নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
দাদার সঙ্গে সুন্দরবনের নতুন জায়গায় বসতি স্থাপন করলেও নতুন স্থানে সুখ আমাদের জীবনে বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। আগেই বলেছি জীবিকার তাড়নায় দাদা সব ধরনের কাজ করতো ; তাই সে অন্যের জমিতে শ্রম দেওয়া, জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করা বা সুন্দরবনের বিভিন্ন খাড়িতে মাছ ধরতে যাওয়া সব প্রকারি । নিজের গ্রামে খপ্পরে পড়েছিলাম মানুষরূপী জানোয়ারদের মুখে। কিন্তু এখানেও প্রতি পদে পদে বিপদ আমাদের সঙ্গী ছিল । কথাই বলে ' জলে কুমির ডাঙায় বাঘ '। বাস্তবে সুন্দরবনের এই এলাকার মানুষজন ঠিক তেমনি ভাবে জলে কুমির আর ডাঙ্গায় বাঘের সঙ্গে প্রতিনিয়ত লড়াই করেই বেঁচে আছে। যে বছর দাদা বিয়ে করল তার ঠিক পরের বছর মাছ ধরতে পাড়ার কয়েকজনের সঙ্গে দাদাও বার হয়েছিল। সেবার ফেরার নৌকাতে বাকি সকলে ফিরলেও দাদা আর ফেরেনি। ওরা এসে জানালো যে দাদাকে বাঘে নিয়ে গেছে। চোখের সামনে প্রথমে বাবাকে ও পরে দাদাকে হারিয়ে আমরা শোকে মুহ্যমান হয়ে গেলাম। পাশাপাশি দাদার আয়ে আমাদের সংসার চলত। সংসার চালানোর নতুন ভাবনায় আমরা পরলাম আতান্তরে। ঘটনার পরবর্তী কালীন সময়ে আশপাশের বাড়িগুলো থেকে যা সাহায্য এসেছিল তাতে আমাদের বেশ কিছুদিন চলে গেল। উল্লেখ্য মামারা আমাদের বাসস্থান দিলেও ওদের পক্ষে আমাদের খাওয়া -পরা দেওয়ার মতো সংগতি একেবারেই ছিল না। কাজেই জীবন সংকটে আমরা তখন হাবুডুবু খেতে লাগলাম। এক বেলা খাবার জোটে তো দুবেলা উপোস থাকি। এর মধ্যে হঠাৎ একদিন বৌদি আমাদেরকে কিছু না জানিয়ে বাপের বাড়ী চলে যাওয়ার মনস্থির করল। যদিও ইতিপূর্বে দাদার পারলৌকিক সব কাজ সমাধা হয়ে গেছিলো। যাই হোক অভাবের সংসারে বৌদিকে আটকাবার কোন মুখ আমাদের ছিল না। তবে এর পরে আমরা মা-মেয়ে পড়লাম আরও সঙ্কটে।
কিছুদিন পরে পাড়া-পড়শি কয়েক জনের সহযোগিতায় আমরা মা-মেয়ে অন্যদের মত খাড়িতে মীন ধরার কাজে নেমে পড়লাম। এখানে আবার প্রতি পদে পদে কুমিরের ভয়। অদক্ষ হাতে সারাদিন খাড়িতে থাকলেও যা সামান্য মীন ধরা পড়ত তাতে আমাদের সমস্যার সুরাহা হলো না। এইভাবে বেশ কিছুদিন কাটলো। হঠাৎ একদিন সকালে বৌদি ফিরে এসে জানালো পাশের গ্রামের আশ্রমে রান্নার কাজে আমাকে নিয়ে যেতে চায় । খবরটি পেয়ে আমি লাফিয়ে উঠলাম। নতুন এই কাজটি পাওয়া আমার জীবনে যেন চাঁদ হাতে পাওয়ার সমতুল্য ছিল। বৌদিকে যে সাময়িক ভুল বুঝেছিলাম তার জন্য ক্ষমাও চেয়ে নিয়েছিলাম। এই আশ্রমেই মমতামাসির সঙ্গে আমাদের প্রথম আলাপ হয়েছিল। বৌদি না হয় বিধবা ! কিন্তু আমি এমন কাঁচা বয়সেও কেন আশ্রমের কাজে এলাম ; মমতামাসির এমন প্রশ্নে বৌদি সেদিন ঠিক মায়ের ভূমিকাটি পালন করেছিল। ধমক দিয়ে মমতামাসিকে থামিয়ে শুধু দেয়নি; যাতে আর কোনদিন এমন অবান্তর প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রত না করে তার নিশ্চয়তাও আদায় করে নিয়েছিল । বয়সে বৌদি আমারই সমবয়সী অথচ তার এমন ব্যবহারে এক যথার্থ মায়ের ঠিকানাও যেন খুঁজে পেয়েছিলাম। আরো কয়েকদিন পরে বৌদি মাকেও এই আশ্রমে নিয়ে আসে। ফলে আশ্রমের ছাতার তলায় আমরা তিনজন আবার সংসার পাতলাম । খুঁজে পেলাম বাঁচার নিরাপদ ঠিকানাও।
মমতামাসিকে আশ্রমের কাজে পাঠিয়েছিলেন এই বাবু। পরে এই বাবু স্কুলটি তৈরি করে একদিন আশ্রমের মহারাজকে বলতে উনি এক কথায় মমতামাসিকে ছাড়তে রাজি হয়ে গেলেন । সত্যি কথা বলতে কি আশ্রমে রান্নার কাজে আমাদের এতজনের প্রয়োজনও ছিল না। ইতিপূর্বে মমতামাসির সঙ্গে আমার সদ্ভাব অত্যন্ত বেড়ে গেছিলো। পাশাপাশি আমার পূর্ববর্তী জীবন সম্পর্কে কিছুটা জানাজানি হওয়াতে কয়েকজনের ট্যারা ব্যাকা কথার জন্য আশ্রমে থাকাটা আমার পক্ষে বেশ অস্বস্তির হচ্ছিল দিনকে দিন। কাজেই চলে আসার সময় মমতামাসি আমাকেও এখানে কাজের কথা বলাতে এক কথায় রাজী হয়ে গেলাম। আমার বিগত জীবনের পরিচয় থেকে মুক্তির জন্য এরকম আত্মীয়-পরিজন থেকে দূরে সম্পূর্ণ অচেনা অজানা জায়গায় ছিল আদর্শ ঠিকানা। যাই হোক নতুন স্বপ্ন নিয়ে সেদিন থেকে এখানে থেকে যাওয়া। এখানে এসে প্রথম থেকেই সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু বছর দুয়েক আগে একবার মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে শুনি আশ্রমে থাকাকালীন মাস চারেক আগে মা মারাও গেছে । বৌদির খোঁজ নিতে গিয়ে জানতে পারি বৌদি আশ্রমের কাজ ছেড়ে অন্য একজনকে বিয়ে করে অন্যত্র কোথাও চলে গেছে। মানতে খুব কষ্ট হচ্ছিল যে বাবা ,মা কারোর মরা মুখ দেখার সুযোগ ইহ জীবনে আর হলো না। সেদিন আত্মীয় পরিজনদের হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে আবার হোস্টেলে ফিরে আসি।
জীবনের এই অধ্যায়ে এসে তাই পরিচিত কারোর সঙ্গে যে আবার দেখা হবে সেটা কল্পনাও করতে পারিনি। তাই প্রথম দিন আপনাকে দেখে ভীষণ অবাক হয়েছিলাম । একটু সংশয়ে ছিলাম ; একই রকম দেখতে অন্য কেউ হতে পারে ভেবে । কিন্তু পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি যে আপনি একই ব্যক্তি । আর তখন থেকে এ কারণেই আমাকে ঘোমটার আড়ালে নিয়ে যাওয়া।
ভারত - বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী সুন্দরবন ব-দ্বীপ অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত আর পাঁচটা সাধারণ গ্রামের মতোই একটি গ্রাম বিধবাপল্লী। গ্রামের জনসংখ্যা চার থেকে সাড়ে চার হাজারের মতো হবে । এই গ্রামে এমন কোন বাড়ি নেই যে বাড়ির কোন সদস্যকে বাঘে তুলে নিয়ে যায়নি বা বাঘে ধরে নি। কেউ স্বামী, কেউ পুত্র ,কেউ বা দাদাকে হারিয়েছে। বিধবার আধিক্যের জন্য গ্রামের নামই হয়ে গেছে বিধবাপল্লী ।
বাঘের সঙ্গে কুমিরের পেটে যাওয়ার ঘটনাও এখানে আকছার ঘটে । অত্যন্ত দরিদ্র এলাকাবাসীর নদীর খাড়িতে মাছ ধরা বা মীন ধরা ও মধু সংগ্রহ করা প্রধান জীবিকা। আগে এক ফসলি জমিতে শুধু বর্ষাকালে যেটুকু চাষাবাদ হত কিন্তু আইলার পরে সে সুযোগটুকুও নষ্ট হয়ে গেছে । জমির উপরে নোনাপলি পড়ে কৃষির পক্ষে সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অন্য বিকল্প জীবিকা বলতে মাছ , কাঁকড়া ধরা ও মধু সংগ্রহ করা। সারাবছর মাছ ও মধু সংগ্রহ করতে গ্রামের পুরুষরা দলবেঁধে গেলেও ফেরার সময় এক-আধ জনের অনুপস্থিত থাকাটা গ্রামবাসীদের কাছে গা -সওয়া হয়ে গেছে।
চারিদিকে নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত গ্রামের অধিবাসীরা সাধারণত বিকালের পর কেউ আর বাইরে বার হয় না । রাত বিরেতে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাই পরের দিন সকাল পর্যন্ত অসহায়ভাবে অপেক্ষা করা ছাড়া কিছুই আর করার থাকে না। এলাকাবাসী বাঘের পিঠে বনবিবি রূপে দেবী দুর্গাকে পূজা করেন । তাদের বিশ্বাস বাঘ বা দক্ষিণী রঞ্জন রায়ের আক্রমণ প্রতিহত করতে বন বিবি রূপে দেবী দুর্গা তাদেরকে রক্ষা করবেন । সেজন্য এই অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঘরে যেমন বনবিবি ও দক্ষিণী রায়ের পুজো হয় ; পাশাপাশি প্রতিটি নৌকাযাত্রার আগে নারকেল যোগে বনবিবিকে তুষ্ট করার চল আছে।
মিতালীদির কাছ থেকে সালিশি সভার পরবর্তী ঘটনা ও তারপর মাঝের এতগুলি বছরের খবরা খবর শুনতে শুনতে কখন যে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম তার আর খেয়াল ছিল না । হঠাৎ পাশ থেকে কাশির শব্দে সম্বিত ফিরে পেলাম। তাকিয়ে দেখি একে একে রমেনদা মমতামাসি, নমিতামাসি সহ কিচেনরুমের সকলের সঙ্গে শেফালীম্যাডামও দাঁড়িয়ে আছেন। চোখ তুলে তাকাতেই,
- আমি আপনাদের সব কথা শুনেছি। বাস্তবে এই মুহূর্তে কথা বলার মতো অবস্থা নেই।
-ম্যাডাম ! আপনি কখন এসেছিলেন ?
