![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশীরা বেশিরভাগ আজ দুই নৌকায় পা দিয়ে "অস্তিত্ব সংকটে" ভুগছে। না তারা পুরোপুরিভাবে ধর্মকে (ইসলামকে) গ্রহণ করতে পারছে , আর না তারা ধর্মকে (ইসলাম) বাদ দিয়ে পুরিপুরি পারছে পাশ্চাত্য জীবন ব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে। এতে তারা যেসকল অসুবিধাগুলোর মুখোমুখি হচ্ছেন :
১. দেশের বাবা-মায়েরা সন্তানের বয়স কম ভেবে ভিডিও গেমস, খেলাধুলা থেকে শুরু করে নানা দুনিয়াবী ক্ষেত্রে উতাহিত করে তুললেও ধর্মীয় কলাকৌশল শেখাতে অতটা আগ্রহী না। "ছেলে আমার, এখনো ছোট" বলিয়া তাহাদের দিন চলিয়া গেলেও, তাহাদের "ছেলে আর বড় হয় না" দেখে ধর্মের ব্যাপারেও এরা থেকে যায় অজ্ঞ।
২. দেশের চির যৌবনে টইটুম্বুর "যুবক-যুবতীরা" পরস্পরকে "উষ্ণ ঠোটের" স্পর্শে বিমোহিত করলেও তাদের অন্তরে "ইহা একটি হারাম কর্ম" খুতখুতানি থেকে যায়। আর এই খুত্খুতানিতে না পারে এরা পুরোপুরি এই আনন্দে বিমোহিত হতে। আর যারা "মরার আগে/বিবাহের পরে ভালো হয়ে যাব (মাফ চাহিয়া নিব)" ভেবে আকাম জারি রেখে দেয়, এদের বেশিরভাগই "ধর্ম কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি ??" ব্যাপারে পুরাই বেখবর !!!
৩. নেতাকে সমাজের পিতা এবং শিক্ষককে ছাত্রের মানস পিতা হিসাবে ধরা হয়। অথচ অশ্লীলতার দৌড়ে এরাও যুগের স্রোতে গা ভাসিয়ে এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে। তাই, দেশের ভবিষ্যত প্রজন্ম আজ "নিজেদের ব্যাবহারিক পিতাদিগকের কাছ থেকে" এরূপ আচরণে আরো বেশি হয়ে পরেছে confused।
৪. দেশের মিডিয়া "ধর্ম গৃহে, আর গণতন্ত্র সর্বত্র" প্রকাশে আজ সফল। তাই, দেশের ছেলেমেয়েরা "সবে বরাতের রাতে নামাজের নামে রাতের পর রাতে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোকে সৌয়াবের কাজ ভেবে বসেছে" !!!
৫. দেশের "দরবারী আলেমরাও" আজ পিছিয়ে নেই , নিজের স্বার্থে দুই চারটা "জ্বিন তাড়ানোর গণতন্ত্রের" তাবিজ বিতরন করার লক্ষ্যে ধর্মও ব্যবসাতেও নেমে পরেছে আটঘাট বেধেই। দেশের যুবসমাজ আজ তাই "ইসলাম কাহাকে বলে" তাহা বাংলাদেশের মদিনা সনদ/দাদাগিরি পঞ্জিকা/পাকিস্তানি সংবিধান পড়িয়া শেখে !!!
# আমি অবাক হহিয়া তাকিয়া রই তাহাদের দিকে, যাহারা আজ হজ্জ করিয়া আসিয়া "তোর্ বাপ আমার সালা" বলিয়া গালি দিতেও কার্পন্য করেনা !!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৩
ডিজ৪০৩ বলেছেন: আপনার কি মনে হয় মানুষ হিসাবে আমাদের কি করা উচিৎ ? আশা রাখি জবাব দিবেন ।