নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুক রিভিউ- বাসি বকুলের ঘ্রাণ

৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৪৭



বুক রিভিউ-বাসি বকুলের ঘ্রাণ
লেখিকা- মনিরা সুলতানা
প্রকৃতি-স্মৃতিচারণধর্মী জীবনের গল্প।
কথন সংখ্যা-কুড়িটি
পৃষ্ঠা সংখ্যা-৬০
মূল্য-২০০ টাকা
প্রচ্ছদ-নির্ঝর নৈঃশব্দ্য
প্রকাশনা- বুকিশ পাবলিকেশন্স
অনলাইন পরিবেশক-www.rokomari.com/bookishpublications
হটলাইন:১৬২৯৭/+৮৮ ০১৫১৯৫২১৯৭১
প্রাপ্তিস্থান- বাতিঘর
চট্টগ্রাম, ঢাকা ও সিলেট


শুরুতে কৃতজ্ঞতা জানাই ব্লগার @মা.হাসান ভাইকে। বন্ধুত্বের মেলবন্ধনে ওনার সমুদ্রসম অন্তরিকতার কারণে বাসি বকুলের সুগন্ধ পদ্মা পাড় পার হয়ে কলকাতার উপকণ্ঠে আছড়ে পড়েছে। পাশাপাশি আরেকটি কথা না বললেই নয়, শুভ কাজের প্রারম্ভে একটু ধূপধুনো প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের প্রথা উপমহাদেশে বহুদিন ধরে প্রচলিত। তাই রিভিউ পর্বের শুরুতে টাটকা বকুল না পেয়ে বাসি বকুলের ঘ্রাণ দিয়েই অতিথি আপ্যায়নের ইচ্ছা। বকুল ফুলের যোগানদাতা হিসেবে ধন্যবাদ দেই লেখিকা মনিরা সুলতানা আপুকে। এবার নেওয়া যাক 'বাসি বকুলের ঘ্রাণ'।

আমাদের জীবন স্রোতস্বিনীর ন্যায়। চলমান প্রবাহ পথে নানা ঘাত-প্রতিঘাত প্রতিকূলতা আমাদেরকে পোহাতে হয় । চড়াই উতরাই প্রবাহ পথে কখনো দুঃখকর অনুভূতি আমাদেরকে যেমন দুঃখের অতল সাগরে নিমজ্জিত করে তেমনি সুখস্মৃতি কখনোবা ছোট্ট ডিঙিনৌকা থেকে বিশালাকার জাহাজ হয়ে দুঃখের অতল সাগরে ভেসে থাকতে সাহায্য করে। 'বাসি বকুলের ঘ্রাণ' বইতে লেখিকা আমাদেরকে পরিচয় করিয়েছেন সুখ-দুঃখের ব্যথা বেদনা ভরা জীবনের কুড়িটি উপখ্যানের সঙ্গে।

শুরুতেই উনি উড়ো চিঠি'র প্রসঙ্গ এনেছেন। উপলব্ধি করেছেন প্রাপ্ত এমনই উড়ো চিঠির শব্দের হাহাকারের মধ্যে মেলে অক্ষরের পাঁজরভাঙ্গা আর্তনাদ। পাশাপাশি আছে নাম বিভ্রাটের কারণে রোকেয়া হলের ঠিকানায় প্রাপ্ত কোন এক অজানা শোয়েবের ক্যাডেট জীবনের মধ্যরাতের নির্মমতম কান্না। তারুণ্যের উচ্ছলতার দুষ্টুমিতে লেখিকাও কম যাননি। শোয়েব যখন বুঝতে পারেন তাকে বোকা বানানো হচ্ছে তখন অবশ্য সেই পর্বের ইতি ঘটে। ‌ পরে চিঠির প্রাপক আসল মনিরার সঙ্গে লেখিকার সাক্ষাৎ হয়।যদিও গুড গার্লের মতো আসল মনিরার সঙ্গে তিনি সে প্রসঙ্গ এড়িয়ে যান।
কবিগুরুর ঋতুরঙ্গের মতোই লেখিকা নিজের জীবনের উপখ্যানকে বিভিন্ন ঋতুর আদলে রাঙায়িত করার চেষ্টা করেছেন। তাই বর্ষার আগমনী বর্ষা কথনের সঙ্গে বাদল দিনের চিঠি কখনো বা মাঘের চিঠি কখনো বা ভরা আশ্বিনের ঐক্যতান সহ বিভিন্ন রং-বাহারে নিজের মনের পেখম মেলে ধরেছেন।
বাদল দিনের একটি জায়গায় কবি প্রশ্ন করেছেন,
"সাইক্লোন সমুদ্রে ঢেউয়ের সাথে সখ্যতার অন্য নাম প্রেম। সত্যিই তো কবিতাকে ভালোবেসে কি জীবন সমুদ্রের ঢেউয়ের সাথে সখ্যতা করতে হচ্ছে না?"

লেখিকা পাঠকের সঙ্গে নিজের যাপিত জীবনের পরিচয় করিয়েছেন। কয়েকটি পর্বাকারে উল্লেখ করেছেন স্মৃতিতে ভেসে থাকা সেই ছোট্ট শৈশব থেকে আজকের করোনা কাল পর্যন্ত নানান অভিজ্ঞতার কথা। যেমন আছে চাঁদরাতে দুধের সর কাঁচা হলুদ ও কমলার খোসা বাটা মেখে গোসল করা বা শৈশবে শাক কুড়াতে যাওয়ার মতো মধুর স্মৃতি সমুহ।

