্যাডামের অবস্থা জানতে অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম । ধন্যবাদ আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: শেফালী ম্যাডামের সাথে সামান্য চোখাচোখিতেই এই অবস্থা। রোমান্সটা আর একটু ডিপ করতে পারেন না।
ভালো লেগেছে বরাবরের মতোই।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেন ভাই,
আপনাকে কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম। তবে চোখাচোখির অবস্থাটি বিশেষ সুবিধার নয়। হাজার হোক মেয়েদের মনতো। জানিনা অবস্থা পরে কি হবে বা কোন দিকে গড়াবে? তবে আপনারা পাশে আছেন সাহস দিয়ে যান, দেখি পরিণতি কি হয়।
বরাবরের মতো ভালো লাগাতে আবার আনন্দ পেলাম। পোস্টটিকে লাইক করে অনুপ্রাণিত করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০
সনেট কবি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে শ্রদ্ধেয় কবি ভাইকে দেখা পেলাম। আমি তো ভেবেছিলাম ব্যস্ততার মধ্যে কোন ক্রমে পড়ে লাইক করেই চলে গেছেন। মনে করে এসে আবার কমেন্ট করাতে আনন্দ পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: প্রথম দুই পর্ব বাদ দিয়ে আপনার সব কটি পর্ব এই মাত্র পড়া শেষ করলাম। খুবই ভালো লাগল। পরের পর্বের আশায় রইলাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিক ভাই,
এক্কেবারে গোগ্রাসে পর্ব গুলো পড়েছেন জেনে আনন্দ পেলাম। এতগুলো পর্ব একসঙ্গে পড়া বেশ কঠিন ব্যাপার।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাত্রা শেষে চৌধুরী সাবের বিবেকের জাগরণে ভাল লাগল
হা হাহা
দারুন সাবলীলতা প্রতিটি পর্বে। কাহিনীর গতিই পাঠককে টেনে নেয় জোয়ারের জলে নৌকার মতোন!
পাঠ কস্ট নেইই বলতে গেলে।
আর প্রতি পর্বে এমন দারুন আগ্রহ জমিয়ে শেষ করেন- পাঠকের পরের পর্বের চিন্তা টুকু রয়েই যায়!
কি হল এরপর?
দারুন সিরিজের জন্য ধন্যবাদ দাদা
++++
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,
দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। হা হা হা, বিবেকের তাও তো থেকেই যায়। দিন শেষে এই বিবেকের তারণাই যে আমাদের অনেক কাছ থেকে নিবৃত রাখে।
অন্যান্য পর্বের মতো, এই পর্বটিও আপনার কাছে সাবলীল লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। আর কমেন্ট এর পরের অংশটাতে প্রীত হলাম। আহা ! এমন প্রশংসা কার না ভালো লাগে।
পোষ্টের শেষে একটা টুইস্ট থাকে, যেখানে পাঠকের আগ্রহ থেকেই যায় জেনে আবার আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
হাবিব বলেছেন: প্রিয় ভাইয়া.।
পর্বটি অসাধারন হয়ছে..। আরেকটু তারাতারি দিবেন প্লিজ
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ হাবিব ভাই পাঠা মন্তব্যের জন্য খুশি হলাম। তবে আজ কিন্তু পড়া ধরবো, বোম্বে রোডে কয়টি লেন?? হা হা হা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৯
ল বলেছেন: প্রিয় যোগ্য লেখক,
আজ বন্ধের দিনে পড়ার সুযোগ হলো -- শেফালী চরিত্রটা গল্পের রসালো সৃষ্টি।
খুঁটিয়ে পড়তে পারবো তাতাে শিখা হয়ে যাবে অনেক কিছু ----
মরিচিকা কতটা পর্বের উপন্যাস --?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
আপনি আমার মতো একজন অযোগ্যকে যদি 'যোগ্য' বলেন তাহলে যোগ্য শব্দটির অবমূল্যায়ন হবে বৈকি। শেফালী চরিত্রটি গল্পের রসালো সৃষ্টি -এমন কথা শুনে মুগ্ধ হলাম । হা হা হা। খুঁটিয়ে পড়লে অনেক কিছু শেখা হয়ে যাবে!!
