![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাদামাটা একজন মানুষ। অন্যের কাছে নিজেকে বিক্রি করে দিয়েছি, বিনিময়ে অন্নের সংস্থান হয়। নিঃসঙ্গ কেটে যায় দিনগুলো। নিজের সম্পর্কে এর চেয়ে বেশী বলার কিছু নেই। © আমার লেখা সম্পূর্ণ বা আংশিক বিনা অনুমতিতে কোথাও ব্যবহার না করার জন্যে সকলের প্রতি অনুরোধ রইলো। যোগাযোগঃ [email protected]
এই পোস্টের শুরুতে আমি মুজিবনগর সরকার কর্তৃক ১০ এপ্রিল, ১৯৭১-এ ঘোষিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষনাপত্র তুলে দিচ্ছি এবং শেষে কয়েকটি প্রশ্ন রাখছি আপনাদের কাছে।
********************স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র *********************
মুজিবনগর, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১
যেহেতু ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে শাসনতন্ত্র রচনার উদ্দেশ্যে প্রতিনিধি নির্বাচিত করা হয়েছিল; এবং
যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ দলীয় ১৬৭ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত করেছিল;
এবং
যেহেতু জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১৯৭১ সনের ৩রা মার্চ তারিখে শাসনতন্ত্র রচনার উদ্দেশ্যে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধিবেশন আহ্বান করেন; এবং
যেহেতু তিনি আহূত এই অধিবেশন স্বেচ্ছার এবং বেআইনীভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন; এবং
যেহেতু পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ তাদের প্রতিশ্রুতি পালন করার পরিবর্তে বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে পারষ্পরিক আলোচনাকালে ন্যায়নীতি বহির্ভূত এবং বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করেন; এবং
যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
যেহেতু পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনা করেছে এবং এখনও বাংলাদেশের বেসামরিক ও নিরস্ত্র জনগণের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন গণহত্যা ও নির্যাতন চালাচ্ছে; এবং
যেহেতু পাকিস্তান সরকার অন্যায় যুদ্ধ ও গণহত্য এবং নানাবিধ নৃশংস অত্যাচার পরিচালনার দ্বারা বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের পক্ষে একত্রিত হয়ে শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব কে তুলেছে; এবং
যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর তাদের কার্যকরি কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে;
সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতি যে ম্যান্ডেট দিয়েছেন সে ম্যান্ডেট মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা, আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারষ্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে
বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্র ঘোষণা করছি এবং এর দ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি; এবং
এতদ্বারা আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন; এবং
রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন; ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতাসহ সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী থাকবেন; এবং
তাঁর কর ধার্য ও অর্থব্যয়ের ক্ষমতা থাকবে; এবং
বাংলাদেশের জনসাধারণের জন্য আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যান্য প্রয়োজনীয় সকল ক্ষমতারও তিনি অধিকারী হবেন।
বাংলাদেশের জনগণ দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসাবে আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, কোন কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা যদি রাষ্ট্রপ্রধান কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধান প্রদত্ত সকল দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন। আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, বিশ্বের একটি জাতি হিসাবে এবং জাতিসংঘের সনদ মোতাবেক আমাদের উপর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্তেছে তা যথাযথভাবে আমরা পালন করব। আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই স্বাধীনতার ঘোষণা ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে। আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য আমরা অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলীকে যথাযথভাবে রাষ্ট্রপ্রধান ও উপ-রাষ্ট্রপ্রধানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য দায়িত্ব অর্পণ ও নিযুক্ত করলাম।
স্বাক্ষর: অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী
বাংলাদেশ গণপরিষদের ক্ষমতা দ্বারা
এবং ক্ষমতাবলে যথাবিধি সর্বাধিক ক্ষমতাধিকারী।
***************************************************************
এটাই হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র।
১) ঘোষনাপত্রটি জারি করা হয় ১০ এপ্রিল, ১৯৭১। নীচের বাক্যটি আবার পড়ুনঃ
......গণপ্রজাতন্ত্র ঘোষণা করছি এবং এর দ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি;........
