নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
উত্তুঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার শুভ্রশিখরে সূর্যদেবের রক্তিমাভ আভার বর্ণচ্ছটা প্রত্যক্ষ করার অনির্বচনীয় অনুভূতির কথা কাব্যে পড়েছি। কথাসাহিত্যে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপ মাধুরীকে বাস্তবে মনরাজ্যে পরিচয় করাতে কয়েক বছর আগে সপরিবারে পাড়ি জমাই দার্জিলিংয়ে। কিন্তু প্রকৃতিদেবীর খামখেয়ালি আচরণে বা বর্ষণমুখর আবহাওয়ার কারণে সেদিন আমরা লাস্যময়ী কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সুধা আস্বাদন থেকে বঞ্চিত হই। ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে একরাশ বিরক্তি নিয়ে হোটেলের রুমে আবদ্ধ থেকে অবশেষে পড়ন্ত বিকালে আবহাওয়ার একটু উন্নতি হতেই হাজির হই দার্জিলিং ম্যালে। সঙ্গীসাথীরা ক্যামেরা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লেও আমার দৃষ্টি ছিল দূরে সবুজে বিস্তৃত দিগন্তরেখার ওপারে। উদাসী মনে যখন মেঘের রাজ্যে ভেসে চলেছি ঠিক তখনই এক সৌম্যকান্তি যুবককে সামনে এগিয়ে এসে আচমকা নিচু হয়ে প্রণাম করতেই সম্বিৎ ফিরে পাই,
- আরে! আরে! তুমি তুমি.... ....
- স্যার আমি সৈকত।
সৈকতের নাম শুনতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বছর পনেরো আগেকার ঘটনা....
খুব ভালো ছেলে ছিল সৈকত। তবে অষ্টম শ্রেণীতে উঠে সম্পূর্ণ বদলে যায়। আমি ছিলাম ক্লাস টিচার। শুরু থেকেই দেখি ও প্রচন্ড অমনোযোগী।প্রায়ই দিন দেরি করে ক্লাসে আসতো। সঙ্গে চুলের কাটিং ছিল অত্যন্ত আপত্তিকর।
প্রথমদিকে বারকয়েক ভালো করে বুঝিয়েছিলাম। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। অবাক হতাম। একেতো দেরি করে স্কুলে আসে,তারপর ক্লাসে বসামাত্রই ঘুমিয়ে পড়তো। বুঝতে পারি রাতে ঘুমটাও নিশ্চিত হচ্ছে না ছেলেটার। একদিন টিফিন পিরিয়ডে সৈকতকে ডেকে নিয়ে বাবা বাছা বলে ওর সমস্যাটা জানতে চেষ্টা করি। গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে ওকে বন্ধুসুলভ ভাবে চেষ্টা করেছিলাম যাতে খোলা মনে সমস্যাটা আমাকে জানায়।কিন্তু না কিছুতেই আমি ওর মনের কথা জানতে পারিনি।
জীবনের সব ব্যর্থতা পরাজয় নয়। এমনো কিছু ব্যর্থতা আছে যা মানুষকে জয়ের গন্ধ শোঁকায়; গড়ে তোলে সাফল্য লাভের শক্তি সঞ্চয়ের অদম্য মনোবল।মনে মনে সেদিনই যেন এমন শক্তি সঞ্চয় করেছিলাম যে করেই হোক বাচ্চা ছেলেটার রহস্যের জট আমাকে উদ্ধার করতেই হবে।
ফাস্ট টার্ম পরীক্ষার আগে জানিয়েছিলাম অভিভাবক না আনলে পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না। সম্ভবত সেই কারণে একদিন সকালেই দেখি বাবার হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে ছেলেটা। কয়েকবছর আগেও ভদ্রলোককে একবার দেখেছিলাম। আজ ওনার স্বাস্থ্য এতোটাই ভেঙে গেছে যে শুরুতে চিনতেই পারছিলাম না।মানতে কষ্ট হচ্ছিল সেবার ছেলের সাফল্যে দেখা করতে আসা সুঠামদেহী দীর্ঘাঙ্গি মানুষটি মাত্র দু বছরের ব্যবধানে হতশ্রী চেহারা নিয়ে আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।মুখ ভর্তি দেড় দু-সপ্তাহের কাঁচা পাকা খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি, উসকো-খুসকো চুলের শীর্ণকায় মানুষটি ঘাড় বেঁকিয়ে অনেকটা গুলতির মতো হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রশ্ন জাগে ,
- আপনি কি অসুস্থ?