ঠিকই বলেছেন, এমন অখাদ্য বা নিম্নমানের পোস্ট খুঁটিয়ে পড়লে নিজের কাব্যিক বা ছন্দময় প্রতিভাটির অবমূল্যায়ন হবে বৈকি। হা হা হা । তবুও যেটুকু সময় দিয়ে পড়েছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ,কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন।।
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২
হাবিব বলেছেন: আপনি অনেক চালাক লোক..। নামাজ নামাজ পরে ঊঠলাম..। আমি তো ছয় লেন পরছিলাম.. দুই একটা বারলো কিনা আবার..
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নামাজ শেষ করেই কমেন্ট আসার জন্য হাবিব ভাই এর কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী, দুঃখিত। যাক আপনি ছয় লেন পড়েছেন যখন তাহলে আমি রাতারাতি ওখানে লোক লস্কর লাগিয়ে দুটো লেন বেশি করতে পারব না । সে লোকবল বা ক্ষমতা কোনটাই নেই আমার । হা হা হা।
আর চালাক বা চতুর প্রসঙ্গে বলি আমার মত হাদা -গঙ্গারাম খুব কমই আছে। আমার ন বছরের পুত্রও আমাকে হাদা বলেই জানে । প্রায়ই বলে পাপা একটা হাদা । সেখানে আপনি আমাকে চালাক বলাতে খুব আনন্দ পেলাম। হা হা হা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় হাবিব ভাইকে।
২৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
ল বলেছেন: অসহায় অবস্থায় রুপ দংশন করে বিবেকে কুঠারাঘাত করলো ---
এই বিবেকের লজ্জা চৌধুরী সাহেব কে মহান করে তুললো।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহা!! কবি ভাই আর লজ্জা দিয়েন না। কুঠারাঘাতে বিবেক একেবারে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তার উপরে আপনাদের দ্বারা আবার আঘাত, বেচারাকে আর খুঁজেই পাওয়া যাবেনা। হা হা হা।
২৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: শেফালী চরিত্রটাও ভালো লেগেছে...... গল্প লেখা ভালো হচ্ছে।
পরের পর্বের আশায় রইলাম।
শুভ কামনা রইলো দাদা।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবীর ভাই,
অনেকদিন পরে আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম। শেফালী চরিত্রটি ভালো লেগেছে ও গল্প ভালো লেখা হচ্ছে জেনে আনন্দ পেলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।
২৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: প্রথম পর্ব থেকেই সাথে ছিলাম, আছি, থাকব।
চমৎকার লিখেন আপনি। আপনার লেখার প্রশংসা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। শুভ কামনা আপনাকে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাক অবশেষে দেখা পেলাম ছোট্ট আপুটির। সাম্প্রতিককালে যার কমেন্ট না পেলে আমার পোস্ট অসম্পূর্ণ থেকে যেত । অবশেষে সে দুশ্চিন্তা দূর হলো। ধন্যবাদ আপুকে।
পোস্টটি চমৎকার লাগাতে ও প্রশংসার কথা খুঁজে না পেতে- এমন আন্তরিক মন্তব্যে অন্তর ছুয়ে গেল। আবারো ধন্যবাদ আপুনিকে।
অফুরান শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬
ঝিগাতলা বলেছেন: আগের পর্ব না পরে বুঝতে পারছি না......
