নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরীচিকা ( পর্ব - ১৪ )

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫



আমি তখন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি । শরীর ও মনে সবে পরিবর্তন আসতে শুরু করেছে ; গলার স্বরও পাল্টে গেছে। এ সময় বিকালবেলা সময় পেলে খেলার মাঠে না গিয়ে বরং বাবার চব্বিশ ইঞ্চি সাইকেল নিয়ে পাড়ার আরো দুই বন্ধুর সঙ্গে পাশের গ্রামে যেতাম। ওখানে রাস্তার ধারে একটি গভীর নলকূপ ছিল। বিকালে আশপাশের মহিলাদের সঙ্গে কমবয়সী মেয়েরাও কলে জল নিতে আসতো । নিয়মিত আসা যাওয়ার ফলে এলাকার কয়েকটি উঠতি মেয়ের সঙ্গে আমাদের দেখা-সাক্ষাৎ হত। একটু আধটু কথা চালাচালি, মুচকি হাসি বা কলসির মুখে নারকেলের মালা দিয়ে আমাদেরকে উদ্দেশ্য করে জল ছিটানো প্রভৃতি ছিল আমাদের সদ্য কৈশরে পা দেওয়া জীবনে পরম কামনীয় । মিতালীকে এখানেই প্রথম দেখি । আমার চেয়ে হয়ত সামান্য বয়সে বড় অথবা নাও হতে পারে । কিন্তু অত্যন্ত ডেভলপ ফিগারের আদিবাসী মেয়েটির বড় বড় দুটি নিটোল বুক আঁটোসাঁটো করে পড়া ফ্রকের মধ্যে যেভাবে উকি মারতো তা ছিল আমার মতো সদ্য যৌবনে পা দেওয়া কিশোরদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় । নিতম্ভটা ছিল বেশ বড়। মেদ বর্জিত তলপেট ; সামনে বড় বড় দুটি বুক নিয়ে হাঁটার সময় কোমর দুলিয়ে সাপের মত ইনিয়ে-বিনিয়ে যখন হাঁটতো ; তখন শুধু আমরা নই, পিছন থেকে দেখতাম পথচলতি অনেক সাধারণ মানুষকেও ওর দিকে অবাক নয়নে তাকিয়ে থাকতে । অস্বীকার করব না তখন মিতালীর অ্যাপিয়ারেন্স যেকোনো বয়সি পুরুষের হাটবিট থমকে যাওয়ার পক্ষে যথেষ্ট ছিল। কোন এক আদিবাসী রমণীকে দেখে যদি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ' তিন পাহাড়ের গান ' লিখে থাকেন , তাহলে আমার সেই ছোট্ট হৃদয়ে সেদিন অনেকটা স্থান জুড়ে ছিল মিতালী নামের একটি আদিবাসী মেয়ে ।

বৃহস্পতি ও রবিবার সপ্তাহে দুদিন গ্রামে হাট বসতো । আদিবাসী পাড়ার অন্যান্য মহিলাদের সঙ্গে মিতালীও হাটে যেত। এই দুই দিন অবশ্য আমরা মিতালীর আগমনের অপেক্ষায় থাকতাম । হাটবারে আমাদের এই অপেক্ষার পর্বটা শুরু হয়েছিল অদ্ভুত একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে । বন্ধু বকুলই একদিন কলতলায় অন্যান্যদের মধ্যে আলাদাভাবে মিতালীকে দেখার কথা বলে। সেদিন আমরা বাকি দুই বন্ধু ওর কথায় গুরুত্ব দিই নি। বরং আদিবাসী হওয়ার জন্য বকুলের রুচি নিয়ে ওকে দু- চার কথা শুনেও দিয়েছিলাম। কিন্তু দু - এক দিন পর থেকে আড়চোখে একটু একটু করে দেখতে দেখতে অদ্ভুতভাবে ওর রুপের মায়াবলে আমরাও যেন বশীভূত হয়ে গেলাম। যে কথা বলছিলাম, সাপ্তাহিক হাট মানে তিন বন্ধু লোকালয় ছেড়ে একটু দূরে হাঁটাচলা করতাম । কখনো বা গায়ের মেঠো পথ ধরে হেঁটে বা ঘাসের উপর বসে ওর আসা -যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতাম ।

অত্যন্ত প্রাণ খোলা হাসি খুশি স্বভাবের মিতালীকে খুব হাসি ঠাট্টা করতে করতে বিভিন্ন বয়সের পুরুষের সঙ্গে আড্ডা মারতে মারতে রাস্তায় আসা-যাওয়া করতে দেখতাম । ওর গায়ে হাত দেয়ার প্রতি বিভিন্ন বয়সের পুরুষদের একটি ঝোঁক ছিল । কয়েক জনকে দেখেছি ও দাদু বলেও সম্বোধন করত। কিন্তু এ ধরণের আড্ডা ইয়ার্কিতে ওকে কোন প্রতিবাদ না করে উল্টো তাদের সঙ্গে ঢলাঢলি করতে দেখতাম। মনে হতো ও বোধহয় বিষয়টা বেশ উপভোগ করত। হাসতে হাসতে কখনো বা পথের উপর বসে পড়তো , কখনো বা রাস্তা থেকে নেমে পাশের মাঠের দিকে ছুট লাগাতো । ওর প্রতিক্রিয়া দেখে আমাদের মনে হতো ও ছিল যেন সরকারি সম্পত্তি ; যার দরকার হবে ওকে একটু ছুয়ে দেখবে । ইতিমধ্যে ওর সঙ্গে আমাদেরও সখ্যতা অনেকটা বেড়ে গেছিলো । তাই সে কলতলাতে হোক বা হাটবারে অপেক্ষাকৃত ফাঁকা স্থানে হোক ; আমাদের দিকে তাকিয়ে সুন্দর একটা মিষ্টি হাসি দিত । উল্লেখ্য বয়সের তারতম্যের কারণেই বোধহয় অন্যরা যেখানে ওকে ছুয়ে দেখতো ; আর আমাদের জন্য বরাদ্দ ছিল এমনই মিষ্টি হাসির । অবশ্য তাতেই আমরা খুশি ছিলাম।


মিতালির সঙ্গে আমাদের তিনজনের হাসি বিনিময় পর্বটি তখন অনেক দূর গড়িয়ে গেছে । কিন্তু সমস্যা একটু দেখা দিয়েছে। তিন বন্ধুর মধ্যে আমি ছিলাম বেশ ভীতু । মিতালীর হাসিটা আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে কিছুটা স্থান জুড়ে থাকলেও বাস্তবে সে হাসি কার প্রাপ্য সেটা নিয়ে আমাদের মধ্যে অনুসন্ধান শুরু হল। একদিন সে প্রসঙ্গ উঠতেই প্রথমে হাত উঁচু করলাম আমি। ভাবলাম যেটা পেয়েছি অনেক । এখন বাড়াবাড়ি করলে বাড়িতে আর মুখ দেখাতে পারবো না। বন্ধু বাহারও আসল নায়ক কে ? সে প্রশ্নে বেশ অস্বস্তিতে পড়ল। ফলে বাকি থাকল বন্ধু বকুল । বকুলকে নির্বাচিত করে আমরা বলেই ফেলি,
- মিতালী হাসে তোর জন্য। তোকে ও ভীষণ লাইক করে। ওর প্রতিটি আকার-ইঙ্গিতে অঙ্গভঙ্গিতে একটা আবেদন থাকে। শুধু মাত্র তোকে উদ্দেশ্য করেই ওর এমন অভিব্যাক্তি।
প্রতিউত্তরে মুখে কিছু না বললেও আমাদেরকে এভাবে পাশে পেয়ে বকুল বেশ খুশি হয়েছিল ।


কোন এক হাটবারে মিতালীকে একা আসতে দেখে ,কাছাকাছি আসতেই বকুল এক পা দু পা করে সামনে এগিয়ে গিয়ে,
-তোমার সঙ্গে আমার একটু কথা আছে।
-কি কথা ?
- তুমি কি বোঝো না ! আমরা কেন এভাবে দিনের পর দিন রাস্তার ধারে বসে থাকি ?
অমনি দেখলাম মিতালী বকুলের মুখ টিপে ধরে বললো,
- তোরা তিনজনেই বয়সে আমার চেয়ে অনেকটা ছোট । তোরা আমার ভাইরে ! মিতালীর কথায় বকুলের মুখটি হঠাৎ ছোট হয়ে গেল। যদিও আমরা বকুলের এভাবে আশাভঙ্গ হওয়াতে আপ্রাণ চেষ্টা করে হাসি বন্ধ রেখে উল্টে ওকে সমবেদনা জানাতে লাগলাম । আমরা মুখ কাচুমাচু করে ওকে এ ভাবে ভেঙে না পড়ে বরং বোঝানোর চেষ্টা করলে মিতালীও ওকে সান্ত্বনা দেওয়ার দলে শামিল হয়েছিল । সেদিন থেকেই মিতালী আমাদের কাছে দিদি হয়ে গেল। জীবনের প্রথম প্রেম এভাবে আশাহত হওয়াতে বকুলের জন্য পরে খুব খারাপ লাগছিল । এ ঘটনার পর ও প্রচন্ড ভেঙে পড়েছিল। সাথে সাথে আমাদের তিন বন্ধুর বৈকালিক সাইকেল ভ্রমন বা নির্জন স্থানে মিতালী দর্শনের জন্য বসে থাকাটাও বন্ধ হয়ে গেল। পরে রাস্তায় আসা- যাওয়ার পথে মাঝে মাঝে ওর সঙ্গে দেখা হলেও টুকটাক একটু মুচকি হাসি দিয়ে আমরা যে যার কাজে চলে যেতাম । তবে এ সময় ওর প্রতি আমাদের আর কোনো আকর্ষণ ছিল না।


মিতালীদির নিকট থেকে ভাই সম্বোধন পাওয়াটা বকুল মন থেকে মেনে নিতে পারেনি । তখন আমরা এগারো ক্লাসে পড়ি ; মাঘ মাসের শেষের দিকে হালকা শীতের আমেজে একটু দূর গ্রামে শেষ শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী মেলা বসে । বছরের এই কদিন সন্ধ্যেবেলা পড়াশোনায় একটু ছাড় পেতাম। অন্যান্য দিনের মতো সেদিনও সন্ধ্যেবেলা আমাদের মেলায় যাওয়ার প্ল্যান ছিল। কিছুটা হাঁটার পর বকুলের অন্য একটি রাস্তার দিকে হাঁটার প্রস্তাবে,
- কেন এদিকে যাব ? এটা কি মেলায় রাস্তা ?
- তুই চল না ! দেখবি আজ এদিকেই মেলা বসেছে ।
- কি আছে এদিকে ? যে তুই এতো জোর করছিস !
- আরে ! এতো প্রশ্ন করছিস কেন ? সব দিনই তো মেলায় যাই । আজ না হয় একটু অন্যরকম মেলা দেখবো ।
আমরা বাকি দুজন আর প্রতিবাদ না করে বকুলের কথা মত যে রাস্তা ধরলাম , সেটা ছিল আদিবাসী পাড়ায় যাওয়ার রাস্তা। বেশ কিছুটা হাঁটার পরে একটা কোলাহল কানে এলো । আরো অগ্রসর হতেই স্পষ্ট হল সামনে আদিবাসী পাড়ার ঠাকুর তলা ; যেখানে লোকে গিজগিজ করছে।
- কিরে ! এখানে এত লোকজন কেন?
এবার বকুল বলল,
- আজ এখানে বিচার হবে ; যে কারণে এত লোকজন । তোদেরকে তাই বিচার দেখাতে নিয়ে এলাম ।
- কার বিচার হবে ? জিজ্ঞাসা করতেই ও আমার নাক টিপে ধরে বলল,
- তোর দিদির ! তোর মিতালীদির।
আমি আঁতকে উঠলাম!
- হ্যাঁ ! মিতালীদির ? কেন কি হয়েছে মিতালীদির ?
- হ্যাঁরে ! আরেকটু অপেক্ষা করনা ! সব টের পাবি। কত বড় সাধু মহিলা হয়েছে আজ সব জানতে পারবি ।


