নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

তমোময়ী (পর্ব-৯)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪১



ইসলামাবাদ থেকে দিল্লীর ট্রেন ধরলেও রফিক ভাইয়ের কোন পরিবর্তন চোখে পড়লো না। কিছুতেই যেন স্বাভাবিক হতে পারছিল না মানুষটা। আসার সময় আফগানিস্তানের মধ্যেও যে আতঙ্ক চোখে মুখে ছিল তার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন চোখে পড়লো না। মাঝে বহুসময় আমাদেরকে ইসলামাবাদ স্টেশনে গাড়ির অপেক্ষায় থাকতে হয়েছিল কিন্তু সে সময়েও রফিক ভাইয়ের মনের মধ্যে কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরাবরই আমার থেকে বেশ কিছুটা দূরে বসেই কাটিয়ে দেয়। পাকিস্থানে এসেও ওর এই পরিবর্তন না হাওয়ায় প্রথমে অবাক হলেও পরে বেশ বিরক্ত হই। খুবই হতাশ লাগছিল ওর আচরণ দেখে। বারে বারে মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল মানুষের এমন দুমুখো আচরণ হয় কী করে। এই সেই লোক যে কিনা আমাকে খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে স্বামীর পরিচয় দিয়ে পুলিশের খপ্পর থেকে বাঁচিয়েছে। অথচ সেই লোকটাই যেন এখন সম্পূর্ণ বদলে গেছে। অপরিচিত দুঃসম্পর্কের কেউ। বিষয়টা স্পষ্ট যে একটা আতঙ্ক যেন সারাক্ষণ লোকটাকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। অথচ কিসের ভয় বা কিসের আতঙ্কে এমন অস্বাভাবিকতা, জানতে চাইলে মুখে কিছু না বলে উল্টে আরো কিছুটা সরে যায়। বুঝতে পারি কিছু একটা সমস্যা নিশ্চয়ই ওর আছে যেটা আমার কাছে বলার নয়। তবে কারণ যা-ই হোক আমার অবশ্য খুবই অসহ্য লাগছিল। একসময় তো বলেই ফেলি,
- আচ্ছা রফিক ভাই,খালি খালি আমাকে সঙ্গ দিয়ে সময় নষ্ট না করে বরং তোমার যদি দরকারি কাজ থাকে তো ফিরে যেতে পারো। সাক্ষাৎ দোজখ থেকে থেকে উদ্ধার করে নিয়ে এসেছ, এটাই বড় উপকার করেছ। জন্ম-জন্মান্তর তোমার ঋণ শোধ করতে পারবো না। তবে এটুকু বুঝতে পারছি, আপাতত আমার সামনে আর কোনো ভয় নেই। বাকি পথ আমি একাকিই যেতে পারবো। তুমি বরং এখন আফগানিস্তানে ফিরে যাও। ওখানে তোমার এখনও বহু কাজ বাকি আছে।
আমি আমার মতো কথাগুলো বললেও রফিক ভাইয়ের কানে ঢুকেছে বলে মনে হলো না।উদাস হয়ে একবার আমার দিকে আবার অন্যমনস্কের ন্যায় বাইরে তাকিয়ে থাকে। এর আগে আফগানিস্তান থেকে পাকিস্তানের বর্ডার অতিক্রম করার সময় আমরা পারতপক্ষে নিজেদের মধ্যে যতটা সম্ভব কম কথা বলার চেষ্টা করেছি। মানলাম তখন না হয় একটা কারণ ছিল। কিন্তু ইসলামাবাদে পৌঁছেও মুখ এমন প্যাঁচার মতো হাঁড়িরতলা করে থাকা বা ওখান থেকে দিল্লির ট্রেনে একই ভাবে দূরে দূরে থাকার তো আর যাই হোক কোনো কারণ থাকতে পারে না। কেন জানিনা আত্মীয়তার সূত্রে ও যে আমার একজন আপনজন তখন এমন মনেই হচ্ছিল না। যদিও আমার দিক থেকে ওকে স্বাভাবিক করতে আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছি। বেশ কয়েকবার আগবাড়িয়ে কিছু জিজ্ঞেস করেছিলাম। কিন্তু ও প্রত্যেকবারই আমার কথার উত্তর না দিয়ে নীরব থেকে গেছে। বুঝতে পারি ওর ইচ্ছা নেই আমার সঙ্গে কথা বলার।কি আর করার, উপায় না পেয়ে আপন মনে বাইরে তাকিয়ে তাকিয়ে সময় কাটিয়েছি। মনে মনে ভাবি এইযে আমাকে মৃত্যুপুরী থেকে উদ্ধার করেছে এটাই বা কম কিসের।তাই কথা বলতে না চাইলেও পরের দিকে বিষয়টিকে মেনেই নেই।