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দুঃখিত আপনার জন্য বুঝতে না পারার কারণে। তবে যদি সময় পান আগের পর্ব পড়ে দেখতে পারেন ।আশা করি সমস্যা হবে না।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
মাহের ইসলাম বলেছেন: যথারীতি চমৎকার লিখেছেন এবং অপেক্ষায় রেখে দিলেন।
তবে, অপেক্ষা করতে কোন আপত্তি নেই।
আমি কিন্তু রমেনদার প্রতি বেশী সমব্যথী। অবশ্য, অনেকগুলো চরিত্রই সমবেদনার প্রায় সমান দাবীদার।
ভালো ত্থাকবেন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা বলতে বলতে যে আপনি এই পর্বে চলে এলেন।
পোস্টটি চমৎকার লাগাতে আনন্দ পেলাম। একটু তো অপেক্ষায় রাখতেই হবে নইলে যে পোস্ট শেষ হয়ে যাবে। আপনারা ধৈর্য ধরে সঙ্গে আছেন এটা আমার বড় প্রাপ্তি । অশেষ ধন্যবাদ আপনাদেরকে।
রমেনদার প্রতি সমব্যথী, পাশাপাশি আরো অনেকেই সমাবেদনার দাবি রাখে । আপনার সুন্দর মন্তব্যে আনন্দ পেলাম । তবে এখানে আরো অনেকগুলো চরিত্র আছে যারা ঠিক কতটা ব্যথার ভাগীদার সেটা অবশ্য আগামীতে পরিস্ফূট হবে।
অফুরান শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: একেবারে ক্লাইমেক্স! এর পরে যে কি ঘটল, সেগুলো নানারকম অনুমান করছি; কিন্তু আপনি না জানালে কোনটা ঠিক বুঝতে পারছি না। আপনার পুরো নাম জানার পর শেফালী ম্যাডামের মায়ের চেহারা কেমন হয়েছিল??
তাড়াতাড়ি পরের পর্ব দিয়ে দিন। যথারীতি, এই পর্বেও লাইক!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি ,
আপনার সুন্দর কমেন্টে প্রীত হলাম। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন এক্কেবারে ক্লাইমেক্স। তবে দুর্ভাগ্যবশত এই ক্লাইমেক্সটি এখন পর্যন্ত আপনি বাদে বাকি সবার অগোচরে থেকে গেছে। কমেন্ট থেকে বুঝতে পেরেছি আপনি অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে আছেন ।এটা আমার একটা বিরাট প্রাপ্তি । তবে পরের পোস্টে আপনার কৌতুহল নিবৃত্ত করব। প্লিজ, একটু সঙ্গে থাকুন। হা হা হা , বক্তার পুরো নাম জানার পর শেফালী ম্যাডামের মায়ের অবস্থা জানার জন্য আপনাকে আরেকটু সময় নিয়ে অপেক্ষা করতেই হবে আপু।
আপনারা যদি এরকম তিন চার দিন পরে পোস্ট পড়তে আসেন , তাহলে আমি কাদের জন্য আগ্রহ নিয়ে তাড়াতাড়ি পোস্ট দেই ?? আপনাদের উপর আমি অভিমানী হয়েছি। ভাবছিলাম এই সিরিজটি সামনের দিনে বন্ধ করে দেব। তবে আপু আজকে আপনার কমেন্ট অক্সিজেন পেলাম আপাতত নিজের ভাবনা থেকে সরে এলাম। হা হা হা, জাস্ট একটু ফান করলাম।
পোস্টে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
৩১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক মাঝে ব্যস্ততার জন্যে ব্লগে আসা হয়নি। এসেই মনে হলো শেফালী দিদিমনির সাথে রাত্রি বেলায় রোমাঞ্চকর ভ্রমনের কথা। পড়ে ফেললাম এক টানে। ভালো লেগেছে বরাবরের মতোই। এই মুখার্জী আবার কে?? রহস্য ঘনীভূত। আপনি আবারো টোপ ফেলেছেন।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় লেখক।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু ,
বরাবরের মত আপনার আন্তরিক মন্তব্যের আপ্লুত হলাম। ঠিকই তো কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে সময় ব্লগে সময় দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না । যে জন্য আপনজনদের পোস্ট অনেক সময় একটু দেরীতেই পড়তে হয় এই আর কি। তবে এর মধ্যে যে আপনি এসেছেন এবং পড়ে কমেন্ট করেছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি।
পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে ও লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় আপুনিকে। এই পর্বের এই মুখার্জি ঠিক কে; সেটা আমি নিজেও জানিনা । পুরোটাই ধোঁয়াশার মধ্যে আছি। তাবে আশা করব ম্যাডাম এনাকে আমাদের সঙ্গে পরিচয় করাবেন। আমিও সেই অপেক্ষায় আছি।
পরের পর্বের অপেক্ষায় সঙ্গে আছেন জেনে আনন্দ পেলাম । অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় আপুনিকে।
আপনার ভালোবাসা ও শুভাশীষ গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
৩২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
নজসু বলেছেন:
শেফালী ম্যাডামের লেখকের এই পর্বের অংশ বেশ বড়। দুই খন্ডে শেষ করতে হবে।
স্বাভাবিক।
এতো যে কথা, এতো যে ব্যথা।
সহজে কি শেষ হয়।
দুঃখিত ম্যাডামের বাবার অসুস্থতায় আমার রসিকতা করা সাজে না।
তবু কেন যে আমি এতো রসিক হলাম।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই ,
হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন, লেখকের এই পর্বটি বেশ বড়। যে কারনে দুটি পর্ব লেগে গেল। হা হা হা, এত কথা এত ব্যথা সহজে যে শেষ হওয়ার নয়।
আর কোন দুঃখ পাওয়ার কারন নেই, কারণ যারে বেবাফা যত হয়েছে সুস্থ হয়ে উঠবেন। বরণ সঙ্গে থাকুন আগামী পর্বের জন্য দেখুন ঘটনা কোনদিকে মোড় নেয়। হা হা হা । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: দাদা, বেশ কয়েকবার পড়লাম, আগেও পড়েছিলাম। সময়ের অভাবে মন্তব্য করে যেতে পারিনি। কিন্তু মনে বড় খটকা লাগছে। সব কিছু সহজ সরল পথে যাচ্ছে। শেষে এসে আবার কোন ট্যুইস্ট দিবেন নাতো? কেন যেন সন্দেহ হচ্ছে.......।
যাই হোক, আমি আবার সব কিছু আগে আগে চিন্তা করি তো সেজন্যই বললাম, আরকি?
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভ কামনা রইল, দাদা!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই ,
ঠিকই তো ব্যস্ততার মধ্যে সব সময় কমেন্ট করা সম্ভব হয়ে ওঠে না । আমার নিজেরই হয় , হয়তো পড়লাম কিন্তু কমেন্ট করার হয়ে উঠল না। তবে আপনি যে করে এসেছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি।সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম জানাই।
পোস্টে টুইস্টের প্রতি আপনার এত ভয় কেন ? আপনি নিজেও তো টুইস্ট দেন।আর এটা না দিলে গল্প যে জমবে না । আপনারাই যে বাতিলের লিস্টে ফেলে দেবেন। হা হা হা।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম ।
আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
৩৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ৮ এবং ৯/১ একসাথে পড়লাম। শেফালী ম্যাডাম আর চৌধুরী সাহেব এর ব্যাপারটা ভালোই জমে ওঠেছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা দাদা , কি যে বলেন । লজ্জা পেয়ে গেলাম ,শরম লাগে মনে।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন।।
৩৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,
আগের পর্বটিতে আমার মন্তব্যের জবাবে আমি নাকি পিছনে লেগে থেকে আপনার কেসটা কেচে দেবো, এমন ভয়ের কথা বলেছেন!
তা কি করে হয়! একজন সহ ব্লগার যদি তুফানের মুখে পড়ে তো তাকে বাঁচানোই ফরজ। তাই তো শেফালী ম্যাডামের ভিজে কাপড় নিংড়ে সেই পানিতে কামরূপ-কামাক্ষার সাধুবাবার ফুঁ দিয়ে গাড়ীতে ছিটিয়ে দিয়েছি। এই মাজেজার কারনেই তো গাড়ীর হেড লাইটের ঝলকানিতে শেফালী ম্যাডামের রূপে মোহিত হতে পারলেন। শেফালী ম্যাডাম আপনার সাথে হেসে হেসে কথা বললেন! আপনার কেসটা কেচে দিইনি বরং সুপার-গ্লু লাগিয়ে দিয়েছি । সাধুবাবার পানি পড়া, কাজ না হয়ে যায় কই ?