আগেই বলেছি ওর চলন-বলন ছিল অত্যন্ত আকর্ষণীয় । ফলে প্রণয়ঘটিত কারো সঙ্গে ওর জড়িয়ে পড়াটা অস্বাভাবিক নয় । এরকম ভাবতে ভাবতে এরকম হাসি খুশির মেয়েটির বিচার হবে শুনে মনে মনে প্রচণ্ড ভয় শুরু হতে লাগল। কারণ এসব ক্ষেত্রে গ্রাম্য সালিশ বিচারের ক্ষেত্রে পূর্বের অভিজ্ঞতাগুলো ভালো ছিল না। মুহূর্তে পুরনো স্মৃতিগুলি চোখের সামনে ভেসে উঠলো । এদিকে সভাস্থলে চারিদিকে চিৎকার চেঁচামেচিতে কান পাতা দায় হয়ে দাঁড়ালো । কয়েকজনকে দেখলাম সভার মধ্যে থেকে হাত উঁচু করে সবাইকে শান্ত হতে বলছেন । ক্রমশ জনতা শান্ত হয়ে একসময় খোলা আকাশের নিচে ত্রিপলের উপর সবাই বসে পড়ল। হ্যাজাক লাইটের আলোয় পরিষ্কার করে দেখলাম কয়েকজন মহিলার মাঝখানে মিতালীদি বসে আছে। আমাদের পজিশনটা ছিল অবশ্য বেশ কিছুটা দূরে। নিজেদের মধ্যে ওরা কি সব কথা বলছিল যে বেশ কিছুটা দূরে থাকাই আমাদের কান পর্যন্ত আসছিল না। একটু দূরে তরুণ নামে পৌন্ড্র সম্প্রদায়ের একটি ছেলেকে সবাই ঘিরে রেখেছে। বেশ কয়েকজনকে দেখলাম ওর দিকে আঙুল দিয়ে ইশারা করতে । বুঝতে বাকি থাকল না যে তরুণের সঙ্গে তাহলে মিতালীদির কোন একটা সম্পর্ক হয়ে থাকবে । যেহেতু আদিবাসী মেয়ে , সংগত কারণে আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকজনের আধিক্য চোখে পড়ল । তরুণকে আমরা আগে থেকেই চিনতাম । রাজমিস্ত্রির কাজ করে ছেলেটির চেহারাটা খুব খারাপ নয়, তবে ওর সঙ্গে মিতালীদির কি করে সম্পর্ক হল সেটা যেন কিছুতেই মাথায় আসছিল না ।


আদিবাসী সমাজের প্রথা অনুযায়ী একজন বয়স্ক মানুষকে দেখলাম সবাই বিচার শুরু করতে বললেন। চারিদিকে বিড়ির গন্ধে আমাদের পক্ষে ওখানে টিকে থাকা বেশ সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু মিতালীদির সমস্যা হওয়ায় বিচার না দেখে উঠতে মন চাইছিলো না। প্রবীণ মানুষটিকে দেখলাম এবার হাত উঁচু করে উপস্থিত সকলকে জানতে চাইলেন যে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন কিনা..
উপস্থিত প্রায় সকলেই সমস্বরে,
- হ্যাঁ ! বলতেই
প্রবীণ মানুষটি দেখলাম খুব আন্তরিকতার সঙ্গে মিতালীদিকে মা সম্মোধন করে জানতে চাইলেন ,
- আচ্ছা মা ! তোমার সঙ্গে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল। সম্পূর্ণ সত্য কথা বলবে ।
আদিবাসী ভাষায় মিতালীদি বসে বসে অস্পষ্ট করে কি সব বলছিল। আমাদের কারো কান পর্যন্ত আসছিল না ওর কথা। তখন কয়েকজন চিৎকার করে প্রবীণ মানুষটিকে বলতে বললেন ,
-ওকে দাঁড়িয়ে জোরে জোরে বলতে বলুন।
-দেখছো তো মা ! ওরা কেউ তোমার কথা শুনতে পাচ্ছে না। তুমি বরং দাঁড়িয়ে একটু জোরে জোরে বলো।
মিতালীদি প্রথমে উঠতে চাইছিল না ; বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ বসেছিল। এমন সময় প্রবীণ মানুষটি প্রচন্ড জোরে ধমক দিয়ে,
-এত জন লোককে বসিয়ে তামাশা করছো ! ওঠো ! ওঠো ! দাঁড়িয়ে বল । বেশি সময় দেওয়া যাবে না।
ধমক খেয়ে মিতালীদি কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগল,
- ও পাড়ার ওই গ্রীন বাবুদের বাড়ি রামযাত্রা হইত, ঐহানে ও আসতো আমিও যেইতুম। পেরথম দিন আমায় দেকে হাসিলা। তারপরের দিন চার আনার বাদাম কিনে দিলা। আমিতো নিমুনা জোর করে দিলা। ওইহান থেকে প্রতিদিন ও আমায় ডাকিয়া আরআল-আবডালে লিয়া যাইতো। আমাকে লিয়া বড় বড় স্বপ্ন দেহাইতো।
কথা শেষ করতে পারল না ; আবার কাঁদতে কাঁদতে বসে পড়ল। আবার লোকজনের চাপাচাপিতে কথা শুরু করলেও শেষ করতে পারল না । যদিও এবার উঠে দাঁড়িয়ে হাত দিয়ে নিজের পেটের দিকে ইশারা করে,
- ডাক্তার বলেছে পেটে চার মাস...
আবার কাঁদতে থাকে ...
প্রবীণ মানুষটি এবার তরুণকে উদ্দেশ্য করে,
- আচ্ছা খোকা ! ও যা বলছে , সেগুলো কি ঠিক বলছে ?
- হ্যাঁ ঠিক বলছে ! যেহেতু ও গর্ভবতী আমি ওকে বিয়ে করতে চাই।
- ঠিক আছে ভালো কথা।
এবার আবার মিতালীদিকে উদ্দেশ্য করে,
-এই খুকি ! তোর পেটে তো তাহলে বে জাতির বাচ্চা । এখন তুই কি করবি ? ওকে বিয়ে করবি ?
মিতালীদি কিছু না বলে চুপ করে থাকলো । ভেবেছিলাম যাক তাহলে প্রবীণ মানুষটি তরুণের সঙ্গে মিতালীদিকে বিয়ে দিয়ে যথার্থ বিচারই করবেন , যেখানে ও চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ।

কিন্তু মুহুর্তের মধ্যে আমার ভুল ভেঙে গেল ।

চলবে.... ( পরবর্তী পোষ্ট নতুন বছরে )

আজকের পর্বটি চট্টগ্রামের বিখ্যাত সুদর্শন ব্লগার, আমার অন্যতম বন্ধ, গ্রীক দেবতা অ্যাপোলো সদৃশ্য নীল আকাশভাইকে উৎসর্গ করলাম।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:- পর্বটিকে স্রেফ গল্পের ছলে দেখার জন্য পাঠককে অনুরোধ করবো। একইসঙ্গে অনুরোধ করবো কোন রকম রেসিয়াল বিদ্বেষ অভিযোগে অভিযুক্ত না করতে ।




মন্তব্য ১১০ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (১১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২২

রাকু হাসান বলেছেন:

আজ প্রথম মন্তব্যকারী ও প্রথম লাইকার হতে চাই :) । আসছি মন্তব্য নিয়ে :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,

প্রথম মন্তব্যকারী ও প্রথম লাইক দাতা হিসেবে তোমাকে স্পেশাল অভিনন্দন ,ভালোলাগা, ভালোবাসা। এইমাত্র তোমার পরবর্তী কমেন্টেটিও দেখেছি। পোস্ট নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম । এখনো দুপুরের খাওয়া হয়নি। খেয়ে আবার আসছি .....

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা আমার ছোট্টভাইটিকে।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন! ভিন্নতা আছে লেখায়। অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বের ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম । আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।


৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: এখনি আসছি । আগে পড়ে আসি ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পবিত্রভাই ,

আপনার উপস্থিতি পেয়ে খুশি হলাম। পরে আসছেন শুনে অপেক্ষায় রইলাম....


৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

নজসু বলেছেন:




প্রেজেন্ট প্লীজ। :(

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই ,

পোস্ট দিতে গিয়ে একটু সময় বেশি লাগাতে দুপুরের খেতে বেশ দেরি হয়ে গেছে। যে কারণে তখন প্রেজেন্ট দিতে পারেনি। দেরিতে আসার জন্য দুঃখিত।

পোস্টটিকে লাইক করাতে অনুপ্রাণিত হলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:


একটু বেশি লিখলে ,সমস্যা নেই । তুমি যে ভীতু টাইপ এই গল্পে আগের পর্বগুলোতেই প্রমাণ পেয়েছি :P । শৈশবে আমিও ঘুরতাম এ গ্রাম থেকে ও গ্রামে ,বলতে অজানার উদ্ধেশ্যে । এখনও অভ্যাস পাল্টায়নি । মিতালী দিদি হয়তো এতটা বুঝতো না ,আামাদের মোহটা । শেষে খারাপ লাগছে । ছেলেটি স্বীকার করায় ভালো লাগছে । কিন্তু তোমার ভুল ভাঙলো বলেই আবার দিলে...... :(

আমি মনে করি গল্পমাত্রই গল্পকার বাস্তব অভিজ্ঞতার পাশাপাশি কাল্পনিক কিছু না কিছু যোগ করে থাকেন । স্বাভাবিকও লাগে আমার কাছে ।গল্পে ,গল্পকারের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ভাবার প্রশ্নই আসে না । শেষের অংশটি বলার দরকার ছিল না ,তবে আমাদের পাঠকদের নেতিবাচক ভাবনার জন্য লিখতেই হচ্ছে । এটা আমার খারাপ লাগে । শুভকামনা দোয়া । পরে কি হয় দেখার অপেক্ষায় আছি ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু ,

