নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
সেদিন রাতে দাদা আমাদেরকে নিয়ে তুলেছিল বাপজানের চাচতো চাচাতো বোন জোবাইদা ফুফুর বাড়িতে। যদিও আমি আগে কখনো ওনাকে দেখিনি। এমনকি বাপ-দাদার মুখে ওনার নামও কখনো শুনিনি।আজ হঠাৎ করে ওনার পরিচয় জেনে যে কারণে বেশ অবাক হই। হয়তো এটা মানুষের একটা স্বাভাবিক ধর্ম যে স্বার্থের সংঘাতে একে অপরের থেকে দূরে সরে গেলেও বিপদে আপদে মানুষ আবার মৃত সম্পর্ককে আঁকড়ে ধরতে চায় অথবা সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করে। সেদিন বাইরে দাঁড়িয়ে ফুফুর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নিয়ে ভিতরে ভিতরে আকাশকুসুম ভাবতে থাকি আর চারদিকে গাছগাছালি পরিবেষ্টিত প্রায়ান্ধকারের মধ্যে অস্পষ্টভাবে যতটা সম্ভব বড়োসড়ো বাড়িটিকে পরখ করার চেষ্টা করি।মনে প্রশ্ন জাগে, ফুফুদের বাড়ি শহরের এতটা কাছে থাকলেও কেন বাপ-দাদা ইতিপূর্বে আমাদেরকে এখানে কেন আনেনি। সেসময় আশেপাশের বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চলে বাড়ি বলতে সবারই মাটির বাড়িই ছিল। পাকা বা ইটের বাড়ি তখন ছিল সাধারণ মানুষের কাছে অকল্পনীয়। ফুফুর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ছিল বেশ পয়সাওয়ালা নামডাকওয়ালা বংশধর। বাড়িটি যেন তাদের সেই সমৃদ্ধতার পরিচয় বহন করছিল।বড় বাড়ি মানেই কেন জানি আমার মনে হতো তারা বংশে বড়োও। অন্তত আমার চোখে এত বড় বাড়ি ইতিপূর্বে কখনো দেখেছি বলে মনে হয় না। চারধারে গোল করে উঁচু পাঁচিলে ঘেরা। পাঁচিলের উপরে পরিপাটি করে খড়ের ছাউনি দিয়ে ছাওয়া।এহেন পরিস্থিতিতে তিন হাত দূরে ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে দাদা মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে 'মোবারক মোবারক' বলে ডেকেই চলেছে।আর আমরা অধীর আগ্রহে পাঁচিলের ভেতরে থেকে কারো না কারো আগমনের অপেক্ষায় প্রহর গুনতে থাকি।
বেশ কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পরও কারোর কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে হতাশ হয়ে অবশেষে রাস্তার উপর বসে পড়ি। আসলে দীর্ঘ পথে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে আর সোজা ভাবে দাঁড়ানোর মতো শক্তি তখন আমাদের শরীরে অবশিষ্ট ছিল না। এমন সময় বয়স্ক দাড়িওয়ালা এক ভদ্রলোককে পাঁচিলের দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে আসতে দেখে আমাদের মনে আশার সঞ্চার হয়। দাদা পরিচয় করিয়ে দিল উনি ফুফুর শ্বশুরমশাই হন। আমরা তৎক্ষণাৎ ওনাকে সালাম জানালেও উনি আমাদের দিকে ভ্রুক্ষেপ করলেন না। আসলে দাদাকে দেখেই ওনাকে বুকে জড়িয়ে ধরা দেখে আমরা আমাদের ক্লান্তি হতাশা সাময়িক ভুলে গেলাম।