নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুক রিভিউ: - ঋদ্ধ তিন- ব্লগার সংকলন ( পর্ব - ১ )

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০০



সমগ্র সংকলনে ছোট-বড় মিলিয়ে ২৬ টি গল্প আছে । বইটির সম্পাদক আমাদের সবার প্রিয় হাসান মাহবুব ভাইয়ের এ এক অনন্য সৃষ্টি । বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে শ্রদ্ধেয়া জানা আপুকে। উৎসর্গে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
ইচ্ছা আছে ছোট-বড় মিলিয়ে বইটির সব গল্প গুলোর রিভিউ লেখার । প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে আজ প্রথম চারটি গল্পের রিভিউ লেখার কাজে হাত দিয়েছি । জানিনা মান কতটা উৎকৃষ্ট হবে বা পাঠকদের পর্যালোচনা কতটা হজম করতে পারব; আর তারই উপরে নির্ভর করছে আগামী দিনে রিভিউয়ের ভবিষ্যৎ। শুরুতেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি শ্রদ্ধেয় মা. হাসান ভাইকে। যার অবদান ব্যতীত রিভিউ কর্মটি আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না । ১৫২ পাতার সংকলনটির দক্ষিণা মাত্র ২৫০ টাকা। যারা এখনো বইটি ক্রয় করেন নি তাদেরকে বইটি সংগ্রহ করতে অনুরোধ রইলো।

১,
একটি ধূসর শহরের গল্প - তেরো

গল্পে গল্পকার নগরায়নের কুফল উপমা সহযোগে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন, একটি সাদা কালো রং হীন শহরকে একটি বাচ্চার ড্রইং রুমের রং পেন্সিল দিয়ে রঙিন করার প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে । বাচ্চাটির ড্রইং এর ফলে বদলে গেল শহরের জনগণের চোখের ভাষা, পোশাক- আশাক, জিনিসপত্র ,বাড়িঘর সহ সামগ্রিক চিত্র ।
এর পরেই শুরু হল এক অস্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা। যেখানে একজন আরেকজনকে দেখে কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি করে, পোশাক-আশাক নিয়ে প্রশ্ন তোলে, বাড়িঘরের আকার-আকৃতি নিয়েও তোলে আঙুল ।একদা ধূসর শহরের অভিন্ন আত্মা শহরবাসীর মধ্যে দেখা দিলো অনেকগুলো গোষ্ঠী বা দল-উপদলের বিভাজন । হঠাৎ ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি এল খাতার পরে। মুছে গেল শহরের রঙের বিভাজন । পুরানো শহর ফিরে পেয়ে বাচ্চাটি আবার সাইকেল নিয়ে মহানন্দে মেতে উঠলো । গল্পটি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে কবিগুরুর বিখ্যাত লাইনটি কথা মনে পড়ে গেল,
" দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর।"

গল্পে কয়েকটি টাইপো চোখে পড়লো- শুরু থেকে দশ নম্বর লাইনে সাদা রঙের সাতটা দাগ/সাদটা দাগ, স্যাঁতসেঁতে/শ্যাতশ্যাতে, দুঃখী/দুখী, একি হচ্ছে চারপাশে!??? এরকম বিরাম চিহ্ন না দিয়ে যে কোন এক প্রকার অর্থাৎ বিস্ময় সূচক বা জিজ্ঞাসা চিহ্ন দেওয়াটাই কাম্য বলে মনে হয় । রং, রঙ দু রকম ব্যবহার না করে যে কোন এক রকম দেওয়া যেত কিনা ।
মোটের উপর গল্পটি ভাল লেগেছে এবং সংকলনের শুরুতে দেওয়াটা সার্থক বলে মনে হল ।
২,
সাথুয়া - নম্রতা

গল্পে শহুরে সৌখিন লোকদের বিলাসিতার প্রসঙ্গটি উঠে এসেছে। গল্পকার, বক্তার পেশা হিসেবে বড় লোকের মিষ্টি কুকুর নাওমির সঙ্গে সময় কাটানোকে তুলে ধরেছেন । পিজ্জার দোকানের কাজ ছেড়ে এমন পেশাতে শুরুতে অবশ্য বক্তার বেশ অস্বস্তি লেগেছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে সে নাওমির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেয় । তাই রুটিন মাফিক জীবন শহরের একই রাস্তায় প্রত্যহ নাওমিকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার মধ্যে সে স্বাচ্ছন্দ খুঁজে পেয়েছিল।

হঠাৎ একদিন নাওমির স্থলে একটি তরুণীকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া এবং নাওমির মত আচরন করার মধ্যে দিয়ে লেখকের বক্তব্যটি ঠিক পরিস্কার হলো না। বুঝতে পারলাম না পেশা হিসাবে কেন কুকুর ও মেয়েটি বক্তার কাছে একসঙ্গে না এসে পালা করে আসে ? গল্পে লেখকের নাওমি রুপি মেয়েটার শরীরের উষ্ণ ওমের প্রতি বুনো আসক্তি বারে বারে প্রকাশ পেয়েছে ।
একাধিক জায়গায় উনি ব্লাডার খালি বা জিপার খোলার প্রসঙ্গটি এনেছেন ( ছয় বার) । যেটা বড় একঘেয়েমি লেগেছে । নাওমি ও নাওমী দু'রকম বানান চোখে পড়লো । গল্পে বোবা মেয়েটির নির্দিষ্ট একটি নাম দেওয়াটা সমীচীন ছিল। হতে পারে সে বোবা তাই বলে বারংবার মেয়েটি মেয়েটি বলাতে শ্রুতি মধুর লাগে নি ।
দ্বিতীয় প্যারায় সেভিংক্রিম প্রসঙ্গটি কেন এল বুঝতে পারলাম না। মনে হয় গল্পকার সেভিংসস্কিম লিখতে চেয়েছিলেন । সে ক্ষেত্রে ফাইনাল প্রুফ আরো নিখুঁত হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল ।