তোমার পূর্ণাঙ্গ মন্তব্য পেয়ে আপ্লুত হলাম। এত সুন্দর ভাবে পোষ্টটি পড়ে তুমি তোমার মনোভাব ব্যক্ত করেছে যে পুলকিত হওয়াটা স্বাভাবিক। আমি যে প্রকৃতই ভীতু তা এই পর্বের মতো ইতিমধ্যেই তুমি প্রমান পেয়েছ।। শৈশব ও কৈশোরে তোমার ঘুরতে যাওয়ার কথাটা শুনে ভালো লাগলো। ছেলেটির জন্য তোমার সমবেদনা ও আমার ভুল ভাঙাতে আবার দিয়েছি বলে বিষয়টি ধরতে পারাতে আবারো ধন্যবাদ তোমাকে।

কমেন্টের দ্বিতীয় পর্বে একদম বাস্তব সম্মত কথা বলেছে। তবুও মাঝে মাঝে গল্পকারদের বিতরকের মধ্যে পড়তে হয় বৈকি। হ্যাঁ ঠিকই বলেছ , গল্পকে স্বাভাবিক করতে অনেক সময় কিছু কাল্পনিক সংলাপও তুলে ধরতে হয়, যার মধ্যে বাস্তবের বহুলাংশে মিল থাকে। আর তখনই গল্পটি একটু অন্য মাত্রা পায়। যে কারণে শেষের অংশটি বলার দরকার ছিলো না বলে তোমার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ সহমত। কিন্তু রেসিয়াল সমস্যাটি সামনে আসাতে আমি আর ঝুঁকি নিতে পারলাম না। যে কারণে পদটীকাতে বিষয়টি উল্লেখ করা আরকি।

তোমার দোয়ার আবারো ধন্যবাদ । পোস্টটিকে লাইক করে ভাইয়াকে অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবে।

বিমুগ্ধ ভালবাসা ও শুভকামনা আমার ছোট্ট ভাইটিকে।




৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

নজসু বলেছেন:








রাকু হাসান ভাই...............


২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হে হে হে হে......

রাকুর ছোটবেলাকার ফটো! !!!!

কি ভীষণ কিউট ছিল রে বাবা!!!!

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

নজসু বলেছেন:




চোখ বুলিয়ে গেলাম।
গতকাল মরিচীকার কথা ভাবছিলাম।

আসবো প্রিয় ভাই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই,

আপনার উপস্থিতিতে আনন্দ পেলাম।। গতকালই আপনি মরীচিকার কথা ভাবছিলেন আর আমিও ঠিক ভাবছিলাম আপনার কথা । হয়তো মনে মনে এটা কিউরিসিটি তৈরি হয়েছিল ; টেলিপ্যাথিতে সেটা জানতে পেরেছি , যে জন্যই আজকে পোস্ট দেওয়া। হা হা হা।

আপনার আগমনের অপেক্ষায় রইলাম....

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার পর্বসমাধান। একটা জিজ্ঞাসার অবসান। গত পর্বের টুইস্টটির সমাধান এতো নিপুন হবে ভাবিনি। তবে লিখা কার দেখতে হবে না। :)
চিরাচরিত গ্রাম বাংলার অপরূপ বর্নণা করতে গিয়ে শিল্প সত্তা যখন ফুটাতে লেখক ব্যাস্ত হউন তখন লেখক তার অংকন কৌশলে যে রূপ ফুটাতে ক্যাম্পাসে তুলির মহরা করে থাকেন তার সবটুকু মনন দিয়ে রং ঢেলে থাকেন।দাদা আপনার লিখন শৈলী সত্যিই উচ্চ মার্গীয়। পাঠক মাত্রই অভিভূত হবেন।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রহমানভাই,

সাম্প্রতিক কালে আমার সব কটি পোস্টে আপনার কমেন্ট পেয়ে আপনার কমেন্ট না পাওয়া পর্যন্ত খুশি হতে পারিনা । ধন্যবাদ আপনাকে। গত প্রোস্টের টুইস্টটি এই পোস্টে সমাধান ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। কমেন্টে যদি প্রিয়তে রাখা যেত বাস্তবে আপনার এমন প্রশংসাসূচক মন্তব্যটিকে সেটাই করতাম। আমি মনে করি একজন পাঠক যখন লেখকের লেখাকে আর নিজের মত করে ব্যক্ত করেন, সেটি লেখকের পরম শংসাপত্র। এটি আমাদের ইনস্পিরেশন ; আমাদের লেখার চালিকা শক্তি। আগামীতেও আপনার এমন মধুর কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো ।

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় রহমানভাইকে।।


৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রামের হাট আমার ভীষন ভালো লাগে।
অভিযোগ করার প্রশ্নই আসে না দাদা।
রামযাত্রা কি দাদা? যাত্রাপালা?
মিতালী শেফালী বকুল নাম গুলো সুন্দর। সহজ সরল।
গ্রাম দেশের সালিশি আমার পছন্দ না। মানে পঞ্চায়েত এর লোকজন খুব কঠোর হয়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই,

প্রথমে গ্রামের হাট ভালো লাগাতে অপূর্ব আনন্দ পেলাম। আজও গ্রামে গিয়ে হাটের গরম জিলাপি, পাপড়, গরম গরম পেঁয়াজু বেগুনি সিঙ্গারা প্রভৃতি দেখলে মনটা যেন সেই কৈশোরের হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোকে খুঁজতে চাই। কিন্তু কি আর করার....

অভিযোগ না করার প্রশ্নে আনন্দ পেলাম।
রামযাত্রা হল রাম সীতার প্রেম ও বনবাস জীবন সম্পর্কে শীতকালে গ্রামে মাঝে মাঝে যাত্রা হয়। এই যাত্রাকাররা শহরের কোন নামকরা অপেরা নয় , গ্রামের এক একটি এলাকায় নিজেদেরকে পালাকার হিসেবে তৈরি করে বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠান পরিবেশন করে । যেখানে অনুষ্ঠান হয় একসঙ্গে আর দশ দিন ধরে এই রামযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। যাকে কেন্দ্র করে ছোটখাটো একটা মেলাও বসে । মেলা বলতে মূলত পাপড় বাদাম পেঁয়াজি চপ প্রভৃতির অস্থায়ী দোকান। গ্রামের গরিব মানুষগুলো সন্ধ্যের প্রারম্ভে হালকা শীতে ধর্ম কথা শুনতে শুনতে বিভোর হয়ে যায়। গল্পে এ রকমই রামযাত্রার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

গ্রামের সালিশি সভা পছন্দ না হলেও কিছু তো করার নেই । গ্রাম্য জীবন মানুষকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে এই গ্রাম্য সালিশি সভার নামে। আগামী পর্বে এ রকমই এক সালিশি সভার সিদ্ধান্ত উদ্ঘাটিত হবে।

শুভ কামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ছোটভাইকে।।



১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: সময় নিয়ে পরতে হবে..

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাঝিভাই,

আপনার উপস্থিতিতে আনন্দ পেলাম। সময় নিয়ে পড়ে কমেন্ট করবেন সেই আশায় রইলাম......

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মরীচিকা ১৩ পর্ব পড়লাম। অনেক দিন অপেক্ষা করছিলাম । কারন ১২তম পর্বে একটা টুইস্ট ছিল ।প্রতিদিন আপনার ব্লগে যেতাম । আপনার নতুন লেখা পাবো তার আশায় । অবশেষে পেলাম । একটু সময় নিয়ে পড়লাম ।ডেস্কে বসে যখন পড়ছিলাম তখন আমার এক কৃষ্ণাঙ্গ বন্ধু এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আমি পিসিতে কি দেখে মিটি মিটি হাসছি ?

কি দেখছিলাম সেটা তাকে বললাম কিন্তু অনুভুতিটা শুধু আমরই রইলো ।
এরকম লেখা পড়ার জন্য আমি সারাজীবন পাঠক হতে রাজি ।
-----পরবর্তীর অপেক্ষায় !!!!!!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পবিত্রভাই,

পোস্ট পার্ট করে সম্পূর্ণ কমেন্ট করে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । হ্যা, আমি গত কয়েকদিন ধরে সেটা লক্ষ্য করেছি যে শেষ কুড়ি জন পাঠকের মধ্যে আপনার নামটি প্রায়ই থাকতে দেখতাম। আজ আপনি ভুলে যাওয়াতে বিষয়টি পরিষ্কার হলো। আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। সঙ্গে অফিসের ডেস্কে বসে কৃষ্ণাঙ্গ সহকর্মীর সঙ্গে সুন্দর অভিজ্ঞতাটি শেয়ার করার জন্য মুগ্ধ হলাম। আমি যখন আপনার কমেন্টটি পড়ছিলাম তখন আমার সহধর্মিনী পাশে ছিল ,ওকে দেখাতেই ভীষণ খুশি হল আপনার এমন অভিজ্ঞতার পরিচয় পেয়ে।

আগামীতেও আপনার এমন সুন্দর অনুভূতি ও কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।



১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি,
মরীচিকা পেলে সবসময়ই অন্য রকম আনন্দ লাগে। এবারের পর্বটি বেশ ভিন্ন ছিল। ঢাকাইয়া ভাষায় বলতে গেলে মাস্টারদার বন্ধু মহল তো খুব পোংটা ছিল। তিন মাথা যেখানে শয়তান সেখানে। ;)
মিতালিদির রহস্যপূর্ণ পর্বটি দারুণ হয়েছে। পরের পর্বের জন্য অনেক শুভ কামনা।
নীল আকাশ ভাইকে অভিনন্দন। তার বিশেষণগুলো মানানসই হয়েছে, বেশি ভালো লাগলো গ্রীক গড।
B-)
প্রথম মন্তব্যকারী হওয়ার জন্য আরেক প্রিয় রাকু ভাইকে অভিনন্দন। :((

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই আরোগ্য,

পোস্ট দিয়ে যাদের না পেলে মনটি প্রচন্ড শূন্যতায় ভরে যায় তাদের মধ্যে তুমি অন্যতম। যেখানে তোমার দেখা পেয়ে খুশি হলাম।
আমিও জানি আমার ভাইটির মরীচিকা ভীষণ পছন্দের যে কারণে মরীচিকা শেষ করার জন্য আমার অন্তরে তোমাদের মুগ্ধতায় একটা চাপ অনুভব করি। আমার কাছে যেটা প্রচন্ড গর্বের।

ঢাকাইয়া ভাষায় ভাষায় মাস্টারদার বন্ধু মহলের পরিচয় পেয়ে মুগ্ধ হলাম। ঠিকই তো বিষয়টি তো সেভাবে ভাবিনি কোন দিন ; তিনমাথা যেখানে শয়তান সেখানে হা হা হা।

মিতালীদির রহস্যপূর্ণ পর্বটি তোমার কাছে দারুন লাগাতে আমিও দারুণ খুশি হলাম। পরের পর্বের জন্য তোমাকেও অগ্রিম দাওয়াত থাকলো....
নীল আকাশ ভাই এখনও সময় পাইনি ; নিজের পোস্ট নিয়ে ব্যস্ত । আশা করি কোন এক সময় নিশ্চয়ই আসবেন। এসে তোমার অভিনন্দন গ্রহণ করবেন। বিশেষণগুলো মানানসই হয়েছে ও গ্রিক দেবতার কথা শুনে ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম।

