নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
এবার বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারত শুরু থেকেই অসাধারণ নৈপুণ্যতা দেখিয়ে ফাইনালে উঠেছিল। কিন্তু কথায় বলে সব ভালো যার শেষ ভালো; ভারতের ক্ষেত্রে বহু প্রচলিত এই প্রবাদ কাজ করেনি। ফাইনালে সব বিভাগেই অস্ট্রেলিয়া নৈপুণ্যতা দেখিয়ে শিরোপা অর্জন করেছেন।ফলে কোটি কোটি ভারতবাসী ও ভারত প্রেমীদের অন্তরে প্রতিধ্বনিত হয় কাপ না প্রাপ্তির নিদারুণ হাহাকার।
খেলা মানে হার জিত থাকবেই। জিতলে মধুর লাগে হারলে পরাজয়ের গ্লানি অন্তরে কুঠারঘাত করতে থাকে। কিন্তু কোনো বিষাদ চিরস্থায়ী নয়। একটা নির্দিষ্ট সময় পর আবার আমরা স্বাভাবিক হয়ে উঠি। কাজেই আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আমরা আবার বৈষয়িক বিষয়ে মেতে উঠবো।শুরু হবে ব্যস্ততাময় কর্মজীবন। কিন্তু গতদুদিনে ভারতের পরাজয়ের পর বাংলাদেশের বাঙালিদের একশ্রেণীর সমর্থক যেভাবে ভার্চুয়াল জগতে উল্লাসে ফেটে পড়ে ঈদ উৎসবে মেতে উঠেছেন সেটা দেখে একজন ক্রিকেটীয় ভক্ত, সচেতন নাগরিক হিসেবে যারপরনাই ব্যথিত ও আতঙ্কিত না হয়ে পারি না। হতে পারে সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার কিন্তু আমরা অস্বীকার করতে পারিনা বাংলাদেশের সঙ্গে এপার বাংলার মানুষের একটা আত্মীক টান বিদ্যমান।ভূয়া ভাই সুদূর লন্ডনে থাকলেও ওনার সঙ্গে আমার অন্তরের টান অস্বীকার করি কেমনে? কিংবা শায়মাপুর সঙ্গে সোহানী আপুর সুন্দর সুন্দর রেসিপি দেখে একবার সামনাসামনি পরোখ করার লোভ অস্বীকার করি কেমনে? আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে দু চারটি কথা...
ফিরে যাই আবার খেলার জগতে।গত পরশু সব বিভাগেই অস্ট্রেলিয়া অসাধারণ নৈপুণ্যতা দেখিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা সকল অস্ট্রেলিয় প্রেমীদের। বাংলাদেশী অস্ট্রেলীয় প্রেমীদের সরাসরি শুভেচ্ছা জানানোর সুযোগ থাকায় তাদের জানাই স্পেশাল হার্দিক শুভেচ্ছা।
কিন্তু একটা বিষয়ে অবাক হলাম ভার্চুয়াল জগতে বাংলাদেশের একশ্রেণীর বাঙালিদের প্রবল ভারত বিদ্বেষমূলক মনোভাব ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। আমার কাছে সাপোর্ট যে কেউ তার পছন্দের দেশকে করতেই পারেন। আশা করি এটা নিয়ে কেউ দ্বিমত হবেন না। কাজেই সাপোর্টার হওয়া সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। এখন কথা হলো, বাংলাদেশী বাঙালিদের সাপোর্ট নিলে যে ভারত চ্যাম্পিয়ন হতো আর না পেলে যে হতো না এমনটা নয়।আর এমনটি যদি হতো তাহলে মাঠের লক্ষাধিক দর্শকের সমর্থন নিয়েই ভারত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতো। কিন্তু বাস্তবে এই 'সমর্থন' তেমন কোনো কাজে আসে না।খেলার মাঠের মধ্যে বিশেষ করে বাইশ গজে একদল অপরকে টেক্কা দেবে খেলার বিভিন্ন দিকে- বলে, ব্যাটে ফিল্ডিংয়ে, মানসিক অদম্যমতায়, শারীরিক ভাষাতে মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়ে।। এসবের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যারা এগিয়ে যাবে তারাই সাফল্য পাবে। কোনো দয়া দাক্ষিণ্যের স্থান এখানে নেই। অস্ট্রেলিয়া গতকাল দূরন্ত খেলে সব বিভাগেই নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমান দিয়েছেন।যোগ্য দল হিসেবে তারা শিরোপা অর্জন করেছেন।
কিন্তু দূর্ভাগ্যের যে গত পরশু থেকে ভার্চুয়াল জগতে একের পর এক প্রবল ভারত বিদ্বেষমূলক পোস্ট ও কমেন্টগুলোকে একেবারেই স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। ভয়ংকর একটা 'আমরা ওরা' বিভাজন তৈরি হয়েছে।দুটি প্রতিবেশী দেশের নাগরিকদের মধ্যে তাহলে কি ভয়ানক বিষ বৃক্ষ প্রবল আকার ধারণ করেছে?অর্থাৎ খেলাটা কি আর খেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই?
যদি একটু সাইডে তাকাই তাহলে চোখে পড়বে ভারত বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর।দুটি দেশ নানা বিষয়ে একে অন্যের উপর নির্ভরশীল।হতে পারে সব চাওয়া পাওয়া পূর্ণ হচ্ছে না। যেমনটা হয় না আমাদের নিজস্ব ব্যক্তি জীবনের সমস্ত স্বপ্ন পূরণ। কিন্তু যা হচ্ছে সেটাও কম নয়। ছোট্ট একটি উদাহরণ দেই, কলকাতা সহ ভারতে বাংলাদেশী নাগরিকরা চিকিৎসা পরিসেবা নিতে বছরভর আসেন। অস্বীকার করার উপায় নেই যে এখানে উভয় পক্ষই উপকৃত হন না। যদিও সেখানে নানান প্রতিবন্ধকতা আছে। ব্লগিং করার সৌজন্যে ব্লগার মা. হাসান ভাইয়ের কাছ থেকে জেনেছি দুরারোগ্য ব্যাধির মতো ক্রনিক ডিজিজের ক্ষেত্রে এদেশের চিকিৎসা ওনাদের কাছে বেশ সাশ্রয়ী বটে। ভারতে সরকারী হাসপাতালেও ভারতীয়দের সঙ্গে একাসনে চিকিৎসা সুবিধা যে কোনো বিদেশি সহ বাংলাদেশীদের দেওয়া হয়। কিন্তু কম সময়ে আসায় তারা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সেবা নিতেই পছন্দ করেন। জনপ্রিয় ব্লগার কবি প্রমানিক ভাই নিজে বা ছবি আপু দুলাভাইকে ভারতে চিকিৎসা করিয়ে উপরওয়ালার ইচ্ছায় সুস্থ হয়ে দেশে ফিরেছেন। এরকম হাজার হাজার বাঙালি ভারত থেকে চিকিৎসা সেবা নিয়ে উপকৃত হচ্ছেন ।হ্যাঁ রাষ্ট্রনৈতিক বা কূটনৈতিক সম্পর্ককে বাংলাদেশের সরকারের অহেতুক ভারত নির্ভরতার জন্য জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বা হবাটা স্বাভাবিক হতে পারে। এখানে মোদিজী যেমন আমার অপছন্দের। কিন্তু সেই অপছন্দের বিরোধিতা করার উপায়টা গনতান্ত্রিক পথেই হওয়াটা বাঞ্ছনীয়। অশালীন ব্যক্তি আক্রমণের মধ্যে নয়। বাংলাদেশী বাঙালিদের তেমন সরকারের উপর ক্ষোভ থাকতেই পারে। কিন্তু সেই দায় সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের উপর দেওয়াটা বাঞ্ছনীয় ছিল। অনুকরণ হিসেবে তারা মালদ্বীপের পথে হেঁটে মসনদে এমন কোনো সরকারকে বসাতেই পারেন যারা ভারতের মুখাপেক্ষী হবেন না।
