নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু নাই। যে দিন বলার মত পরিস্থিতি হবে আশাকরি সেদিন আর বলতে হবে না।

পাজী-পোলা

চেষ্টাই আছি........

পাজী-পোলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভূমিকম্প নিয়ে যত মিথ

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯

১. সমতল এই পৃথিবীর একপাশে আছে বিশাল বিশাল সব পর্বত, অন্যপাশে আছে একজন বিশাল দৈত্য। সেই দৈত্যের স্ত্রী আকাশ ধরে ঝুলে আছে। দৈত্যের যখন স্ত্রীর সাথে আলিঙ্গন করার ইচ্ছে হতো, তখন সে লাফ দিলে পৃথিবী কেঁপে উঠত। এটাকেই আমরা ভূমিকম্প বলি। এটা হল পশ্চিম আফ্রিকার মিথলজি।

২- আফ্রিকার অন্য কিছু মানুষ মনে করত পৃথিবীটা হল একটা দৈত্যের মাথা। গাছপালা সেই দৈত্যের চুল। মানুষ হল উকুনের মত পরজীবী। মাঝে মধ্যে দৈত্যটি চলাচলের সময় মাথা এদিক ওদিক ঘোরালেই ভূমিকম্প দেখা দেয়।

৩- এক মৎস্য-দৈত্য পিঠে একটি পাথর নিয়ে উড়ে বেড়াচ্ছে। ওই পাথরের ওপর দাঁড়িয়ে আছে একটি গাভী। যার শিং-এর ওপর দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবী। মাঝে মাঝে গাভীটির ঘাড়ে ব্যথা হলে এক শিং থেকে অন্য শিং-এ পৃথিবীকে স্থানন্তরের সময় পৃথিবী কেঁপে উঠে। সেটাকেই আমরা ভূমিকম্প বলি। এটা পূর্ব আফ্রিকার মানুষরা বিশ্বাস করতো, এখনো অনেকে করে।

৪- বেলজিয়ামের মিথলজিতে পাওয়া যায়, মানুষ যখন খুব পাপী হয়ে ওঠে, ঈশ্বর তখন একজন রাগী দেবতাকে পৃথিবীতে পাঠায়। সেই সময় চারপাশে বাদ্যযন্ত্রের শব্দ শোনা যায়, এই শব্দের কারণেই কেঁপে ওঠে পৃথিবী। সেটাই ভূমিকম্প।

৫- আবার নিউজিল্যান্ডের মানুষ বিশ্বাস করতো, পৃথিবী হচ্ছে একজন মা। তার গর্ভে আছেন নবাগত ঈশ্বর। যার নাম রু। মায়ের (পৃথিবীর) গর্ভে শিশু ঈশ্বর নড়াচড়া করলে পৃথিবী কেঁপে ওঠে।

৬- অদ্ভুত সব কল্পকথার মাঝে এক সময়কার মোজাম্বিকের মানুষদের বিশ্বাস আরও অদ্ভুত। তারা মনে করত, পৃথিবী একটি জীবন্ত প্রাণী। তাই মানুষের মত পৃথিবীরও নানা সমস্যা আছে।মাঝে মাঝে পৃথিবীর জর হলে সেই অসুস্থতার খবর মানুষকে জানানোর জন্য পৃথিবী শরীরের কাঁপুনি দিতো। যাতে ঈশ্বরের কাছে মানুষ পৃথিবীর সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করতে পারে।
৭- জাপানের মিথলজিতে ভূমিকপম্পের কারণ - এক মৎস্য-দৈত্য কিংবা এক বিশাল মাগুর মাছ, যার নাম নামাজু। কাদার তলদেশে বাস করতেন দৈত্য নামাজু। কোনো কারণে নামাজু পৃথিবীতে আক্রমণ করতে চাইলে ঈশ্বর কাশিমা তাকে পাথর মেরে দূরে তাড়িয়ে দিতেন।মাঝে মাঝে ঈশ্বর ক্লান্ত হয়ে পড়লে, কিংবা অন্য কোনো কাজে মনযোগ দিলে দৈত্য নামাজু এসে পৃথিবীকে ঝাঁকুনি দিলে ভূমিকম্প হয়। এটি জাপানের খুবই জনপ্রিয় কাহিনী। তাই মিথলজির দৈত্য নামাজুকে এখনও মনে রাখার জন্য জাপানের আবহাওয়া সংস্থার ভূমিকম্পের সতর্ক-বার্তার যন্ত্রে একটি মাছের ছবি ব্যবহার করা হয়।