এতোখানি এগিয়ে দেয়ার পরেও আপনি যদি কেসটাকে নিজে নিজে কেচে দেন তবে কিন্তু আমাকে দোষ দিতে পারবেন না।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় জী এস ভাই,
ব্লগিং করতে এসে দেখেছি কখনো কখনো কোন কমেন্ট শুধু লিখিত আকারে থাকে না । মনে হয় যেন বক্তা সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছেন । ঠিক যেমনটি মনে হচ্ছে আপনার এই কমেন্টটির ক্ষেত্রেও । আপনার এই কমেন্টটি আমি 4 বার পড়লাম। 4 বাড়ই মুগ্ধ হলাম কমেন্ট পড়ে। প্রচুর সাহস পেলাম । সঙ্গে এমন পড়া পানি যদি থাকে ,তাহলে যে কোন তুফান যে আর তুফান থাকে না , তা বলা বাহুল্য। তবে আপনি সঙ্গে থাকবেন প্লিজ । দেখব এই সাধু বাবার পানি সুপার -গ্লু আগামী দিনে কোন দিকে মোড় নেয়। হা হা হা।
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এমন একটি বিনোদনমূলক কমেন্ট যে কোনো পোস্টকে অলংকারিতো করতে বাধ্য।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয়ভাইকে।
৩৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাইয়ের এক একটা কমেন্ট প্রতিটা ব্লগে মুক্তার মতো জ্বলজ্বল করে। কোন লেখা পড়া শেষ হলে আমি সময় না থাকলেও অন্ততঃ এই ভাইয়ের মন্তব্য কখনো মিস করি না পড়তে। উনার কাছ থেকে আমাদের সবারই শেখা উচিত কিভাবে সহ ব্লগারদের পোষ্টটি তে মন্তব্য করতে হয়....
ধন্যবাদ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,
কমেন্টের মাস্টার জী এস ভাইয়ের কমেন্ট মানে একটা আলাদা বিনোদন। সব পোস্টে দেখেছি ওনার কমেন্ট ইউনিক। আমিও ভীষণ এনজয় করি ওনার কমেন্ট । সত্যিই ওনার কাছ থেকে আমাদের কমেন্ট করাটা শেখার। সহমত 100% আপনার সঙ্গে।
এই মুহূর্তে আমি এই পর্বের শেষ অংশটি পোস্ট করেছি। আপনার দাওয়াত থাকলো।
।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
ধ্রুবশূন্য বলেছেন: উপস্থাপনা সত্যি মন ছুয়ে গেল
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ছোট্ট আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম।
আমার সর্বশেষ পোস্টটি এই মুহূর্তে প্রকাশ করেছি ।পাঠের অনুরোধ রইল।
অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনাকে।
৩৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কাহিনি ভালই আগাচ্ছে।পরের পর্বও তো দেখি পোষ্ট হয়ে গেছে!
ব্লগে চার-পাচ দিন ছিলাম না তাই একটু দেরিতেই পড়তে হল।বরাবরের মতই ঝরঝরে লেখা।
কত পর্বে শেষ করবেন কিছু ভেবেছেন?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সোহেল ভাই,
আপনার ব্যস্ততার অবসান ঘটেছে জেনে আনন্দ পেলাম।যে কারণে 3-4 দিন পরে এসে পোস্ট পড়েছেন এবং সুন্দর কমেন্ট করেছেন ;এটা আমার কাছে বিরাট প্রাপ্তি। আমাদের কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে সবসময়ই ব্লগে এরকম সময় দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। যে কারণে এরকম তিনচারদিন কেন তারও বেশি গ্যাপ লাগতেই পারে। ভালো লেগেছে বরাবরের মতো ঝর ঝর লাগাতে অনেক আনন্দ করলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ ! আপনার চোখে পড়েছে, ইতিমধ্যে পরের পর্বটি পোস্ট করা হয়ে গেছে। আশা করি এই পোস্টে আপনি সময়ে কমেন্ট করবেন।
পাশাপাশি পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম ,কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
রাকু হাসান বলেছেন:
হাহহাহা গত পর্বেই ধারণা করেছিলাম শেফালি ম্যাডামের সাথে তুমি শেষ পর্যন্ত যাবে । তা না হলে জমবে না । বলিনি ,বললে হয়তো গল্পকার একটা ইউ টার্ন মারতো । হয়তো আগেও পাঠকদের সাথে মেরেছে । ভয় করছে শেফালি ম্যাডামের পরিবার কি ভাই কে ....।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা, শেষ থেকে বরং শুরু করি। আমার ছোট্ট ভাইটির আশঙ্কা হচ্ছে শেফালী ম্যাডামের পরিবার ভাইয়াকে মানবে কিনা। পোস্টে এই উত্তরটি পেতে অবশ্য তোমাকে অনেক অপেক্ষা করতে হবে। তবে প্রতিমন্তব্যে বলবো তোমার ভাইয়ার কোন ক্ষতি হবে না। মনে রাখবে চরিত্র কখনও লেখককে ছাপিয়ে যায় না। কাজেই গল্পের বাকি দিগগুলি যদি তোমার কাছে উপভোগ্য মনে হয় তাহলে নিশ্চিন্তে উপভোগ কর।