শব্দের বাঁধুনিতে কিম্বা কথার মায়াজাল বুনতে লেখিকার জুড়ি নেই। ইতিমধ্যে ব্লগে সাহিত্য সুধারস সৃষ্টিতে নিজেকে উচ্চমার্গে নিয়ে গেছেন। সেই মার্গ দর্শন গগনচুম্বীতে পৌঁছে গেছে বাসি বকুলের ঘ্রাণের 'কালো ভ্রমর আর মালতি' নামক কথনে। শব্দের লহরী তুলে ঝংকারের ন্যায় যা পাঠক হৃদয়ে অনুরণিত হতে পারে।
"ভ্রমর! সেতো আজম্ম বিবাগী! নিকষ নিশ্চুপ নিসর্গ নির্নিমেষ নয়নে কেবল নিজেকে দেখে নিজেকেই ভালোবাসে।"
একই গল্পে অন্য স্থানে,
"নিজেকে নিঃস্ব ভাবার নিগূঢ় নীলাভ নিষ্প্রভ মন প্রথম প্রহরে ভ্রমণের মনে হলো মালতির চোখের তারার তুমুলিত ডাক। হাসির ঝর্নায় কিছু উন্মনা আলো পদ্ম হৃদয়ে টলটলে সুখ।"
অন্য আরও একটি স্থানে,
"শব্দ মাদল আনন্দদল আন্দলিত হয় ক্ষণে ক্ষণে তুমুল ঢেউ ওঠে ঢাক বাজা বুকে।"

'কৃষ্ণ জলে গাহণে' মূলত বিষাদ পর্ব। রান্নাঘরের চুলায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে উনার মেজ আপা কলেজ শিক্ষক বধূটি প্রাণ হারান। নিজের বিবাহ প্রসঙ্গে লেখিকা তুলে ধরেছেন সানাইয়ে বিষন্নতার করুণ সুর,
"মেঝো বোনের অঙ্গার হওয়া আত্মা আমাকে বাঁচাতে পারলো না।
ভগ্নিপতির সাথে আজ আমার বিয়ে।"

লেখিকা শৈশবে একবার হারিয়ে গেছিলেন। 'কেয়া পাতার নৌকা ভাসানো দিনগুলো'তে সে কথা উল্লেখ করেছেন। মেজোপার স্কুলের বন্ধুর বাসা খুঁজতে বের হয়েছিলেন ছোট্ট দুই পিচ্চি। বন্ধুর বাসা তো পাওয়া গেল না, উল্টে নিজেদের বাসাটাও গেল হারিয়ে। মাইকে হারানো বিজ্ঞপ্তি শুনে বুঝে যান মধ্যবর্তী সময়ে কি কান্ডই না ঘটে গেছে। লেখিকা অকপটে স্বীকার করেছেন, সেদিন নিজের পিঠ ঢাল হিসেবে কাজ করেছিল।

'গল্পে গল্পে জীবন অথবা জীবনের গল্পে' লেখিকা এক কঠিন বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন। তের বছরের রোমিজা, ছয়ে নাসিমা আর তিরিশ পার করা রুগ্ন মা-এই নিয়ে কালী বাড়ী সংলগ্ন ঝোপড়াতে ওদের বাস। যে বয়সে বাচ্চারা উৎসাহে ফুল কুড়ায় সেটা আজ ওদের প্রয়োজন জীবনের তাগিদে ফুল বিক্রি করা। পদ্মার ভাঙ্গন বাবা হারা পরিবারটিকে দাড় করিয়েছে কঠিন বাস্তবতার মধ্যে এনে ফেলেছে এই কালিবাড়ি চত্বরে।
ভালো লেগেছে একেবারে শেষের দিকে আবীর রঙা বিকেল গল্পটিকে। হতে পারে এটা কোনো গদ্য কবিতা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ পর্যায়ে হঠাৎ একদিন কানে ভেসে আসে,
"সমস্ত সত্ত্বায় বেহাগের করুন সুরের অস্তিত্ব জাহির করে কোথায় চললেন?
এই কথা শুনে পিছন ফিরে যখন ওকে দেখি!
অসহ্য সুখ শব্দটার মর্ম অনুভব করি শিরায় শিরায়।
আমি পাল্টা প্রশ্ন করলাম,
বিষন্ন হৃদয়ের তরুণ কি এই প্রথম দেখলেন?
হাসিতে আলোর ঝরনা ছড়িয়ে বলল,
জানোতো পৃথিবীর সমস্ত বিষন্নতার বিরুদ্ধে আমার যুদ্ধ ঘোষণা করা আছে।
বইমেলা তক পায়েপায়ে সপ্তসুরের বীণা বাজলো আনন্দ উচ্ছলতায়। মাঝরাস্তায় থেমে তাকে জানালাম,
-তোমাকে চাই!
ঠিক সেই মুহূর্তটা পৃথিবীতে ইতিহাস হয়ে থাকল আমার হৃদয়ে, ক্ষনিকের নিস্তব্ধতা শেষে ওর হাসির কালবৈশাখী, ফাল্গুনের মিষ্টি রোদকে লন্ডভন্ড করে ফেললো।
কিছুই বলল না,
পাশের স্টল থেকে আনিসুল হক এর 'গাধা' বইটা কিনে তাতে লিখল গাধা আবির। আমার কাছে একটাই মাত্র সফল ভালোবাসার গল্প আছে। আর ভালোবাসার গল্প একটার বেশি থাকা ঠিক না।"
মধুরেণ সমাপয়েৎ না হলেও গল্পকথন এখানেই শেষ হলে আমার কাছে ভালো লাগতো। কিন্তু একদম শেষে লেখিকা 'সরলতার কাব্যে' ওনার শৈশবের নৌকা যোগে গ্রামের বিয়েতে যাওয়ার সরলতার আত্মমগ্নতার কাহিনী পরিবেশন করেছেন। শেষ গল্প হিসেবে যেটা ভালো লাগেনি। গল্পটাকে উনি যদি মাঝে ঢোকাতেন সেক্ষেত্রে বোধ হয় বেশি ভালো হতো।
পাঠক হিসেবে বরং পরামর্শ গল্পগুলোকে যদি উনি জীবনের সরলরেখা ধরে ক্রমানুসারে দিতেন তাহলে আমার মনে হয় আরো ভালো হতো। গল্পের মধ্যে কখনও ওনার বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের জীবন আবার কখনো শৈশব, কখনো বেড়ে ওঠা প্রভৃতি পর্বগুলো বড় বেশি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
প্রচ্ছদ অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে।পাতার কোয়ালিটি, হরফের মান অত্যন্ত ভালো। যদিও বাঁধাই কোয়ালিটি আশাপ্রদ নয়। আমি যে বইটি পেয়েছি সেই বইয়ের বাঁধায় বলে কিছু নেই। বাঁধায় সুতো ছিঁড়ে একাকার হয়ে আছে।
বইটির মূল্যটাও একটু বেশি বলে মনে হল। পাতা সংখ্যা অনুযায়ী ১৬০ টাকার মধ্যে থাকলে ভালো হত।
সবশেষে আবারো বলব, বাসি বকুলের ঘ্রাণ দারুন সুগন্ধির। আপনারা যারা এখনো সংগ্রহ করেননি অনতিবিলম্বে বইটি সংগ্রহ করে বকুলের অপার সুগন্ধ আস্বাদন করুন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:-রিভিউটি গতকালই দিয়েছিলাম। বিশেষ কারণবশত তুলে নিতে বাধ্য হই। খুবই দুঃখিত আমি। গতকাল পোস্টে যারা মন্তব্য বা লাইক করেছিলেন তাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আপনাদেরকে আজ আরও একবার পোস্টে আসার জন্য অনুরোধ রইলো।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: বুক রিভিউ, মানে পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখা অত্যন্ত কঠিন। একজন ভালো পাঠক না হলে বুক রিভিউ লেখা সম্ভব নয়। আপনি সেই কঠিন কাজটা খুব নিখুঁতভাবে এবং সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করেছেন। ধন্যবাদ।

৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার কোনো পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্টে; ভীষণ আনন্দ পেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান আপনাকে। আমি পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার চেষ্টা করছি। যেটুকু শিখেছি সেটা বিচারক মন্ডলী হিসেবে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনি প্রশংসা করেছেন শুনে আনন্দ পেয়েছি। তবুও বলবো যদি লেখায় আপনার সূক্ষ্ম বিচার বিশ্লেষণে ত্রুটি পান কাইন্ডলি উল্লেখ করবেন আপনাদের সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ হবে আমার আগামীর দিশারী ।
পোস্টটিতে like' করাতে অনুপ্রেরণা বোধ করছি। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

২| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনি চমৎকার লিখেছেন।
বইটির জন্য শুভকামনা রইলো।

৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


হুমায়ুন ভাইয়ের সাথে সহমত, একজন ভাল পাঠক ছাড়া কখনো চমৎকার রিভিউ লেখা সম্ভব নয় তবে শুধু একজন ভাল পাঠক হলেই চমৎকার লেখার ক্ষমতা আছে বলা যাবে না পাঠকে অবশ্যই সাহিত্য রস উপভোগ করার মানসিকতা থাকতে হবে, শব্দের ঝংকারের প্রেমে পড়তে হবে তবেই চমৎকার রিভিউ লেখার সক্ষমতা আসবে।

সাহিত্য রচনায় আপনার কলমের শক্তি নিয়ে এই ব্লগে মনে হয় কারোর দ্বিমত নেই, আপনি যে একজন সত্যিকারের পাঠক তা আপনার মন্তব্যে বুঝা যায়, শুধু শিরোনাম পড়ে মন্তব্যকারী আপনি নন তা লেখার সাথে আপনার মন্তব্য পড়লে বুঝা যায়।
আরো চমৎকার লেখা পড়ার অপেক্ষায়।
শুভকামনা নিরন্তর।

৩১ শে মে, ২০২২ রাত ১০:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় শাহিন ভাই,
প্রায় দীর্ঘ এক যুগ পর আপনার দেখা পেলাম। হয়তো সময়ের বিচারে তা দুই তিন বছর হবে। কিন্তু ব্যপ্তিতে সেই অনুপস্থিতি এক যুগকে অতিক্রম করবে।
অস্বীকার করব না আপনারা আসেন না বলেই ব্লগে পোস্ট দেওয়ার আগ্রহে কিছুটা হলেও ভাটা পড়েছে।
আর সাহিত্য রসের কথা যদি বলেন তাহলে বলি, আমার সাহিত্যরস মানে সুপারি টিপে রস বের করার মতোই হেহে হে...

পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা আপনাকে।

৪| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ১০:৩২

ইসিয়াক বলেছেন: গতকাল লাইক দিয়েছিলাম। আজ আবার দিলাম। এক পোস্টে দু দুবার লাইক।সময় নিয়ে কমেন্টও লিখেছিলাম।পোস্ট সরিয়ে নেওয়াতে কমেন্ট অপ্রয়োজনীয় ভেবে ডিলিট করে দিয়েছি। আপনার জরিমানা হবে। কাচ্চি বিরিয়ানি না খাওয়ালে আর কমেন্ট করবো না।
যাহোক বইয়ের নামটা ভীষণ মিষ্টি। সামনের মাসে ঢাকায় যাবো তখন সংগ্রহ করবো। যে কোন স্মৃতি কথা আমার প্ড়তে ভালো লাগে।আপনার রিভিউ পড়ে বইটির পড়বার প্রতি আরও আগ্রহ বেড়ে গেল। এই যা কমেন্ট করবো না বলেছিলাম । বাই বাই :P

০১ লা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসিয়াক ভাই,

"গতকাল লাইক দিয়েছিলাম। আজ আবার দিলাম। এক পোস্টে দু দুবার লাইক।সময় নিয়ে কমেন্টও লিখেছিলাম।পোস্ট সরিয়ে নেওয়াতে কমেন্ট অপ্রয়োজনীয় ভেবে ডিলিট করে দিয়েছি।"
-প্রথমেই আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি পোস্টটি দিয়েও অনিবার্য কারণবশত তুলে নিতে বাধ্য হই। আর জুতসই কমেন্ট তৈরি করে কোন কারণে যদি সেটা ডিলিট হয়ে যায় তাহলে দ্বিতীয় বার সেই স্টামিনা আসেনা। এদিক দিয়ে আপনার সঙ্গে আমি 100% একমত।
আপনার জরিমানা আমি মাথায় পেতে নিলাম। অনুগ্রহ করে জানাবেন কবে এপাড়ে আসতে পারছেন।
মনিরাপুর ব্যবহারকৃত শব্দগুলো অভিনব, খুবই মনগ্রাহী। উনার 'মনসায়র' নামটি আমার এতোই পছন্দ যে আমার নিজের বাড়ির নামকরণ করেছি শব্দটিকে।

