নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরীচিকা ( পর্ব - ১৭ )

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮



সেবার শিক্ষাবর্ষের মাঝামাঝি সময়ে বাংলার শিক্ষক শ্রীযুক্ত বংশীবদন পানিগ্রাহী মহাশয় চলে যাওয়াতে আমাকে প্রভিশনাল রুটিনে নবম শ্রেণির ক্লাস দেওয়া হয়েছিল । পরপর কয়েকদিন প্রভিশনাল ক্লাসে গিয়ে ক্লাসটির প্রতি আমার একটা আকর্ষণ তৈরি হয় ; যে কারণে বিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলকে ক্লাসটিকে পাকাপাকিভাবে আমাকে দেওয়ার প্রস্তাব দিই । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ভালো ছাত্রদের পড়াতে বেশ উপভোগ করতাম ঠিকই তবে একটি দুশ্চিন্তাও তৈরী হয়েছিল । যিনি এই ক্লাসে বাংলা পড়াতেন শ্রদ্ধেয় বংশীবদনবাবু সবার কাছে বংশীবাবু নামেই পরিচিত ছিলেন । এহেন বংশীবাবু ছিলেন ছাত্রদের অত্যন্ত কাছের মানুষ। তিনি স্কুলে একটি নাটকের দল তৈরি করেছিলেন । ' ছন্দম' নামক নাট্যদলটি এলাকায় নাটক পরিবেশন করে ইতিপূর্বে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছিল । সারাবছর ছাত্রদের নিয়ে তিনি নাটকের মহড়ার পাশাপাশি আবৃত্তির প্রশিক্ষণও দিতেন । ফলে শ্রেণিকক্ষের বাইরেও তিনি নিজের একটি সত্ত্বা তৈরি করতে পেরেছিলেন । অন্যত্র স্থায়ী চাকরি পাওয়ার কারণে এই বিদ্যালয়ে ওনাকে ইস্তফা দিতে হয়। বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত অনাড়ম্বরভাবে হলেও সেদিন ছাত্ররা তাদের প্রিয় স্যারকে বিদায় দিতে যতটা কেঁদেছিল বংশীবাবুও নিজের আবেগকে ধরে রাখতে পারেননি। পকেট থেকে রুমাল বার করে মুহুর্মুহু চোখ মুছে ছাত্রদের আবেগের কাছে ধরা না দেওয়ার চেষ্টা করলেও শেষ রক্ষা করতে পারেননি । তাই এক্কেবারে শেষে যখন সব ছাত্ররা ওনার পায়ের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল তখন উনিও নিতান্ত শিশুর মত আচরণ করে ওদের সঙ্গে মিশে গিয়েছিলেন । এরকম একজন শিক্ষকের স্থলে নিজেকে কতটা বিকল্প হতে পারব সে দুশ্চিন্তা প্রথম থেকেই ছিল । পাশাপাশি ছিল ছাত্রদের গুণগত মান নিয়ে একটি বাড়তি চাপও । গোটা বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণীর ছাত্রদের মেধা ছিল সর্বাপেক্ষা উৎকৃষ্ট । ইতিপূর্বে বিভিন্ন শিক্ষকদের বাঘা বাঘা প্রশ্নে ওরা ঘায়েল করেছে- স্টাফরুমে সে আলোচনা প্রত্যক্ষণ করেছি । কাজেই নতুন করে রাত জেগে পড়াশোনা করে নিজেকে আরো পালিশ করতে লাগলাম ।

অস্বীকার করবো না যে একেবারে প্রথম দিকে ক্লাসটিকে ম্যানেজ করতে আমায় একটু সমস্যা হয়েছিল । বছরের শুরুতে নতুন ক্লাস ও নতুন শিক্ষক উভয়ই যতটা সংযত থাকে ; মিড সেশনের শিক্ষকের প্রতি ছাত্রদের একটু ঝালিয়ে নেওয়ার প্রবণতা থাকে । পাঠ্য বিষয় সম্পর্কিত তো বটেই ; সিলেবাস বহির্ভূত বহু প্রশ্ন করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে রীতিমতো বিব্রত করাটা এ সময়ে ওদের একটা বিনোদনেরই অংশ হয়ে দাঁড়ায় । আমার ক্ষেত্রে, ওদের এরকম বাউন্সারগুলোকে অত্যন্ত সহজ ও সরল ভাবে গ্রহণ করেছি ; তবে সবগুলো যে সহজে হজম করতে পেরেছি তা নয় । চেষ্টা করতাম ওদের একজন প্রকৃত বন্ধু হওয়ার । তবে এখানে আবার একটু সমস্যা দেখা যেত । বেশি বন্ধুর মত মেশার ফলে ওরা পরিমিতবোধ হারিয়ে ফেলে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে টানাটানি করত । আমায় লক্ষ্য ছিল ওদেরকে নিয়ন্ত্রণে রাখা । এরকম ক্ষেত্রে আমার হঠাৎ গাম্ভীর্য ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বাকি ছাত্ররা অবশ্য সংশ্লিষ্ট ছাত্রটিকে মৃদু ধমক দিতো , যেটি আমারও লক্ষ্য ছিল । যাই হোক অল্প দিনের মধ্যেই এক এক করে সব ছাত্রদের নাম মুখস্ত করে ফেললাম । ভালো ছেলেদেরকে সব শিক্ষক মহাশয়রা নাম ধরে ডাকেন । তাদের মধ্যে আলাদা করে কোনো প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় না । কিন্তু যারা পড়াশোনায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল তাদের নাম ধরে ডাকলে যে হাতেনাতে ফল মেলে সেটা নিজ অভিজ্ঞতায় দেখেছি । কয়েকদিনের মধ্যে এরকম দুর্বল বা পিছিয়ে পড়া ছেলেদেরকে চিহ্নিত করি এবং আমি আমার পরিকল্পনা মাফিক কাজও শুরু করি। ফলে অল্প দিনের মধ্যেই তারা যেমন একদিকে তাদের বিশৃঙ্খলা বন্ধ করল, অপরদিকে তাদের পাঠের প্রতিও আগ্রহী হয়ে উঠলো।

শান্তনু দে নামের একটি ছাত্রের ক্ষেত্রে আমার কোনো পরিকল্পনা কাজ করলো না । প্রথম কয়েকদিনেই দেখেছি পড়াশোনার মাঝে বারবার বাইরে তাকিয়ে থাকতে বা অমনোযোগী হতে । বিষয়টা লক্ষ্য করলেও আমি ওকে শুরুতে ঘাটাইনি । এর ফলে পরের দিকে প্রবণতাটা এত বেড়ে গেল যে গোটা ক্লাসে সারাক্ষণই সে বাইরে তাকিয়ে থাকতো । দুই- একবার নোটিশ করলে চোখ ফিরিয়ে নেই ঠিকই কিন্তু পরক্ষণেই আবার যা তাই । সহপাঠীদের সঙ্গে তেমন কথা বলে না বা এমনি ক্লাসে কোন দুষ্টুমি করে না। কিন্তু সমস্যা একটাই সারাক্ষণ বাইরে তাকিয়ে থাকা । স্টাফরুমে ওর প্রসঙ্গ উঠতেই সবাই এক বাক্যে এমন পাগল বা পাগলাচণ্ডী বলে বিষয়টি উড়িয়ে দিলেন যে আমি আর দ্বিতীয় কোন প্রশ্ন করার সাহস পেলাম না । স্বভাবতই সহকর্মীদের এমন উত্তরে নিশ্চেষ্ট না হয়ে বিকল্প কি করা যায় সে চিন্তা মাথায় চেপে বসেছিল । কদিন পরে এরকমই একদিন ক্লাসে গিয়ে প্রথমেই ওর বাইরে তাকানোতেই এক পা দু পা করে এগিয়ে যাই। এক্কেবারে সামনে গিয়ে বেঞ্চে দুহাত দিয়ে সামান্য ওর দিকে ঝুঁকে প্রশ্ন করি,
- বাবা ! বাইরে কি আছে ?
ওকে মুখে কিছু বলতে হয়নি। কিন্তু বাকি ছাত্ররা সমস্বরে হৈ হৈ করে উঠলো । একজন তো উঠে দাঁড়িয়ে বলেই ফেলল,
- স্যার ! ও পাগল স্যার ! একা একা কথা বলে। আমাদের কারো সঙ্গে মেশে না ।
বাকিরা তখনো হেসে যাচ্ছে । আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন যে ওদের এতটা হাসির কারণ হবে সেটা আমি কল্পনা করতে পারিনি । কিছুক্ষণ চুপচাপ প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে থাকলাম । আমার আকস্মিক নীরবতা দেখে ছাত্রদের কোলাহল মুহূর্তে বন্ধ হয়ে গেল । এবার আমি বাকিদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলাম ,
- আমি শান্তনুকে ছোট্ট একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছি । কিন্তু এর মধ্যে তোমরা এমন অট্টহাসির কি কারন খুজে পেলে ?
কেউ কোন উত্তর দিচ্ছে না। সিমেন্টের মেঝেতে কেবল পা ঘষাঘষির শব্দ ছাড়া আর কোন শব্দ নেই । বেশ কয়েক জন আবার ব্যাগে মাথা গুঁজে বসে আছে । বিষয়টিকে আর না খুঁচিয়ে এবার আমি পঠন-পাঠনে চলে যাই । ঘন্টা পড়লে শান্তনুকে স্কুল শেষে আমার সঙ্গে দেখা করার কথা বলে আসি ।