দিল্লিতে পৌঁছে বেশ কয়েকবার আমার দিকে তাকাতেই মনে হয় কিছু একটা বলতে চাইছে। প্রথমে অবশ্য আমি পাত্তা দেইনি।রাগ হয়েছিল বেদম ওর উপরে। কিন্তু একসময় আর না থাকতে না পেরে আগবাড়িয়ে জিজ্ঞেস করি,
- কি হলো, কিছু বলতে চাও?
-হ্যাঁ বলতে তো চাই.... কিন্তু বলা যে খুব সহজ হচ্ছে না...
-কেন সহজ হচ্ছে না? আমি বাঘ না ভাল্লুক? আমার মতো একটা কুলহীন নষ্ট মেয়ের কাছে আবার কিসের লজ্জা তোমার?
-আসলে আমাকে এবার ফিরতেই হবে রমিসা।
-সে তো আমি অনেক আগেই বলেছি তোমাকে ফিরে যেতে। খামোখা পড়ে থেকে সময়গুলো নষ্ট করছ কেন? আর তাছাড়া আমি তো তোমাকে আটকে রাখি নি।
মনে মনে বুঝতে পারি, দিল্লিতে পৌঁছে দিয়ে রফিক ভাইয়ের দায়িত্ব শেষ। বাকি রাস্তা আমাকে আমার মতোই ফিরতে হবে। অবশ্য আমি মনের দিক থেকে আগে থেকেই তেমনই ভেবে রেখেছিলাম।
কিন্তু রফিক ভাই সে প্রসঙ্গে না গিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে আমাকে জিজ্ঞাসা করে,
-এখন কোথায় যাবি বলে ভেবেছিস রমিসা?
-কোথায় যাবো মানে? যে করেই হোক হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে গ্রামে যাব বাপের বাড়িতে।
-না রমিসা না।তুই আর ওখানে ফিরে যাসনা।তোর গ্রামে ফেরার রাস্তা অনেকদিন আগেই বন্ধ হয়ে গেছে।ওরা তোকে মেরে ফেলবে।
-মেরে ফেলবে মানে!কে আমাকে মেরে ফেলবে?
আমার মাথায় তখন সত্যিই আকাশ ভেঙ্গে পড়ে।দম বন্ধ হয়ে আসে। মূহুর্তে গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যায়।বার বার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে কথাটা, 'মেরে ফেলবে মেরে ফেলবে'।কি করবো, কি বলবো বুঝতে পারছিলাম না। এখন আমার করণীয়ই বা কি। একেবারে কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে পড়ি। খুবই অসহায় লাগতে থাকে এসময়। হতাশায় নিজের চুল নিজেই ছিঁড়তে থাকি। সম্পূর্ণ পাগলের মতো দশা হয় আমার। মনে হচ্ছিল, তখনই নিজেকে শেষ করে ফেলি। প্লাটফর্মের মেঝেতে বসে বসে এভাবে বেশ কিছু সময় পার হয়। খানিক বাদে কিছুটা নিজেকে সামলে নিয়ে জানতে চাই,
-আচ্ছা আমার গ্রামে ফেরার রাস্তা বন্ধ হল কেন?
উত্তরে জানায়,
-মুজাহিদ মেয়েরা বাকি জীবনে কেউ আর ঘরে ফেরে না। অথবা ফিরলেও বাবা মায়েরা তাদেরকে ঘরে তোলে না। বিষয়টা খুবই দুর্ভাগ্যের, খুবই নির্মম পরিণতি হয় তাদের।
আব্বা-মা হয়তো বা জানে না ভেবে আমি মরিয়া হয়ে আবার জিজ্ঞেস করি,
-কিন্তু আমার মুজাহিদ হওয়ার ঘটনা তুমি ছাড়া আর তো কেউ জানে না। সেক্ষেত্রে তুমি যদি গোপন করে যাও তাহলে তো আর সমস্যা দেখি না।আর তাছাড়া এর পিছনে আমার তো কোনো হাত ছিল না। এক্ষেত্রে আমার অপরাধ কোথায়? আমিতো পরিস্থিতির শিকার হয়েছি মাত্র।
