নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুক রিভিউ:- ঋদ্ধ তিন- ব্লগার সংকলন ( পর্ব- ৩ )

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

৯,
বহ্নিশিখা - ফাহমিদা বারী

আত্মকথন রীতিতে রচিত গল্পটি অত্যন্ত সুন্দর দারুন ট্যুইস্টে ভরা, যাকে বলা যায় এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মতো গল্প। লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে গল্পের বিন্যাস করেছেন। উত্তম পুরুষে বর্ণিত গল্পে, বক্তা নতুন বিবাহিতা স্ত্রী রিনাকে নিয়ে যে ফ্ল্যাটে থাকেন তার উল্টো দিকের ফ্লাটে সদ্য আগত ব্যাঙ্ক কর্মী ও তার অপরূপা সুন্দরী স্ত্রীকে নিয়ে গল্পের বিন্যাস। ভদ্রমহিলা এতোই সুন্দরী যে পাড়ার ছেলেরা ওনার রুপে বিমোহিত হয়ে বিকেলে খেলাধুলা ফেলে ফ্ল্যাটের ব্যালকনির দিকে তাকিয়ে থাকে। আগের প্রতিবেশী চলে যাওয়াতে ওনারা কিছুটা নিঃসঙ্গ বোধ করেছিলেন। কাজেই নতুন প্রতিবেশী আসাতে কিছুটা গল্পগুজব করে নিঃসঙ্গতা কাটানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন । যদিও ওনাদের সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি । ব্যাংক কর্মী ভদ্রলোক অত্যন্ত অন্তর্মুখী স্বভাবের কিছুটা অসামাজিকও বলা যেতে পারে। আর ওনার সুন্দরী স্ত্রী বাড়িতে প্রায় সারাক্ষণ আগত অভ্যাগতদের আপ্যায়নে ব্যস্ত থাকেন । ফলে ভদ্র মহিলার চরিত্র নিয়ে এনাদের সন্দেহ শুরু হয়। ধারণা বদ্ধমূল হয় যেদিন শুনতে পান ভদ্রলোক চাপা স্বরে স্ত্রীকে ধমকাচ্ছেন । আর মেয়েটা অস্পষ্ট সুরে কাঁদছে ।

ইতিমধ্যে বক্তার সঙ্গে ভদ্র মহিলার বেশ কয়েকবার কথাবার্তা হয়েছে। অত্যন্ত মার্জিত স্বভাবের কথাবার্তার মধ্যে বক্তা কোন চটুলতা খুঁজে পাননি। যদিও ওনার স্ত্রী প্রথম থেকেই ভদ্রমহিলাকে বেশ সন্দেহের চোখে দেখতেন । বক্তব্যে পরিষ্কার যে বহ্নিশিখা নামের ওই মহিলা বক্তার হৃদয়ে তখন রীতিমত দুন্দুভি বাজিয়ে চলেছেন। যার জন্য সময় পেলে উনি কৌতুহলী চোখ নিয়ে উঁকি দিতেন প্রতিবেশীর বারান্দার দিকে ।

হঠাৎ একদিন বিকালে অফিস থেকে ফিরে বাসার সামনে দেখেন প্রচুর লোকের ভিড় ;সঙ্গে পুলিশের গাড়িও দাঁড়িয়ে আছে । ভিড় ঠেলে ঘরে ঢুকতেই স্ত্রীর কাছে শুনলেন প্রতিবেশী ভদ্রলোক সিলিং ফ্যানে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন । এর পরে শুরু হয় দীর্ঘ পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের পর্ব । একদম প্রতিবেশী হওয়াতে ওনাদের বেশ ঝক্কি পোহাতে হয়েছিল । পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে যে বিষয়টি উঠে আসে, সুন্দরী স্ত্রীকে ভদ্রলোক অত্যন্ত সন্দেহ করতেন। ওনার রূপের মোহে নাকি লতানো-পাতানো আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে পরিচিত পরিজনরা বাসাতে আসতেন । আর উনি হাসিমুখে সকলকে স্বাগত জানাতেন, যার বেশিরভাগই ঘটতো স্বামীর অনুপস্থিতিতে । এ থেকেই ভুল বোঝাবুঝির সূত্রপাত এবং চূড়ান্ত পরিণতি হিসেবে আত্মহননকে বেছে নেওয়া ।

ঘটনার পনেরো বছর পরে বক্তার পোস্টিং হয় দক্ষিণের একটি প্রত্যন্ত জেলায়। সেখানে রফিক সাহেবের সঙ্গে ওনার পরিচয় হয়। কাকতালীয়ভাবে উঠে আসে, ত্রিশের কোঠায় অপরূপা সুন্দরী ভদ্রমহিলাকে নিয়ে স্বামী ভদ্রলোক অত্যন্ত সন্দেহ করতেন-প্রসঙ্গটি । রূপের সঙ্গে ছিল মধুমক্ষিকার মত লোকজনের উৎপাত। অথচ স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ ওনার কাছে ছিল না। পরে আর চাপ সামলাতে না পেরে ভদ্রলোক একদিন বাসা থেকে নিরুদ্দেশ হয়ে গেছিলেন । রফিক সাহেব অবশ্য ভদ্রমহিলার বর্তমান ঠিকানাটা বলতে পারেননি। তবে বলতে না পারলেও বক্তার কাছে বিষয়টি অজ্ঞাত নয়। আনকমন নামটি মুখে বলতে না পারলেও বক্তার হৃদয়ে বহন করা বহ্নিশিখাই বটে।

