নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামুর পেইড ব্লগার

বাট টাকা পাই না

প্লাগ এন প্লে

http://www.facebook.com/plugnplaybd

প্লাগ এন প্লে › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্নঃ আমরা জানি, টাই ক্রসের প্রতীক, মুসলমানদের জন্য টাই পড়ার অনুমতি আছে কি?

০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:২৭

প্রশ্নঃ আমরা জানি, টাই ক্রসের প্রতীক, মুসলমানদের জন্য টাই পড়ার অনুমতি আছে কি?



উত্তরঃ ডাঃ জাকির নায়েকঃ



অনেক মুসলিম আছে যাদের ধারনা টাই হল ক্রসের প্রতীক। কিন্তু তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে, খৃষ্টানদের কোন ধর্ম গ্রন্থেই বলা নেই যে, টাই ক্রসের প্রতীক।



হাদীস অনুসারে মুসলমানরা এমন কোন পোশাক পরিধান করতে পারবেনা যে পোশাক অমুসলিমদের কোন বিশেষ প্রতীকের মত হয়। তবে বাইবেলে কোথাও বলা নেই যে টাই ক্রসের প্রতীক। বরং এটি একটি কালচারাল পোশাক।



বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠাণ্ডা হাওয়ার দেশের লোকেরা টাই পরে তাদের পোশাক আটকে রাখত এবং সেখান থেকেই টাইয়ের উদ্ভব হয়।



একদল মুসলিম আছেন যারা পশ্চিমা কালচার পছন্দ করেন না এবং পশ্চিমাদের সবকিছুতেই প্রতিবাদ করেন। তবে আমার মতে, আমাদের উচিৎ হবে পশ্চিমাদের যে কাজগুলো খারাপ সেগুলোর প্রতিবাদ করা। যেগুলো নিরপেক্ষ সেগুলোতে প্রতিবাদ করার দরকার নেই।



কেউ যদি প্রমাণ সহকারে এটা উপস্থাপন করতে পারে যে টাই ক্রসের প্রতীক, তাহলে সেটা পরিধান করা যাবেনা।



শরিয়ত মুসলমানদের অনুমতি দিয়েছে যে, মুসলিমরা সে পোশাক পরতে পারবে যেগুলো শরীয়ত সীমার বাইরে যায় না। কিন্তু যেগুলো ইসলামী শরীয়তের বিপরীতে যায় সেগুলো পরা যাবে না। যেমনঃ হাফপ্যান্ট, শর্টস ইত্যাদি। এগুলো যদিও পশ্চিমা সংস্কৃতির পোশাক, কিন্তু শরিয়তের সীমালঙ্ঘন হওয়ায় এগুলো পরার অনুমতি নেই।



খৃষ্টানরা গাড়ি আবিস্কার করেছিল। তাই বলে কি আমরা তাদের আবিষ্কৃত গাড়িতে চড়ব না?



সুতরাং টাই পড়ার অনুমতি আছে। কারণ এটা খৃষ্টানদের ধর্মীয় প্রতীক নয়।



Like Our Facebook Page

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:৩১

বৈকুন্ঠ বলেছেন: বাল্টপিক এবং বালালুচনা

২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ২:৫৫

কেএসরথি বলেছেন: আর কিছু বাকি আছে?

৩| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ৩:০৩

কেএসরথি বলেছেন: কালকে কেউ যদি বলে, আরবী ছাড়া বাকি সব ভাষায় কথা বলা হারাম - তাইলে কি বাংলা ফেলে মাদ্রাসায় ভর্তি হমু???

০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১৮

প্লাগ এন প্লে বলেছেন: লুল

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১২ রাত ৩:৪০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভালো লাগসে। তবে প্রশ্ন টার-ই কোন ভিত্তি নাই, মানে কোন ডকুমেন্টে বা কোথাও নাই যে টাই ক্রসের প্রতীক।

০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

প্লাগ এন প্লে বলেছেন: হাসা কথা

৫| ০১ লা মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:১৩

সারোয়ার হাবিব বলেছেন: সমস্ত দরবেশ গুলো বাঙ্গালী হয়েছে,মানুষ হতে তো সময় কিছু লাগবেই ।

০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

প্লাগ এন প্লে বলেছেন: সেটাই

৬| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৭

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: টাই কিসের প্রতিক তা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নাই। টাই ক্রসের প্রতিক হলেও আমি ওটা পরতাম, না হলেও পরতাম। আমি কি জন্য কি ব্যবহার করবো সেটা আমার ব্যাপার।

৭| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৫

রাজনীতি বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমমম

৮| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৬

টিকলু বলেছেন: হাদীস অনুসারে মুসলমানরা এমন কোন পোশাক পরিধান করতে পারবেনা যে পোশাক অমুসলিমদের কোন বিশেষ প্রতীকের মত হয়। তবে বাইবেলে কোথাও বলা নেই যে টাই ক্রসের প্রতীক। বরং এটি একটি কালচারাল পোশাক


আমি বুঝি না,সব ধর্মই বলে জগতের সকল প্রানীই সুখী হোক....শুধু ইসলাম ধর্ম বলে,সকল মুসলমান সুখী হোক....