প্রতিউত্তরে উনি মুখে কিছু না বলে হাত দিয়ে ইশারা করে এক ছুটে চলে গেলেন।
শেষ কথা গুলো বলার পর মিতালীদি বা মিলিদি আর ঘাড় সোজা করে রাখতে পারল না। সামনের বেঞ্চে ঝুঁকে হাতের উপর মাথা রেখে কাঁদতে লাগল । এতক্ষন তার পরিচয় শুনছিলাম এক মুডে । কিন্তু বাস্তবে এরকম পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে আমারও গলা ধরে এল। চুপচাপ বেশ কিছুক্ষণ অসহায় ভাবে তাকিয়ে থাকলাম। পাশে সবাই দাঁড়িয়ে আছে কারো মুখে কোন কথা নেই। শুকনো মুখে একে অপরের দিকে চাওয়া-চাওয়ি করতে লাগলাম । মমতামাসি প্রথমে এগিয়ে এসে মিলিদির মাথায় হাত বোলাতে লাগল।
- ভেঙ্গে পরিস না মা ! যার কেউ নেই তার ঈশ্বর আছেন । আমি তো সেই কবে থেকে তোর সঙ্গে এতগুলি বছর কাটিয়ে দিলাম । পাগলি মেয়ে কোথাকার ! একবারও আমার সঙ্গে বলে তোর মনটা একটু হালকা করতে পারলি না ! এতো বড় যন্ত্রণা নিয়ে দিব্যি আমার সঙ্গে কাটিয়ে দিলি ?
মিলিদি তবুও মুখ তুলছে না ; অঝোরে কাঁদতে থাকে । এবার মমতামাসি জোর করে মাথা উঁচু করতেই ডুকরে কেঁদে উঠলো। শাড়ির আচল দিয়ে পরম স্নেহে চোখের জল মুছতে মুছতে মমতা মাসী বললো,
-শান্ত হ মা ! এত ভেঙে পরিস না । তোকে পেটে ধরা গর্ভধারিনী মা নাই বা হতে পারলাম ; তাই বলে পারবি না আমাকে মা বলে ডাকতে বা মায়ের আসনে বসাতে ?
এবার সেই আদ্র চোখে মিলিদি মমতামাসির দিকে তাকাতেই দুজন দুজনকে পরম মমতায় জড়িয়ে ধরল। নতুন মা- মেয়ের পরিচয়ে উপস্থিত আমরা সকলে আনন্দে বিহ্বল হয়ে পড়লাম। আনন্দাশ্রুতে আমাদের চোখও আর্দ্র হয়ে গেল।
চলবে....
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
শুরুতে আপনাকে পেয়ে অসম্ভব ভালো লাগা। ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ এক অর্থে, কঠিন জীবন সংগ্রামী বটে। সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এই এলাকাটিতে এখনো সেই অর্থে সভ্য সমাজের কোন নিদর্শন পৌঁছায়নি। অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে ওরা নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
হ্যাঁ ! আপুনি আপনার অনুমান একেবারে সঠিক। আক্ষরিক অর্থে যে কোন মাছের বাচ্চাকে মিন বলা হয়। তবে এলাকায় বাগদা চিংড়ির বাচ্চাকে বোঝাতেই মিন শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
বরাবরের মতো পোস্টে লাইক দেওয়াতে অনুপ্রাণিত হলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০০
নজসু বলেছেন:
উপস্থিতি জানান দিয়ে গেলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা উপস্থিতির জানান পেয়ে আমিও খুশি। ধন্যবাদ প্রিয় নজসুভাইকে। এবার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম....
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৬
আরোগ্য বলেছেন: ৩য়। উফ পিছে পড়ে গেলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা আমার প্রিয় ছোট্ট ভাইটি ,
দুশ্চিন্তা মত করো ! কোন ক্ষতি নেই । আসল মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম ..... হা হা হা
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০
কিরমানী লিটন বলেছেন: সত্য যে কঠিন, সে কঠিনেরে তুলে ধরেছেন কলমের মুগ্ধ জাদুকরি বর্ণনে- অভিবাদন প্রিয় পদাতিক চৌধুরী। ভালোবাসা জানবেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লিটনভাই ,
আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রীত হলাম। অনেকদিন পর আমার কোন পোস্টে আপনার মন্তব্য পেয়ে আলাদা ভালো লাগা। আপনার অভিবাদন গ্রহণ করলাম । আমার সাধারণ লেখাটি আপনার কাছে ' জাদুকরী ' সুলভ মনে হওয়াতে আবারো মুগ্ধতা। ধন্যবাদ আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা এমন ভাবে লিখেছেন যেন আমার সামনে বসে গল্প বলছেন।
আচ্ছা, দাদা কৌতূহল থেকে একটা প্রশণ করি এটা কত পর্ব পর্যন্ত লিখবেন?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটভাই,
এমন আন্তরিক মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। আশায় আছি একদিন সত্যিই সামনে বসে গল্প করার সুযোগ হবে নিশ্চয়ই। হা হা হা ...
আর পর্ব প্রসঙ্গে বলি, আপাতত একটু বেশি দূর যাওয়া ইচ্ছা আছে। কাজেই আরো কিছু পর্ব করার ইচ্ছা আছে ।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় ছোটভাইকে।
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬
মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা, মিতালীদির পরিবার কঠিন সংগ্রামের মুখোমুখি হয়ে প্রতিকূলতার সাথে দিন যাপিত করছেন বেচে থাকার জন্য। এরা প্রতিটি মানুষ যার যার অবস্থান গুছিয়ে নিয়েছেন। যাক, হাজারো দুঃখের মাঝে মিতালীদি নিজের পায়ে দাড়িয়ে যাক আমিও চেয়েছিলাম, আপনার মনে আছে? দাদার মরণ ভাগের পরিহাস। বৌদির পুনরায় বিয়ে এতো চরম সত্য ও বাস্তবতা। যে মরে গেছে সেতো মনে ভিতরে থাকবেই, তারপরও নতুন জীবন শুরু করতে হয়।
মমতামাসির অবস্থান অনেক উপরে। আর শেফালি ম্যাডামের সাথে তো মাত্র আমার পরিচয় শুরু। মিতালিদির আরও সাফল্য আসুক।
সব মিলিয়ে আমার অনেক ভালোলাগা রইলো। শ্রদ্ধা জানবেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু,
আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। সুন্দর মন্তব্য করেছেন আপনি। পোস্টটি পাঠ করার সঙ্গে সঙ্গে আসল জায়গা ঠিক তুলে ধরেছেন। ঠিকই বলেছেন, " ছেলেদের পরিবার কঠিন সংগ্রামের মুখোমুখি হয়ে প্রতিকূলতার সাথে দিন যাপিত করছেন বেঁচে থাকার জন্য। এরা প্রতিটি মানুষ যার যার অবস্থান গুছিয়ে নিয়েছেন।" আর যে কারণেই হাজারে দুঃখের মধ্যে মিতালী দিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে; যেমনটি আপনি চেয়েছেন।
হ্যাঁ আপনি ঠিক জায়গাটিই তুলে ধরেছেন," দাদার মরণ ভাগ্যের পরিহাস ! " বৌদির পুনরায় বিয়ে এত চরম সত্য ও বাস্তব যা আমাদেরকে মানতেই হয়। যে কারণে মরণ-বাঁচন এর পরও আমাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে হয় নতুন স্বপ্ন দেখতে হয়।
মমতামাসির মতো মানুষ এখনো সমাজে আছে । শত দুঃখ যন্ত্রণায়ও যাদের হৃদয় এখনো নরম । অন্যের দুঃখে কষ্টে তাই তারা বিগলিত হয় ও নিজেদেরকে উজার করে দেয় ভালবাসার থলিতে।
সব মিলিয়ে আপনার ভালো লাগাতে ও পোস্টটিতে like' করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
আপনার শ্রদ্ধা আমি মাথায় করে দিলাম।
আপনার জন্যও রইল আমার হৃদয়ভরা ভালোবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: দাদা কেমন আছেন ? আপনার লেখা পড়ে মনটা ভালো লাগছে ।
অনেক শ্রদ্ধা আর ভালবাসা রইল আপনার প্রতি ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পবিত্রভাই,
মহান করুণাময়ের কৃপায় আমি ভালো আছি। আশা করি আপনিও খুব ভালো আছেন। পোস্টটি পড়ে আপনার মন ভালো হয়েছে শুনে আপ্লুত হলাম। এবার পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্ট অপেক্ষায় রইলাম...
