নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
১৩:- গামা লেভেল -কাছের মানুষ
কল্পবিজ্ঞানের উপর রচিত গল্পটি পড়ে বেশ মজা পেয়েছি। গল্পকার স্বপ্নে একটি মানবীয় চরিত্র ইসাই যাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে মিল্কওয়ে ছায়াপথ থেকে অনেক দূরে গামা লেভেলে তার সঙ্গে তরুণী অবয়বের এক এলিয়েনের সাক্ষাৎকারকে অত্যন্ত চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। গল্পে আমরা কয়েকটি বিজ্ঞানের পাঠ পেলাম। প্রথমত-এলিয়েন রুপি তরুণী কিভাবে অণু-পরমাণু বা ফান্ডামেন্টাল পার্টিক্যেলকে পরিবর্তন করে নিজেকে মানুষের আকৃতিকে পরিণত করলেন তার সুন্দর বিশ্লেষণ। দ্বিতীয়ত-মানুষের ডিএনএ কোন তথ্যই ফেলে দেয় না। কিন্তু এলিয়েনদের আবেগীয় গুণাবলী মুছে যায়, যেটা ওরা ফেরত পেতে ইচ্ছুক। আর এজন্যই ইসাই এর উপরে গবেষণার উদ্দেশ্যে ওকে মিল্কিপথে গামা লেভেলে নিয়ে যাওয়া। তৃতীয়ত-গামা লেভেলে এলিয়েনদের আমাদের মত মুখ দিয়ে কথা বলতে হয় না। ওরা যেটা চিন্তা করে তার কম্পনে আর একজন গামা লেভেলে সেটা ধরতে পারেন। সেজন্য ইসাই এর ভাবনাগুলি এলিয়েনরা সহজেই বুঝতে পারছেন - তার সুন্দর বিশ্লেষণ।
ইসাই এর সঙ্গে কথোপকথনে সুন্দরী এলিয়েন অত্যন্ত খুশি যে কারণে ওকে পৃথিবীতে ফেরত পাঠানোর সময় মানুষের আবেগীয় গুণাবলীর সঙ্গে উপহারস্বরূপ পৃথিবীতে মানুষের তিনটি প্রাথমিক নিডস অর্থাৎ অন্ন বস্ত্র বাসস্থান দিয়ে সাহায্য করার অঙ্গীকার করেন । যার ফলে সে সুপার পাওয়ার কাম সুপার রেসপনসিবিলিটির অধিকারী হয়।কিন্তু দুর্ভাগ্য! বাস্তবে সে যখন পৃথিবীতে আসে, লক্ষ্য করে তার কোন অনুভূতি অবশিষ্ট নেই। হাসি কান্নার মতো মানবিক গুণাবলি সব কিছু সে হারিয়ে ফেলেছে। সে হয়ে উঠেছে বর্তমান পৃথিবীতে বসবাস উপযোগী এক জন হৃদয়হীন মানুষ।
একজন পাঠক হিসাবে প্রতিক্রিয়া- গল্পে তরুণী এলিয়েন একবার বলছেন আমরা মানুষের মতো সহজাত প্রবৃত্তি যেমন- হাসি কান্নার মতো আবেগীয় গুণাবলী হারিয়ে ফেলেছি। আমরা যে কারণে গল্প পড়ি না বা লিখি না কিম্বা মুভিও দেখি না । কারণ আমরা জানি এগুলো সব মিথ্যে করে বানানো যা দেখে হাসি কান্নার কিছু নেই।আবার ঠিক পরের প্যারায় বলছেন আমাদের ডিএনএ থেকে আবেগীয় গুণাবলী মুছে গেছে। আমরা সেটা ফিরে পেতে চাই। যে উদ্দেশ্যে ইসাই এর উপর গবেষণার জন্য তাকে গামা লেভেলে নিয়ে যাওয়া। এখানে এলিয়েনের কথাতে স্ববিরোধিতা যেমন আছে একইসঙ্গে, একদম শেষে ইসাইকে বিদায় দেওয়ার সময় তরুণী এলিয়েনের ভাললাগা ও হাসি বিনিময়ের মধ্যে কিন্তু আবেগীয় গুণাবলীর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। যেটা তাদের আবেগীয় গুণাবলী না থাকা কথার সঙ্গে সংগতি বিহীন। কাজেই গোটা পোস্টে আবেগীয় গুণাবলী নিয়ে বিভ্রান্তি চোখে পড়লো। একইসঙ্গে এলিয়েনের মুখ দিয়ে ,আমরা গামা লেভেলে' কথাটি এত বেশিবার ব্যবহৃত হয়েছে যে বেশ বিরক্তিকর লাগলো।
বেশ কিছু টাইপো আছে- পানীয়/পাণিয়,"..... খুবই সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছো/.... খুবই সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছে।", জিভ বা জিহ্বা/জিব , ফুঁটিয়ে/ফুটিয়ে, অবয়বে/অবয়বয়ে, মৃদু/মৃধু, ফেরত/ফিরত, "তোমার জন্য একটি সুসংবাদ আছে ইসাই?"এই বাক্যে জিজ্ঞাসা চিহ্নটি কেন হবে বুঝলাম না।
