![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"চিন্তা,মনন,মেধা,শক্তি আর ইচ্ছাই আনে পরিবর্তন" আপনার সুচিন্তিত যেকোনো মতামত পাঠাতেঃ https://www.facebook.com/mosiur2 ( ফেইসবুকের প্রতি আসক্তি থাকা হেতু , ব্লগে কিছুটা অনিয়মিত । :) ধন্যবাদ । )
জামায়াত এক ত্রাস এই দেশের।তাই তাদের বিষয়ে লিখার শুরুতেই "জাফর ইকবাল" স্যারের মতন করে আমার লিখার উদ্দেশ্যকে নির্ধারণ করব "তোমরা যারা জামাত শিবির কর" আজ শুধুই এইখানে আমাদের বাংলাদেশী সাধারন মানুষ , জামাতের কর্মকাণ্ড ও এদের প্রতি চির চিহ্নিত মনোভাব এবং এদের প্রতি ভবিতসত আচরণের উপর আলোকপাত করব।
প্রথমে ইসলাম এবং জিহাদ কাকে বলে একটু দেখে নেয়া দরকার ; আরবি শব্দ “জাহদাহ” থেকে জিহাদ শব্দটির উৎপত্তি যার অর্থ হল সংগ্রাম করা । এর দ্বারা কোন দীনি যুদ্ধ বোঝায় না বরং এই দীনি যুদ্ধ বলতে আরবিতে যা বোঝায় তা হল “হারবু মুকাদ্দাসা “ কিন্তু একটু খেয়াল করলেই দেখবেন কোরআন মাজিদের কোন স্থানেই হারবু মুকাদ্দাসা ব্যাবহার করা হয়নি কেননা সেগুলু দীনি যুদ্ধ ছিল না বরং ছিল আত্মরক্ষা, সমাজব্যাবস্থা , অন্যায় , মিথ্যাচার এর বিরুদ্ধে । উল্লেখ্য দীনি যুদ্ধ বলতে যা বোঝায় তা হল ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে করা যুদ্ধ বা হারবু মুকাদ্দাসা যা প্রথমবার করেছিল খ্রিস্টানরা এবং সেখানে বহু মানুষও হত্যাও করা হয়েছিল ।
আসলে কি আমরা জিহাদ করছি ?আর যদি এটি আসলেই জিহাদ হয় তাহলে তো আমাদের সবার দায়িত্ব যে আমরা এই যুদ্ধে অংশ গ্রহন করি জামাতের সাথে তাই না?
সোজা ভাষায় উত্তর দিব না ।
জামায়েতে ইসলামি বাংলাদেশের জিহাদঃ ভণ্ডামির শেষ আশ্রয়স্থল । জিহাদ এর যেই যুদ্ধের রুপ এটি হবে হবে সেখানেই যেখানে আত্মরক্ষার প্রশ্ন জরিত , এটি হবে সেখানেই যেখানে সমাজ ব্যাবস্থায় পরিবর্তন প্রয়োজন এর আগে নয় । মনে রাখবেন জিহাদ মানে সংগ্রাম যা সবসময় আন্দলনের মাধ্যমেই প্রকাশ পাবে তা না ,ব্যাক্তি জিবনেও হতে পারে এর প্রকাশ এবং সেটা হতে পারে কঠোর পরিশ্রম যেমন মাটি কাটা , অর্থ উপার্জন করা , শিক্ষার্জন করা থেকে শুরু করে প্রতিটি কাজ আমাদের মানব জীবনে ।
আমাদের জনসাধারনের মধ্যে এখন একটি জামাত বিরোধী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে এবং সেটার প্রধান কারন হল আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এদের অবস্থান এবং জঙ্গিবাদের সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মদদ এবং সাথে সাথে তাদের কিছু ভণ্ডামিমুলক চরিত্র যা তাদের মাঝে প্রায়সই দেখা যায়।
জামাত-শিবির এর অবস্থান আমাদের দেশের প্রতি আসলে কিরুপ সেটা তারা সুজুগ পেয়েছিল শুধুমাত্র একবারই দেখাতে আর সেবার তারা বেইমানি করেছে । আর তারা যদি আওয়ামিলিগ ,বিএনপির জায়গায় থাকতো তাহলে হয়ত দেশ আবার পশ্চিম পাকিস্তান বা পশ্চিম সৌদি আরব হয়ে যেত এতদিনে ।
কিন্তু এত কিছুর মাঝে কি এদের শোধন হয়েছে কিছুটা ? না হয়নি
কিছুদিন আগে দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে জামায়াতের উসকানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের ১২টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
আর গত কয়েক মাসে তাদের অবস্থান তো সকলেরই জানা। পুলিশের বিরুদ্ধে তাদের যেই দাপত তাতে আমি মনে করছি সেনাবাহিনী দ্বারা চিরুনি অভিযান চালনা করা প্রয়োজন । সাথে সাথে তাদের এই সরকারের আমলেও বিশ্ববিদ্দ্যালয়ের দাপট বন্ধ হয়নি ।
এখন প্রশ্ন হল কেন এই নরপিচাশদের মানব রক্তের সাথে হলি খেলার এত ইচ্ছে । জামাতের মৌলবাদী কার্যক্রমের যেই দউরত্ত্য তা দিন কে দিন কেবলি বেড়ে যাচ্ছে ?