একজন পাঠক হিসেবে প্রতিক্রিয়া:-
অসম্ভব সুন্দর গল্পটি পাঠ করার সঙ্গে সঙ্গে কতগুলো বিষয় চোখে পড়লো।
১- গল্পের শুরুতে বক্তা একবার বলেছেন আমাদের নতুন বিয়ে, এখনো ছেলেপুলে হয়নি। সেখানে স্ত্রীর একাকীত্বে ভোগাটা অস্বাভাবিক লাগলো।
২- গল্পে উঠে এসেছে ব্যাঙ্ক কর্মী ভদ্রলোক ও পরিবার ওনাদের দ্বিতীয় প্রতিবেশী। প্রথমে একটি পরিবার ওই ফ্লাটে ছিল, যাদের সঙ্গে ওনাদের সখ্যতা হয়েছিল। মাঝে ফ্ল্যাটটি বেশ কিছুদিন খালি ছিল। এমতাবস্থায় বক্তার নতুন বিয়ের তত্ত্বটি অসাড় লাগলো।
৩ -পাশের ফ্লাটটি একবার বলেছেন অনেকদিন ধরে ফাঁকা ছিল। অন্যত্র বলেছেন ফ্ল্যাটটিতে দু-মাসের খরা কাটিয়ে আবার ভাড়াটিয়া এল। বিষয়টি বেশ স্ববিরোধী লাগলো।
৪-(বিয়ের পরে একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে বক্তা এবং ওনার স্ত্রী ওই ফ্ল্যাটে আছেন, যেখানে সময়টি অনুল্লেখিত )+( ব্যাঙ্ক কর্মী পরিবার দেড় বছর ছিলেন)+(ঘটনার 15 বছর পরে দ্বিতীয় সন্তান) =আনুমানিক 18/20 বছর!!!!! এক্ষেত্রে এত দীর্ঘ গ্যাপে দ্বিতীয় সন্তানের বিষয়টি অযৌক্তিক লাগলো।তর্কের খাতিরে যদি ধরেই নিই সেক্ষেত্রেও ডাক্তারের চেষ্টা -চরিত্রের কথা গল্পে কোথাও উল্লেখ নেই।
৫- বয়স বৃদ্ধিতে নারীর রূপ সৌন্দর্য বাড়ে-এ কথা মাথায় রেখেও বলবো, ভাড়াটিয়া হিসেবে ভদ্রমহিলা যেদিন প্রথম এলেন, সেদিন বক্তার মনে হয়েছিল 20-22 বছরের তরুণী। পরে রফিক সাহেবের বর্ণনায় 30 বছরের সুন্দরীর বর্ণনাটিও বেশ বৈসাদৃশ্য লাগলো।

১০,
মানুষ এবং মানুষ- ফারিয়া রিশতা

গল্পটি মাধ্যমে গল্পকার সভ্যতার চূড়ান্ত বৈপরীত্য তুলে ধরেছেন। শান্ত স্নিগ্ধ পাহাড়ি গ্রামে রিচেলের মতো পাহাড়বাসীরা কতই না সুখে দিনানিপাত করতেন। জীবন যে প্রকৃতই বৈচিত্রময় তারই অপূর্ব ব্যাখ্যা আলোচ্য গল্পে লেখক তুলে ধরেছেন । গল্পে উল্লেখিত পৌঢ় রিচেল সাহেবের সুন্দর সাজানো গোছানো সংসার ভেঙে গেছে। স্ত্রী মারা গেছেন কবেই, দুই পুত্র শহরে থাকে। বিবাহিত একমাত্র কন্যা মাঝে মাঝে আসে বাবার খোঁজ নিতে। নানান প্রতিকূলতার সত্ত্বেও মানুষটি গ্রাম ছেড়ে যাননি। সকলের সুখ -দুঃখের সাথী হয়েছেন বরাবরই। যেদিন পাহাড় ধ্বসে গ্রামটিই ধ্বংস হলো সেদিনও পড়শীরা আশি ছুঁই ছুঁই মানুষটির দিকে তাকিয়ে ছিলেন এই আশাতে যে উপর মহলকে বলে যদি উনি গ্রামবাসীদের ত্রাণের কোন একটা ব্যবস্থা করতে পারেন ।

ধ্বসের ঠিক দুদিন পরে কয়েক জন গ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে রিচেল সাহেব দূরে লেকের ধারে ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন ; যেখানে অনেক তাবু, মানুষ, পুলিশ, ট্রাক ভর্তি আলু ডাল পেঁয়াজ এসেছে শহর থেকে। মাঝ পথে পুলিশ তাদের পথ আটকে দিল এই যুক্তিতে যে ওখানে শুটিং হচ্ছে। কাজেই ওখানে যাওয়া যাবে না। ক্ষুধায় বুভুক্ষ মানুষগুলো অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে দূরে লেকের ধারে ঐশ্বর্য বিলাসী লোকগুলির প্রতি । গল্পটি পড়ে সুকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত লাইনটি মনে পড়লো,
"চেরাপুঞ্জি থেকে একখানা মেঘ ধার দিতে পারো গোবি -সাহারার বুকে । "

একজন পাঠক হিসেবে মতামত:-
১- গল্পটি বলার মধ্যে যথেষ্ট সাবলীলতার অভাব চোখে পড়লো। গল্পে একাধিক স্থানে অঙ্ক সংখ্যাকে ব্যবহার করাতে পাটিগণিতের অঙ্ক বলে মনে হলো। যেমন গত ২দিন, দিনগুলি আর ৫টা, ৩ সন্তানকে এক হাতে বড় করেছিল,২ দিন তো হয়েই গেল,৫০ জন মানুষ, প্রভৃতি।
২-বেশ কিছু স্থানে বিভক্তি পৃথক ভাবে বসেছে। যেমন- সবাই কে, বউ রা, বাবা কে, সবুজ কে প্রভৃতি।
৩- একাধিক টাইপো চোখে পড়লো। দীর্ঘঃশ্বাস (যদিও বর্তমান বানান বিধিতে বাক্যের মধ্যে বিসর্গ না দিলেও চলে ) বা দীর্ঘশ্বাস/ দ্বীর্ঘশ্বাস, ব্যবস্থা/ব্যাবস্থা, ঠাওর/ঠাওড়, মন্ত্রণালয়/মন্ত্রণালায়লের, খোঁজাখুঁজি/খোজাখুজি, ব্যতিব্যস্ত/ব্যতিব্যাস্ত, প্রমাণ স্বরূপ/প্রমাণস্বরূপ , পাহাড় ধ্বস/পাহাড়ধ্বস ইত্যাদি।