আপনার আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। বিদেশে একঘেয়েমি জীবনের মধ্যেও আপনার মনে যে একটু আনন্দ জাগাতে পেরেছি এজন্য নিজেকে ধন্য বলে মনে হচ্ছে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার এই ধারাবাহিকটি সবার মন ছুঁয়েছে।
+++++++
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাইদুলভাই,
আপনাকে পোস্টে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে। আপনি একজন সত্যিকারের আর্টিস্ট যারা খুব আবেগপ্রবণ হয়ে থাকে। ধারাবাহিকটি আপনার ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম।সঙ্গে এতগুলো প্লাস ও পোস্টটিতে like' করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
হাবিব বলেছেন: ইশ..... বড্ড দেরি হয়ে গেলো
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নো টেনশন স্যার ! আপনি ধীরেসুস্থে আসুন। আপনার কমেন্ট অপেক্ষায় রইলাম ...
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১২
আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি,
বুঝতেই পারো দুপুরে আমার কাজ থাকে তাই তখন পড়তে পারিনি।
এই পর্বটির ব্যাপারে কি আর বলবো। মনিরা আপার প্রশ্ন আমারও ছিলো প্রতিমন্তব্যে উত্তর পেয়েছি। মিলিদিকে স্যালুট। আমার পরিবার ছাড়া ভাবলেই সব অন্ধকার লাগে। একটা মেয়ের একা সংগ্রাম করা কতটা কষ্টকর তা মিলিদিকে দেখলেই বোঝা যায়। আর এই একাকী জীবনে পুরনো কোন মানুষের দেখা পাওয়া তো খুবই আনন্দের ব্যাপার। তাই অতি সহজে মাস্টারদাকে নির্দিধায় সব বলতে পারলো। গল্পের শেষে এসে চোখের জল আটকে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়লাম।
আমি চাই না মরীচিকা শেষ হোক। চলতে থাকুক জীবনের কাহিনীগুলো। পরের পর্বের জন্য অনেক শুভ কামনা। অপেক্ষায় রইলাম।
ওহ হ্যা ভাইটি, আজব মাস্টার প্রথম পর্বের উত্তর পাইনি। জানি নোটিফিকেশন পাওনি।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্ট আরোগ্য,
স্যরি আমি বুঝতে পারিনি যে তোমার দুপুরে এত কাজ থাকে। আসলে আমি যেমন নিষ্কর্মা তোমাকেও ঠিক সেটাই ভেবেছিলাম। আর এমন ভাববো না। হা হা হা... দুপুরবেলা আর এমন বিরক্ত করবোনা। কথা দিলাম।
মনিরাপুর প্রতিমন্তব্য থেকে তোমার উত্তর পেয়ে গেছ জেনে আনন্দ পেলাম। আর মিলিদির স্যালুট যথাস্থানে পৌঁছে দেব। তুমি অত্যন্ত আবেগ প্রবণ। আত্মীয়পরিজন নিয়ে থাকতে পছন্দ কর। তোমার পূরানো ঢাকা নিয়ে পোস্ট থেকে সে পূর্বাভাষ পেয়েছি। কিন্তু জীবনের পথটা যে সর্বদা মসৃণ নয়। চড়াই উতরাই পথে আমাদের খাপ খাইয়ে নিতে হয়। সেখানে মিলিদির মত মানুষরা হয়ে ওঠে আমাদের পথের দিশারী বা চালিকাশক্তি।
এই যেমন ধরো গতকাল যে কৃতিসন্তানটি আত্মহননের রাস্তা বেঁছে নিয়েছে ; সে সামান্য ব্যর্থতা দেখেনি বা মেনে নিতে পারেনি। অথচ শিক্ষা মানে শুধু পুঁথিগত বিদ্যার্জন নয় ; সমাজের নানান প্রতিকূলতাকে হাসিমুখে সম্মুখীন হওয়ার নামও শিক্ষা। যে কোন হত্যা বা আত্মহত্যা নিঃসন্দেহে মর্মান্তিক, বেদনার।কোন সমবেদনা ঐ কৃতিসন্তানের পরিবারের জন্য যথেষ্ট নয়। কিন্তু এই সব কোমলমতিরা সামন্যতেই যে ভাবে নিজেদেরকে চূড়ান্ত পরিনতীর দিকে ঠেলে দেয় তা আমাদেরকে তাদের বোধবুদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে বাধ্য করে।
গল্পের শেষে এসে চোখের জল আটকে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে স্বস্তি পেলে শুনে আমিও আশ্বস্ত হলাম। নতুবা তোমাকে ভারাক্রান্ত করলে যে আমারও অস্বস্তি তাড়া করে বেড়াত।
আর তুমি মরীচিকা চালিয়ে যাওয়ার সাহস দিচ্ছ দেখে ভাইয়াও খুশি হয়েছে। তোমাদের জন্য মরীচিকাকে তাহলে এগিয়ে নিয়ে যাব। এভাবে ভাইয়াকে পাশে থেকে সাহস যোগানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আজব মাস্টারের প্রথম পর্বে তোমার মন্তব্য নোটিফিকেশনে পাইনি। আসলে ঐ পোস্টগুলি আমার সেফ হওয়ার আগের।সম্ভবত সে কারনে নোটিফিকেশনে দেখাচ্ছে না। আমি যাচ্ছি প্রতিমন্তব্য করতে।
অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ছোট্ট আরোগ্যকে।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মাইগড মরিচিকা ১৫ পর্ব চলছে আমিতো বেশির ভাগই মিস করেছি। ইদানীং চোখে ব্যথা করে মোবাইলের দিনে তাকিয়ে থাকতে তাই কম আসি সামুতে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সকাল প্রিয় তারেকভাই,
বেশ কিছুদিন পরে আপনার কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম। ব্যস্ততার কারণে হয়তো অনেকগুলি পোস্ট আপনার পক্ষে পড়ে ওঠা সম্ভব হয়নি । তবে যদি সময় মেলে তাহলে অবসরে পড়ার অনুরোধ রাখব। চোখের সমস্যা যখন তাহলে যতটা সম্ভব মোবাইল বা ডিজিটাল জগত থেকে একটু দূরে থাকবেন। দ্রুত আরোগ্য লাভ করুন কামনা করি।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ল বলেছেন: মীন ধরা টা মাছ বা মধু আহরণ তা জানতাম না।
জীবন সংগ্রামের কাহিনী, কষ্ট করে বেড়ে ওটা, এ যেন বাস্তব কোন জীবনের প্রতিচ্ছবি।
ভালোলাগা লেখায়।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় লতিফভাই,
মি নতে যেকোনো মাছের পোনাকে বলা হয় । তবে আঞ্চলিক অর্থে বাগদা চিংড়ির ছোট বাচ্চাকেই মিন বলা হয়। যেহেতু বাগদা চিংড়ি অত্যন্ত মূল্যবান একটি মাছ। তাই সুন্দরবনের খাড়িতে নদীর ধারে 1 ইঞ্চি লম্বা বিশিষ্ট শুরু কাঠির মতো বাগদার মিন জলে ভেসে বেড়ায়।এলাকাবাসী মশারির নেট দিয়ে বাঁশের জাল তৈরি করে জলে ছেকে ছেকে মীনগুলোকে ধরে পরে তা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। ব্যবসায়ীরা আবার এই মীনগুলিকে জলকরে স্থানান্তর করে ; পরে সেগুলো বড় আকারে বাগদা চিংড়িতে পরিণত হয়।
" জীবন সংগ্রামের কাহিনী ,কষ্ট করে বেড়ে ওঠা , এ যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি ।" ঠিকই তো ! সহমত আপনার সঙ্গে।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাস্তবতা কঠিন, আর কঠিনই হচ্ছে বাস্তবতা। জীবনের আঁকাবাকা পথ - আমাদের পথ চলার একমাত্র পথ এছাড়া আর কোনো পথ জানা নেই ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদভাই,
অনেকদিন পর আপনাকে কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম। আশাকরি ভালো আছেন। আপনার ছোট্ট মন্তব্যটি পোস্টের সারবত্তা তুলে ধরলেন। চমৎকার লাগল এমন মন্তব্যে। সম্পূর্ণ সহমত আপনার সঙ্গে যে জীবনের আঁকাবাঁকা পথই একমাত্র চলার পথ ; এর কোন বিকল্প নেই। এই সিরিজের পুরানো পর্বগুলি পড়ার অনুরোধ রইল।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন ।
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: মন ভারি হয়ে গেল...