অর্থাৎ মুজিবের ঘোষনাকে জায়েজ করার প্রশ্ন এসেছিল। তাহলে স্বাধীনতার ঘোষনাদানের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ কে? শেখ মুজিব নাকি জিয়া নাকি গনপরিষদ? ঘোষনাকে জায়েজ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। কেন?
২) জিয়াউর রহমান কর্তৃক প্রচারিত ঘোষনাকে জায়েজ করা লাগেনি কেন?
উল্লেখ্য যে বাংলাদেশ পৃথিবীর একমাত্র দেশ যারা ঘোষনা দিয়ে স্বাধীন হয়েছে।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২৮
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: আপনার প্রশ্নটাও আমার ভালো লেগেছে। তবে আপনার মতো আমিও জবাব এড়িয়ে গেলাম।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২১
ওরাকল বলেছেন: ২৫ তারিখ রাতে পাক আর্মি দ্বারা গ্রেফতারকৃত মুজিব কি করে ২৬ তারিখ স্বাধিনতার ঘোষনা দিল তা ই আমার মাথায় আসে না।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩০
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: আপনার সম্ভবত জানা নেই যে মুজিব গ্রেপ্তারের আগেই ঘোষনাটি রেডি করেছিলেন।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২৩
ওরাকল বলেছেন: @ফাহাদ বাপ্পী
কারন আমরাই একমাত্র জাতি যাদের কাছে স্বাধিনতার চেয়ে এর ঘোষকের মূল্য অনেক অনেক বেশি।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩১
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: কারণ আমরাই একমাত্র জাতি যাদের কাছে তথ্য প্রমান থাকলেও রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য মিথ্যা ইতিহাস তৈরী করি।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২৯
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: পার্ব্ত্য চট্রগ্রাম সন্তু লারমা ও ভারতের হাতে তুলে দেয়ার চক্রান্ত নিয়ে ভাবেন|
দেশের বুক চিরে ভারতীয় ট্রাক-লরি-সেনা বাহিনী যাবে সেটা নিয়ে ভাবেন|
আমাদের পোর্ট ভারতীয়রা ভোগ করবে সেটা নিয়ে ভাবেন|
স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে স্বাধীনতা রক্ষা করা বেশী কঠিন.......!!!
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩২
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: অপ্রাসংগিক মন্তব্য পরবর্তীতে মুছে ফেলা হবে।
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩০
ওরাকল বলেছেন: মিষ্টির দোকানি হব, ছোট মনে এই ছিল আশা;
১০ পেরতেই বাস্তবতা বাধল মনে বাসা।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৩
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: অপ্রাসংগিক মন্তব্য পরবর্তীতে মুছে ফেলা হবে।
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩২
স্বপ্নকথক বলেছেন: ওরাকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, ২৬ তারিখ দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাসভবনস্থ ইপিআরের ওয়্যারলেস সেট দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয়। পরবর্তীতে হান্নান শাহ্ এবং তার পরে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম থেকে শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
ইতিহাসটা একটু পড়ে নিয়েন।
পোস্টে মাইনাস।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৪
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: প্রশ্নের জবাব দিয়ে যাবেন না?
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪২
স্বপ্নকথক বলেছেন: এইজন্যেই মাইনাস দিয়েছি, আপনি কি করেন?
যদি চাকরী করে থাকেন তাহলে মিটিং এর পর যে রেজুলশন লেখা হয় সেটার ভাষা কেমন হয় জানেন? তাহলে এই প্রশ্ন করতেন না। এইটা একটা ঘোষণার মতো, অনেক ফর্মাল কথাবার্তা থাকে।
আপনাকে যদি এই কোশ্চেন করি, জিয়াউর রহমানের কথা বলা হয়নি কেন? তাহলে কি তাকে অবৈধ ঘোষণা কারী বলে ধরা হয়েছে?- এই প্রশ্নটা যেমন অবান্তর, তেমনি আপনার প্রশ্নটাও।
বুঝাতে পারলাম নিশ্চয়ই!
খুব খারাপ লাগে, রাজনীতির জন্য আপনারা মুজিব-জিয়াকে পারলে নেংটা করে রাস্তায় দাঁড় করিয়ে দেন! অথচ তারা দুজনেই অত্যন্ত সম্মানীয় ব্যাক্তি!