এক অকৃত্রিম হাসি আমাদের চোখেমুখে চলে এলো। মোলাকাত পর্ব শেষ হলে, একে অপরকে ছেড়ে দিতেই এবার ওনার দৃষ্টি গেল আমাদের দিকে। আমরা ততক্ষণে দাঁড়িয়ে গেছি, এভাবে আমাদের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে উনি খুব দুঃখ প্রকাশ করতে থাকেন।ভালো লেগেছিলো ওনার এমন সরল স্বীকারোক্তিতে। দাদার সঙ্গে ওনার কথোপকথনে বুঝতে পারি ফুফুর স্বামী স্থানীয় কোর্টের সরকারি পেশকার। সারাদিন উনি কাজে ব্যস্ত থাকেন। সেই সক্কালে চলে যান, আসেন সন্ধ্যে করে।আজ একটু আগেই নাকি বাড়ি ফিরেছেন। আরও কয়েকজন ছেলে থাকলেও তারা সবাই যে যার মতো ব্যস্ত আছেন। উনিও সচরাচর এ সময় বাড়িতে থাকেন না। একটু দূরে মসজিদে সময় কাটান। আজ একটা বিশেষ কাজে মাগরিবের নামাজ পড়িয়ে একটু আগেই ফিরেছেন। ঘরের মধ্যে যেকাজে ব্যস্ত ছিলেন। ওনার ঘরটি সদর দরজা থেকে অনেকটা দূরে হওয়ায় শুনতে পাননি।বাড়ির মহিলারা ডেকে দিতেই উনি বাইরে এসেছেন।ভালো লেগেছিল ওনার এমন সরল স্বীকারোক্তিতে। কিন্তু সে ভালোলাগা ছিল ক্ষণস্থায়ী।দাদা অবশ্য এই সামান্য দেরিকে ধর্তব্যৈর মধ্যে না এনে অন্যান্য নানান প্রসঙ্গ উত্থাপন করে পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক করতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। খানিক বাদেই বিশেষ দরকার আছে বলে হাত ইশারা করে আসছি বলে ভদ্রলোক সেই যে চলে গেলেন তো গেলেনই...।
অবাক হয়েছিলাম ফুফুর প্রতি, অন্তত একবারের জন্যও উনি আমাদের সামনে না আসায় আমার ছোট্ট হৃদয়ে এ বাড়ির ফুফু নামক সম্পর্কের মানুষটির প্রতি খুব রাগান্বিত হয়েছিলাম। যাইহোক দীর্ঘক্ষন বাড়ির ভিতর থেকে কাউকে না আসতে দেখে ওনার প্রত্যাগমনের দৃশ্যটি বড় বেশি করে চোখের সামনে যেন ভাসতে থাকে। শেষের দিকে মনে হল এতজনকে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে হয়তো ভদ্রলোক বড় ভয় পেয়েছেন; একপ্রকার পালিয়ে যেন নিজেকে রক্ষা করলেন।
দীর্ঘক্ষন এভাবে অপেক্ষায় থেকে একসময় বিরক্তি চূড়ান্ত মাত্রায় পৌঁছে যায়। মনে মনে দাদার এখানে আসার সিদ্ধান্তের জন্য খুব রুষ্ট হতে থাকি। বিরক্তি লাগছিল নিজেদের উপরেও; যারা আমাদের আগমনকে ভালোভাবে নেয়নি অথচ তাদের কাছেই আমরা আশ্রয়প্রার্থী। ঘুরেফিরে প্রশ্নটা মাথায় মধ্যে বাজতে থাকে। আমাদেরকে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেও ভদ্রলোকের একবারের জন্যও আমাদের আগমনের কারণটি জানতে চাননি।উপস্থিতিকে নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলে বুঝেছিলাম কম সময়ের মধ্যে তুলনায় এই স্থানটি ছিল অনেকটাই নিরাপদ। কাজেই রাতটুকু থাকার ব্যবস্থা হলে হোলো। আগামীকাল সকালে বিকল্প কিছু ভাবা যাবে বলে দাদা আশ্বাস দেওয়ায় রাতটুকু কোনক্রমে কাটিয়ে দেওয়ার জন্য নিজের মনকে প্রবোধ দেই। অস্বীকার করবো না, সেসময়ে পরিস্থিতি আমাদেরকে যথেষ্ট বাস্তবমুখী করে তুলেছিল। আগামীকাল সকালে বিকল্প কিছু ভাবনার কথা বললেও আপাতত রাতটুকু কোনক্রমে পার করতেই মনস্থির করি।