১১,
মৃত আত্মার কথন- আহা রুবন

জীবনের কোন সময় যৌবনের তাড়নায় কিংবা সঙ্গ দোষে আমরা এমন অনেক ভুল করি যা পরবর্তীকালে বিবেকের দংশনে আমাদেরকে তাড়িত করে। আলোচ্য গল্পে গল্পকার সুন্দরভাবে বিষয়টি তুলে ধরেছেন।

এটাও উত্তম পুরুষে রচিত গল্প । প্রথম পক্ষের স্ত্রী মৃত্যুকালীন সময়ে একমাত্র পুত্র ননী ও বাপের বাড়ির সম্পত্তি বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত কিছু অর্থ রেখে গেছিলেন। স্ত্রী বিয়োগের পর তিনি জবা নাম্নী প্রতিবেশী একটি মেয়েকে বিয়ে করেন।
নতুন বিবাহিত স্ত্রীর প্রেমে যখন উনি হাবুডুবু খাচ্ছেন, তখন ননী বড় হতে থাকে চূড়ান্ত অযত্নে বা অবহেলার মধ্য দিয়ে । একদিন প্রবল জ্বরে আক্রান্ত ননী মাঝ রাতে জল খাব বলে ডাকাডাকি করতে থাকলে, সৎ মা গিয়ে তার গলা টিপে মেরে পথের কাঁটা বিদায় দেয় । পরে স্বামী -স্ত্রী মিলে নাটুকে কান্না করে গ্রামবাসীদের বোঝাতে থাকেন যে প্রবল জ্বরে ননীর মৃত্যু ঘটেছে। এমন আকস্মিক মৃত্যুতে তারা প্রচন্ড শোকাহত। প্রিয় সন্তানের মৃত্যুতে তাই বাড়ির উঠোনেই ননীকে কবরস্থ করেন। কবরের উপর ছড়িয়ে দেন বকুল গাছের দানা। একদিন সেই গাছ বড় হয়ে তিনটি ফল দেয়। যার একটির খোসা ছাড়াতেই বেরিয়ে আসে ননীর মুখ, চোখ, নাক। ঘটনার আকস্মিকতায় জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন জবা। যিনি ইতিমধ্যে তিনটি সন্তানের জন্ম দিলেও একটিও বাঁচেনি। ডাক্তার জবার মাথার চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দেন । এদিকে বক্তাও প্রচণ্ড অনুশোচনায় দগ্ধ হতে থাকেন। পড়শীরা অবশ্য তাদেরকে পাবনা মেন্টাল হসপিটালে পাঠানোর কথা বলে হাসাহাসি করতে থাকে।

একজন পাঠক হিসাবে প্রতিক্রিয়া ;-আজন্ম কাল ধরে চলে আসা সাংসারিক অবক্ষয়ের এক নিদারুন চিত্র গল্পকার অত্যন্ত সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। তবে গল্পে কয়েকটি স্থানে কিছু শব্দ ও বাক্য দুর্বোধ্য লাগলো।
১-আমার পিঠ হাতলে মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করল তারা। এখানে হাতলে মানেটি স্পষ্ট হলো না।
২-ওর শরীরের উত্তাপ আমাকে বির্বত করল। বির্বত মানেটিও আমার কাছে দুর্বোধ্য।
৩-"কথাগুলো সাত বছর আগে সত্য ছিল । অবশ্য ওর কাছে সব সাত বৎসর পূর্বের মতোই অপরিবর্তিত ছিল বলে আমার ধারণা। এছাড়া আর কিছু করারও তেমন ছিল না ওর।" - এখানে একটি ধারণা পেলাম যে ওনাদের সম্পর্ক ও বিয়ে মিলে সাত বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু কেন উনি মৃত্যুপথযাত্রী সে বিষয়টি স্পষ্ট করলেন না। পাশাপাশি একজন মৃত্যুপথযাত্রী স্ত্রীর উদ্দেশ্যে পতি দেবতার," এছাড়া আর কিছু করারও তেমন ছিল না ওর।"- গোছের মনোভাব ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে গল্পের বিন্যাসে বেশ ঘাটতি লাগলো।
৪-"কবরস্থানে নিলাম না কেননা নতুন স্ত্রীর প্রেমে বিভোর ছিলাম আমি।" এই বাক্যটিও ঠিকঠাক লাগলো না।
৫-কি করেছ তুমি!? বা জবা তুমি এটা কি করলে!?
দুটি চিহ্নের স্থান আলাদা। সেক্ষেত্রে বক্তার বিস্ময়ে হতবাক হয়ে, সংলাপের শেষে কোশ্চেন মার্ক রাখাটাই বিধেয় ছিল ।

১২,
ওরাল সাসপেনশন ৪২-মিরাশদার ১০

ব্যক্তিগতভাবে গল্পটি আমার ভালো লাগেনি। রিভিউ লেখার জন্য বার তিনেক ধৈর্য নিয়ে পড়লাম। গল্পটিতে লেখক যেটা বলতে চেয়েছেন তার পরিসমাপ্তি টানতে পারেননি বলে আমার স্থির বিশ্বাস। অত্যধিক মেদযুক্ত গল্পটিতে এত বেশি অপ্রাসঙ্গিক ভাবের আধিক্য ঘটেছে যে বোরিং বা ডিসগাস্টিং না বললেও পাঠক হিসেবে মনোসংযোগ ধরে রাখতে বারে বারে ব্যর্থ হয়েছি । নয় পাতার গল্পটি কোন অবস্থাতেই তিন বা সাড়েতিন পাতার বেশি হওয়া কাম্য ছিল না।



বিশেষ দ্রষ্টব্য- আগামী 2-3 দিনের মধ্যে মরিচিকার পরবর্তী পর্ব পোস্ট করার ইচ্ছা আছে।

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

হাবিব বলেছেন: আজকে আর দেড়ি করতে চাই না..........