৮- অন্যদিকে মঙ্গোলিয়ার মানুষদের বিশ্বাস পৃথিবীটা একটি বিশাল ব্যাঙের পিঠের উপর বসে আছে। ব্যাঙটি চলতে চলতে মাঝে মাঝে ঝাঁকুনি দেয়। ব্যাঙের ঝাঁকুনিতেই পৃথিবীতে ভূমিকম্প হয়।

৯) পেরুর মিথলজিতে লেখা আছে, ঈশ্বর পৃথিবীতে আসেন মানুষের সংখ্যা ও কতজন তাকে অনুসরণ করছে, তা গুনে দেখার জন্য।মূলত ঈশ্বর যখন হাঁটেন তার পায়ের কম্পনের কারণে ভূমিকম্প হয়। এই সময় পৃথিবীর মানুষরা "আমি এখানে আছি, আমি এখানে আছি" চিৎকার করলে ঈশ্বর তাড়াতাড়ি মানুষ গুনে দ্রুত পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে পারে।

১০) নর্স পুরাণের বর্ণনাতে আছে, সৌন্দর্যের দেবতা বলডারকে হত্যা করায় দেবতা লকিকে একটি বিষধর সাপ মাথার ওপর দিয়ে শিকল দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে। সেই সাপ তার মাথায় ক্রমাগত বিষ ঢেলে চলেছে। তার স্ত্রী সেজিন তাকে বাঁচানোর জন্য একটি পাত্রে বিষ ভরে রাখছে। পাত্রটি পুর্ণ হয়ে গেলে সে যখন তা খালি করতে যায় তখন ক্রমাগত পড়তে থাকা বিষ থেকে নিজেকে বাচানোর জন্য লকি নাড়াচাড়া করে, ফলে ভূমিকম্প হয়।

১১) রোমানিয়ায় বিশ্বাস করা হয়, পৃথিবীর ভিত্তি (পিলার) হল কতগুলো বিশ্বাসের স্তম্ভ। বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবী। যখন মানুষের বিশ্বাস দুর্বল যায় পৃথিবী কেঁপে উঠে।

12. মধ্য আমেরিকায় মানুষরা বিশ্বাস করতো, পৃথিবী সমতল এবং তার চারপাশে চারজন দেবতা আছেন। যখন তারা দেখতে পায় পৃথিবী জনসংখ্যা অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে, তখন তারা পৃথিবীকে একটু ঝাঁকিয়ে দেয় জনসংখ্যা কমানোর জন্য।

১৩- চীনের মিথলজিতে আছে পৃথিবীর ভিতরটা গুহার মত। যার ভিরতে একটি বিশাল ড্রাগন আছে। ড্রাগনটি রাগান্বিত হলে পৃথিবীকে কাঁপিয়ে দেয়।

১৪- লাটভিয়ার মিথলজিতে আছে, ড্রেবখুলাস নামের একজন দেবতা হাতের মাঝে পৃথিবীকে ধরে রেখেছেন। তার এক হাত থেকে অন্য হাতে পৃথিবীকে নেওয়ার সময় পৃথিবী একটু নড়চড়ে উঠে।

১৫- গ্রীকরা বিশ্বাস করতো - ভূমিকম্পের কারণ পোসাইডোন নামের এক বৃদ্ধ দেবতা। যার মুখভর্তি দাঁড়ি, হাতে ত্রিশূল, হিংসুটে রাগান্বিত চেহেরা। পোসাইডোন থাকতো পানির নিচে। গ্রীকরা ভয়ে তাকে পূজা করতো। নিয়মিত অর্চনা এবং উপহার দিতো। যদি কোন কারনে তিনি সন্তুষ্ট না হতেন, তবে সুনামি ভূমিকম্পের মত মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখাতেন। আর তাই পোসাইডেনকে “পৃথিবীর কম্পনকারক” নামেও ডাকা হয়।