তাই এই মধ্যবর্তী সময়ে, নিজেদের ভালোলাগা-মন্দলাগাকে পাত্তা না দিয়ে বরং ততক্ষণে ওনাদের কারো না কারোর আগমনের জন্য বাইরে তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষা করতে থাকি। একসময় সত্যিই আমাদের সে প্রতিক্ষার অবসান ঘটে। এবার হাতে কেরোসিনের কুপি হাতে ভদ্রলোক আবার আসেন আমাদের সামনে। পাশেই সৌম্যকান্তির আরেকজন যুবক ওনার সঙ্গে চলে আসেন। বুঝতে পারলেও পরিচয় পর্ব থেকে নিশ্চিত হই উনিই ফুফুর স্বামী। উনি সৌজন্য সূচক কিছু কথা বললেও আমাদেরকে বাড়ির ভিতরে নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে একবারো গেলেন না। দাদার সঙ্গে টুকটাক কথাবার্তা বলে কিছুক্ষণ পর উনিও চলে গেলেন বাড়ির ভিতরে। বুঝতে পারি আমাদের এমন আগমনে ওনারা বেশ বিরক্ত এবং বিব্রতও। নিঃশব্দে এভাবেই সময় অতিক্রান্ত হতে থাকে পরবর্তী সময়গুলো। উপায়ান্তর না পেয়ে অন্ধকারের মধ্যেই আমরা একেঅপরের দিকে মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে থাকি। চিন্তার গভীরতা একটু ফ্যাকাসে হতেই একটা মুহুর্মুহু ডাক কানে আসতে থাকে। উল্লেখ্য শব্দটির সঙ্গে আমি ইতিপূর্বেই পরিচিত; শিয়ালের হুক্কাহুয়া। বলতে অত্যুক্তি নেই যে শিয়ালের ডাককে এখন আর আমি ভয় পাই না। উল্টে হৃদয়ে একপ্রকার আশা জাগানিয়ার সঞ্চার হয়। এই ডাক তো মঙ্গলসূচক। কাজেই দুর্ভাবনা নয়; নিশ্চয়ই একটা সুরাহা আসন্ন। মনে মনে সেই কল্পনায় বুঁদ হয়ে থাকি।
জীবন স্রোতস্বিনীর ন্যায়। জীবন নদে চলার পথে আমরা নানান বাধা-বিপত্তি, নানান অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি। সেদিন নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বুঝেছি অসহায়ত্বই বোধ হয় কাউকে অন্ধকার বা কুসংস্কারের অতল গহবরে নিক্ষেপ করে। যাইহোক এভাবে একপ্রকার নিরুপায় হয়ে আমরা জোবাইদা ফুফুর বাড়ির লোকের আগমনের অপেক্ষায় থাকি। কতক্ষণ এভাবে ছিলাম ঠিক খেয়াল ছিল না কিন্তু ততক্ষণে ঝিমুনি আমাদেরকে গ্রাস করেছে।আমরা তখন অর্ধ শোয়া অবস্থায় রীতিমতো তন্দ্রাচ্ছন্ন। এমন সময় একসঙ্গে বাবা ছেলে একটা কেরোসিনের কুপি নিয়ে বেরিয়ে এলেন। চূড়ান্ত হতাশার মধ্যেও আবার স্বপ্ন দেখি, যাক এবার তাহলে নিশ্চয়ই একটা সুরাহা হবে। দু'জনেই একসঙ্গে আমাদেরকে ওনাদেরকে অনুসরণ করতে ইশারা করলেন। অন্ধকার পথে বাবা ছেলে আমাদেরকে পথ দেখিয়ে চললেন। জানিনা এভাবে আমাদেরকে ওনারা কোথায় নিয়ে তুলবেন।আসার সময় জামাইয়ের হাতে একটা পোঁটলা লক্ষ্য করি। অনেক্ষন হাঁটার পর আমরা সকলে একটা বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালাম।এটা ছিল গ্রামেরই মসজিদ। এই মসজিদেই ফুফুর শ্বশুর মশাই নামাজ পড়ান। মসজিদে থাকতে হবে শুনেই দাদাকে একটু চিন্তিত হতে দেখলাম। যদিও সেটা সাময়িক। কারণটা অবশ্য আমাদের সবারই জানা। সেদিন থেকে আমাদের সঙ্গে স্বপন কাকারও ঠিকানা হয়ে উঠেছিল গ্রাম্য এই আটচালা মসজিদটি।
