নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধূসর পানিপোকা

আমাদের অস্তিত্ব আমাদের পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং সঙ্গায়িত।আমাদের অভিজ্ঞতা আমাদের গঠন করে।রূপ দেয়।এ রুপ পরিবর্তনশীল।আমি বিশ্বাস করি যে, পরিবর্তন ই একমাত্র অপরিবর্তনশীল ঘটনা।তাই পরিবর্তন ই সামনে চলার পথ।আর বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন ভালোবাসার ক্ষমতা আর স্বাধীনতার আনন্দ।এ দুটো ছাড়া আমরা অস্তিত্বের সংকটে পড়ি।পানিপোকারা পানির উপরে ভেসে বেড়ায়।বিদীর্ণ করেনা।পানি কি জানে না।নিজেকে জীবনের উপর ভেসে বেড়ানো পানিপোকার মতো মনে হয়।জীবনকে যাপন করতে ভালবাসি।প্রাণ,প্রকৃতি ও জীবনকে জানতে ভালোবাসি।

ধূসর পানিপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশী সেরা উপন্যাস

০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩২

বাংলাদেশী উপন্যাসের আধুনিক ভিত্তি গড়ে ওঠে পঞ্চাশের দশকে।সে হিসাবে উপন্যাসের ইতিহাস বেশিদিনের নয়।কিন্তু সময়ের সে হিসাব দিয়ে সমৃদ্ধির হিসাব মেলানো যাবে না।যেটুকু সীমাবদ্ধতা রয়েছে তা স্বীকার করার পরেও আমাদের গর্ব করার মত উপন্যাস ও ওপন্যাসিক রয়েছে।আমাদের উন্নাসিক এক শ্রেণীর পাঠক রয়েছে যারা মনে করেন,কোলকাতার ঢাউস উপন্যাসগুলো ছাড়া ভালো বাংলা উপন্যাস লেখা হয় নাই । এই ধারণাটি সর্বৈব ভুল।আমাদের অসংখ্য নিরীক্ষাধর্মী আধুনিক উপন্যাস রয়েছে।ইলিয়াসের গভীর দৃষ্টি,জহীরের জাদুবাস্তবতা অথবা ওয়ালীউল্লাহ’র অস্তিত্তবাদের মুন্সীয়ানা কিংবা শওকত আলীর সময়ের এপিক প্লট-মুগ্ধ হওয়ার মত।হুমায়ূন আহমেদের সাররিয়েলিজমে লেখা ভালো উপন্যাসগুলো অথবা ছফার বৈচিত্রময়তা বাংলায় লেখা একদমই মৌলিক । আমাদের বাংলাদেশী ঔপন্যাসিকদের সেরা কিছু উপন্যাসের একটি ছোট্ট রিকমেন্ডেশন লিখলাম।পড়া না থাকলে পড়ে দেখতে পারেন।







সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ – লাল সালু,কাঁদো নদী কাঁদো,চাঁদের

অমাবস্যা,দি আগলি এশিয়ান



আখতারুজ্জামান ইলিয়াস- খোয়াবনামা,চিলেকোঠার সেপাই



অদ্বৈত মল্লবর্মণ – তিতাস একটি নদীর নাম



শহীদুল জহীর – সে রাতে পূর্ণিমা ছিল,জীবন ও রাজনৈতিক

বাস্তবতা,মুখের দিকে দেখি,আবু ইব্রাহীমের মৃত্যু



আনোয়ার পাশা – রাইফেল রোটি আওরাত



আবু ইসহাক – সূর্যদীঘল বাড়ি,পুদ্মা পলির দ্বীপ



আবু জাফর শামসুদ্দীন – ভাওয়াল গড়ের উপাখ্যান,পদ্মা মেঘনা যমুনা



আবুল ফজল – চৌচির,রাঙাপ্রভাত



আল মাহমুদ – উপমহাদেশ



জসীমউদ্দীন – বোবাকাহিনী



আলাউদ্দীন আল আজাদ – তেইশ নাম্বার তৈলচিত্র,কর্ণফুলী



আহমদ ছফা – ওঙ্কার,গাভী বিত্তান্ত,পুষ্প বৃক্ষ ও বিহঙ্গ পুরাণ



ইমদাদুল হক মিলন – নূরজাহান



জহির রায়হান – হাজার বছর ধরে,আরেক ফাল্গুন



হাসনাত আবদুল হাই – নভেরা,সুলতান



মাহমুদুল হোক – জীবন আমার বোন,কালো বরফ



দিলারা হাসেম – ঘর মন জানালা,আমলকীর মৌ,হামেলা



বুদ্ধদেব বসু – তিথিডোর,রাত ভরে বৃষ্টি



নাসরীন জাহান – উড়ুক্কু



সেলিনা হোসেন – পোকামাকড়ের ঘরবসতি,হাঙ্গর নদীর গ্রেনেড



রশীদ করীম – আমার যত গ্লানি, মায়ের কাছে যাচ্ছি, উত্তম পুরুষ



শওকত আলী – প্রাদোষে প্রাকৃতজন,দলিল,দক্ষিণায়নের

দিন,উত্তরের খেপ



শওকত ওসমান – জননী,ক্রীতদাসের হাসি,বণী আদম,জাহান্নাম হইতে বিদায়



শহীদুল্লাহ কায়সার – সারেং বৌ,সংশপ্তক



হাসান আজিজুল হক – বৃত্তায়ন,আগুনপাখি



সমরেশ বসু – বিবর ,প্রজাপতি



সৈয়দ শামসুল হক – খেলারাম খেলে যা,নিষিদ্ধ লোবান,বৃষ্টি ও বিদ্রোহীগণ



শাহাদুজ্জামান – ক্রাচের কর্ণেল



সরদার জয়েন উদ্দিন – আদিগন্ত



হুমায়ুন আজাদ – ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল, কবি অথবা দন্ডিত অপুরুষ



হুমায়ূন আহমেদ – জোছনা ও জননীর গল্প,কোথাও কেউ নেই,আগুনের পরশমণি



মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.