ব্যক্তিগত ভাবে এবার বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের খারাপ পারফরম্যান্স আমাকে কষ্ট দিয়েছে।এর আগের বিশ্বকাপে তারা যথেষ্ট ভালো পারফরমেন্স করলেও এবার আশানুরূপ ফল করতে পারে নি।ফলে আমার মতো সেদেশের হাজার হাজার ভক্তের বাংলাদেশী ক্রিকেট দলের উপর ক্ষোভ হওয়াটা স্বাভাবিক।উল্টে কয়েকদিন আগে অধিনায়ক সাকিবকে শাসক দলের সাংসদ প্রার্থীর টিকিট কাটতে দেখে অবাক হয়েছি। রাজনীতি রাজনীতিকদের সাজে ঠিক যেমন খেলোয়াড়দের জায়গা খেলার মাঠ। সাকিব একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে রাজনীতি করার নিজস্ব অধিকার ওনার আছে ঠিকই। কিন্তু যে কাজ যার মানায়। আজকে যদি দেখি বিরাট কোহলি বা তেন্ডুলকর ক্রিকেট কোচিং বাদ দিয়ে ভাজপার প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়ান বা রাজনীতির ময়দানে অংশ নেন তাহলে ব্যক্তি হিসেবে উনি নিজের অধিকার ভোগ করলেও ক্রিকেটের পক্ষে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বিষয়টি সুখকর হবে না। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান যদি ট্রাক পরিবর্তন করেন তাতে ক্রিকেটের উন্নতির সম্ভাবনা বিনষ্ট হতে বাধ্য।
যাইহোক সবশেষে আবার বলবো, খেলা থাকুক খেলাতেই।দুই দেশের মধ্যে একটু একাত্মতা অনুভব করি; পরিহার করি হিংসা বিদ্বেষের। দুই বাংলার বাঙালিদের মধ্যে বন্ধন অটুট থাকুক। পাশাপাশি আরেকটু চেষ্টা করি ভার্চুয়াল জগতে একে অপরের প্রতি আরেকটু সৌজন্যশীল হয়ে উঠার।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই আসিফ খানের এই স্ট্যাটাসের সঙ্গে আমি একমত নই শুধু নয় বরং বলবো নিঃসন্দেহে উস্কানি মূলক লেখা। উনি যদি বাংলাদেশকে ভালোবাসেন বা দেশের পরনীর্ভরতা কাটিয়ে তুলতে চান তাহলে গ্রাসরূট লেবেলে সংগঠন তৈরি করে একটা ভারত নির্ভরতার নয় এমন সরকারকে মসনদে বসিয়ে বিদেশ নীতি নির্ধারণ করতেই পারেন। সেক্ষেত্রে ভালো না লাগলেও আসিফ খানের এহেন স্ট্যাটাস হজম করতে বাধ্য হবো।
দেশের অভ্যন্তরের রেসপেক্টে বলি, শুধু মাত্র ১৪ সাল নয় ২৪ এর নির্বাচনেও হয়তো আবার মোদিজী আসবেন। আবার সংখ্যালঘুদের জীবন সম্পত্তিতে বুলডোজার চলবে কিন্তু তার প্রতিবাদ গনতান্ত্রিক ভাবে ছাড়া আর রাস্তা কোথায়? আর যারা এতোটা হিংস্র হয়ে উঠেছেন এদের রাজস্ব একদিন না একদিন শেষ হবেই। আমাদের বরং কাজ হবে কোনো প্ররোচনায় পা না দেওয়া।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: খেলা নিয়ে লিখলেন না আপনার পছন্দের ব্লগারদের কথা বললেন?
আমি কি আপনার পছন্দের তালিকায় নেই?
আমি ভারত দেশটাকে ভালোবাসি। ভারত আমাদের বন্ধু এ বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। খেলায় ভারত জয়ী হলে আমি ভীষন খুশি হতাম।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আরে! আমার পছন্দের ব্লগারদের সবার নাম করতে গেলে আর লেখা শেষ হতো না। এখানে উল্লেখিত দুইজন হলেন প্রতিকী।যাদের মধ্যে আমার ছোট ভাই রাজিব নূর সহ আমার আরেক প্রিয় শ্রদ্ধাভাজন চাঁদগাজী সহ হাজারো ব্লগার আছেন। অনেকদিন পর আজকে আবার ফুল ভার্সনে ঢুকতে পারছি। কিন্তু গতকয়েকদিনে মোবাইল ভার্সন ছাড়া ঢুকতে পারছিলাম না। অস্বীকার করবো না যতোই বকবক করুন গাজী সাহেবকে প্রথম পাতায় মিস করছি। সম্প্রতিককালে ওনার কয়েকটি পোস্টে আমি কমেন্ট করেছি। কয়েকদিন আগে ঢাবিয়ান ভাইয়ের পোস্ট দেখেছিলাম উনি জেনারেল হয়ে গেছেন।। সমস্যার জন্য ওই পোস্টে কমেন্ট করতে পারিনি। কিন্তু পোস্টের বিষয়ের সঙ্গে সহমত ছিলাম। গাজী সাহেবের দ্রুতই প্রথম পাতায় ফেরুন প্রত্যাশা করি।
যাইহোক এই ব্লগে আমার আপন জনের ছড়াছড়ি।
অনেক শুভেচ্ছা ভাইকে।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব জরুরী। বাংলাদেশ ভারতের পণ্যের বড় ক্রেতা। ভারত বাংলাদেশে পণ্য বিক্রি করে এবং বাংলাদেশ তাদের পণ্য কিনে ধন্য হয়। সুতরাং উভয় দেশে পরস্পরের সুখে সুখী এবং পরস্পরের দু:খে দু:খী হওয়া দরকার।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবি ভাই করোনার আগে স্থানীয় মল থেকে প্রথম যখন যথেষ্ট কম দামে জিন্স কিনে যে আনন্দ পেয়েছিলাম তা আর ভোলার নয়। ভিতরে লেখা আছে made in bangladesh.। তারপর থেকে আমার যাবতীয় সাজপোশাক সব ঐ মল থেকেই কিনতাম। মূলত বাংলাদেশী পোশাকের সঙ্গে পাল্লা দিতে এবার দেখলাম পরের দিকে ঐ রেঞ্জে ভারতীয় বস্ত্র চলে এসেছে। অর্থাৎ এযাবৎকাল একপেশে ব্যবসা করা ভারতীয় পন্যকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশী পন্য।
আরেকটি তথ্য দেই, চৈত্র মাসের সেল আমাদের এখানে খুব জনপ্রিয়।আর এই সেলে বাংলাদেশী পন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠছে না ভারতীয় পন্য।এতো কম দামে ফ্যাসানোবল বস্ত্র ওদেশ আমাদের দিচ্ছে যে ভাষায় প্রকাশ করা যাবেনা। সঙ্গে আমাদের বাজারে বাংলাদেশের বিস্কুট বিশেষ করে 'প্রাণ' কোম্পানি এবং সাবানের ব্যাপক ছড়াছড়ি।
এবার আসি বিশ্ববিখ্যাত ইলিসের প্রসঙ্গে।এই সম্পর্কে আর নুতন কিছু বলার নেই। শুধু এটুকু বলবো,