- আজ্ঞে আগে ছিলাম। কিন্তু এখন অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছি।
অবাক হই! দাঁড়াতে পারছেন না,ছেলেকে আগলে কোনক্রমে দাঁড়িয়ে আছেন, সেই মানুষ বলে কিনা অনেকটাই সুস্থ।
যাইহোক ভদ্রলোককে পাশের একটি ঘরে নিয়ে বসাই। মুখোমুখি বসে বলতে লাগলেন,
- সৈকত গত সপ্তাহে বলেছিল বাবা, তোমাকে আমার ক্লাস টিচার ডেকেছেন একবার বিদ্যালয়ে যেতে হবে। কিন্তু পরে আবার ও বেঁকে বসে।বললে,স্যারকে বলে ম্যানেজ করে নেব।
গলাটা খাঁকারি দিয়ে ,
-একে তো জঘন্য করে চুল কাটা। আপনারা মাস্টারমহাশয়রা শুধু নন, আমি বাবা হয়েও প্রথমে মানতে পারছিলাম না।তার উপর প্রতিদিন ক্লাসে বসে ঘুমিয়ে পড়া, পড়া বলতে না পারা- আপনারা সবকিছুই একপ্রকার মেনে নিয়ে ওকে ক্লাসে অনুমতি দিয়ে যাচ্ছেন। চেষ্টা করছেন যাতে ওকে আবার পড়াশোনার মধ্যে ফেরানো যায়।বাড়ি ফিরে এই নিয়ে আমাদের বাবা ছেলের মধ্যে কতো কথা হতো। শাস্তির প্রসঙ্গ উঠলে বলতো যে খুবই সামান্য একটু আধটু ভোগ করলেও সেটা বলার মধ্যে ছিল না।
বুঝতে পারি বেশি বেশি করে শিক্ষকদের স্নেহশীলতা বাবার কাছে তুলে ধরেছে। তবে তার মধ্যেও অবাক হলাম বাবার অসুস্থতার কথা একবারের জন্যেও মুখে আনলো না কেন ভেবে। অথচ দিনের পর দিন নির্বিকার ভাবে শাস্তি মাথায় পেতে নিয়েছে। কোনো ভাবেই কিছু করতে না পেরে কথার চাবুকেও বিদ্ধ করার চেষ্টা করে গেছি। আসলে তখন উদ্দেশ্য ছিল যেন তেন প্রকারে অভিভাবক হাজির করানো।এমতাবস্থায় বাবার মুখে আমাদের ভালো আচরণের কথা শুনে খুশি হলেও অন্তরে এবার রীতিমতো আশঙ্কা তৈরি হয় আমাদের অসদাচরণের কথা বাবাকে বলেনি তো? অথবা বললেও ভদ্রলোক ইচ্ছে করেই সেগুলো গোপন করছেন না তো?
কিছুক্ষণ বিরতি নিয়ে এবার প্রসঙ্গ পরিবর্তন করতে জিজ্ঞেস করি,
- আপনার অসুস্থতাটা ঠিক কী?
বড় একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে,
- ট্রলারে দুর্ঘটনা থেকে।
- ট্রলার দুর্ঘটনা! কীভাবে ঘটলো?