রফিক ভাইকে দেখলাম মুখ ভার করে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে। মুখে কোনো কথা নেই দেখে আমার রাগ সপ্তমে চড়ে যায়। এমনিতেই এতোক্ষণ কান্নায় চোখ বুঁজে আসছিল। যে কারণে কথাগুলো বলার সময় বারে বারে চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল।তার উপর ওর নীরবতা আমাকে ক্ষিপ্ত বাঘিনীতে পরিণত করে। হিংস্র বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ি ওর উপর। গায়ের শক্তি ভর হাত ধরে তীব্র ঝাঁকুনী দিতে থাকি। জানতে চাই,
-তোকে বলতেই হবে বাড়িতে আমার জায়গা হবে না কেন?
বারতিনেক ঝাঁকুনির পর রফিক ভাই মুখ খোলে।জানায়,
-রমিসা তোর মুজাহিদ হবার খবরটি আমি সর্বপ্রথম আমার মায়ের কাছ থেকেই শুনেছিলাম। বেশ কিছুদিন আগের কথা, সেবার দেশে গিয়ে শুনি তুই আফগানিস্তানে গিয়ে মুজাহিদ হয়েছিস‌। তবে তার আগে মা তোর পালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছিল।মা আরো জানিয়েছিল তোর স্বামী তোদের বাড়িতে গিয়ে তোর আব্বা মাকে নালিশ করে আসে,তুই নাকি আফগানিস্তানে গিয়ে অন্য পুরুষের সাথে পালিয়ে গিয়েছিস। মুজাহিদ নাকি গোটা আফগানিস্তান জুড়ে তোকে খোঁজ করে না পেয়ে বাধ্য হয়ে গ্রামে ফিরে আব্বা-মায়ের শরণাপন্ন হয়। তুলে ধরে নিজের অসহায়ত্বের কথা।বৌ হারিয়ে পাগলপ্রায় অবস্থা হয় নাকি ওনার। এখানে পর পুরুষের নাম করলে গ্রাম শুদ্ধ সবাই ছি ছি করবে; লজ্জায় মাথা কাটা যাবে ভেবে তোর আব্বা মা বিকল্প সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। নিজেদের মান-সম্মানকে অটুট রাখতে কিম্বা তোর কেচ্ছাকে আড়াল করতেই জামাইয়ের পরামর্শে মুজাহিদের গল্প কথাতে আশ্রয় নেয় যে তুই ধর্মযুদ্ধের জন্য নিজেকে মুজাহিদ হয়েছিস। তবে ঘটনা যাই হোক, নিজেদের সম্মান বাঁচাতে আরো আশাব্যক্ত করে,এমন সন্তানকে হাতের কাছে পেলে কেটে দুটুকরো না করা পর্যন্ত নাকি ওদের শান্তি নেই।আর এই কাজে তোর আব্বা-মা যদি অপারগ হয় তাহলে তোর মুজাহিদ স্বামীই নিজ হাতে আব্বা মায়ের শেষ ইচ্ছা পূরণ করবে বলে তখনই ঘোষণা করেছিল।
রফিক ভাইয়ের মুখ থেকে এসব কথা শুনে আমার চোখ মুখ শুকিয়ে যায়। নিজের কানকেই যেন বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। অস্ফুটে আর্তনাদ করে উঠি,
-হায় আল্লাহ! একি শুনলাম! তাহলে এখন কোথায় যাব? এত বড় দুনিয়াটা! অথচ আমার কাছে সব বন্ধ? মনে হয় আমি এখন দুঃখের অতল সাগরে ডুবে আছি।



মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

জুল ভার্ন বলেছেন: জীবনের গতিপথ এমনই।
কেউ ফেরে,কেউ ফেরেনা,
আবার কেউ ফেরার অভিপ্রায়ে,
পথ খুঁজেও পথের হদিস পায়না,
আবার দেখো ফিরতে ফিরতে,
অনেকেই পথে ফেরারী হয়ে যায়,
তবু ফিরব বলে সবাই ফিরতে চায়,
কেউ ফেরে,কেউ ফেরেনা,
আবার কারো ফিরতে গিয়েও,
ফেরা কেন যেন হয়না,
তবু ফেরারী ফেরার পথে,
জমায় ফিরতি বায়না,
কেউ ফেরে,
কেউ বা ফিরতে চায়না.....
রমিসারা ফিরে আসবে.....
দুনিয়ার সকল রমিসাদের জন্য শুভ কামনা।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল ভাইজান।প্রথম কমেন্টে আলাদা ভালো লাগা। সুন্দর বিশ্লেষণ ধর্মী কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। শতভাগ সহমত আপনার সাথে যে,
জীবনের গতিপথ এমনই।
কেউ ফেরে,কেউ ফেরেনা,
আবার কেউ ফেরার অভিপ্রায়ে,
পথ খুঁজেও পথের হদিস পায়না,
আবার দেখো ফিরতে ফিরতে,
অনেকেই পথে ফেরারী হয়ে যায়,
তবু ফিরব বলে সবাই ফিরতে চায়,
কেউ ফেরে,কেউ ফেরেনা,
আবার কারো ফিরতে গিয়েও,
ফেরা কেন যেন হয়না,
তবু ফেরারী ফেরার পথে,
জমায় ফিরতি বায়না,
কেউ ফেরে,
কেউ বা ফিরতে চায়না.....
রমিসারা ফিরে আসবে.....
দুনিয়ার সকল রমিসাদের জন্য শুভ কামনা।"

আমাদের প্রচলিত সমাজব্যবস্থায় এভাবে কতশত রমিসাদের যে ভাগ্যের অসহায়ত্বের কাছে নিজেদেরকে আত্মসমর্পণ করতে হয় কে জানে। অথচ কয়েকজন বা মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের চক্রান্তের কাছে সঁপে দিতে বাধ্য হয় তারা নিজেদেরকে।
জ্বী ভাইজান এমনতর হলে খুবই ভালো হতো যেখানে রমিসাদের দুর্ভাগ্যকে আর পাঁচজনের মতো দুঃখজনক হিসেবে দেখে প্রচলিত সমাজব্যবস্থায় তাদেরকে মানবিক মূল্য দিতো বা ঘরের মেয়েকে ঘরে আশ্রয় দিত। কিন্তু পারিবারিক সামাজিক সম্মানহানির ভয়ে আজ এমনতর রমিসারা অন্ধকারের কঠুরিতে পচে পচে নিজেদের বাকি জীবনের শ্বাসবায়ু নেভা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় থাকে না। অথচ এভাবে নিজেদের দুর্ভাগ্যের দায় নিজেদেরকে বহন করে সমাজের চোখে রক্তশূল হতে হতো না।
সুন্দর বিশ্লেষণ ধর্মী কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা জানবেন।


২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কত আশা নিয়ে দেশে ফিরেও অনিশ্চয়তার হাতছানি। এমন পরিস্থিতির জন্য যে দায়ী সে বেঁচে যাবে

ভালোলাগলো
পরের পর্বের অপেক্ষায়
ভালো থাকুন ভাইয়া

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা আপু।
"কত আশা নিয়ে দেশে ফিরেও অনিশ্চয়তার হাতছানি। এমন পরিস্থিতির জন্য যে দায়ী সে বেঁচে যাবে।"জ্বী আপু ঠিক তাই যে এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সে কিন্তু বহাল তবিয়তে আছে বা থাকবে।আর অবোলা নারী তার সতীত্বের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারায় আবারো কোনো অন্ধকার গুহায় বাকি জীবন অতিবাহিত করতে হবে। পোস্ট পড়ে মুল বক্তব্য তুলে ধরায় ও পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনিও ভালো থাকবেন আপু
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