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৩
পারভেজ মাসুদ বলেছেন:
অবশ্যই জিয়ার নাম উক্ত ঘোষনাপত্রে আসেনি তার কারণ এই যে, জিয়া বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষনাদানের জন্য কোন কর্তৃপক্ষই ছিলেন না। তিনি অবৈধ ঘোষনাকারীও ছিলেন না, কারণ তিনি মুজিবের পক্ষে ঘোষনা দিয়েছিলেন। আর যেহেতু ওটা জিয়ার নিজস্ব কোন ঘোষনা ছিল না তাই জিয়ার ঘোষনাকে বৈধতাদানের প্রশ্নই আসে না।
প্রশ্ন এসেছিল মুজিবের ঘোষনা নিয়ে, তাই মুজিবের ঘোষনাকে বৈধতা দেয়া হয়েছিল। কিন্তু কেন প্রশ্ন এল?
কারণ মুজিবনগর সরকার নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত একটি সরকার। কাগজে কলমে তাদেরকে জবাবদিহি করতে হতো গনপরিষদের কাছে। আর যেহেতু মুজিব গনপরিষদের অনুমতি পূর্বানমতি ব্যতীতই ঘোষনা দিয়েছিলেন তাই গনপরিষদ সেই ঘোষনাকে যথাযথভাবে বৈধতা দান করে। এর পূর্বে মুজিবের আইনানুগ কোন অধিকার ছিল না অনুরূপ ঘোষনাদানের; ছিল কেবল নৈতিক অধিকার।
আমি এতটুকুই বুঝেছি।
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৫
নাজনীন১ বলেছেন: আপনি কি গণপরিষদকে দাবীদার করতে চাইছেন? খাইছে! আরো প্যাঁচ লেগে যাবে তাহলে।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১০
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: গনপরিষদ শুধু দাবিদার নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষনা গনপরিষদই দান করেন। এবং সেই ঘোষনায় পূর্বাহ্নে দেয়া শেখ মুজিবের ঘোষনাকে বৈধতা দেয়া হয়। তার মানে শেখ মুজিবই আইনানুগ ঘোষক।
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৫
ওরাকল বলেছেন: স্বপ্নকথক বলেছেন: ওরাকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, ২৬ তারিখ দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ৩২ নম্বরের শেখ মুজিবের বাসভবনস্থ ইপিআরের ওয়্যারলেস সেট দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয়। পরবর্তীতে হান্নান শাহ্ এবং তার পরে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম থেকে শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
---> '২৬ তারিখ দিবাগত রাত দেড়টার' এর রেফাসেন্স দিন।
আমার জানা মতে ২৫ তারিখের ক্রেকডাউনের প্রথম প্রহরেই মুজিব গ্রেফতার হন আর ক্রেকডাউন শুরু হয় রাত ১০-১০:১৫ এর মধ্যে। ঐ ওয়ারলেস ট্রান্সক্রিপশন ২৫ তারিখ রাতেই পাঠান হয়।
উইকিও একই কথা বলছে
Click This Link
উইকির ৩ নং রেফারেন্স
Click This Link
বস্তুত ২৬ তারিখ মুজিব বা জীয়া কেউই স্বাধিনতার ঘোষনা দেন নি।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৭
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: বাস্তবতা যাই হোক (অন্যরূপ কোন কিছু প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত) আমাদেরকে মুজিবনগর সরকারের ঘোষনাকেই মেনে নিতে হবে। এবং সেক্ষেত্রে শেখ মুজিব ২৬ মার্চ ঘোষনা দিয়েছিলেন বলেই মেনে নিতে হবে। এটাই আইনানুগ।
১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৯
স্বপ্নকথক বলেছেন: উইকির কথা বলছেন আর এটা চোখে পড়েনি?
From Wikipedia, the free encyclopedia
The independence of Bangladesh was declared by Sheikh Mujibur Rahman through a message on 26 March 1971 just before he was arrested at about 1:30 a.m. (as per Radio Pakistan’s news on 29 March 1971).
আপনার দেয়া রেফারেন্সটাই একটু ভালো করে পড়েন!