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহা..... প্রথমেই স্যারকে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হলাম। আসলে গত রাত থেকে শুরু করেছিলাম আজকের রিভিউ এর টাইপিং। আজ সারাদিন কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটু সময় পেলেই টাইপ করে গেছি। সন্ধ্যেবেলা ফেরার একটু আগে পোস্ট করেছি। যে কারণে সবটাই প্রিভিউতে দেখতে পারিনি। সন্ধ্যা থেকেই প্রতি মন্তব্য না দিয়ে কারেকশন করতে বসলাম। কিছু প্রতিমন্তব্য দিয়ে আবার একবার চেক করব। আপনার আগের পোষ্টে আমার যাওয়া হয়নি এ কারণেই । তবে মনে ছিল যে সময় নিয়েই ঢুকবোই। তার আগে বিষয়টি উল্লেখ করায় আমি দুঃখিত , ক্ষমাপ্রার্থী। আমি ওই পোস্টে গিয়ে নিজের উপস্থিতি ও কমেন্ট দিয়ে আসছি।

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ভাইরে ভাই। পুরা সার্জারি কইরা ফালাইসেন। অসাম পোস্ট।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ব্লগিং জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে 80 তম মন্তব্য পেয়ে আমি অভিভূত আনন্দিত। কাজেই সু স্বাগতম আপনাকে। তবে পুরা সার্জারি করে ফেলেছি বলাতে আতঙ্কিত হলাম। কারণ এসব ক্ষেত্রে লেখক/ লেখিকারা এসে আমাকে চাবুক পেটা না করেন। আমি এখন রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে আছি।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ফাহমিদা বারী আপুকে জানি তিনি গল্পের জাদুকর উনার গল্প ভাল হবেনা সেটা হতেই পারে না। সুন্দর পাঠ প্রতিক্রিয়া।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। সহমত আপনার সঙ্গে যে আপু সত্যিই গল্পের জাদুকর। পাঠ প্রতিক্রিয়া ভালো লাগাতে আবারো ধন্যবাদ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পাঠক হিসেবে সুন্দর বিশ্লেষণ, গল্পের প্লট আরো সুন্দর। লেখক (ফাহমিদা বারী) এবং আপনাকে ধন্যবাদ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহাদাৎ ভাই,

বহুদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে আনন্দ পেলাম। বলা যেতে পারে সামুর ক্রান্তিকালে আজই প্রথম দেখলাম। আপনার মত অনেকেরই এখনো পর্যন্ত ব্লগে না পেয়ে মন থেকে মিস করছি। আশা করব ওনারাও খুব শীঘ্রই ব্লাদে ফিরে আসবেন। পাঠক প্রতিক্রিয়া ভালো লাগাতে খুশি হলাম ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। আর ফাহমিদা আপুর গল্প সত্যিই খুবই সুন্দর, দারুন প্লট।
আপনার ধন্যবাদ জ্ঞাপনে খুশি হলাম।

নিরন্তর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

হাবিব বলেছেন:





নির্ভেজাল প্রতিক্রিয়া দারুন হয়েছে....... গল্পের পুরুষের মুখে গল্পের সমালোচনা বেশ উপভোগ করলাম।

পোস্টে বেশ কিছু টাইপো আছে, একবার পড়লেই ধরতে পারবেন।

প্রিয় গল্পকার ও তার পরিবার ভালো থাকুক, এই দোয়া করি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিব ভাই,

রিভিউ ভালো মনে হওয়াতে ও কিছুটা উপভোগ করেছেন জেনে আনন্দ পেলাম। একটু কষ্ট হয় ঠিকই কিন্তু আপনাদের এমন নির্ভেজাল অভিব্যক্তিই যে আমাদের আগামী দিনের পাথেয় বা পোস্ট দেওয়ার সার্থকতা।
টাইপোর ব্যাপারে আপনার প্রথম কমেন্টের প্রতিমন্তব্যে বিষয়টি উল্লেখ করেছি। তবে আরো কিছু প্রতিমন্তব্য করে আবার একটু চেক করব ।
পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা আপনার গোটা পরিবারবর্গকে।

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

হাবিব বলেছেন: পোস্ট টাঙাইয়াই কই পলাইছেন?????

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা হা..... পালাই নাই, আসামী হাজির ।
যা শাস্তি দেওয়ার দিন জাহাঁপনা। বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ।


অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মরীচিকা আমি এখনও সব পর্ব পড়িনি।আপনি শেষ করেন আমি অপেক্ষায় রইলাম।
পড়বো ইনশা আল্লাহ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুরভাই,

আমরা প্রত্যেকেই কম-বেশি কর্মে ব্যস্ত । সব পোস্ট সবারই সব সময় পড়ে ওঠা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। যেমন হয়ে ওঠেনি আপনার পক্ষে মরীচিকা পড়াও । যদি সময় পান তাহলে মরীচিকার না পড়া পর্ব গুলি পড়ার অনুরোধ করবো। তবে শেষ হতে এখনও বেশ বাকি আছে। ইতিমধ্যে হাতে পাওয়া নতুন নতুন বই গুলো পড়ার লোভ সামলাতে পারলাম না। আর যেগুলো পড়েই সদ্য রিভিউ গুলো দেওয়া আরকি।

রিভিউ সম্পর্কে আপনি অবশ্য কিছু লিখলেন না। যদি সময় পান তাহলে রিভিউটিও পড়ার অনুরোধ করবো।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় মাহমুদুরভাইকে।