উত্তর একেবারেই সোজা জামাত নিধন এই বাংলায় একেবারেই অসম্ভব কেননা আমাদের সরিষার ভিতরেই যে ভুত !!!!
জামাত আজকে অর্থনৈতিকভাবে ব্যাপক শক্তিশালী এবং এদের ভিতরকার যেই ঐক্য দল হিসেবে এবং এদের অন্যান্য জঙ্গিবাহিনীর সাথে যেই গোপন আতাত সেটি আসলে অসাধারন এবং এরকম ঐক্য আমাদের অন্য বড় দুই দলের মধ্যে আসলেই নেই ।
তাহলে এদেরকে ষড়যন্ত্র বৃথা করার উপায় কি ? উপায় কঠিন হলেও আছে । শুধু মাত্র দমন নিপীড়নে এদেরকে দমন করা সম্ভব নয় । এদেরকে এই মুহূর্তে আটকাতে হলে প্রয়োজন অর্থনৈতিক,সামাজিক এবং রাজনৈতিক আন্দোলন আর পাসাপাসি প্রয়োজন আইনি লড়াই ।
অসাম্প্রদায়িক বাঙ্গালী জাতিয়তাবোধের চেতনা থেকে যে জাতির উদ্ভব সেই জাতির ভিতরে এখন আর সেই চেতনা নেই আছে শুধু বিভক্তিতে ভরা সাম্প্রদায়িক চেতনা।
সামজিক ব্যাধি জামাতঃ
এই দৃশ্য কিন্তু এই মাটির কখনোই ছিল না এর রুপকার হল স্বাধীনতার বিপক্ষে থাকা সেই জামায়াত ই ইসলাম। এদের কিছু বহিরপ্রকাশ আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন সময় যেমন ২১ শে আগস্টের গ্রেনেড হামলায়, ৬৪ টি গেলায় সিরিজ বোমা হামলা ,রামুর স্রহিংসতা, কিংবা হুমায়ন আযাদের উপর হামলা। এইগুলি এদের সামাজিক দৃঢ় অবস্থানের কারনেই নিস্তার পেয়ে গেছে। মসজিদ শুধুমাত্র আমাদের ইবাদতের স্থানই নয় বরং আমাদের ঐতিহ্য যা সাক্ষী দেয় অন্তত সৌদি আরবের চেয়ে এই দেশে ধর্ম প্রান মুসল্লি বেশী । বায়তুল মাল,জানে সদ্গা এবং আরও বহু নামে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে শিবির এবং কিছু জামাতি নিন্মবরগের সঙ্ঘথনগুলি। এতে যদিয়ও কিছু পরিমানে তারা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হন তবে তার চেয়ে বহু গুনে সামাজিক মমত্ব, ভ্রাত্তিত্ব,সম্পর্ক এবং গ্রহণযোগ্যতা গড়ে তোলে সাধারন মানুষদের সাথে। যা মুলত এক প্রকার ভদ্র চাঁদাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়। সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে এদের লক্ষ্য হল মানুষের দোর গোরায় পৌঁছান নিজেদেরকে এবং তাদের একটি সাদা ও পরিস্কার রুপ প্রকাশ করা এলাকার মানুষদের কাছে। উপরে উল্লেখিত নানা কাজ ছাড়াও আরও অনেক কাজ এরা করে শুধুমাত্র সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার জন্য। আর আমরা সেটা হতে দিচ্ছি আবাল নাগরিকের মতন। যাই হোক রুখে দাড়াতে পরিবারগুলিকে কেননা এদের টার্গেট হল ছোট থেকে শুরু করে বড়। পিতামাতা কে খেয়াল রাখতে হবে যে কাদের সাথে তার ছেলে বা মেয়ে চলাফেরা করে তা নাহলে হয়ত কোন একদিন তারা নিজেরাই তাদের ছেলে মেয়েদের ব্যাগে বই খাতার বদলে বোমা বা চাপাতি দেখতে পাবেন।
দেশের অর্থনৈতিক অভিশাপঃ
টেলিভিশন খুলেই দেখবেন প্রচন্দ্র আলোচনা চলছে জামাত নিষিদ্ধ করার জন্য কিংবা দেখবেন খবরে বলছে জামাতের তাণ্ডব লীলার কথা আর এরই পর মুহূর্তে সেই চ্যানেলেই দেখবেন জামাতি কোন প্রতিষ্ঠানের নামে উপস্থাপক ঘোষণা করছে ব্রেক মানে সেই কোম্পানি হলেন গিয়ে স্পন্সর ওই অনুষ্ঠানের কিংবা খবরের। তাহলে এই যখন অবস্থা তাদের তখন আদৌ কি সম্ভব শত্রু নিধনের ? আমাদের দেশের সর্ব পেশার জনগণ ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,শিক্ষক,আইনজীবী এবং সাংবাদিকবৃন্দ বেশ সরব যুদ্ধ অপরাধির বিষয়ে যা কিনা বেশ আশাব্যাঞ্জক। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায় যে অর্থনৈতিক ভাবে গত দুই যুগে নিজেদের অবস্থান পাহাড়সম শক্ত করে গড়ে তোলা এই জামাতকে কি আদৌ এই দেশ থেকে বিতারিত করা সম্ভব যদিও দেশের জন্মের বিরোধিতা করেছিল তারা? তবে আলোচনা সেখানে নয় আলোচনা হল এই সব প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ করতে হবে তাহলেই জামাত নিধন করা যাবে আর সেটা সরকারিভাবে সম্ভব নয় সেটা করতে হবে আমাদেরকেই । আমাদের উচিৎ এদের এইসব প্রতিষ্ঠানের সাথে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং সাথে সাথে অন্যদের কেও উদ্ভুদ্দ করতে হবে ... ইসলামি ব্যাংক, ইসলামি ইন্সুরেন্স, ইসলামি ব্যাংক হসপিটাল, আল আরাফা , শাহজালাল ব্যাংক ,ইবনে সিনা হসপিটাল এবং মেডিকেল কলেজ ,ইবনে সিনা ফার্মা, ইন্টারন্যশনাল ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়,ইসলামিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, দৈনিক নয়াদিগন্ত, দিগন্ত টিভি, দৈনিক সংগ্রাম, দৈনিক ইনকিলাব, ইসলামিক টিভি সহ আরও সমস্ত প্রতিষ্ঠান এবং এদের পণ্য এবং সেবা বর্জন করা একজন বাংলাদেশী হিসেবে আপনার আমার সকলের দায়িত্ব।
রাজনৈতিক দুর্বলতার সুবিধাগ্রহনকারীঃ
আমাদের রাজনৈতিক দুটি দলের প্রতিনিয়তই জামাতের লেজুড়বৃত্তি করার একটি প্রবনতা আছে যা আমাদেরকে বারবার সাক্ষী হতে হয়েছে। এবং এই যে বিচার হচ্ছে তাতে যদিও আমি আনন্দিত কিন্তু এইখানে আমার অনেক ত্রুটি আছে এবং এইসব চিহ্নিত খুনিদেরকে স্পেস দেয়া হচ্ছে বারবার। এই জায়গাটিতে দুই দলেরই একটি সমঝোতায় আশা উচিৎ কেননা তত্ত্বাবধায়কের আন্দোলনের সাথে সাথে এটিও একটি স্থান যেখানে জাতি চায় দুইটি দলই এক যায়গায় আসুক।
সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রয়জনিয়তাঃ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য প্রয়োজন জোর সাংস্কৃতিক আন্দোলন ঠিক যেমনটা ছিল ৭১’এ। স্বাধীনতার ঠিক চল্লিশ বছর পরে আজ আমরা আরেক মহান যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছি । এই সেই যুদ্ধ যা আমাদের শহিদদের আত্মার শান্তির জন্য, এই সেই যুদ্ধ যা আমাদের সজনহারা পরিবারের জন্য , এটি সেই যুদ্ধ যা আমাদের প্রতিটি বীরঙ্গনার মান এবং সম্মানের জন্য । হ্যা এটি সেই কুলাঙ্গারদের শাস্তি দেয়ার যুদ্ধ যাদের পাপের ভারে আমাদের স্বাধীনতা এখনো কলুষিত । এটি সেই যুদ্ধ আজকের বেশীর ভাগ সাংস্কৃতিক জোটের বড় বড় নামই ওই দিনের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন । ঝাপিয়ে পড়েছিলেন নিজ নিজ অবস্থান থেকে শুধুমাত্র দেশের ডাকে । তাহলে আজ কেন আপনারা দূরে জনাব ? আসুন আরেকবার গড়ে তুলুন আন্দোলন । আমরা আপনাদের পেছনেই থাকব ।যেখানে আমরা আমাদের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলেও যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করব । ইনশাল্লাহ ।
শেষ করার আগে এতোটুকুই বলবো রাষ্ট্রকে যে হেয় করার জামাটিদের বুটের নিচে পুলিশ আর প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরে বিমানবন্দরে প্ল্যাকার্ড আর জুতা প্রদর্শন এটি নতুন নয় কেননা এই রাষ্ট্রের জন্মই এরা মানে না। আপনি ব্যাক্তি শেখ হাসিনাকে ক্ষমতার বাহিরে থাকা কালীন খুশি করেন "আই ডোন্ট কেয়ার " কিন্তু আপনি আমার প্রধানমন্ত্রীকে হেয় করবেন তখনতো " আই হেভ টু টেক কেয়ার" না? এবং এটি খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও একই। যাই হোক উদাহরন আনলাম এই কারনে যে এদের মনভাবের যে আসলেই কোন পরিবর্তন হয়নি সেটি দেখানর জন্য ।
