![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৪ বছর বয়সে ট্রাক দূর্ঘটনায় পায়ের তিনটি আঙ্গুল হারান। ফলে ডাকনাম হয়ে যায় " মার্টি টু-টোজ "। "গুপি" বা "দ্য ফিস" নামেও পরিচিতি আছে তাঁর।
সেঞ্চুরি হতে পারত প্রথম শ্রেণির অভিষেক ম্যাচেই। কিন্তু আউট হয়ে যান ৯৯ রানে। আউট হবেন-ই বা না কেন? ভাগ্যে যে লেখা ছিল আরও বড় কিছু !! হ্যাঁ, ঠিক-ই ধরেছেন। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারটাই শুরু করেন সেঞ্চুরি দিয়ে। প্রথম নিউজিল্যান্ডার হিসেবে অভিষেক ম্যাচেই গড়েন এই কীর্তি। ওয়েস্ট-ইন্ডিজের বিরুদ্ধে,২০০৯ সালে। ছক্কা মারা যাঁর কাছে ডালভাত সেই গেইলকেই বিশাল এক ছক্কা মেরে পূর্ণ করেন স্বপ্নের শতক। অপরাজিত থাকেন ১২২ রানে। কোন কিউই ব্যাটসম্যানের ইনিংসের আদ্যোপান্ত ব্যাট করার রেকর্ডও এটি।
২০১৫ বিশ্বকাপ তাঁর জন্য ছিল স্বপ্নের এক টুর্ণামেন্ট। টুর্ণামেন্টে একটানা একাধিক শতক হাঁকান। এরমধ্যে বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রেকর্ড ২৩৭* রানের ইনিংসটিও রয়েছে। সীমিত ওভারের খেলায় কিউদের পক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংসও এটি। টুর্ণামেন্টে সর্বোচ্চ ৫৪৭ রান করেন তিনি।
২০১৩ সালে ইংল্যান্ড সফরে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে পরপর দুই খেলায় অপরাজিত শতক হাঁকান ও উভয় খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান। ৩ খেলার ওডিআই সিরিজে সর্বমোট ৩৩০ রান সংগ্রহ করেন যা ৩ খেলার দ্বি-পক্ষীয় সিরিজে বিশ্বরেকর্ড।
টেস্টে ১৮৯ এবং টি-২০ তে ১০১* রানের ইনিংসও খেলেছেন তিনি।
সকাল দেখলেই বুঝা যায় দিনটি কেমন যাবে - প্রবাদটি যদি সত্যি বলে ধরে নেন তাহলে নিশ্চিত থাকুন এমন আরও অনেক রোমাঞ্চকর ইনিংসই তাঁর কাছ থেকে দেখতে পাবে ক্রিকেট দুনিয়া .......
শুভ জন্মদিন !!! মার্টিন জেমস গাপটিল
©somewhere in net ltd.