৩,
লোবান দিনের তালব্য শ - প্রজ্ঞা মৌসুমী

গল্পটি আমার বেশ ভাল লেগেছে। গল্পকার উপমহাদেশের চিরাচরিত ধর্মীয় অসহিষ্ণুতাকে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। গল্পের প্রধান চরিত্র জহর মিস্ত্রি না হতে পারল নিজের ঘরের বা না হতে পারল পরেরও। লেখক জহরের মুখে বসিয়ে দিয়েছেন,
"রাধামাধব কিবা ছাড়ি। ধর্ম না শিখাই প্রেম, প্রেম ধর্ম শিখায়।" - মত সুন্দর বাণী। তাই হিন্দু জহরের বানানো অপূর্ব নকশার খাটিয়ায় মুসলমানের জানাজা হবে কিনা কিংবা খাটিয়া মসজিদে রাখা উচিত কিনা - শয়তানের প্ররোচনায় সব নাকচ হয়ে যায় । যদিও পরে তার গায়েবী মুসলমান হওয়ার তত্ত্ব ধোপে টেকেনি । আবার খ্রিস্টান মিস্ত্রি থাকাতে জহরের কফিন বানানোর অনুমতিও মেলেনি । এহেন জহরের তৈরি খাটিয়া একটাও বিক্রি না হওয়ায় সংসারের চূড়ান্ত অনটন।তখন স্ত্রী তুলসী রানী পরিচারিকা জাতীয় কাজ করে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে সংসারকে টানতে থাকে ।
অবশেষে একদিন জহর নিরুদ্দেশ হলো । পুত্র শম্বুক খুঁজতে বের হয় বাবার সন্ধানে । হঠাৎ এক স্থানে সে মাথার উপরে শকুনের উপস্থিতি টের পায় । খুঁজে পায় খুবলানো, মরা একাত্তরের বৃদ্ধকে । গল্পের শুরুতে কাঠখোট্টা জহরের চূড়ান্ত পরিণতি হয় , আরেক কাঠখোট্টা মৃত্যু নামক চূড়ান্ত পরিণতির মধ্য দিয়ে ।

নববধূ না বলে নয়া বউ (২ বার) ব্যবহার শ্রুতিমধুর লাগে নি । কয়েকটি টাইপো চোখে পড়লো - যীশু/যিশু, মিস্ত্রি/মিস্ত্রী, পিছে পিছে/ পাছে পাছে
পরিশেষে তালব্য শয়ের মত দেখতে উড়ান শকুনদের উপমা সহযোগে গল্পের নামকরণটি ভীষণ ভালো লাগলো ।

৪,
সেইন্ট মাটিন - ব্লগার ফ্রাস্ট্রেটেড

আপাদমস্তক একটি ট্রাজেডিক প্রেমের গল্প । রুহির সঙ্গে নিয়াজের ছাড়াছাড়ির পর চারবন্ধু যোগে সেইন্ট মার্টিনের নির্জন সৈকতে অবসর যাপন কালে নিয়াজ আবিষ্কার করে অন্য যুবা তানিমের সঙ্গে হন্ঠনরত রুহিকে। ফলে নিরালা সৈকত পুরীর আনন্দ মুহূর্তে তার কাছে অস্তমিত হয়। তার কৌতুহলী চোখ ও মন সারাক্ষণ খুঁজতে থাকে ফেলে আসা দিনগুলিকে। এহেন অবস্থায় বন্ধুদের রঙ্গ -তামাশা তার ভালো লাগে না । অস্থির মনে কিছুতেই শান্তি না পেয়ে পরদিন প্রভাতে স্নিগ্ধ সৈকতে একাকী যাপনকালে স্থানীয় একজনকে বলতে শোনে,
" হেই, বেশি দূরে যাইয়েন না ভাই,
ভোরে এক্ষণে মাইয়ারে সাগরের টাইনা নিসে।"
নিয়াজের মনে কুডাক ডাকে। অস্থির হয়ে মাইয়াটার পরিচয় জানতে চায় । কিছুক্ষন উদভ্রান্তের মত ছোটা- ছুটির পর অবশেষে জানতে পারে,
"মাইয়াটির নাম রুহি।" শিকারি প্রাণীর মতো ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়াতে থাকে নিয়াজ।
বেশ কিছু টাইপো চোখে পড়লো- অপরাধী/অপরাধি, সান্ত্বনা/স্বান্তনা, সিঁড়ি/ সিঁড়িঁ,আস্তাকুঁড়/আঁস্তাকুর, ঝগড়াঝাঁটি/ঝগড়াঝাটি, প্রথমে প্রাণী বানানটি ঠিক থাকলেও পরে প্রাণি হয়ে আছে।
সমগ্র গল্পে গল্পকারের এক ধরনের মুদ্রাদোষ অথবা প্রধান চরিত্র নিয়াজের এক ধরনের ম্যানারিজম চোখে পড়ল। যেমন -
তারপর হাঁটল, হাঁটল, হাটলো
আর ভাবলো, ভাবলো, ভাবলো
অন্য একটি স্থানে,
রুহি, রুহি, রুহি
রুহি, রুহি, রুহি
বা,
রুহি নেই, রুহি নেই, রুহি নেই
আবার অন্য একটি স্থানে,
রুহি নেই, রুহি নেই, রুহি নেই!!!
কিংবা নিয়াজের চোখের জলে বন্যা বয়ে যায়। ' রুহিইই! রুহিইইইই!!
যেগুলি অত্যধিক একঘেয়েমি এবং বিরক্তিকর লেগেছে ।



মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বইমেলাতে এই বইটি কি পরিমাণ বই ছাপানো হয়েছিলো, কি পরিমাণ বই বিক্রয় হয়েছে?