কমেন্ট করতে না চেয়েও একটা আস্ত কমেন্ট করে ফেললেন।আজ না হয় আপুর জন্য করলেন। আমাকে শাস্তি না হয় পরের দিন দেবেন।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় ইসিয়াক ভাইকে।

৫| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ১০:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার রিভিউ ভাল লেগেছে। রিভিউ পড়ার পর মনিরা সুলতানা আপুর 'বাসি বকুলের ঘ্রাণ' বইটা পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। আশা করি বইটা কিনবো এবং পড়ব। 'রকমারি'তে পাওয়া যায় সম্ভবত। উনি একজন ভালো মানের কবিও বটে।

আপনার সময় এবং শ্রমের জন্য ধন্যবাদ।

০১ লা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাচু ভাই,
আশাকরি ভালো আছেন। দেরিতে উত্তর দেওয়ার ক্ষমাপ্রার্থী। রিভিউ ভালো হয়েছে ও বইটি পড়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে জেনে আনন্দ পেয়েছি। আমরা ব্লগাররা শুধু লেখালেখিতে নয়, বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যও একে অপরের পাশে দাঁড়ানো সমীচীন বলে আমার মনে হয়। পাশাপাশি আপুর মন'সায়র কাব্যগ্রন্থটিও দেখতে পারেন। আশাকরি আনন্দ পাবেন।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন। নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

৬| ৩১ শে মে, ২০২২ রাত ১১:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি না পড়া বই আর না দেখা মুভির রিভিউ পড়ি না, স্পয়লারের ভয়ে। :)

তাই ভিন্ন একটা প্রসঙ্গ। আমাদের ব্লগের কিরপিনের সাথে যেহেতু আপনার দেখা/কথা হয়েছে, তাই জানতে চাই.....উনি ব্লগে আসেন না কেন? অবশ্য আমার ধারনা, উনি মাল্টিতে সক্রিয় আছেন। তবুও স্ব-নিকে না আসার কারনটা জানতে মন চায়!!! :P

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "আমি না পড়া বই আর না দেখা মুভির রিভিউ পড়ি না, স্পয়লারের ভয়ে। :)" -লক্ষী ছেলে! স্পয়লারের ভয়ে বাবু বই ও মুভির রিভিউ পড়েন না।হেহে হে.... আপাতত এই রিভিউ লেখার সিরিজ আমার বেশ কিছু দিন চলবে।আপনি ততদিন হাজিরা দিয়ে যাবেন। আপনার ইট আমি সুরক্ষিত রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করবো।
ভিন্ন প্রসঙ্গের জন্য আপনার কমেন্টের স্ক্রিনশট করে যথাযথ জায়গায় পাঠিয়ে দিয়েছি। ব্লগে না আসার কারণ একটা আছে ঠিকই। তবে আমি আমার দিক থেকে বুঝিয়েছিলাম। কিন্তু উনি উনার নিজের সিদ্ধান্তে অটল।
ওনার কোনো মাল্টি নেই। আর এই মাল্টি না থাকায় নিজ নামে ব্লগিং করায় সম্মানহানির কারণেই উনি ব্লগ থেকে বিমুখ হয়ে আছেন।

৭| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর রিভিউ লিখেছেন দাদা।

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইকে।
শুভকামনা রইলো।

৮| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সহব্লগারদের এই হৃদ্যতাটুকু সত্যিই মনছোঁয়া!
কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করলেন চৌধুরী!
এমন একটা পাঠপ্রতিক্রিয়া লেখকের লেখার প্রতি আকর্ষন দায়বদ্ধতা বাড়ায়। আমি ফিরবো এই লেখায়, আপাতত প্রিয়তে সংযুক্তি আমার প্রিয়পোস্টের তালিকায় বকুলের সৌরভ হয়ে রইলো।

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "সহব্লগারদের এই হৃদ্যতাটুকু সত্যিই মনছোঁয়া!
কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করলেন চৌধুরী!"
ধন্যবাদ আপু আপনাকে। তবে এটা এমন কোন বিষয় নয়। ব্লগাররা একে অপরের পড়ে পাশে থাকবে এটাই স্বাভাবিক এই আর কি।
আপনার ব্যস্ততার অবসান ঘটিয়ে সুবিধা মতো আসুন।
"আপাতত প্রিয়তে সংযুক্তি আমার প্রিয়পোস্টের তালিকায় বকুলের সৌরভ হয়ে রইলো।"-রিভিউ যেটুকু বকুলের সুবাস পেয়েছে সেটা আপনার কল্যাণে আপু।হেহে হে...
প্রিয়তে নেওয়ায় অনুপ্রেরণা বোধ করছি কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।

৯| ০১ লা জুন, ২০২২ সকাল ৮:২৪

সোহানী বলেছেন: সদূর কলিকাতায় বসে যখন বইটি হাতে পেয়েছেন আশা করি কোন একদিন কানাডায় বসেই আমিও পাবো ;)

মাহা ভাই এর কেন এতো অভিমান আমাদের প্রতি জানতে চাই।

রিভিউ অবশ্যই চমৎকার হয়েছে। হয়তো পড়ার পর নিজের অনেক স্মৃতির ঝালাই করতে পারবো।

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু অবজেকশন ইয়োর অনার। কলকাতাকে সুদূর করার জন্য মাইন্ড করেছি। তবে আপনার কানাডার অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে সুদূর বটে। মাহা ভাইয়ের অভিমানের কারণ যাইহোক আপনার কমেন্টের স্ক্রীনশট আমি যথাস্থানে পৌঁছে দিচ্ছি। দেখি মাহা ভাই আর কতদিন আমাদের বঞ্চিত রাখেন।
আপনার স্মৃতি ঝালাই করে কতোটা উদ্ধার করেতে পারবেন সেটা ব্লগ পাড়ার জানানোর অনুরোধ রইলো।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।

শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

১০| ০১ লা জুন, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বইটি আমিও কিনেছে কিন্তু দুঃখের বিষয় বইট এখনো পড়তে পারিনি।

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৯:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
যেহেতু কিনেছেন কাজেই আর দেরি নয়।এখনি পড়ে ফেলুন। দারুণ বকুলের সুবাস পাবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।

১১| ০১ লা জুন, ২০২২ সকাল ১১:০১

ফয়সাল রকি বলেছেন: আমি বোধহয় একটা মন্তব্য করেছিলাম, হঠাৎ পোষ্টে ঢুকে মন্তব্য খুঁজে না পেয়ে ভাবছিলাম, তাহলে কি মন্তব্যটা পোষ্ট করা হয়নি?