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ানভাই,
আমি আপনার উপর অভিমান করলাম। খুব বড় না হলেও পোস্টটির কমেন্ট মাত্র চারটি বাক্যে শেষ করাতে অভিমানী ।হা হা হা ...
পেজটিকে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনি:শেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: একেবারেই নির্বাক হয়ে গেলাম। জীবনের যে কিরূপ যে দেখেছে সেই বলতে পারে! যদি হয় এমন জীবনের গল্প যা শুনলে কঠিন বরফ গলে যায়। বর্ননায় প্রতিবারের মতো যাদুকরী মমতা মিশ্রিত ভাব বিন্যাসে লিখণী। শেষ করার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত যে জানার ই্চ্ছে লোকাতে পারিনি। মনে চেয়েছিল আরেকটু শুনিনা তার কথা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রহমানভাই,
বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। আমার একটা সাধারন গল্প পড়ে আপনি একেবারে নির্বাক হয়ে গেলেন । আহা ! এমন অনুভূতিতে মুগ্ধ হলাম বড়। বর্ণনা ও শব্দবিন্যাস মোটের উপর আপনার ভালো লাগাতে অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।শেষ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত জানার ইচ্ছা যে লুকাতে পারেননি এমন অনুভূতি আমার কাছে পরম কাম্য এবং আনন্দেরও।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
ঢাকার লোক বলেছেন: আবার এসেছি ফিরে মরীচিকার ভিড়ে, এই অবেলায় !
মিতালীদির দুঃখময় জীবনে মমতামাসি এনে দিক কিছু সুখ, সস্নেহ মমতায় !!
আপনার লেখা সাবলীল, বর্ণনা সুন্দর, অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের জন্য ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাকার লোকভাই,
আপনার কাব্যময় মন্তব্যে আপ্লুত হলাম। পোস্টটি সুন্দর পড়ে এমন মন্তব্য করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আর লেখার প্রশংসা মাথায় করে রাখলাম ।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।।
১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২১
সোহানী বলেছেন: এ পর্বটা দারুন লাগলো একটা সংগ্রামী মেয়ের গল্প। কিছু পর্ব এখনো বাকি আছে তারপর ও আজ ব্লগে ঢুকে এ পর্ব পেয়ে পড়তে বসলাম। যদিও এ পর্বটি একেবারেই স্বতন্ত্র।
মিন নিয়ে আমারও কৈাতুহল ছিল। যাহোক মনিরার মন্তব্যে উত্তর পেয়ে গেলাম।
অনেক অনেক ভালো থাকুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
বহুদিন পর আপনার কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম।ব্যস্ততার কারণে কিছু পর্ব পড়েননি ঠিকই কিন্তু যদি সময় পান তাহলে পড়ার অনুরোধ অনুরোধ রইলো।
আজকের পর্বটি আপনার কাছে স্বতন্ত্র মনে হওয়াতে ও পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
মীন নিয়ে আপনার কৌতুহল নিবৃত্ত হয়েছে জেনে আনন্দ পেলাম। যে কোন মাছের বাচ্চাকে মীন বলা হলেও মূলত 1 ইঞ্চি সামান্য ছোট কাঠির ন্যায় ছোটো ছোটো বাগদা চিংড়ির ছোট্ট বাচ্চাকে মীন বলা হয়। নদী থেকে ভাসমান মীন ধরে বাজারে বিক্রি করা একশ্রেণীর মানুষের পেশা বৈকি। জলকর বা ভেরিতে যে বিপুল পরিমাণে বাগদা চাষ করা হয় তার বহু মীন এই সমস্ত মানুষগুলোর দ্বারা খাড়ি থেকে ধৃত।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:০৩
পুলক ঢালী বলেছেন: আজকে প্রথম পড়লাম মনে হচ্ছিলো কালের পিছনে তাকিয়ে আছি। মীন মানে মাছ পৃথিবীর যাবতীয় ছোট বড় মাছ হলো মীন তবে কোনভাবেই মাছের ডিম নয়। মাছ ধরাকে বারবার মীন ধরা কেন বলেছেন বুঝলাম না (?) এরকম উচ্চমার্গের শব্দ ব্যবহার করলে বাঘ না বলে শার্দুল, কুমিরকে কুম্ভীর বলতে পারতেন এবং লেখাটা আলটিমেটলি বঙ্কিমীয় ধাচে গড়াত। মনে হচ্ছে লেখাটার পটভূমি ভাটি অঞ্চল তাই এ এলাকার চলিত বা কথ্য ভাষা ব্যবহার করার সুযোগ আছে।
লেখাতে লেখকের পরিপক্কতার স্বাক্ষর ভালভাবেই ছড়িয়ে আছে। চলতে থাকুক। কিছু মনে করবেন না কারন মাত্র একটা পর্ব পড়ে অনেক বেশী বলে ফেলেছি বলে মনে হচ্ছে। ভাল থাকুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা,
অনেকদিন পর আপনাকে কমেন্টে পেলাম। আশা করি ভালো আছেন। হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন মীন যে কোন মাছের ছোট বাচ্চাকে বলা হয়। মাছের ডিম তো এভাবে জলে ভাসে না বা চড়ে বেড়ায় না। কাজেই যারা মীন ধরে তারা যে বাচ্চাদের ধরে সেটা বলা বাহুল্য।
সরি দাদা! আমার এই সিরিজটার আরো কিছু পোস্ট পড়লে দেখবেন সমাজের এক্কেবারে প্রান্তিক মানুষদের নিয়ে লেখা । এর মধ্যে আদিবাসী সংস্কৃতি অনেকটা স্থান জুড়ে আছে। সেই স্থলে উচ্চমার্গীয় শব্দগুলি বোধহয় একটু বেমানান হত। আপনার সুন্দর উপদেশ মাথায় তুলে নিলাম । ধন্যবাদ আপনাকে।। আর কিছু মনে করার কোন প্রশ্নই আসে না; যেখানে আপনি আপনার সুন্দর মনের অনুভূতিটি প্রকাশ করলেন। আগামীতেও এভাবে সুন্দর সুন্দর মতামত বা উপদেশ দেবেন। অপেক্ষায় থাকবো....
শুভকামনা ও ভালোবাসা নিয়েন।
১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মিলিদির দারুন কষ্ট আর যাতনার ঘটনা শেষ হলে রয়ে গেল রেশ!
এমন সর্বহারা হৃদয়ের যাতনা কোন শব্দ, কথা দিয়েকি ফোটানো যায়! না সম্ভব!
আহারে জীবন!
অসামান্য মুন্সিয়ানায় ফুটিয়ে চলছেন জীবন বোধ, কষ্ট,, যান্ত্রনা, সূখ স্বপ্ন আনন্দের সাতকাহন মরিটিকা সিরিজে!
মুগ্ধতা প্রতিটি পর্বে!
++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রীত হলাম।। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন মিলিদের দারুন কষ্ট আর যাতনার ঘটনা শেষ হয়েও হলো না।
" এমন সর্বহারা হৃদয়ের যাতনা কোন শব্দ, কথা দিয়েকি ফোটানো যায় ! না সম্ভব ! " সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ।। জীবন যে সত্যিই যাতনাময় ! এ আর ভুক্তভোগী ছাড়া জানবেই বা কে!
পোস্টটি আপনার ভালো লাগাতে, জীবন যন্ত্রণার দুঃখ-কষ্ট ,সুখস্বপ্ন, প্রভৃতি আপনার দৃষ্টিতে সাতকাহন আকারে সিরিজে ফুটে ওঠাতে দারুন আনন্দ পেলাম। পোস্টটিকে লাইক করাতে ,সঙ্গে এতগুলো প্লাসে আমিও মুগ্ধ হলাম ; অনুপ্রাণিত হলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় কবিভাইকে।
২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫
নজসু বলেছেন:
সবার পড়া শেষ হলে আমি পড়বো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা আমার প্রিয় ছোট ভাইটি অজানা কারণে আজ একটু অভিমান করেছে। আমার দিক দিয়ে যদি কোনো ভুলভ্রান্তি হয়ে থাকে আমি অবশ্যই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। পাশাপাশি ভাইয়ের মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
তিন নম্বরে পোস্টটিতে like' করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় ভাইকে।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল।
২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন দাদা,
আপনার এই সিরিজের এটাই সবচেয়ে পরিপক্ক লেখা মনে হলো আমার কাছে। ধারা বর্ননা খুব ভালো হয়েছে!