ভদ্রলোক বলতে লাগলেন,
-পেশায় আমি একজন মৎস্যজীবি। পুরীতে থাকতাম। ওখানে কাজ ছিল ট্রলারে করে সমুদ্রে মাছ ধরা।মাস ছয়েক আগের ঘটনা। আমরা একটু আগেভাগেই মোহনায় চলে আসি। সেদিন আমরা অনেকটা ভোরবেলায় সব কাজ শেষ করে মোহনার একটু ভিতরে ট্রলারটি নোঙর করতে এগিয়ে যাই।সারেংয়ের নির্দেশ মতো হাতে গ্রাফিন নিয়ে ট্রলারের সাইডে দাঁড়িয়ে ছিলাম। লক্ষ্য ছিল পছন্দমতো একটা জায়গায় ট্রলারটিকে নোঙর করা। আশপাশে তখন অন্যান্য মাছভর্তি ট্রলার গুলো মোহনার দিকে ছুটে আসছিল। সেদিন উল্টো দিক থেকে আসা এরকমই একজনের সঙ্গে কথা বলতে বলতে বেখেয়ালি হয়ে যাই। পাশের আরেকটি ট্রলার সজোরে ধাক্কা মারে আমাদের খালি ট্রলারটিকে। আমার হাতে গ্রাফিন ছিল ফলে টাল সামলাতে না পেরে তার উল্টোদিকে জলে গিয়ে পড়ি। সঙ্গে সঙ্গে একটা বড় ঢেউ আমাকে সম্পূর্ণ ডুবিয়ে দেয়।এর পরের ঘটনা আর আমার মনে নেই।
যখন জ্ঞান আসে, বুঝতে পারি আমি হসপিটালে আছি। গোটা শরীরটাই যেন ব্যান্ডেজ করা, সঙ্গে অসম্ভব ব্যথা। হাত পা মাথা কোনো কিছুই নাড়াতে পারছিলাম না। চারদিকে নানা রকমের পাইপ জোড়া। কোনোটাতে অক্সিজেন কোনটাতে বা স্যালাইন, আরও কতো রকমের পাইপ সব মিলিয়ে এক ভয়ঙ্কর অবস্থা। এমনকি বেশ কয়েকদিন কথা বলার শক্তি পর্যন্ত ছিল না।ক্রমশ বুঝতে পারি শরীরের একাধিক জায়গা ভেঙে গেছে। ডান হাতের কব্জি সহ ডানপায়ের হাঁটুর নিচে অংশটাও ভেঙে গেছে। সঙ্গে মেরুদণ্ডের হাড়েও চিড় ধরেছে। এসবের সঙ্গে সারা গায়ে ছিল অজস্র ক্ষতবিক্ষত।খবর পেয়ে সৌদামিনী চলে আসে।মহাজন খারাপ মানুষ ছিলেন না। আমার যাবতীয় চিকিৎসার পাশাপাশি ওর মায়ের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দেন। কিন্তু কয়েকসপ্তাহ যেতেই উনি বেঁকে বসেন। জানিয়ে দেন যে ওনাকে যেহেতু দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার খরচ বহন করতে হচ্ছে তাই ওর মায়ের দায়িত্ব নিতে পারবেন না। খবরটা শুনে আবার দুশ্চিন্তায় পড়ি। অথচ সে সময়ে সৌদামিনী ছাড়া আমার এক মুহূর্ত চলছিল না। হসপিটালে চিকিৎসার সুযোগটুকু পেলেও আমার খাওয়া পড়া মাখা স্নান করানো বাথরুমে নিয়ে যাওয়া সবই কাজ ওই সামলাচ্ছিল। এমতাবস্থায় কোনো উপায় না থাকায় আমাকে ফেলে রেখে সৌদামিনী বাড়ি ফিরে আসে।সপ্তাহখানেক পরে দেখি আবারো ও হসপিটালে চলে এসেছে। মুখে চওড়া হাসি। সৈকত নাকি কাজ করে মাকে টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে। না এখবরে আমি খুশি হতে পারিনি। সৈকতকে নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল। আমার উদ্বিগ্নতা দেখে সৌদামিনী জানায়, মা'কে সৈকত কথা দিয়েছে,শত অসুবিধার মধ্যেও লেখাপড়া ঠিক চালিয়ে যাবে।
- কি কাজ করতো সৈকত? প্রশ্ন করতেই,
ভদ্রলোক কম্পিত গলায় বলতে লাগলেন,