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৯:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সরি রকি ভাই। গত দিনেও পোস্টটা দিয়েছিলাম ওখানে আপনার মন্তব্য করেছিলেন। কিন্তু অনিবার্য কারণবশত পোষ্টটি তুলে নিতে বাধ্য হই।আর এ কারণেই আপনার মন্তব্যটি ওই পোস্টে থেকে আছে। ফুটনোট আমি বিষয়টি উল্লেখ করেছি। আশাকরি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজকে আবার আসায় খুশি হয়েছি। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১২| ০২ রা জুন, ২০২২ রাত ১০:১৯

মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা ,
চমৎকার একটি রিভিউ লিখেছেন । এই বইটি আমার সংগ্রহে আছে এবং আমি নিজেও পড়েছি বলেই হয়তো আমার আরো ভালো লেগেছে । বাসি বকুলের ঘ্রাণ বইটিতে মনিরা আপা জীবনের গল্পগুলো জীবন্ত ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ।
দাদার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো এবং সবসময় ভালো থাকুন এই আশা রাখি ।

০৩ রা জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অবশেষে প্রিয় ছোট বোনের কমেন্ট পেয়ে ভীষণ খুশি হয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ বোনকে। বইটি যেহেতু কাছেই আছে এবং পড়া হয়েছে কাজেই বাসি বকুলের ঘ্রাণ যে কতটা সুগন্ধির তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।
রিভিউ ভালো হওয়ায় ও পোস্টটিতে লাইক করায় এবং দাদাকে শুভকামনার জানানোর জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।
অফুরান শুভেচ্ছা প্রিয় ছোট বোনকে।

১৩| ০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মা হাসান ভাই অনেকদিন ব্লগে নেই, কিন্তু সরাসরি ব্লগে উপস্থিত বা নিয়মিত না হয়ে ও উনি আমাদের সাথে প্রায় সব সময় ই আছেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি উনার এই সহৃদয় সংগ্রহ আপনার হাতে পৌঁছে দেয়ার জন্যে।

নিঃসন্দেহে আপনার ঝরঝরে গদ্য আমাদের ব্লগের অন্যতম সুপাঠ্য! এমন চমৎকার ভাষায় আমার প্রথম প্রকাশিত বই নিয়ে লিখেছেন নিজেকে ধন্য মনে করছি এবং অবশ্যই সম্মানিত বোধ করছি। আমার মনের আনন্দে লেখালিখির যে প্রশংসা মোটামুটি বেশিরভাগ ই ব্লগারদের প্রাপ্য, আপনার উৎসাহ আপনাদের সম্মিলিত আগ্রহ এবং সু পরামর্শ আমাকে বই প্রকাশে আগ্রহী করেছে। তাই আপনারেই পোষ্টে আপনি সহ সকল ব্লগারদের কাছে আমি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং বিনম্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি।


এবারে আপনার পরামর্শে আসি -

পাঠক হিসেবে বরং পরামর্শ গল্পগুলোকে যদি উনি জীবনের সরলরেখা ধরে ক্রমানুসারে দিতেন তাহলে আমার মনে হয় আরো ভালো হতো। গল্পের মধ্যে কখনও ওনার বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের জীবন আবার কখনো শৈশব, কখনো বেড়ে ওঠা প্রভৃতি পর্বগুলো বড় বেশি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
প্রচ্ছদ অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে।পাতার কোয়ালিটি, হরফের মান অত্যন্ত ভালো। যদিও বাঁধাই কোয়ালিটি আশাপ্রদ নয়। আমি যে বইটি পেয়েছি সেই বইয়ের বাঁধায় বলে কিছু নেই। বাঁধায় সুতো ছিঁড়ে একাকার হয়ে আছে।
বইটির মূল্যটাও একটু বেশি বলে মনে হল। পাতা সংখ্যা অনুযায়ী ১৬০ টাকার মধ্যে থাকলে ভালো হত।


প্রথমত দুঃখ প্রকাশ করছি আপনার এমন খারাপ অভিজ্ঞতার জন্য, বাঁধাই এবং অন্যান্য সব কিছু তে। এর উপস্থাপন, আমার বই নিয়ে যদিও বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই কাজ করছিলাম, কিন্তু শেষের দিকে প্রকাশকের সাথে কিছু ভুল বুঝাবুঝি এব অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য শেষ পর্যন্ত প্রকাশ হবে কিনা সন্দিহান ছিলাম। পাণ্ডুলিপি ঠিকঠাক করার পরের যে কাজগুলো সেসবে চরম গাফলতি এবং বই মেশিনে যাবার আগ মুহূর্তে হয়েছে, ঠিক সেসব গুছিয়ে কোনটা আমার নিজের গল্প এবং কোনগুলো আমার চোখে দেখা অভিজ্ঞতার গল্প আলদা করে শিরোনাম করা হয়ে উঠে নাই। আশা করছি ভবিষ্যতে বই প্রকাশের সময় এসব ব্যাপারগুলো সর্বাধিক গুরুত্ব পাবে।

আর বই এর পরিবেশন নিয়ে ও জটিলতা থাকায়, বই এর সব কপি আমি নিজের কাছে ই রেখেছি। রমমারি থেকে যে কপি সংগ্রহ করছেন সেটা হয়ত রিজেক্টেড কপি ছিল সুযোগে বিক্রি করে দিয়েছে। আপনার জন্যে এবং অন্যান্য ব্লগারদের জন্যে কিছু কপি অবশ্যই আছে কেউ সংগ্রহ করতে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করলেই হবে।