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: বহ্নিশিখা গল্পটাই বোধ হয় অপেক্ষাকৃত বেশি ভালো।

সুন্দর রিভিউ। সুন্দর প্রতিক্রিয়া। একই সাথে প্রশংসা ও সমালোচনা করার মতো সাহস এখনকার যুগে খুব কম মানুষই আছে। আপনি সেই খুব কম মানুষদের একজন। সুন্দর অংশটির প্রশংসা করলেন। আবার ভুলগুলোও ধরিয়ে দিলেন। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগে।

মরীচিকা দুই তিন দিনের মধ্যে আসবে জেনে খুব ভালো লাগলো। অপেক্ষায় আছি। শুভকামনা।

এই মাসটা শেষ হলে মরীচিকার সবগুলো পর্ব একত্রিত করে পড়ার ইচ্ছা আছে। কেননা দুই একটা জায়গায় আটকে যায়।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হোসাইনভাই,

হ্যাঁ! আপনার সঙ্গে আমিও সহমত পোষণ করছি যে বহ্নিশিখা গল্পটিই বেশি ভাল লেগেছে। রিভিউ সুন্দর মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম। আমি গত সপ্তাহে হুমায়ূন আহমেদের দুটি উপন্যাস পড়লাম। প্রথমে পড়েছি শঙ্খনীল কারাগার। আর পরে আপনার সৌজন্যে পিডিএফ থেকে পড়লাম অমানুষ। যদিও ছন্দকে না বই মেলা থেকে হুমায়ূন আহমেদের প্রথম সংকলনে প্রথম অনুবাদকৃত উপন্যাস হিসেবে অমানুষ আছে। কিন্তু কাজের জায়গায় পিডিএফ পাওয়া সম্ভব হলেও অত মোটা ফিল্ম নিয়ে তো ঘুরে বেড়ানো সম্ভব নয়। যে কারণে আপনাকে আবার থ্যাঙ্কস জানাচ্ছি। অসম্ভব ভালো লাগা একটি উপন্যাস অমানুষ। বাড়িতে এসে সংকলনেও চোখ বুলাচ্ছিলাম। এগুলি পড়লেই বোঝা যায় আমরা যা লিখি তার সঙ্গে ওনাদের সম্পর্ক আসমান জমিন ফারাক ।

তবুও অস্বীকার করবো না যে হাতুড়ে লেখক হিসাবে মরীচিকা লিখে আপনাদের যে ভালোবাসা পেয়েছি তা ভোলার নয়। আর এই টানেই কলম হাতে নিয়ে লিখতে বসি সময় সুযোগে। আগামী 2-3 দিনের মধ্যে মরিচিকার পরবর্তী পোস্টটি প্রকাশ করার নিয়ত আছে। আপনাদের পাশে পাওয়া আমার একান্ত কাম্য ।
মরীচিকার যে জায়গাগুলো আটকে আছে যদি কিছু জিজ্ঞাসার থাকে কাইন্ডলি জিজ্ঞাসা করবেন। আপনার আটকানো ছড়ানোতে যে আমার পরম প্রাপ্তি । হা হা হা হা হা....

সবশেষে বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালবাসা প্রিয় হোসাইনভাইকে।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬

আরোগ্য বলেছেন: বেশ কষ্টসাধ্য কাজ রিভিউ লেখা যা তুমি দক্ষতার সাথে তুলে ধরেছ। এজন্য তোমাকে সাধুবাদ জানাই।

মরীচিকার অপেক্ষায় রইলাম ভাইটি।
শুভ কামনা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,

দক্ষতার সঙ্গে করেছি বলে তোমার সঙ্গে সহমত নই, তবে বালিকার প্রথম প্রেমের মতো যে একটু লেখা শিখছি ও তার এই সামান্য চেষ্টা করেছি এই আর কি। হা হা হা.... এই রে! খেয়েছে, তুমি আবার সাধুবাদ দিচ্ছ? দেখো ওসব সাধুবাদ কতটা আমাকে সাহস দেবে জানিনা তবে যদি কেউ রে রে করে এগিয়ে এসে পিঠের চামড়া খুলে ফেলে কিনা সেই আশঙ্কায় গুটিয়ে আছি।

আর মরীচিকার পরবর্তী পোস্ট আগামী দুই দিনের মধ্যে দেব বলে নিয়ত করেছি। তোমাদের এমন ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ।
পোষ্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম ; ধন্যবাদ জানবে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা স্নেহের আরোগ্যকে।

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি বই লিখলে আপনাকে বই পাঠাবোই ইনশাআল্লাহ!!
:) ভালো কাজ

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা হা......... এ তুমি কি কথা শোনালে!!!!! আমার যে এখনই বই পেতে ইচ্ছে করছে । বেশি দেরি করতে পারব না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বই পাঠাবে, আমি অপেক্ষায় রইলাম। হা হা হা হা হা....

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে।

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই নির্মোহ বিশ্লেষন।

পাঠকের আনুবীক্ষনিক চোখে গল্পের পোষ্ট মর্টেম দেখেতো যাও কিছু লেখার ইচ্ছা সুপ্ত ছিল উবেই গেল ;)
বাপরে! দাদার মাইক্রোস্কোপের নীচে পড়লে আর রক্ষে নেই!