-কলকাতা শহরে প্রচুর ছোটখাটো হোটেল রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে সন্ধ্যার পর বড়লোকের ছেলেরা তাদের মেয়ে বন্ধুদের নিয়ে ফুর্তি করতে আসে। এরা নানা রকম খাবার-দাবারের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে মদ খায়। পরিমাণে বেশি হলে অনেকেই বমি করে নোংরা করে ফেলে। এই বমি পরিষ্কার করতে হোটেলের ওয়েটাররা রাজি হতে চায় না।আর এখানেই কাজের সুযোগ পায় সৈকত। অন্য হোটেলে বা রেস্টুরেন্টে হলে ওয়েটাররা আবার এই টিপসে ভাগ বসাতো। কিন্তু সৈকত আমার ভাগ্নার সঙ্গে থাকায় টিপসের সবটাই নিজে রাখতে পারতো। প্রায়ই দিন রাতে ঘুমানোর সুযোগ পেত না। কোনক্রমে রাতটুকু ওখানে পার করে ভোরবেলায় বাড়ি ফিরে আবার দুই ভাইবোনের জন্যে রান্না করতে হতো। এরপরে বোনকে স্কুলে পাঠিয়ে তবেই নিজে স্কুলে যেতে পারতো।যেদিন ঠিকমতো গুছিয়ে উঠতে পারতো না সেদিন আর ওর স্কুলে যাওয়া হতো না। তবে বোনের ব্যাপারে ছিল প্রচন্ড সিরিয়াস। বোনের পড়াশোনার প্রতি তীক্ষ্ণ দৃষ্টি ছিল দাদার।দুই ভাইবোনের বয়সের ব্যবধান মাত্র দুই বছর।অথচ দায়িত্বশীলতা বা কর্তব্য পালনে ও যেন বাবা হিসাবে আমাকেও হার মানিয়েছিল।
কথা বলতে বলতে সৈকতের বাবার গলাটা ধরে এলো।
কিছু সময়ের মধ্যে উনি নিজেকে সামলে নিয়ে আবার বলতে লাগলেন,
-বমি পরিষ্কার করতে হয় সেটা না হয় কোনো কাজ ছোট নয় এই যুক্তিতে মেনে নিলাম। তাই বলে কাস্টমারদের কাছে বিশেষ ম্যাথর হিসেবে চেনানোর জন্য কানের উপর থেকে মাথার দুদিকে চুল সম্পূর্ণ কামিয়ে দিয়ে ব্রহ্মতালুর উপর অংশে সজারুর কাটার মতো বিশেষ করে চুল কাটতে বাধ্য করা - এটাকে বাবা হিসাবে কীভাবে মেনে নিই বলুন দেখি। প্রথমবার ওরাই কেটে দিয়ে জানিয়ে দেয় ভবিষ্যতে এভাবে চুল না কাটলে চাকরি থাকবে না।
এতক্ষন ধরে আমি যেন এক ঘোরের মধ্যে ছিলাম। এক অভাবী অসহায় বাবার অসীম ধৈর্যশীল বিচক্ষণ সন্তানের মর্মন্তুদ কাহিনী শুনে চোখ দিয়ে নীরবে গড়িয়ে পড়লো অশ্রু। মনে মনে বললাম দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই কখনো চোখে দেখিনি মাঝে মাঝে গল্প বা উপকথায় পড়েছি। কিন্তু আজ জীবন যুদ্ধে হার না মানা এক কিশোর নাবিকের বিচক্ষণতার, তার অসীম ধৈর্যশীলতা, পারিবারিক মূল্যবোধের যে কাহিনী শুনলাম তা রুপালি পর্দার কাহিনীকেও হার মানাবে।
পরের দিকে আলাদা করে আর খোঁজ রাখা সম্ভব হয়নি। তারপর দীর্ঘদিন পর আজ এই দার্জিলিংয়ে অপ্রত্যাশিত সাক্ষাৎ লাভ।
পকেট থেকে একটা কার্ড বের করে বললো,
- স্যার আগামীকাল আপনাকে এখানে স্বাগত।
লেখা আছে 'দামিনী ক্যাফেটেরিয়া'।
- তোমার মায়ের নাম সৌদামিনী না? প্রশ্ন করতেই,
- হ্যাঁ স্যার সৌদামিনী ছিল ঠিকই। কিন্তু বাবা মাকে দামিনী নামেই ডাকতো।
সমাপ্ত
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।এটাকে একটু পরিমার্জিত করেছি।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নিদারুণ কষ্টের মাঝেও সৈকতে হার না মানার কাহিনী চমৎকার ভাবে ফুটে উঠেছে। দারুণ হয়েছে গল্পটি।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী ভাইয়া আমাদের আশেপাশে এমন অনেক সৈকত হাজার দুঃখ নিয়ে দিব্যি মিশে আছে।একটু উষ্ণতা পেলে হয়তো তাদের জীবনটা আরেকটু ছন্দময় হতেই পারে। সুন্দর মানবিক কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সৈকত কি আপনার ছাত্র?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ্ঞে আমার একসময়ের প্রিয় ছাত্র ছিল।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: বড় লেখা পড়া হয়না সময়াভাবে, আজকে পড়লাম এবং মুগ্ধ হলাম। আসলে ঢু মারতে এসে আর সরতে পারিনি, টেনে নিয়ে আসল শেষ অব্দি