১৪:-মৃণালিনী দেবীর রান্না করা কচু শাক খেয়ে রবিবাবু যে গানটি লিখেছিলেন- গিয়াস উদ্দিন লিটন
ঋদ্ধ তিন ব্লগার সংকলনের প্রথম থেকে ত্রয়োদশ গল্প পর্যন্ত অনেক পড়ালেখা করলাম। যুক্তিতর্ক সমালোচনাও কম হলো না। নাহ! এবার আর কোনো সমালোচনা নয়, স্রেফ বিনোদন; নিপাট রসিকতা। লিটন ভাই যেখানে স্বাস্থ্যই, থুরি রম্যই সেখানে। ছোটবেলা থেকে চলে আসা লাইফবয়ের অ্যাডটি এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। হা হা হা.... । কি নেই গল্পে! একদিকে যেমন কাউডাং সদৃশ্য ইন্ডিয়ান রেসিপি- কচু পাতার পাতুরি আপনার জিভে জল আনতে বাধ্য অন্যদিকে তেমনি সৃষ্টির আদিকাল থেকে চলে আসা ভারতীয় মেগা সিরিয়ালের ভুলভুলাইয়া আপনাকে এনে দেবেই দেবে অনাবিল আনন্দ। আর এর কৌশল জানতে- চট করে পড়ে ফেলুন গল্পটি। তবে গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা থাকতে পারে তার জন্য লিটন ভাই কোন অবস্থাতেই দায়ী নয়- এ কথা হলফ করে বলে রাখলাম। হা হা হা হা হা..
১৫:-উদাসীন সঙ্গম-শিখা রহমান
কথায় বলে স্বামীর পায়ের তলায় স্বর্গ। আর সে স্বর্গের লোভে উপমহাদেশের হাজার অদিতিরা আহসানদের বক্সিং প্রাক্টিসে যেমন বালির বস্তার ন্যায় ভূমিকা পালন করে, তেমনি গভীর রাতে একটা কালো হাতের আলিঙ্গনকেও উপেক্ষা করতে পারেনা। গল্পের শিরোনামেই তখন ভবিতব্য হয়ে দাঁড়ায়। পাশাপাশি চলতে থাকে নিত্যনতুন কালসিটের যুক্তি সংগত ব্যাখ্যা খোঁজার মিথ্যে প্রস্তুতি। তাই সে নিরন্তর ভেবে চলে পাড়া-পড়শী আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে অফিসের সহকর্মী সকলের কাছে একটা যুৎসই যুক্তি উপস্থাপনের। আর তা নাহলে যে মান থাকবে না। অদিতিদের এভাবে বেঁচে থাকাকে ঠিক বেঁচে থাকা বলে না। লেখক অত্যন্ত ব্যঙ্গাত্মক ভাবে দেখিয়েছেন যে অদিতিরা মরার কথা ভাবতে পারেনা, কারণ তারা যে কবেই মরে গেছে। ছোট্ট গল্পে লেখক অত্যন্ত সুন্দর একটা বার্তা দিয়েছেন সকলকে পড়ার অনুরোধ রইল।
১৬:-মিলির জন্য একটি সাদা গোলাপ- ইখতামিন
গল্পটিকে লেখক একটি প্রেমের উপাখ্যান হিসেবে উপস্থাপন করতে চেয়েছিলেন কিন্তু সঠিক ভাবে পরিসমাপ্তি ঘটাতে পারেননি । অন্তত পাঠক হিসেবে তো আমার সেটাই মনে হল। উত্তম পুরুষে রচিত গল্পে একটি টেলিফিল্মে শুটিং কালে বক্তার সঙ্গে পরিচয় হয় কো- আর্টিস্ট জেনিফার মিলির। পরবর্তীকালে যে সম্পর্ক আপনি থেকে তুই'তে পরিবর্তিত হয়েছিল। অর্থাৎ একে অপরে হয়ে উঠেছিলেন খুব বিশ্বস্ত বন্ধুও। যদিও মিলির মধ্যে বক্তা তার পুরোনো প্রেমিকা রুপাকে খুঁজে পান যিনি তখন ডাক্তার স্বামীর সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসী।
হঠাৎ একদিন মিলির পক্ষ থেকে জন্মদিনের আমন্ত্রণ আসে, যেখানে বক্তাকে থাকতেই হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন। সেদিন পৌঁছে দেখেন অদ্ভুতভাবে এক চাপা আশঙ্কায় সকলে আশঙ্কিত। খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন গুরুতর অসুস্থ হয়ে মিলি হসপিটালে ভর্তি। এবং সেখানেই তার জীবনাবসান ঘটে। পরে এক গুচ্ছ সাদা গোলাপ মিলির সমাধিতে রেখে আসেন। উল্লেখ্য যে গোলাপ ছিল রুপারও খুব পছন্দের ফুল।
একজন পাঠক হিসাবে প্রতিক্রিয়া-বেশ কিছু স্থানের সংলাপ বেশ এলোমেলো লাগলো। গল্পের শুরুতে যেখানে বলছেন বৃষ্টির সময় আমার কিছুই ভালো লাগেনা। খুবই বিষণ্ন লাগে এই সময়টায়। নিজেকে খুব অসহায়ত্ব মনে হয়। আবার পরের প্যারায় বলছেন, বৃষ্টিতে ভিজতে পারলে অনেক ভালো হতো। কাজেই বৃষ্টিতে বক্তার এলোমেলো মনের পরিচয় পেলাম।