প্রথম মন্তব্যকারী হিসেবে রাকু নিশ্চয়ই তোমায় অভিনন্দন গ্রহণ করবে। ইতিপূর্বে ছোট্ট রাকুর ফটো দিয়ে প্রিয় নজসুভাই ব্লগবাসীকে আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। ব্লগে এমন মিথস্ক্রিয়াই আমাদের পরম কমনীয়।

বিমুগ্ধ ভালোবাসার ও শুভকামনা আমার ছোট্ট ভাইটিকে।

১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

ফয়সাল রকি বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য, সু স্বাগতম আপনাকে। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে। কিন্তু এই পর্বটি পড়েছেন কিনা ঠিক বোধগম্য হলো না ; যেহেতু পর্বটি কেমন লেগেছে বা কি বৃত্তান্ত সে সম্পর্কে কোন মন্তব্য না থাকার কারণে। যাই হোক শুভেচ্ছা নেবেন।।


১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একজন লেখক যখন পাঠকের সাথে তার লেখা নিয়ে কথা বলে তখন পাঠকের অনেক প্রাপ্তি হয়ে যায়। পাঠক মাত্রই ভিবিন্ন এংগেল থেকে গল্পকে নেওয়া। কোন কোন গল্পের প্লট পাঠকের সাথে একাকার হয়ে যায় তখন পাঠক গল্পের মধ্যে নিজের অস্তিত্বের উপস্থিতে সুখপাঠ্য গল্পটিতে মজে যায়। তেমনি পাঠ বিলাস হয় আপনার গল্পে। আমি নিয়মিত পাঠক তাই নিয়মিত অপেক্ষাও করি আপনার পর্ব প্রচারের। সবসময় সাথেই থাকব যত দিন পড়ার সুযোগ করে দিবেন। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর প্রতি মন্তব্যর জন্য।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রহমানভাই,

আপনাকে আবার কমেন্টে পেয়ে মুগ্ধ হলাম । পাঠক লেখক মিথস্ক্রিয়ায় আপনার সুন্দর মনোভাব পরিচয় পেয়ে আপ্লুত হলাম । অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে এভাবে পাশে থেকে আমাদেরকে উৎসাহিত করার জন্য।

" একজন লেখক যখন পাঠকের সাথে তার লেখা নিয়ে কথা বলে তখন পাঠকের অনেক প্রাপ্তি হয়ে যায় । পাঠক মাত্রেই বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে গল্পকে নেওয়া । কোন কোন গল্পের প্লট পাঠকের সাথে একাকার হয়ে যায় তখন পাঠকের গল্পের মধ্যে নিজের অস্থিত্বের উপস্থিতিতে সুখপাঠ্য গল্পটিতে মজে যায় ।" সহমত আপনার সঙ্গে সুন্দর অনুভূতি ব্যক্ত করার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

আপনাকেও আমি প্রতিটি পর্ব চাই চাই । আগামীতেও এভাবে পাশে থাকবেন আশা করি।


অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় রহমানভাইকে।


১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: তিনবার এলাম কিন্তু সময়ের অভাবে পড়া হয় নাই। রাত বারোটার দিকে পড়ার ইচ্ছা আছে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিকভাই ,

আপনার উপস্থিতিতে আনন্দ পেলাম। সময় পেয়ে সম্পূর্ণ কমেন্ট করবেন এই অপেক্ষায় রইলাম ......


১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনার হাটের বর্ণনা শুনে আমার গ্রামের হাটের ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠল। এখনো, আমি কদমা, বাতাসা, পিঁয়াজু আর চিনির আস্তর দেয়া চমচমের ছবি কল্পনায় আঁকি।

মিতালীর ব্যাপারে শুরু থেকেই একটা আলাদা আগ্রহ ছিল, আমার। কিছুটা অনুমান করেছিলাম, তার ব্যাপারে হয়ত কোন বিশেষ ঘটনা থাকতে পারে। আজ জানলাম যে, আসলেই সেরকম কিছু ঘটেছিল। তবে, ঘটনা এবং বিচারের ব্যাপারটা জেনে মন খারাপ হয়ে গেল।

বরাবরের মতই অসাধারণ লিখেছেন।
অনেক অনেক শুভ কামনা আর ভালো লাগা।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহেরভাই,

আমি নিজে ব্লগ ডেতে উপস্থিত হতে পারেনি ঠিকই কিন্তু চট্টগ্রাম ব্লগ ডেতে আপনাকে ছবিতে প্রচন্ড মিস করেছি। আশাকরি পরের বার উপস্থিত থেকে ব্লগ বাসীকে কৌতুহল থেকে নিবৃত্ত করবেন।

" আপনার হাটের বর্ণনা শুনে আমার গ্রামের হাটের ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠলো। এখনো আমি কদমা বাতাসা পেঁয়াজু আর চিনির আস্তর দেয়া চমচমের ছবি কল্পনায় আঁকি।" আহা! আপনার বর্ণনায় বাস্তবে আমার চোখের সামনে যেন হাটের চিত্র ভেসে উঠলো । গ্রামের কথা মনে উঠলে একটা নস্টালজিয়া ফিল করি।।

মিতালীর ব্যাপারে শুরু থেকে একটা আলাদা আগ্রহ ছিল , কিছুটা অনুমান করেছিলেন তার ব্যাপারে, কিছুটা বিশেষ ঘটনা থাকতে পারে ; আজ প্রমাণ পেলেন হ্যাঁ ঠিকই অনুমান করেছিলেন বাস্তবে এরকম ঘটনা ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে । সুন্দর কল্পনা শক্তির সাহায্যে মনে মনে একটি ঘটনার পরম্পরা অঙ্কন করার জন্য।
তবে বিচার পর্বটি শুরু হলেও এখনো কিন্তু সামনে আসেনি । আগামীতে আশা করি বিচার পর্বটি উন্মোচন হবে।

পর্ব বরাবরের মতই অসাধারণ লাগাতে আনন্দ পেলাম । আপনার কাছ থেকে অসাধারণ প্রাপ্তিটা আমার বড় কাঙ্খিত। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় মাহেরভাইকে।











১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: বিচার পর্বে আমি মিতালীর জন্য আরো খারাপ কিছু আশংকা করছি।
আমার মনে এখন লাল শালু'র কথা ভেসে উঠছে।
এই গ্রামের অন্য যারা মিতালীকে কামনা করত, কিন্তু সুযোগ থেকে বঞ্চিত মনে করছে নিজেদের - তারা প্রতিশোধ নিতে মিতালির জন্যে অত্যন্ত বাজে শাস্তির ব্যবস্থা করবে। পছন্দের ছেলের সাথে বিয়ে দেয়াতো শাস্তি হতে পারে না, তাই না ?

তবে, এই ঘটনার পরে মিতালীর জীবনে ঘটে যাওয়া নিশ্চয় অতি মানবিক কিছু থাকতে পারে, যা আমরা দেবতা স্বরূপ মানুষের কাছে থেকে পাই। অবশ্য, বলতে পারছি না, এক্ষেত্রে লেখক তার কপালে কি লিখে রেখেছেন।

ভালো থাকবেন, অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় মাহেরভাই,

আবার কমেন্ট আসার জন্য ভীষণ আনন্দ পেলাম। হা হা হা আপনি তো দেখছি আগামী পর্ব থেকে টোটাল ওপেন করে দিলেন......
না আমি আপনাকে এখন কিছু বলবো না । পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে এটুকু বলব আপনি পরের পর্বে যদি কোনরকম চেঞ্জ না করে এই কমেন্টটি রাখতেই পারেন । বাকিটা লেখক তার কপালে কি রেখেছে তার জন্য তোলা রইল, হা হা হা।।

আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল আমার প্রাণ ভরা ভালোবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা।


১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী, দাদা আমি লেখাটা মাত্র একবার পড়েছি। শুধুই আপনার জন্য এই মন্তব্যটা করে গেলাম। পূর্ণ মন্তব্য ভালো করে পড়ে, আগের পর্বের সাথে মিলিয়ে করব। আমি কারো পোষ্টে ফাঁকি দিয়ে মন্তব্য করি না। সময় দিন আমাকে......
শুভ কামনা রইল!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,

আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম।যেহেতু আপনি পোস্টটি ভাল করে পরবেন ,কাজেই আপনার পূর্ণাঙ্গ কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম...
সময় সুযোগ মত আপনি আসবেন।

শুভকামনা গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল আমার অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।


১৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: অবশ্যই পড়েছি, সাধারণত না পড়ে মন্তব্য করি না।
তবে আগের গুলো পড়া হয়নি। সময় করে পড়বো এবং মন্তব্য রেখে আসবো।
আপনার লেখনী ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকিভাই ,

আবার কমেন্টে এসে আমার ধারণা পরিষ্কার করানোর জন্য আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ। আপনার কাছে আমার অনুরোধ রইল যদি সময় পান তাহলে পূর্ববর্তী পর্ব গুলো পড়তে। আপনার সুচিন্তিত মতামতের অপেক্ষায় রইলাম.....
আমার লেখনি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা রইল।

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৪

প্রামানিক বলেছেন: পদাতিক দা আপনার সরকারী সম্পত্তি কথাটি খুবই ভালো লাগল। অশ্লিল শব্দ ব্যবহার না করে শ্লিলতার মাধ্যমেই অনেক কিছু বুঝিয়ে দিলেন। এপর্বও ভালো লাগল। ধন্যবাদ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিকভাই,

আপনি গভীর রাতে এসে আমার অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ; এজন্য হাজারো কুর্নিশ আপনাকে । আপনি কবি মানুষ রঙ্গরসে হাজারো কথা আমাদেরকে কবিতায় উপহার দেন, যে কোন পোষ্টের ছোট্ট পাতাটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে মুগ্ধ হলাম। আপনি বলছেন বলেই মনে হচ্ছে কথাটার মধ্যে অনেক কিছুই যেন বলা হলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

পর্বটি ভাল লেগেছে জানানোর জন্য আবারও ধন্যবাদ । আগামী পর্বের অগ্রিম দাওয়াত রইল।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় প্রামানিকভাইকে।


২১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্পে এতই মজে গেছিলাম যে কখন শেষ হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি!
মিতালী দির পরিনতি কি হয় তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় সোহেলভাই,

আপনার সুন্দর অনুভূতি ও পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
গল্পে এতই মজে গিয়েছিলেন যে বুঝতেই পারেননি কখন শেষ হয়ে গেছে ! আহা ! এমন ভালোবাসা যে কোথায় যে রাখি ....
আগামী পর্বে আগাম দাওয়াত থাকলো। আশাকরি মিতালীদির পরিণতির বাকিটা সেখানে পেয়ে যাবেন ।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় সোহেলভাইকে।

২২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উৎসর্গ যাকে করেছেন তার জন্য শুভকামনা। ৭ থেকে এগারো......বলতে গেলে পুরো বয়ঃসন্ধিকালের আনুসঙ্গিক বিষয়াবলী তুলে ধরেছেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই,

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। উৎসর্গে শুভ কামনার জন্য আবারো ধন্যবাদ। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন সপ্তম থেকে এগারো ক্লাস অর্থাৎ বয়সন্ধিকালের উপরেই এই পর্বে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।
পোষ্টটিতে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরনা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা প্রিয় কবিভাইকে।

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে আপনার মিতালী পর্ব, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় খুরশীদভাই ,

অনেকদিন পর আপনাকে পোস্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম। মিতালী পর্ব ভালো লেগেছে ও পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

নজসু বলেছেন:





পর্ব কালই পড়েছি।
আমি নতুন বছরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
পরের পর্বে কথা হবে আশা রাখছি।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই ,

আপনার আবার আগমনে বা খোঁজ নেওয়াতে আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ নতুন পর্ব নতুন বছরেই দেব ইচ্ছা আছে। আশা করি তখন অনেক কথা হবে। আপনারও তো অনেকদিন কোন পোস্ট পাচ্ছিনা।


শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

হাবিব বলেছেন: প্রিয় ভাই কেমন আছেন???