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ছোট্ট আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানাই।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা জানবেন।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
কামাল১৮ বলেছেন: মুন্সিয়ানা আছে লেখায় ভাষার ব্যবহারে।বাক্যটি শুদ্ধ হলো কিনা বুঝতে পারছি না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী ভাইয়া সুন্দর শুদ্ধ বাক্যে কমেন্ট করেছেন। বরাবরই আপনার কমেন্ট ছোট হলেও তারমধ্যে বিদগ্ধতার ছাপ থাকে। ভালো থাকবেন।শুভকামনা আপনাকে।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: আমার তো মনে হচ্ছে প্রায় এক বছর বাদে বাকি অংশটুকু দিলেন!! সেই কবে লিখেছিলেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী ভাইয়া আর লজ্জা দিয়েন না। নানাবিধ কারণে ব্লগে পোস্ট দেওয়া আর হয়ে উঠছিল না। কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এক কথায় বললে অসাধারণ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভেচ্ছা আপনাকে।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: মানুষ কত কঠিন বাস্তবতার ভেতরে জীবন পার করে আমরা বাইরে থেকে যার কিছুই বুঝতে পারি না । জানিও না ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী খুব ভালো কথা বলছেন,"মানুষ কত কঠিন বাস্তবতার ভেতরে জীবন পার করে আমরা বাইরে থেকে যার কিছুই বুঝতে পারি না । জানিও না ।"-সহমত আপনার সঙ্গে। ঠিকই তো আমাদের চারপাশে এরকম কতো মানুষ হাস্য রসের মধ্যেও লুকিয়ে রাখে তাদের অবর্ননীয় মানব জীবন।কতো জনের বা আমরা এরকম খবর রাখি...
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
জুন বলেছেন: এই ঘটনা গুলো পড়লে মনে হয় আমরা কতটা ভালো আছি পদাতিক। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া। অনেক সময় অধৈর্য হয়ে যাই কিন্ত সৈকতদের কথা ভাবলে নিজেদের অকৃতজ্ঞ মনে হয়। খুব সুন্দর করে লিখেছেন। মনটা আদ্র হয়ে গেল।
+
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী আপু আপনি একদিক দিয়ে ঠিকই বলেছেন। তবে আরেকদিয়ে বোধহয় ঠিক নয়। নিজেদের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে যতোই আমরা সুখী থাকি না কেন চোখের সামনে এরকম ঘটনা দেখলে আমাদের অন্তরটা বড় আদ্র হয়ে যায়। যাইহোক তবুও এসব নিয়েই আমাদের চলতে হবে। সুন্দর কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনি এখন আর আঁধার আলো আর লিখছেন না । এটা সম্ভবত সেই আঁধার আলোর কোন এক পর্বের অনেকাংশ তুলে দিলেন । আপনার লিখা নিয়ে কোন মন্তব্য হবে না । তবে অনুযোগ রয়ে গেল , " আপনি এখন আর লিখছেন না !"