অন্য ধর্মের প্রতি এত বিদ্বেষ কেন????????

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৭

গুগলরকস বলেছেন: আগে কন ফেসবুক ব্যাবহার করা হালাল নাকি হারাম? X( X( X( X(

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৯

বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: ধন্যবাদ জানা ছিল না ।

১১| ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৬

মেয়র বলেছেন:
টাই পড়া হালাল , তাই জাকির নায়েক টাই পড়ে ? নাকি জাকির নায়েক টাই পড়ে, তাই টাই পড়া হালাল ?


খৃষ্টানরা গাড়ি আবিস্কার করেছিল। তাই বলে কি আমরা তাদের আবিষ্কৃত গাড়িতে চড়ব না?

--- !! :-&

একটা জিনিষ ভাবতাছি, বিমান যারাই আবিষ্কার করুক, বিমানের ডানার দিকে তাকাইলে কিন্ত ক্রুশের কথাই মনে পড়ে, তাই বিমানে চড়া হালাল কিনা এই বিষয়ে একটা পুষ্ট দেন !

১২| ০১ লা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮

সবার উপরে মানুষ সত্য বলেছেন: টিকলু বলেছেন:
আমি বুঝি না,সব ধর্মই বলে জগতের সকল প্রানীই সুখী হোক....শুধু ইসলাম ধর্ম বলে,সকল মুসলমান সুখী হোক....

অন্য ধর্মের প্রতি এত বিদ্বেষ কেন????????

১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪০

রিপেনডিল বলেছেন: "আমি বুঝি না,সব ধর্মই বলে জগতের সকল প্রানীই সুখী হোক....শুধু ইসলাম ধর্ম বলে,সকল মুসলমান সুখী হোক...."

আমার মনে হয় প্রকৃত তথ্য প্রমাণ না থাকলে এ ধরনের ধারনা ভিত্তিক কথা বলার কোন মানে নেই। জগতের সকল প্রানী সুখী হোক এই ধারনার প্রবর্তক বুদ্ধ এবং বৌদ্ধ ধর্মেই এ ধরনের কথা বিদ্যমান। আর এই কথাটির আরো অনেক গভীর ব্যাখ্যা আছে। সব ধর্মই বলে যে সে ধর্মের অনুসারী ব্যাতীত অন্য কেউ স্রষ্টার পুরষ্কার গ্রহন করতে পারবে না। ইসলাম ও এই কথাই বলে। তবে ইসলাম বলে নি অন্য ধর্মের মানুষেরা অসুখী হোক। ইসলাম বলেছে মানুষের ভাল কাজের পুরষ্কার সে পাবে এবং তার উছিলায় অনেকেই হেদায়েত অথবা জ্ঞানপ্রাপ্ত হবে, আল্লাহর ক্ষমা সে পাবে। আর যারা বিশৃংখলা করবে সে যে ধর্মেরই হোক না কেন তাকে তার শাস্তি পেতে হবে যদি না আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন। এখন ক্ষমা কে পাবে আর কে পাবে সেটা মানুষ বলতে পারে না। অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেস ব্যাপারটি কিন্তু এক পক্ষ থেকে হয়নি, ইদানিং দেখুন বিভিন্ন যায়গা থেকে কোরআন পোড়ানো হচ্ছে, এন্টি ইসলামিস্ট সংগঠঙ্গুলো উঠে পড়ে লেগেছে, অপরদিকে ইসলামী জঙ্গীবাদও অগ্রসর হচ্ছে বিতৃষ্ণা আর ক্ষোভ থেকে। এই দ্বন্দ কখনৈ বন্ধ হবে না যদি একে অপরের প্রতি সহনশীল না হয়।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৩

এম এস জুলহাস বলেছেন:
আমিতো জানি টাই -এর জন্মদাতা-ই মুসলমানেরা ! ! !

--- দিগন্ত টিভি'র ইসলামী একটা প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.