ব্যবসা দুই পক্ষের; উভয়ে উভয়ে একে অপরের প্রতি সহযোগিতায় হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: চিকিৎসার বিষয়টা তুলে ধরার বিষয়টাও খুবই খারাপ ঠেকলো। ভারত কি আমাদের ফ্রি তে চিকিতসা দিচ্ছে ? যাদের সামর্থ আছে তারা সিঙ্গাপুর , ব্যংকক বা ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা করতে যায়। এই চিকিৎসা বাবদ কত টাকা যে দেশ থেকে বাইরে চলে যাচ্ছে। ক্ষতিতো হচ্ছে আমাদের দেশের , আর লাভবান হচ্ছে আপনার দেশ, সিঙ্গাপুর , ব্যংকক ইত্যাদি। আমাদের দেশে দেশপ্রেমিক সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের সরকারই বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা করত দেশে যাতে কাউকে আর বিদেশে ছুটতে না হয়।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই আপনাকে আমি চেয়েছিলাম উদাহরণ হিসেবে বিষয়টি উল্লেখ করতে। আপনি আঘাত পেয়েছেন দেখে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। অনাকাঙ্ক্ষিত আঘাত দেওয়ার দুঃখিত।প্লিজ ক্ষমা করে দিন। আপনার আরেকটি কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম।অন্যথায় এই পোস্ট তুলে নেব দ্বিতীয় কাউকে আঘাত না করতে। ঠিকই বলেছেন বিষয়টি ভীষণ স্পর্শকাতর।
যারা ইতিমধ্যে কমেন্ট করেছেন প্লিজ কিছু মনে করবেন না।যদি স্পোটিংলি হন তাহলে এই পোষ্ট রাখবো অন্যথায় প্রথম সামনে আনায় ঢাবিয়ান ভাইয়ের ক্ষমা মঞ্জুর কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: ভারতীয় দর্শকেরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যেই দল ই খেলুক না কেন সেই দলকে সাপোর্ট করেছে। এই বিশ্বকাপে সেটা খুব দৃষ্টিকটু ঠেকেছে। বড় মন নিয়ে ওদের আগে এগিয়ে আসতে হবে।
একজন ভারতীয় দর্শক ইংল্যান্ড বাংলাদেশ খেলার দিন পাকিস্তানের জার্সি পড়ে ইংল্যান্ডের সাপোর্ট করেছিল।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তপন ভাই,
আজ সকালে ব্লগের পাশাপাশি ফেবুতে যখন পোস্টটি দেই তখন ওখানে আমার অত্যন্ত প্রিয় আপু পারভীন শীলা আপু ঠিক এমনই কমেন্ট করেন। আপনার কমেন্টের উত্তর আমি ঐ কমেন্টের মধ্যে ইতিমধ্যে দিয়েছি। উত্তরটি এখানে শেয়ার করছি। শুধু ওখানে আপুর স্থলে প্রিয় তপন ভাই হবে
" আপু আমার মতো বহু এপারের বাঙালি আছেন যারা বাংলাদেশকে সাপোর্ট করেন। আমার ফাস্ট পছন্দের ভারত আর দ্বিতীয় পছন্দের দেশ বাংলাদেশ। বলতেই পারেন শরীর যদি ভারত হয় তবে হৃদয়ে বাংলাদেশ।আর এর কারণেই আপনারা হৃদয়টা হরণ করেছেন বলাই যায়। আমার এক কলিগ ছিলেন অবসর নিয়েছেন। উনি বিক্রমপুরের ভাষায় কথা কইতেন। আমরা কিছু শুধালে কইতেন, চৌদ্দ পুরুষের ভিটামাটি ছাইড়া দিলাম কিন্তু ভাইষ্যা ছাড়তে পাড়মুনা। আমরা যদি বলি,ইন্ডিয়ায় থেকে পড়ে আরামে আছো তবুও ভারতকে সাপোর্ট করবে না?
উত্তরে - না করমু না। ওইটা আমাগো দ্যাশ।মন পড়ে আছে ওইখানে।
যাইহোক এরকম হাজারো মানুষের হৃদয়ে বাংলাদেশ আছে। হতেই পারে তারা ভারতীয়।তাতে কোনো ক্ষতি দেখি না।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।"
শুভেচ্ছা প্রিয় তপন ভাইকে।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
অগ্নিবেশ বলেছেন: সত্য কথা বলতে শুরু করলে সামুতে আগুন লেগে যাবে। তাই চুপ চাপ আছি, ভারত হেরেছে আপনারও ত ঈদ লাগার কথা। রসুনের গোড়া সব একই জায়গায়। ইনিয়ে বিনিয়ে সম্প্রীতি টম্প্রিটি দেখিয়ে লাভ নেই। ভারতে হিন্দু বেশী, হিন্দুরা সব মুশরিক। সাচ্চা মুসলমান হলে, ভারতকে ঘৃণা করতে এর চেয়ে আর কি কারন লাগবে?? পাকিস্তান মুসলমানদের জন্য আলাদা রাস্ট্র বাগিয়ে আলাদা হয়ে পথ দেখিয়ে দিয়েছে, ঢাবিয়ান ভাইয়েরা বাংলাদেশ থেকে হিন্দু খেদিয়েছে। ভারতও এখন সেই পথেই হাটছে। মজার কথা ভারতে বসবাসরত মুসলমানেদের বাংলাদেশের মুসলনানেরা গোনায় ধরে না। এদিকে ভারতের হিন্দুরাও সুযোগের অপেক্ষায় আছে। নেহেরু গান্ধী কোথায় পাওয়া যায় খুজে দেখেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্য ড.দেবেশ সরকারের কবিতাটি শেয়ার করলাম।দয়া করে একটূ পড়ে ভারতবর্ষকে চেনার চেষ্টা করবেন।
কবিতাঃ ভারতবর্ষ
– দেবেশ ঠাকুর
ভারতবর্ষ মানে কোন
আর্ট পেপারে আঁকা জলরঙের মানচিত্র নয়
ভারতবর্ষ মানে শুধু
হর্ষবর্ধন কিংবা বাবরের বিজয়বার্তা নয়
ভারতবর্ষ মানে
বিজয়সিংহের সিংহল জয়ের ফ্যাসিষ্ট গৌরবগাথা নয়
ভারতবর্ষ মানে শুধু
মীনাক্ষীপুরম কিংবা জামা মসজিদ নয়
ভারতবর্ষ মানে নেহেরুজির বংশানুবৃত্তি
কিংবা জিন্নাসাহেবের অলিখিত শ্বেতপত্র নয়
ভারতবর্ষ মানে এক ভালবাসা
আমার তোমার শব্দের সঙ্গীতের জীবনের আকাশের মাটির
আমাদের প্রাইমারি স্কুলে
কলু খাঁ সাহেব
সাদা দাড়ি মাথায় ফেজ
ড্রিল করাতেন আমাদের – ডান বাঁ – ডান বাঁ-
সস্নেহে সতর্ক করতেন, বাপা সকল
পা আর হাত মিলিয়ে মিলিয়ে ফেল
কলু খাঁ সাহেবের গোরের মাটিতে
আজ ফেরেস্তার হাসি
ভারতবর্ষের চেরাগ হয়ে জ্বলছে
বদ্রু মিঞার হাতের কর্ণিকে
শিবমন্দিরের গায়ে কত ফুল কাটা
আর তার জোগাড়ে হয়ে
মশলা মাখছে ঈশান বাউরি
নিয়ামত সেখ আর গোকুল মাহাতো
এক পাটাতনে ধান ঝাড়ে
সোনালি গোবিন্দভোগে
খামারে ঠিকরে পরে সোনালি আলো
পদন মাঝি দাঁড় টানতো যুবতী গঙ্গায়
বৈঠা ধরত হোসেনুর মাঝি
-সামলে চলো মাঝি,ছামুতে কাঁচা খাকির গাঙ
চো্রাবালির চর আর
ঘূর্ণিজলার ঘাট
আমার ভারতবর্ষে কোন গেরুয়া রাজনীতিবিদ কিংবা
ইমামের নির্দেশিকা নেই
এখানে কোন সংহিতা – হাদিশ ছাড়াই