অন্য একটি স্থানে বলছেন," আমি বিরক্ত হলাম। আমার খুব একা থাকতে ভালো লাগছিল এই মুহূর্তে।"
আমি শান্তভাবে বললাম,
-আমি মরলে আপনাকে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে। সংলাপটি একেবার অপ্রাসঙ্গিক লাগলো।
-সে আর কথা বাড়ালোনা। শুধু বলল-
-ওই- তাই তো' এবং আমাকে অবাক করে চলে গেল। এখানে তর্কের খাতিরে যদি ধরে নিই মেয়েটির আগমনের ও কথাতে উনি খুবই বিরক্ত, তাহলে তার চলে যাওয়াতে উনি অবাক হবেন কেন?পরক্ষণেই আবার বলছেন ওর প্রতি একধরনের মায়া জন্মে গেছে সেই প্রথম দিন থেকেই।
কাজেই একাধিক স্থানে পরস্পর বিরোধী সংলাপে বেশ বিরক্তিকর লেগেছে গল্পটি পঠন কালে ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহিনভাই,
বহুদিন পর প্রথম মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। যদিও ইতিমধ্যে আপনার পরের মন্তব্যটিও পেয়ে গেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনার বিচারিক ক্ষমতা যে অত্যান্ত সুক্ষ তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই।
ভালো লেগেছে ১৩,১৪,১৫,১৬।
শুভকামনা প্রিয় ভাইয়ের জন্য।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুরভাই,
আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। আজকে সব গল্পগুলি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আরো খুশি হলাম। অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা,
উদাসীন সঙ্গম-শিখা রহমানের "রঞ্জনের প্রেমিকারা "বইতে
পড়েছিলাম। ভালো লেগেছে। আর আপনি রিভিউ দিয়েছেন
চমৎকার। আপনার জন্য শুভকামনা ও শ্রদ্ধা রইলো।।
ভালো থাকবেন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মুক্তাআপু,
লাস্ট পোস্টটিতে আপনার সুন্দর মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য না দিতে পারার জন্য আমি দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। তবে একটু সময় নিয়ে নিশ্চয়ই দেবো । পাশাপাশি সাংসারিক ও পেশাগত কাজে এতই ব্যস্ত যে ব্লগে তেমন সময় দিতেও পারছি না। শিখাপুর 'রঞ্জনের প্রেমিকারা' বইটি আমার কাছে নেই, কাজেই ওই গল্পটি বাদে বাকি বই সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই। তবে উনি খুব ভালো লেখেন আলোচ্য গল্পটিও তার ব্যতিক্রম নয়।
রিভিউ ভালো লাগাতে ও পোস্টে প্রথম লাইক দেওয়াতে দারুন প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
আপনার শ্রদ্ধামিশ্রিত শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
এত ভুল ধরলে পরে লেখক খুঁজে পাবে না সংকলন দাদারা।
গিয়াসউদ্দিন ভাইয়ের ক্ষেত্রে কোন ভুল বের হলো না কেন?
গুরু বলে কি সাত খুন মাফ? সকল পাঠক সমাজের পক্ষ থেকে আমি তীব্র প্রতিবাদ করলুম।
একখানা + না দিলে এত সুন্দর রিভিউকে অপমান করা হবে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহিনভাই,
ভাই একটু কাছে আসেন। একটু কোলাকুলি করি আপনার সঙ্গে। আশা করি এবার এই অধমের অপরাধটি ক্ষমা করবেন। আর কখন এমন ভুল করবোনা ভাই। আমি পালাবো, প্লিজ! একটু রাস্তা করে দিননা। শুনছি ব্লগাররা সব রেগে গেছেন। আপনি এই দুর্দিনে আমার পাশে একটু থাকুন প্লিজ। হা হা হা.....