তবে হ্যা। এমন রিভিউই পারে লেখকের মানোন্নয়ন ঘটাতে। যদি লেখক পজিটিভলি নিতে পারেন।
আর পিঠ থাপড়ানো রিভিউ বরং ক্ষতিই করে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। আর মরিচিকার অগ্রিম সুসংবাদে উৎফুল্ল :)

+++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,

আপনার অসাধারণ সুন্দর মন্তব্যে চমৎকৃত হলাম।

" বরাবরের মতই নির্মোহ বিশ্লেষন।"

" পাঠকের আণুবীক্ষণিক চোখে গল্পের পোস্টমর্টেম দেখে তো যাও কিছু লেখার ইচ্ছা সুপ্ত ছিল উড়ে গেল।"
আপনারা যদি এভাবে দেখেন তাহলে আপনাদের কথায় পোস্টমর্টেম ছেড়ে দেবো। এমনিতে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে আমি এখন বেশ আতঙ্কের মধ্যে আছি। হুট করে কেউ না কেউ এসে ট্রস ট্রস না কষিয়ে দেয়। কাজেই আমি শুধু মরীচিকা নিয়ে পড়ে থাকব। হা হা হা হা হা ....

আপনার ধন্যবাদ অন্তর থেকে গ্রহন করলাম। মরীচিকার অপেক্ষায় আছেন জেনে উৎফুল্ল হলাম। পোষ্টটিতে লাইক করাতে ও ট্রিপল প্লাসে দারুন প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

করুণাধারা বলেছেন: ফাহমিদা বারীর গল্পটা ব্লগে পড়েছিলাম, তাই আপনার বিশ্লেষণ পড়ে নতুনভাবে গল্পটা বুঝলাম। বাকি তিনটা গল্প পড়িনি আগে, আপনার রিভিউ চমৎকার হয়েছে।

মরীচিকার পরের পর্ব অনেকদিন ধরে ঝুলিয়ে রেখে দিয়েছেন :(

শুভকামনা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,

ফাহমিদাআপুর গল্পটি আপনি ব্লগে পড়েছেন। আমি অবশ্য ব্লগে গল্পটি পড়ে নি। তবে ব্লগের সঙ্গে ঋদ্ধ- থ্রির মৌলিক কোন পার্থক্য আছে কিনা সেটি একটি বিষয়। বাকি তিনটি গল্প পড়েন নি, যদি সময় পান তাহলে একবার দেখে নিতে পারেন। রিভিউ ভালো হওয়াতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
আর মরীচিকা সম্পর্কে আপু আর লজ্জা দিবেন না। শুধুমাত্র আপনার জন্যই ফুটনোটে বিষয়টি উল্লেখ করেছি। আমি জানি এটা অনেকেরই মনের কথা। কিন্তু বিষয়টি আপনাকে উদ্দেশ্য করে সবাইকে জানানোর জন্য ফুটনোটে উল্লেখ করা।

পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম।‌ আপনার জন্যও রইল শ্রদ্ধা ও শুভকামনা।



১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাথে আছি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লিটনভাই,

জানিনা আপনি পাশে থাকা বলতে কি বোঝাতে চেয়েছেন। আগামী দু একটি পর্বের মধ্যে আপনার রম্য পোস্টটিও আলোচনায় চলে আসবে। আমি তো ডর পাচ্ছি আপনি না আগাম চালিয়ে দেন । হা হা হা হা.....


বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৪

বলেছেন: এককথায় বলতে গেলে শ্বাসরুদ্ধকর রিভিউ।

ওরাল সাসপেনশন হোক আর ইনজেকটিভ হোক কোনকিছু বাদ পড়েনি।

আপনাকে কেউ রিভিউ লিখতে দিলে খবর আছে বৈকি।

অনেক শিক্ষামূলক রিভিউ প্রিয় দাদা।

ভালো থাকুন।

আমি কিন্তু দুবার পড়লাম।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফভাই,

আপনার চমৎকার মন্তব্যে পুলকিত হলাম। সামনাসামনি প্রশস্তি শুনতে খুবই অস্বস্তি লাগে কিন্তু উল্লেখ না করে পারছি না,
"ওরাল সাসপেনশন হোক আর ইঞ্জেক্টিভ হোক কোন কিছুই বাদ পড়েনি।" ভীষণ ভালো লেগেছে কথাটি। কথাতেই স্বর্গ!!!
ধন্যবাদ আপনাকে। ‌

" আপনাকে কেউ রিভিউ লিখতে দিলে খবর আছে
বৈকি।" হা হা হা হা হা....

রিভিউটি শিক্ষামূলক লাগাতে আবার আনন্দ পেলাম। পোষ্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।‌

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা লেখা খুব সুন্দর হয়েছে। সাজানো গোছানো।
নিখুঁত চোখে চমৎকার বিশ্লেষন করেছেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোটভাই,

ভাইয়ের চোখের লেখা সাজানো গোছানো ও সুন্দর মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম। সঙ্গে আবার নিখুঁত চোখে বিশ্লেষণ করার মতো আন্তরিক মন্তব্যে চমৎকৃত হলাম । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইকে।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০১

ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই বছর কোন বই কেনা হয় নি।
রিভিউ মোটামুটি ভাল লেগেছে

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই,

অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। ব্যস্ততার কারণে বা যে কারণেই হোক বই কিনতে পারেননি, অসুবিধা নেই এখনো বই কালেকশনের সুযোগ আছে। রিভিউটি মোটামুটি মনে হওয়াতে খুশি হলাম। এমন আন্তরিক মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভিডিও বললেন কেন????
দেশে থাকলে হয়তো কিনতাম কিন্তু যেহেতু দেশ থেকে চলে আসতে বাধ্য হয়েছি কিছু অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির জন্য তাই বই কেনা সম্ভব না। হয়তো যদি কোনও দিন প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরতে পারি তাহলে ব্ লগারদের বই প্রথমেই সংগ্রহ করবো। ভাল থাকবেন