লেখার একদম শুরুতে যদি আগের পর্বের লেজটা টেনে এনে এখানে দিতেন, তাহলে পাঠকদের সুবিধা হতো বুঝতে কে কার কথা বলছে...যেমন,
একটু দম নিয়ে মিতালিদি আবার বলা শুরু করলেনঃ - তারপর আপনার এই লেখাটা দিলে আমার কাছে মনে হচ্ছে আরও সুন্দর হতো প্রেজেন্টেশনটা।
২টা জায়গায় কিন্তু খটকা লাগল?
১. এই বাবুটা বলতে কাকে বুঝিয়েছেন? পাঠকের এত চরিত্র মনে রাখা কঠিন। আমি এত মনোযোগ দিয়ে পড়ি আমারই মনে নেই! সবাই কি আসলেও বুঝতে পেরেছে?
২. শেফালি ম্যাডাম হাত দিয়ে কি ইশারা করে চলে গেলেন? এটা কিন্তু বুঝা যায় নি।
আমি বেশ সময় নিয়ে পড়ি, কারন আমি যখন কিছু পড়ি, সেটা খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ি। আপনার লেখা আমি আগেই দেখেছি। ভালোভাবে পড়ে মন্তব্য করতেই দেরী হয়ে গেল।
ভালো থাকবেন দাদা, সব সময়।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন প্রিয় নীল আকাশভাই,
হা হা হা ! যাক , এতদিন পরে তাহলে একটু কুলীন স্ট্যাটাস পেলাম ! এই লেখাটা যে আপনার কাছে ভালো লেগেছে এটা আমি আপ্লুত হলাম। আপনার মত একজন বিদগ্ধ লেখকের কাছ থেকে এমন সম্মান আমার বিরাট প্রাপ্তি।
পোষ্টের একদম শুরুতে আপনি যে ধরিয়ে দেওয়ার কথা বললেন, সেটা করলে হয়তো ভালো হতো। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে পাঠকদের কিছু জায়গা ছেড়ে রাখার পক্ষপাতী। যে কারণে এরকম কিছু হঠাৎ সংলাপ আরকি। কিছু টার্মিনোলজি একই কারণে ফুটনোটে দেওয়ারও বিরোধী । আমি জানি সবাই না হলেও অন্তত আপনার মত দুই একজন যারা খুঁটিয়ে-খুঁটিয়ে বিষয়টি পড়বে ; আর এটাই আমার পোস্ট দেওয়ার সার্থকতা। হা হা হা ... সুন্দর সাজেশন দেওয়ার জন্য মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
খটকা লাগা প্রসঙ্গে,
১-এই বাবুটা বলতে বর্তমান স্কুলের প্রেসিডেন্ট সাহেবকে বোঝানো হয়েছে। যিনি মমতামাসিকে(স্বামী/ পুত্র পরিত্যাক্তা অভাগিনীকে ) নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে সুন্দরবনের আশ্রমে রেখে এসেছিলেন। পরে উনি যখন বিদ্যালয় করেন তখন মহারাজের সম্মতি নিয়ে এই হোস্টেলে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।
২- খুব ভালো একটি পয়েন্ট আপনি উল্লেখ করেছেন। শেফালির ম্যাডামের হাত ইশারা করে চলে যাওয়াটা আরেকটু বলা উচিত ছিল।আসলে মিলিদির কাছ থেকে ঘটনার বর্ণনা শুনে আবেগ তাড়িত শেফালী ম্যাডাম যেভাবে ছলছল চোখে তাকিয়ে ছিলেন তাতে আরেকটু কথা বললে হয়তো উনিও হাউ মাউ করে কেঁদে ফেলতেন। সেটাকে লুকানোর জন্যই তিনি ছুটে পালিয়ে গিয়েছিলেন।
আপনার মত বিদগ্ধ পাঠকের আবারো আগমনের অপেক্ষায় থাকবো । ♥♥
আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইল আমার বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা।
২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
মা.হাসান বলেছেন: ক্ষমা চেয়ে নেই দেরিতে আসার জন্য। কাল যখন পোস্ট দিয়েছেন, আমি পড়া শেষ করার পর দেখি অলরেডি ৮ জন পড়ে ফেলেছেন । বিশেষ সমস্যা থাকায় সেসময় মন্তব্য করতে পারিনি।
মিতালীদিদির বৌদির কপাল ভালো, নতুন জীবন শুরু করতে পেরেছেন। তবে মিতালীদিদিরে চেয়েও দূর্ভাগা লোক জীবনে দেখতে পেয়েছি। অবশ্য মিতালীদিদিও ভাগ্যবান যে কিছু হৃদয়বান লোকের সহায়তা পেয়েছেন।
গত পর্ব এবং এই পর্ব খুব মন খারাপ করে দেয়ার মত ছিল। তবে শেফালী ম্যাডামের ব্যাপারে সাসপেন্স কিন্তু এখনো মনে রয়েই গেছে। আশা করি রোমান্টিক কিছু দিয়ে পরে এই দুই পর্বের কষ্ট ভুলিয়ে দেবেন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাসানভাই,
আপনি দেরিতে হলেও যে এসেছেন এতে ভীষণ আনন্দ পেলাম। যাদের কমেন্ট না পেলে পোস্ট অসম্পূর্ণ মনে হয় আপনি তেমনই একজন । সুতরাং আপনার আগমনটা আমার কাছে ততটাই কাঙ্খিত। আমার পোস্ট বলে কথা নয় ,আপনার প্রিয় যে কারো পোস্টে সময় হবে কোন কোন উপস্থিতি জানান দিতে পারেন। আমি নিজেও অবশ্য অনেক সময় এটা করে থাকি। পরে সম্পূর্ণ পোস্টটি পাঠ করে আবার কমেন্টে যাই। যদিও সব সময় যে এমন সম্ভব অবশ্য হয় না।
কমেন্ট এর পরবর্তী অংশে মুগ্ধ হলাম। আমাদের আশপাশের বহু মিতালী এভাবে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে করতে নিঃশেষ হয়ে যায়। ভাগ্যবান লোকের সাহচর্য তারা সব সময় পাই না ; তখন তাদের জীবনটা অবশ্য অন্য দিকে প্রবাহিত হয়।
আর শেফালী ম্যাডামের ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছেন দেখে আনন্দ পেলাম। খুব শীঘ্রই শেফালী ম্যাডাম আসবে । প্লিজ সঙ্গে থাকুন।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় মা .হাসানভাইকে।
২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
প্রিয়
আমার সাথে আপনার কি শত্রুতা জানি না । আমি যখন ব্লগে থাকি আপনি পোস্ট দিতে ভুলে যান । আর যখন থাকি না তখন পোস্ট হয় ।
বাহ !!! বাহ !!
এটাই আমার কপাল । এতো দিন ধারনা ছিল , আজ সত্যি হলো ।
কঠিন সংগ্রাম করেই বেচে আছে সেখান কার মানুষ গুলো । অথচ এসব দেখার কেউ নেই । চাইলেই তাদের আর একটূ সুন্দর জীবন উপার দেয়া যায় ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। হা হা দারুন একটি বিষয় তুলে ধরেছেন ; যখন আমি অনলাইনে থাকি তখন আপনি থাকেন না , আবার আপনি যখন অনলাইনে থাকেন তখন আমি থাকি অফলাইনে। কি আর করা যাবে এমনই মনে দোলাচলে লুকোচুরি খেলেই যে আমাদের চলতে হবে। হা হা হা এখন বুঝতেই পারছেন তো আমাদের দুজনের কতটা ফাটা কপাল !!
পোস্ট সম্পর্কে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় অপুভাইকে।
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ তো কষ্টের পাহাড়! মিতালী দি অথবা মিলি দি কীভাবে চাপা দিয়ে রাখলেন? ভাবতেই অবাক লাগে।
জমে থাকা পর্বগুলো একসাথে পড়লাম। মন ছুঁয়ে গেল একদম।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা ,
বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। হ্যাঁ! সত্যিই এযেন কষ্টের পাহাড় !! আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মিতালীদি আছে যারা পাহাড় সমান দুঃখ কষ্ট নিয়েই আমাদের সঙ্গে দিব্যি ভেসে চলেছে । আর তখনই সেটা হবে আমাদের কাছে কল্পনার অতীত।।
জমে থাকা পর্বগুলো একসঙ্গে পড়লেন। তবে আমি আপনার পর্ব অনুযায়ী কমেন্ট থেকে বঞ্চিত হলাম। হা হা হা ...