সবসময় আমার লেখার সাথে থাকার জন্যে এবং চমৎকার ব্লগিয় মিথক্রিয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু যেহেতু এই রিভিউটি আপনি বা আপনার 'বাসি বকুল'কে কেন্দ্র করে তাই প্রতিমন্তব্যে আর বিস্তারিত কিছু আলোচনা করলাম না। প্রথম কমেন্টের প্রতিশ্রুতি মত সময় নিয়ে চমৎকার একটি কমেন্ট করেছেন। সত্যি কথা কি, আপনার কমেন্টের জন্য আমি অপেক্ষায় ছিলাম। কমেন্টটি পেয়ে আমার সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আর ব্লগিং মিথস্ক্রিয়ার দিক দিয়ে দিতে বলেন তাহলে বলবো ব্লগে এসে আপনাদের মত বহুজনের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। যাদের অনেকেই লেখালেখিতে গুনী জন। ব্লগ থেকে আবিষ্কার মা.হাসান ভাই। ওনার মতো এমন অসাধারণ লোক যেকোনো মানুষের জীবনে খুবই কম আসে। উনার সঙ্গে পরিচয় না হলে বুঝতে পারতাম না যে মানুষ এত ভাল হয় কি করে। অসম্ভব ভালো একজন মানুষ উনি। যদি কখনও সাক্ষাৎ হয় তাহলে আরও বিস্তারিত বলবো।

শুভেচ্ছা জানবেন আপু।

১৪| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৫

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: প্রিয় ব্লগার,



নতুন করে কিছু লিখতে পারি না, ভাবতে পারি না। তাই আর ব্লগে আসাও হয় না, লেখাও হয় না। তবে আপনাদের কথা মাঝে মাঝেই খুব মনে পড়ে। আপনার এই পোস্টটিও পড়া হয়নি, তবু যেন চির পরিচিত ব্লগারের কুশল বিনিময়ের লোভটা সামলাতে পারা যায় না। জীবন জানি কেমন ; মাঝ পথে মনে হয় সব থেমে যাক। তবুও যেন চালিয়ে যেতেই হচ্ছে।

আশা করি উপরওয়ালা ভালো রেখেছেন আপনাকে।

- দেয়ালিকা

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রথমেই জানতে চাই এতদিন কোথায় ছিলেন?
কর্মব্যস্ততা থাকতেই পারে সেটা হলে আলাদা ব্যাপার। কিন্তু ক্লেদাক্ত মনের ব্লগিং এর কোনো বিকল্প নাই এটা আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতায় বুঝেছি। গত এপ্রিলের 26 তারিখে একটা রোড এক্সিডেন্টে হাত ও পা দুটোই ভেঙে যায়। শুধুমাত্র এই খবরটি পড়েই ঢাকা থেকে মা.হাসান ভাই কলকাতায় আসেন আমাকে দেখতে। সঙ্গে নিয়ে আসেন বিভিন্ন ব্লগারদের প্রকাশিত উপন্যাস বা কাব্যগ্রন্থ। বাসায় বসে শুধুমাত্র ব্লগিং করার জন্য এই হৃদয়ের মেলবন্ধন পৃথিবীর কোথায় সম্ভব? বেঁচে থাকুক আমাদের ব্লগ।
তাই আপনাকে অনুরোধ করবো চলমান জীবনে চড়াই-উৎরাই থাকবেই। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে নিজের চলার পথকে যতটা সম্ভব মসৃণ করে এগোতেই হবে।
"জীবন জানি কেমন ; মাঝ পথে মনে হয় সব থেমে যাক। তবুও যেন চালিয়ে যেতেই হচ্ছে।" - ভাবনায় যাই হোক নিজেকে এগোনোর চেষ্টা করতেই হবে। মাঝেমাঝে একটু এপাড়াতেও উঁকি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আশাকরি যেকোনো অবস্থাতেই শান্তি পাবেন।
পোস্টটি পড়েননি। দরকার নেই পড়ার।মন ভালো হলে পড়বেন নতুবা শুধুই কুশল বিনিময় করতে আসবেন।

শুভকামনা আপনাকে।

১৫| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:৪৭

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আপনার এমন অবস্থা শুনে মনের অশান্তি বেড়ে গেল। কারণ আপনার প্রেরণা আমাকে অনেক সাহস দেয়। যেমনটি আজও দিলেন। আশা খুজে পাই জীবনের। সব কিছু ছাপিয়ে কান্না পায় তবু কাদাও যায় না। সামনেও আগানো যায় না।

১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হেহে হে.... এবার তো রীতিমত লজ্জায় ফেলে দিলেন। আমার মতো অকিঞ্চিৎকর তুচ্ছ মানুষ যে কারো প্রেরণাদায়ক হতে পারে এটা ভেবেই যে শরম লাগছে।

তবে সে যাই হোক যেকোনো অবস্থায় মনোবল হারাবেন না। এখানে যেমন আপনার কমেন্টের শেষ অংশটাকে একেবারেই মেনে নিতে পারছি না।সামনে এগোতেই হবে।আবু সাঈদ স্যারের কথায়,
আমরা প্রত্যেকেই একজন ধূপ বা প্রদীপের ন্যায়।যেখানে অগ্নিসংযোগ করলে সুগন্ধ ছড়াবে বা আলোকের বিচ্ছুরণ ঘটবে। উনি এখানে নিজেদেরকে জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করার প্রসঙ্গ তুলেছেন। স্যারের আলোর স্কুলের একটি বক্তব্যের বিষয় এখানে শেয়ার করলাম।

ভালো থাকবেন সবসময়।

১৬| ১৩ ই জুন, ২০২২ ভোর ৬:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:




পদাতিক যে হাত পা ভেঙ্গে বসে আছে জানতাম না ।
সো স্যরি টু নো । দু মাস হতে চললো, এখন নিশ্চয়ই আগের চেয়ে ভালো ।
আমার একবার হাত ভেঙ্গেছিলো, আমি জানি কি যে দুঃসহ যন্ত্রণা আর ব্যথা !
তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে উঠবে, এই প্রত্যাশা ।

মাহা আমার প্রিয় ব্লগারদের একজন ।
যখন জানলাম পদাতিকের দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কলকাতায় গেছে দেখতে, মাহার প্রতি রেস্পেক্ট আর ভালোলাগা আরও বেড়ে গেলো ।
What a wonderful soul!