ইউ টার্নের সঙ্গে একটি মুন্সিয়ানা জড়িত। পাঠকের সঙ্গে একটু চোর-পুলিশ খেলে যদি ইউ টার্ন করাতে পারতাম তাহলে নিজেকে ধন্য ভাবতাম। কাজেই তোমার এই সুন্দর বাক্যটি আমার জন্য প্রযোজ্য নয়। হা হা হা।
আর শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে যাত্রী হওয়া আমার ভায়ের অন্তরের কথা আমি টেলিপ্যাথিতে জেনে সঙ্গ দিয়েছি। তাই জন্য তোমাকে আলাদাভাবে আর মুখে বলতে হয়নি। হা হা,হা।
অন্তরের বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা আমার স্নেহের ছোট্ট ভাইটিকে।
৪০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
রাকু হাসান বলেছেন:
মাম<মা,ওয়য়র্ডের<ওয়ার্ডের, ডিলিট দাও দেখার সাথে সাথে । টাইপো ,সাধারণ ব্যাপার তোমার মত ব্লগার বানানে যথেষ্ট পরিপক্ষ জানি । তবু বললাম .।কিছু মনে করবে না ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
' মাম 'শেফালী ম্যাডামের ডাকনাম। আর ওয়ার্ডের বাননটি ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ তোমাকে।
শুভকামনা ও ভলোনাসে।
৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরুজি; স্যরি। এই পর্বটা মিস হয়ে গেছে। সময় নিয়ে বড় একটা মন্তব্য করবো। মাইন্ড করবেন না প্লীজ। আপনার প্রতিটি লেখাই আমাকে দারুন প্রেরণা দেয়। মরীচিকার প্রতিটি পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকি।
মিসটেকের জন্য ক্ষমা করবেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব,
সকাল বেলাতে আপনাকে পেয়ে যে কতটা আনন্দ পেলাম তা ঠিক বলে বোঝাতে পারবোনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আর ব্যস্ততার জন্য পোস্ট মিস হতেই পারে। একটা কমেন্টে দেখলাম আপনি গতদুমাস ভীষণ ব্যস্ত ছিলোন। আবার আগামী দু মাসও এরকমই ব্যস্ত থাকবেন। ঠিকইতো এতটা ব্যস্ততার মধ্যেও যে একটু সময় বার করতে পেরেছেন, এটা আমাদের বিরাট পাওনা। আপনি কাজ নিয়েই থাকুন। সবসময় খুব খুব ভালো থাকুন - কামনা করি।
অফুরান ভালোবাসা জানবেন।
৪২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক প্রানজল ভাষার গাথুনিতে গল্পের রুপকে এক মোহনীয় আবর্তে আটকে রেখেছেন। এই পর্বটি চোখ পড়ে গিয়েছিল। নিয়মিত ব্লগে থেকেও কি করে পর্বটি মিস হয়ে গিয়েছিল বুঝতে পারিনি। তবে বিজন দার সংকলনের কারণে পর্বটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। ধন্যবাদ বিজন দাকে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজনভাই,
অনেকদিন পরে আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম।আপনি এই সিরিজের এই পর্বের দুটি গল্প পরপর পড়েছেন। যদিও আমি পরেরটির প্রতিমন্তব্য আগে করেছি। পর্বদুটি আপনার ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। সময় নিয়ে পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। সাথে সাথে এই সিরিজের অন্যান্য পর্বগুলিও পড়ার অনুরোধ করবো।
বিজনদাকে ধন্যবাদ। ওনার এমন একটি পরিশ্রমী সংকলনের জন্য পোস্টগুলি অনেকের পড়ার সুযোগ হবে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
নীলপরি বলেছেন: কী অপূর্ব গদ্য লেখেন আপনি । দারুণ লাগলো ।++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা ! আপু ,আপনার আন্তরিক মন্তব্যে দারুণ আনন্দ পেলাম । পোস্টটি দারুন লাগাতে ও লাইক করাতে এবং সঙ্গে এতগুলি প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: কেনো যে মুখার্জি হলেন না!