মসজিদটি আদতে জোবাইদা ফুপুদের দলুজ বাড়ি।বাড়ি থেকে অনেকটা দূরে লোকালয় থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন ছিল দলুজ বাড়িটা। মূলত মেহমানদের থাকবার উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছিল। পরের দিকে আশপাশের বাড়িগুলো থেকে আগত মুসল্লিদের জামাতে নামাজ পড়ার জন্য দলুজটিকে আবার মসজিদ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। তখন থেকেই দলুজের পরিবর্তে মসজিদ রূপেই এলাকায় পরিচিতি লাভ করে। ফুফুর শ্বশুরমশাই মসজিদে নামাজ পড়ান। মসজিদে থাকতে হবে শুনে দাদা শুরুতেই আমাদের নিয়ে একটা গোপন মিটিং করে।স্বপন কাকার পরিচয় সম্পূর্ণ গোপন করতে আমাদের সকলকে নির্দেশ দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, আপাতত এখানে অবস্থান কালে স্বপন কাকাকে স্বপন নামের পরিবর্তে সৌকত নাম ধরে ডাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।কাকা বিনাবাক্যে দাদার পরামর্শ গ্রহণ করে। সেদিন রাতে সবাই মিলে হাত লাগিয়ে ফুফুর জামাইয়ের আনা চালডাল ফুঁটিয়ে কোনক্রমে দুমুঠো ভাত গলাধঃকরণ করে অবশেষে গভীর রাতে আমরা বিছানায় যাওয়ার ছাড়পত্র পাই। উল্লেখ্য তখন সদর দরজার সামনে অন্ধকারে বসে বসে ঘুমাচ্ছিছিলাম কিন্তু এখন শুয়ে পড়ে কিছুতেই চোখে খুম আসছিল না। চোখের পাতা কিছুতেই যেন এক হচ্ছিল না। নিঃশব্দ পুরীতে আমি বাদে সকলেই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন বুঝে নিজের উপর চাপ ভীষণই বেড়ে যায়। নুরুল চাচার নাক ডাকা রাতের নিঃসঙ্গতাকে আরো প্রকট করে আমার বুকে দুন্দুভি বাজাচ্ছিল।বাইরেও সমানে ঝিঁঝিঁপোকার নানান শব্দ রাতের নিঃসঙ্গতাকে আরো প্রকট করে তুলেছিল। দলুজের একপ্রান্তে বিরামহীন ভাবে তখন আলোক দান করছিল কেরোসিনের শিখা। মাঝে মাঝে দ্রুত গতির পবন দেব তার উপস্থিতিকে প্রশ্নের সম্মুখীনে দাঁড় করাচ্ছিল। কোনক্রমে পবনদেবের বাঁধা কাটিয়ে আবার সে উন্নত শিখরে অবস্থান করে আপনার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে মরিয়া ছিল আর ঠিক তখনই বাইরে প্রবল চিৎকারে তেড়ে-ফুঁড়ে সোজা ভাবে বসি।। এমন গগনভেদী চিৎকার চেঁচামেচিতে এভাবে শুয়ে থাকা অসম্ভব মনে হলো। কিছুক্ষণ কান খাঁড়া করে থাকতেই মনে হলো যেন হাজার শব্দের কোলাহল বা কোন এক উন্মত্ত জনতা যেন আমাদের দিকেই ধেয়ে আসছে...