১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "পদাতিক যে হাত পা ভেঙ্গে বসে আছে জানতাম না ।
সো স্যরি টু নো । দু মাস হতে চললো, এখন নিশ্চয়ই আগের চেয়ে ভালো ।"-
দুঃখিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আপনি একজন দুর্ঘটনাগ্রস্ত ব্লগারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়েছেন এটাই বড় প্রাপ্তি। ব্লগিং আমাদের সেই সুযোগ করে দিয়েছে। হাজার হাজার মাইলের ব্যবধান কতইনা তুচ্ছ, একে অপরের কতইনা আপনজন,, কতইনা মায়া মাখানো হূদ্যতাপূর্ণ। বেঁচে থাকুক ব্লগিং আমাদের অনন্তকাল ধরে।
জ্বী পায়ের সমস্যা যথেষ্ট উন্নতি হলেও হাতের সমস্যা এখনো রয়ে গেছে। প্লাস্টার কাটিং হলেও ব্যথা যথেষ্ট। যেহেতু হাড় ভাঙ্গার যাতনা আপনাকেও পোহাতে হয়েছে কাজেই আপনাকে নতুন করে আর বলার কিছু নেই। আমি এখনো হাতে ডক্টরস ব্যাগ ব্যবহার করছি। ডক্টর বাবুর কথা অনুযায়ী তিন মাস লাগবে সম্পূর্ণ সুস্থ হতে।

ব্লগার মা.হাসান ভাই আমার জানা একজন অসাধারণ ব্যক্তি। অত্যন্ত প্রচারবিমুখ মানুষটিকে উপরওয়ালা জ্ঞানে বুদ্ধিতে এবং হৃদয়বান হিসাবে পরিপূর্ণতা দান করেছেন। ওনার অবদানকে কোনভাবেই ব্লগে লিখি উনি চান না।কি আর করার...

সবশেষে আবার জানাই আপনার এমন শুভাশিসে আমি কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকেও।

১৭| ১৪ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই বই এর লেখক নিজেই তার লেখায় পুষ্পের সৌরভ ছড়ান, তার লেখায় প্রকৃতি মহমান্বিত হয়, প্রকৃতির রূপ, রস, গন্ধ তার বেশিরভাগ লেখায় অনুপম বর্ণনায় উঠে আসে। এমন একজন লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই এর উপর আপনি বেশ নিষ্ঠার সাথে রিভিউ লিখেছেন, এতে একজন সহব্লগার হিসেবে আমি গর্বিত বোধ করছি। লেখক কে অভিনন্দন এবং আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

কতটা বঞ্চিত বোধ করলে একজন লেখক প্রকাশকের কাছ থেকে বই তুলে নিয়ে নিজে বিপনণের অবাঞ্ছিত দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তা সহজে বোধগম্য। এই কারণে লেখকের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা রইলো। সেই সাথে এবারের বইমেলায় তার প্রকাশিত বই দু'টির সাফল্য কামনা করছি।

মা. হাসান একজন ভীষণ মেধাবী ব্যক্তি। তার পড়াশুনার মান উচ্চ, পরিমাণ বোধকরি অপরিমেয়। ব্লগ থেকে তার অনুপস্থিতি নিয়ে আমি প্রায়ই চিন্তিত বোধ করেছি। আপনার প্রতিমন্তব্য থেকে অন্ততঃ এটুকু জেনে স্বস্তি পেলাম যে উনি ভালো আছেন, নিরাপদে আছেন। আপনার অসুস্থতার কথা শুনে ওনার কোলকাতা যাওয়া ওনার বিশাল হৃদয়ের সামান্য পরিচয় বহন করে মাত্র। ওনার লেখা বিভিন্ন পোস্ট পড়ে আমি বুঝেছি, উনি অত্যন্ত সমব্যথী একজন মানুষ। আপনার সাথে যেহেতু যোগাযোগ আছে, ওনাকে আমার আন্তরিক শুভকামনা জানিয়ে দেবেন।

পরিশেষে, আপনার ভাঙা হাতের যত্ন নেবেন, কোন অবহেলা করবেন না। দ্বিতীয় কোন ডাক্তারের পরামর্শের প্রয়োজন থাকলে, তা নিতে দ্বিধাগ্রস্ত হবেন না, দেরিও করবেন না।

১৫ ই জুন, ২০২২ রাত ৯:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: "এই বই এর লেখক নিজেই তার লেখায় পুষ্পের সৌরভ ছড়ান, তার লেখায় প্রকৃতি মহমান্বিত হয়, প্রকৃতির রূপ, রস, গন্ধ তার বেশিরভাগ লেখায় অনুপম বর্ণনায় উঠে আসে। এমন একজন লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই এর উপর আপনি বেশ নিষ্ঠার সাথে রিভিউ লিখেছেন, এতে একজন সহব্লগার হিসেবে আমি গর্বিত বোধ করছি। লেখক কে অভিনন্দন এবং আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।"-একদম যথার্থই বলেছেন স্যার।এই ব্লগে কথার মায়াজাল বুনতে বা সৌরভ ছড়াতে লেখিকার জুড়ি মেলা ভার। রিভিউ পড়ে আপনার অনুপম অনুভূতির পরিচয় পেয়ে আনন্দিত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।

"কতটা বঞ্চিত বোধ করলে একজন লেখক প্রকাশকের কাছ থেকে বই তুলে নিয়ে নিজে বিপনণের অবাঞ্ছিত দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তা সহজে বোধগম্য। এই কারণে লেখকের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা রইলো। সেই সাথে এবারের বইমেলায় তার প্রকাশিত বই দু'টির সাফল্য কামনা করছি।"-এই বিষয়টি আপনার মতো এতোটা সুন্দর করে আমি ভাবিনি। ঠিকই তো প্রকাশকের উপর কতটা বিরক্ত না হলে একজন লেখক বা লেখিকা বিপণনের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন, এটা নিঃসন্দেহে যাতনাময়। তবে শেষ ভালো এটাই যে কণ্টকাকীর্ণ সে রাস্তা অতিক্রম করে উনি এখন অনেকটা সাফল্যের মুখ দেখতে পেয়েছেন। এ এক অন্য লড়াই, অন্য যুদ্ধ। সংগত কারণেই মনের অন্তস্থল থেকে বেরিয়ে আসে অভিনন্দন বার্তা। অভিনন্দন লেখিকাকে অভিনন্দন বাসি বকুলের ঘ্রাণকে।আর বাসি বকুলের ঘ্রাণ অন্তরালে উপেক্ষিত এই বাস্তবতাকে তুলে ধরার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।