কোজাগরি চাঁদের অকৃপণ আলো পড়ে ইদগা-র উপর
আর রমজানী চাঁদ তুলসিমঞ্চের গায়ে
পূর্ণ আলো দেয়
আমার ভারতবর্ষ মানে
রবি ঠাকুরের মধ্যে নজরুল
রবিশঙ্কর আর আলি আকবের যুগলবন্দি
গণেশ পাইন আর মকবুল ফিদার রঙিন ছবি
আমার ভারতবর্ষ মানে
লালন ফকিরের গান
আমার ভারতবর্ষে আমি শুনেছি
মহম্মদ রফির সঙ্গে লতার ডুয়েট
দেখেছি পাল্লা দিয়ে আজহারের সঙ্গে সচিনের দৌড়
খেলার মাঠের প্রান্তে দাঁড়িয়ে শুনেছি
নঈমউদ্দিনের তদারকি চিৎকার-
‘বিজয়ন- আকিল- কুলজিৎ – বাইচুং-
মাঠটাকে আরও বড়ো কর’ –
মাঠ দিন দিন ছোট হয়ে যাচ্ছে
মাঠটাকে আরও বড়ো করা দরকার
অনেক অনেক বড়ো…
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমি নিজে বাংলাদেশি। তাই কিছু বলতে পারছি না। আপাতত একটা ছবি শেয়ার করছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ১৯৮৩ র বিশ্বকাপে ভারতকে নিয়ে এরকম বাকি ক্রিকেট বিশ্ব মশকরা করতো। কিন্তু কপিল দেবের হাতে বিশ্বকাপ ওঠার পর মানুষের ধারণা বদলেছে। আজকে সাকিবদের নিয়ে দেশ বিদেশে এরকম মশকরা হচ্ছে কিন্তু একদিন আসবে এই সাকিবরা বাস্তবে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার হয়ে জ্বলে উঠবে। সেদিন সমালোচকরা জবাব পাবেন পাবেন।
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
আমি নই বলেছেন: ভাই স্টার স্পোর্টস এর এ্যাড, বাংলাদেশি সমর্থক সোয়েবের কাছ থেকে বাঘের মাস্কট কেরে নিয়ে ছিরে ফেলে টিটকারি করা, সিনেমাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে অস্বীকার করা এই জাতীয় ছোট ছোট বিষয়গুলোও খেলায় সাপোর্টের বিষয়ে প্রভাব ফেলে। আর ভারত সবসময় প্রভুর মত আচরন করতে চায় বন্ধুর মত নয়। আমার মনে হয় দেশ নিয়ে বিদ্বেশের কারনেই খেলায় প্রভাব চলে আসছে, খেলার বিদ্বেশ দেশের পর্যায়ে যায় নাই।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি ভালো বিষয় তুলে ধরেছেন। পররাষ্ট্র ক্ষেত্রে ভারতের হস্তক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বাংলাদেশের এক শ্রেণীর মানুষের মধ্যে প্রবল ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বলি, বর্তমানে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতির বিরুদ্ধে প্রবল জনমত তৈরি হচ্ছে। মোদিজীকে একদিন সরতেই হবে। অস্বীকার করবো না যে আমরা বিজেপি/ মোদিজীর অপসারণ চাই । কিন্তু সেটা তো নির্বাচনের মাধ্যমে সম্ভব।
দুই দেশের ডিপ্লমেটিক বিষয়ে ভারতের নির্ভরতা কমাতে আমার যুক্তিতে নির্বাচনের আগে নির্বাচন ইশতেহারে এ বিষয়ে এজেন্ডা ঘোষণা করে সেই মতো জনমত তৈরি করে এগোনোই বেশি বুদ্ধিমানের কাজ হবে বলে মনে হয়। পোস্টেও আমি সেকথা উল্লেখ করেছি। আজকে যে মাত্রায় বিরোধী জনমত তৈরি হয়েছে তাকে কাজে লাগাতে বা সরকারের অতিমাত্রায় ভারত নির্ভরতা কাটাতে বিরোধী দলের এগিয়ে আসা ছাড়া উপায় নেই।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৬
আরোগ্য বলেছেন: আরে ভাইটি তোমার পোস্ট, অমাবস্যার চাঁদ হাতে পাওয়া। আসছি পরে এখন ব্যস্ত প্রহর। মন্তব্যে অনেক পিছিয়ে গেলাম তাই তড়িঘড়ি লগইন করে হাজিরা দিয়ে যাচ্ছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তোমার পরের আগুনে কমেন্ট ইতিমধ্যে পেয়েছি। ওখানে প্রতিমন্তব্য দিচ্ছি। আশাকরি তোমরা সকলেই কুশলে আছ।
অনেক শুভেচ্ছা তোমাদের।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪০
আমি নই বলেছেন: এই যেমন ধরেন শুভেন্দু বাবু গতকাল বলেছেন "যে বাংলাদেশ আমরা সৃষ্টি করেছি, তারা আনন্দে পটকা ফোটাচ্ছে, অস্ট্রেলিয়া জেতার জন্য নয়, ভারত হারার জন্য" উনি আরো অনেক কথাই বলেছেন যেগুলো নতুন ভারত বিদ্বেশী তৈরি করার জন্য যথেষ্ট।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ সকালে একটা পোস্টে এই বিষয়ে একটি কমেন্ট করেছি।
'শুভেন্দুবাবুর মাথা আর মাথাতেই নেই। উনি সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচনে দলবদলু করে বিজেপিতে গেছিলেন আসামের দলবদলু হেমন্ত বিশ্বশর্মার মতো মুখ্যমন্ত্রীর গদি পাওয়ার লোভে।এর আগে তৃনমুল করা কালীন ওর বাড়ির মেছো বিড়ালটিকেও পর্যন্ত কন্টাইয়ের কাউন্সিলর করতে চান নি তাই করেননি। এমন লোকের যাবতীয় স্বপ্ন ধুলিসাৎ হয়ে গেছে পশ্চিববঙ্গবাসী বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক দলকে ছুঁয়ে ফেলার জন্য। কাজেই একজন পাগোল ছাগোল নারোদ কেলেঙ্কারির অন্যতম খলনায়ককে মানুষ ভাবলে মনুষ্যত্বের অপলাপ হবে।'
ভালো থাকবেন ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: পদাতিকদা, আমি দুঃখিত আপনি আমার কমেন্টে দুঃখ পেয়ে থাকলে। একজন ভারতীয় হিসেবে আপনার অনুভুতি বুঝতে পারছি। কিন্ত রাজনৈ্তিক বাস্তবতাকেতো অস্বীকার করা যাবে না। শিরোপা জিতল অস্ট্রেলিয়া, উৎসব বাংলাদেশে । টিএসসসির মত জায়গায় দেখুন তারুন্যের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। আপনাদের জন্য অনাকাংখিত হলেও কিছুই করার নাই।
আসিফ নজরুল উস্কানিমুলক কোন স্ট্যটাস দেন নাই। উনি শুধু আমাদের দেশের ভয়াবহ বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন। ভারতের এই স্ট্যটাস হজম করতে কষ্ট হচ্ছে কিন্ত মালদ্বীপে কি অবস্থা ? ঐখানকার সদ্যনির্বাচিত সরকারের ভারতবিরোধিতা হজম করতে কষ্ট হচ্ছে না ? অবস্য হজম না করে উপায় কি ঐখানেতো গনতন্ত্রের জয় হয়েছে কাজেই বদহজম হলেই বা কি আর করা !!