১৬- হিন্দু ধর্মে অনেক ধরনের লোককথা প্রচলিত আছে। ভারতের আসাম প্রদেশে এবং চীনের পাশের অঞ্চলে কিছু মানুষ বিশ্বাস করে, পৃথিবীর ভেতরে একটি জাতি আছে, মাঝে মাঝে তারা পৃথিবীর ওপরের অংশে আঘাত হানে পৃথিবীর ওপরের পৃষ্ঠে কেউ থাকে কিনা দেখার জন্য। তাই যখন ভুমিকম্প হয়। আসামের মানুষরা চিৎকার করে আমরা আছি, আমরা আছি বলে। তখন ওপর থেকে মানুষের চিৎকার শুনে ভিতরের মানুষরা ঝাঁকুনি বন্ধ করে দেয়।

১৭- তবে হিন্দুধর্মে ভূমিকম্পের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা হল - পৃথিবীটি দাঁড়িয়ে আছে আটটি হাতির উপর, হাতিগুলি দাঁড়িয়ে আছে কচ্ছপের ওপর। কচ্ছপটি দাঁড়িয়ে আছে একটি গোখরো সাপের উপর। যখন এর কোন একটি প্রাণী নড়াচড়া করে পৃথিবী কেঁপে উঠে।

১৮- ভূমিকম্প নিয়ে ভারতে আরও একটি লোককথা আছে। সাতটি সাপ পৃথিবী ও স্বর্গকে দেখাশোনার দায়িত্ব আছে। যখন একটি সাপের দায়িত্ব শেষে অন্য সাপ দায়িত্ব গ্রহণ করে, তখন তাদের নড়াচড়ার সময় পৃথিবীতে ভূমিকম্প হয়।

১৯- হিন্দুধর্মের আরেক ব্যাখাতে পাওয়া যায়, অবতার বরাহ হল হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর রূপ। এই অবতারে বিষ্ণুকে বন্য শুকুরের মত দেখায়। পুরাণে আছে, হিরণ্যাক্ষ নামক রাক্ষসের হাত বরাহ যুদ্ধ করে পৃথিবীকে উদ্ধার করেন। রাক্ষস হিরণ্যাক্ষ পৃথিবীকে চুরি করে সমুদ্রের তলায় লুকিয়ে রেখেছিল। তখন পৃথিবীর কান্না দেখে বিষ্ণু বরাহ রূপ ধারণ করে হিরণ্যাক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ করে পৃথিবীকে উদ্ধার করেন এবং পৃথিবী বিয়ে করেন।
—————————————————————————

ইব্রাহীমকে যেসব ধর্মে নবী মানা হয়, সেসব ধর্মকে আব্রাহামিক ধর্মের শাখা বলা হয়। এর শাখা হল ইসলাম, ইহুদী, বাহাই এবং খ্রিষ্টান ধর্ম।

- খ্রিষ্টান ধর্মে (লুক ১৩:১-৫) আছে, যদি মন থেকে পাপ দূর করা না যায়, তবে ভূমিকম্প হবে। যীশু খ্রিষ্ট বেঁচে থাকার সময় নানা কারণে ভূমিকম্প হয়েছে, সে কথা বাইবেলে অসংখ্য বার পাওয়া যায়। বাইবেলে (লুক ২১:১১) বলা আছে, এক জাতি অন্য জাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে ভূমিকম্প হবে। তাই ঈশ্বর সবাইকে সাবধান হতে বলেছেন। এছাড়া আছে ঈশ্বরের কথা শুনতে হবে, নাহলে তিনি স্বর্গসহ কাঁপিয়ে দেবেন।

- ইহুদি ধর্মেও বলা আছে, ভূমিকম্প ঈশ্বরের নির্দেশে হয়।
-
-
- আবার আব্রাহামিক ধর্মের আরেকটি শাখা ইসলামেও ভূমিকম্প নিয়ে অসংখ্য মন্তব্য করা হয়েছে। যেখানে বারবার বলা হয়েছে, একটি কথা: ভূমিকম্প হল আল্লাহর আদেশে, মানুষকে ভয় দেখানো এবং সঠিক পথে আনার সতর্কবার্তা। কোরানের ১৬:৫, ১৬:৪৫, ১৭:৫৯, ৬:৬৫, ২৯:৩৭-৪০, ৭:৯৭-৯৯ সহ আরও আরও আয়াতে ভূমিকম্প বিষয়ে ভয় দেখানো বা আল্লাহর নির্দেশের ইঙ্গিত আছে।