পর্বটা যে আপনার মন ছুয়ে গেছে; এটা আমার কাছে বিরাট প্রাপ্তি।
পোস্টে লাইক করতে অনুপ্রাণিত হলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই দাদা আপনাকে।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: পুরো পর্বটিই তন্ময় হয়ে পড়লাম। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিকভাই,
পোস্টটি ভাল লাগাতে বা তন্ময় হয়ে পড়াতে ভীষণ আনন্দ। ধন্যবাদ আপনাকে। তবে আপনার কাছ থেকে অনেক দিন লাইক না পাওয়াতে কিঞ্চিৎ অভিমান থেকে গেল।হা হা হা ...
শুভকামনা ও ভালোবাসা সতত।।
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭
হাবিব বলেছেন:
এক নি:শ্বাসে পড়ে নিলাম।
বড্ড কষ্ট লাগলো মিতালির এমন কষ্ট দেখে.......
এভাবে ভাইকে হারাবে চিন্তাও করতো পারিনি.....
আবার ঘুরে দাঁড়ানো দেখে ভালো লাগছে......
বৌদি মায়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ দেখে ভালো লাগলো......
আশা করছি মিতালি ভালো একটা অবস্থানে পৌঁছবে
নতুন পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। দেরিতে মন্তব্যের জন্য দু:খিত দাদা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,
আপনি এক নিঃশ্বাসে পড়লেন শুনে আনন্দ পেলাম।। মিতালীদির জন্য কষ্ট লাগলো জেনে দাদাকে হারানোর কথা ভাবতেও পারেননি আমিও বিষণ্ণ বোধ করছে।। কি আর করা যাবে । দৈনন্দিন মত বিরোধী বহু কাজকেই যে আমাদের মেনে নিতে হয়। আর এর নামই বেঁচে থাকা।
শেষে অবশ্য ওর ঘুরে দাঁড়ানোতে আপনি খুশি হলেন । আনন্দ পেলাম আমিও ; আপনার মনে আশা জাগাতে পেরেছি জেনে।
পরের পর্বে ভালো কিছুর অপেক্ষা করছেন। জানিনা কতটা ভালো আপনাদেরকে উপহার দিতে পারব।
নতুন পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম ধন্যবাদ আপনাকে। আর ব্যস্ততার জন্য দেরি হতেই পারে; আপনি যে এসেছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি।
আপনি ও আপনার পরিবারের উপর করুণা বর্ষিত হোক। ভালোবাসা নিরন্তর।
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০১
রাকু হাসান বলেছেন:
মিতালী চরিত্রটি ট্রাডেজি ,ভাবছিলাম মিতালী চরিত্রের আপাদত করুণ কাহিনী শেষ । আজও পুরোটা জুড়ে । আরও কি অপেক্ষা করছে । সুন্দরবনের কাছাকাছি গ্রামের চিত্রায়ন এনে ভালো লাগছে । আমার আগ্রহও জন্মেছে ভাইয়া । সাথেই আছি । কেমন যাচ্ছে তোমার দিনকাল ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
বিলম্বিত হলেও তুমি যে এসেছ এতেই আমি আনন্দিত। ধন্যবাদ তোমাকে।
হ্যাঁ মিতালী ট্রাজেডি বটে। তবে পরের দিকে একটু বিকল্প কিছু করার চিন্তাভাবনা আছে। তোমার আশঙ্কা একেবারে অমূলক নয় ভবিষ্যতে সিরিজটিকে ক্রমশ গুটিয়ে নিয়ে আসছি। কাজেই যা কিছু করার ইতিমধ্যে হয়ে গেছে । এবার আর এত দুশ্চিন্তার তেমন কিছু থাকবে না ।
সুন্দরবনের কাছাকাছি গ্রামের চিত্রায়ন তোমার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। অত্যন্ত দরিদ্র গ্রামগুলিতে অধিবাসীরা কোন ক্রমে টিকে আছে । প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে করতে ব্যাঘ্র ও কুম্ভীর কুলের পেটে যাওয়াটা তাদের কাছে তাই গা সওয়া হয়ে গেছে।
পোস্টে তোমার আগ্রহ জমছে শুনে আবার আনন্দ পেলাম। সাথে আছো ও ভাইয়ার খোঁজ নিচ্ছ জেনে পুলকিত হলাম । ধন্যবাদ তোমাকে ।
হ্যাঁ! উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছি। আশাকরি তুমিও কুশলে আছো।। বড়দেরকে আমার সালাম পৌঁছে দিও।
আগামীকাল তোমার ভাইপোকে নিয়ে ফুলেশ্বরে পিকনিকে যাচ্ছি সহকর্মীদের সঙ্গে।
ভালোবাসা ও শুভকামনা ছোট্ট ভাইটিকে।
২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
হাবিব বলেছেন:
আপনার এই পর্বটা আমার কাছে একদমই আলাদা মনে হলো দুইটা কারনে:
১) একজন মেয়ের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প আছে এতে
২) সুন্দরবনের কাছাকাছি কোন গ্রামের কথা উল্লেখ করেছেন
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,
আপনার আবার আগমনে আনন্দ পেলাম। পোস্টটি আলাদা হওয়ার র দুটি কারণ উল্লেখ করলেন তত মুগ্ধ হলাম। হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন আমাদের আশপাশে এমন হাজারো মিলিদি আছে যারা প্রতিনিয়ত এমন অবিচার বা বঞ্চনার শিকার হয়। কিন্তু তারা যদি এভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাই তাহলে সেটি হবে আমাদের কাছে পরম তৃপ্তির বিষয়। আর সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার একটি গ্রামের প্রান্তিক মানুষের জনজীবনের করুণ চিত্র কিছুটা আঁকানোর চেষ্টা করেছি । জানিনা সেটা কতটা ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি। যাই হোক পোস্টে বিষয়টি উল্লেখ করাতে আনন্দ পেলাম ; ধন্যবাদ আপনাকে।
বিমুগ্ধ ভালোবাসার ও শুভকামনা রইলো ।
২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
মাহের ইসলাম বলেছেন: লগ ইন করে সরাসরি আপনার এখানে এসে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
আমার চোখেও কিছুটা আদ্রতা টের পাচ্ছিলাম।
বিকেলেই একটা বইয়ে পড়েছিলাম, "কত বিচিত্রই না এ জীবন। কি অদ্ভুতই না এর ঘটনা প্রবাহ।"
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহেরভাই,
বিলম্বিত হলেও অবশেষে আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। আপনি লগইন করে এক নিঃশ্বাসে পোস্টটি পড়ে ফেলেছেন। আহা ! এমন ভালোবাসাতে মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।।আমরা দেশে গুণী মানুষ আবেগ-অনুভূতি আমাদের একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য আমরা আনন্দে জল শেষ করিম শোকে বিহ্বল হয় অধিক শোকে আমাদের চোখে জল চলে আসে। এমন আবেগ অনুভূতি নিয়েই আপনি থাকুন জীবনভর।
বিকালে আপনি যে বইটি পড়েছেন তার সঙ্গে সংগতি রেখে ," সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।"
আজও " সেই ট্রাডিশন সমানে চলেছে।" হা হা হা।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় মাহেরভাইকে।
৩০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
নীলপরি বলেছেন: জীবনযুদ্ধের কাহিনী খুব ভালো লাগলো । পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ।
++++++
শুভকামনা
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম । জীবনযুদ্ধের কাহিনী আপনার ভালো লেগেছে জেনে পুলকিত হলাম। পোস্টটি ভাল লাগাতে ও এত্তগুলি প্লাস এবং লাইকে অনুপ্রাণিত হলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি,
কেমন আছো সবাই? পিকনিক কেমন গেল? ছবি ব্লগ দিলে দেখতে পারতাম। মেঘের ছুটি কি এখনও শেষ হয়নি?
গতকালের পোস্টে রহমান লতিফ ভাই জিগ্যেস করেছিল ছবিতে নারী প্রতিকৃতি কেন। একদম মারা পড়েছিলাম। সামনের বই মেলায় মনে হয় গেট টুগেদার এর পরিকল্পনা অনেকের। ইনশাআল্লাহ আমিও যাবো বই কিনতে তবে সাক্ষাতে আসবো কিনা বুঝতে পারছি না। কে জানে কি প্রতিক্রিয়া হবে।
আর তোমার বাড়ির কাজ কতদূর এগোলো? ভাড়া বাড়ি না নিজ বাড়ির কথা বলছি। জায়গা কি কিনেছো?
আরাধনা পুরা হলে তোমার ওখানে ঘুরতে আসবো একদিন, ইনশাআল্লাহ।
আজ যাই। আবার আসবো নে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের আরোগ্য ,
উপরওয়ালার কৃপায় খুব ভালো আছি। আশাকরি তোমরাও কুশলে আছ। গতকাল ফুলেশ্বরে গিয়ে বিরাট বিভ্রাটে পড়েছিলাম। বাড়ি ফিরেছিলাম রাত সাড়ে নটার পরে। এই বিভ্রাটের কারনে কোন ছবি তুলিনি। পরিবর্তে বসে বসে ব্লগিং করে গেছি। আর মেঘকে লক্ষ্য রেখেগেছি। পাশাপাশি প্রতি ঘন্টায় মেঘের মাকে শ্রীমানের অবস্থানের রিপোর্টিং করেও গেছি।
বইমেলার গেটটুগেদার! সে তো দারুণ ব্যাপার। সেক্ষেত্রে এটাই তোমার সারপ্রাইজের আদর্শ সময়। আর দেরী নয় : এখনিই সিদ্ধান্ত নিয়ে তৈরী হও। আর বাকিদের আগামীর প্রতিক্রিয়া দিয়ে মজাদার একটি পোস্টও দাও। বিষয়টি ভেবে আমার বেশ শিহরণ লাগছে। হা হা হা..