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই আপনি আবার এসেছেন দেখে খুশি হয়েছি। আপনি বলার পর বুঝতে পেরেছি বিষয়টি উল্লেখ করা উচিত হয়নি। কিন্তু তাৎক্ষণিক এডিশন করলে বিষয়টি হয়তো এড়ানো যেতো কিন্তু সার্বিকভাবে হয়তো ভালো হতো না। তাই পোস্ট তুলে ধরার কথা বলেছিলাম। আপনি স্পোটিংলি নিয়েছেন এবং পরে অন্যান্যরা স্পোটিংলি নেবেন এটাই প্রত্যাশার।
এবার আসি আপনার কমেন্ট সম্পর্কে। আপনার লিংক ধরে খবরটি দেখলাম। বাংলাদেশের তারণ্যের উন্মাদনা তৈরি হবার যথেষ্ট কারণ আছে। কিন্তু তবুও আশায় থাকবো তারুণ্যের জয়গান সদর্থক পথে এগিয়ে যাক।দেশের যাবতীয় বাধাবিপত্তির নাশ করুক।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩
অরণি বলেছেন: ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের পথে হাটলে দুদেশেরই লাভ হবে তবে ভেদাভেদ দূর করতে হবে উইন উইন পদ্ধতিতে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন।জ্বী ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের পথে হাঁটলে দু'দেশেরই লাভ।
কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
আরোগ্য বলেছেন: কারও দৃষ্টিতে শাসন, কারো দৃষ্টিতে শোষণ। সহযোগিতা ও তথাকথিত বন্ধুত্বের নামে ভারত যে বাংলাদেশকে প্রতিনিয়ত শোষণ করে আসছে তা বাংলাদেশের কাছে এখন স্পষ্ট। তাই এই বিদ্বেষ জাতিগত রূপ নিয়েছে। ব্যক্তি পর্যায়ের মোটেই না। দেখো একটু সার্চ করে ভারতীয় কোন টুরিস্ট যখন দেশে আসে তাদের আপ্যায়নে কোন কার্পণ্য করা হয় না। তুমি শাসক দেশে থাকো তাই বাস্তব চিত্র তোমার চোখে পড়ছে না। বিশ্বকাপ শুরুর আগেই ভারত বাংলাদেশকে কটাক্ষ করে বিজ্ঞাপন তৈরী করে, এটা কেমন সভ্যতা? স্বাগতিক দেশ হিসেবে সকল আগতদের সম্মান করা উচিত ছিল।যদিও কয়েক বছর যাবৎ খেলা দেখা হয় না কিন্তু স্কোরটা ঠিকই দেখেছি। এটা সত্যি যে, ভারত ক্রিকেটে এখন ভদ্রতার বালাই নাই। সৌরভ, শচিন, দ্রাবিড় এদের সাথে সভ্য আচরণও বিদায় নিয়েছে। তুমি শুনে আহত হবে যে, ভারতের খেলার দিন স্কোর দেখতাম শুধু ভারতের কয়টা পড়লো তা দেখার জন্য। শেরজা ভাইয়ের মন্তব্যটাই বর্তমানের তিক্ত সত্য।
সাকিবের কথা আর কি বলবো। ওরে এখন স্বদেশী মানুষই দালাল আর মীরজাফর বলে। তামিমের বিদায়ের পর ওর উপর পাবলিক খুব চটেছে। তার উপর আ,লীগকে সমর্থন।
অতি আক্ষেপের সাথে বলতে হচ্ছে, ঢাবিয়ান ভাইয়ের মন্তব্যসমুহে আমি পুরোপুরি সহমত পোষণ করছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওরে বাব্বা! তোমার কমেন্ট পড়ে আমার কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা আঠারো বছর বয়স কবিতাটি মনে হচ্ছে।
" এ বয়স জানে স্পর্ধায় মাথা তোলবার ঝুঁকি
এ বয়স জানে রক্ত দানে পূর্ণ।"'
অস্বীকার করবো না, তমি যে কমেন্ট করেছো তাতে তো আমার পিলে চমকানোর অবস্থা।
তবে একটা কথা, পাশের বাড়ির সাথে ঝামেলা হলে শান্ত হয়ে একে অপরের অভিযোগ শুনে সমাধান করা উচিত না কি চুলোচুলি করলে সমাধান হবে?
যাইহোক জোরে কথা, চিৎকার হুমকি কোনো অবস্থাতেই সমাধানের রাস্তা নয়। আপোষে হাজারো সমস্যার সমাধান সম্ভব।
উভয় দেশের রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তন দরকার জনগনের মধ্যে থেকে এই বিদ্বেষ দূরীভূত করতে।
মানুষের বিবেক জাগ্রত হোক।একে অপরের প্রতি সৌন্দর্য সম্প্রীতির উদয় হোক।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে।
শুভেচ্ছা জানবে।
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: প্রথমেই শুভেচ্ছা নেবেন ব্রাদার।
হ্যাঁ রাষ্ট্রনৈতিক বা কূটনৈতিক সম্পর্ককে বাংলাদেশের সরকারের অহেতুক ভারত নির্ভরতার জন্য জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বা হবাটা স্বাভাবিক হতে পারে।...। কিন্তু সেই অপছন্দের বিরোধিতা করার উপায়টা গণতান্ত্রিক পথেই হওয়াটা বাঞ্ছনীয়। অশালীন ব্যক্তি আক্রমণের মধ্যে নয়
অবশ্যই। বাংলাদেশের মানুষ গণতান্ত্রিকভাবে অপছন্দের বিরোধিতা করছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। রাজনৈতিকভাবে বিরোধিতা করার সুযোগ অনেক অনেক কম। তাই পাবলিক দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাচ্ছে।কেউ যদি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত হানে(কথা বা অন্য যে কোন কর্মকাণ্ড দ্বারা)তবে শালীনভাবে ব্যাক্তি আক্রমণ করাকে ব্যক্তিগতভাবে সমর্থন করি।
বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের তেমন সরকারের উপর ক্ষোভ থাকতেই পারে। কিন্তু সে দায় সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের উপর দেওয়াটা বাঞ্ছনীয় ছিল।
এটা আপনি কিভাবে বলতে পারলেন ব্রাদার? পাড়ার লিগে কোন রাজনৈতিক নেতা হস্তক্ষেপ করলে শুধু কি খেলোয়াড়দেরই দোষ দেবেন? সম্পূর্ণ দায় খেলোয়াড়দের?
ভারত বাংলাদেশের নির্বাচন ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডের উপর যে নগ্ন হস্তক্ষেপ করেছে এবং করছে তাতে ভারতের কোন দোষ দেখলেন না? ক্ষমতার লোভে যারা পুতুল নাচ নাচছে তাদের দোষ বেশি নাকি যারা নাচাচ্ছে তাদের দোষ বেশি? ওহ! আপনি তো আবার দোষ কম বেশিও খুঁজতে যান নি। সম্পূর্ণ দায়টা পুতুলের উপর দেওয়াটা বাঞ্ছনীয় বলেছেন।
অনুকরণ হিসেবে তারা মালদ্বীপের পথে হেঁটে মসনদে এমন কোন সরকারকে বসাতেই পারেন যারা ভারতের মুখাপেক্ষী হবেন না
উদাহরণ হিসেবে মালদ্বীপের সাথে তুলনা করা ঠিক আছে। মালদ্বীপে একসময় মাফিয়ারা রাজকার্য পরিচালনা করেছে। কিন্তু কালে একটু গড়বড় হয়েছে। বর্তমান মালদ্বীপ এবং বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি এক নয়। এ বিষয়টা ভেবে দেখেছেন কি?