গিয়াসউদ্দিন ভাই রম্য লেখেন। কচু পাতার পাতুরি খেতে গিয়ে বাড়িতে গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন হতে হয়েছে। সঙ্গে ভারতীয় সিরিয়ালের বিরোধিতা করার ঘটনাটি নাইবা বললাম। সম্পূর্ণ মানবিক কারণে উনার পাশে দাঁড়াতেই সমালোচনা না করা। পাশাপাশি আগামীতে সংকলনের দায়িত্বে আছেন যে। আমি আপনি ওনাকে চটালে ব্লগিং ছেড়ে প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাতে হাবুডুবু খাবার আশঙ্কা আছে। কাজেই বুঝতেই পারছেন যে ওনাকে চটানো কোন অবস্থাতেই চলবে না। হা হা হা....
পোস্টে আপনার লাইক পেয়ে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
ল বলেছেন: দাদা,
আজকের রিভিউতে সম্পাদক সরকারি দলের পক্ষে কাজ করলেন!!! - হা হা
১৪, ও ১৫ এত নিখুঁত বিন্যাসের মাধ্যমে তুলে ধরাতে - পাঠকের প্রতিক্রিয়া জানা হলো না।
ভালো লাগলো আপনার সাহসী উচ্চারণ। ++++
শুভ কামনা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
তা যা বলেছেন। আজকের রিভিউতে সম্পাদক সরকারি দলের পক্ষে কাজ করলেন!!! হা হা হা......
১৪,১৫তে যে যথার্থ পাঠকের প্রতিক্রিয়াই তুলে ধরেছি। হা হা হা হা....
রিভিউ কর্মটিকে সাহসী বলে চিহ্নিত করে আমাকে যে আকাশে তুললেন, এরপর মই কেড়ে নেবেন না তো? অস্বীকার করবো না আপনারা যে আকাশে তুলছেন এতে উড়ে বেড়াতে বেশ ভালই লাগছে। হা হা হা হা হা..
বরাবরের মতই পোস্টে লাইক করাতে ও এত্গুলো প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুনিপুণভাবে লেখা চমৎকার রিভিউ পোস্ট। রিভিউ এর গঠনশৈলীও দারুণ।
গরমে ঠান্ডা বাতাসের ন্যায় ভালো লাগা.....
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আর্কিওপটেরিক্স ভাই,
অনেকদিন পর আমার কোন পোস্টে আপনাকে পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। রিভিউটি চমৎকার ও গঠনশৈলী সুন্দর মনে হওয়াতে পুলকিত হলাম; ধন্যবাদ জানবেন।
মন্তব্যের শেষ অংশটি বাঁধিয়ে রাখার মতোই," গরমে ঠান্ডা বাতাসের ন্যায় ভালো লাগা..." -মুগ্ধ হলাম।
পোস্টটিতে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫৪
আরোগ্য বলেছেন: কিছুদিন যাবৎ প্রচন্ড গরম। একটু আগেই একটা দাওয়াত থেকে আসলাম। খুব ক্লান্ত।
আগামীকাল সময় করে পড়ে মন্তব্য করবো ইনশাআল্লাহ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্ট আরোগ্য,
রাত 11 টা 54 তে একটা অনুষ্ঠান বাড়ি থেকে ফিরেছে; বুঝতেই পারছি তাহলে কতটা ব্যস্ত। গরমের সঙ্গে খাওয়া দাওয়ার বহরটাও বেশ ভালোই চলছে। তবে এত গরমে রিচ খাবার দাবার একটু এভয়েড করাই ভালো। আশা করি দিনের ব্যস্ততা থাকলেও রাতে যথারীতি ভাল ঘুম হয়েছে। সময় করে রিভিউ পড়ে মন্তব্য করবে, আমি তারি প্রতীক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা শুভ সকাল।
রিভিউ দারুন হয়েছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই,
রিভিউটি পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। সঙ্গে ভালো লাগাতে মুগ্ধতা; ধন্যবাদ ভাইকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪২
এ.এস বাশার বলেছেন: অলটাইম ইউ আর গ্রেট। সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না....
অসাধারন বুক রিভিউ সব খুটি নাটি বিষয় গুলো উঠে এসেছে.....
শুভকামনা রইলো....