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একদম ভালো নেই । প্রচন্ড মনট খারাপ।

ব্লগে প্রিয়জনদের যদি দেখা না পাই তাহলে মন ভাল থাকে ???

২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

হাবিব বলেছেন: বড্ড দেরি হলো

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাগ্যিস দেরিতে হলেও এসেছেন নইলে আমি আমি কেঁদে হাট পাকাচ্ছিলাম। তারপরে পোস্ট সংক্রান্ত কোন মন্তব্য নেই আমি যে কি করে নিজের কষ্ট খুলে বলি । আজ আমার কান্নার দিন কি কি কি কি কি কি কি কি.......

২৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: দাদা,
অপেক্ষায় আছি, পরের পর্বের।
আশা করছি, বেশি অপেক্ষায় রাখবেন না।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহেরভাই ,

আবার এসে খোঁজ নেওয়াতে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে।
নতুন বছরেই পরবর্তী পোস্ট দিয়ে দিব। খুব বড় একটা সমস্যার মধ্যে আছি । চেষ্টা করছি দ্রুত সমস্যা মেটানোর। যে কারণে খোলা মনে ব্লগে সময় দিতে পারছি না।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।



২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

হাবিব বলেছেন: স্যরি ভাই... পোস্ট সম্পর্কে মন্তব্য করবো আরেকটু পরে..

এমন অনাকাঙ্ক্ষিত দেরি মার্জনা করা যায় না???

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মার্জনা করার একটাই রাস্তা । ভাল করে পড়া করে আসতে হবে । কোশ্চেন অত্যন্ত কঠিন হবে এটুকু বলে রাখলাম। এবার কিন্তু হাসি পাচ্ছে হিহিহিহি।

২৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১০

মাহের ইসলাম বলেছেন: দোয়া করা ছাড়া কিছু করতে পারছি না।

আশা করছি, মুশকিল দ্রুতই আসান হয়ে যাবে।

অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহের ভাই । আবার এসে এভাবে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। হ্যাঁ ! দোয়া করুন যাতে দ্রুত সংকট কাটিয়ে উঠতে পারি।

আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালবাসা ও শুভেচ্ছা।

৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী,
আবার ফিরে আসলাম। তবে এবার আগের গল্প পড়ে এসেছি। মিতালি কে? তাই নিয়ে কনফিউশন ছিল তাই সময় নিয়েছি।
আপনার আগের যত গুলি পর্ব পড়েছি তার মধ্যে এটা একেবারেই ইউনিক হয়েছে। বয়ঃসন্ধিকালের আনুসঙ্গিক বিষয়াবলী যত সুন্দর করে তুলে ধরেছেন, এখান থেকে আসলে লেখা শিখার অনেক কিছু আছে। শালীন ভাষায়ও যে অনেক কিছু লেখা যায়, সেটা হাতে কলমে আপনি দেখিয়েছেন। একদম পাঁকা লেখার গাথুনি।

আপনার হাটের বর্ণনা শুনে আমার গ্রামের হাটের ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠল যেন! এটাই লেখকের কৃতিত্ব! দারুন হয়েছে এটা....

মিতালীর ব্যাপারে আগের কোন এক পর্বে আপনি একটা আলাদা আগ্রহ তৈরী করেছিলেন আমার। কিছুটা অনুমান করেছিলাম, তার ব্যাপারে হয়ত কোন বিশেষ ঘটনা থাকতে পারে। আজ জানলাম যে, আসলেই সেরকম কিছু একটা আছে। কি চমৎকার ভাবে আগের আর পরের পর্ব মিলিয়ে দিয়েছেন। কি ঘটেছিল সেটা লেখকের চিন্তায়ই থাক। পরের পর্ব তো পড়বই।

আদিবাসী সমাজ একটু অন্য রকম হয়। আমাদের গ্রামে সাওতাল রা থাকে। একেবারেই আলাদা ধরন। এদের মধ্যে সরলতা খুব বেশী। আমাদের মতো জটিল জীবন এরা পালন করে না।
মিতালি কে নিয়ে হয়ত কোন নোংরা খেলা চলবে, যা সব সমাজেই হয়, বিপদে পড়া মেয়েদের কাছ থেকে তো সবাই সুবিধাই আদায় করতে চায়। কি জঘন্য লাগে এই নোংরা অমানুষিকতা?

আমি এখন প্রায় নিশ্চিত এটা একটা চমৎকার উপন্যাস হবে। ঘটনার বৈচিত্র্য খুব বেশি, যেটা এটাকে পড়ার সময় আনন্দ দায়ক করে তুলবে।

পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। আর আমাদের এত দারুন একটা লেখা দেবার জন্য ধন্যবাদ রইল!
শুভ কামনা রইল!



২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,

আমি আপনার আগমনের অপেক্ষায় ছিলাম। পূর্বের ঘোষণা মত যথারীতি এসেছেন এবং পূর্ণাঙ্গ কমেন্ট করেছেন ; অসম্ভব সুন্দর কমেন্টে মুগ্ধ হলাম। আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করব না। কারণ একজন প্রকৃত লেখকের কাছ থেকে এরকম বিশ্লেষণ ও সুলভ, সুচিন্তিত মতামতই কাম্য। আপনি যার স্বাক্ষর রেখেছেন আপনার কমেন্টের মধ্যে।

আমার আগের যতগুলি পর্ব পড়েছেন এই পর্বটি আপনার কাছে ব্যতিক্রমী মনে হয়েছে, বয়সন্ধিকালে আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো তুলে ধরাটা,শালীন মনে হওয়ায় ও হাতে-কলমে শিক্ষণীয় মনে হওয়াতে আমি আপ্লুত হলাম। পাশাপাশি লজ্জাও পেলাম আপনার মত একজন গুণী বা সুধী লেখকের নিকট থেকে এরকম বিশেষণ পেয়ে।

গ্রামের হাটের বর্ণনা শুনে আপনারা চোখের সামনে হাটের বন্য ভেসে ওটাতে আনন্দ পেলাম ।ধন্যবাদ আপনাকে। নিজ অভিজ্ঞতা থেকে শেয়ার করার জন্য।

মিতালী থেকে মিলিদি হয়ে ওঠার মধ্যে আগে ও পরের পর্বের সামঞ্জস্যটা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। পরের পর্বের আগ্রহ জাগিয়ে লেখককে অনুপ্রাণিত করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।সঙ্গে আপনাকে জানাই আমার হার্দিক অভিনন্দন এভাবে পাশে থাকার জন্যও।

আদিবাসী সমাজ পরিষদ প্রসঙ্গে আপনার সঙ্গে আমি সহমত যে ওরা অনেক বেশি সরল কিন্তু প্রচণ্ড হিংস্র বা প্রতিশোধ পরায়ণ। গল্পে এরকম একটু ভয়াবহ দিক আগামী দিনে শেয়ার করব।

সব শেষে উপন্যাস প্রসঙ্গে আবার লজ্জা পেলাম। হাতুড়ে লেখক চেষ্টা করছি জানিনা একদিন সেই মানে পৌঁছাতে পারবো কিনা।ঘটনার বৈচিত্র বা আনন্দ কিংবা সুখপাঠ্য কতটা হবে জানি না। কিন্তু আপনার কাছ থেকে এরকম প্রশংসা পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।

পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে পুলকিত হলাম।
আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম।।
আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের ভালবাসা ও অনিঃশেষ শুভেচ্ছা। শুভ রাত্রি।







৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

বলেছেন: অপেক্ষা করছিলাম ---------------------

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সকাল প্রিয় লতিফভাই,

এটা অপেক্ষা বলে! !! আমি খাবার রেডি করে রেখেছিলাম । খাবার বাসি হয়ে পচে গেছে । কাজেই এখন অপেক্ষা বললে শুনবো না.... হা হা হা ....

৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



গত পর্বের পর অপেক্ষায় ছিলাম । কিন্তু অফিসের ব্যস্ততার কারনে আর ব্লগে তেমন ঢু মারা হয়নি । তবে আজ আর ভুল করিনি । ঢুকেই পড়লাম ।

জানার ইচ্ছে ছিল মিতালি দি আসলে কে ।

ইচ্ছে ছিল সবার আগে পড়ার । তা আর হলো না । আমি যেদিন দিন চেক করে যেতাম আপনি ব্লগেই আসতেন না । দিস ইজ আনফেয়ার । যাক অবশেষে জানা গেল সব ।

তবে পর্ব এগিয়ে যাচ্ছে ভাল লাগল ।

আবার প্রশ্ন রয়ে গেল কারন গ্রামের বিচার সাধারণত মেয়েদের বিপক্ষে যায় । আরো আদিবাসী মেয়ে । দুয়ে দুয়ে চার হবেই ।

তবে পরের পর্ব জানতে অপেক্ষায় থাকলাম ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপুভাই,

দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য দুঃখিত। আসলে সারা দিন প্রচন্ড ব্যস্ত ছিলাম । এখন আবার বাইরে আছি ; যে কারণে ব্লগে সময় দিতে পারিনি। রাতের বেলা অবশ্য নেট প্রচন্ড স্লো।

আপনি অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকার জন্য যথাসময়ে পোস্টটি পড়তে পারেন নি। ঠিকই তো ! সব সময় তো আর সময়ে পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না । কিন্তু পরে যে সময় করে এলেন ; এটাই আমার কাছে বড় প্রাপ্তি । আগামীতেও এমন অপেক্ষা করব, নিদেনপক্ষে একবার ঢুঁ মারার।

পর্ব এগিয়ে যাচ্ছে ! আপনার ভালো লাগাতে আমিও খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

সবশেষে আপনার ধারনা হয়তো ঠিক। কিন্তু এ বিষয়ে এখন কিছু বলবো না । বাকিটা পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। এ জন্য আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলাম। নতুন বছরে নতুন পর্ব দেব আশা আছে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।




৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

হাবিব বলেছেন:




পদাতিক দাদা.....
প্রশ্ন করবেন নাকি মন্তব্য করবো?...... :P

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,

প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি দেরিতে উত্তর দেওয়ার জন্য।
এবার বলি, প্রশ্ন করব কি ! আপনার পরবর্তী কমেন্ট দেখেই তো আমার ছুটে পালানোর অবস্থা হল। এখন যে যাই কোথায় ? কিছুই যেন মাথায় ঢুকছেনা । অগত্যা কোথাও একটা জায়গায় যাই, গিয়ে কিছু বুদ্ধি নিয়ে আসি......