আরো কিছু ব্যাপারে মতপার্থক্য ছিল। সেগুলো নিয়ে না হয় পরে আলোচনা হবে।
আপনার মতামতকে শ্রদ্ধা করি।
সুস্থ থাকুন আমৃত্যু। সুখে থাকুন অনন্তকাল।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার দুটি কমেন্ট পারলে একত্রিত করে একটা আলাদা পোস্ট দিলে মনে হয় আরো ভালো আলোচনা করার সুযোগ হবে।
আমি আগেও বলেছি সাধারণ জনগণের মধ্যে বিদ্বেষের সুযোগে একে অন্যের প্রতি হিংসাত্মক ঘটনা ঘটতেই পারে। বিভিন্ন অশুভ শক্তি সু্যোগ নিতেই পারে। পাশাপাশি ভারতের কেন্দ্রে যারা আছে তারা প্রতি লোকসভা নির্বাচনে পাকিস্তান ও মুসলিম সমার্থক শব্দে পরিণত করে একটা অ্যাটার্কের ঘটনা নিশ্চিত করে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ করে দিল্লির মসনদ দখল পাকা করেছে। কিন্তু প্রতিবারই একটি ইস্যু বের করে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ বিষয়টি একঘেয়েমি হয়ে গেছে।জনতা আগামীতে নাও টোপ গিলতে পারে। এমতাবস্থায় বাংলাদেশীদের প্ররোচিত করে যদি ফায়দা হাসিল করা যায় তাহলে এবারো দিল্লি দখল নিশ্চিত। কাজেই এবার ভাবার শুভেন্দুদের ফাঁদে পা দেবেন নাকি ড. দেবেশ ঠাকুরের 'ভারতবর্ষ' কবিতা বা কবি নীর্মলেন্দু গুণের 'হুলিয়া' পাঠ করবেন।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা জানবেন।
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওয়েলক্যাম।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৬
প্রামানিক বলেছেন: আমি খেলা দেখি নাই কাজেই পক্ষে বিপক্ষে আমার কোন মতামত নাই
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো একটা কথা বলেছেন প্রমানিক ভাই।খেলা না দেখলে বা ভার্চুয়াল জগতে না ঢুকলে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনার মতো খেলাধুলার প্রতি নীরাষক্তি মানুষ যে খুঁজে পাওয়া যায় না
শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খেলা পাগল দের পাগলামৌ। ভারত বিদ্বেষী লোকের সংখ্যা বেশি মানে শুধু খেলা নয় অন্য কারণ বিদ্যমান। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের নগ্ন হস্তক্ষেপে অনেকেই রুস্ট।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই আপনার ছোট্ট কমেন্ট পেয়ে মনে হতো আপনি খুবই কম কথা বলেন।উল্টে আমি বেশ টকেটিভ। সেখানে আজকে আপনার এমন বড় একটা কমেন্ট পেয়ে খুশি হয়েছি।
আপনার যুক্তিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ যদি জনরোষের কারণ হয় তাহলে আর প্রতিবিধান কী?
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ অগ্নিবেশ , আপনার সাম্প্রদায়িক কমেন্টে আমি রেডফ্ল্যগ ক্লীক করেছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই ওনার চিন্তাভাবনায় গলদ আছে যেটা ওনার আগের কমেন্টগুলো পড়ে নিশ্চিত হয়েছি।তাই এভাবে মডুকে রিপোর্ট করেটরে লাভ হবে বলে মনে হয় না। লক্ষ্য করেছি নিজে পোস্ট দেননা কিন্ত অন্যের পোস্টে নিজের অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় রাখছেন।এই পোস্টে ওনার প্রথম কমেন্টে আমি ওনাকে দেবেশ ঠাকুরের 'ভারতবর্ষ'কবিতাটি পড়তে দিয়েছি। পরেও দেখছি আবার কমেন্ট করেছেন।ভেবে রেখেছি ওখানে ওনাকে যা পড়লে মানুষ হওয়া যায় সেসব পাঠ নিতে পরামর্শ দেবো।
কাজেই ওনি ও ওনার কমেন্টকে অহেতুক গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২১
ফেনা বলেছেন: ভাল হোক আর মন্দ আমরা এখন সবকিছুতেই রাজনীতি খুজিঁ। মগজের শ্রোতধারায় গান্ধা পানি বইছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই একটা দামি কথা বলেছেন ভাইয়া।আসলে রাজনীতি সবকিছুতেই অংশ নিতে আগ্রহী।আর আমরা সাধারণ মানুষ তাকে বাদ দেই কেমনে। তবে সে যাইহোক আমরা ভেদাভেদ করবো না। শতাব্দী কালের সুসম্পর্কে অটুট রাখতে চেষ্টা করবো।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা আপনাকে।
২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ব্লগে আসতে পেরেছো তাইলে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী আপু গতকাল থেকে আবার ঢুকতে পারছি। খুব ভালো লাগছে।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা জানবেন।
২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: আমরা যখন খেলাদেখি তখন আমরা মনেরাখি আমরা মুসলমান।সেই দৃষ্টিকোন থেকে সমর্থন করি।নিরপেক্ষ দর্শক হিসাবে কয়জন খেলা দেখে।আমার মনে হয় একজনও না।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মন্দ কথা বলেননি ভাইজান।এই আপাত নিরপেক্ষতা কিন্তু বাস্তবে অন্তরের পক্ষপাতীত্ব বয়ে আনে।
কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪২
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: প্রিয় চৌধুরী সাহেব,
অনেকদিন পর খুবই প্রাসঙ্গিক এবং নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ লিখাটি ব্লগে উপহার দেবার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি যে বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন তা আসলে একটি ক্রনিক ব্যাধি বলে আমি মনে করি, যার অনেকগুলি করণের মধ্যে অন্যতম প্রধান কারন হলো অজ্ঞতা। সবচাইতে বড় দুঃখের কথা হলো এই ব্যাধিতে সমসাময়িক কালের তথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণীই সর্বাধিক বেশি হরে আক্রান্ত।
ভাল থাকবেন।
আগের মন্তব্যটি দয়া করে মুছে দিবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। আসলে এই সমস্যার মূলে নানাবিধ কারণ আছে। আমরা আম পাবলিক হলাম দেশের সরকারের সফ্ট কর্ণার।তারা আমাদের তাদের মর্জিমাফিক ব্যবহার করে। আমরা উপর উপর দিয়ে বিচার করতে যাই। কিন্তু গভীরে যেতে পারিনা। যাইহোক তবুও আশায় থাকবো কোনো হতাশাব্যঞ্জক ঘটনা যেন আগামীতে না ঘটে।
আপনিও ভালো থাকবেন। আপনার নির্দেশ মতো আগের কমেন্টটি ইরেজ করে দিয়েছি।
আপনিও ভালো থাকবেন। নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঢাবিয়ান ইসলাম, যা খুশী তাই করেন, ব্লক করেন, নালিশ করেন, ব্যান করেন। তবে সত্যকে ঠেকায়ে রাখা যায় না। নিজেও জানেন সত্য কোনটা। সত্য সব সময় এই তিতাই হয়।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ব্লগে এসে আপনার মত লোকদের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার তাগিদ অনুভব করছি।
আজকে আপনার পাঠ রইলো কবি নির্মলেন্দু গুণের 'হুলিয়া' কবিতাটি।কবিতাটি পড়ে তার সারাংশ এই পোস্টের শেষে লিখবেন। পরে দেখা হলে আবার কিন্তু সারাংশ জানতে চাইবো। আপনার পুনর্জন্ম হোক 'মানুষ' হোন এটাই এখন প্রত্যাশার।