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই। আসলে কালকে রাতে স্থির করেছিলাম সমস্ত কমেন্টের প্রতি মন্তব্য করে ঘুমাতে যাব। শেষের দিকে অবশ্য একটু ঘুম ঘুম ভাব চলে এসেছিলো। অত্যন্ত দুঃখিত অ্যাড্রেসিং এ প্রিয় লিখতে গিয়ে অমন টাইপো হওয়ার জন্য। আমি লজ্জিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী । মন্তব্য থেকে বুঝতে পারছি বাস্তবে আপনার পক্ষে বই কালেকশনের কোনো সম্ভাবনা নেই। আর যদি কোনদিন মাতৃভূমিতে ফেরার কথা বলছেন কেন? হুমায়ূন আহমেদের 'অমানুষ' এ জামশেদ দেশে ফিরতে চাই নি বা ফেরেও নি। কোনদিন। আপনার তো আর জামশেদের মত দেশে না ফেরার কোন বাসনা নেই। কাজের সময় সুযোগ মতো দেশে ফিরবেন- এটাই কাম্য।

আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যেও রইল বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

১৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

আহা রুবন বলেছেন: ১।'আমার পিঠ হাতলে, মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করল তারা। এখানে হাতলে মানেটি স্পষ্ট হল না।' শব্দটি ছিল হাতাল ব্লগে হাতাল-ই আছে।

২।'ওর শরীরের উত্তাপ আমাকে বির্বত করল। বির্বত শব্দটিও আমার কাছে দুর্বোধ্য লাগল।' শব্দটি বিব্রত। ঠিক বানানগুলোই ছাপাখানায় বদলে গেল, আর ভুল-ভাল বানানে না-জানি কী হয় |-)

লেখকের বিশ্লেষণ চমৎকার! সব গল্প পড়ার সুযোগ হয়নি। ফারমিদা বারীর গল্প আগেই পড়া ছিল। আপনার রিভিউ মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। ফাহমিদা বারী আমার প্রিয় লেখকদের(তরুণ) একজন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রুবনভাই,

যাদের পোস্টকে কেন্দ্র করে রিভিউটি লিখিত, কমেন্ট বক্সে সরাসরি তাদের দেখলে অদ্ভুত ভালো লাগা কাজ করে। আমারও ঠিক মনে হয়েছিল হয়তো ওই জায়গা গুলি টাইপো হতে পারে। যাইহোক বিষয়টি আপনি পরিষ্কার করাতে মনের ভ্রান্তি দূর হলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
বিশ্লেষণ ভালো লাগাতে খুশি হলাম। আগামীতে আপনার এরকম আরো অনেক গল্প দেখতে চাই। ইতিমধ্যে শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী সাহেবের মন্তব্যে সেই বিষয়টি উঠে এসেছে।
ফাহমিদা বারি আপুর আগে কোন গল্প ব্লগে পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়নি। আলোচ্য সংকলনে গল্পটি পড়ে আমি ওনার লেখার ফ্যান হয়ে গেছি। এমন সুন্দর একটি গল্প উপহার দেওয়ার জন্য অপুকে ধন্যবাদ।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আহা রুবন ও ফাহমিদা বারীর লেখা পড়া যায়।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। সহমত আপনার সঙ্গে যে উনাদের দুজনেরই লেখা বেশ ভালো।

শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পদাতিক দা একটা ব্যক্তিগত অনুরোধ
বিশেষ প্রয়োজনেই আপনাকে খুঁজছি.. আপনার পক্ষ থেকে হ্যা হলে
মেইল করুন প্লিজ
[email protected]

অপেক্ষায় রইলাম :)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,

আমি ইতিমধ্যে আপনাকে মেইল করেছি। আপনি যদি মেইলটি পেয়ে থাকেন বিষয়টি প্লিজ জানান। আমি অপেক্ষায় রইলাম।

জরুরী যোগাযোগের জন্য পূর্ববর্তী দুজন মন্তব্যদাতার নিকট থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার পর্যবেক্ষণ ভাল।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।

পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ ভাবে আপনার লেখা উঠে আসছে ঋদ্ধতায় সমৃদ্ধ ঋদ্ধ !

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে চমৎকৃত হলাম। আপনাদের সমৃদ্ধ কমেন্টগুলি নিঃসন্দেহে পোস্টের মনোন্নতি ঘটিয়েছে। কোন ধন্যবাদই এজন্য যথেষ্ট নয়।
পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল।

২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা যোগাযোগের জন্য।

কিন্তু কোন কারণে মেইলটা পৌঁছে নি। ইটস ওকে! ব্যাপার না টাইপ ;)
থ্যাংকস আবারো :)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা হা.... কবি ভাই আপনাকে পেয়ে আমিও আনন্দিত অভিভূত। মেইলের তাৎক্ষণিক ভাবে একটু সমস্যা হচ্ছে। কয়েকদিন আগে ব্লগের দুজন বন্ধুকে মেইল করে দুদিন পর পৌঁছেছিল। আজকেও হয়তো আপনি দুদিন পরেই এটি পেতে পারেন ।
সুন্দর সুন্দর ইমোতে ভালো লাগা। ধন্যবাদ জানবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা সতত।

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৪

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপনি অমানুষ পড়েছেন জেনে অনেক খুশি হয়েছিলাম। আর মনে হয়েছে রিভিউ স্বার্থক। অন্তত একজন সচেতন পাঠক আমার রিভিউ পড়ে বই পড়েছেন জেনেই আনন্দিত হই।

শঙ্খনীল কারাগার বইটা পড়ে অনেক কেঁদেছিলাম। যে কয়টা বই পড়ে মাত্রারিক্ত কেঁদেছি তার মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ 'শঙ্খনীল কারাগার' আর 'নন্দিত নরকে' অন্যতম।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হোসাইনভাই,