+++
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকিভাই,
জন্ম মৃত্যু বিয়ে - এসব যে আমাদের হাতে থাকে না । আপনার পাট ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম । পোস্টটিতে like' করাতে ও এতগুলো প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বাসন্তীক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১
ফয়সাল রকি বলেছেন: আপনার প্রতিও বাসন্তীক শুভেচ্ছা রইলো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকিভাই,
আপনার আবার আগমনে আনন্দ পেলাম। প্রাণভরে আপনার বাসন্তিক শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
নিরন্তর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন:
রাতের বেলা গ্রামের রাস্তা প্রায় জনশূন্য ।
বেশী না রাত ৯ টা বাজলেই হলো আমাদের এলাকা পুরো নীরব হয়ে যায় আর তখন প্রকৃতির পিন পয়েন্ট শব্দও শোনা যায় খুব সহজেই।
১৮ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুল ভাই,
গ্রাম বাংলার শাশ্বত একটি অনুভূতি তুলে ধরেছেন যা পোষ্টের সঙ্গে ভীষণ রকম মানানসই । ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৪৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: যেন একটা মসৃণ পথ ধরে, মোলায়েম গতিতে গল্পটা এগিয়ে চলেছে!
বিস্কুট সংক্রান্ত শেফালী ম্যাডামের প্রশ্নটাও খুব মোলায়েমভাবে জিজ্ঞাসিত হয়েছে।
তবে শেষে এসে কোন এক মুখার্জীর সাথে চৌধুরী সাহেবকে গুলিয়ে ফেলায় পাঠকেরা যেন সেই মসৃণ পথেও একটা স্পীড ব্রেকারের ধাক্কা খায়।
পোস্টে প্লাস + +
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেসপেক্টেড স্যার,
গল্পটি পড়ে আপনার সুক্ষ অনুভূতির অভিব্যক্তিতে পুলকিত হলাম; ধন্যবাদ আপনাকে।বিস্কুট সংক্রান্ত ব্যাপারে শেফালী ম্যাডামের প্রশংসা যে আপনার ভালো লেগেছে তাতে খুশি হলাম আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।গল্পের শেষে এসে জনৈক মুখার্জির সাথে গুলিয়ে ফেলা ডিস্ট্রিক্ট স্পিডব্রেকার বলে মনে হওয়াতে আবারো মুগ্ধতা।
পোস্টে লাইক কমেন্ট এবং ডাবল প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা জানবেন
৪৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ফয়সাল রকি এর ছোট্ট মন্তব্যটা (৪৪ নং) ভাল লেগেছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই জন্যই স্যার আপনি আমার হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসনে আসীন। শুধু পোস্ট নয় মন্তব্যগুলিও অন্তত থেকে অনুভব করে তার যথার্থতা বিচার করে যেভাবে মন্তব্যে উল্লেখ করেন তা নিঃসন্দেহে ব্লগে আমাদের কাছে অনুকরণীয়। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আপনাকে প্রতি মন্তব্যের মাধ্যমে ফায়সাল রকি ভাইকে আরো একবার ধন্যবাদ জানাই।
সীমাহীন শুভেচ্ছা আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: উপস্থাপন ভালো লেগেছে।