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু,

চার নম্বর কমেন্টদাতা শ্রদ্ধেয় মা. হাসান ভাইয়ের কমেন্টে আশা করি উত্তরটা পেয়ে গেছেন । ধন্যবাদ আপনা।
শুভকামনা জানবেন ।

২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই বইটি নিয়ে এই রকম একটি পোষ্ট আমি মনে মনে আশা করছিলাম।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটভাই,

বেশতো! এই বইটি নিয়ে যদি ভাইয়ের সেরকম ইচ্ছে থেকে থাকে তাহলে তাকে আমি সাধুবাদ জানাচ্ছি। রিভিউ ব্যক্তিবিশেষে ভিন্ন হতে বাধ্য। আমি বরং ভাইয়ের রিভিউ এর অপেক্ষায় রইলাম....

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



বইটি পাঠ করা হয়নি। রিভিউ থেকে বইয়ের আলোচিত গল্পগুলোর ধারণা পেলুম। রিভিউ ভালো হয়েছে। আপনার হাতের সুন্দর রিভিউ দেখে গল্প পড়ার ইচ্ছে জাগছে।

শুভকামনা।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৩১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নাকিবভাই,

অনেকদিন পরে আপনাকে কমেন্টে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। বইটি পাঠ করা না হওয়ায় রিভিউ পড়ে আপনি যে কিছুটা ধারনা পেয়েছেন, জেনে আনন্দ পেলাম। তবে গল্পগুলো পড়ে মনে হল বইটি যদি সরাসরি পড়তে পারেন তাহলে অনেক বেশি রসাস্বাদন করতে পারবেন। রিভিউ আপনার ভালো লাগাতে প্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় নকিব ভাইকে।

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

মা.হাসান বলেছেন: রিভিউটি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আরো ধন্যবাদ খন্ড/পর্ব আকারে রিভিউ করায়। ২৬টি গল্পের রিভিউ এক লেখায় হলে ব্লগের লেখা হিসাবে কলেবর অনেক বেড়ে যেত, অথবা এক-দু লাইনে প্রতি গল্পের রিভিউ শেষ করতে হতো।

ঋদ্ধ ১ বা ২ পড়ার সুযোগ হয় নি। কাজেই ব্লগারদের লেখার সঙ্গে পরিচিত হবার জন্য অামার জন্য ( যে কারো জন্যই) ঋদ্ধ তিন বড় সুযোগ।

১ম এবং ৩য় গল্প দুটি খুব ভালো ছিল এবং এ বিষয়ে অাপনার সঙ্গে সহমত যে সংকলনের শুরুতে এরকম গল্পই মানায়।
পূর্ব বাঙলায় নয়া বউ নববধূর চেয়ে বেশি প্রচলিত; তবে কোন কনটেক্সটে ওটা ব্যবহার হয়েছিল এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না।

১নং মন্তব্যের বিষয়ে বলতে পারি বাংলাদেশে খুব বিখ্যাত লেখকদের লেখা (হুমায়ূন অাহমেদ, জাফর ইকবাল, অানিসুল হক) প্রকাশক ১ম প্রিন্টে একবারে দশ হাজার কপি করে ছাপায়। মাঝারি জনপ্রিয় লেখকদের লেখা দু হাজার কপির কাছাকাছি ছাপানো হয়। নবীন লেখকদের লেখা ৩০০ থেকে ১০০০ কপি ছাপানো হয়, প্রকাশক ঝুঁকি নিতে চান না; কেন না অবিক্রিত বই প্রকাশকের কাছে অর্থনৈতিক চাপ বিশেষ। বাংলা একাডেমি অবশ্য ডিকশনারি জাতীয় বই এক প্রিন্টে কুড়ি হাজার কপিও ছাপিয়ে থাকে। খুব বিখ্যাত লেখকের লেখা ছাপিয়ে প্রকাশক খানিকটা লাভ করতে পারে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে যা লাভ হয় এর চেয়ে চায়ের দোকান থেকে মনে হয় বেশি লাভ অাসে, শুধু বইয়ের প্রতি ভালোবাসা থেকেই সংশ্লিষ্টরা এ ব্যবসায় জড়িত। একজ্যাক্ট প্রিন্ট সংখ্যা হাসান মাহবুবই বলতে পারবেন।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা.হাসানভাই,

আশা করি উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছেন। আমরাও কুশলে আছি। রিভিউ করার জন্য আপনি ধন্যবাদ দিয়েছেন, কিন্তু আমি আপনাকে প্রতি ধন্যবাদ দেব না। আপনি ধন্যবাদের অনেক অনেক ঊর্ধ্বে। একক থে গ্রেট,!! এমন কাজটি করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনার প্রতি রইল আমার অন্তরের স্যালুট।
মনের দিক থেকে আপনার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ সহমত যে 26 টি গল্প একসঙ্গে রিভিউ দিতে গেলে প্রতিগল্পঃ পিছু তিন চার লাইনের বেশি লেখা সম্ভব হতো না। আর এমন অনু রিভিউতে মূল গল্পের কোন কিছুই তুলে ধরা যেত না। যে জন্যই পর্ব আকারে দেওয়ার সিদ্ধান্ত।
কমেন্ট থেকে জানলাম আপনি ঋদ্ধ ১,২ পড়ার সুযোগ পাননি। আশা করি শীঘ্রই আপনার সুযোগ মিলবে। আর এক্ষেত্রে আমরাও খুব সুন্দর সুন্দর রিভিউ পাব এবং ওই দুটি সংকলনের ব্লগারদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারবো।

কমেন্টের বাকি অংশ সম্পর্কে আবারো কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনি এভাবে পাশে না দাঁড়ালে শ্রদ্ধেয় গাজী সাহেবের প্রতি মন্তব্যটি দেওয়া আমার পক্ষে বেশ মুশকিল হত। । আর বাকি অংশটি হাসান মাহবুব ভাই বলবেন আশা করি।



বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় মা. হাসান ভাইকে।

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ।

কয়েকটি গল্প বেশ ভালো লেগেছে।

তবে বানানের ব্যাপারে আরো সতর্ক হওয়া দরকার বলে মনে করি।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেন ভাই,

রিভিউটি আপনার কাছে চমৎকার লাগাতে প্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার কয়েকটি কত ভালো লেগেছে কিন্তু আমি এখনো সবগুলো করে উঠতে পারেনি। আপনার সঙ্গে সহমত রেখেই বলছি আমারও বেশ কয়েকটি গল্প বেশ ভালো লেগেছে। আগামী পর্বে এরকম আরও কিছু কথা আলোচনা করব। আশা করি আপনাকেও পাশে পাব।
আর বাড়ানোর ব্যাপারটা দেখলাম, এখনো পর্যন্ত প্রত্যেকটা গল্পেই বেশ কিছু টাইপো আছে। এক্ষেত্রে গল্পকার প্রকাশক উভয়ই আরো সতর্ক হওয়াটা কাম্য ছিল। বানান ভুল নিঃসন্দেহে বইয়ের মানের অবনমন ঘটাতে বাধ্য।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

মা.হাসান বলেছেন: উপরে বলতে ভুলে গেছি, রিভিউ খুব ভালো লেগেছে। লিটন ভাই ব্লগের কোথাও জানিয়েছেন ওনার লেখা ছাপানোর আগে ওনার অনুমতি নেয়া হয় নি (তবে অনুযোগ/অভিযোগ অাকারে বলেননি)। অন্য গল্প গুলোর ব্যাপারেও কি তাই নাকি জানা নেই । প্রকাশক/সংকলকের মন্তব্য জানলে ভালো লাগতো।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা. হাসানভাই,

আপনার আবার কমেন্ট পেয়ে ভীষণ ভীষণ আনন্দ পেলাম।হা হা হা ভাগ্যিস উপরে বলতে পারেন নি যে রিভিউটি ভালো হয়েছে নইলে আর আপনার আসা হতো না। লিটন ভাইয়ের ঘটনাটি জেনে ভালো লাগলো। অন্যদের গল্প গুলোর ব্যাপারেও বিষয়টি জানলে খুব ভালো লাগতো । ঠিকই তো প্রকাশক /সংকলকের মন্তব্য জানলে খুবই ভালো লাগত।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পরের বার দেশে আসলে ঋদ্ধ-র সবগুলো বই সংগ্রহ করাটা অবশ্যকর্তব্য হয়ে দাড়ালো। আগেই ভেবেছিলাম....তবে আপনার চমৎকার রিভিউ পড়ে ইচ্ছাটা আরো সুসংহত হলো।

কষ্ট করার জন্য আমার আন্তরিক মোবারকবাদ নিন।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মফিজভাই,

আপনার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়াটি জেনে ভীষণ আনন্দ পেলাম। ঠিকই তো এত ভাল একটি বই না নিলে ব্লগারদের সুন্দর সুন্দর লেখা থেকে বঞ্চিত হতে বাধ্য । আপনি নিরাপদে দেশে ফিরবেন ও বইটি সংগ্রহ করে রসাস্বাদন করবেন আশা করি ।
আর আপনার আন্তরিক মোবারকবাদের জন্য শুকরিয়া।

অফুরান ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন।

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১৫

আরোগ্য বলেছেন: ভাইটি এই বইটি কেনা হয়। যেগুলো কিনেছি সেগুলোও ধরছিনা। তোমার রিভিউটা ভিন্ন ধরনের হয়েছে। পড়ে ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলা।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্টআরোগ্য,

সারাদিন বোধহয় খুব ব্যস্ত ছিলে। পোস্ট দিয়ে প্রথম থেকেই তোমাকে খুঁজে গেছি। দেরি হলেও এসেছো এতেই আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ তোমাকে। বইটি থাকলে অবশ্যই পড়বে এবং কেমন লাগবে জানাবে। আমার রিভিউটি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ।আবারো ধন্যবাদ তোমাকে।
রিভিউ এর পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছো জেনে পুলকিত হলাম।
পোষ্টটিতে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবে।

বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা স্নেহের ছোট আরোগ্যকে।

৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩১

প্রামানিক বলেছেন: রিভউ খুব ভালো লাগল। খন্ড আকারে রিভিউ করায় আরো ভালো হয়েছে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিকভাই,

খন্ড আকারে রিভিউটি ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। আগামীতেও এরকম কিছু গল্প নিয়ে রিভিউ করার ইচ্ছা আছে। বরাবরের মতো পাশে থাকবেন - আশা করি।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কোন এক বিষয়ের ব্যাপারে আপনি যে খুব বিশ্লেষন করতে জানেন এতে আমার কোন সন্দেহ নেই।

ভালো লাগলো আপনার চিন্তাধারাকে।

ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় ভাইকে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুরভাই,

আপনার আন্তরিক মন্তব্য প্রীত হলাম। তবে ভাই বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা খুব বেশি নেই। বালিকার প্রথম প্রেমে যেমন চোখে মুখে প্রেম প্রেম ভাব জেগে ওঠে, আমার মতো নিতান্ত তুচ্ছকার মননের অধিকারীর কাছে রিভিউ লেখাটা সে রকমই প্রচেষ্টা আর কি। আপনারা হাসি মুখে রিভিউ-টিভিউ লেখার নামে যথেষ্টাচার সহ্য করছেন- এটা আমার পরম প্রাপ্তি ।হা হা হা....