বাড়ি করার আগে বি এল আর ও এবং পৌরসভাতে আলাদাভাবে মিউটেশন করাতে হয়। আমাদের বি এল আর ও মিউটেশনের হেয়ারিং হয়ে গেছে। আশাকরি ফেব্রুর প্রথম সপ্তাহে পরচা হাতে পাব। জমিটা ডাঙা জমি হওয়ায় আবার জমির কনভারশনের আবেদন করতে হবে। ওটা পরের মাসে সঙ্গে সঙ্গে হয়ে যাবে বলে আশাকরি। তবে পৌরসভার মিউটেশনে একটু ঝামেলা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে বি এল আর ও পরচা না পাওয়া পর্য্ন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর পৌরসভাতে প্লান জমা করব। তারপরে বাড়িতে হাতদিতে পারবো। তবে শুরু করলে শেষ করতে সময় লাগবে না।
আরাধনার জন্য অপেক্ষায় আছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা নিও।
৩২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪১
সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন প্রিয় চৌধুরি ভাই। আপনার জন্য অফুরন্ত শুভ কামনা।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,
অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম। সাম্প্রতিককালে অবশ্য ব্লগে আপনার পোষ্টের সংখ্যাও কমে এসেছে। জানিনা ব্যক্তিগত ব্যস্ততার জন্য , না বইমেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণ কিনা ! পোস্টটি আপনার কাছে সুন্দর মনে হওয়াতে ও লাইক দেওয়াতে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই।
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আপনাকেও।
৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পদাতিক দা, খবর ভালো?
পোস্ট কিন্তু আগেই পড়েছি। মিলিদির জন্য শুভকামনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মন্ডলভাই,
বহুদিন পর আপনাকে পেয়ে আনন্দ পেলাম। পোস্টটি আগেই পড়েছেন জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি আমার খোঁজ নিতে এসেছেন জেনে আনন্দ পেলাম। আপনিওতো মাঝে একটু অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন । কিন্তু এখন কেমন আছেন ? আর হ্যাঁ! উপরওয়ালায় কৃপায় আমরা খুব ভালো আছি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: পর্বগুল মিস হয়ে যাচ্ছে অনুপস্থিতির কারণে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাসিবভাই,
বহুদিন পর আপনাকে পোষ্টটি পেয়ে আনন্দ পেলাম।ব্যস্ততার জন্য পোস্টগুলি পড়ে উঠতে পারছেন না। কিন্তু যদি সময় পান তাহলে পড়ার অনুরোধ রইল।
পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২
নজসু বলেছেন:
প্রিয় ভাই।
মরীচিকা এবারের পর্বটা পাঠ করলাম অনেক দেরিতে।
ইচ্ছে থাকলেও ব্যাটে বলে সময় মেলাতে পারিনি।
আজকের পর্বে মিতালীদির প্রতি শুধু শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম।
কথা হবে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই,
আপনার শেষ কমেন্টের জন্য আমি অপেক্ষায় ছিলাম। যে কারণে অবশেষে পেলে আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ গত 19 তারিখ থেকে দেখছিলাম আপনি ব্লগে অনেক অনিয়মিত হয়ে গেছে আশা করি দ্রুত ব্যস্ততার অবসান ঘটবে ।
অবশ্যই পরে কথা হবে ।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন।
৩৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
গুরুজি;
বাংলাদেশ হোক কিংবা ভারত হোক; সুন্দর বনের মানুষের ভাষা, শ্রম আর দারিদ্র্যতা এক ও অবধারিত। এখানে কাঁটাতারের বেড়া, সীমান্ত রক্ষীদের রাইফেল সবই ফেল!! আপনার লেখা পড়ে করুণ ও নিষ্ঠুর এক বাস্তবতার চিত্র পেলাম। পানীয় জল থেকে শুরু করে পেটে দুবেলা সাদা ভাতের সংস্থান করাও কঠিন এক বাস্তবতা।
মমতা মাসীর জীবনটা আমাদের দুই বাংলার হাজারো মমতা মাখানো মাসির প্রতিচ্ছবি।
প্রিয় ভাই/গুরু। পর্বগুলো বই আকারে মলাটবন্দী হলেও দারুন হবে। হাজার হাজার পাঠক আগ্রহ নিয়ে পড়বে। আশা করি, শীঘ্রই বই আকারে পর্বগুলো বাজারে আসবে। বৌদির জন্য সালাম রইলো; আর আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব,
প্রথমে অভিনন্দন জানাই একুশে বই মেলায় বায়স্কোপের জন্য। আর সম্ভবত এ কারণেই আপনি বিগত দিন 10-15 প্রচন্ড ব্যস্ত ছিলেন যে কারণে ব্লগে দেখতে পাইনি। বায়স্কোপের প্রচ্ছদ ভীষণ ভালো হয়েছে। গল্পগুলোর জন্য অপেক্ষায় আছি। তবে চিন্তায় আছি ; কি করে সংগ্রহ করবো- এটা ভেবে।
পোস্টটি পড়ে এত সুন্দর করে মন্তব্য করলেন যে প্রিয়তে রাখার হলে সেটি রাখতাম। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে ' বিধবাপল্লীর' জীবন অত্যন্ত করুণ। নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না যে গরিবগুরবো মানুষগুলো ওখানে কি নিদারুন পরিশ্রম করে দুবেলা দুমুঠো অন্নের ব্যবস্থা করে। অথচ এই কঠিন বাস্তবতাই যেন ওদের নিয়তি। সরকারও ওদের ব্যাপারে সম্পূর্ণ উদাসীন। প্রত্যেকবার ভোট আসে ভোট যায় । ওরা থাকে সেই তিমিরেই ।
গল্পে মমতামাসি মানবতার প্রতিভূ । যারা যুগে যুগে এই মানবতারই প্রতীক হয়ে রয়। এদের জন্যই পৃথিবী এখনো এতটা আকর্ষনীয় বা এতটা মায়াবী।
সবশেষে পর্বগুলো বই আকারে মলাটবদ্ধ হওয়ার যে প্রস্তাব আপনি দিলেন ; অস্বীকার করবো না এটা আমার সুললিত স্বপ্নও। জানিনা সে স্বপ্ন বায়স্কোপের মত কোনদিনন বাস্তবে পরিণত হবে কিনা ....