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ অগ্নিবেশ , মডু হয়ত চায় আপনাদের মত সাম্প্রদায়িক চরিত্রদের মানুষ চিনুক , তাই নালিশে কাজ হচ্ছে না !! আরো বেশি করে সাম্প্রদায়িকতার বিষ বাষ্প ছড়াতে থাকুন!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই আগেও বলেছি ওনাকে নিয়ে সামান্যতম ভাববেন না। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে নিয়ে ভাববেন এটাই স্বাভাবিক। উনি আগে মানুষ হয়ে উঠুন এটাই দেখার।উনি আমার পেশা কী জানেন।তাই আজকে ওনাকে মানুষ করার কাজ নিলাম।জানি অবাধ্য সহজে লাইনে আসবে না। সেক্ষেত্রে আগাম বলে রাখি জীবনের শেষ লগ্নেও অন্তত আশা করবো যাতে ওনার মানুষ হিসেবে পুনর্জন্ম ঘটে।
আপনার এই কমেন্ট ওনার চোখে পড়লে সাধক কবি রামপ্রসাদের বিখ্যাত গান, এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলতো সোনা" গানটি আপনার প্রতিমন্তব্যের মাধ্যমে ওনাকে শোনার পাঠ দিলাম।
ভালো থাকবেন ভাই।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩২
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: কিন্তু দূর্ভাগ্যের যে গত পরশু থেকে ভার্চুয়াল জগতে একের পর এক প্রবল ভারত বিদ্বেষমূলক পোস্ট ও কমেন্টগুলোকে একেবারেই স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না
ব্রাদার এক্ষেত্রে উদাহরণ দিলে ভালো হয়। স্বাভাবিকের সংজ্ঞা স্থান কালভেদে একেক রকম। আমাদের কাছে কাছে যেটা অস্বাভাবিক ইউরোপীয়দের কাছে সেটা একেবারেই স্বাভাবিক। আবার ধরুন ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহার কে বেশিরভাগ ভারতীয় তাদের অধিকার মনে করে। আমাদের পানি আমরা নেবই।আমাদের প্রয়োজন মেটার পরে তোমাদের কথা ভাবা যাবে। এরকম একটা মনোভাব। এদিকে আমরা পানির জন্য হাহাকার করছি।
আমাদের কাছে কিন্তু এটা অত্যন্ত অস্বাভাবিক।
ভয়ংকর একটা আমরা ওরা বিভাজন তৈরি হয়েছে।
প্রথমেই মনে রাখতে হবে আমাদের দেশ দুটি কিন্তু দুটি পৃথক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ।জাতে এক হলেও দুটি অঞ্চলের অধিবাসীদের মধ্যে পার্থক্য ছিল আগে থেকেই।এক্ষেত্রে সামান্য বিভাজন থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এক্ষেত্রে তো বাঙালিদের মধ্যে বিভাজন তৈরি হয়নি। হয়েছে বাংলাদেশি এবং ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজন। এই বিভাজন তৈরি হয়েছে ভারতের বিমাতা সূলভ আচরণের জন্য।
আপনি বিষয়টি ভয়ংকর বিভাজন বলে উল্লেখ করেছেন। এক্ষেত্রেও প্রথম কথাগুলো প্রযোজ্য। আমি ফেসবুক তেমন দেখি না। ইউটিউবে দেখলাম মানুষ ঈদ মোবারক ইন্ডিয়া,ঈদ মোবারক, ভারত হেরেছে দুটি কারণে : ফাইনালের আগে পিচের ছবি তুলে নেয়া এবং টসের সময় রোহিতের কয়েনটা দূরে না ফেলা,...ব্লা ব্লা মন্তব্য করছে। এগুলো আমার কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়নি। কারণটা পোস্টের কমেন্টগুলোতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
চিকিৎসার বিষয়ের মতপার্থক্য ছিল। এ বিষয়টা মিটমাট হয়ে গেছে আশা করি।
আমার কথায় মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। এটিকে আলোচনা হিসেবে নিবেন। বুঝতে পারছি আপনার দেশ হেরে গেছে এবং তাই নিয়ে আপনার জাত ভাইরা উল্লাস করছে। এটা যেকোন মানুষের জন্যই অত্যন্ত কষ্টকর। মনে রাখবেন ব্রাদার এটা কোনভাবেই বাঙালিদের বিরুদ্ধে নয়। এটা ভারতের বিরুদ্ধে এবং যৌক্তিক কারণেই।
পরিশেষে :
অরণি বলেছেন: ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের পথে হাটলে দুদেশেরই লাভ হবে তবে ভেদাভেদ দূর করতে হবে উইন উইন পদ্ধতিতে।
আবারো, আমার মন্তব্যে আপনি কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে নিয়ে নিজ গুণে ক্ষমা করে দেবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ব্রাদার আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভীষণই যুক্তিনিষ্ঠ কমেন্ট করেছেন। সেন্টেন্স টু সেন্টেন্স ব্যাখ্যা যাকে বলে। চমৎকার++।
আপনার উপরের কমেন্টে বলেছি-
অনুরোধ রইলো আপনার এই দুটি কমেন্টকে একত্রিত করে একটি পূর্নাঙ্গ পোস্ট দিতে। আমি নিশ্চিত খুব ভালো আলোচনা হবে।
আর শেষে ধুর মিয়া ভাই, কথায় কথায় ক্ষমা টমার প্রসঙ্গ কেন আনছেন? আমি পোস্টে একটা লুজ শব্দ ব্যবহার করেছি। আপনাদের আলোচনায় কোনো সমস্যা নেই।
ভালো থাকবেন। নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন।
২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পোস্টে সুন্দর বলেছেন। কিন্তু ভাই যে ক্ষোভ ধীরে ধীরে জমে আছে সেটার বিহঃপ্রকাশ ঘটেছে। তবে প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বিষবৃক্ষ তৈরী না্ হোক সেটাই কাম্য।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাইদুল ভাই আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।তবে সে যাইহোক হোক অশুভ কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।
ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮
রাসেল বলেছেন: প্রথমত, আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই উপমহাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে লেখার জন্য।
আমি নিজের সমালোচনা করতে চাই। কারণ ছাড়া কোনো কার্য হয় না। তাই, বাংলাদেশীদের এই খারাপ আচরণের কারণ সরকারী পর্যায় থেকে খুজে বের করা উচিত।
আমি বিশ্বাস করি- আমাদের সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা কারণটা ভালো করেই জানেন, কিন্তু তারা সচেতনভাবেই ঘুমিয়ে আছেন। আমার প্রশ্ন, কিসের স্বার্থে? এখানে, আমি একটি উদাহরণ উপস্থাপন করতে চাই- সিঙ্গাপুর খুবই ছোট একটি দেশ, এর দুটি বড় এবং প্রভাবশালী প্রতিবেশী দেশ হল মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া। এমতাবস্থায় সিঙ্গাপুর দিন দিন কীভাবে উন্নতি করছে?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রোসল আমার কোনো পোস্টে আপনার প্রথম কমেন্ট সুস্বাগতম আপনাকে। প্রথম কমেন্টে আপনার এমন সুন্দর মতামতের জন্য আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি লিখেছেন -
"আমি নিজের সমালোচনা করতে চাই। কারণ ছাড়া কোনো কার্য হয় না। তাই, বাংলাদেশীদের এই খারাপ আচরণের কারণ সরকারী পর্যায় থেকে খুজে বের করা উচিত।
আমি বিশ্বাস করি- আমাদের সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা কারণটা ভালো করেই জানেন, কিন্তু তারা সচেতনভাবেই ঘুমিয়ে আছেন। আমার প্রশ্ন, কিসের স্বার্থে? এখানে, আমি একটি উদাহরণ উপস্থাপন করতে চাই- সিঙ্গাপুর খুবই ছোট একটি দেশ, এর দুটি বড় এবং প্রভাবশালী প্রতিবেশী দেশ হল মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া। এমতাবস্থায় সিঙ্গাপুর দিন দিন কীভাবে উন্নতি করছে?" - ভীষণ সুন্দর মতামত তুলে ধরেছেন।জ্বী এই সিঙ্গাপুর যে কোনো দেশের রোল মডেল হতেই পারে।