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ সারাদিন কোলকাতার কেটেছে। রবীন্দ্র সদনে একটা কাজ ছিল। সকালে গিয়ে একটু আগে ফিরলাম। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার জন্যও রইলো নিরন্তর শুভেচ্ছা।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৬
ওমেরা বলেছেন: তখন কেমন অসহায় লাগে নিজের কাছে, বিপদে পরে কারো বাড়িতে গেলাম উনারা বিরক্ত হলেন ।
বাস্তবে এরকম হয় ।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে। হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন ,"তখন কেমন অসহায় লাগে নিজের কাছে, বিপদে পরে কারো বাড়িতে গেলাম উনারা বিরক্ত হলেন ।" এমন পরিস্থিতিতে কখনোবা আমাদের পড়তে হয়। কি আর করা যাবে... পরবর্তী ঘটনার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া তখন অবশ্য কোনো উপায় থাকে না।
পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন
শুভকামনা আপনাকে।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা এই ধারাবাহিকটা কতটা সত্য ঘটনা, কত টা বানানো?
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: উপন্যাসের আসল পর্ব শুরু হতে চলেছে... শেষে গিয়ে উপন্যাসটি কতটা বানানো বা কতটা বাস্তব সে বিষয়ে ভাইয়ের কাছেই বরং আমার প্রশ্ন থাকলো। আশা করি একটি রিভিউ দিয়ে নিজের মতামত জানাবেন...
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:৩৫
সোহানী বলেছেন: রাজিব ভাইয়ের মতো একই প্রশ্ন আমার মনে ও ঘুরপাক খায়। এ গল্প পড়তে পড়তে মনে হয়েছে কোন ব্যাক্তিগত ডায়রী পড়ছি।
এবারের পর্বেও ভালোলাগা।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে।যেহেতু ছোট ভাই rajibnoor-এর মতই আপনার মধ্যেও একই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে কাজেই আরও কিছুদিন অপেক্ষা করলে আশা করি উত্তরটি পেয়ে যাবেন। তবে ডাইরির অভিব্যক্তি আমার কাছে ব্যতিক্রমী লাগলো। আবারো ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা আপনাকে।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:৫৬
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আপনার লেখা - বরাবরের মতই আকর্ষনীয়।
ভালো আছেন- আশাকরি।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার কোনো পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য; সু স্বাগতম আপনাকে।
লেখা ভাল বা আকর্ষণীয় মনে হওয়াতে আনন্দ পেলাম ধন্যবাদ জানবেন।
হ্যাঁ উপরওয়ালার ইচ্ছায় ভালো আছি।ভলা ভালো আপনার মত বন্ধুবৎসল ব্লগার পেয়ে আরো উৎফুল্ল হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই...
ফাল্গুনের শুভেচ্ছা আপনাকে।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:১৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পাঠে মুগ্ধ হলাম I
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নেওয়াজ ভাই আপনাকে। আপনার ছোট্ট মন্তব্যে প্রীত হলাম। পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা আপনাকে।
নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৫৪
ইসিয়াক বলেছেন:
সবাই ব্যক্তিগত ডায়েরী বলছে কেন? ......।
০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কি জানি? মাথায় ঢুকছেনা কেন ব্যক্তিগত ডাইরি বলছে? হেহেহে
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০০
ইসিয়াক বলেছেন: পাঁচিলের ক্ষেত্রে মাটির পাঁচিল উল্লেখ করলে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হয় কারণ সেই সময় মাটির পাঁচিল ঘেরা অনেক বাড়ি দেখা যেতো। খড়ের ছাওনি দিয়ে রাখতো পাঁচিলের উপর, কারণ বর্ষায় যাতে মাটি ভিজে দেওয়াল ধসে না পড়ে।
আসছি...
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "পাঁচিলের ক্ষেত্রে মাটির পাঁচিল উল্লেখ করলে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হয় কারণ সেই সময় মাটির পাঁচিল ঘেরা অনেক বাড়ি দেখা যেতো। খড়ের ছাওনি দিয়ে রাখতো পাঁচিলের উপর, কারণ বর্ষায় যাতে মাটি ভিজে দেওয়াল ধসে না পড়ে।
আসছি..." - হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন। গ্রামের পুরানো বর্ধিষ্ণু বাড়িতে এমন একটি প্রবণতা চালু ছিল। যেখানে পরপুরুষের সামনে বাড়ির মেয়েদেরকে আড়াল করা হতো। এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমন দেখা যায়। তবে সংখ্যাটি খুবই কম।
সুন্দর একটা বিষয় উল্লেখ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার। পরের পর্ব অবশ্যই তাড়াতাড়ি চাই। দারুণ ক্লাইমেক্স.......