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইয়া আপনি মনে রেখেছেন দেখে অবাক হলাম।জ্বী এটা আঁধারে আলো থেকে পরিমার্জিত করে লেখা হয়েছে।একটা জায়গায় লেখা পাঠানোর অনুরোধ ছিল। শেষের অংশটা অবশ্য একেবারে নুতন।না লেখার পিছনে অনেক কারণ আছে।তবে সেসবের সঙ্গে আলসেমি যে বড় কারণ সেটা অস্বীকার করতে পারিনা।
সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮
আরোগ্য বলেছেন: আসলেই চারপাশের এসব ঘটনাগুলো শুনলে মনে হয় স্বর্গে আছি। বাস্তব জীবন থেকে যে শিক্ষা অর্জন করা যায় তা বই পড়ে হয় না। বৈচিত্র্যময় এই পৃথিবীতে কত পদের মানুষ আছে, কেউ হাসির আড়ালে অশ্রু লুকায় কেউ আবার অশ্রু দিয়ে খুশি প্রকাশ করে।
জুন আপুর মন্তব্যে সহমত।
অনেকদিন পর গল্প দিলে, ভালোই হল এক পর্বে শেষ৷
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শরীরটা ভালো যাচ্ছে না।যে কারণে পোস্ট দিয়েও আর লগ ইন করতে ইচ্ছে হচ্ছিল না। আজকে অনেকটাই ভালো আছি। এদিকে এখন ব্যাপক ডেঙ্গির প্রকোপ বেড়েছে। ওদিকে ঢাকার অবস্থাও তথৈবচ।নঁওগাতে আমাদের আত্মীয় আছে। ওখানে কয়েকদিন থাকার কথা ছিল। কিন্তু ওনাদের অহেতুক চাপ না দিতে অক্টোবরে বাংলাদেশ যাওয়া আপাতত স্থগিত করেছি। ট্রেনের টিকিট দু একদিনের মধ্যেই বাতিল করবো। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আবার নুতন করে ওদেশে যাওয়ার প্লান করবো।
পোস্ট সম্পর্কে তোমার সুন্দর সচেতন কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ ও ভালোলাগা রইলো,"বৈচিত্র্যময় এই পৃথিবীতে কত পদের মানুষ আছে, কেউ হাসির আড়ালে অশ্রু লুকায় কেউ আবার অশ্রু দিয়ে খুশি প্রকাশ করে।"- খুবই সুন্দর একটা কথা বলেছো। ঠিকই তো কেউ হাসির আড়ালে অশ্রু লুকায় কেউ আবার অশ্রু দিয়ে খুশি প্রকাশ করে। শতভাগ সহমত তোমার সঙ্গে।
জুন আপু বিজ্ঞ মানুষ। ওনার কমেন্ট মানে তার মধ্যে বিজ্ঞতা থাকবেই।জুনাপুর হয়ে ধন্যবাদ তোমাকে।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবে।
শুভেচ্ছা তোমাকে।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্ততরিক ধন্যবাদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবারো কমেন্টে আসার জন্য আবারো ধন্যবাদ ছোট ভাইকে। শুভেচ্ছা সতত।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৭
মেহবুবা বলেছেন: কখনো কখনো বাস্তব চমকে দেয়, গল্পকে হার মানায়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী আপা সঠিক কথা বলেছেন। বাস্তবতা বড় নির্মম।গল্প উপন্যাসকে হার মানায়। ছোট্ট মানবিক কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৮
মেহবুবা বলেছেন: শংকর ( লেখক) এর কতা মনে আসছে সৈকতকে জেনে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী আপু আবার কমেন্টে এসে নিজের মনের কথা ব্যক্ত করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানাই।
শুভকামনা আপনাকে।
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: উত্তুঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার শুভ্রশিখরে সূর্যদেবের রক্তিমাভ আভার বর্ণচ্ছটা প্রত্যক্ষ করার অনির্বচনীয় অনুভূতির কথা কাব্যে পড়েছি। খাইছে আমারে!!!! এইরাম সুকঠিন ভাষা ব্লগে আর কে কে জানি ব্যবহার করে? দুই একটা নাম বলেন দেখি!!
