নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চেষ্টাই আছি........
১# ইয়ে ধর্মকা বাজার হে
হার তারাফ দোকান খুলি হুয়ি,
কোই বেচ রাহাথা, কোই খরিদ রাহা হে।
মে বাচ্চা থা, বাজারো মে গুমসুদা
মেরি মা খরিদারি মে ব্যাস্ত থী
মে ঢুন রাহা থা, রো রাহা থা।
এক বুড়ী অরত নে মুঝে দেখা
ওর আচার দেকার বেহেলায়া।
মেরি মা যাব লট আয়ি
তো মেনে মা সে পুসা।
মা, ও বুড়ী অরত নে মুঝে আচার দিয়া
মে তো ভগবান সে মাঙ্গ রাহা থা।
মা নে সামঝায়া, কাহা বেটা
ভগবান হি দিয়ে, ও তো ওসিলা থি।
মে বাচ্চা থা, মান লিয়া।
ফির এক দিন বাজারো মে হালচাল হুয়া
দো বাজারী লারপারা,
কিসকি মাল যেয়াদা আচ্ছা হে
এহি লেকার এক নে দুসরে কো মার দিয়া।
মেরী ভোলি মা, কেহে রাহিথি
কেসা হেওয়ান আদমি হে, মারহি ঢালা
মেনে মা সে কাহা- মা ও তো ওসিলা থা
মার তো ভগবান নে দিয়া।
মা নে কাহা- চুপকার বত্তেমিজ
যেদা সামঝনে লাগা?
মে তো বাচ্চা থা, যো শিখায়া ওহি বোলা।
২# ইসসে যেয়াদা তেরা খুশ কিসমত কেয়া হোগা
এক সায়ের ভী হে তেরি আশিকো মে খারা।
যারা দেখ তো লে
কিতনে শাব্দ বিখার গায়ে তেরি হুসনে কী আদাও পে।
৩# জিন্দেগী ভর সাসোপে জ্বাল রাহা হু
আব হাবিয়া সে ডারনা কেয়া,
ইনসান হু, আগার গালতি না কারু
তো মে ভি খোদা হোতা।
জিন্দা হু তো জিলেনে দো
মওত কা ডার না দেখাও
দুনিয়া মে আনেসে পেহেলে জানতা না থা
মওত ভি আয়ে তো চাখ লুঙ্গা
ইউ না ডারাও।
৪# ইয়াদ কারতি হু তুজে সুরাজ ঢালনে কি বাদ
ডার লাগতা হে মুজে একেলা হোনে কি বাদ।
ইয়াদ কারতি হু তুজে পিনে কি বাদ
দোনো মে ফারাক নেহি
মদহোস হোতা হু মে তেরি ইয়াদ মে ভী।
৫# এ মাত পুস, ও কেসি দিখতি?
ও মার যায়েগি, আগার উসে পাতা চালা
মেরি আখমে ও নেহি দেখতি।
৬# জিন্দেগী দি হে উসনে জিনেকে লিয়ে
মে উসকা তোফা উসিকো লটা দিয়া
ওর শারাব মে ডুব মরা।
শাবাব তো চাখনা হ্যা
মিলে তো মিলে, না মিলে তো বহত খুব হে।
( আমি হিন্দি অতি ভালো পারি না। এই শের ও শায়েরি শুনতে শুনতে, মুভি-গান দেখতে দেখতে যতটুকু আয়ত্বে এসেছে, তাই দিয়ে সামান্য দু:সাহস করলাম। আশাকরি বিষয়টা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।)
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
পাজী-পোলা বলেছেন: কিসে লিখবো? হিন্দি লিখতে তো পারি না, আর শায়েরিতে আমার প্রচন্ড আগ্রহ। একটু খারাপ শোনালেও সত্যটা এই যে, বাংলা কবিতার চেয়ে আমার হিন্দি, উর্দু শের ও শায়েরি গুলো বেশী ভালো লাগে। খুব কম কথায় বক্তব্য স্পষ্ট থাকে। অতিরিক্ত ঢাকঢোল থাকে না।
যেমন দেখেন: মে ইস উমিদ মে ডুবা, কী তু বাচা লেগা
ইসসে যেয়াদা ওর মেরা ইমতেহান কেয়া লেগা!
এছাড়াও শায়েরির যে বিষয়টা আমাকে সবচেয়ে বেশী টানে, সেটা হল চার/পাঁচ লাইন একেবারে কেদেকুটে অস্থির। তোমাকে ছাড়া আমি কষ্টে আভহি, হানতেন। ঠিক পরে গিয়েই একদম উল্টে যায়। যেমন রাহাত ইন্দুরির একটা শায়েরি আছে, ঠিক পুরোটা মনে নাই, তবে ইউটিউবেই পাবেন "উসকি আখোমে হে যন্ত্রর-মন্ত্রর"।
'আওরাত' ঠিক আছে, এটাই হবে।' ইক' ও বাকিগুলো জানি না।
বাংলিশ এর মত হিন্দিশ এ লেখা যেত, ওটা আরও বেশী কনফিউজিং লাগে।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনার বক্তব্য বুঝতে পেরেছি।
১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
পাজী-পোলা বলেছেন: বক্তব্য বুঝতে পারাই মূল কথা। ভাষার উদ্দেশ্য ও তো মনেহয় তাই।
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: বড্ড অগোছালো।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
পাজী-পোলা বলেছেন: হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: এক বুড়ী অরত নে মুঝে দেখা
ওর আচার দেকার বেহেলায়া।
~ এটা আপনার লেখা তাহলে, শেষে এসে জানলাম। হিন্দী আমি আপনার থেকেও অনেক কম জানি তবে বাংলায় হিন্দী লেখা বেশ ঝক্কির! এই যেমন 'অরত' লিখেছেন এখানে সবাই আওরত নাহলে আওরাত লিখে ' এক' কে অনেকেই 'ইক' লিখে। 'ওর' টার উচ্চারন ও কনফিউজিং। 'বেহেলায়া' ও ঠিক ঠাক উচ্চারন হয় কি না আমি জানি না।
যাই হোক আপনি বাংলায় কেন হিন্দী শায়েরি লিখতে গেলেন সেইটা আমার মাথায় আসছে না!!!