ছোট ছোট করে হলেও, সপ্তাহে অনন্ত একটা করে পর্ব চাই। শুভকামনা।
#কিছু টাইপো আছে। ঠিক করে দেবেন আশা করি।
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "পরের পর্ব অবশ্যই তাড়াতাড়ি চাই।" আমার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাইকে। হ্যাঁ চেষ্টায় আছি যাতে সপ্তাহে অন্তত একটি করে পোস্ট দিতে পারি। বিষয়বস্তুর দিক থেকে এই পোস্টের সঙ্গে পরবর্তী বিষয় জোড়াটা খুব একটা স্বাস্থ্যকর মনে হয়নি। যে কারণে পোস্টটি ছোট হলেও কিছু করার ছিল না।
টাইপো উল্লেখ করাতে ধন্যবাদ আপনাকে। সময় নিয়ে ঠিক করে দেবো।
আপনার শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যেও রইলো হার্দিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাজিরা দিয়ে গেলাম দাদা!
আগের মতোই ঝরঝরে লেখা,
হোচট খেতে হয়নি পড়তে গিয়ে।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "হাজিরা দিয়ে গেলাম দাদা!"- আপনার আন্তরিক হাজিরা পেয়ে আমি ভীষণ খুশি নুরু ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
"আগের মতোই ঝরঝরে লেখা,
হোচট খেতে হয়নি পড়তে গিয়ে।"- আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। আপনাদের এমন অনুপ্রেরণায় লেখনিতে শক্তি পাই। আশা করি আগামীতেও এভাবে আপনাদেরকে পাশে পাবো।
আপনার শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যেও রইলো হার্দিক শুভেচ্ছা।
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের এই জিনিস শেষ হবে কবে? পন্চ বার্ষিকী পরিকল্পনা মনে হইতাছে!!!
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "আপনের এই জিনিস শেষ হবে কবে?" বড় কঠিন প্রশ্ন করেছেন। চিরস্থায়ী ব্লগিং ব্যবস্থার পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি কেস ধরতে পারলেন ও হাঁটে হাড়ি ভেঙে ফেললেন দেখে যারপরনাই ব্যথিত। এখন নুতন করে ভাবতে হইবো দশ সালা না পাঁচশালা বন্দোবস্ত করব। পিলিজ ছাইড়্যা যাইয়েন না।ঠিক কথা কইয়ে যাইবো।
লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। শুভেচ্ছা নিয়েন।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আপনার আগের ধারাবাহিক মরীচিকার কথা কিন্তু ভুলি নাই। শেফালী ম্যাডামকে এখনও মনে রেখেছি।
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "দাদা আপনার আগের ধারাবাহিক মরীচিকার কথা কিন্তু ভুলি নাই। শেফালী ম্যাডামকে এখনও মনে রেখেছি।"- প্রিয় ছোট ভাইয়ের আবার মন্তব্যে ফিরে আসাতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ ভাইকে।ওটা একপ্রকার উপন্যাস ছিল।এটা আবার অন্য ধর্মী। তবে আশাকরি পরের দিকে ভালো লাগবে। আমরা ক্রমশ গল্পের ডিপ রুটে প্রবেশ করতে চলেছি। আগামী পর্বগুলোকে এজন্য ভাইকে মিস না করতে অনুরোধ করবো।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা প্রিয় ছোট ভাইকে।
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩৫
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আপনার আগের ধারাবাহিক মরীচিকার কথা কিন্তু ভুলি নাই। শেফালী ম্যাডামকে এখনও মনে রেখেছি।
আমিও শেফালি ম্যাডামরে মনে রাখছি। এর বেশি কিছু কমু না তাইলে আবার বকা শুনতে হইবো
তয় কাহিনীটা জব্বর আছিলো
হে হে হে
১০ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আপনার আগের ধারাবাহিক মরীচিকার কথা কিন্তু ভুলি নাই। শেফালী ম্যাডামকে এখনও মনে রেখেছি।-ভাইয়ের এই প্রশ্নের প্রেক্ষিতে আমি উত্তর দিয়েছি। আপনাকেও আমি সেই কথাই বলবো। দুটি ভিন্ন ধর্মের উপন্যাস কাজেই স্বাদের ভিন্নতা তো থাকবেই। এই উপন্যাসের পরবর্তী পর্বগুলো খুব খারাপ লাগবে না বলে আশা করি। সঙ্গে থাকবেন প্লিজ
"আমিও শেফালি ম্যাডামরে মনে রাখছি। এর বেশি কিছু কমু না তাইলে আবার বকা শুনতে হইবো
তয় কাহিনীটা জব্বর আছিলো।"হেহেহে... আমিও কিছু কমু না হেহেহে....
পেজটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন। বিরামহীন শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩২
করুণাধারা বলেছেন: অফলাইনে পড়েছিলাম, জনতা কী উদ্দেশ্যে এসে হাজির হলো সেই ভাবনা এমন ভাবে পেয়ে বসেছিল যে মন্তব্য করতে ভুলে গিয়েছিলাম!!
বর্ণনা চমৎকার! শুধু পর্বগুলো একটু তাড়াতাড়ি আসলে ভালো হতো...
২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ছোট আবেগমথিত কমেন্টে প্রীত হলাম আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। অফলাইনে পড়েছেন এখন কমেন্ট করেছেন দেখে আশ্বস্ত হলাম। বলতে দ্বিধা নেই যে আপনাদের মতামত না পেলে খুব চিন্তায় থাকি আপু।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩২
মা.হাসান বলেছেন: ঐ সময়ে পরিবারের অমতে বিয়ের ঘটনা রেয়ার ছিলো। ফুফুর শশুর বাীর লোকেরা বেশি অবস্থা সম্পন্ন বলেই কি এই অবহেলা? নাকি আর কিছু আছে? তবে অবস্থা সম্পন্ন লোকদের বসত বাড়ি অনেক সময় বেশ বড় সাইজের হতো, সেক্ষেত্রে ভিতরে আওয়াজ হয়তো নাও যেতে পারে। কিন্তু অবস্থা সম্পন্ন লোকদের বাড়িতে তো কাজের লোকও অনেক থাকে ; কারো চোখে মেহমানদের আগমন ধরা পড়লো না? কি কারণে ফুপুর পরিবার এরকম মেহমানদের এড়াতে চাইলেন বুঝতে পারলাম না।
কিছুদিন আগেও মুসাফিরদের মসজিদে থাকা নিয়ে কোনো সমস্যা হতো না। এখন মানুষের ধর্মিয় অনুভুতি ব্যবহার করে খারাপ লোকেরা এমন কিছু কাজ করছে যে বিনা প্রশ্নে মুসাফিরদের থাকতে দেয়াটাও ভয়ের কারণ হতে পারে।
পোস্টের শেষে যথারীতি সিগনেচার মার্ক ।
পোস্টে অনেক ভালো লাগা।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "ঐ সময়ে পরিবারের অমতে বিয়ের ঘটনা রেয়ার ছিলো। ফুফুর শশুর বাীর লোকেরা বেশি অবস্থা সম্পন্ন বলেই কি এই অবহেলা? নাকি আর কিছু আছে? তবে অবস্থা সম্পন্ন লোকদের বসত বাড়ি অনেক সময় বেশ বড় সাইজের হতো, সেক্ষেত্রে ভিতরে আওয়াজ হয়তো নাও যেতে পারে। কিন্তু অবস্থা সম্পন্ন লোকদের বাড়িতে তো কাজের লোকও অনেক থাকে ; কারো চোখে মেহমানদের আগমন ধরা পড়লো না? কি কারণে ফুপুর পরিবার এরকম মেহমানদের এড়াতে চাইলেন বুঝতে পারলাম না।"-
কমেন্টের এই অংশে একদিকে বাড়ির অমতে বিয়ে ও বড় বাড়ির অন্দর মহলে পুরুষের সঙ্গে বাইরের শব্দেরো প্রবেশ নিষেধ। ফুফুর বাড়ীতে পুরুষ কাজের লোক থাকলেও সারাদিন বাইরে ক্ষেতক্ষামারে কাজ করে সন্ধায় নিজ নিজ বাড়িতে চলে যাওয়ার চল।আর মহিলা কাজের লোক থাকলেও তারা অন্দর মহলে থাকে। সন্ধ্যার পর সাধারণ কেউ না ডাকায় তারা বাইরের শব্দেকে ধরার মধ্যে আনেনি।
ফুফুর ঘটনাটা রহস্যময়। সামনের পর্বগুলোতে একটু একটু করে উন্মোচিত হবে। আশাকরি আপনাকে পাশে পাবো।