বিকেলে ছুটির পরে নিজের রুমে অপেক্ষা করছিলাম শান্তনুর আগমনের । প্রায় দেড়ঘণ্টা অপেক্ষা কালে হাতের কাছে থাকা বিভিন্ন বইয়ের পাতা উল্টে যাচ্ছি , কিছুই পড়ছি না বা চোখে দেখছিও না। কেবল একটি অস্থিরতায় যেন নিজেকে আড়াল করার আপ্রাণ চেষ্টা করছি । একসময় নিজের উপর বিরক্ত হলাম যে একটা ব্যতিক্রমী ছেলের সঙ্গে আলাদাভাবে কথা বলতে চেয়ে নিজেকে কেন এভাবে চাপের মধ্যে ফেললাম বা কিই বা আমি তার জন্য করতে পারি - এমন সব হাবিজাবি চিন্তা করে । সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত আমি অপেক্ষায় থাকলাম । সন্ধ্যার পর প্রতিদিনকার মত ডাইনিং রুমের উদ্দেশ্যে পা বাড়ালাম । গিয়ে দেখি সেখানে দু- চার জন ছাত্র ছাত্রীর সঙ্গে শেফালী ম্যাডামও বসে আছেন । চোখাচোখি হতেই একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে উনিই প্রথম জিজ্ঞাসা করলেন ,
- চৌধুরীবাবু ! কেমন আছেন ?
- ভালো আছি ; ম্যাডাম ! আপনি কেমন আছেন ?
- আছি ,মোটামুটি !
- মেসোমশাই কেমন আছেন ?
- বাবাকে নিয়েই তো খুব টেনশনে আছি । শরীরের যা অবস্থা ; কখন যে কি হয়, কিছু বলার নেই ।
- কেন, এখনো কি উনি হসপিটালে আছেন ?
- না ! হসপিটালে নয় ; বাড়িতেই আছেন । তবে এত সব বিধিনিষেধ ! এরই মধ্যে বেঁচে থাকা ।
- শুনে খুব খারাপ লাগছে ; ম্যাডাম। কিন্তু কি আর করা যাবে ! আপনাকে সান্ত্বনা দেওয়া ছাড়া আর তো কিছু করার নেই ।
- হ্যাঁ ! ঠিকই বলেছেন। তবে বাবা-মায়ের অসুস্থতা ঠিক চোখে দেখে থাকা যায় না ।
- আপনি হয়তো শুনেছেন কিনা জানিনা ; তবে আমার বাবাও খুব অসুস্থ । আপনার বাবা যখন অসুস্থ ছিলেন সে সময় ওনারও হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেছে।
- হ্যাঁ ! আপনার বাবার ও হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেছে ? কবে হয়েছিল ওনার ? এখন কেমন আছেন ?
- না! না ! আপনি এতটা বিচলিত হবেন না। বাবা এখন বাড়িতে আছেন এবং অনেকটাই সুস্থ বলা যেতে পারে । তবে ঐসময় নার্সিংহোমে ভর্তি করতে হয়েছিল । ঘটনাটা ঘটেছিল যেদিন আপনার বাবার জন্য হসপিটালে আপনার কাছ থেকে বিদায় নিয়েছিলাম ; কথা ছিল সেদিন বিকেলে আসবো , ঠিক তার পরের দিন । সেই যে আটকে গেলাম ,তারপর থেকে বাবাকে নিয়ে নার্সিংহোম ডাক্তার ওষুধপত্র ছুটি করানো সব ঠিকঠাক বুঝে, বাড়িতে বুঝিয়ে দিয়ে পরে স্কুলে জয়েন করি ।
- হায় ! রাম ! এর মধ্যে তাহলে এতো কিছু ঘটনা ঘটে গেছে ; অথচ আমি কিছু জানতে পারলাম না ।
- আসলে আপনাকে জানানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। তাছাড়া আপনি নিজেও তো অনেক দিন অনুপস্থিত ছিলেন ।
- হ্যাঁ ! ছিলাম ঠিকই .... আচ্ছা চৌধুরীবাবু ,আগামীকাল দুপুরে আমার একটা জরুরী কাজে যাওয়ার আছে। ওখান থেকে আটান্ন গেটে মাসির বাড়ি যেতে হবে। হোস্টেলে ফিরতে একটু রাত হতে পারে । আপনি কি আটান্ন গেটে বিকেল পাঁচটা নাগাদ একটু আসতে পারবেন ?
-হ্যাঁ ! ম্যাডাম ,আপনি বলছেন যখন তাহলে নিশ্চয়ই যাবো। তবে একটুখানি চিন্তা রয়ে গেছে ক্লাস অ্যাডজাস্টমেন্টের ব্যাপারটি নিয়ে । আপনি দুপুরে যেখানে যাওয়ার যান এবং কাজ মিটিয়ে আসুন । আমি এদিকে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষককে বলে ম্যানেজ করে ততক্ষণে পৌঁছে যাবার আপ্রাণ চেষ্টা করব ।

আমি এতক্ষণ ধরে শেফালী ম্যাডামের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম । ইতিমধ্যে টিফিন করতে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যাটি বেশ বেড়ে যায়। তাদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে কান পাতা দায় হয়ে পড়ে। আগেই রমেনদাকে খাবার দিতে বলেছিলাম। হাতে খাবারের প্লেট নিয়ে ,
- মাস্টারদা ! খাবার তো নিয়ে এলাম , কিন্তু বসবেন কোথায়? চারিদিকেই তো ছেলেমেয়েরা জায়গা দখল করে রেখেছে।
আমিও ওর কথার সঙ্গে সংগতি রেখে তাকিয়ে দেখলাম বাস্তবিক কোথাও একটিও সিট খালি নেই। অস্ফুটে বললাম ,
- তুমি আমার হাতে দাও । আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খেয়ে নিচ্ছি ।
সেদিন সন্ধেবেলা একপ্লেট মুড়ির সঙ্গে গরম গরম কয়েকটি বেগুনি দেখে মুহুর্তেই খিদেটা কয়েকগুণ বেড়ে গেল । অদ্ভুত একটি প্রশস্তি মনের মধ্যে খেলে গেল। একমুঠো মুড়ির সঙ্গে সদ্য ভাজা গরম বেগুনিতে কামড় বাসাতেই জিহ্বার অগ্রভাগটা এক্কেবারে ঝলসে গেল । তবুও না ফেলাতে ,গরমবেগুনি গলাধঃকরণের সঙ্গে সঙ্গে গ্রাসনালীকে জানান দিয়ে যাচ্ছিল। যার পরিণতিতে দুচোখ আর্দ্রতায় ভরে গেল ।
আমি আর সামলাতে পারলাম না নিজেকে ; সোজা মেঝেতে বসে পড়লাম । মুড়ি বেগুনি ছিটকে পড়ল চতুর্দিকে ; আমার হাতের শুধুই প্লেট । ছেলেরা চিৎকার করে উঠল । রমেনদা ছুটে এসে আমার হাত ধরে দাঁড় করানোর চেষ্টা করতে করতে ,
- কি হয়েছে আপনার ? শরীর খারাপ লাগছে ?
- না ! ঠিক বুঝতে পারেনি যে বেগুনিটা এতটা গরম ।
আমার কাহিল অবস্থা দেখে সবাই যখন ব্যস্ত, তার মধ্যে একজনকে দেখলাম অনেকটা নির্লিপ্ত ; শেফালী ম্যাডাম ! মুখে একটা দুষ্টু হাসি নিয়ে,
- আহারে ! জিহ্বটা পুড়ে গেছে একেবারে ; খুব লেগেছে না আপনার ?
আমি সরল মনে বোকার মত একটা হাসি দিয়ে মাথা নেড়ে সম্মতি দিতেই,
- তবে পোড়া জিহ্ব নিয়ে রাতে কিছু না খাওয়াই ভালো । আসি এখন ,আগামীকাল আবার দেখা হবে ...

আমার বোকা বোকা হাসি এক্ষেত্রে আবারো উত্তর হলেও বুঝতে পারলাম না যে উনি আমার ভালোর জন্য বলেছেন না রসিকতা করেছেন ।

চলবে ...



মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


হাজিরা দিয়ে গেলুম। পড়ে বিস্তারিত মন্তব্য।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা প্রিয় শাহিনভাই,

শুরুতে আপনাকে পেয়ে আলাদা ভালো লাগা । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। যদিও ইতিমধ্যে আপনার পরবর্তী মন্তব্যটিও পেয়ে গেছি। আসছি তার প্রতিমন্তব্য করতে।

শুভকামনা জানবেন।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


শান্তনু ছেলেটির কি হয়েছিল আশাকরি জানতে পারব।
ম্যাডামের হাবভাব সুবিধার মনে হচ্ছে না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পরপর দুটি কমেন্টে আপনাকে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
আজকে শান্তনুর প্রসঙ্গটি নিয়ে এসেছি। প্লিজ ! সঙ্গে থাকুন । পরবর্তী পর্বে শান্তনুর বিষয়টি জানতে পারবেন।
আর " ম্যাডামের হাবভাব সুবিধার মনে হচ্ছে না। " হা হা হা । দেখুন না ঘটনা কোন দিকে মোড় নেয় ।
পৌষ্টিটিকে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: চৌধূরিবাবু,
টানটান উত্তেজনার মধ্যে 'চলবে" লেখা দেখলে কি মেজাজ ঠিক থাকে??X(

বরাবরের মত লা জওয়াব লেখা। একটু আগে আমিও মুড়ি খাচ্ছিলাম, আর আপনার জিব পোড়া দেখে শেফালি ম্যাডামের মত হাসছিলাম;)



শাহিন বিন রফিকবলেছেন:শান্তনু ছেলেটির কি হয়েছিল আশাকরি জানতে পারব।ম্যাডামের হাবভাব সুবিধার মনে হচ্ছে না।

নারীজাতী রহস্যময়ী;)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মন্ডলভাই ,

অনেকদিন পর আপনাকে প্রথমদিকে কমেন্ট পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। আজ মনে হচ্ছে আপনাকে একদম প্রথম দিককার মন্ডল ভাই হিসেবেই পেয়েছি। দুঃখিত আপনার ' চলবে 'লেখাটা দেখে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার জন্য। তবে তেমন বিগড়ে যাওয়া যে আমাদের কাছে বিরাট প্রাপ্তি। আপনাকে বোধহয় একবার বলেছিলাম ঘটনাটা।
কলকাতা স্টার থিয়েটারে নীলদর্পণ নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। নীলকরের ভূমিকায় অভিনয় করছেন অর্ধেন্দুশেখর মুস্তাফি। দর্শক আসনে একেবারে সামনে উপবিষ্ট ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়। হঠাৎ নীল বাঁদরের উৎপাতে বিদ্যাসাগর মহাশয় মেজাজ ঠিক রাখতে পারেননি। পায়ের জুতো খুলে ছুড়লেন নীলকরের উদ্দেশ্যে। মুস্তাফিজ সাহেবও যেন রেডি ছিলেন; লুফে নিলেন বিদ্যাসাগরের ছোড়া ক্যাচটি । সাময়িক নাটক বন্ধ থাকলো। বিদ্যাসাগর মহাশয় নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চাইলেন। কিন্তু মুস্তাফিজ সাহেব তো ক্ষমা করার পাত্র নন; পাল্টা বললেন,
" জীবনে অনেক পুরস্কার পেয়েছি অভিনয় করার জন্য। কিন্তু বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মত মানুষের কাছ থেকে এমন পুরস্কার আমার আমার জীবনের সর্বোৎকৃষ্ট বলে জুতোটি মাথার উপরে তুললেন।"

আমি অবশ্য গল্পটি শেয়ার করলাম। তবে আপনার লাজবাবের উত্তরে বলি, আমরা এখনো শিক্ষানবিশ বৈকি। পাশাপাশি লাইক দিতে আজও আবার ভুলে গেলেন .... এভাবে কিন্তু রোজ রোজ আর মনে করাতে পারমু না।

শরীরের যত্ন নিন এবং ভালোবাসা জানবেন ।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

হাবিব বলেছেন: একটু বেশি দেরি হয়ে গেল পদাতিক দাদা......... :|

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা প্রিয় হাবিবভাই,

হ্যাঁ ! ঠিকই ধরেছেন ,অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে পর্বটি দিতে। একটু ব্যস্ত ছিলাম বটে। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে ব্লগে অদ্ভুতুড়ের প্রভাবে একটু দেরি করে দিলাম। পাশাপাশি বইমেলা নিয়ে সবাই ব্যস্ত । যে কারণে এখন ব্লগে পাঠক সংখ্যা তুলনায় অনেকটা কমে গেছে।
আপনার পোস্ট সংক্রান্ত কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম। পোস্টটিকে লাইক করতে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনার গোটা পরিবারবর্গকে।


৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

রাকু হাসান বলেছেন:


হুম এটা বলতে হবে নাকি ? :P শেফালী ম্যাডাম বলছে ,যে করেই হোক যেতেই হবে । B-)) ভাইয়ের শেফালী ম্যাডামের সাথে বেশ মিলে কিন্তু ,কথা বার্তা ,আন্তরিকতা সব :) । ভাগ্যিস বেগুনি ভাইকে আর বেশি কিছু করেনি । ভয়ে ছিলাম । শান্তনু তো আগ্রহ রেখে গেল । ভাবছিলাম সে আবার আসবে । কিন্তু তুমি ইউটার্ন মারার কারণে শান্তনুর দেখা আজ আর পেলাম না :( । কি হয়েছে শান্তনুর ? কেন বেখেয়ালী ? দল ত্যাগী দৃষ্টি !! দারুণ কিছু ঘটছে যাচ্ছে মনে হয় ।
আমি অনলাইনে এভাবে আগ্রহভরে পর্ব পড়িনি কোনো দিন । ভালো লাগছে । এতটা সাবলীল মানুষ লিখে কিভাবে ,প্রতি নিয়ত । আমি তো পাঁচ লাইনই লিখতে পারি না । B:-)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনুজ রাকু,

হা হা হা শেফালী ম্যাডাম বলছে যখন তখন তো যেতেই হবে ... দূর সুদূরে কোন চাঁদ চম্পার দেশে ।
আর হ্যাঁ ! সেদিনের বেগুনির কথা বলো না। ভিতরটা একেবারে ঝাঁঝরা করে দিয়ে চলে গেছিল। আপাতত ভয়ের তেমন কিছু নেই ; হা হা হা ...
তবে সঙ্গে থাকো দেখো পরে কি হয়..
শান্তনুকে আজ শুধু পরিচয় করালাম। পরের পর্বে অনেকটা জানতে পারবে আশা করি। আমরা সবাই বাইরেটা দেখে বিচার করি; কারো ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করি না। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক শান্তনু আছে যাদের জন্য দরকার একটু উষ্ণতা। আপাতত এটুকুই বলি। বাকিটা পরের পর্বের জন্য তোলা রইলো।
কমেন্টের শেষ দুলাইন নিঃসন্দেহে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে । লজ্জা পেলাম ...

পোস্টটিকে লাইক করে ভাইয়াকে অনুপ্রাণিত করার জন্য আবারো ধন্যবাদ ছোটভাইকে।


বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা স্নেহের ছোটভাইকে।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

মা.হাসান বলেছেন: আপনাকে মরীচিকা সহ পেয়ে খুব ভালো লাগলো ।
ছাত্রদের নাম মনে রাখা খুব কাজের হতে পারে । তবে আজকালকার মা- বাবারা যে সব নাম তাদের বাচ্চাদের দিয়ে থাকেন তা মনে রাখতে হলে ব্রাহ্মি শাক বা পতঞ্জলীতেও কাজ হয় না।
শেফালী ম্যাডাম মুখপোড়া না বলে জিভ পোড়া বললেন, এটা ভাল না খারাপ সে বিষয়ে সাসপেন্স রেখে গেলেন।
মেয়েটা লুকিয়ে লুকিয়ে ছেলেটার কাছে রাতে আসলে তাকে অভিসার বলে। ছেলেটা বুক ফুলিয়ে বিকেল পাচটায় মেয়েটার কাছে আসলে তাকে কি বলে?

কি-বোরড এডজাস্টমেন্টের সমস্যার জন্য বানান কিছু ভুল হচ্ছে যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা. হাসানভাই,

বরাবরের মতো আপনার মন্তব্য মানে আলাদা ভালো লাগা , আলাদা ভালোবাসাও। আগামীতেও এভাবে আপনাকে পাশে পাব আশা করি । সহমত আপনার সামনে যে ছাত্রদের নাম মুখে রাখা বেশ কঠিন কাজ ; কিন্তু সেটি বাস্তবে আরও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে এমন সব কঠিন নাম রাখার ফলে। আপনার পতঞ্জলি বা ব্রাহ্মী শাকের প্রসঙ্গটি ভীষণ ভালো লাগলো।
আর জিহ্বা বা মুখ পোড়া প্রসঙ্গে শেফালী ম্যাডামের পরামর্শটি যে আমি নিজেই বুঝতে পারিনি। পরের দিন ম্যাডামকে আবার জিজ্ঞেস করে জানাবো হা হা হা ...

না ভাই আমারও কিবোর্ড কাজ করছে না । আপনার দেওয়া প্রশ্নের উত্তরটি দিতে পারলাম না । হা হা হা ...
বরং গুগল সার্চ করে দেখি কি উত্তর দেয়।

কমেন্টে মডারেশনের ব্যবস্থা না থাকার জন্য বানান ভুল আমাদের কম বেশি হ থাকে এটি নিয়ে একেবারে দুশ্চিন্তা করবেন না। ক্ষমার কথাটি বলতেই অত্যন্ত বিব্রত বোধ করছি। আসুন বরং দুই বন্ধু কোলাকুলি করি ।

পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।




৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: খুব সাবলীল একটা লেখা। একটানে পড়ে নেওয়া যায়।

শান্তনুর ব্যাপারে আগ্রহ জাগছে।

শেফালী ম্যাডাম মনে হয় অন্য ধাতুতে গড়া। সহজে কোন বিষয় নিয়ে চমকে উঠে না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় টিউশনভাই,

আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট।। সু-স্বাগতম আপনাকে। লেখা সাবলীল মনে হওয়াতে ও একটানে পড়াতে পুলকিত বোধ করলাম। শান্তনু ব্যাপারে আগ্রহ জমছে দেখে আবার আনন্দিত ; ধন্যবাদ আপনাকে।
শেফালী ম্যাডাম এর ব্যাপারে আপনার সুন্দর মন্তব্যের আপ্লুত হলাম।
আপনাকে আমার ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে অন্যান্য পর্বগুলি পড়ার অনুরোধ করবো।।

পোস্টটিকে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

রাকু হাসান বলেছেন:

শাহিন বিন রফিক --ভাইয়ার কাছেও এটা মনে হলো । ;) ভাইয়া সাবধান কিন্তু B-)) :P

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার ছোট ভাইকে আবার কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম। হা হা হা হা ভাইয়া যা হওয়ার হয়ে গেছে ...
আর নতুন করে তা খন্ডন করার উপায় নেই।।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে ।

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


পশ্চিমবংগে বয়স্কদের হার্ট-এটাকের পরিমাণ বেশি বলে মনে হচ্ছে?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ আপনিও একটা ভালো জিনিস উল্লেখ করেছেন। আমার নিকটাত্মীয় কয়েকজন এই কারণেই গত হয়েছেন।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।।


১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পদাতিকদা,

একটা আরজি, প্রতিটা পোস্টে একই ছবি দেখতে ভালো লাগে না। আপনার/শেফালি ম্যাডামের ছবি দিন...;)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে ! আপনি আজ এ কি কথা শোনালেন ?? আমি ছবিটিকে মরীচিকার কভার পেজ হিসাবেই প্রতিটি পর্বে রাখছিলাম যাতে পাঠকরা একবার দেখলেই বুঝতে পারে । পাশাপাশি সরাসরি দৃশ্যমান দিলে কল্পনার জায়গাটি থাকেনা। যে কারণে প্রতীকী হিসেবে এরকম বন্ধন দৃশ্যকে তুলে ধরা। তবে আজ আপনি বললেন যখন পরের দিন থেকে আপনার সম্মানে একটি ছবি দিয়ে দেব মাঝের দিকে। যে ছবিটা হবে শুধুমাত্র আপনার জন্যই হা হা হা ...

আপনার রাত জাগা পার্টিতে ( আর জি ) ধন্যবাদ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা পোষ্ট দিতে এত দেরী করবেন না প্লীজ। প্লীজ।
আমি যদি সত্যি সত্যি প্রকাশনী দিয়েই দেই তাহলে এই ধারাবাহিকটি আমি বই আকারে বের করবো।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি সরি সরি ! আসলে নতুন বাড়ি বদল করতে গিয়ে ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম। যে কারণে পোস্টে কমেন্ট করতে পারলেও পোস্ট দেওয়া আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
" আমি যদি সত্যি সত্যি প্রকাশনী দিয়েই দেই তাহলে এই ধারাবাহিকটি আমি বই আকারে বের করব। " বিষয়টি ঠিক পরিস্কার হলো না আমার কাছে। ছোট ভাইকে অনুরোধ করবো বিষয়টি আরেকটু বুঝিয়ে দিতে ।


শুভকামনা ও ভালোবাসা সতত।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১

ওমেরা বলেছেন: মাঝখানে কয়েক পর্ব পড়া হয়নি তবু আপনার লেখুনির গুনে খারাপ লাগেনি । শান্তনুর ব্যপারে কৌতুহল লাগছে আশা করি আগামী পর্বে জানতে পারব ।

ধন্যবাদ ভাইয়া।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,


অনেকদিন পর ব্লগে আপনার কমেন্ট পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ ! ঠিকই তো , ব্যস্ততার জন্য অনেকগুলো পর্ব আপনার পক্ষে পাঠ করা করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে যদি সময় হয় তাহলে পড়ার অনুরোধ রাখব।

শান্তনুর ব্যাপারে কৌতুহল লাগছে জেনে আনন্দ পেলাম। আশাকরি পরের পর্বে সাথে থাকবেন।
আপনার ধন্যবাদ সানন্দের সঙ্গে গ্রহণ করলাম।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী দাদা,
একদম শেষে আসলাম মনে হয়। আমি খুব আসতে আসতে পড়ি। স্লো রিডার!
সাবধানে থাকবেন কিন্তু, যখন তখন ব্লগ বাড়িতে পরীদের আছর আসতে পারে!

একটা বেশ মজার ব্যাপার ঘটল! নাবিলার একটা গল্পে (এখনও লিখছি) এই রকম ইন্ট্রোভার্ট ছেলেকে নিয়ে আমিও লিখছি। চাইল্ড সাইকোলজি নিয়ে গল্প! আপনিও একই বিষয় নিয়ে এসেছেন, দারুন! দেখা যাক কোথাকার জল কোথায় যায়!

শেফালি ম্যাডামের সাথে কথা গুলিতে আরেকটু প্রেমের ডুবুডুবু রস দরকার! একদম হুট করে ঢেলে না দিয়ে, ফোটা ফোটা করে ঢালুন! আখেরে কাজ দিবে! পাঠকও মজা পাবে / আগ্রহ তৈরী হবে.....

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!