ইসিয়াক বলেছেন: আহারে জীবন!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।হ্যাঁ ঠিক তাই।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা আপনাকে।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এভাবেই মানুষ এগিয়ে চলে।
চলুক।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পর আমার কোন পোস্টে আপনাকে পেয়ে খুশি হয়েছি প্রিয় সাহাদাত ভাই। আশাকরি ভালো আছেন।পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা আপনাকে।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: দাদা কেমন আছেন?
চাঁদগাজী নেই তাই কি আপনি ফিরে এসেছেন?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: উপরওয়ালার ইচ্ছায় খুব ভালো আছি।
ভাইয়ের দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলি,
আমি ব্লগে এসেছি সামু ব্লগকে দেখে। সেখানে কাউকে আমি কোনো দিন গুরু মানিনি।যদিও সকলকে সম্মান দিয়ে কথা বলি।অন্যের কাছ থেকেও সেটা পাওয়ার প্রত্যাশা করি। এখন কারো যদি সেই সম্মানবোধ না থাকে সেই দায় তো আর আমার নয়। সমস্যা তার নিজের।
পাশাপাশি কেউ যদি ব্লগগে গুরুকুল বানিয়ে গুরু শিষ্যের সম্পর্ক তৈরি করতে চান কিংবা গুরুকুলে নাম না লেখালে সদলবলে তার উপর ঝাপিয়ে পড়ে কদর্য ব্যক্তিগত আক্রমণ করে তার ব্লগিং জীবনকে খাদের কিনারায় দাড় করান সেখানে ব্লগের সার্বিক সুস্থতার লক্ষ্যে মডারেটর সেই নিকটে চিরতরে নিষিদ্ধ করেন সেটা ব্লগ টিমের নিজস্বতা। মডারেশন টিমের এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলাটা আমার কাছে অবান্তর, অনৈতিক বটে। হতে পারে গুরুকুলের শিষ্যদের কারো কারো কাছে জনৈক ব্লগারের না থাকাটা পিতৃ হারানোর যাতনার মতো হলেও আমার চার বছরের ব্লগিং জীবনে আর পাঁচ জন সাধারণ ব্লগারের যাওয়া আসা ভিন্ন বিষয়টিকে অন্যভাবে দেখতে রাজি নই। আর তাছাড়া কেউ নিষিদ্ধ হলে নুতন নিকে শালীন ভাষায় ব্লগিং করতেই পারেন। কিন্তু আচরণের পরিবর্তন না হলে আবার সেই একই ফল।

দীর্ঘদিন পরে পোস্ট দিয়েছি; ব্যক্তিগত কাজের জন্য ব্লগে পোস্ট দেওয়ার সময় হয়ে উঠতে পারেনি। আবার বলছি আমার কোন গুরু বাবা নেই বা দানব শত্রু নেই যে তার থাকা না থাকাটা আমার পোস্ট দেওয়ার কোনো ফ্যাক্টর হবে।

সবশেষে আমার সেই একই অভিযোগ- আমার প্রায় ৯০০ শব্দের পোস্টে ভাইয়ের পোস্ট সম্পর্কে কোন মতামত নাই। অথচ এমন চ্যাটিং ফেসবুকের ইনবক্সে করা গেলেও ব্লগে পোষ্ট সংক্রান্ত মতামত করাই সমীচীন বলে আমার চার বছরে ব্লগিং অভিজ্ঞতায় জেনে-বুঝে এসেছি। শুধু শুধু যদি মনের আবেগ অনুভূতি নিয়ে চ্যাটিং করি তাহলে এত দীর্ঘ পোস্টটিই বা কেন দেব???