আপনার ভালোবাসা হৃদয়াঙ্গম করলাম।

আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা ও শুভকামনা।

১১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

ভায়া, রিভিউ চমৎকার হয়েছে।
বইটা পুরোপুরি পড়তে পারিনি, এর মধ্যেই ছোট বোন নিয়ে গেছে।

ধন্যবাদ। ভালবাসা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুলভাই,

অনেকদিন পর আমার কোনো পোস্টে আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম । রিভিউটি চমৎকার মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম ; ধন্যবাদ আপনাকে। বইটা পুরোপুরি পড়তে পারেনি, ছোট বোন নিয়ে গেছে খুব ; ভালো কথা। দাদার কাছে বোন আবদার করতেই পারে। কিন্তু যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পড়বেন, আশা করি ভালো রস আস্বাদন করতে পারবেন।

আপনার ভালোবাসায় সিক্ত হলাম। আপনার জন্যও রইল হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ও শুভকামনা ।

১২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০৭

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ১। আচ্ছা, এই বইটা কি আমাদের সামু ব্লগের ব্লগারদের লেখা গল্প নিয়ে রচিত?

২। বইটি সংগ্রহের ইচ্ছা আছে।

৩। অনেক সুন্দর রিভিউ লিখেছেন। আর প্রতিটি গল্পের আলদা আলাদা রিভিউ যে কাউকেই আকর্ষিত করবে। সেই হিসেবেও আমিও আকর্ষিত হয়েছি।

৪। বাকী গল্পগুলোর রিভিউ পাবার অপেক্ষায় আছি। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হোসাইনভাই,

আপনার 1 নম্বর প্রশ্নের উত্তরে বলি,
হ্যাঁ! বইটি ব্লগারদের সংকলন। সংকলন করেছেন হাসান মাহবুব ভাই ।
দুই- বইটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংগ্রহ করবেন আশা করি দারুন মজা পাবেন।
তিন- রিভিউটি ভালো লেগেছে ও পর্ব করে দেওয়াতে সুবিধা হয়েছে জেনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ।
চার- বাকি রিভিউ গুলির অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দ পেলাম ; আশা করি সাথে থাকবেন ।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:২৬

বলেছেন:

রিভিউয়ে বুঝা গেলো আপনি গল্পগুলো সাবলিলভাবে অনুধাবন করতে পেরেছেন----ব্লগারদেরকে জনপ্রিয় করার অবিরাম যোদ্ধা @পদাতিক চৌধুরি নির্দ্বিধায় লিখে ফেললেন আলোচিত ও গঠনমূলক রিভিউ।



ব্লগার গল্পকারদের জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবিভাই,

বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী । বিষয়টি নিয়ে আমি একেবারে সাবলীল নই, আমার প্রতি ভালোবাসা থেকেই আপনি একটু বেশি বেশি করে বলছেন । হা হা হা হা .....
কত জনের মন জয় করতে পেরেছি জানিনা, কিন্তু আপনার হৃদয় যে জয় করতে পেরেছি- এটাই আমার পরম প্রাপ্তি ।
আপনার শুভেচ্ছা হৃদয় ভরে গ্রহন করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে শুভকামনা ও ভালোবাসা।

১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:০৭

সোহানী বলেছেন: চমৎকার রিভিউ পড়ে বইটি পড়ার আগ্রহ বেড়ে গেল।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে প্রিয় আপুনির কমেন্ট পেয়ে মুগ্ধ হলাম । পোস্টটি চমৎকার মনে হওয়াতে ও লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।

১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঋদ্ধ ২ পড়েছিলাম, তবে ঋদ্ধ ৩ কেনা হয়নি, যাই হোক ভাল রিভিউ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেকভাই,

আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। ঋদ্ধ টু পড়েছেন কিন্তু থ্রি পড়েননি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তিনি সংগ্রহ করুন। দারুন মজার মজার গল্প আছে। কয়েকটি বাছাই করে রিভিউ দিন। আমরা আপনার রিভিউ এর অপেক্ষায় রইলাম ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ করেছেন। যদিও গ্রন্থটি পড়ার সুযোগ হয়নি আপনার আলোচনাতে বেশ জেনে যাচ্ছি। হয়তো পড়ার সময় প্রত্যেকটি বিষয় আগাম জানা হয়ে থাকবে। ভালো থাকবেন প্রিয় দাদা।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে খুশি হলাম। রিভিউটি চমৎকার লাগাতে আনন্দ পেলাম ধন্যবাদ আপনাকে । গ্রন্থটি যদি সংগ্রহ না করে থাকেন, অনুগ্রহ করে দ্রুত সংগ্রহ করুন; আশা করি আনন্দ পাবেন । পাশাপাশি পরবর্তী রিভিউতে আপনার অগ্রিম আমন্ত্রণ রইল।

আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।


১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রিভিউর জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাইদুল ভাই,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।

১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণধর্মী রিভিউ এবং ভালো লেগেছে। পর্বাকারে দেওয়াতে ভালো হয়েছে, এতে পাঠকরা বইটি নিয়ে আপনার অনুভূতি বা মতামত জানতে পারবে। চলুক......
+।

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুমনদা,

অনেকদিন পর আপনাকে পোস্টে পেয়ে ভালো লাগছে । ভেবেছিলাম আপনা কেউ না এলে চুপি চুপি রিভিউ লিখে চলে যাব। কিন্তু এখন দেখছি সে গুড়ে বালি । সামনের দিনে হয়তো আরো চারটের সঙ্গে 'মেমোরি ইরেইজ' নিয়ে লিখব। কিন্তু আপনার আগমনে আমার যে বুক দুরু দুরু শুরু হয়ে গেছে, হা হা হা হা হা ....
তবে অস্বীকার করবো না যে বইটি পোস্ট দাতাদের মধ্যে আপনাকে পেয়ে আনন্দও পেয়েছি। আরো বেশি সংখ্যক পোস্টদাতা যদি আসতেন তাহলে আরো খুশি হতাম।
আপনার প্লাস ও পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ।

১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:১২

সুমন কর বলেছেন: আপনার মরীচিকা গল্পে আসি না, বাকি পোস্ট তো মিস করি না !! ভুল বা মিস হয়ে গেল কি !!
আর আপনার মনের নিজস্ব মতামত লিখবেন। কাউকে খুশি বা সান্ত্বনা দিবেন না। হুম, কম ব্লগার !! কি আর করবেন, লিখুন। পরে সবাই পড়বে। এখন আমরা পড়ি।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুমনদা,