০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশভাই,

যারা পারফেক্ট কাজ করে তাদের কাজ একটু ধীরগতিতে হয় ঠিকই। যেমন আপনি, আপনার পোস্ট ও কমেন্টে তারই প্রতিফলন ঘটে। যে কারণে আপনাকে আমরা মিস্টার পারফেকশনিস্ট বলতেই পারি হা হা হা । জিন পরী সম্পর্কে ভয় দেখাইয়েন না.। আমি মারাত্মক ভয় পাই ওসবের। রাতে বেলা কিন্তু বেডে কেলো হয়ে যাবে .... বলে রাখলুম ,হা হা হা ।

নাবিলার গল্পে চাইল্ড সাইকোলজি নিয়ে এসেছেন শুনে আনন্দ পেলাম । অপেক্ষায় রইলাম সুন্দর সাইকলজিক্যাল পোস্টের।
শেফালী ম্যাডাম প্রসঙ্গে বলি, সবাইকে দিয়ে সব কাজ হয় না । জানেন তো এসব বিষয়ে আমি অনেকটাই কাঁচা । যে কারণে আপনাকে অনুসরণ করছি ।

ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা সতত ।


শুভ রাত্রি !


১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৭

মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা,
আমি অনেক খুশি আজকের এই পোস্টের জন্য । হোক না দেরি , তাতে কি? পছন্দের মরীচিকা বলে কথা!! পছন্দই যদি করি তাহলে অপেক্ষাও করতে জানি --- এই আমি।
দাদা, শান্তনু প্রতি আমার কেমন জানি একটা মায়া জন্মাতে লাগলো। পরিচয় রহস্যময়। এখানে অবশ্যই কিছু একটা হয়তো আছে, সে যাই হোক ।
আপনার মুড়ি আর বেগুনি খাওয়ার ব্যাপারটা চমৎকার লেগেছে ।
এবার আসি শেফালী ম্যাডাম এর দিকে, লেখকতো চলবে বলে চলে গেলেন কিন্তু ভেতরেতো আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে ।
হিন্দু /মুসলমানের যদি প্রেম হয় তাহলেতো অমরপ্রেম কাহিনী হবে । শেফালী ম্যাডাম কোন ধর্মের ?
অবশেষে বিদ্যাদেবীর আগমনের শুভেচ্ছা রইলো আর আপনার জন্যে বরাবর শ্রদ্ধা জানবেন ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু ,

আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্যে আপ্লুত হলাম ।গতকালই গেছিলাম আপনার ব্লগ বাড়িতে ,খুঁজতে নতুন কোন পোস্ট দিয়েছেন কিনা। দেখলাম সেই একটি পোস্টই রয়ে গেছে।
হ্যাঁ আপু ব্যক্তিগত অসুবিধার জন্য খুব ব্যস্ততার মধ্যেই সাম্প্রতিক দিনগুলো কেটেছে। তবে যথাসম্ভব বিভিন্ন পোস্টে মন্তব্য করতেও কষ্ট কম করে নি। মরীচিকা দেরিতে দেওয়াতে আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। যে ভালোবাসা আপনার কাছ থেকে পেয়েছি সেটি আমার বড় সম্পদ । আর এ কারণেই আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ।
শান্তনুর মত ছেলেরা আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছে । আমরা ওদের ব্যাপারে প্রচন্ড উদাসীন। ফলে ওরা হারিয়ে যায় জীবন নদের অতল গহবরে। সঙ্গে থাকুন প্লিজ আগামী পর্বে শান্তনু সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন আশাকরি।
অমর প্রেমই বৈকি। তবে বিষয়টি স্পর্শকাতর।। সবার সে সাহস থাকে না। দেখা যাক প্রেমের গাঁথুনি অমর হয় কিনা বা চোরাবালিতে নিমজ্জিত হয় কিনা ।

আর আপনার বিদ্যাদেবীর আগমনের শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। বাগদেবীর আরাধনায় চারিদিকে বন্দনাময়।
আপনাকেও এমন বন্দনাময় আবহে হৃদয়ের উষ্ণ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।


১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৬

নীল আকাশ বলেছেন: @ শেফালী ম্যাডাম প্রসঙ্গে বলি, সবাইকে দিয়ে সব কাজ হয় না । জানেন তো এসব বিষয়ে আমি অনেকটাই কাঁচা । যে কারণে আপনাকে অনুসরণ করছি!
আমার পরিণয় গল্প থেকে প্রেম ভালোবাসা কিছুটা আইডিয়া ধার করুন। কোন অসুবিধা নেই! প্রেমের গল্প লেখার শিখার জন্য এটা আদর্শ। অনেকেই প্রিয়তে নিয়ে রেখে দিয়েছে। ট্রাই করে দেখতে পারেন। না হলে, কিছু লাইন আমাকে দিয়েন, আমি রি-রাইট করে একবার লিখে দিব, পরের বার আপনি নিজেই লিখতে পারবেন!
ধন্যবাদ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার আবার কমেন্টে আসাতে ভীষণ খুশি হলাম।আপনি যে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন এই ভালোবাসা কোনদিন পরিশোধের নয় । আপনি পারমিশন দিয়েছেন যখন নিশ্চয়ই নেব , প্রিয়তি রাখবো । প্রয়োজনে ওখান থেকে কিছু অংশ নিজের মত করে নিয়ে নিবো। স্যালুট ! আপনাকে । তবে মরীচিকা পর্ব অনেক দূর এগিয়ে গেছে। প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ সম্পন্ন । এরকম ক্ষেত্রে ওরকম পাগল পারা ভালোবাসা নিলে বোধহয় পাঠক একটু ভ্রু কুঁচকাবেন । সেক্ষেত্রে বরং একটা প্রেমের গল্প লিখব, যেখানে আপনার সম্পূর্ণ সহযোগিতা নিব । আপনি কিন্তু তখন না করতে পারবেন না।

সবশেষে আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ , কৃতজ্ঞতা জানাই।


শুভ রাত্রি ।

১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

মাহের ইসলাম বলেছেন: মরীচিকা পেয়েই খুশী।
ভালো লাগল।

ঘটনা তেমন এগুলো না মনে হচ্ছে, আমার কাছে।
হয়ত, অনেক বেশি আশা করেছিলাম, অতি অপেক্ষার ফল হতে পারে।

শান্তনুকে এনে আরো একটা ক্যারাক্টার সামনে এনে রাখলেন। মিতালিদি, শেফালি ম্যাডাম আর শান্তনু - তিনজনের দিকেই মনোযোগ দেয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

শুভ কামনা রইল, ভালো থাকবেন।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় মাহেরভাই,

আজকে পর্বটি আপনার কাছে ততটা মনোগ্রাহী না হওয়ার জন্য দুঃখিত। তবে এটা ঠিকই একটি ধারাবাহিকে সংযোগকারী হিসাবে দুটি বা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পর্বের মধ্যেও সাধারণ কথা কিছু এসে যায়, ধরেই নিন আজকের পর্ব ঠিক তেমনই একটি সংযোগ কারী পর্ব। যে কারণে আজকে তেমন কোনো ঘটনা না পেলেও আগামীতে হয়তো পেয়ে যাবেন ।
নতুন চরিত্র শান্তনুর আগমন অনেকটা অপ্রত্যাশিত বৈকি। দেখা যাক মিতালীদি , শেফালী ম্যাডামের সঙ্গে শান্তনু প্রভৃতি চরিত্র সংবলিত ঘটনাবলী কোন দিকে এগোই।

আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা , অভিনন্দন ও ভালোবাসা ।

১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৪

মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা,
ধন্যবাদ। লগইন করলাম শুধু আপনার মরীচিকার জন্য। খোঁজ নেয়ার জন্য ভালোলাগা। একটা বিশেষ বিষয় নিয়ে লিখা প্রায় শেষের দিকে। আজ আর বললাম না। যখন পোস্ট দিবো তখনই বুঝবেন। আজকে এখানেই শেষ।
শুভ রাত্রি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু,

হা হা হা আমি খোঁজ নেওয়াতে আপনি খুশি হয়েছেন এবং কমেন্টে রেখে গেছেন দেখে আবারো আপ্লূত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। ভীষন খুশী হয়েছি যে একটি বিষয় নিয়ে আপনার লেখা প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আশা করি আমরা দুই একদিনের মধ্যেই পোস্টটি পাব। অপেক্ষায় রইলাম আপনার পরবর্তী পোস্টের ...


নিরন্তর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পের গল্পগুলোও সুন্দর। এই পর্বেতো যে গল্পটি শুরু হয়েছে তাকে (শান্তনু) কে জানার ইচ্ছে কি করে অবদমিত করি। সেফালী ম্যাডাম যাকে ছোট্ট- ছোট্ট গল্প গুরো একটু আড়াল করেই রেখেছিল। এখন সরল রেখায় প্রত্যাবর্তন গল্পের চিরচেনা রৈখিকে। সময়ের কসরত তার জন্য কোন কৈফিয়ত চাচ্ছিনা। সময় করে পাঠকদের মন রেখেছেন তাও কম কিসের। পরের পর্বের জন্য আবারো প্রতিক্ষা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রহমানভাই,

কমেন্টে আপনার কাব্যের মহিমায় আপ্লুত হলাম। এত সুন্দর করে কমেন্ট করেন যে কারণে আপনার কমেন্টের লোভীতে পরিণত হলাম। বারংবার পেলেও যেন সাধ মেটেনা।
আপনাদের ভালবাসা কোথায় যে রাখি ! পর্ব গুলো দিতে একটু দেরি হয়ে গেছে, এজন্য আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী । আশা করি পরবর্তী পর্ব সময়ে দিতে পারব । প্লিজ ! সঙ্গে থাকবেন ; ছেড়ে যাবেন না।
তবে এবার আপনার লাইকটি পেলাম না ; আশা করি পরের বার হয়তো পেয়ে যাব, হা হা হা....

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন।



১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩২

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি, অনেক কথা আছে।

শুক্রবার আমি আর সিফাত বইমেলায় গিয়েছিলাম। দুজন মিলে নয়টা বই কিনি। ও আগেও তিনটা কিনেছে, আরও কিনবে। আমি হয়তো আরেকদিন রিফার সাথে যাবো। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম বেগম রোকেয়ার অবরোধ বাসিনী শেষ না করে ব্লগে আসবো না, তাই বিলম্ব হয়ে গেল আসতে। এখন ব্লগে সময় কম দিব, একটু বইগুলো নাড়াচাড়া করবো। ভাগ্যিস কারও সাথে দেখা হয়নি মেলায়।

এবার পোস্ট প্রসঙ্গে আসি। আজকের পোস্ট অনেক কিছু মনে করিয়ে দিল। ক্লাস নাইনে স্কুল পরিবর্তন করেছিলাম, কত স্মৃতি মনে পড়ে গেল। বাংলা স্যারের কথা পড়ে নাইনের নতুন বাংলা স্যারের আগমন ও টেইনে তার প্রস্থানও মনে পড়লো। বেশ আলাদা ছিলেন, সদ্য মাস্টার্স পাশ কবি সাহিত্যিক, জীবন কাহিনীটা অন্যরকম। টিফিন পিরিয়ডের হইহুল্লোড় খুব মিস করছি, স্কুলের সময়টা প্রায়ই মনে করি।

শান্তনুকে দেখে তারে জামিন পার ছবির দারশিল সাফারির কথাও মনে পড়লো। শান্তনুর জন্য অনেক শুভ কামনা করছি।