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় বাশার ভাই,
প্রায় এক যুগ পর আপনাকে আমার পোস্টে পেলাম। যে কারণে আপনার আগমন আমার কাছে খুবই আনন্দের খুবই অনুপ্রেরণার। আগামীতেও এভাবে আপনাকে পাশে পেতে চাই। পোস্টটি দারুণ মনে হওয়াতে অনুপ্রাণিত হলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৬
নীলপরি বলেছেন: এবারেরটাও পড়তে খুব ভালো লাগলো ।এককথায় রিভিউ অসাধারণ ।
++
শুভকামনা
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পরিআপু,
আপনার সুন্দর মন্তব্যের মুগ্ধ হলাম। রিভিউটি অসাধারণ মনে হওয়াতে ও পোস্টটিতে like' করাতে অনুপ্রাণিত হলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা রইল।
১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গিন্নি প্রায়শঃ কি সব এক্সপেরিমেন্টাল প্রোডাক্ট বানায়। স্বাদ চেখে দেখতে হয় আমি আর আমার পোলা মাইয়াকে। পোলা মাইয়ার পছন্দ না হলে তারা খায়না। আমার অপছন্দ বলে যে একটা জিনিস আছে তা উনি মানবেন কেন?
একদিন উনি বায়না ধরলেন, ওভেন ছাড়া নাকি অসংখ্য জানা রেসিপিও উনি বাস্তবায়ন করতে পারছেন না। আমি প্রমাদ গুনলাম।
অবশেষে তিনি আমাকে দিয়ে একটা ওভেন কিনিয়ে ছাড়লেন। কেনার আগে শর্ত দিয়েছিলাম, 'আমাকে স্যাম্পল প্রোডাক্ট খেতে বাধ্য করা যাবে না'।
বর্তমানে ওভেন দিয়ে সমানে নানা এক্সপেরিমেন্ট চলছে। মাঝ খান দিয়ে আমার মাসে ৪০ টা ডিম, ৩ কেজি চিনি আর ২ কিলো দুধ বেশি কিনতে হয়।
তো এই ওভেন কিনতে গিয়ে আমার উপরের গল্পটি মাথায় আসে। যা ব্লগে প্রকাশের পর পাঠক সাদরে গ্রহণ করে। লিখাটি পছন্দ হওয়ায় সম্পাদক এটাকে ঋদ্ধতে প্রকাশ করে।
শাহিন ভাইকে বলছি, আমার প্রতি আন্তরিকতা বশে পদাতিক দা এই লিখার কোন ভুল ধরেন নি। ভুল ধরলে নির্ঘাত 'লোম বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যেত ।
পরিশেষে সুন্দর রিভিউ এর জন্য ধন্যবাদ নিন পদাতিক চৌধুরী।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লিটন ভাই,
আপনার আগমনে ধন্য হলাম। কিন্তু দিলেন তো রসায়নটি ফাঁস করে! হা হা হা হা। আশা করি শাহিন ভাইয়ের মত পাঠকমহল এবার বুঝে নেবে যে রম্য রম্যই তার কোন সাইড এফেক্ট হয় না বা হতে পারে না। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য মুগ্ধতা। তবে মন বড় কৌতুহল হচ্ছে। ১-চল্লিশটা ডিম কি একসাথে বাজার থেকে কিনে এনেছিলেন? একট্রেতে ত্রিশটি ডিম থাকলে ডেড়ট্রেতে পঁয়তাল্লিশটি ডিম হওয়ার কথা। তাহলে বাকি পাঁচটি ডিম কোথায় গেল? আমরা জানি দোকানদার পনেরটার কম ডিমে তো ট্রে দিবে না। এক্ষেত্রে মাসে মাসে যে বিরাট পরিমাণে ট্রে পেলেন,তা থেকে প্রাপ্ত টাকার হিসাব কিন্তু দিলেন না। ভাবিজি জানলে কিন্তু অডিটর লাগিয়ে হিসেবে নিয়েই ছাড়বে। আগে থেকে বলে রাখলাম।
চিনির হিসেবটি না হয় বুঝলাম কিন্তু দুধ কি গুঁড়ো দুধ? না তরল দুধ সেটা উল্লেখ করলেন না। দুকেজি গুঁড়া দুধ দিয়ে একশো জন ব্লগারের জন্য পায়েস রান্না করার কথা। সেক্ষেত্রে আমাদের একটা বিরাট ফিস্ট ঝুলে আছে। আপনি অনতিবিলম্বে তারিখটি জানাবেন। আমরা অপেক্ষায় রইলাম। হা হা হা...