এটা কি আপনার ঘটনা, নাকি গল্প? পরিস্কার করেন নাই তো!!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: দেরীতে এলে আর টাটকা খাবার পাওয়া যাবি নিকো।
এইটা গল্প না ঘটনা আমাকে নিয়ে এতোটা সন্দেহ আপনিকো হলো কেমনে?আমি সরল সাদাসিধে মানুষ।মনে কোনো প্যাঁচ নেই তবে প্রকাশ্যে সত্য মিথ্যা জাতধর্ম নিয়ে টানাটানি করলে দুটো করে খাচ্ছিলাম সেটা যে বন্ধ হলো বলে...
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭
করুণাধারা বলেছেন: জীবনের বাঁকগুলো অভাবিত এবং বিচিত্র। সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
আপনার সমস্যার সমাধান হয়েছে? যেন সমাধান হয়, শুভকামনা রইল।
একটু তাড়াতাড়ি পরের পর্ব দেবার চেষ্টা করবেন, প্লিজ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
না আপু সমস্যা মেটেনি। আমি কোনো ব্রাউজার থেকে ফুল ভার্সনে ঢুকতে পারছি না।ব্লগে ঢুকছি ফেসবুক লিংক ধরে। কিন্তু অদ্ভুত এক কারণে গত দু'দিন আগে সেই যে ঢুকেছিলাম আর লগ আউট করতে পারছিনা।লগ আউটের অপসনে গেলেই 404পেজ নট ফাউন্ড দেখাচ্ছে।এই কারণে আপাতত আমাকে সারাক্ষণই লগ ইন দেখতে পাবেন। কাভা ভাইকে জানায়েছি।দেখি সমস্যা মেটে কিনা....
পরের পর্ব সম্পর্কে আপনার অনুরোধ রক্ষার চেষ্টা করবো । পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা আপু আপনাকে।
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম অনুচ্ছেদ পড়া শুরু করা থেকেই মনে হচ্ছিল এটা একটা রিপোস্ট। আগেও এ গল্প পড়েছি। তবুও শেষ পর্যন্ত পড়লাম এবং শেষে এসে বুঝলাম, শুধু শেষটুকুই এখানে নতুন করে লেখা, হয়তো প্রথম কয়টা লাইনও।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী স্যার অনেকটা রিপোস্ট ধর্মী।আসলে এটা আঁধারে আলো থেকে নেওয়া অংশবিশেষ।তবে ওখানে সিমলা দেখানো হয়েছিল। এখানে দার্জিলিং। ওখানে সৈকতের কাছে ধরা এখনো দেওয়া হয় নি। এখানে সৈকতের পাহাড়ী জীবনে ব্যবসায়ে শ্রীবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। মূলত এই অংশটা সত্যি ঘটনা অবলম্বনে। ভূতপূর্ব স্কুলের প্রধানশিক্ষক অনুরোধ করেছিলেন একটা লেখা দেওয়ার। ওনার অনুরোধ রক্ষার্থে এই স্কুলধর্মী কেন্দ্রীক বিশেষ রচনাটি লিখিত।
আমি ব্লগে ঢুকেছি ফেসবুক লিংক ধরে। কোনো ব্রাউজার দিয়ে ফুল ভার্সন আসছে না। এমনকি আমার স্বাভাবিক ফেসবুক লিংক ধরেও আসছে না।অন্য মাধ্যমে এসেছি ঠিকই কিন্তু চিন্তায় আছি এসুযোগ কতোক্ষণ বা মিলবে।
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
ইসিয়াক বলেছেন: কত বিচিত্র মানুষের জীবন! টিকে থাকার লড়াইয়ের গল্প আমার বরাবরই ভালো লাগে।একসময় আমাকেও দিনের পর দিন,বছরের পর বছর টিকে থাকার লড়াই করতে হয়েছে।বিচিত্র সে অভিজ্ঞতা। তবে শেষ অবধি এটুকু বুঝেছি ব্যপারটা মন্দ নয়। কত শত রকমের মানুষের সান্নিধ্যে কত শত রকমের অভিজ্ঞতা। ভালো মানুষ মন্দ মানুষ। যদিও মন্দ মানুষই বেশি। তবু বলবো বেঁচে থাকা দারুণ ব্যপার। জীবন সুন্দর। চলুক লড়াই। এই তো জীবন।