নয় নয় করে মরীচিকার 19 টি পর্ব হয়ে গেল, আপনাকে মাঝে দুই একটাতে পেয়েছি। যে কারণে আপনার আগমন একটু আলাদা ভালো লাগা আর কি । রিভিউ সম্পর্কে আপনি একটা যথার্থই বলেছেন, কোনরকম উদ্দীপকের ফলে প্রতিফলিত না হওয়ায় কাম্য। চেষ্টায় আছি যতটা সম্ভব নিরপেক্ষ করার। তবে মান নিয়ে বিচার করবেন আপনারই। আর বর্তমান ক্রান্তিকালে যে ভাঁটা চলছে সেটা তো মেনে নেওয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! ঋদ্ধ-৩ বইটা হাতের কাছেই আছে। কিন্তু পড়া হয়ে উঠে নাই। সময়ের একটু তাড়া তাছাড়া নিজের কিছু বিষাদ সময় যাচ্ছে। যাইহোক, আপনার রিভিউ পড়ে ভালো লেগেছে-- আরও কয়েকটা আসবে মনে হচ্ছে আপনার এই সিরিজ।
বইটা পড়ার আগ্রহ বেড়েছে।

অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই,

আপনার আগমনে খুশি হলাম। যেহেতু ঋদ্ধ 3 হাতেই আছে, সঙ্গে আছে ব্যস্ততা; আপনার ব্যস্ততা অবসান ঘটুক। দ্রুত ঋদ্ধ 3 পড়ে রসাস্বাদন করুন। রিভিউটি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। হ্যা! বাকি গুলিও পর্ব আকারে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আশা করি সব ক্ষেত্রেই আপনাকে পাশে পাব ।

পোষ্টটিতে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার শুভাশিস গ্রহণ করলাম । আপনার জন্য রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার রিভিউ্
এক কথায় অনবদ্য!
বিদগ্ধ পাঠকের মন্তব্য
লেখাটিকে যথার্থ মূল্যায়ন করছে।
শুভকামনা আপনার জন্য্

২৯ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নুরু ভাই,

আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। পোস্টটি চমৎকার মনে হওয়াতে প্রেরণা পেলাম; ধন্যবাদ আপনাকে । সহমত আপনার সঙ্গে যে পাঠকদের গঠনমূলক মন্তব্য নিঃসন্দেহে পোস্ট এর গুণগত মান বৃদ্ধি করতে সহায়ক হয়েছে ।

আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল আমার হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ও শুভকামনা।

২২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:১১

আরোগ্য বলেছেন: ভাইটি ,কোন লিংক না দিয়ে ইউটিউবের ভিডিও সরাসরি দেয়ার পদ্ধতি কি জানো?

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,

স্যরি, আজ আমি তোমাকে কোন সহযোগিতা করতে পারলাম না । আমার জানা নেই বিষয়টা।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে‌।

২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ব্যতিক্রম উপস্থাপন।
পরবর্তী অপেক্ষায়...

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হোসাইনভাই,
ব্যতিক্রমী উপস্থাপনায় আপনার আগমন ও কমেন্টে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



বইটি আমার কাছে আছে । এখনো পড়া হয়নি ।

তার উপর সামুতে লগইন করতে হয় ভিপিএন দিয়ে ।

বইটী পড়ব ।

আপনার বিশ্লেষন ভাল লেগেছে ।

আশা করি পুরো বইয়ের একটা রিভিউ পাওয়া যাবে ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,

বইটি আছে যখন শীঘ্রই পড়ে ফেলুন। আশা করি দারুন রসাস্বাদন করতে পারবেন। আর লগ ইন সমস্যা তো আমাদের সবারই আছে মাঝে মাঝে প্রবল সমস্যা হয় জানি আবার 2,1 দিন পরে ঠিক হয়ে যাবে । সামুর ক্রান্তিকালের পর থেকে এই সমস্যাটি আমাদের সাথী হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রিভিউ ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম ; ধন্যবাদ আপনাকে। ইচ্ছা তো আছে পরবর্তী গল্পগুলিরও রিভিউ লেখার ।আশা করি আপনি পাশে থাকবেন।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ।


২৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২৮

হাবিব বলেছেন: প্রিয় ভাই, বইটি কেনা হয়নি। আশা করছি আপনার রিভিউয়ের পর্বগুলো পড়েই বই পড়ার স্বাধ মেটাবো। খুব সুন্দর করে লিখেছেন। ভালো লেগেছে নিরপেক্ষ রিভিও। দেরীতে মন্তব্যের জন্য দু:খ প্রকাশ করছি। আবার এদিকে মরিচিকারও এক পর্ব বাদ গেছে দেখছি। পড়ে নিব পরে।

আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা।

৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,

সামুর ক্রান্তিকালে আপনার মতো অনেককে না পেয়ে হতাশ হয়েছি ঠিকই কিন্তু গতকাল যখন জানলাম আপনি শারীরিক অসুস্থতার কারণে ব্লগে আসেন নি, কারণটি জেনে খুশি হলাম এবং আশা করছি যে আপনি দ্রুত সম্পূর্ণ সুস্থ হবেন এবং নিয়মিত ব্লগিং করবেন ।
একইসঙ্গে দেরিতে আসা কোন ব্যাপারই নয়, আপনি যে এসেছেন এটাই আমার পরম প্রাপ্তি।
বইটি কেনা হয়নি যখন তাহলে আর কিছু বলব না । তবে আমার দেওয়া রিভিউ থেকে যে আপনার কোন রকম ধারণা লাভ হবে না সে বিষয়ে আমি 100% নিশ্চিত; হা হা হা .....
মরীচিকার বাদ যাওয়া পর্বটি সময় পেলে পড়ার অনুরোধ রইল।‌ আমি বরং ওখানে আপনার কমেন্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
পোস্ট টি কে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