তবুও আশায় থাকবো ভাইয়ের ব্লগিং এ সুমতি ফিরুক। কাউকে অন্ধ অনুকরণ নয় ব্লগিং হোক ব্লগিং নীতি অনুযায়ী;যেখানে পোস্ট প্রাধান্য পাক।


৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩৬

জটিল ভাই বলেছেন:
আপনার ৫ নং প্রতিউত্তরে এসে দ্বন্দে পরে গেলাম কি নিয়ে মন্তব্য করবো। পোস্ট না সেই প্রতিমন্তব্য নিয়ে বুঝে উঠতে অক্ষম আমি শুধু এটুকুই বুঝতে পারছি যে দুটোই দুর্দান্ত হয়েছে প্রিয় ভাই। সামনের পর্বগুলোতে দেখি জীবন কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়........

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছাড়ুন না প্লিজ।আপনি যেমন আমার বড় ভাই @ রাজীব নুরও তেমনি আমার ছোট ভাই ।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আপনাকে।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: এত দিন পর পর আর পর্ব পর্ব লেখায় ইদানীং আমার মত অনিয়মিত হয়ে পরা ব্লগার খেই হারিয়ে ফেলে পদাতিক /:)
সব শেষ করুন তারপর একটানে উপন্যাস পড়ার মতই পড়বো আর সেটাই আমার ভালো লাগে। বুড়া বয়সে এত সাসপেন্স সহ্য হয় না B-)
ভালোলাগা রইলো।
+

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,

"এত দিন পর পর আর পর্ব পর্ব লেখায় ইদানীং আমার মত অনিয়মিত হয়ে পরা ব্লগার খেই হারিয়ে ফেলে পদাতিক /:)"- জ্বী আপু ঠিকই বলেছেন। কিন্তু কি আর করার...আগে আপনাদের আগমনের অপেক্ষায় থাকতাম। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে আর আপনাদের কষ্ট দিতে না চাওয়ায় প্রতি সপ্তাহে পোস্ট দেওয়া ছেড়ে দিয়েছি।জানি যদি একজনও আমার এই সিরিজের জন্য অপেক্ষায় থাকত তাহলে সময়ে পোস্ট দিতে না পারলে উনি মনঃকষ্ট পাবেন মনে হতো। কিন্তু এখন পাঠকদের উপর আর চাপ না বাড়াতে আমিও মন থেকে সবাইকে ছুটি দিয়েছি।এই যেমন এই পোস্টটি সম্ভবত তিনমাস পরে দিয়েছি। পাঠকদের ছুটি দিয়ে অবশ্য আমারো সুবিধা হয়েছে। আগের মতো আর রাতজেগে ব্লগিং করতে হয়না। সামান্য দশ পনেরো মিনিট সময় দিলেই মোটামোটি লেখালেখি চালিয়ে যেতে পারছি।তাতে নিজের মতো করে ধীরেসুস্থে তিন মাসের একটি করে পোস্ট দিলেই চলে যাবে। তবে অন্যের পোস্টে অবশ্য সময় পেলেই ঘুরে আসি। আপনাকেও অনুরোধ আপু আমার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য সামান্যতম চাপ নেবেন না।
ভালো থাকবেন আপু সবসময়।

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১২

সোহানী বলেছেন: আপনার এ সিরিজটা পেন্সিলে দিবেন। প্রচুর পাঠক পড়তে পারবে। চমৎকার একটি সিরিজ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু ওরা প্রথমে আমার পোস্ট অ্যাপ্রুভ করতো না। জানতে চাইলে বলেছিল নিজের আসল নামে পোস্ট দিতে হবে। আমার ফেসবুক আইডি যে নামের সেই নাম ওদের নিয়মের সঙ্গে খাপ খায় না। তবুও বিকল্প গল্পের নামের পর কলমে নিজের অরিজিনাল নাম লিখে পোস্ট দিয়েছিলাম। কিন্তু ওখানে আমার পরিচিত ব্লগার বন্ধুদের তিন চার জন কমেন্ট করেছিলেন। গতকাল আপনি বলার পর আজ সকালে আপনাকে ট্যাগ করে সামান্য রদবদল করে দু দুবার পোস্ট দিয়েছি। কিন্তু ওরা ডিক্লাইন করে দিয়েছে।
পোস্ট সম্পর্কে-
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই পর্বটা ভালো লেগেছে। পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ জন্মাল। আপনি লেখা চালিয়ে যান। আমরা সাথে আছি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "এই পর্বটা ভালো লেগেছে। পরের পর্ব পড়ার আগ্রহ জন্মাল। আপনি লেখা চালিয়ে যান। আমরা সাথে আছি।"- এইরে! সাচু ভাই আপনার কাছে যে ধরা খেয়ে গেলাম। এখ্খনি জুনাপুকে একটা গোপন কথা বলে এসেছি। একদম গোপন আর কি।হেহেহে

