![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বাধীন দেশের পরাধিন মানব ।
আমাদের দুর্ভাগ্য যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে রাজনৈতিক কর্মকান্ডে এত ব্যবহার করা হয়েছে এবং হচ্ছে যে জনগণের সামান্যতম আস্থা তাদের প্রতি নেই। আস্থা ফিরিয়ে আনা জাতির জন্য অতি জরুরী। এজন্য অতিকথন পরিহার করতে হবে। কোন ঘটনা ঘটার সাথে সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু সবাই যখন প্রতিপক্ষকে দোষারোপ শুরু করে দেন তখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার বাইরে যেয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। মনে হচ্ছে আমরা টিকে থাকার সকল যোগ্যতাই হারিয়ে যেতে বসেছি।
পুলিশের দেয়া বক্তব্যের চেয়ে কথিত আসামীদের পরিবারের বক্তব্য আরো শক্তিশালী ও প্রমাণ স্বাপেক্ষ বলে মনে হচ্ছে।দায় ঘোচানোর জন্য নিরীহ মানুষদেরকে আসামী বানিয়ে শাস্তি ভোগ করানো একটা শিল্পে পরিণত হয়ে গিয়েছে। তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে কোন মানুষ অপরাধী প্রমাণিত হবার আগেই র্যাব ও পুলিশ মিডিয়ার মাধ্যমে তাকে অপরাধী খেতাব দিয়ে জনগণের সামনে হিরো সেজে চলেছে। অপরাধী প্রমাণিত হবার আগেই অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত করিয়ে দেয়াও অতি জঘন্য অপরাধ।
সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে লাল মটর সাইকেল থাকলেও, উদ্ধা করা মটর বাইকটি লাল নয়, সিলভার রঙের৷ আটকদের সোমবার সাংবাদিকদের সামনে আনা হলেও তাদের অন্তত একজনের পরিবার দাবি করেছে যে, তাকে আদতে ১০ থেকে ১১ দিন আগে আটক করা হয়৷ এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘‘এটা ঠিক নয়, আমরা তাদের গত রাতেই আটক করেছি৷
খুনের পর গনমাদ্ধমে আসা সিসি টিভি ক্যামেরার ফুটেজে লাল রংয়ের মটরসাইকেল থাকলেও, উদ্ধার করা মটর বাইকটি লাল নয়, সিলভার রঙের৷এ প্রসংগে পুলিশ কমিশনার বলেছেন ‘‘আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে, আটক মটর সাইকেলটিই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হয়েছে ৷ রঙের বিষয় নিয়ে ভাবছি না।"
মোট কথা ,
আর সরকারের প্রতি অনুরোধ এই বিদেশি হত্যা জাতীয় সমস্যা ।এটাকে ছোট করে ও স্বজনপ্রীতি করে দেখার কোন অবকাশ নেই ।এই অপরাধি যেই হোক না কেন তাকে আইনের আওতায় আনেন ,অন্ততপক্ষে এই কাজ টা যাতে পুলিশ নিরপেক্ষ ভাবে করে তার প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিন । তানাহলে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের হামলার আসংক্ষা আর খুনিরা নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াবে । আর বাংলাদেশ আন্তরজাতিক ভাবে খাদের কিনারায় চলে যাবে ।আমরা আম জনতা, আমরা চাই প্রকৃত দোষী যেন শাস্তি পায়। কিন্তু অপরাধীদের বাচাবার জন্য আইন শৃংখলা বাহিনী যেভাবে সাধারণ মানুষকে ধরে স্বীকারোক্তি আদায় করার চেষ্টা করছে তা সত্যিই ভীতিকর। আমরা খুবই শংকিত।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
tareqbaiya বলেছেন: ajob des goojb kahene..
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
দুঃখ সয়ী বলেছেন: রাসেলের মায়ের দাবি রাসেলকে আরো ৮/৯ দিন পূর্বে গ্রেফতার করা হয়েছে,
তাহলে এতোদিন কোথায় ছিলো রাসেল?
এই রাসেল,রুবেলদের কিছুই হবেনা, কারন তাদেরকে প্রশাসন ভাড়া করে এসব বলাচ্ছে, বিনিময়ে কিছু টাকা পাবে তারা
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
সজিব হাওলাদার বলেছেন: নতুন নাটকের শুভ উদ্ভদন হয়েছে।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
সীমান্তের ঈগল(পরাজিত বীর) বলেছেন: চারজনকে আটক ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটির প্রসঙ্গে মানবাধিকার নেতা নূর খান ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘আটক মটর সাইকেলটি আসলেই সিসিটিভিতে দেখা মটর সাইকেল কিনা – তা নিয়ে আরো তদন্ত হওয়া প্রয়োজন৷ এছাড়া যাদের আটক করা হয়েছে, তাদেরই সিসিটিভি-র ফুটেজে দেখা গেছে কিনা – সেটা নিশ্চিত করতে কয়েকটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ধাপ সম্পন্ন করতে হবে৷''
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ‘‘আমরা নিশ্চিত হয়েছি যে, আটক মটর সাইকেলটিই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হয়েছে ৷ রঙের বিষয় নিয়ে ভাবছি না।"
বুজতাসি কি অইবেক
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৪৪
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বুঝতে বাকি থাকে না ঘটনা কি ঘটতে চলছে ।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
সীমান্তের ঈগল(পরাজিত বীর) বলেছেন: ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে থাকা ‘বড় ভাই’ হচ্ছেন বিএনপির ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাইয়ুম ওরফে কাইয়ুম কমিশনার।`
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
নতুন বলেছেন: কিন্তু এরা তো বুঝে গেছে যে টাকা লন্ডন থেকে এসেছে ।
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:১৯
এম হেলাল আহমদ বলেছেন: সার্চ ইঞ্জিন জয় কে জিগান তার কাছে তো সব তথ্য থাকে , সে বলে দিবে নতুবা আনসারুল্লাহ টিম বাংলাদেশ ওরফে ওলামা লীগ এর ২/৪ টা কে রিমান্ডে নিলে বের হবে আসল রহস্য।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:০৯
সেয়ানা ০১ বলেছেন: হাসিনা যা কইছে তা-ই ফাইলান, ১৬ কোটি লোক বিশ্বাস না করলে না করুক !!
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
নতুন বলেছেন: ঐ বড় ভাই কখনো গ্রেপ্তার হবে কিনা সন্দেহ।
বিদেশীদের একটু দেখানোর জন্যই এই গ্রেপ্তার।
সরকারের প্রতি অনুরোধ এই বিদেশি হত্যা জাতীয় সমস্যা ।এটাকে ছোট করে ও স্বজনপ্রীতি করে দেখার কোন অবকাশ নেই ।এই অপরাধি যেই হোক না কেন তাকে আইনের আওতায় আনেন ,অন্ততপক্ষে এই কাজ টা যাতে পুলিশ নিরপেক্ষ ভাবে করে তার প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিন । তানাহলে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের হামলার আসংক্ষা আর খুনিরা নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াবে ।