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাহ্ সুন্দর উপস্থানশৈলীতে রিভিউটি এগিয়ে যাচ্ছে। যার কারণে বইটি পড়ার আগ্রহ বহুগুনে বেড়ে যাচ্ছে।
ভাল থাকবেন পদাতিক দাদা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই,
আপনার সুন্দর মন্তব্যের মুগ্ধ হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। বইটি যদি না পেয়ে থাকেন অনুরোধ করব যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বইটি সংগ্রহ করতে ও সুন্দর সুন্দর গল্প গুলো পড়ে রসাস্বাদন করতে।
আপনার শুভকামনার গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার রিভিউ গুরু। এতো সময় নিয়ে আপনি বইটি পড়ে প্রতিটি লেখা চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন দেখে খুব ভাল লাগলো। গুণী ব্লগারদের লেখাগুলো আমিও পড়েছি। ভাল লেগেছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা প্রিয় গুরুদেব,
অনেকদিন পরে কোন রানিং পোস্টে আপনার কমেন্ট পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে। বুঝতেই পারছি আপনার ব্যস্ততা কিছুটা হলেও কমেছে। আপনার ব্যস্ততার অবসান ঘটুক। আবার আগের মত স্বাভাবিক হোন কামনা করি।
রিভিউটি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। আর রিভিউ লিখতে গেলে একটু বেশি পড়াশোনা করতে হয়।তবে সেই পড়াশোনাটা যদি বিনোদন হয়। কিম্বা গুরুদেবের মত কিছু বিদগ্ধ ব্লগারের পোস্ট হয় তাহলে তো আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। হা হা হা হা....
আপনি আমার সঙ্গে সহমত নাও হতে পারেন, ব্লগারদের বইগুলো পড়ার মধ্যে যে আনন্দ পাওয়া যায় যেহেতু মানুষগুলো ইতিপূর্বে পরিচিত সেই আনন্দ কিন্তু কোন প্রথিতযশা লেখকদের লেখায় পাই না।
বৈশাখী শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় গুরুদেবকে।
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
হাবিব বলেছেন: কাজের চাপে ব্লগে নিয়মিত হতে পারছি না। আপনাদেরকে মিস করছি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভসন্ধ্যা প্রিয় হাবিবভাই,
চূড়ান্ত ব্যস্ততার মধ্যেও যে হাজিরা দিয়ে গেলেন এতেই ভীষণ খুশি হলাম। জীবনে কখনো কখনো এমন সময় আসে বৈকি। সব কাজ ঠিক-ঠাক চলুক, আপনার ব্যস্ততার অবসান ঘটুক- কামনা করি।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় হাবিব ভাইয়ের গোটা পরিবারবর্গকে।
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
আরোগ্য বলেছেন: আজকের রিভিউর সাথে আগের রিভিউগুলোতেও বেশ কিছু টাইপোর উল্লেখ আছে। আশা করি পরবর্তীতে প্রকাশক এডিটিংএর ব্যাপারটা যত্নসহকারে দেখবে।
শিখা আপুর লেখা সবসময়ই চমৎকার। শব্দের মাধ্যমে পরিস্থিতির দারুণ প্রকাশ শিখা আপুর একটা সুন্দর গুণ।
সর্বোপরি রিভিউ ভালো হয়েছে, এটা তো তুমিও জানো। হা হা হা।
মরীচিকার অপেক্ষায় রইলাম। আশা করি এবার প্রথম মন্তব্যকারী হবো।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট্ট আরোগ্য,
তোমার ফিরে আসায় আনন্দ পেলাম। হ্যাঁ! তোমার সঙ্গে সহমত পোষণ করছি এই যে কিছু কিছু পোষ্টে বেশ কিছু টাইপো আছে ।আশাকরি সম্পাদক মহাশয় পরবর্তী সংস্করণে বিষয়টি সংশোধন করে নিবেন।
শিখাপুর লেখা নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। উনি সবেতেই শীর্ষে। নমস্য ব্যক্তি। আমরা ওনার লেখা পড়ে প্রতিনিয়ত অনেক কিছু শিখছি।
সবশেষে রিবুট ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। তবে একটু সন্দেহ থেকে গেছে যে ভাইয়ের প্রতি বিশেষ ভালোবাসাতেই বলতে হল যে রিভিউটি ভালো হয়েছে। নিরপেক্ষভাবে ভালো লাগবে কিনা আমার কিন্তু সন্দেহ থেকে গেছে; হাহাহা.....