মুখ্যার্জির ঘটনা কিন্তু এখনও জানা গেল না। তার উপর আবার ম্যাডামের রসিকতা। ব্যাপারটা কিন্তু বেশ ঘোলাটে। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি। বেশি দেরি করোনা।

বাড়ির কাজ কতদূর এগোলো? ভাবী আর বাবা কেমন আছে? সবাই খুব ভাল থাকো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের ছোট্ট আরোগ্য,

আজ সকাল থেকে এত ব্যস্ত ছিলাম যে ব্লগে ঢুকতে পারিনি । তুমি আর সিফাত বই মেলায় গিয়ে দারুণ মজা করেছে, শুনে আনন্দ পেলাম । মেলা থেকে নয়টা বই কিনেছ বা পরে আরো কিনবে এবং ইতিমধ্যে সিফাত তিনটি বই কিনেছে জেনে ভীষণ খুশি হলাম। খুব ভালো করে উপভোগ কর বই মেলা উৎসবকে। রিফার এবার কোন ক্লাস হয়েছে? ওকে সঙ্গে নিয়ে তোমার বাকি ডিমান্ড লিস্ট সময় থাকতে সম্পূর্ণ কর। তবে মেলার খাবার না খাওয়া ভালো। একটু - আধটু ফুচকা খেলে অবশ্য ক্ষতি নেই। বেগম রোকেয়ার অবরোধ বাসিনী'তে কি আছে বললে নাতো? হেড লাইনটি ঠিক মনে নেই তবে কিভাবে হাজার প্রতিকূলতাকে ফেস করে বড় ভায়ের সাহায্যে উনি ওনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছিলেন সেই ঘটনা কিনা..... সংগ্রামের পরবর্তী অংশে শাখাওয়াত সাহেব ওনাকে কীভাবে সাপোর্ট দিয়ে গেছিলেন তার এক নির্মম ইতিহাসও। যাইহোক মিললে আমাকে জানাবে ।পাশাপাশি বাকি বইগুলি পড়েও আমাদের জানাবে। আর তবেই তোমাকে কয়েকদিন ব্লগ থেকে ছুটি দিতে রাজি আছি । নতুবা সবাই মিলে তোমাদের পুরানো ঢাকার বাসাতে হামলা করে ব্লগে আনিয়েই ছাড়বো। হা হা হা....

পোস্ট প্রসঙ্গে, আজকের পর্বটি পড়ে ক্লাস নাইনের স্কুল পরিবর্তন, নাইনে বাংলা স্যারের আগমন ও ক্লাস টেনে ওনার বিদায় জানানোর পুরাণ স্মৃতি মনে পড়াতে খুশি হলাম। সুখস্মৃতি আমাদের স্মৃতিময় করে তোলে ; এমন স্মৃতি যেন ফিরে আসে বারে বারে। আর এসবের জন্যই টিফিন পিরিয়ডে হৈহুল্লোর বা বন্ধুর টিফিন শেয়ার করা, মায়ের আড়ালে চাট,চালতার আচার প্রভৃতি খেয়ে বাড়ি এসে খাবারে অরুচি দেখানো, সঙ্গে সঙ্গে মায়ের দুশ্চিন্তা - ভেবে দেখ এসব মনে পড়ছে কিনা।

আগামী পর্বে শান্তনুকে আর বেশি করে জানতে পারবে। জানতে পারবে মুখার্জীর কথাও । তবে তুমি তো এখন সদ্য কেনা বই সমুদ্রে সাঁতার কাটবে। জানিনা সেক্ষেত্রে কতদিন পরে তোমাকে পাব। আমার অবশ্য ইচ্ছা আছে ১৪ ফেব্রু : তে পরবর্তী পর্ব পোস্ট করার। বাকিটা সময় বলবে।

বাড়ির কাজ পৌরসভাতে আটকে আছে। একটু সমস্যা হচ্ছে । মঙ্গলবারে চেয়ারম্যানের সঙ্গে সরাসরি দেখা করবো। যদি ঐদিন কাজ মেটে তাহলে দেড়মাস পরে মিউটেশন। আবার তারও দেড়মাস পরে প্লান পাশ। আর তবেই বাড়িতে হাত দিতে পারবো। অর্থাৎ শুরু করতে চার থেকে পাঁচ মাস লেগে যায়। তবে শুরু হলে সাত - আট মাসের মধ্যেই শেষ করব বলে নিয়েত আছে।
ভাবী ঠিক আছে ; তবে সমস্যায় আছি বাবুকে নিয়ে। আগের উওর- নিচে মিলিয়ে সারাদিন ও দাপিয়ে বেড়াতে পারতো। কিন্তু বর্তমানের বাড়িটা 2 BHK হলেও তোর হাটা চলা পক্ষে খুব সংকীর্ণ লাগছে। যে কারণে প্রত্যেক দিন অন্তত একবার করে ও বাড়ির কাজ শুরুর জন্য খোঁচা দিচ্ছে। ছোট জায়গায় খুব বদ্ধ লাগছে ওর । বেসিন ব্যবহার করতে পারছে না। প্রথম বেশ কয়েকদিন খুব কান্নাকাটি করেছে। কাজেই ওর জন্যই আমার এত তাড়া কাজে হাত দেওয়ার ।

তুমিও বাড়ির বড়দেরকে আমার সালাম পৌঁছে দিও। সিফাত আর রিফার জন্য রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা। সকলকে নিয়ে সুখে থেকো ভালো থেকো ।।




২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:২০

বলেছেন: গল্পে নতুন চরিত্রের আগমন রহস্যময় - দেখা যাক কোনদিকে মোড় নেয়।

বেগুন - মুড়ি খাওয়ার দৃশ্যটা বাস্তবিক মনে হলো--


ভালো লাগা যত, সাবলীল চিন্তা ও ঝরঝরে লেখা +++

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফভাই ,

বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। আপনার পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আনন্দ পেলাম ধন্যবাদ আপনাকে। বেগুনি বেগুনি ও মুড়ি খাওয়ার দৃশ্যটি সঙ্গে হা হা হা ....

সবশেষে কমেন্টের শেষে ভালো লাগা প্রসঙ্গে ও পোস্টটি কে লাইক করাতে ,অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সরি সরি সরি ! আসলে নতুন বাড়ি বদল করতে গিয়ে ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম। যে কারণে পোস্টে কমেন্ট করতে পারলেও পোস্ট দেওয়া আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
" আমি যদি সত্যি সত্যি প্রকাশনী দিয়েই দেই তাহলে এই ধারাবাহিকটি আমি বই আকারে বের করব। " বিষয়টি ঠিক পরিস্কার হলো না আমার কাছে। ছোট ভাইকে অনুরোধ করবো বিষয়টি আরেকটু বুঝিয়ে দিতে ।


শুভকামনা ও ভালোবাসা সতত।

দাদা আমি প্রকাশনী দিব। বইয়ের ব্যবসা। এটা আমার ইচ্ছা।
যদি ব্যবসাটা শুরুই করে দেই তাহলে বাংলাদেশ থেকে আমি আপনার লেখা ছাপাবো। মানে বই বের করবো।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটভাই,

আবার কমেন্টে আসাতে ভীষণ আনন্দ পেলাম । তবে দেরীতে উত্তর দেওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত । কমেন্টে প্রিয় ছোট ভাইয়ের প্রস্তাবে আমি ভীষণ ভীষণ ভীষণ উল্লসিত । উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা করি খুব শীঘ্রই যেন ভাইয়ের এদিকটাতে সাফল্য অর্জিত হয় । আর এ ক্ষেত্রে আমার লেখা যদি ভাই ছাপার উপযোগী মনে করে , তাহলে সেটি হবে আমার বিরাট পুরস্কার । এমন দিনের জন্য আমি অপেক্ষায় রইলাম ....

শুভকামনা ও ভালোবাসার প্রিয় ছোটভাইকে ।



২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জটিল ভাবনা নিয়ে পড়ে থাকি। তবে আপনার লেখা পড়তে অনেক ভাল লাগে। দোয়াকরি নাম্বার ওয়ান হয়ে উঠুন। মরিচিকা ভালই চলছে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,

হ্যাঁ ! সাম্প্রতিককালে দেখেছি আপনি আপনার স্বভাব সিদ্ধ কবিতা ছেড়ে দিয়ে থিওলজি নিয়ে বেশি বেশি মগ্ন আছেন । পোস্ট দিচ্ছেনও সে সম্পর্কে। আমি যে কারণে ঘুরে চলে আসি। বিষয়গুলো আমার প্রচন্ড জটিল লাগে। কমেন্ট করতেও তাই ঠিক ভরসা পাই না ।
আমার লেখা বা মরীচিকা আপনার ভালো লেগেছে এবং সুন্দর আন্তরিক দোয়াতে মুগ্ধ হলাম ; পেলাম অনুপ্রেরণাও। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন ।।

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৯

নজসু বলেছেন:




শুভ বাংলাদেশি সকাল। :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নজসুভাই,

আপনার কমেন্টের উত্তরে বলি শুভ ভারতীয় বিকাল । হা হা হা ....
পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম।

২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবা্দ। ভালো থাকুন সব সময়। ভালো কাজে সাথে থাকুন সব সময়।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে প্রিয় সাজ্জাদভাইকে কমেন্টে পেয়ে খুশি হলাম । আশাকরি আপনার সমস্যাটি মিটে গেছে ,এখন ভালই আছেন।
আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম।

আপনার জন্যও রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ।

২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

জুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী আমি কিন্ত নিয়মিত আপনার এই সিরিজটি পড়ছি। অনেক পর্বে হয়তো মন্তব্য করা হয়নি নানান ঝামেলায় যার জন্য দুঃখিত।
গল্পের প্রথমেই বংশী স্যারের বিদায় নিয়ে লেখা অংশটুকু পড়তে গিয়ে মনে পরলো নিজের কথা। তবে শিক্ষক হিসেবে নয়, ছাত্রী হিসেবে। বাবার বদলীর চাকরির সুত্রে বার বার বিভিন্ন জেলা শহরে যাওয়া ও সেখানকার স্কুলে ভর্তি হওয়া। নতুন বন্ধু জুটতে জুটতেই আবার অন্য শহরে চলে যাওয়া। চোখের জলে স্কুল থেকে বিদায় নেয়া। বড়ই মমর্মান্তিক ছিল বিষয়টি আমার মত অল্প বয়সী একজনার জন্য।
শান্তনুর প্রতি সহ শিক্ষার্থীদের আচরণ প্রসঙ্গে মনে পরলো একজন বলেছিল অল্পবয়সী বাচ্চারাই বড্ড নিষ্ঠুর হয়। হয়তো তারা না বুঝেই এই আচরণ করে। সংবেদনশীল মন হয়তো তাদের গড়ে উঠেনি তখন পর্যন্ত।
আর আপনার গরম বেগুনীতে জিভ পোড়া নিয়ে শেফালী ম্যাডামের আচরন বড়ই নিষ্ঠুর মনে হলো পদাতিক। নায়িকার চরিত্র থেকে তাকে বাদ দিন ;)
অনেক ভালোলাগা রইলো মরীচিকায়।
+