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় গুরুদেবকে।
৩৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
নজসু বলেছেন:
শেফালী ম্যাডামের বাবা কেমন আছেন এখন?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই,
বেঙ্গলি প্রতিলিপির একটি গল্প নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে মরীচিকার পরবর্তী পোস্টটি দিতে একটু দেরি হচ্ছে। এভাবে খোঁজ নিয়ে আসাতে অনেক আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় নজসুভাইকে।
৩৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৯
রাকু হাসান বলেছেন:
কি খবর ভাইয়া কেমন আছ? ভ্রমণে গেলে ভাইপো কে নিয়ে । কেমন সময় কাটছে তোমাদের ? এখন কেমন যাচ্ছে । আশা করছি ভাইপোর দারুণ একটি সময় কেটেছে সাথে তোমাদেরও । কবে পোস্ট দিচ্ছ? দোয়া করি আনন্দে আহ্লাদে থাক ।শুভরাত্রি ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
তোমার এভাবে খোঁজ নিতে আসাতে অত্যন্ত আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ! উপরওয়ালার কৃপায় আমরা ভালো আছি। আশা করি তোমরাও ভালো আছো।তোমাকে যেটা বলেছিলাম সেটা ভ্রমণে নয় একদিনের পিকনিকে। পর পর দুই দুইবার পিকনিক ছিল তোমার ভাইপোর 12 তারিখ ( ফেব্রুয়ারি) থেকে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। ওকে নিয়ে একটু চাপে আছি। বেঙ্গলি প্রতিলিপিতে একটি পোস্ট নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে মরীচিকার পরবর্তী পর্ব দিতে দেরি হচ্ছে। অনেকদিন হয়ে গেছে ; আমি নিজেও খুব চাপে পড়ে গেছি। আশা করি দুই একদিনের মধ্যেই পোস্ট দিতে পারব।
তোমার শুভাশিস গ্রহণ করলাম। তোমার জন্যও রইল আমার বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা।
৩৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
আরোগ্য বলেছেন: রাকু ভাইয়ের পিছু পিছু আমিও এসে গেলাম। মনে আছে বলেছিল আমরা দুজন তোমার খুব প্রিয়।
জানি তুমি খুব ব্যস্ত। আগেই বলেছিলে এই বছর বাড়ি করার ঝামেলা আছে। আচ্ছা ব্যস্ততার মাঝে ভুলে যেওনা ব্লগে একবছর হয়ে এসেছে। তাই একটা দামদার পোস্ট দিতে হবে কিন্তু নাকি অলরেডি প্রস্তুত করছো। অগ্রিম অভিনন্দন।
ভাবি আর বাবাকে (মেঘ) সালাম।
আচ্ছা তুমি কি এখনও রাগ ঐ কথা নিয়ে?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের আরোগ্য,
আশা করি তোমরাও উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছো। আজকে তোমাদের টাইমিংটা সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। পরপর দুটি পোস্টে আমার স্নেহের দুজনকে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ! তুমি তো জানো এখন আমাকে পৌরসভায় এবং বি এল আর ও অফিসে একটু বেশি সময় দিতে হচ্ছে। কাজেই এই মুহূর্তে একটু ব্যাস্ত আছি । তবে বাড়িতে হাত দিলে বোধহয় আরও ব্যস্ত হয়ে পড়বো। যে কারণে মরীচিকার পর্ব দিতে দেরি হচ্ছে । তবে সময় পেলে প্রিয়জনদের পোস্ট পড়তে অবশ্য ভুলি না। যদিও ভালো করে কমেন্ট করার সুযোগ সর্বদা হয়ে ওঠে না। তা কি করণী ব্লগের এক বছর নিয়েও তেমন চিন্তা ভাবনা করার ফুরসত নেই। আর এখানে অনেকেই এত বেশি দিন ব্লগিং করছেন যে সেখানে এক বছর নিতান্তই তুচ্ছ । যাইহোক মরীচিকার পরবর্তী পর্ব দু এক দিনের মধ্যে দেবো । এক্ষেত্রে তোমাকে আমি প্রথম দিকেই চাই ।
তোমার কমেন্টটা এখন খেতে খেতে ভাবীকে দেখালাম। মেঘ বাবার ব্যায়াম ছিল। খুব টায়ার্ড হয়ে গেছে এখন ঘুমাচ্ছে।
রাগ করবো কেন ?? না না ! তোমার উপর আমি কোনও রাগ করতে পারি ? তাহলে বলি ঢাকাতে গিয়ে আন্টির হাতে ভালো ভালো খাবার খেয়ে পুষিয়ে আসব । এবার নিশ্চয়ই খুশি ! হা হা হা....
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবে।
৪০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১২
করুণাধারা বলেছেন: পড়া শেষে মন কিসের মায়ায় আচ্ছন্ন হয়ে গেল! কি চমৎকার গল্প শোনালেন! এই গল্প মিলিদির জীবনসংগ্রামের, এই গল্প এক অজানা এলাকার মানুষের গল্প (বিধবাদের গ্রাম), এই গল্প মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসার (মমতামাসী)। সবশেষে অত্যন্ত এলাকায় পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু মানুষের মানবতার গল্প!
কেবল মুগ্ধতা!!!!!! প্রার্থনা করি, আপনার লেখনি যেন সব সময় এমনি সরল জীবনের গল্প বলে সকলকে মুগ্ধ করতে পারে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
আপনার বিলম্বিত আগমনে মুগ্ধ হলাম ; সাথে সাথে পোস্টটি যেন পরিপূর্ণতা পেল। গল্পটি কতটা ভালো লেগেছে জানিনা কিন্তু আপনার কমেন্টটি পড়ে আমিও একপ্রকার আবেশে মুগ্ধ হলাম । এত অন্তর দিয়ে মায়াবী করে কমেন্ট করেছেন যে বেশ কয়েকবার পড়লাম। অস্বীকার করবো না যে কিছু পোস্টে কিছু বিষয় তুলে ধরার লক্ষ্য থাকে । কিন্তু আপনি তিনটি বাক্যে বিষয়গুলো এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন যে যেকোনো পাঠকের এরপরে বুঝতে আর অসুবিধা হবে না ।
কমেন্টের একেবারে শেষে আপনার এমন অন্তর দিয়ে প্রার্থনায় মুগ্ধতা ! মুগ্ধতা ! আর মুগ্ধতা ! সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
৪১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৫
পবন সরকার বলেছেন: চমৎকার কাহিনী। খুবই ভালো লাগল।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দাদা । অনেকদিন পর আপনার কমেন্ট পেয়ে আনন্দ পেলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উঁকি দিয়ে গেলাম, দাদা। ব্যস্ততায় হয়ত লিখতে পারছেন না, সময় নিয়েই লিখুন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা ,
আপনি একদম ঠিক ধরেছেন। সাম্প্রতিককালে একটা সমস্যায় এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে ব্লগে সময় করে কমেন্ট করতে পারলেও পোস্ট করার মত সময় এক্কেবারে হয়ে উঠছে না। এই যেমন ধরুন এই পোস্টটি নয় নয় করে প্রায় 17-18 দিন হয়ে গেল অথচ পরবর্তী পোস্টটির কিছুতেই সময় হয়ে উঠছে না। আপনি খোঁজ নিয়ে সাথে অত্যন্ত আনন্দ পেলাম। দুই-একদিনের মধ্যেই পোস্ট করব । আপনাকে আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
দাদা, আপনার লেখাগুলো বই আকারে আসা দরকার।
এই বারের বই মেলায় কত মানুষের বই আসছে।
আপনার বই যে কবে দেখতে পাবো।
শুভ কামনা। ভালো থাকুন সব সময়।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদভাই,
আগে শুনেছিলাম আপনার শারীরিক সমস্যার কথা। পরে একটি জায়গায় আপনি বলেছেন যে শরীর অনেকটা সুস্থ হয়েছে। কিন্তু আপনার নতুন চাকরির সন্ধানের কথা জেনে অত্যন্ত বিচলিত হয়ে পড়েছিলাম বা এখনো সেই অবস্থাতেই আছি । এখন কি অবস্থায় আছেন জানিনা ; কিন্তু উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা- যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনি যেন সমস্যা কাটিয়ে ওঠেন। আপনার ব্লগে গিয়ে এজন্য আমার সাম্প্রতিক কালে এতটাই মনে কষ্ট হয় যে সেটি ঠিক বলে বোঝাতে পারবো না। তবুও যে আপনি মালয়েশিয়ার রাজা বা এ জাতীয় কিছু পোস্ট দিচ্ছেন। বুঝি নিজেকে ব্যস্ত রাখুন । বাকিটা কপাল !!
আর বইয়ের স্বপ্ন নিশ্চয়ই দেখি । দেখি কবে উপরওয়ালা সহায় হয়।
বিমুক্ত ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় সাজ্জাদভাইকে।
৪৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৭
মাহের ইসলাম বলেছেন: অনেকদিন ধরে দেখা নেই!!
এবার কাকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন?
শেফালী ম্যাডাম, না মিলিদি ?
নাকি অন্য কেউ ?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহেরভাই,
আপনি যে খোঁজ নিতে এসেছেন এতে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ! ভাই পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে ব্লগে পোস্ট দেয়ার মত সময় কিছুতেই বার করতে পারছি না । তবে নিয়মিত পোস্ট পড়ে কমেন্ট করতে অবশ্য ভুল করছি না। হা হা হা হা আপনি যে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন রেখেছেন। শেফালীম্যাডাম, মিলিদি না অন্য কেউ ? অনুরোধ করবো , জাস্ট দুই-একদিনের মধ্যে নতুন পোস্টে চোখ রেখে আপনি আমাকে উত্তর দেবেন । আপনার উত্তরের জন্য আমি মুখিয়ে থাকলাম হা হা হা হা হা ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: মীন ধরা কথাটার মানে আমিও প্রথমে বুঝতে পারিনি, তবে প্রথম প্রতিমন্তব্যেই প্রশ্নটার উত্তর পেয়ে গেছি।
নীল আকাশ এর প্রশ্ন দুটোও আমাকে ভাবিয়েছে। যথাযথ উত্তরও পেয়ে গেছি।
সংগ্রামী মিতালীদি ঘুরে দাড়িয়েছেন, এটা একটা বড় স্বস্তির বিষয়।
গল্পে ২৫তম +।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেসপেক্টেড স্যার,
পোষ্টটির পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মীন ধরা কথাটির অর্থ ও নীল আকাশ ভাই এর প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন জেনে খুশি হলাম। হ্যাঁ স্যার চড়াই উতরাই যেখানে জীবনের আরেক নাম, সে ক্ষেত্রে চিরদিন তো কারো অন্ধকার থাকে না। বঞ্চিত শোষিত নারী চরিত্র মিতালীদি ঘুরে দাঁড়ানোটা যে কারণে অনেকটা কাঙ্খিত।
পোস্টে 25 তম লাইফ প্রদানে অনুপ্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী কঠিন জীবন সংগ্রামের কথা তুলে আনলেন !! সত্যিকার অর্থে ই সেখানে জলে কুমির আর ডাঙায় বাঘ।
খাড়িতে মীন ধরা বলতে কি বুঝিয়েছে? চিংড়ি মাছের ডিম ?
লেখায় ভালোলাগা।