![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকার এগুলা কি শুরু করছে .....................
জনগন রে বাঁচানোর ছেয়ে মারার ব্যবস্থা আগে করে .........।
পিপার গ্যাস স্প্রে :
এটি হচ্ছে মরিচের ঝাঁজযুক্ত
এক প্রকার তরল গ্যাস। এটি ক্যানিস্টার (বোতল)
ভর্তি থাকে। প্রয়োজনের সময় স্প্রে (ছিটানো)
করা হয়। টিয়ার শেলের (কাঁদুনো গ্যাস)
পরিবর্তে এটি আমদানি করেছে পুলিশ।
পিপার স্প্রে আমদানি করা হয় কোরিয়া থেকে। কনটেক- কোরিয়া বাংলাদেশ পুলিশকে পাঁচ হাজার বোতল পিপার গ্যাস স্প্রে সরবরাহ করেছে।
সম্প্রতি এটি শিক্ষকদের আন্দোলন দমানোর কাজে ব্যবহৃত হওয়ায় দেশ ও দেশের বাইরে সমালোচনা ও ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
উইকিপিডিয়ার তথ্যানুযায়ী, এটি ভয়ঙ্কর জীবজন্তু অথবা 'পাগল কুকুর', ভাল্লুকের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে।
সাউন্ড হ্যান্ড গ্রেনেড :
এটি এক ধরনের হাতে ব্যবহার উপযোগী গ্রেনেড।
চীনের তৈরি এক হাজার সাউন্ড হ্যান্ড গ্রেনেড এনেছে পুলিশ।
হাই গ্লস সফটওয়্যার কোম্পানির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যায় , তাৎক্ষণিকভাবে সংঘবদ্ধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বিকট শব্দে এটি বিস্ফোরিত
হয়ে জনতার মাঝে ভীতির সঞ্চার করবে।
ফলে জনতা দিগ্বিদিক পালাবে। তাছাড়া ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জনত া মাটিতে লুটিয়ে পড়বে।
এটি বহন করা সহজ।
একটি মাত্র পিনের মাধ্যমে ছোড়া গ্রেনেডটি ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই বিস্ফোরিত হবে।
কালার স্মোক গ্যাস গ্রেনেড :
কালার স্মোক গ্যাস গ্রেনেড হচ্ছে রঙিন গ্যাস গ্রেনেড যেটির
বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি করে।
রঙিন ধোঁয়াশার মধ্যে পড়ে মানুষ শ্বাস-প্রশ্বাস
নিতে বেগ পাবে।
ফলে তারা পালাবার পথ খুঁজবে।
আমেরিকার নন লেথাল টেকনোলজিস এটির উৎপাদনকারী।
দুই মাস আগে এই গ্রেনেড
আমদানি করে পুলিশ।
পুলিশের হাতে এখন পাঁচ হাজার কালার স্মোক গ্যাস গ্রেনেড রয়েছে।
নন লেথাল টেকনোলজির ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়,
কালার স্মোক গ্যাস গ্রেনেড রয়েছে ৬ রঙের।
লাল, সবুজ, নীল, বেগুনি, কমলা ও হলুদ।
এমপি-টুএস সিরিজের এ গ্রেনেড মূলত মার্কিন
সেনাবাহিনী ব্যবহার করে।
টিয়ার গ্যাস স্প্রে :
এ গ্যাস ব্যবহারের পর চোখে,
নাকে, মুখে ঝাঁজ লাগবে।
এতে করে আক্রান্ত ব্যক্তি দৌড়ে পালাবে।
তরল কাঁদুনে গ্যাস গত বছরের শেষ দিকে পুলিশ চীন থেকে আমদানি করে।
এই টিয়ার গ্যাস স্প্রে সর্বপ্রথম রাজধানীর বায়তুল
মোকাররমের দক্ষিণ গেটে খতমে নবুওয়াতের সমাবেশে ব্যবহার করা হয়।
সেদিন অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।
কয়েকদিন ধরে চলা শিক্ষকদের আন্দোলন কর্মসূচিতে এ গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ।
পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলেছে, স্প্রে করে ছিটানোর
উপযোগী গ্যাসের মূল উপাদান ক্লোরিপিক্রিন নামে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ
আরও যা আসছে :
আরও আসছে মাল্টিপল গ্যাস গ্রেনেড লাঞ্চার ও অ্যাকুস্টিক ক্রাউড কন্ট্রোল ডিভাইস।
মাল্টিপল গ্যাস গ্রেনেড লাঞ্চার থেকে একসঙ্গে ৩০টি শেল বের হবে।
এমনকি শব্দের মাধ্যমে যে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সংঘাত মোকাবিলায় অ্যাকুস্টিক ক্রাউড কন্ট্রোল ডিভাইস নামে একটি বিশেষ যন্ত্র আনা হচ্ছে।
ওই যন্ত্রের শব্দ বিশেষভাবে 'নিক্ষেপ' করা হবে।
এর পর শব্দের তীব্রতায় সমাবেশস্থলে কেউ
নিরুদ্বেগভাবে বসে থাকতে পারবে না।
তবে বিশেষভাবে নির্দিষ্ট স্থানে নিক্ষেপ করায়
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এ শব্দের যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পাবেন।।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
চীড়া মুড়ী বলেছেন: গনতন্ত্র রক্ষার শেষ চেস্টা আমেরিকার
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১
নাছিম আহম্মেদ বলেছেন: ডিজিটাল নয় মাতাল
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
শার্লক বলেছেন: আসলেই দিন বদলের সরকার। জয় হো।