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

আজ আপনার কথায় নিশ্চিন্ত হলাম যে আপনি সিরিজটি নিয়মিত পড়েন। তবে ব্যস্ততার জন্য সব সময় কমেন্ট করা সম্ভব হয়ে ওঠে না - এটা ঠিকই।
গল্পের শুরুতে বংশীবদনবাবুর কথা বলাতে আপনার স্কুল জীবনের কথা মনে পড়াতে খুশি হলাম। ঠিকই তো জীবনে এমন কিছু স্মৃতি জুড়ে স্মৃতিময় হয়ে চিরদিন অমলিন থাকে। বিশেষ বিশেষ সময় সেগুলি আমাদেরকে মুগ্ধতায় ভরিয়ে দেয়। তাইতো আমার মাঝে মাঝে খুঁজে বেড়ায় সেই না পাওয়া দিনগুলিকে মনের জানালায়। আপনার স্কুল জীবনে ঘটে জেনে যে কারণে অত্যন্ত বিশাল লাগছে। কিন্তু তবুও আমাদের অনেক কিছুই যে মেনে নিতে হয়। চড়াই উতরাই যেখানে জীবন সেখানে এগুলি আমাদের নিত্য সাথী হয়ে রয়।
শান্তনুর প্রতি সহ শিক্ষার্থীর আচরণ প্রসঙ্গে আপনার মন্তব্যটি ভীষণ প্রাসঙ্গিক সম্পূর্ণ সহমত আপনার সঙ্গে যে যে সংবেদনশীলতা গড়ে না ওঠার জন্য জীবনে এই অধ্যায় বাচ্চারা এতটা নির্দয় বা স্বার্থপরও। বয়সের পূর্ণতার সঙ্গে তাদের সুকুমার বৃত্তি গুলি ক্রমশ বিকশিত হয়, ঠিক ফুলের পাপড়ির মতই। নিজেদেরকে মেলে ধরে একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে।

গরম বেগুনি ও শেফালী ম্যাডামের প্রসঙ্গে হা হা হা আপুনি । প্লিজ ! সঙ্গে থাকুন ,দেখুন জল কোন দিকে যায়।

মরীচিকায় ভালো লাগা, সঙ্গে প্লাস ও লাইক দেওয়াতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম । কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।




২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

হাবিব বলেছেন: গল্পের নতুন মোড় বেশ ভালো লাগছে! বাংলা স্যারের স্থানে আপনার সফলতা কামনা করছি। শান্তুনুর প্রতি আপনার ভালোবাসা মুগগ্ধ করলো। শেফালী ম্যাডামের বাবা ভালো থাকুক। শান্তনুর বাবা-মা কেউ একজন নেই হয়তো। শান্তনুর আগমন বেশ রহস্যময় লাগছে আমার কাছে। মুখে বেগুন ভাজি দেবার আগে ফু দিয়ে নিয়েন। বর্ণনাভঙ্গি দেখে মনে হলো হয়তো আমিই মুখে দিয়েছি।

সুন্দর পর্বটির জন্য ন্যবাদ দিবো না। কারন অনেক দেরিতে পর্ব দিয়েছেন। X((

প্রিয় পদাতিক ভাইয়ের জন্য শুভকামনা। সতত আরোগ্য থাকুন প্রিজনদের নিয়ে। আপনার আদরের সন্তানটিও ভালো থাকুক।
আশাকরি ঘর উঠানোর কাজ ভালোভাবে সমাধা করছেন। পরিশেষে ধন্যবাদসহ শুভকামনা

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,

বিলম্বিত উত্তর দেয়ার জন্য দুঃখিত । গল্পের নতুন মোড়, বাংলা স্যারের স্থলে বক্তার আবির্ভাব, শান্তনুর প্রতি ভালবাসা, শেফালী ম্যাডামের বাবার শুভকামনা, পর্বত এর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং মুগ্ধতা।
আপনার কথাতে আজ আমি কিছু বলতে পারছি না যে শান্তনু সিঙ্গেল প্যারেন্ট কিনা । আগামীতে সান্তনু সম্পর্কে আরও কিছু জানা যাবে আপনি অবশ্যই মিলিয়ে দেখবেন আপনার প্রেডিকশন কোন দিকে যায়।
আর মুখে বেগুনি দেওয়ার আগে ফু দেওয়ার কথাটা আপনি একবারও আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন। ইস! আগে যদি একটু মনে করাতেন তাহলে এভাবে আমাকে পুড়ে দগ্ধ হতে হতো না ..

পর্ব দেরি করে দেওয়ার জন্য ক্ষমা চাইছি । আপনি ধন্যবাদ না দেওয়াতে আনন্দ পেলাম । তবে অপরাধ ক্ষমা করবেন এ বিষয়ে আশাবাদী।

আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম। দোয়া যেন কবুল হয়।।
ঘর উঠানোর কাজ মোটামুটি সমাধান হয়েছে।

আপনি ও আপনার পরিবারের জন্য অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।


২৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যা বাবা! এইটে কি হলো?

কতদিন ঘুরে ঘুরে এলুম। পনেরোর পর ষোল এলো কিনা!
অমা! এলোতো এলো একেবারে ব্যাক ব্যাঞ্চার হয়ে গেলুম!

যাক তবুতো এলো! সেই একই গতিতে একই ছন্দে মাতিয়ে রাখা মরিচিকা!
শান্তনুর কাহিনী নতুন আগ্রহ জাগিয়ে রাখলো!
শেফালী ম্যাডামের পরিণতির অপেক্ষায়

খুঁটে খুঁটে জীবনকে দেখা আর সাবলীলতায় তা তুলে আনা! দুটোতেই আপনার অতুলনীয় মুন্সিয়ানা।
বরাবরের মতোই মুগ্ধ পাঠ :)

+++++++


১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবিভাই,

শ্রেণিকক্ষে ব্যাক বেঞ্চারই যে সবচেয়ে ভালো বিচারক। কাজেই আপনার মত ব্যাক বেঞ্চারদের আগমনের জন্যই আমার এতক্ষণ অপেক্ষায় থাকা । আপনার সূক্ষ্ম বিচার বিশ্লেষণ সমৃদ্ধ কমেন্ট পোস্টের মাধুর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। যে কারণে আপনি পাঠক হিসেবে উচ্চ আসনে অভিষিক্ত ।

শান্তনুর আগমন আগ্রহ জমিয়ে রাখলো মনে হওয়াতে খুশি হলাম; আবারো ধন্যবাদ আপনাকে । পরবর্তী পর্বে আশাকরি সান্তনু অন্তর্মুখিতা বেশ কিছুটা উন্মোচন হবে। সঙ্গে কিছুটা উন্মোচন হবে শেফালির ম্যাডামের রহস্যও ।

পোস্টে লাইক ও এতগুলো প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন ।



২৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১২

আরোহী আশা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পর্বটি। শুভকামনা পদাতিক ভাইয়ের জন্য

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোহী আশাভাই,

আপনার ছোট্ট অথচ আন্তরিক মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
পোস্টটিকে লাইক করার জন্য অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: আজকের এই পর্বটা অনেক শিক্ষনীয় ছিল। আপনি কি শিক্ষকতা পেশায় ছিলেন কখনও?'' টিচার ট্রেইনিং '' এর অনেকগুলো বিষয় আপনার লেখায় ফুটে এসেছে। আসলে গল্পের সাথে যদি শিক্ষনীয় কিছু থাকে তবে পাঠক সেটা নিজের জীবনেও অনুকরন করতে চায়। আপনাদের ওপারের লেখকদের বইয়ে এই প্রচেষ্টাটা সব সময় থাকে। আর তাইতো কালবেলা পড়ে সবাই অনিমেষ হতে চায়, সাতকাহন পড়ে দীপাবলী হতে চায়....

বরাবরের মতই অনেক অনেক ভাললাগা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ানভাই,

আমার অত্যন্ত সাধারণ একটা লেখা পড়ে আপনার শিক্ষণীয় মনে হয়েছে জেনে অনেক আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। পাবনা অনুমান সঠিক। কালবেলা ও সাতকাহন আমারও দুটি ফেভারিট উপন্যাস। আহা? কি কথা যে আপনি শোনালেন। এমন দুটি উপন্যাসের নাম মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। পরমব্রত ও পাওলির অভিনয় কি মনে আছে ? বরাবরের ন্যায় সুন্দর কমেন্টে মুগ্ধতা ।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।



৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মাফ চাই দাদা,
লাইক, শেয়ার, সসাবস্ক্রাইব এসব আমার দ্বারা হয় না। আমি হলাম পাঠক। পড়ে প্রতিক্রিয়া জানাই।


১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা মেনে নিলাম যে আপনি কেবলই পাঠক । তবে আমার সি সি টিভি কিন্তু আপনার উপর প্রয়োগ করব। কোথাও যদি আপনাকে লাইক, শেয়ার করতে না দেখি তাহলে সেদিন কিন্তু খবর আছে ; হা হা হা ... ...

৩১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

হাবিব বলেছেন: পর্ব দেরি করে দেওয়ার জন্য ক্ষমা চাইছি । আপনি ধন্যবাদ না দেওয়াতে আনন্দ পেলাম । তবে অপরাধ ক্ষমা করবেন এ বিষয়ে আশাবাদী। ক্ষমা চেয়ে লজ্জা কেন দিচ্ছেন দাদা? আপনার প্রতি ভালোবাসা আছে ভলেই তো মন খারাপ করি। আবার আপনার লেখা পড়েই মন ভালো হয়ে যায়।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,

আবার কমেন্ট করাতে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হা হা হা হা , এত চাপ নিচ্ছেন কেন ? আপনি ভালোবাসেন বলেই তো আপনাকে বলার সে অধিকার আমার আছে । ধারাবাহিকটি দিতে দেরি করছি । কিন্তু আপনারা যে ধৈর্য ধরে আছেন ; এটা আমার বিরাট প্রাপ্তি। তা কমেন্টে আপনাদের না পাওয়া পর্যন্ত মন আনচান করতে থাকে। যে ভালোবাসা বা মুগ্ধতায় আপনার পোস্টে কমেন্ট করতেও দেরি হলে আমার যেমন একটুও বাঁধে তেমনি প্রতিমন্তব্য দিতে বিলম্ব হলেও একই অনুভূতি হয় এই আরকি।
আপনার রিভিউ পোস্ট দারুন হয়েছে। এখনো পর্যন্ত অবশ্য নোটিফিকেশনে দেখায় নি আপনি প্রতিমন্তব্য করেছেন কিনা।

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা আপনি ও আপনার গোটা পরিবারবর্গকে।


৩২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনার ছ্যাঁচড়ামির জন্য একটা লাইক দিয়েই দিলাম। (কথাটা মজা করে বললাম, দুঃখ পাইয়েন না);)


ভালো থাকেন

ভিডিও দ্যাখেন..
https://m.youtube.com/watch?v=oJSK0axmTr4
https://www.youtube.com/watch?v=oJSK0axmTr4

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা আপনার সুমধুর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। শরীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিন । ভালোবাসা জানবেন।