৩৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৫

বলেছেন: প্রিয় বন্ধু,
প্রথমেই দুঃখিত এত দেরী করে পড়তে আসলাম।

আমি তো ব্লগে এসে আপনার বাড়িতে দাওয়াত খেয়ে যাই কিন্ত -- যা হোক ---

আজকের উৎসর্গ টা নাকি মিতালি দর্শন কোনটা সুন্দর তা একটা ধাঁ ধাঁ --- গ্রীক দেবতা নীল আকাশ ভাইকে অভিনন্দন, নীল ভাই শুভ্রতায় ভরপুর সুপার হি!!একজন চমৎকার মানুষ,!!
সব সুন্দর তাকে জড়িয়ে আছে --আসলেই দেবতা ঃঃঃঃঃ


আজকের পর্ব টা এত ভালো লাগলো যে একটু নষ্টালজিক অনুভব করছি ---
মিতালি দিদি হয়ে যাওয়ার গল্প আর ভিন্ন পুরুষের সাথে মেশার চিত্র ---গল্পকারের এক সার্থক রুপ দেখতে পেলাম।
এভাবে কত অবিচার আমাদের পাহাড়ী বাঙালি সমাজে ছিলো তার হিসাব নেই -- বয়োজ্যেষ্ঠরা কিভাবে সহজ সরল মেয়েদেরকে ট্রিট করে আর সামাজিক ট্রিটমেন্ট বা কহ তা এক দক্ষ কৌশলী লেখায় ফুটে উঠেছে।

আরো বলতে ইচ্ছা করছে --- আগামী পর্বের অপেক্ষায় ""


শুভ নববর্ষ!!
ভালোয়, আলোয়, কাটুক সারাজীবন।

ভালোবাসা নিবে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,

প্রথমেই দুঃখিত বিলম্বিত উত্তর দানের জন্য। আপনিও অবশ্য দেরিতে পড়তে আসার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন । আরে! না না এমন করে কেন ভাবছেন ? মানুষের কি কাজ কর্ম থাকবে না ? সব সময় কি সময় দেয়া সম্ভব হয় !! তবে সময় সুযোগ মত যে এসেছেন এটাই অনেক। এমন আগমনের জন্য বরং আগামীতেও অপেক্ষায় থাকবো...

মিতালী দর্শনের সঙ্গে উৎসর্গটা যে ধাঁধা, আপনার এই গোলকধাঁধায় আমিও যে ধাঁধা খেয়ে গেলাম ; হা হা হা হা। হ্যাঁ নীল আকাশ ভাই ব্লগের সুপার হিরো । অস্বীকার করব না উপরওয়ালা ওনাকে যা চেহারা দিয়েছেন ! সাধে কি আর বলেছি ' গ্রীক দেবতা অ্যাপোলো ' সদৃশ্য ; হা হা হা । আপনার অভিনন্দন নিশ্চয়ই উনি গ্রহণ করবেন।

আজকের পর্ব পড়ে আপনি নস্টালজিক ফিল করছেন!! এত ভালো লক্ষন নয় ! তাহলে বলবো আপনার নস্টালজিক অনুভূতি নিয়েই একটা পোস্ট দিন । আমাদেরকে শেয়ার করুন ; কেমন ছিল আপনার শৈশবের সেই উদ্দাম দিনগুলি । আমরা একটু জেনে নেই, হা হা হা।
মিতালী দিদি হয়ে যাওয়ার গল্প আর ভিন্ন পুরুষের সঙ্গে মেশার চিত্র-- --গল্পকারের সার্থক রূপ দেখতে পেলেন দেখে আমিও আনন্দিত। আপনার ভাললাগা আমার আগামীর দিশারী ..... মিতালী দি সম্পর্কিত পরবর্তী ঘটনার জন্য আপনাকে আগামী পর্বে দাওয়াত দিয়ে রাখলাম।

আপনার নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। সুন্দর কাব্যময় আশীর্বাদে ভালো লাগা রইল ।
আপনার জন্যও রইল আমার নববর্ষের হার্দিক অভিনন্দন ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা।

নিরন্তর শুভকামনা জানবেন।




৩৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

হাবিব বলেছেন:





প্রিয় পদাতিক দাদা.......

আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবার অপেক্ষায় ছিলাম।
প্রশ্ন এমসিকিউ হবে নাকি লিখিত হবে?

আচ্ছা যাই হোক, আপনার ক্লাস সেভেনের বয়সন্ধি বেলার যে সুন্দর বর্ণনা সাবলিল ভাবে দিয়েছেন তা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য।
আপনার মিতালি দিদির সাথে ভাব ভালোবাসা করার যে ইচ্ছা ছিলো তা না বললেও পাঠক ঠিকই বুঝে গেছে.......

অবশেষে আপনার ব্ন্ধুর প্রেমকে রিফিউজ করে দেয়া মিতালি দিদির ঠিক হয়নি......

তাহলে হয়তো লোকটা অমন করতে পারতো না......

যাই হোক শেষে কি ঘটবে তা দেখার জন্য আগ্রহ নিয়ে বসে রইলাম.......

লতিফ ভাইয়ের সুরে বলছি........

শুভ নববর্ষ!!
ভালোয়, আলোয়, কাটুক সারাজীবন।

ভালোবাসা নিবে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই ,

বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। হা হা হা প্রশ্নদাদা তো উত্তরদাতার প্রিপারেশন দেখে প্রশ্ন করতেই ভুলে গেছে। উল্টে তো পালানোর উপক্রম হলো আরকি।
তবে ক্লাস সেভেনের অবোধ বালকটাকে যখন সিনিয়র ক্লাসের দাদা প্রশ্ন করছে , তখন তো তাকে উত্তর দিতেই হবে যে।
বাচ্চা ছেলেটির সাবলীল ভাষাতে, স্যারের প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।।

পরের লাইনে এ আপনি কী করলেন! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন !! ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ লজ্জা লজ্জা লজ্জা কোথায় যে এখন পালাই......
আর বন্ধুর প্রেমকে ফিরিয়ে দিয়ে মিতালীদি ঠিক কাজ করেছিল কিনা , সেটা অবশ্য ভবিষ্যতই বলবে । যেহেতু সিরিজটি চলছে ; অনুরোধ করবো পরবর্তী পর্বে চোখ রাখার, প্লিজ!! সিক্রেট এখন শেয়ার করতে পারছিনা...

লতিফ ভায়ের সুরে আপনারও নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। এমন কাব্যিক শুভেচ্ছা মুগ্ধতা রইল ।

পাশাপাশি আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের হার্দিক অভিনন্দন শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।

নিরন্তর শুভকামনা জানবেন।।







৩৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ মিতালী দি র পরিচয় পেলাম, এবারে তাহলে অপেক্ষা পরের ঘটনার।
বরাবরের মত লেখায় ভালোলাগা ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,

আপনি সেই যে 21 শে ডিসেম্বর ব্লক ডে সেলেব্রেশন করে চলে গেলেন তারপর দীর্ঘদিন অনুপস্থিত। না দিলেন কোন পোস্ট বা কারো পোস্টে কমেন্টও । আপনার কবিতার বই অনেকেই পেয়েছে আমরা দুধ থেকে সে খবর পেয়েছি আপনি এবং আপনার নতুন সৃষ্টির জন্য শুভেচ্ছা রইল। আশা করি এই নয় দিনে ব্যস্ততার অবসান ঘটেছে ; ব্লগে আবার নিয়মিত হবেন।

পোস্ট সংক্রান্ত: - মিতালীদির পরিচয় পেলেন, তারপরের ঘটনার জন্য অপেক্ষা করছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
আজকের পর্বটিও বরাবরের মতো ভালো লেগেছে ও লাইক করাতে অনেক অনেক অনুপ্রাণিত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় আপুনিকে।

৩৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩

বলেছেন: এই পর্বটাতে মনে হয় বছর শেষে লেখকের সেরা লেখাটা মনের গভীর থেকে উঠে এসেছে।



ট্রিপল লাইক!!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফভাই ,

আপনার আবার কমেন্টে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হা হা হা , এটাকে যদি সেরা বলবেন তাহলে সেটা আপনাদের বিচার । লেখকের কাজ রচনা করা । বিচক্ষণ পাঠকই তাদের মূল্যমানের ভিত্তিতে বিচার করবে তার কোয়ালিটি। কাজেই বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনি বা আপনাদের মত সুধী পাঠক বৃন্দের উপর নির্ভরশীল আর এই পুরস্কার লোভেই আমরা ব্লগ মুখি হই।

পোস্টে সর্বশেষ লাইক দাতা হিসাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য আপনাকে জানাই কৃতজ্ঞতা।

নববর্ষের শুভেচ্ছান্তে ভালোবাসা জানবেন।


৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেশে ফিরলে এত এত কাজ থাকে, এত কিছু করার থাকে যে এ ক'দিন ঠিকমত ব্লগে সময় দেয়া ই হয় না। ভীষণ ব্যাস্ততায় যায় দেশের ক'দিন। ব্লগ ডে তে ও অল্প সময় ই থাকতে পেরেছিলাম; দেখা হয়েছে কিন্তু তেমন ভাবে মতবিনিময়ের সুযোগ কম পেয়েছি।
আর যে বই তো আমার লেখা নয়, আমাদের এক ব্লগার কবি' র কবিতার বই। প্রিয় ব্লগারদের বই আমি সবসময় অনেকগুলো কপি কিনি, আমার পছন্দের বন্ধুদের উপহার দেবার জন্য। যখন শুনলাম ব্লগ ডে তে খুব বেশি উপস্থতি নেই তখন আমার কাছে থাকা বই গুল সবার জন্য এনেছিলাম; যদিও বেশ কয়েকজন কে দেয়া হয়নি। আপনি চাইলে আপনার মেইল আই ডি দিয়ে রাখতে পারেন। দিশেহারা রাজপুত্র ( শুভ্র'র ) কবিতার বই আশা করছি কলকাতার বই মেলা তে ও থাকবে এবং ডাকে পাঠানো যাবে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক প্রতিমন্তব্যের জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

আপনাকে আবার কমেন্টে পেয়ে ভীষণ খুশি হলাম। এই কমেন্ট না করলে অবশ্য বুঝতাম না যে আপনি এই মুহূর্তে বিদেশে থাকেন। হ্যা ঠিকই তো, কদিনের জন্য দেশে ফিরলে আপনার পক্ষে ব্লগে সময় দেওয়া একপ্রকার অসম্ভব বৈকি। এখন বিষয়টি পরিষ্কার হল কেন আপনি সেদিন থেকে দেড় সপ্তাহ ধরে অনুপস্থিতি আছেন । বইটি যে আপনার লেখা নয় ; সেটিও ক্লিয়ার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে । তবে আপু কলকাতার বইমেলায় বাংলাদেশ স্টল থেকে বইটি আমি নিয়ে নেব।

পাশাপাশি আপনার এই সুন্দর উপহার দেওয়ার সংস্কৃতিতে মুগ্ধ হলাম। আজন্ম আপনি এই কালচার লালন করুণ সযতনে।

দিশেহারা রাজপুত্রের সৃষ্টির জন্য শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।

নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা ভালোবাসা আপুনি আপনার জন্যও ।



৩৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

হাবিব বলেছেন:





প্রশ্নদাদা তো উত্তরদাতার প্রিপারেশন দেখে প্রশ্ন করতেই ভুলে গেছে।
........ B-) B-) B-)
পরের লাইনে এ আপনি কী করলেন! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন !!............. :-B :-B

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হবিবভাই,


হা হা হা হা হা হা হা.......

