![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্প্রতি লেখক শহরের কোলাহল ছেড়ে যতটুকু পারা যায় গ্রাম আর প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে চান। বিকেলে মাঠে ঘুড়ি উড়িয়ে শৈশবে ফিরে যাওয়া, সন্ধ্যায় ঝিঁঝিঁপোকার দল বুকে নিয়ে এক টুকরো নীরবতা খুঁজে পাওয়া — এ যেন তার নতুন জীবনের ছোট ছোট জয়। আজকের দুনিয়ার অস্থিরতা আর যুদ্ধের গন্ধের ভেতরেও তিনি স্বপ্ন দেখেন গ্রামের শান্ত আকাশ আর মাটির ঘ্রাণে ভিজে থাকার। শহরের ব্যস্ত দালান থেকে পালিয়ে মাটির কাছে ফেরার এ চেষ্টাই তার সবচেয়ে বড় আরাধ্য।
মানুষের জ্ঞানানুসন্ধান চিরন্তন। বিজ্ঞানের আলোয় মানুষ সত্য অনুসন্ধান করে, পরীক্ষা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যদিকে, ধর্ম—বিশ্বাস, নৈতিকতা ও আত্মিক পরিশুদ্ধির পথ দেখায়। আজকের আধুনিক বিশ্বে প্রশ্ন উঠেই—“ধর্ম কি প্রমাণবিহীন কিছু? আর বিজ্ঞান কি একমাত্র সত্যের মানদণ্ড?”
এই বিভাজন আসলে এক ধরনের মানসিক বিভ্রান্তি। কারণ বাস্তব জীবনে আমরা বারবার দেখি, বিজ্ঞান ও ধর্ম একে অপরের বিরোধী নয়, বরং বিভিন্ন মাত্রায় একে অপরের পরিপূরক হয়ে ওঠে।
একজন বিজ্ঞানী হোন বা একজন আলেম—কোনো শিশুর হঠাৎ অসুস্থতায় একজন আধুনিক ডাক্তার যেমন ছুটে যান শিশুর পাশে, তেমনি একজন ধার্মিক মানুষ ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি করে দোয়া। একদিকে যুক্তি, অন্যদিকে আশা—এই দু’য়ের দ্বৈততা মানুষ হিসেবে আমাদের অস্তিত্বের স্বাভাবিক রূপ।
আজকের যুগে বিজ্ঞান ধর্মের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। বরং প্রশ্ন হলো, মানুষ কীভাবে এই দুইটিকে সুসমন্বয় করে তার জীবনে অর্থবোধ সৃষ্টি করতে পারে?
ধর্মের অনেক ব্যাখ্যাতীত বিষয় আছে—আখিরাত, পুনর্জন্ম, তাওক্কুল, মিরাজ—যা বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে বিচার করা কঠিন। কিন্তু তাই বলে কি এগুলো অপ্রয়োজনীয়? আদৌ না। এগুলো মানুষকে নৈতিকতা, সহানুভূতি ও আত্মিক শান্তির পথ দেখায়।
বিজ্ঞান আমাদের বোঝায় কীভাবে জিনিস কাজ করে, আর ধর্ম শেখায় কেন বেঁচে থাকতে হবে। বিজ্ঞান শরীরের চিকিৎসা করে, ধর্ম আত্মার।
তবে বর্তমানে এই ভারসাম্য নষ্ট করছে দুই ধরনের চরমপন্থা—একদিকে ধর্মান্ধতা, অন্যদিকে কট্টর ধর্মবিদ্বেষ। ধর্মান্ধতা যুক্তিকে তুচ্ছ করে, আর ধর্মবিদ্বেষ সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাসকে খারিজ করে দেয়। ফলে সমাজে দেখা দিচ্ছে বিভাজন, সহিংসতা এবং হতাশা।
আমরা যদি বিজ্ঞান ও ধর্মকে তাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে মূল্যায়ন করি, তাহলে এই দুয়ের মধ্যে বিরোধ নয়, বরং সহাবস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। ঠিক যেমন সূর্য ও চাঁদ একে অপরের প্রতিযোগী নয়—তারা আলাদা সময়ে আলাদা আলো দেয়, ঠিক তেমনি ধর্ম ও বিজ্ঞান আমাদের জীবনে আলাদা কিন্তু প্রয়োজনীয় আলো জ্বালে।
উপসংহার