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৩
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: শেখ মুজিব ২৬ মার্চ ঘোষনা দিয়েছিলেন বলেই মেনে নিতে হবে। এটাই আইনানুগ।
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৬
ফেরারী... বলেছেন: @লেখকঃ আপনি সংসদে যান, এই বিষয় নিয়ে কাদা ঘোলা করতে আপনার অনেক দোস্ত পাবেন
পোষ্টে -
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২০
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: জ্বী, দোয়া করবেন যেন আগামী সংসদে যেতে পারি।
১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৮
ওরাকল বলেছেন: @স্বপ্নকথক
সেজন্যই ত রেফারেন্স চাইলাম- উইকির এই দাবির বিপরিতে কোন রেফারেন্স নাই।
উই্কির মূল অংশ ও তার রেফারেন্সগুলা দেখেন ২৬ তারিখ বেমালুম হাওয়া
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২১
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: উইকি দিয়ে কি হবে যখন স্বাধীনতার ঘোষনাপত্রেই শেখ মুজিবের ঘোষনার কথা বলা আছে?
১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: সংবিধানসম্মতভাবে বঙ্গবন্ধু-ই স্বাধীনতার ঘোষক।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৪
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: হুমম।
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
ওরাকল বলেছেন: উইকি দিয়ে কি হবে যখন স্বাধীনতার ঘোষনাপত্রেই শেখ মুজিবের ঘোষনার কথা বলা আছে?
hmm. but i am concern the accuracy of the date (26th March, it should be 25)
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৭
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: ডেট নিয়েও তো গোলমালের কিছু দেখি না। কারণ ঘোষনাপত্রে স্পষ্ট ডেট উল্লেখ আছে এবং ২৬ তারিখকেই বৈধ বলে স্বীকৃতি দেযা হয়েছে। তাছাড়া শেখ মুজিব ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে ২৬ মার্চকেই স্বাধিনতা দিবস হিসেবে পালন করেছেন।
১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
ওরাকল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডেট নিয়েও তো গোলমালের কিছু দেখি না। কারণ ঘোষনাপত্রে স্পষ্ট ডেট উল্লেখ আছে এবং ২৬ তারিখকেই বৈধ বলে স্বীকৃতি দেযা হয়েছে। তাছাড়া শেখ মুজিব ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে ২৬ মার্চকেই স্বাধিনতা দিবস হিসেবে পালন করেছেন।
--> নিঃসন্ধেহে ১৭ই এপ্রিলের ঘোষনা পত্র একটি ঐতিহাসিক দলিল কিন্তু ঐতিহাসিক দলিলসমুহের আধারন মানদন্ড হল তা নূন্যতম ২-৩ টি রেফারেন্স দ্বারা ভেরিফাইড ( ক্রস চেকড)। আবাক করা বেপার হল ২৬ তারিখ নিয়ে কোন রেফারেন্সই নাই । সব ২৫ ও ২৭ তারিখের আর ৭১ এর ৯ মাস স্বাধিনবাংলা বেতার কেন্দ্র ও বিদেশী মিডিয়া ২৭ শে মার্চ দেয়া ভাষকেই স্বাধিনতার ঘোষনা হিসেবে প্রচার করেছে।
১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩৬
স্বপ্নকথক বলেছেন: ২৬ তারিখের রেফারেন্স আমি বইতে পড়েছিলাম অনেক আগে, কোন বইতে তা এখন খেয়াল নেই... বাড়ীর লাইব্রেরীতে বইটা আছে। নেটে রেফারেন্স আছে তা জানতাম না, ওরাকলের লিংক ধরে গিয়েই প্রথম পেলাম।
এবার বাড়ি গিয়ে ৬০০০ বই ঘাটতে হবে। :-< :-< :-< :-< :-<
১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:০০
মনির হাসান বলেছেন: আহারে ক্যাচালের টাইমে কইছিলাম ... চুল ছিড়তে ইচ্ছা করতেছে ...
১৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৬
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২১
ফাহাদ বাপ্পী বলেছেন: ভাই আপনার এটা ভালো লাগলো,তবে আপনার মাধ্যমে দেশ বাসীর কাছে একটা প্রশ্ন?
স্বাধীনতার এতো বছর পর আমরা দেশের কথা না ভেবে বার বার পিছে যাচ্চি কেন?