মরীচিকা সম্পর্কে একটি খবর জানিয়ে রাখি। আর সম্ভবত চার থেকে পাঁচটি পর্বে শেষ হতে চলেছে। মলাট বন্ধ করার জন্য শেষ কয়েকটি পর্ব আর ব্লগে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেক্ষেত্রে পরবর্তী পর্বটি আনুষ্ঠানিকভাবে মরীচিকার শেষ পর্ব হতে চলেছে। আমি তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকবো।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা স্নেহের ছোট্ট আরোগ্যকে।
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
করুণাধারা বলেছেন: পদাতিক চৌধুরী, রিভিউ চমৎকার হয়েছে, কথাটা বলতে একটু দেরি করে ফেললাম
আগামী বছর মরীচিকার এমন রিভিউ লিখবার আশা রাখি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
প্রত্যাশিত মত আপনি এসেছেন এবং কমেন্ট করেছেন জেনে আনন্দ পেলাম। রিভিউটি চমৎকার লাগাতে পুলকিত হলাম; ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি ব্যস্ত মানুষ নারায়ণ রাস্তার মধ্যে সময় করেছেন এটাই আমার কাছে পরম প্রাপ্তি। কাজেই দেরিটা ডাজেন্ট ম্যাটার। আগামীতেও এভাবে আপনার আগমনের অপেক্ষায় থাকবো।
আগামী বছর আপনি মরীচিকার রিভিউ লেখার আশা ব্যক্ত করেছেন। জানিনা মরীচিকা কোনদিনই মলাটবদ্ধ হবে কিনা । কিন্তু আপু আপনি যদি পাবলিশার্স এর ব্যবস্থা করে দেন তাহলে অবশ্য আমার স্বপ্ন সার্থক হতে পারে। হা হা হা হা হা.....
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।.
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: রিভিউ দেখে যতটা মনে হয় আসলে গল্পগুলি ঠিক ততটা মানানসই বলে মনে হয় না। গতবছর রিভিউ পড়ে বই কিনে ধরা খেয়েছি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই,
আপনাকে ব্লগে থেকে খুবই আনন্দ পেয়েছি। আপনার লাস্ট পোস্ট (এখন পর্যন্ত একমাত্র) থেকে জানতে পারি আপনার বর্তমান মানসিক অবস্থার কথা। আশা করি আপনি দ্রুতই অবস্থার উন্নতি করতে পেরেছেন বা চেষ্টায় আছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইল।
পোস্ট সম্পর্কে:- রিভিউ পড়ে গতবার ধরা খেয়েছেন। এবারও ধরা খেতেই পারেন। কিন্তু একটু ভাববেন না আমরা জীবনে কত বড় বড় ধারাকে খাচ্ছি। বুকে হাত দিয়ে কেউ কি বলতে পারবে যে জীবনে কোনদিন কখনো ধরা খাই নি। একজন ব্লগারের বইয়ের কতই বা দাম। কিন্তু সেখানে তো কোন খারাপ কথা লেখা থাকে না- তাই নয়কি? জীবনের কত অপচয় ধরে নিয়েও না হয় একটি বই কিনলেন। বাসায় করবেন যে পড়ে পড়ে আপনি কোন মূল্যই পাবেন না। কিছু মাত্র অনুসন্ধিত্সু উদীয়মান লেখক/ কবিকে আর্থিক সাহায্য করতেই না হয় আপনার এই ক্রয় কার্যটি সম্পন্ন করলেন। এরপরও যদি মনে হয় পুরাই কার্যটি অনর্থক বা অপচয় তাহলে অবশ্য আপনাকে বই কিনতে অনুরোধ করবো না।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: পদাতিক দা, কয়েক বছর অপেক্ষা করুন । আমি পাবলিশার হব। গত বছর আমি চেষ্টা করছিলাম কিন্তু সফল হতে পারি নি। আশা ছাড়ি নি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই,
আপনার আবার আসাতে এবং অমন সুন্দরভাবে পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেওয়াতে ভীষণ ভীষণ আনন্দ পেলাম। কমেন্ট থেকে পুরস্কার যেমন গত বছর চেষ্টা করে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেননি। দোয়া করি যেন সামনের বছর আপনি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। আমি যদি বেঁচে থাকি তাহলে ইনশাল্লাহ নিশ্চয়ই দেখা হবে। তাছাড়া আগামীতে অনেক উঠতি কবি সাহিত্যিক আপনার সাহায্যে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। সকলের জন্য অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা জানবেন।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: গতবছর আমার মত খুব কমজনই ব্লগারদের বই সংগ্রহ করেছিল। একটা প্রকাশনী তো টাকা নিয়ে বইও দেয় নি। প্রায় 40 টিরও বেশি বই কিনে ছিলাম পুরো বছর জুড়ে । অনেকের 2/3 কপি ছিল
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ডার্ক ম্যান ভাই,