"কিছুদিন আগেও মুসাফিরদের মসজিদে থাকা নিয়ে কোনো সমস্যা হতো না। এখন মানুষের ধর্মিয় অনুভুতি ব্যবহার করে খারাপ লোকেরা এমন কিছু কাজ করছে যে বিনা প্রশ্নে মুসাফিরদের থাকতে দেয়াটাও ভয়ের কারণ হতে পারে।
পোস্টের শেষে যথারীতি সিগনেচার মার্ক ।
পোস্টে অনেক ভালো লাগা।"- সহমত আপনার সাথে মুসাফিরদের থাকতে দেওয়া আগে কোনো সমস্যার ছিল না। আমার খুব ছোট বেলায় এলাকায় কারো যে কোনো রোগ হলে মাটির মসজিদে অবস্থান রত পেশোয়ারের হাফেজ সাহেবের জলপড়া খেলে নাকি ভালো হয়ে যেতো। তখন তো ডাক্তারী পরিসেবা ভাবনাই ছিল গ্রামের মানুষের কাছে একপ্রকার অকল্পনীয়।তো সেই হাফেজ সাহেবের ঘটনা আজকে ভাবাই যায় না। এরকম কেউ নিঃসন্দেহে বিদেশি সংস্থার গুপ্তচর আখ্যা পেতেন।
পোস্টে সিগনেচার মার্ক যেহেতু আপনার কাছে পরিচিত কাজেই তার উপস্থিতি মে আপনাকে বাড়তি আনন্দ দেয় জেনে পুলকিত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম ;কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪১
মা.হাসান বলেছেন: বাীর = বাড়ির।
টাইপোর জন্য দুঃখিত
০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওকে স্যার । আপনি না দিলেও আমি বুঝতাম শব্দটা মিস্টেক হয়ে গেছে। নো চান্স পর বিজেপি।
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: জোবাইদা ফুফুর বাড়ীতে আপনারা যে ব্যবহারটা পেলেন, এরকম আমরাও পেয়েছিলাম স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ঘরবাড়ি ছেড়ে এক কাপড়ে পালিয়ে এক নিকটাত্মীয়ের বাসায় এক রাতের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করে। গল্প পড়ে সে কথাটি মনে পড়ে গেল!
গল্পের শেষে এসে আপনার 'সিগনেচার সাসপেন্স'টা ভালো হয়েছে।
পোস্টে নবম ভাল লাগা। + +
আপনার এ পোস্টটা তুলনামূলকভাবে কম পঠিত হয়েছে, 'লাইক' এর সংখ্যাটাও আগেরগুলোর তুলনায় কম।
১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বলেছেন: জোবাইদা ফুফুর বাড়ীতে আপনারা যে ব্যবহারটা পেলেন, এরকম আমরাও পেয়েছিলাম স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ঘরবাড়ি ছেড়ে এক কাপড়ে পালিয়ে এক নিকটাত্মীয়ের বাসায় এক রাতের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করে। গল্প পড়ে সে কথাটি মনে পড়ে গেল!
গল্পের শেষে এসে আপনার 'সিগনেচার সাসপেন্স'টা ভালো হয়েছে।"-, অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আশাকরি সময় নিয়ে শীঘ্রই পরবর্তী পর্বে চলে আসবেন
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
পোস্টে নবম লাইক প্রদান করে অনুপ্রাণিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানবেন
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৩৪
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ কামনা এবং শুভ রাত্রী।