আশা করি সামান্য কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেও মোটের উপর ভোট শান্তিপূর্ণভাবেই হয়েছে এবং আপনারাও উৎসবের আবহে ভোট সেলেব্রেশন করেছেন ।

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন।

৪০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেহেন দি' কল্লেন কি!
পুরাই নষ্টালজিক করে দিলেন ;)

আহা মালতি দি! কি প্রাণময় দিদি ছিলেন! যখন আদরে করে বুকে জড়িয়ে ধরতেন কি মিষ্ট একটা গন্ধ আবেশীত করতো!
সন্ধ্যা মালতি ফুটতো উনার বাড়ীর পাশ ঘেষে লাগানো জায়গাটাতেভ
বিকে হলেই উনি জল আনতে যেতেন স্কুলের কলে। আবার কখনো চলে যেতাম উনার বাসায়
উঠতি কিশোর মনে কত আগ্রহ! বিস্ময়! উত্তেজনা! ভয়! দু:সাহস!
চোখের তারায় ঝিলিক মেরে গালটা টেনে দিতেন!
মাঝে মাঝে দুপায়ের কোলে বসে মাথাটা ছেড়ে দিতেন!
নাক ডুবিয়ে ঘ্রান নিতাম! বিনুনী করে দেয়ার ফাঁকে ফাঁকে!

আহা কত স্মৃতি! :)

হুম। মিতালিদির কাহিনী দারুন লাগল। সমাজের বাস্তবতা যেন আড়াল ছেড়ে উঠে এল কলমের ডগায়!
অপেক্ষায় রইলাম - - -

++++++++

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,

আপনার স্মৃতি বিজড়িত কমেন্টটি পড়ে প্রথমে বেশ কিছুক্ষণ হেসে নিলাম ; সঙ্গে রইল একরাশ মুগ্ধতা। আপনি পারেনও বটে ! সুন্দর আবেশিত কমেন্টের মাধ্যমে নিজের কৈশোরকালীন স্মৃতি রোমন্থন করতে। হা হা হা । তবে উঠতি কিশোরদের মনে আগ্রহ ! বিস্ময় !উত্তেজনা ! ভয়! দুসাহস ! " এজন্য একদম মনের কথা বলে দিলেন। সদ্য যৌবনে পড়া দিনগুলিতে মনে মনে থাকে বিরাট আগ্রহ বিস্ময় , উত্তেজনা সঙ্গে ভয় আবার দুঃসাহসও বটে। সব মিলিয়ে যেন যুদ্ধ জয়ের প্রস্তুতি । যুদ্ধ হেরে গেলেই খাওয়া দাওয়া পড়া মাখা সব বন্ধ । ঘরের মধ্যে আত্মবন্দি করে রাখা ...... অনির্দিষ্টকালের জন্য। হা হা হা ....

মিতালীদির কাহিনী ভালো লেগেছে পাশাপাশি " সমাজের বাস্তবতা যেন আড়াল থেকে উঠে এসেছে কলমের ডগায় ! " এমন মন্তব্যে ও পোস্টে টিকে লাইক করাতে এবং এতগুলো প্লাসে ভীষণ ভীষণ অনুপ্রেরণা পেলাম। অন্তরের অন্তস্থল থেকে জানাই আপনাকে কৃতজ্ঞতা।
আশা করি আজ ভোট শান্তিপূর্ণভাবেই মিটেছে। আপনারা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট উৎসব উদযাপন করেছেন।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয়কবিভাইকে।


৪১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি,
শুভ নিউ ইয়ার!
ভাতিজা মেঘ ও সকলকে ইংরেজি নতুনবর্ষের অনেক শুভেচ্ছা জানাই। প্রতিমুহূর্তে আনন্দ ও আরোগ্যের ছোয়া লাগুক।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাইআরোগ্য,

তোমার প্রেরিত নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। আর ঠিক এক ঘণ্টা পরেই আমাদেরকে নববর্ষের আগমন ঘটবে যদিও তোমার ওখানে আর আধ ঘন্টা বাকি আছে। কচু আনন্দ-উৎসব হৈ হট্টগোল করবে ভালো থাকবে কামনা করি। তবে বেশি ঠান্ডা লাগানো ভালো নয় ; তোমার যেখানে আবার সাইনাসের সমস্যা আছে। আশাকরি আন্টিও খুব ভালো আছেন। ওনাদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

ভাতিজা ও ভাবিজি এই মুহূর্তে বাড়িতে নেই । আমি সন্ধ্যা থেকে টুকটাক রান্নাবান্না করে এখন বসে একটু ব্লগিং করছি। ভাবিজি ভাতিজা মায়ের বাড়িতে গেছে ; দু তারিখে আসবে । ইতিমধ্যে আমার বাড়ি বদল এর প্যাকিং চলছে। আগামী দুদিন লোক নিয়ে প্যাকিং করতে ব্যস্ত থাকবো। তাহলে বুঝতেই পারছ নববর্ষ কেমন কাটছে আমার।

পাশাপাশি তোমার মায়াভরা আনন্দ ও আরোগ্য কামনায় মুগ্ধ হলাম। এমন সুন্দর কোমল মনটি যার সে যেন চিরদিনই থাকে কামনা করি। ।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা আমার ছোট্ট ভাইটিকে।
শুভ রাত্রি।

৪২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৪

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটির এতো আদরমাখা উত্তর পেয়ে আবারও না এসে থাকতে পারলাম না।
আমরা অবশ্য তেমন হট্টগোল করি না। প্রতিবেশিরা এখনও আতশবাজি করছে। আমরা ভাইবোন ও তিনজন কাজিন মিলে একসাথে ডিনার করে এখন মনোপলি খেলায় বসেছি।
আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি, তবে সামান্য খুকখুক কাশি। আম্মু এখনও পুরোপুরি সুস্থ হয়নি তবে আশা করি দুই এক সপ্তাহে অবস্থা ঠিক হবে ইনশাআল্লাহ।
মেঘ ও ভাবিজি নানুর বাড়িতে মনে হয় বেশ আনন্দ করছে। আর ভাইটি খেটেখুটে রাত কাটাচ্ছে। আমি থাকলে অবশ্যই সাহায্য করতাম। ভাইটির হাতের রান্না খেতে ইচ্ছে হচ্ছে।
দোয়া করি নতুন বাড়িতে নতুন বছর অনেক বেশি ভালো কাটবে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাইআরোগ্য,

গতরাতে 41 নম্বর কমেন্টের প্রতিমন্তব্য করে ঘুমিয়ে গেছিলাম । সকালে উঠে তোমার মন্তব্য দেখে আবারও আনন্দ পেলাম। তোমরা ভাই বোন কাজিনদের নিয়ে আনন্দ করেছ শুনে ভীষণ খুশি হয়েছি। সকলের সঙ্গে মিলেমিশে হই হট্টগোল করার মজাই আলাদা। আমার ভাই বোন কাজিনদেরও আমার শুভেচ্ছা পৌঁছে দেবে।
আর ভাইয়ার হাতে রান্না খেতে চেয়েছে শুনে ভাইয়া ভীষণ খুশি বা আহ্লাদীত । সে সুযোগ পেলে অবশ্যই তোমাকে নিজের হাতে মটন করে খাওয়াবো। তবে গতরাতে যেটা আমার রান্নাঘরের কাজ ছিল : - বাড়িতে রান্নার জন্য লোক নেওয়া আছে। তোমরা যাকে বুয়া বলো আমরা এখানে তাদেরকে মাসিমা/ বৌদি /দিদি বলি । সেই রান্নার বৌদি রান্না করে গেছিলো । আমার কাজ রাতে খাওয়ার আগে সেগুলো একটু গরম করে নেওয়া, সঙ্গে কুকারে ভাত বসিয়ে দেওয়া। আমি অবশ্য মাইক্রোওভেনের ঘোর বিরোধী। যে কারণে এখনও বাড়িতে ওটা ঢোকেনি । এবার বুঝতে পারছ আমি কেমন রান্না করেছি হা হা হা।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা পরিবারবর্গ সহ প্রিয় ছোটভাইটিকে।

৪৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:

শেষ দিকে তোামর ও ভাই আরোগ্যের মন্তব্য পড়ে ভালো লাগা কাজ করছে । দেখে ,পড়ে ভালো লাগছে । আজ সকাল থেকেই কেন যেন গান ভালো লাগছে । আলতো মিষ্টি নরম রোদ আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে ,আমি ব্লগিং করছি গানটি শুনছি । প্রিয় ভাইয়ের এই গানটি view this link এবং শুভ সকাল ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,

আমার জীবনের অন্যতম ব্যস্ত সময়ের মধ্যে আমি এখন চলেছি। যে কারনে জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে এই মুহূর্তে ব্যহত হচ্ছে। তোমার এমন সুন্দর কমেন্টের প্রতিমন্তব্য যে কারণে সময়ে দিতে না পারার জন্য ভীষণ দুঃখিত। আমার আর এক ছোট ভাই আরোগ্যের মন্তব্য পড়ে তোমার ভালো লাগছে জেনে পুলকিত হলাম। চৌঠা জানুয়ারিসকালে তোমার গান ভালো লাগছে জেনে আমিও আনন্দ পেলাম গান ভালো লাগা মানে প্রফুল্ল মনের প্রতিফলন । ভীষণ ভালো একটা মুহূর্তে মানুষের এরকম হয়। নতুন বছরের শুরুতে সকালের মিষ্টি রোদে ( সকাল সাড়ে নটা ) তোমার মনের এই স্বাভাবিক ছন্দটি যেন বজায় থাকে - সেই কামনা করি ।তোমার পাঠানো গানটা শুনেছি ; অসম্ভব ভালো লাগলো। এমন সুন্দর একটি গান তুমি লিংক না দিলে জানতেই পারতাম না। এখানে তোমাকে ধন্যবাদ দিয়ে বরণ খাটো করবো না।।হা হা হা ...