- কোরানে সূরা যিলযাল নামে (সূরা নং - ৯৯, আয়াত সংখ্যা - ৮) একটি সূরা আছে, যা সম্পূর্ণ ভূমিকম্প নিয়ে এবং যিলযাল অর্থ হল ভূমিকম্প।

- আল্লামা ইবনে আল-কাইউম বলেছেন, মহান আল্লাহ মাঝে মাঝে পৃথিবীকে জীবন্ত হয়ে ওঠার অনুমতি দেন। যার ফলে তখন বড় ধরনের ভূমিকম্প অনুষ্ঠিত হয়। এটা মানুষগুলোকে ভীত করে, তারা মহান আল্লাহর নিকট তওবা করে, পাপকর্ম করা ছেড়ে দেয়, আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে এবং তাদের কৃত পাপকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়।"

(গুগল করে বিভিন্ন সোর্স থেকে সংগ্রহ করলাম)

বোনাস:
আমার মা বলে- পৃথিবী আছে একজন ফেরেস্তার কাধে, ফেরেস্তার যখন কাধ লেগে যায়, সে কধের এক পাশ থেকে অন্য পাশে পৃথিবীকে স্থানান্তর করে। এসময় যে ঝাঁকুনি হয়, সেটাই ভূমিকম্প।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
অনেক ধন্যবাদ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

পাজী-পোলা বলেছেন: আপনাকেও কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। বারবার বলেন কবিতা ছাড়া অন্য কিছু লেখেন। আমি আসলে কবিতাও লিখি না। আকি নিজের সাথে নিজের বলা কথা গুলো লেখি, যেগুলা কবিতার মত শোনায় কিন্তু কবিতাও হয়ে ওঠে না।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

শায়মা বলেছেন: আমি শুনেছিলাম দিদার কাছে একটা গরুর শিং এর মাথার উপরে নাকি পৃথিবী থাকে। যখন গরুটা সেই পৃথিবী মাথায় নিয়ে ক্লান্ত হয়ে যায় তখন মাথা ঝাঁকিয়ে অন্য শিং এর উপরে নেয় আর তখনই পৃথিবী দুলে ওঠে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

পাজী-পোলা বলেছেন: হ্যা, এই ধরনের অনেক কথাই আমরা শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫

জুন বলেছেন: ভুমিকম্প নিয়ে অনেক অজানা পৌরানিক কাহিনী জানা হলো
+

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

পাজী-পোলা বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক আগে বিটিভিতে একটা সিরিজ দেখাতো যে '' লাস্ট ডেজ অভ পম্পাই '' । ভুমিকম্পে না আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে পম্পেই নগরী ধংশ হয়ে যায় ঠিক মনে নাই ।সিরিজের বিষয়বস্তু ছিল ভুমিকম্পের আগের কিছুদিন কেমন ছিল এই শহর।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

পাজী-পোলা বলেছেন: হ্যা, অনেক আগে হত।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

জুন বলেছেন: @ ঢাবিয়ান আমি ইতালী ভ্রমনের সময় একদিন ট্যুর ছিল পম্পেই । এই নগরীর সাথে হার্কুলেনিয়াম নগরীও পুরোটা ভস্মিভুত হয়েছিল মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে । এই ভ্রমন নিয়ে ব্লগের প্রথম দিকে ৩ পর্বে আমার একটি লেখা আছে। কি মর্মান্তিক মৃত্যু একটি সাজানো গোছানো শহরের । বেশ কিছু নিরীহ মানুষের যারা সেই রাত্রিতে এসেছিল রাতটুকু কাটাতে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

পাজী-পোলা বলেছেন: ভিসুভিয়াসের এর কারণেও সম্ভবত এমন হয়েছিলো। পুরো শহর ধ্বংস হয়েছিলো।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: কিছু কিছু পড়েছিলাম, এখানে আরো রয়েছে অনেক গুলো । চমৎকার পোস্ট !

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৫

পাজী-পোলা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই পোস্টটি কি আপনার নিজের লেখা? কারন এই পোস্ট আমাদের অন্য একজন ব্লগার ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন। আশা করি এই বিষয়টি আপনি পরিষ্কার করবেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

পাজী-পোলা বলেছেন: না, কপি করছি।

গুগলে ঘন্টা খানেক সময় দিলে আপনিও লিখতে পারবেন। এখানে আমার নিজস্ব কিছুই নাই, একেবারে শেষে আমার মায়ের বলাটা ছাড়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.