একটা প্রশ্ন, সৈকত এখন কেমন আছে? ভালো আছে তো?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নির্মম সত্য যখন সুন্দর হয়। আপনার কমেন্টটি পড়ে আমার এই সুন্দর নির্মমতার কথাই মনে হলো। আপনার শৈশব কৈশোর ও যৌবনের প্রারম্ভিক জীবন মোটামুটি অনেকটাই জেনে গেছি। বিভিন্ন লেখনীতে তার প্রতিবিম্ব রত্যক্ষণ করেছি। তাছাড়া মা. হাসান ভাইয়ের কাছ থেকেও অনেকটা জেনে নিশ্চিত হয়েছি। কাজেই জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখনী সবসময় অন্য মাত্রা বহন করে। দূর থেকে শুধু দোয়া করি যেন সবসময় ভালো থাকেন। একজন হাসিখুশি মানুষ সবকিছুকে এইভাবেই সহজ সরল ভাবে নিয়ে হাসিখুশিতে থাকুন এই কামনা করি।
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ছবিটি অনেক সুন্দর।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। আপনি অসুস্থতার মধ্যেও ব্লগে এসেছেন। দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন কামনা করি।
২০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৫
আরোগ্য বলেছেন: কি খবর তোমার? ব্লগিং লাইফকে তো আলবিদা বলার কথা না তবে নিশ্চয়ই কঠিন ব্যস্ততা নতুবা মোবাইল ভার্সন নামক সমস্যা। আশা করছি সবাই কুশলে আছো। আমার দু দুটি পোস্ট তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় আছে। এবার কিন্তু পিচ্চি পিচ্চি মন্তব্য করলে রাগ করবো। বেশ খাটুনির পোস্ট তাই তোমার গঠনমূলক মন্তব্য চাই। আশা করি শীঘ্রই আসবে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আরে! আর দুঃখের কথা বলো না। নিজের বাড়িতে নিজেরই প্রবেশাধিকার নেই।কি এক জ্বালা যে বলে বোঝাতে পারবো না। তোমার মেইল এখনো চেক করিনি।আসলে সবসময় ওদিকটা দেখা হয় না।আর কমেন্ট সম্পর্কে তোমার ঘা খেয়ে আর পিচ্চি করি? ওরে বাবা পেল্লাই দশাসই না করলে যে রক্ষে নেই সে বিষয়ে নিশ্চিত তবে সব পোস্টগুলোতে যাচ্ছি।চিন্তা করো না।
ভালো থেকো। অনেক শুভেচ্ছা তোমাদের।
২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
প্রামানিক বলেছেন: সৈকতের কাহিনীটি নিয়মিত পড়তাম এই পর্ব অনেক পরে পড়লাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আশাকরি ভালো আছেন কবি ভাই। (ফুল ভার্সনে ঢুকতে না পেরে মোশাররফ করিম চঞ্চল চৌধুরীদের নটক দেখে সময় কাটিয়েছি।)
এটা দুটি পর্বের কন্সাইজ রূপ।একটা জায়গায় লেখাটা পাঠানোর জন্য তৈরি করা।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সৌকতের আগের পর্বটা পড়া ছিল। এবার নতুন কিছু হতে যাচ্ছে। ধন্যবাদ।+++