পরিবারের শুভকামনার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আপনি ও আপনার পরিবারের জন্যও রইল আমার হৃদয় ভরা ভালোবাসা ও শুভকামনা।

২৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:২১

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো রিভিউ ।
শুভকামনা

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পাঠ ও মন্তব্যের আনন্দ পেলাম। পোস্টটি ভাল লাগাতে ও লাইক দেওয়াতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৩৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী,
রিভিউ ভালো হয়েছে ।আমি বইটা পাবো বলে আশা করে আছি । বই মেলা থেকে কেনা হয়েছে অর্ডার মতো কিন্তু এখনো পাই নি ।
সামনের সপ্তাহে হয়তো পেতে পারি ।তখন পরে মিলিয়ে নেবো আবার আপনার রিভিউয়ের সাথে । যাদের গল্পের কথা বলেছেন তাদের অনেককেইতো চিনলাম না ।শুধু নম্রতাকে ছাড়া । অনেকের মতো ব্লগে নম্রতার লেখা আমিও আগ্রহকরেই পড়ি ।এদের অন্তর্ভুক্তিতে এবারের ঋদ্ধ আশাকরি অনেক মানসম্পন্ন হবে ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাইজান,

রিভিউটি ভালো হয়েছে জেনে আনন্দ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি আগামী কয়েকদিনের মধ্যে বইটি আপনি হাতে পাবেন এবং গল্প গুলি পড়ে বেশ রসাস্বাদন করতে পারবেন । বইটির বেশ কিছু গল্প আমার খুবই ভালো লেগেছে। এবং শ্রেণীগতভাবে গল্প গুলির মধ্যে বিভিন্নতা লক্ষণীয়। একটি আদর্শ সংকলন যাকে বলা যেতে পারে। গল্পকারদের অনেকেরই সঙ্গে আমারও তেমন জানাশোনা নেই । বর্তমানে সামুর ক্রান্তিকালে বিষয়টি যেন আরো অসম্ভব হয়ে দাঁড়ালো। কিছু কিছু পোষ্টে বানান ভুলটি অতি মাত্রায় চোখে পরলো। আগামী দিনে ঋদ্ধ আরও বেশী করে ঋদ্ধ হয়ে উঠবে আশা করি।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

২৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ব্লগাররা বই লিখছে, শত শত কপি বিক্রি হচ্ছে। খুব ভাল লাগছে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পদচারণায় আনন্দ পেলাম। সহমত আপনার সঙ্গে যে ব্লগার হিসেবে আমরা গর্বিত যে ব্লগারদের শত শত বই বিক্রি হচ্ছে । পাশাপাশি একটা ভাষার বিবর্তন বা সমৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এটা অত্যন্ত গর্বের যে ব্লগারদের হাত ধরে একটা ভাষার উত্তরন হচ্ছে তার পরিশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

২৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:১১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



চমৎকার রিভিউ। মনে হচ্ছিল আমার মনের কথাগুলো গুরুজি বলছেন! খুব খুশি হলাম পর্ব আকারে রিভিউ লেখার জন্য। এতে রিভিউগুলো আরো প্রাণবন্ত হবে। গল্পগুলো নিয়ে আলাদা করে অভিমত দেওয়া যাবে। প্রিয় মাহমুদুল হাসান ভাইকে ধন্যবাদ ঋদ্ধের একটি কপি কলকাতায় গিয়ে আপনার হাতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।

একটি কথা না বললেই নয়; ঋদ্ধের প্রুফ কি দেখা হয়েছিল? বিশেষ করে বানান ভুলের ছড়াছড়ি খুব দৃষ্টিকটু ছিল। আশা করি, সম্পাদনার সাথে যারা জড়িত ছিলেন উনারা এ বিষয়ে তাদের মতামত দিবেন।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেবের পদচারণায় মুগ্ধ হলাম। কতদিন পরে আপনার সঙ্গে দেখা। মনে হল যেন মাঝে হাজার বছর পার হয়ে গেছে।
রিভিউটি চমৎকার মনে হয়েছে ও আপনার মনের কথা বলে মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম।হ্যাঁ! ঠিকই ধরেছেন, এতগুলো গল্প সংকলনকে যদি পর্ব করে না দিই তাহলে পোস্টগুলোর প্রতি যথাযথ মূল্যায়ন হবে না বলে আমার মনে হয়েছিল। আপনারাও আমার সঙ্গে সহমত পোষণ করাতে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। আর মা. হাসান ভাইকে কৃতজ্ঞতা জানানোর কোন ভাষা নেই। এরকম মানুষ সচরাচর আমাদের চোখে মেলে না।
ঋদ্ধ-র টাইপো গত সমস্যাটি আশা করি পরের বার আরো কম হবে। কোন একটা যোগাযোগের অভাবই এর জন্য দায়ী বলে আমার বিশ্বাস। যাই হোক পরেরবার ঋদ্ধ র জন্য শুভকামনা রইল।

অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় গুরুদেবকে।

৩০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বইটি নিয়ে আপনার পর্যালোচনা পড়ে মূল বইটি পড়তে ইচ্ছে করছে। কিন্তু বই সংগ্রহ করার উপায় আমার নেই। তাই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্য আপাতত এই পোস্টটি আর তার মন্তব্য পড়েই তৃপ্ত থাকতে হচ্ছে।

শুভ কামনা দাদা। ভালো থাকুন সব সময়।

৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,

আপনি যে প্রচণ্ড ব্যস্ত তা আপনার প্রতিমন্তব্য দেওয়ার দীর্ঘসূত্রতা থেকে অনুমান করেছি । যে কারণে আপনাকে আমার পোস্টে পেয়ে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। বইটি যেহেতু সংঘ করার সুযোগ আপনার নেই সেক্ষেত্রে অনুরোধ করবো ব্যস্ততার মধ্যেও আমার আগামী পর্ব গুলোরতে যদি লক্ষ্য রাখেন আশা করি কিছুটা ধারণা লাভ করতে পারবেন। তবে দুধের স্বাদ যে কখনোই ঘোলে মেটানোর নয়। কিন্তু কি আর করার।

আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম । আপনার জন্যও রইল আমার অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মা হাসান ভাই, ঋদ্ধ ৩ এ লিখা দেয়ার জন্য আমাকে কেউ নক করেনি। এটা স্বাভাবিক ছিল, কারন ঋদ্ধ ২ এ আমার লিখা ছিল। তখন ঘোষণা দেয়া হয়েছিল, ঋদ্ধ ২ এ প্রকাশিত কোন লিখকের লিখা ঋদ্ধ ৩ এ থাকবেনা।
প্রকাশিত হওয়ার পরে দেখি ঋদ্ধ ৩ এ আমার একটা লিখা রয়েছে।
আমি আগেও বলেছি এতে আমি অখুশি নই। সম্পাদক ঋদ্ধ ৩ এর জন্য আমার একটি লিখাকে প্রয়োজনীয় ভেবেছেন এটা আমার জন্য এক রকম 'প্রশংসা পত্র' =p~
যাক, রিভিউয়াংশটি পড়লাম। পদাতিক দা কিভাবে বইটি সংগ্রহ করলেন সেটি আমার কাছে এক বিস্ময়! (কেউ একজন 'লেখাজোকায়' আমার সাইন নিয়েছিলেন, পদাতিক'দার নামে =p~ কিছুটা যে ধরতে পারছিনা এমন নয়।) তিনি খুব আন্তরিকতা আর মনোযোগ দিয়ে অনেক সময় ব্যয় করে বইটি পড়েছেন। এজন্য রিভিউটি হয়েছে চমৎকার।
সঙ্গত কারনে রিভিউর পরবর্তি পর্ব পড়ার অপেক্ষায় আছি।
শুভ কামনা রইল ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লিটনভাই,

আপনার পদচারণায় ধন্য হলাম। সাথে মুগ্ধ হলাম এত সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য। আপনার কমেন্ট থেকে বুঝলাম ঋদ্ধ- টু ও ঋদ্ধ -থ্রি এর মধ্যে সম্পাদক মশায়ের সঙ্গে লেখকদের সমন্বয়ের একটু অভাব ছিল। আশা করব আগামী পর্বগুলোতে লেখক সম্পাদকের মধ্যে একটি সুস্থ সমন্বয়ের সেতু রচিত হবে। রিভিউটি চমৎকার মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
ঋদ্ধ- থ্রি এর পরবর্তী পর্ব ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছি। আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৩২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বই না পড়েও যেন সারাৎসার অংশটুকু সহজেই অনুভব করতে পেলুম! ভায়া!

রিভিউ এমনই হওয়া চাই।
খূঁটিনাটি ধরিয়ে দেয়ার সাথে না পড়া পাঠকের আগ্রহ জাগানিয়া।

ভাল লাগলো প্রিয় পদাতিক দা :)
শুভেচ্ছা শুভকামনা সবসময়ের :)

+++++

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই,

গত দুদিন নিজের পোস্টে মন্তব্য করতে পারছি না। বারবার লগ আউট হয়ে যাচ্ছি। এখনই সুযোগ পেলাম নিজের পোস্টে লগ ইন করার। বইটির না পড়েও সারাংশটুকু পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে মুগ্ধ হলাম। আমার যৎ সামান্য বুদ্ধিতে চেষ্টা করেছি ছোট ছোট ত্রুটি গুলোকে তুলে ধরার। সেটা আপনার কাছে আশা জাগানিয়া মনে হওয়াতে আবার আনন্দ পেলাম ।

পোস্টটিকে লাইক করাতে, সুন্দর ইমোতে ও এতগুলো প্লাসে দারুন অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

আপনার শুভেচ্ছা হৃদয়াঙ্গম করলাম।
আপনার জন্যও বিনম্র শ্রদ্ধা ও অফুরান শুভকামনা রইল।

৩৩| ০৩ রা মে, ২০২০ সকাল ১১:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পগুলো বেশ খুঁটিয়ে পড়েছেন, রিভিউ থেকে তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।
ঋদ্ধ ৩ এর সম্পাদনার সাথে যারা জড়িত, তাদের কারো মন্তব্য এখানে দেখতে পেলে খুশী হতাম।
২০ নং মন্তব্যে কবি জাহিদ অনিক এর "তাছাড়া নিজের কিছু বিষাদ সময় যাচ্ছে" কথাটা পড়ে নিজেকেও কিছুটা বিষাদগ্রস্ত মনে হচ্ছে। ওনাকে যতটুকু চিনেছি, একজন স্বচ্ছ মানুষ বলে মনে হয়েছে। এটা এক বছর আগের কথা। আশাকরি, এই এক বছরে ওনার অবস্থার উন্নতি হয়েছে। ইদানীং ওনার ব্লগে আসা অনেক কমে গেছে। সেজন্যেই হয়তো বা, কথাটা মনে রেখাপাত করে গেল।
পোস্টে প্লাস + +

০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
হাঁ ঠিকই ধরেছেন। সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন যারা তারা যদি কেউ আসতেন তাহলে আরও ভালো লাগতো। কি আর করার..
পাশাপাশি জাহিদ অনিক সম্পর্কে আপনার অবজারভেশন সঠিক। উনি ব্লগে আসা একেবারে কমিয়ে দিয়েছেন।আশা করবো ওনার মনের ক্রান্তিকালের অবসান ঘটুক,ব্লগে যেন আবার আগের মতো স্বাভাবিক হন।

পোস্টে লাইক ও প্লাস দেওয়াতে অনুপ্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.