আপনার আবার কমেন্টে আসাতে ভীষণ আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ আপনার লিঙ্ক অনুযায়ী কর্মক্ষেত্র বেশি অমানুষ পড়েছি । যদিও আমার কাছে ওনার প্রথম সংকলন আছে। কিন্তু অত মোটা বই নিয়ে তো ঘোরা সম্ভব নয়। তবে বাড়িতে এসে আরো একবার উপন্যাসটির জায়গা বিশেষ পাতা উল্টিয়ে দেখছিলাম। জামশেদ চরিত্রটি অসাধারণ লেগেছে। অসাধারণ লেগেছে অ্যানির সঙ্গে জামশেদের মিথস্ক্রিয়াটিও। প্রথমেই যেন মনে হয়েছিল এতরা চরিত্রটিকে লক্ষ্য করে যেন গল্পের নামকরণ অমানুষ হয়েছে। গল্পে এতরা একেবারে সার্থক ভিলেন। কিছুটা ভাগ্য দোষে দুষ্ট এবং চারিত্রিক দুর্বলতা কারণে ভিকি চরিত্রের অসহায়ত্ব বেশ লাগলো। তবে বিদেশি সাহিত্যে সর্বদায় মেয়েদেরকে স্থুল বুদ্ধিসম্পন্ন হিসেবে তুলে ধরার প্রবণতা সেক্সপিয়ারের মত গুণীজনদের রচনাগুলিতে পাওয়া যায় তারই সার্থক প্রতিফলন ঘটেছে উপন্যাসে রুনের মধ্যে।
আর্ট শঙ্খনীল কারাগারে রাবেয়া চরিত্রটি অসাধারণ লাগলো। গল্পের এক্কেবারে শেষে আবিদ হোসেনের টুইস্টটিও মন ছুয়ে গেল ।

'নন্দিত নরকটি' খুব শিগগিরই ধরার ইচ্ছা আছে।

অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন ।


২৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৬

সুমন কর বলেছেন: দারুণ দারুণ......এভাবেই সমালোচনা চাই। যাতে পাঠক-লেখকের মধ্যে কিছু সম্পর্ক গড়ে উঠে। আরো ভালো হতো, যদি লেখক'রা এসে কিছু বলে যেত। চলুক......

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে খুশি হলাম । ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। সমালোচনা ভালো হওয়াতে আনন্দ পেলাম। অত্যন্ত সুন্দর একটি কথা বলেছেন, শুধু আমি বলে কথা নয়; যে কারোরই রিভিউ এর মাধ্যমে পাঠক ও লেখকের সরাসরি একটি আত্তীকরণের সুযোগ থাকে। এক্ষেত্রে লেখকদের সংশ্লিষ্ট পোস্টে আসাটা ভীষণ ভাবে কাম্যের ।

পোষ্টটিতে লাইক দেওয়াতে প্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: গল্প গুলো আমার পড়া হয়নি। তবে আপনার রিভিউ পড়ে গল্পের অবয়বের কিছুটা ধারণা পেলাম।
সুন্দর সমালোচনা করেছেন।

আপনার লেখার ধার আছে এবং আপনার কাঁচিও (সমালোচনা) বেশ ধারালো।

সাথে আছি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় শামছুলভাই,

আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম । গল্পগুলো পড়েননি, সামান্য ধারণা পেয়েছেন ; অনুরোধ করবো বইটি যদি কাছে থাকে তাহলে গল্পগুলো পড়তে। যথেষ্ট মজা যে পাবেন তা আগাম জানিয়ে রাখলাম।
আমার লেখা সম্পর্কে আপনার সুন্দর কমপ্লিমেন্টের জন্য মুগ্ধ হলাম। তবে এগুলো সবই হাতুড়ে চিকিৎসার আরকি। কৌলিন্য পেতে এখনো যে হাজার যোজনা অতিক্রম করতে হবে সে কথা বলা বাহুল্য।

বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

২৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঋদ্ধ নিয়ে লেখা তিনটি পর্বই পড়লাম। এত যত্ন নিয়ে রিভিউ লিখেছেন, যা কৃতজ্ঞতায় আবদ্ধ করলো। লেখা নির্বাচনের দায়িত্ব আমার ছিলো, কিছু সম্পাদনাও করেছি। তবে প্রুফ রিডিং করা হয়েছে প্রকাশনা থেকে। তারপরেও আমার আরেকটু বাড়তি দায়িত্ব নেয়া উচিত ছিলো অবশ্যই।
শুভেচ্ছা রইলো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার,

অবশেষে আপনার দর্শন পেয়ে পোষ্টের যেন পরিপূর্ণতা প্রাপ্তি ঘটলো। আপনি সময় নিয়ে যে রিভিউয়ের তিনটি পর্বই পড়েছেন এবং সুন্দর মতামত ব্যক্ত করেছেন এতে অনেক অনেক প্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। আশা করব সামান্য ত্রুটি- বিচ্যুতি কাটিয়ে উঠে আগামী পর্বে ঋদ্ধ আরো বেশি সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে‌ এবং পাঠককুল উপহার পাবে এক পরিপূর্ণ সংকলন।

আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। আপনার জন্যেও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

নীলপরি বলেছেন: খুবই সুন্দর রিভিউ । ++

শুভকামনা

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। পোস্টটি সুন্দর লাগাতে, ডাবল প্লাসে এবং লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২৯| ০৯ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ফাহমিদা বারী চমৎকার গল্প লিখেন। আশাকরি, তিনিও কোন এক সময়ে আপনার এ পোস্টে এসে আহা রুবন এর মত আপনার পর্যবেক্ষণগুলোর জবাব দিয়ে যাবেন। তবে আপনার রিভিউ পড়ে উনি খুশীও হবেন, এটা অনুমান করা যায়।
রিভিউ ভাল হয়েছে। + +

১০ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেসপেক্টটেড স্যার,
কোনো কারণে আপনার কমেন্টটা চোখের আড়ালে চলে যাওয়াতে বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত।‌‌‌‌‌‌‌‌‌
না স্যার @ফাহমিদা বারী এখনও পর্যন্ত কমেন্ট করেন নি। তবে পোস্টটি হয়তো দেখতেও পারেন। আমি ওনার বেশ কয়েকটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে উনি আসেননি।
মোটের উপর রিভিউ ভালো লেগেছে জেনে পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.