আপনার এমন সাপোর্টে বাড়টি মনোবল পেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪০

জুন বলেছেন: পদাতিক আপনি আমার কথায় কষ্ট পেয়েছেন? আসলে আমিও ব্লগে এখন অতটা সময় দিতে পারি না। এক সময় রাত জেগে ব্লগিং করতাম তাই নিয়ে অনেকে অনেক কিছু বলতো মজা করে। বাসায় কেউ আসলে চোখ পরে থাকতো ল্যাপটপ এর পর্দায়। এখন দৌড়ের উপর আসি আর মোবাইলেই সব সেরে ফেলি। এক পর্বে সমাপ্ত গল্পগুলো পড়তে আরাম পাই সেটা যত বড়ই হোক। পর্ব পর্ব থাকলে কি হবে কি হবে এই ভেবে আপনার বুড়ি আপাটা সেই টেনশন নিতে পারে না। তাই দেরি হয়ে যায় পড়তে। আশাকরি আমাদের মত কিছু পাঠকের প্রত্যাশা পুরন কর‍তে আপনার অসাধারণ ছোট গল্প নিয়ে শীঘ্রই হাজির হবেন। ভালো থাকুক আমার ভাইটি, সাথে অনেক অনেক শুভকামনা X(

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি বিলম্বিত উত্তর প্রদানের জন্য। ভাষা আন্দোলনের অনুষ্ঠানের কারণে ব্যস্ত থাকার জন্য বিগত বেশ কিছুদিন ধরে ব্লগে ঢুঁ মারার সময় করে উঠতে পারেনি। না আপু কষ্ট কেন পাবো? হেহেহে... আপনিতো স্পোর্টিং খেলেন তাই আমিও তো সেরকমই ভেবেছি এখানে কষ্ট বা অকষ্টের প্রসঙ্গ আসবে কেন? যাইহোক আপনি আপনার সুবিধামতো যে পোস্ট ভাল লাগে আসবেন, কমেন্ট করবেন আপনার উপস্থিতিই আমাদের একমাত্র কাম্য। আপনার কমেন্ট দেখে আনন্দ পাই।

"এক পর্বে সমাপ্ত গল্পগুলো পড়তে আরাম পাই সেটা যত বড়ই হোক। পর্ব পর্ব থাকলে কি হবে কি হবে এই ভেবে আপনার বুড়ি আপাটা সেই টেনশন নিতে পারে না। তাই দেরি হয়ে যায় পড়তে। আশাকরি আমাদের মত কিছু পাঠকের প্রত্যাশা পুরন কর‍তে আপনার অসাধারণ ছোট গল্প নিয়ে শীঘ্রই হাজির হবেন। ভালো থাকুক আমার ভাইটি, সাথে অনেক অনেক শুভকামনা"-
আপু আপাতত ছোট গল্প লেখার যেমন ইচ্ছে নেই, আমার গল্পগুলি সব বড় বড়ই। আপনার শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। কৃতজ্ঞতা আপনাকে। আপনার জন্যও রইলো নিরন্তর শুভকামনা।