"মা. হাসান একজন ভীষণ মেধাবী ব্যক্তি। তার পড়াশুনার মান উচ্চ, পরিমাণ বোধকরি অপরিমেয়। ব্লগ থেকে তার অনুপস্থিতি নিয়ে আমি প্রায়ই চিন্তিত বোধ করেছি। আপনার প্রতিমন্তব্য থেকে অন্ততঃ এটুকু জেনে স্বস্তি পেলাম যে উনি ভালো আছেন, নিরাপদে আছেন।"-যথার্থই বলেছেন স্যার। উনি একজন কৃতি সন্তান এবং একনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। বিদেশে পড়াশুনা করেও হেলায় বিদেশি চাকরি না করে দেশে চলে এসেছেন। বেশি কিছু বললে ওনি আবার খুব অখুশি হন। তবে অসম্ভব ঘুরতে পছন্দ করেন। সময় পেলেই বহির্বিশ্বে ঘুরে বেড়ান।

"আপনার অসুস্থতার কথা শুনে ওনার কোলকাতা যাওয়া ওনার বিশাল হৃদয়ের সামান্য পরিচয় বহন করে মাত্র। ওনার লেখা বিভিন্ন পোস্ট পড়ে আমি বুঝেছি, উনি অত্যন্ত সমব্যথী একজন মানুষ। আপনার সাথে যেহেতু যোগাযোগ আছে, ওনাকে আমার আন্তরিক শুভকামনা জানিয়ে দেবেন।"-জ্বী স্যার আপনার শুভেচ্ছা ওনাকে পৌঁছে দিব। ওনার হয়ে আমার পক্ষ থেকে আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
পরিশেষে হাতের যত্ন নিচ্ছি যথাযথ। ইতিমধ্যে আবারো একজন মেডিসিনের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েছি।
পোস্টটিতে like'করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানাই।।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা স্যার আপনাকে।

১৮| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:৪২

লেখার খাতা বলেছেন: অতীব সুপাঠ্য। রিভিশন ভাল বেশ!

১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সু স্বাগতম আমার ব্লগে আপনাকে। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো।

১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: বুক রিভিউ পড়েই আমরা মুগ্ধ! আর মনিরা আপুর লেখা পড়ে সবাই আগে থেকেই মুগ্ধ!
তবে মা হাসান ভাইয়ার ঠিকানা কে জানে ? অথবা ফোন নাম্বার....... আমরা হানা দেবো ভাইয়াকে ধরে আনতে ব্লগে। :(

২০ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রিভিউ করে মুগ্ধ হওয়াতে ও কমেন্টে সে কথা জানানোয় অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে। মনিরা আপুর লেখা মানেই তার একটা আলাদা ফ্লেভার থাকে‌ ,যেমন থাকে আপনার পোস্টগুলোতে। পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
মা.হাসান ভাই এবার ঈদে দক্ষিণ ভারত ঘুরে কলম্বো হয়ে দেশে ফিরে গেছেন। অসম্ভব ভ্রমন পিপাসু একজন মানুষ। 'বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে' কথাটি বোধহয় মা.হাসান ভাইয়ের মত লোকদের ক্ষেত্রে ১০০% প্রযোজ্য। উনি ব্লগের উপর খুব অভিমান করেছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে বহুবার ওনাকে বুঝিয়েছি। কিন্তু কিছুতেই ব্লগ মুখী করতে পারছি না। জানিনা ওনার মনের এই বৈরাগ্য কবে দূর হবে।
আপনার মত আমাদের সবারই একটাই দাবি যে করেই হোক উনি আবার ব্লগে ফিরুন।

ভালো থাকবেন আপু সবসময়।

২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৬

সোনালি কাবিন বলেছেন: বুক রিভিঊ আমাদের আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে বইটি পড়বার জন্য।

# আমার পোস্টে আপনার একটা মন্তব্য দেখে হন্তদন্ত হয়ে লগিন করি। সময় থাকলে প্রতিমন্তব্যটা দেইখেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার প্রতিমন্তব্য দেখেছি। লজ্জায় পড়লাম আগে কেন আপনার পোস্টে কমেন্ট করিনি বলে। যাইহোক ভালো থাকবেন। রিভিউ পড়ে যদি আসল বইটি পড়েন আশাকরি আনন্দ পাবেন।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।

২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০০

সোনালি কাবিন বলেছেন: না না লজ্জার কিছু নেই। হয়ত লেখা ভালো লাগে নাই, তাই অনেকে করে নাই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার কমেন্টে আসায় খুশি হলাম। আবারও ধন্যবাদ আপনাকে ‌। ভালো থাকবেন সবসময়।

২২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৭

মোঃ জাহিদুল ইসলাম (মোল্লা) বলেছেন: আপনি কি আপনার লিখিত বই পাবলিশ করতে চান?

যদি কোন একটি বিষয়ের উপর আপনার বিশেষ দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে।
যেমন, গল্প, উপন্যাস,প্রবন্ধ, গণিত, পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, মার্কেটিং, ইংলিশ, মানি ম্যানেজমেন্ট, ইত্যাদি ।
আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে একটি বই লিখুন/ লিখেছেন। এবং আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট এ আপনার বইটি পাবলিশ করতে পারেন।
আমরা তৈরি করেছি বই পাবলিশ করার সুন্দর একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে থাকবে আপনার লেখা বই।

বিঃ দ্রঃ
১. বই পাবলিশ করার জন্য কোন প্রকার টাকা দেয়ার প্রয়োজন নেই।
২. শুধুমাত্র প্রকৃত লেখকগন যোগাযোগ করবেন।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ
ইনফো টেক কম্পিউটার ইনন্সিটিউট
অফিস মহল্লা, কলাপাড়া, পটুয়াখালী, বরিশাল
মোবা- 01721-885144
Only WhatsApp 01304637535
ই-মেইল- [email protected]
ওয়েবসাইট- https://techwidely.com/shop/

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.