৩৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটি

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নয়নভাই ,

অনেকদিন পরে আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।

পোস্টে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।

৩৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

হাবিব বলেছেন: আমি তো রিপ্লে দিয়েছে...... X(

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: , হ্যাঁ ! প্রথমে দেখি নি ; পরে দেখেছি । সুন্দর প্রতি মন্তব্য করেছে ।
ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা আপনার গোটা পরিবারবর্গকে।

৩৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:


চৌধুরীবাবু কেমন আছেন?
হাহ্ হাহ্ হাহ্ হাহ্ হা হা হা হা হা =p~ =p~



আসলে ভাই, আমি গতকাল রাতে ঘুমানোর পূর্বেই আপনার ধারাবাহিক এ পর্বটি পড়েছি। কাল রাতে মাথায় খুব পেইন ছিল তাই মন্তব্য করতে পারিনি। আসলে আপনার গল্প পড়ার পর অনেক ভাল লাগলো।



শান্তনুর মত আমিও কিছু ছাত্র দেখেছি আমার শিক্ষকতার লাইফে। যারা সবার চেয়ে একটু বেশিই আলাদা হয়। দেখা যাক পরের পর্বে আপনার শন্তনু কেমন হয় ;)


আপনার উপর শেফালি ম্যাডামের খুব আন্তরিকতা দেখতাছি ;) (ভাবি জানে? :`> )
আমার তো মনে হয়, আপনার সৌভাগ্যবান রাশি। চালিয়ে যান, আমরা আছি পেছনে ;)


আর, বেগুনি ভাজা একটু বেশিই গরম হয়! আচ্ছা বেগুনি কি আগুন দিয়ে ভাজা হিয়েছিল নাকি(!) ;) আপনার দুনিয়া বর্বাদ করে আপনার গলধকরণ দেখে তো তাই মনে হল(!) B:-)


আজ নাকি কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ দিবস(!) যাওয়া হয়েছিল আজকে?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুলভাই,

বরাবরের মতো আপনার সার্বিক মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম ।
আগে একরকম ছিলাম। কিন্তু আপনার কমেন্টে পাওয়ার পর পুরো চার্জ হয়ে গেলাম। এই মুহূর্তে ভীষণ ভীষণ ভালো আছি। হা হা হা হা হা হা হা
কালকেই পর্বটি পড়েছেন কিন্তু মাথা ব্যথার কারণে মন্তব্য করতে পারেন নি । ঠিকই তো শরীর খারাপ থাকলে এত চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। সেক্ষেত্রে সময়-সুযোগ করে মন্তব্য করলেই হল তাও যদি সময় মেলে।
শান্তনুর মত একটু ব্যতিক্রমী ছাত্র আপনিও পেয়েছেন আপনার শিক্ষকতা জীবনে ; শুনে আনন্দ পেলাম । শান্তনু পর্বটি আগামী দিনে কিছুটা উন্মোচন হবে । আপনিও আপনার এরকম ছাত্রদের গল্প পোস্ট করবেন । আমরা আপনার এমন অভিজ্ঞতার কাহিনী শোনার অপেক্ষায় থাকবো ।
শেফালী ম্যাডাম প্রসঙ্গে ভাবি জানার দরকার নাই । আপনারা তো আমার পিছনে আছেন। সঙ্গে যদি সৌভাগ্যবান রাশি থাকে, কাজেই আর পাই কে। আপনার সাহস দিচ্ছেন বলে এখনো টিকে আছে । ছেড়ে যাবেন না প্লিজ ! সঙ্গে থাকবেন হা হা হা ।

আর বেগুন ভাজার গলাধঃকরণ ! আর বলবেন না । পুরো বেকুব বনে গেছিলাম সেদিন ।। তারপরও আপনাদের এরকম সহযোগিতা কখন আশা করতে পারেনি । হা হা হা ....

সরি ! ভাই , কলকাতা বইমেলার আজকের দিনটির বিশেষ উৎসর্গ সম্পর্কে আমার জানা ছিল না ।আজ সন্ধ্যেবেলা একটা নেমন্তন্ন বাড়ি গেছিলাম । প্রচন্ড ট্রেন গন্ডগোল ছিল । যে কারণে এই একটু আগে ফিরলাম । আর তাছাড়া বইমেলায় শেষ দিনে অমানুষিক ভির হয়। মাঝে সময় না হওয়ার জন্য শেষের দিন যাওয়ার প্ল্যান করিনি ।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

শুভ রাত্রি।




৩৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪২

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি, আবারও এলাম তোমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে।

রিফার সামনের মাসে অনার্স ফাইনাল ইয়ার পরীক্ষা শুরু হবে, পাশাপাশি ফ্রি ল্যান্সিং এর কোর্স শেষ করেছে। বইমেলা থেকে ও হুমায়ুন আহমেদ এর বই কিনবে, আমার শরৎচন্দ্রের পল্লীসমাজ কেনার ইচ্ছা আছে। সবার বই কেনা হলে তোমাকে ছবি পাঠাবো।

সময়ের স্বল্পতার কারণে মেলায় কিছু খাওয়া হয় নি, সেখান থেকে সুপারশপে যেতে হয়েছে মাছ কিনতে, তার উপর আবার আমার মাথা ব্যথা। বাইরে বেশিক্ষণ থাকতে পারি না।

অবরোধ বাসিনীতে মোট সাতচল্লিশটি ছোট বড় ঘটনা আছে তৎকালীন বাঙালী সমাজে হিন্দু মুসলিম নারীদের পর্দা প্রথা নিয়ে। মতিচুরের প্রবন্ধগুলো শেষ করে একটা পোস্ট দেয়ার পরিকল্পনা আছে।

আমরা তিনজনই খুব গুছানো ছিলাম। টিফিনের টাকা অধিকাংশ সময় জমা করতাম তাই বাসায় এসে খাবার নিয়ে কোন ঝামেলার কথা মনে পড়ছে না ভাইটি।

বাচ্চাদের কষ্ট না দিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ির কাজটা শেষ করে ফেলো। আশা করি বেশ সুন্দর হবে।

লগইন না করলেই সময় সময়ে আমি ব্লগে ঘুরে যাই তাই আশা করি তোমার পোস্ট পড়তে দেরি হবে না। তোমার শুভেচ্ছা যথাস্থানে পৌঁছে দেয়া হয়েছে, তোমাকেও শুভ কামনা জানানো হয়েছে।

শুভ রাত্রি। আবার কথা হবে। প্রিয় ভাইটি, আবারও এলাম তোমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে।

রিফার সামনের মাসে অনার্স ফাইনাল ইয়ার পরীক্ষা শুরু হবে, পাশাপাশি ফ্রি ল্যান্সিং এর কোর্স শেষ করেছে। বইমেলা থেকে ও হুমায়ুন আহমেদ এর বই কিনবে, আমার শরৎচন্দ্রের পল্লীসমাজ কেনার ইচ্ছা আছে। সবার বই কেনা হলে তোমাকে ছবি পাঠাবো।

সময়ের স্বল্পতার কারণে মেলায় কিছু খাওয়া হয় নি, সেখান থেকে সুপারশপে যেতে হয়েছে মাছ কিনতে, তার উপর আবার আমার মাথা ব্যথা। বাইরে বেশিক্ষণ থাকতে পারি না।

অবরোধ বাসিনীতে মোট সাতচল্লিশটি ছোট বড় ঘটনা আছে তৎকালীন বাঙালী সমাজে হিন্দু মুসলিম নারীদের পর্দা প্রথা নিয়ে। মতিচুরের প্রবন্ধগুলো শেষ করে একটা পোস্ট দেয়ার পরিকল্পনা আছে।

আমরা তিনজনই খুব গুছানো ছিলাম। টিফিনের টাকা অধিকাংশ সময় জমা করতাম তাই বাসায় এসে খাবার নিয়ে কোন ঝামেলার কথা মনে পড়ছে না ভাইটি।

বাচ্চাদের কষ্ট না দিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ির কাজটা শেষ করে ফেলো। আশা করি বেশ সুন্দর হবে।

লগইন না করলেই সময় সময়ে আমি ব্লগে ঘুরে যাই তাই আশা করি তোমার পোস্ট পড়তে দেরি হবে না। তোমার শুভেচ্ছা যথাস্থানে পৌঁছে দেয়া হয়েছে, তোমাকেও শুভ কামনা জানানো হয়েছে।

শুভ রাত্রি। আবার কথা হবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্ট আরোগ্য,

আশাকরি উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছো ; আমরাও খুব ভালো আছি । রিফার ফাইনাল ইয়ার ও ফ্রিল্যান্সিং করছে জেনে ভালো লাগলো । কারণ এরকম বৃত্তিমুখী পড়াশোনা আজকাল খুবই সময়োপযোগী এবং সঠিকই বটে । বইমেলা থেকে তোমার পছন্দের বই কিনবে ; সেগুলো পেয়েও যাবে আশাকরি ।
অবরোধবাসিনী'তে তোমার রিভিউ এর অপেক্ষায় থাকলাম।
তোমরা তিন ভাই বোন খুবই গোছানো । ছোট থেকে যেভাবে টিফিনের পয়সা গুছিয়ে সঞ্চয় করে রাখতে তা থেকে তোমাদের একটি পারিবারিক নিয়ম নিষ্ঠার পরিচয় পেলাম । এই পারিবারিক ঐতিহ্য আগামীতেও ধরে রাখবে - আশা করি ।
আর বাড়ির কাজ করার ব্যাপারে খুবই চেষ্টায় আছি যত দ্রুত শুরু করা যায় ।

সুন্দর বেড কভারের উপর আরাম প্রিয় বিড়ালটির ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম। কি সুন্দর আরাম করে ঘুমিয়ে আছে বেটা !!
তবে আমার ব্যক্তিগত ভাবে বিড়াল কুকুর না পছন্দ। তোমার ভাইপোকে মাস ছয়েক আগে বিড়ালে আচর দেওয়াই বেলেঘাটা আইডিতে গিয়ে অ্যান্টি রাবিশ ইনজেকশন দিতে হয়েছিল।

সবশেষে সকলের সঙ্গে ভালো থেকো সুখে থেকো।


৩৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আপনার আন্তরিক মন্তব্য পেয়ে খুবই ভাল লাগলো। খুব ইচ্ছে আছে কলকাতা আসার। দেখা যাক, সৃষ্টিকর্তা কোন সুযোগ করে দেন কিনা (!)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুলভাই ,

আপনাকে আবার কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম । কলকাতা আসবেন জেনে খুশি হলাম। সময় নিয়ে আসুন নিশ্চয়ই দেখা হবে। বাকিটা উপরওয়ালাই জানেন ..