তোমার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম । নতুন বছরের শুরুতে তোমার জন্যও রইল প্রাণভরা ভালোবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা ।


৪৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

নীলপরি বলেছেন: প্রতিটা লাইনই নাটকে ভরপুর । খুব ভালো লাগলো ।

++++++++
নতুন বছরের শুভকামনা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অবশেষে আপনার দেখা পেয়ে আনন্দ পেলাম। তবে ব্যস্ততার কারণে গতকাল ব্লগে না আসার জন্য সময়ে উত্তর দিতে পারেনি। যদিও দুঃখিত বলে আপনাকে বিরম্বনায় ফেলবো না। হা হা হা ...

পোষ্টের প্রতিটি লাইন আপনার কাছে নাটুকে ভরপুর মনে হওয়াতে ও পোস্টটিকে লাইক করাতে সঙ্গে এত্তোগুলো প্লাসে দারুন অনুপ্রাণিত হলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

আপনার প্রেরিত নববর্ষের শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার নতুন বছরের বিমুগ্ধ ভালবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা ।


৪৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৯

মাহের ইসলাম বলেছেন: ব্লগে এলে, অন্তত একবারের জন্যে হলেও আপনার এখানে ঢু মারি। শেফালী ম্যাডাম কিংবা মিতালী দিদির খোঁজ খবর জানতে।

অনেক দিন কোন খোঁজ পাচ্ছি না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহেরভাই,

বাসা বদলের কারণে গত এক সপ্তাহ ধরে প্রচন্ড ব্যস্ত ছিলাম ; যে কারণে ব্লগে সময় দিতে পারেনি বা কোন প্রতিমন্তব্যও করতে পারেনি। আপনি যে মিলিদি বা মিতালীদির টানে খোঁজ নিতে আসেন এ আমার পরম প্রাপ্তি বা বড় সৌভাগ্যের বিষয় !! ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে খাটো করবো না। তবে মিতালীদি বা মিলিদির খোঁজ খুব শিগগিরই পাবেন।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ভালোবাসা ও অভিনন্দন প্রিয় মাহেরভাইকে।

৪৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪

শিখা রহমান বলেছেন: মিতালীদির পরিচয় পেলেও শেষে তার কি হলো সেটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম।

এই পর্বটা অন্য পর্বের থেকে একটু আলাদা। বর্ণনা খুব ভালো লেগেছে।

শুভকামনা আর পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

আপনি পূর্বে একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলেন যে বছরের শেষের দিকে ব্যস্ত থাকার জন্য আমার পোস্টে না আসতে পারলেও নতুন বছরের সময় করে পড়তে আসবেন। যথারীতি আপনি আপনার কথা রেখে এই বান্দার হৃদয়ের আরো গহীনে ঢুকে গেলেন।
মিতালীদির পরিচয় পেলেও শেষে তার কি পরিণতি হলো সেটা জানার জন্য আপনি অপেক্ষায় আছেন জেনে খুশি হলাম। আশা করি খুব শিগগিরই পরবর্তী পর্বটি দিতে পারব।

আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল আপুনি নববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ও ভালোবাসা।

৪৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি,
বুঝতে পেরেছি আপনি ব্যস্ত এবং সেই সাথে বাসা বদলের পর অবশ্যই ক্লান্ত বটে। তাই হয়তো মরীচিকা আসতে দেরি হচ্ছে কিন্তু এদিকে আমি তো মরিচিকার আগমনের প্রহর গুনছি। আশা করি শীঘ্রই মরিচিকার দেখা মিলবে।
শুভ কামনা করছি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্ট ভাই আরোগ্য ,

হ্যাঁ এখনো ব্যস্ততা কাটেনি। তোমাদের আগ্রহ দেখে আমি অভিভূত । হাজার সমস্যা হলেও পোস্টটি দিতেও দেরী হওয়ায় আমিও মানসিকভাবে বেশ চাপে আছি। কাজেই দু-একদিনের মধ্যে মরীচিকার পরবর্তী পর্বটি পাবে আশা করি।

অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা আমার প্রিয় ছোট্ট ভাইটিকে।

৪৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাদের দুজনেরই এ বিয়েতে মত আছে মনে হচ্ছে। কাজেই বিচার অমানবিক হবে না নিশ্চয়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে আপু আমার পোস্টে এলেন। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এমন একটি বিষয় নিয়ে আপনি কমেন্ট করলেন যে বিষয়টি আমার এই সিরিজের ঠিক পরের পর্বে প্রকাশিত হবে। কাজেই আপনাকে ধৈর্য ধরে পরবর্তী পর্বটি পড়ার অনুরোধ করবো। সেক্ষেত্রে বরং আগামী পর্ব পড়ার পরে আপনার কমেন্টের অপেক্ষায় থাকবো।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।


৪৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অবশ্যই পড়বো।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি আবার কমেন্টে আসাতে আনন্দ পেলাম। এমন নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা সতত।

৫০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা, শুভ অপরাহ্ন।
গতকাল আপনার মিতালি বিচার পড়ে খুব কস্ট লাগছিলো। আর আগের সিরিজ ---১৩ পড়ার কৌতুহল জাগলো মনের মাঝে।
৩ বন্ধুর এই বয়ঃসন্ধি কালের পরিবর্তন ও ভালোলাগার ব্যাপারগুলো সূক্ষ ভাবে তুলে ধরেছেন। সেই সাথে মিতালির জীবনযাত্রা। আপনার লেখনীতে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোলাগা রইলো।
দাদা,আপনি জানতে চেয়েছেন আমি কে? মজার একটা কথা বলি, আমাকে ঠাকুর মাহমুদ আর নীল আকাশ ভাই পুরুষ ভেবেছিলেন। যাই হোক পরে ভুল ভেঙেছে। আমি একজন নারী।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু ,

গতকাল পোস্টটি পড়ে খুব কষ্ট পেয়েছেন ; যেখান থেকে এই পোস্টে পড়তে আসা। আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। তিন বন্ধুর বয়সন্ধির পরিবর্তন ও ভালো লাগার বিষয় গুলি আপনার কাছে ভালো লাগাতে আমিও খুশি হলাম। লেখনীর প্রতি আপনার শ্রদ্ধা ও ভালো লাগাতে অনুপ্রেরণা পেলাম ; আপনাকে জানাই কৃতজ্ঞতা ।
আমি আপনার একমাত্র পোস্টে গেছিলাম।আসলে পোস্টে কমেন্ট করার সময় একটা অ্যাড্রেসিং এর দরকার হয় যেখানে ভাই দাদা আপু বলার মধ্যে একটি স্বাচ্ছন্দ পাওয়া যায়। নীল আকাশভাই বা ঠাকুর মাহমুদ ভাই যেটা বলে প্রকাশ করেছে; আমারও খুব কনফিউশন হয়েছিল । যেকারনে আমার সর্বশেষ পোস্ট এ আমি আপনাকে এই প্রশ্নটিই রেখেছিলাম। এভাবে সুন্দর করে নিজের পরিচয় প্রকাশ করার জন্য আবারো ধন্যবাদ জানাই।

শুভকামনা ও ভালোবাসা সতত।


৫১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

মুক্তা নীল বলেছেন: আপু / বোন, যেকোন একটা বললে ভালো লাগবে। (উপরের মন্তব্যে লিখতে ভুলেগিয়েছিলাম) ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু,

আবার এসে আপু / বোন নিয়ে বিষয়টি কনফার্ম করাতে আনন্দ পেলাম ; ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। যদি সময় পান তাহলে মরীচিকার আগের পর্ব গুলো পড়ার অনুরোধ করব। তবে সে ক্ষেত্রে পিছন থেকে নয় বরং প্রথম থেকে পড়ে এলে খুশি হব। অপেক্ষা করবো আপনার সু মন্তব্যের....


অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।



৫২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: মিস করেছিলাম কয়েকটি পর্ব। প্রতিদিন ২ টা করে পড়ে পুষিয়ে নিব।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মেহেদীভাই,

অনেকদিন পরে আপনাকে কমেন্টে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম।তবে প্রতিদিন দুটি করে পড়ার সময় হয়তো আপনার পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার পছন্দমতো সময়ে বার করে পড়ে ,আপনার মূল্যবান মন্তব্য করলেই খুশি হব।


অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


৫৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,




আপনার এই পর্ব ও পরের পর্বগুলো ব্লগে এলেও পড়া হয়ে ওঠেনি। শেষের পনেরো পর্ব পড়তে গিয়ে দেখি খেই হারিয়ে ফেলেছি ঘটনার, তার মানে আগেরগুলো পড়া হয়নি। তাই এই পর্বে এলুম।
জটিল থেকে জটিল হচ্ছে মনে হয়। মিতালীর ঘোমটা উঠতে শুরু করেছে, দেখি মিতালীর শেষতক কি হয়.....

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জী এস ভাই,

বেশ কিছুদিন পর আপনার কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম। তবে সিরিজের বেশ কিছু পোস্ট যেহেতু আপনি কিছুটা মিস করেছেন কাজেই খেই হারিয়ে ফেলাটা খুবই স্বাভাবিক। যদি সময় মেলে তাহলে পুরানো পর্বগুলি পড়ার অনুরোধ রাখব। আশা করি তখন বুঝতে অসুবিধা হবে না। আর এমন ক্ষেত্রে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম..

মিতালীদির ঘোমটা রহস্য ইতিমধ্যে উন্মোচিত হয়েছে। আপনি নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও পেয়ে যাবেন। পর্ব 14 ও 15 তে আপনার পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আপনার আগমনের অপেক্ষায় রইলাম।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

৫৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

সোহানী বলেছেন: পড়তে যেয়ে দেখি আগেই পড়েছি কিন্তু মন্তব্য নেই। তার মানে ট্রেনে বসে পড়েছি............। নিজের উপস্থিতির স্বাক্ষী রাখলাম যাতে পড়ে বুঝত পারি যে পড়েছি।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

আমি অবশ্য আপনার সর্বশেষ মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য করে এসেছে। ব্যস্ততার কারণে বা ট্রেনে বসে ব্লগিং করার জন্য , যে কারণেই হোক আপনি পড়েছেন কিন্তু মন্তব্য করতে পারেননি শুনে অত্যন্ত খুশি হলাম। তবে বিলম্বিত হলেও পরে যে আপনি মন্তব্য করেছেন এতেই আলাদা ভালোলাগা অনুভব করলাম । আপনার সুন্দর মন্তব্য ও পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক প্রেরনা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


৫৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: নারীদেহের প্রতি বয়ঃসন্ধিকালের অনির্বাণ কৌতুহল নিখুঁতভাবে লেখায় ফুটে উঠেছে। গ্রাম্য সালিশের আয়োজনটাও এ পর্যন্ত ভালই বর্ণনা করেছেন। সব মিলিয়ে চমৎকার পোস্ট। + +

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
পোস্টে লাইক করায় প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.