সুরুটা করেছিলাম জামাতিদের উদ্দেশ্য করে যে তোমরা যারা জামাত কর আর শেষ করতে চাচ্ছি এই বলে যে নতুন প্রজন্ম আজও তোমায় বলে " তুই রাজাকার" পরিবর্তন হউনি তোমরা একটুও।
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ছাগুনিধন শুরু করা হোক। জোর দাবি জানাই।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: সহমত ভাই তবে বর্জন হোক জাতীয়ভাবে গণজাগরণের রুপে ।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে খেলাফত কায়েমকারী কাউরে কখনো দেখছেন মিথ্যাচারের চর্চা করতে ??
জামাত-শিবির হল ইসলামের প্রকৃত শত্রু, যারা মুখে খেলাফত কায়েমের কথা কয় আবার মিথ্যাচারের চর্চাও করে ।যেমনঃআদালতে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগের ঘটনাস্হল ঢাকার মিরপুর এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জে ।অথচ এ প্রসঙ্গে আদালতে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী হাফেজ এ আই এম লোকমান আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়ে বলেছেঃ যুদ্ধকালে আব্দুল কাদের মোল্লা নাকি ঢাকাতেই ছিলেন না। তিনি গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরে ছিলেন। হানাদার বাহিনীর সাথে কাদের মোল্লার নাকি কোন সম্পর্কই ছিল না !!!!!!! দৈনিক সংগ্রামও কাদের মোল্লার পক্ষের ঐ সাক্ষীর এই মিথ্যা জবানবন্দীটি রিপোর্ট ফলাও করে নিখছে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী লোকমান যে আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়েছে তার প্রমান দেখা মেলে এই ছবিতে যেখানে কাদের মোল্লার{গোল দাগ চিহ্নিত} সাথে পাক বাহিনী সেনাপতি ঘাতক নিয়াজীর সঙ্গে
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: ইতিহাসে এরুপ নজির কেবল স্রেফ কেবল জামাতের দ্বারাই সম্ভব । এবং তারা এরই ধারাবাহিকতায়ই চলছে। তবে আর নয় সময় এসেছে এখন বিষদাত উপড়ে ফেলার । সাবাই মিলে সেটা করতে হবে ।
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে।রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল তাদের লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
সঙ্গে
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
[sbরাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য পাক সরকারের কাছে গোলাম আজমের অনুরোধঃ
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: অসাধারন কালেকশন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে । এগুলি নতুন প্রজন্মএর কাজে আসবে সঠিক ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে । আমাদের ভাই লক্ষ্য হওয়া উচিৎ একটিই আর সেটি আমাদের দায় মুক্তি পাসাপাসি দেশকে কালো ছায়া থেকে আরোগ্য দেয়া।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: অসাধারন কালেকশন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে । এগুলি নতুন প্রজন্মএর কাজে আসবে সঠিক ইতিহাস জানার ক্ষেত্রে । আমাদের ভাই লক্ষ্য হওয়া উচিৎ একটিই আর সেটি আমাদের দায় মুক্তি পাসাপাসি দেশকে কালো ছায়া থেকে আরোগ্য দেয়া।
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: গুড পোস্ট
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: " তোমরা যারা জামাত-শিবির কর" নতুন প্রজন্ম আদৌ বলবে " তুই রাজাকার "