শুভকামনা ও ভালোবাসা সততা ।

৩৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

নীলপরি বলেছেন: টান টান গল্পে আগ্রহ রয়ে গেলো । ++++

শুভকামনা

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের কমেন্ট না পেলে মনে অসম্পূর্ণ রয়ে যায় ; আপনি তেমনি এমনই একজন। আপনার আসাতে অবশেষে স্বস্তি পেলাম। টানটান উত্তেজনা মূলক কমেন্ট ও সঙ্গে পোস্টটিকে লাইক করাতে এবং এতগুলো প্লাসে দারুন অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

৩৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১

করুণাধারা বলেছেন: কি করে আপনি খুঁটিনাটি জিনিসগুলো এভাবে বর্ণনা করেন!!! বর্ণনার গুনে কাহিনী জীবন্ত হয়ে ওঠে, মনে হয় সমস্ত চরিত্রগুলোকে দেখতে পাচ্ছি! এবার নতুন এল শান্তনু; দেখি গল্প তাকে নিয়ে কোন দিকে যায়।

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

অনেকদিন পর আপনাকে কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম । আশাকরি আপনার ব্যস্ত তার অবসান ঘটেছে। পোস্টে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আপনার চোখে ধরা পড়েছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এটা এমন কিছু কঠিন কাজ নয় ; আপনি চেষ্টা করলে এর চেয়ে শতগুণ সুন্দর লিখতে পারবেন। স্বপ্না বিভিন্ন পোস্টই তার সাক্ষ্য দেয় । শান্তনু নামে ব্যতিক্রমী চরিত্রটি জানিনা কতটা তুলে ধরতে পারব । তবুও অনুরোধ করবো পরবর্তী পর্বগুলোতে একবার চোখ বুলিয়ে যাওয়ার ।
পোস্টে লাইক করাতে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইলো অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

৪০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪২

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় ভাইটি ও তার পরিবারকে জানাই শুভ বসন্ত।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,

তোমার বাসন্তীক শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম । তোমার জন্যও রইল ফাগুনের অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

৪১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়ে গিয়েছিলাম অনেক আগেই অথচ মন্তব্য করা হয় নি।

প্রাইমরোজ এ পড়ানোর সময় আমার এক ছাত্র ছিল এমন যে নিজে নিজে কথা বলত। ওদের ক্লাস কম নিয়েছিলাম, মাত্র তিন-চারটে। তাই আর ওর ব্যাপারে মাথা ঘামাই নি।

এখন যেখানে আছি, শিক্ষার্থীগুলো এত অমনোযোগী, পড়াতেই ইচ্ছে করে না। মাসিক পরীক্ষার ফলাফল ভয়াবহ। কী করব বুঝতে পারছি না। ওদের বুঝিয়ে কাজ হয় না। শাস্তি দিলে হাজারও অভিযোগ। আছি অকূল পাথারে।

ভালো লাগলো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা ,

আপনি একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক । আপনাকে নতুন করে কিছু বলার নাই । তবে আপনার অভিজ্ঞতা শুনে অত্যন্ত বিষণ্ণ বোধ করছি । প্রাইমরোজে পড়ানোকালীন আপনি যে ছাত্রটি কথা বলেছেন, সামান্য কমেন্ট পড়ে মনে হচ্ছে গল্পে শান্তনুর সঙ্গে অনেকটা মিল আছে। পরবর্তী পর্বে শান্তনুর বিষয়টি উন্মোচন হবে । আপনাকে আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলাম ।

দ্বিতীয় স্কুল সম্পর্কে একটাই কথা, জব স্যাটিসফ্যাকশন না হলে কাজে মন বসে না - এটা সর্বজনবিদিত। কিন্তু জীবিকার স্বার্থে আমাদেরকে অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়। পাশাপাশি বয়সের কারণেও আমরা সমঝোতা করি এহেনো কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে। যে বয়সে নতুন করে নিজেদেরকে আবিষ্কার করার মানসিকতা থেকে আমরা অনেক দূরে চলে যায় । কাজেই শত অসুবিধার মধ্যেও যতটা সম্ভব নিজেকে নিরাপদে রাখুন , চিন্তা মুক্ত রাখুন - এই কামনাই করি।

শুভেচ্ছা ভালোবাসা প্রিয় দাদাকে।

৪২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

প্রামানিক বলেছেন: গল্পটিতে শন্তানুর অমনোযোগী হওয়ার পিছনে বড় কোন কারণ থাকতে পারে। সামনের পর্বে আশা করি সেই কারণটি জানতে পারবো। কাহিনী খুব ভালো লাগল। ধারাবাহিক লেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় প্রামানিকভাই,

আপনার বিলম্বিত আগমনে আনন্দ পেলাম। পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। শান্তনু পর্বটি জানতে আপনাকে আরো কয়েকটি পর্ব অপেক্ষা করতে হবে । যদিও ইতিমধ্যে মরীচিকা 17 পর্ব প্রকাশ করেছি। আপনাকে আমন্ত্রণ রইল ।ধারাবাহিক লেখাটির কারণে আপনার ধন্যবাদ সানন্দে গ্রহণ করলাম ।

আপনার জন্যও রইল আমার বাসন্তিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা ।

৪৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



প্রিয় প্রিয়

আমি দুঃখিত । আমি এমনিতেই সবার পেছনে থাকি । এবার তো রেস থেকে ছুটেই গেলাম । যাই হোক তাও পড়েছি ।

আমার স্কুলে কয়েকজন শিক্ষকের কথা মনে পরছে এখন । স্কুল লাইফটা সত্যি অনেক মজার আনন্দের ছিল ।

তবে সব ছাত্র সমান নয় । শান্তনু ব্যাপারে আমার ভিন্ন মত আছে ।এখন ই সেটা বলব না । অন্য দিকে শেফালী ম্যাডাম কোন দিকে যাচ্ছে সেটাও রহস্যময় ।

দেখা যাক কি হয় ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপুভাই,

কমেন্টে আপনাকে না পেয়ে যে মনে মনে অস্থির হয়েছি সে কথা অস্বীকার করতে পারব না । যে কারণে দেরিতে হলেও আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম ; পেলাম স্বস্তিও। হ্যাঁ সহমত আপনার সঙ্গে স্কুল লাইফের বন্ধুরা ও সেই সময়কার জীবন সম্পূর্ণ অন্য রকম থাকে। আমার তো মনে হয় জীবনের প্রাইম টাইম স্কুল লাইফ। যে সময় বন্ধুত্ব হয় একেবারে খাঁটি নিঃস্বার্থ ভাবে।

ছাত্র হিসেবে শান্তনু সম্পর্কে আপনার অনুমান আমি আন্দাজ করতে পেরেছি। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন , গল্পের পরবর্তী পোস্ট গুলোতে আশা করি তারই প্রতিধ্বনিত হবে। প্লিজ ! সঙ্গে থাকবেন। আর শেফালী ম্যাডাম প্রসঙ্গে হা হা হা । দেখি আপনি কি বলেন, বা ম্যাডাম কোন দিকে যান - দুটিই আমার কাছে সমান আগ্রহের ।

বাসন্তিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।


৪৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ! একটানে পড়লাম, যাচ্ছি পরের পর্বে।
ব্লগে বেশ ক' দিনের বিরতিতে আপনার দুটি পর্ব মিস করে গিয়েছি।

শুভ কামনা আপনার জন্য

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে আনন্দ পেলাম । বরাবরই অনুপ্রেরণা মূলক কমেন্টে মুগ্ধতা। ব্যস্ততার জন্য পর্ব মিস হতেই পারে।কিন্তু আপনি যে সময় নিয়ে এসেছেন এটা আমার পরম প্রাপ্তি । আপনি পরের পর্বে যাবেন শুনে আনন্দ পেলাম ।
আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম ....
। আপনার ঝটিকা সফরে দেশে ফেরা ও বইমেলা দারুণ উপভোগ্য হয়ে উঠুক- কামনা করি।

৪৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,




পর্বগুলো এতো দীর্ঘ আর বিস্তৃত যে মাঝে মাঝে খেই হারিয়ে ফেলি। ঘটনা পরম্পরা মনে থাকেনা।
এই পর্বে শান্তনুর প্রসঙ্গ আর টানেননি। তাকে নিয়ে আপনার (একজন শিক্ষকের) মনোভাব পরিষ্কার না করেই অন্য প্রসঙ্গে গেছেন। হয়তো পরের কোনও পর্বে সেটা লিখবেন , এটা বুঝতে পারি।
আর যথারীতি শেফালী ম্যাডামের কথাও খানিকটা এনেছেন যেখানে তার একটু রসকষও দেখা যাচ্ছে। ঘোমটা খুলছে কি একটু একটু করে !!!!!!!!!!!!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জি এস ভাই,

বহুদিন পর আপনাকে কমেন্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম। বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। আরো দুঃখিত যে পর্বগুলি বড় হওয়ার জন্য ও বিস্তৃত হওয়ার জন্য আপনি খেই হারিয়ে ফেলছেন দেখে। আসলে এক্ষেত্রে পর্ব গুলি যদি ধারাবাহিকভাবে সময় ধরে দেওয়া যেত তাহলে হয়তো পাঠক হিসেবে বুঝতে আপনাদের অসুবিধা হতো না। কিন্তু ব্যক্তিগত অসুবিধার জন্য সাম্প্রতিককালে ব্লগে সময় দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। যে জন্য দীর্ঘ গ্যাপ রেখে পোস্ট দেওয়াতে আপনার মত বহুজনের অসুবিধা হচ্ছে। শান্তনু প্রসঙ্গটি সঙ্গত কারণেই অল্প নিয়েছি আগামীতে বিষয়টিকে সামনে নিয়ে আসার জন্য। এক্ষেত্রে আপনার অনুমান সঠিক। আর শেফালী ম্যাডামের চরিত্রটি ধীরে ধীরে উন্মোচন হচ্ছে। আগামীতে চরিত্রটি আরো উন্মোচিত হবে।

প্লিজ সঙ্গে থাকবেন।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

৪৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দুর্গতি হলেও, শেফালী ম্যাডাম এর রসিকতাটুকু উপভোগ্য ছিল। ওনার পরামর্শটুকু আমলে সে রাতে অভুক্ত ছিলেন কি?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৪৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল স্যার। হেহেহে....না না না সে রাতে আর অভুক্ত থাকতে হয়নি। গরম দুধ খেয়ে রাতটুকু ম্যানেজ করা হয়েছিল।
পাঠ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা নিয়েন।

৪৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: নতুন চরিত্র শান্তনু সম্পর্কে বেশ আগ্রহ জন্মেছে। আশা করছি, আগামী পর্বগুলোতে ওর সম্পর্কে আরও বিশদ জানতে পারবো।
পোস্টে প্লাস + +।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শান্তনু সম্পর্কে আপনার সুন্দর অনুভূতির পরিচয় পেয়ে খুশি হলাম। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
যেহেতু পুরানো পর্ব, ঘটনাবলী ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়ে গেছে, কাজেই আগামী দু একটি পর্বের মধ্যে শান্তনু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন বলে যতদূর সম্ভব মনে পড়ছে।
পোস্টটিতে লাইক ও ডাবল প্লাসে অনুপ্রেরনা; পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বৈশাখী শুভেচ্ছা আপনাকে।

৪৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: মা.হাসান এর মন্তব্যটা চমৎকার! জুন এর টাও ভাল লেগেছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ স্যার সহমত আপনার সঙ্গে। ওনারা কয়েকজন খুব চমৎকার মন্তব্য করেন। আপনার উল্লেখিত দুজনের মন্তব্য আমারও খুব ভাল লেগেছ। আবার মন্তব্যে এসে বিষয়টি জানিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.