শতভাগ সহমত আপনার সাথে।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা আপনাকে।
২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
মিরোরডডল বলেছেন:
খেলা থাকুক খেলাতেই।দুই দেশের মধ্যে একটু একাত্মতা অনুভব করি; পরিহার করি হিংসা বিদ্বেষের। দুই বাংলার বাঙালিদের মধ্যে বন্ধন অটুট থাকুক। পাশাপাশি আরেকটু চেষ্টা করি ভার্চুয়াল জগতে একে অপরের প্রতি আরেকটু সৌজন্যশীল হয়ে উঠার।
পদাতিকের এ কথার সাথে সম্পূর্ণ সহমত।
সামুর ব্লগারদের জন্যও সেইম আহবান।
ছোট একটা জীবন, সবাইতো এক এক করে চলে যাবো।
হিংসা বিদ্বেষ ভুলে কিছুদিন না হয় একসাথে মিলেমিশে থাকি, ভালো থাকি।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য প্রথমেই ক্ষমা চাইছি আপু।
পোস্টের বিশেষ অংশ কোটেড করে সহমত পোষণ করায় খুলি হয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু ব্লগারদের উদ্দেশ্যে যে বার্তা রেখেছেন তার সঙ্গে শতভাগ সহমত।জ্বী সচেতন মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।একে অপরকে সম্মান ভালোবাসা জানাতে হবে। ঠিকই তো একটাই জীবন কোনোদিন ফুৎ করে উডে যাবো।তার মধ্যে এতো হিংসা বিদ্বেষ কেন।
সুন্দর মানবিক কমেন্টের জন্য আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকবেন।
শুভকামনা জানবেন।
২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আজ সকালেই আপনার এ লেখাটা অন্যত্র পড়েছিলাম এবং সেখানে একটা মন্তব্যও রেখে এসেছিলাম। সে মন্তব্যটাই এখানেও তুলে দিচ্ছিঃ
ভালো লিখেছেন।
ভারত ও বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ নিঃসন্দেহে বন্ধুপ্রতিম। কিন্তু দুই দেশের দুই সরকার জনগণের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে আপন স্বার্থে একে অপরকে অসম বন্ধু্ত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে রেখেছে। কিভাবে, তা দুই সরকারের কার্যকলাপ ও বক্তব্যসমূহ লক্ষ্য করলেই বোঝা যাবে।
মূল কথায় আমি আপনার সাথে একমত, খেলার উত্তেজনা ও প্রতিযোগিতা মাঠেই শেষ হোক, খেলাশেষে খেলোয়াড়সুলভ আচরণ প্রদর্শন করে খেলোয়াড়গণ মাঠ ত্যাগ করুক। খেলোয়াড়দের মাঝে উত্তেজনার প্রশমন হলে দর্শকদের মাঝেও তার প্রভাব পড়বে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জ্বী স্যার ব্লগের পাশাপাশি ফেবুতেও আমি লেখাটি দিয়েছি। আপনার কমেন্টের আমি পেয়েছি। আমিও ওখানে আপনাকে যে উত্তর দিয়েছিলাম ,
"Khairul Ahsan অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আপনি পোস্টের মুল বিষয় অত্যন্ত সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।++ সঙ্গে অতিরিক্ত যে বিষয়টি তুলে ধরেছেন সহমত আপনার সাথে। ঠিকই তো খেলার উত্তেজনা মাঠেই শেষ হোক। খেলোয়াড়দের ভাবতে হবে তাদের ববি ল্যাঙ্গুয়েজ মুখের ভাষার সামান্য ঢেউও আছড়ে পড়তে পারে গ্যালরীতে বা পরে ভার্চুয়াল জগতে।
কাজেই তাদেরকেও আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন।" ।।
৩০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:০৮
আরোগ্য বলেছেন: প্রতিমন্তব্য পড়ে বুঝতে পারছি যে, আমার মন্তব্য তোমার মোটেই সুন্দর লাগেনি। ভদ্রতার খাতিরে সুন্দর মন্তব্য কথাটা উল্লেখ করেছো। সাধারণত এতো বিস্তারিত মন্তব্য সহজে অন্যদের পোস্টে করিনা, তোমার পোস্ট যেহেতু তাই যা ভাবনা তাই প্রকাশ করেছি। তুমি যেহেতু পাশের বাড়ির উদাহরণ টেনেছো তাই হুট করে আমার অনার্সের একটা কবিতার লাইন মনে পড়ে গেল, Robert Frost এর লেখা কবিতা 'Mending wall" এর লাইনটি good fences make good neighbours.
আশা করি তোমরা সকলে সুস্থ ও ভালো আছো। আমার বেলায় বলবো সর্বাবস্থায় আলহামদুলিল্লাহ। সময় যাচ্ছে ভালোমন্দ মিলে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আরে! তুমি এখনও আমাকে বুঝলেও না? তোমার আগের কমেন্টকে আগুনে কমেন্ট বলেছিলেন।কমেন্টি অত্যন্ত ক্ষুরধার বৈপ্লবিক মনে হওয়াতে।সাথে উল্লেখ করেছিলাম কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের আঠারো বছর বয়স কবিতাটি প্রসঙ্গও।হতে পারে আমি সরাসরি না বলাতে বা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কমেন্টের কৌলিন্যের কথা তুলে ধরাতে তুমি শুধু শুধু ভদ্রতার খাতিরের কথাটি এনেছো। তবে এখন মনে হচ্ছে ভাগ্যিস আমি তুলনায় ছোট আকারে তোমার কমেন্টের উত্তর দিয়েছিলাম নইলে এখন আরেকটি ওজনদারি কমেন্ট পেতাম না।তুমি হচ্ছো ফাইভ স্টার কমেন্টদাতা।যে ভাবেই কমেন্ট করো না কেন তুমি সোনা ফলাবেই। রবার্ট ফ্রস্টের কথাটি আমার মনে ধরেছে।আমি বহুজনকে দেখেছি প্রতিবেশীর সঙ্গে প্রথমে বাটি চালাচালি করতে পরে সেটা জুতোত পরিণত। সবশেষে আবার বলবো সুন্দর আরও একটি কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে।
সদা সর্বদা তোমাদের মঙ্গল হোক কামনা করি।
৩১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: পোস্ট নিয়ে আলোচনা পোস্টটির মন্তব্যে হওয়াই যুক্তিসঙ্গত। যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলো সম্পর্কে আপনার ব্যাখ্যা কি?
আর শেষে ধুর মিয়া ভাই, কথায় কথায় ক্ষমা টমার প্রসঙ্গ কেন আনছেন? আমি পোস্টে একটা লুজ শব্দ ব্যবহার করেছি। আপনাদের আলোচনায় কোনো সমস্যা নেই।
যে যেরকম তার সাথে সেভাবেই খেলতে হয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার বক্তব্য পোস্টেই পরিষ্কার করেছি।বিষয় ধরে আলোচনা করতে হলে উপমা অনুযোগ আসতেই পারে।হতে এমন উপমা অপ্রাসঙ্গিক। এখন টু দ্য পয়েন্টে উপমা অনুযোগ ধরে ব্যাখ্যা করলে মূল বক্তব্য থেকে সরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আবারো কমেন্টের জন্য আবারো ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে যে, ইন্ডিয়ার হারের পর ভারতের বিরুদ্ধে যে বিদ্বেশ আমাদের দেশে দেখতে পাচ্ছেন তা আসলে জনগনের পুঞ্জীভুত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। কারনটা দেখানর জন্য আসিফ নজরুলের স্ট্যটাস শেয়ার করছি।
Dr. Asif Nazrul · Follow
1 d ·
ভারতের পরাজয়ের কারণ
১) আম্পায়ার হিসেবে হাবিবুল আউয়ালকে না রাখা
২) আগের রাতে স্কোরবোর্ডে কিছু রান ঢুকিয়ে না রাখা
৩) নাশকতার অভিযোগে অষ্ট্রেলিয়ার সেরা একাদশকে আগেই জেলে না ভরে রাখা।
একটু রসিকতা করলাম ভারতের পরাজয়ে খুশী হয়ে। খুশী হয়েছি কারণ ভারত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, গনতন্ত্র ও মানবাধিকারের শত্রু, বাংলাদেশের শোষক ও সীমান্তে হত্যাকারী রাষ্ট্র।
(অথচ ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত এই ভারতের ক্রিকেট দলেরই ফ্যান ছিলাম আমি।)