১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১১

মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা ,
রমিসা বুবুর স্বামী সবদিক থেকেই বুবুকে শেষ করে দিলেন । এমন বিশ্বাসঘাতকের কি পরিনতি হয় জানিনা তবে রমিসা বুবুর আগামীতে কি হয় সেটা জানার অপেক্ষায় রইলাম ।
দাদা, আশা করি সবাইকে নিয়ে ভালোই আছেন । অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "দাদা ,
রমিসা বুবুর স্বামী সবদিক থেকেই বুবুকে শেষ করে দিলেন।" - হ্যাঁ একদম তাই।রমিসা বুবুকে একদম শেষ করে দিয়েছে তার স্বামী। সঙ্গে একটা অলিখিত নিষেধাজ্ঞা পুরুষ শাসিত সমাজে একজন নারীর জীবনকে কতোটা দুর্বিষহ করে তোলে সেটা ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করছি। কতোটা পারছি বিষয়টি নিয়ে সংশয়ে আছি। পরবর্তী পোস্ট আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই দিয়ে দেবার চেষ্টা করবো। মাঝে ওমিক্রনের দাপটে সপরিবারে ভুগেছি। এখন অবশ্য সবাই সুস্থ। আশাকরি বোন ও বোনের পরিবারের সকলেই ভালো আছেন।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।
নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় ছোট বোনকে।

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পড়তে পড়তে চোখে পানি এসেগেল।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে পেলাম কবি ভাই। আশাকরি ভালো আছেন।
জ্বী ভাই আমাদের চারপাশে এমন বহু মানুষ আছেন তাদের একজীবনে এক একজন দুঃখের অনল সাগরে ডুবতে ডুবতেও ভেসে থাকেন।রমিসা বুবু তাদেরই একজন। আগামী পর্বগুলোতে তার জীবনের বাকি কাহিনীগুলো সামনে আসবে। আশাকরি এখন থেকে আবার নিয়মিত আপনাকে পাবো।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার গল্প, ঠিক জায়গায় এসে গল্পটা থেমে গেল। পরবর্তী পর্বের জন্য আগ্রহটা জোরালো হলো।
গল্পে ভাললাগা। + +
"দুঃখের অনল সাগরে", নাকি "দুঃখের অতল সাগরে" হবে?

০৮ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। বর্তমান চলমান সময়ের ব্যস্ততা আর ব্লগিং করার মত সময় করে আর উঠতে পারছিনা। অনেকটা পিছিয়ে পড়েছি। আপনাদের অনেকেরই পোস্ট মিস করেছি। আপনার উৎসাহ ধর্মী কমেন্টে অনুপ্রেরণা পেলাম।
পোস্টের শেষ লাইনে ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ জানাই। হ্যাঁ স্যার আপনি ঠিকই বলেছেন, দুঃখের অতল সাগর'ই হবে।
সময় নিয়ে ঠিক করছি।
পোষ্টটিতে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন। নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখনি, খুব ভালো লাগল

১৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কবি ভাই আপনাকে।
শুভকামনা জানবেন।

১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৩

মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা ,
অনেকদিন তো হলো এবার নতুন লেখা দিন ।
তমোমীয় এর শেষ পর্যন্ত কি হয় তা জানার আগ্রহ রয়েছে।
মরীচিকা পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম ,
মনে আছে ?
বাবাই কেমন আছে ? শুভেচ্ছা রইলো সকলের জন্য ।

২২ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় বোনের জন্য রইলো নববর্ষের শুভেচ্ছা। আসলে ব্যস্ততার কারণে পোস্ট না দিয়ে দিয়ে এমন হয়ে গেছে যে দিন যাচ্ছে অথচ পোস্ট দেওয়ার সেই তাগিদটা যেন হারিয়ে ফেলেছি। এখন তো দিনের বেলা পোস্ট দেওয়ার সময় একেবারে হয়ে উঠছে না আর সন্ধ্যের পরে তো অন্য ব্যস্ততার কারণে ব্লগে ঢোকে সম্ভব হয় না। ঈদটা চলে গেলে আশাকরি নতুন পোস্ট দিতে পারব।
মরীচিকার সেই সুখানুভূতির কি আর ভোলা যায়। বোনদের এমন আন্তরিকতা গ্রামার গ্রেট প্রাপ্তি।
আন্টিমনিদের দোয়ায় বাবাই ভালো আছে। আশাকরি বোন ও বোনের পরিবারের সকলেই খুললে আছেন।

দাদার পক্ষ থেকে নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় বোনকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.