আবারো মন্তব্য এসে আপনার গত বছরের সুন্দর অভিজ্ঞতাটি শেয়ার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। তাহলে মানতেই হবে আপনার সঙ্গে আমার হৃদয়ের যোগকে । আমি আজ যেটা কমেন্ট করেছি আপনি সেটা বাস্তবে করে দেখিয়েছেন গত বছরের। সুন্দর উপলব্ধি। আর যে প্রকাশনী টাকা নিয়েও বই দেয়নি এমন যোৎচুরি তো কমবেশি সব জায়গাতেই আছে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
সুমন কর বলেছেন: বিশ্লেষণ বরাবরের মতো ভালো হয়েছে। একখানা ভালো লাগা দিলুম।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় দাদা,
ছোট আন্তরিক মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ জানবেন।
পোস্টটিতে লাইক দেওয়াতে প্রেরণা পেলাম, কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা সতত।
২১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
আরোগ্য বলেছেন: প্রতিমন্তব্যেে আবার আসা।
আমাদের সকলের প্রিয় মরীচিকা মলাট বন্ধ হতে যাচ্ছে এতো মহানন্দের কথা। অনেক অনেক অভিনন্দন ভাইটি। তবে একটা বিষয়ে একটু খারাপ লাগছে কারণ আর একটি পর্বের পর ব্লগে মরীচিকা পাবো না। আমার ব্লগে আসার প্রায় পরপরই মরীচিকা আসে তাই মরীচিকা হামাগুড়ি দিয়ে পড়ার অভ্যাস হয়ে গেছে। প্রথম মন্তব্যকারী হওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা করা, পরের পর্বের জন্য দিন গোনা কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। তাড়াতাড়ি বইটি কেনার অপেক্ষায় রইলাম। অনেক শুভ কামনা করছি আমাদের মরীচিকার জন্য।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,
গতকাল থেকে অপেরা দিয়ে আর ব্লগে ঢুকতে পারছি না। বারবার লগ আউট হয়ে গেছি । আজও একই সমস্যা। এখন টর দিয়ে ঢুকেছি কিন্তু প্রচন্ড বিরক্তিকর। এখান থেকেও লগ আউট হয়ে গেছি বেশ কয়েকবার। শুধুমাত্র তোমার কমেন্টের প্রতি মন্তব্য করতেই অবশেষে লগ ইন করতে পারলাম। জানিনা মন্তব্য সেভ হওয়ার আগেই আবার লগ আউট হয়ে যাব কিনা।
পোস্ট প্রসঙ্গে, মরীচিকার মলাট বন্ধ করার জন্য শেষ কিছু পর্ব গোপন রাখার সিদ্ধান্ত। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে কোনো পাবলিশার্স এর সঙ্গে আমার এই মুহূর্তে যোগাযোগ হয়েছে। আপাতত আরেকটি পর্ব দিয়েই এটিকে তুলে নিচ্ছি। যদি কখনো সময় সুযোগ আসে তাহলে নিশ্চয়ই এটি মুদ্রিত আকারে প্রকাশ হবে সেই আশাতেই আছি। তোমার অগ্রিম শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ।
পাশাপাশি আরেকটি সুখবর দিই যে মরীচিকা তুলে নিলেও বিকল্প আর একটি সিরিজ খুব শীঘ্রই আসছে। আশা করি তোমাদের খারাপ লাগবে না।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
২২| ০৪ ঠা মে, ২০১৯ রাত ২:১৮
অর্পিতা মন্ডল বলেছেন: বাহ্, দারুন লাগলো।
০৪ ঠা মে, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল দিদিভাই,
আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য; সু স্বাগতম আপনাকে। পোস্ট ভাল লাগাতে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ জানবেন ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ সকাল ১০:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুনিপুণভাবে লেখা চমৎকার রিভিউ পোস্ট। রিভিউ এর গঠনশৈলীও দারুণ। আমিও তার সাথে পুরোপুরি একমত। চমৎকার রিভিউ লিখেছেন। + +
১৩ নম্বরে যে টাইপোর তালিকা দিয়েছেন, তাতে একটি বানান ঠিক আছে বলে মনে করি। ফুটিয়ে - এটাই সঠিক বানান, ফ এর উপরে চন্দ্রবিন্দু হবার কথা নয়, অন্ততঃ এদেশে হয় না।
শিখা রহমান এ ব্লগের একজন উচ্চ মানের গল্পকার, শ্রেষ্ঠদের মধ্যে অন্যতম।
১০ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিতৎও ক্ষমাপ্রার্থী।
@ আর্কিওপ্টেরিক্সের সঙ্গে আপনারও রিভিউটি ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম; প্রেরণা বোধ করছি।
ফুটিয়ে বানানে আপনি ঠিকই বলেছেন স্যার। ওখানে চন্দ্র বিন্দু হবেনা। আর শিখা আপু সম্পর্কে আপনার সঙ্গে 100 ভাগ সহমত। উনি ব্লগের একজন অ্যাসেট।
সবশেষে পোস্টে লাইক প্রদানে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আসিতেছি ...................
কিছুক্ষন পরে,
ঠিকঠাক মত পড়ে।