ধর্মের ব্যাখ্যাতীত দিকগুলোকে অন্ধভাবে না মেনে, বুদ্ধিবৃত্তিক দৃষ্টিতে ও আধ্যাত্মিক পরিপ্রেক্ষিতে অনুধাবনের চেষ্টা করতে হবে। আবার বিজ্ঞানের প্রতিটি থিওরি বা আবিষ্কারকেও চ্যালেঞ্জ করার মতো মুক্তবুদ্ধির চর্চা চালু রাখতে হবে।
সত্য কখনও একমুখী নয়—সে বহুমাত্রিক। আর মানুষ তার আত্মিক ও বস্তুগত দুই দিক নিয়েই পূর্ণ। তাই আত্মার জন্য ধর্ম, আর দেহের জন্য বিজ্ঞান—এই দুই পথের সহাবস্থানে গড়ুক ভবিষ্যতের আলোকিত ও ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ।
বিজ্ঞানের ভুলকে মেনে যেমন আমরা বিজ্ঞানের চর্চা করি, সেরকম ভাবে ধর্মের ব্যাখ্যাতীত বিষয় মেনে নিয়ে কি ধর্ম চর্চা চলতে পারে?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
সাফায়েতুল ইসলাম বলেছেন: বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ আর ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান খোঁড়া
একজন বিখ্যাত মনিষীর বানী এটা। আশা করি বিজ্ঞান এবং ধর্মের সম্পর্ক নির্ণয়ে এই বানী আপনাকে খানিকটা সাহায্য করবে ।
আর আপনে যদি নির্দিষ্ট করে ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা বা অযৌক্তিক হিসেবে উপস্থাপন করতে বলেন ''তাহলে আমি শখানেক প্রশ্ন ছুড়ে দিতে পারি আপনার সম্মুখে ।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: মাত্র একটা দেন তাতেই হবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
সাফায়েতুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক এইরকম/---সম্প্রতি একটা খবর এসেছিল যে ১২ বছর বয়সী একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে।
এখনে আসলে কার পরীক্ষা নেয়া হয়েছে? ধর্ষিতার নাকি ধর্ষকের?
যদি পরীক্ষাটা ধর্ষিতার হয় তাহলে সে কি পরীক্ষা দেয়ার পর্যায় ছিল?
যদি পরীক্ষাটা ধর্ষকের হয় তাহলে কি কারনে সৃষ্টিকর্তা ওই ছোট নিষ্পাপ বাচ্চাটাকে বলির পাঠা বানালেন। আর হে আমার আরেকটা প্রস্ন আছে -- 'অনেক শিশুই মাতৃগর্ভে মারা যায়,তারা কি স্বর্গে অথবা নরকে যায়?অনেকেই বলে যে তারা স্বর্গে যায় কারন তারা তাদের জীবনে কোন ভুল করে নি।
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে ’’তাদের কি জীবনে ভুল করার কোন সুযোগ ছিল?’’
সৃষ্টিকর্তাকি এখানে একজনকে মুক্ত করে তার পক্ষপাতিত্ত করছেন না যেখানে তার পরীক্ষাও শুরু হয়নি অপরদিকে অরেকজনকে ১০০ বছর ধরে পরীক্ষার পর পরীক্ষা দিতে হবে। সত্যি খুব হাস্যকর ।
আপনার উত্তরের দেওয়ার উপর নির্ভর করে বাকি প্রশ্নগুলা এক এক করে উল্লেখ্য করা হবে ।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৩
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: *লেখক বলেছেন: ঠিক এইরকম/---সম্প্রতি
একটা খবর এসেছিল যে ১২ বছর বয়সী
একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে।
এখনে আসলে কার পরীক্ষা নেয়া
হয়েছে? ধর্ষিতার নাকি ধর্ষকের?
যদি পরীক্ষাটা ধর্ষিতার হয় তাহলে
সে কি পরীক্ষা দেয়ার পর্যায় ছিল?
যদি পরীক্ষাটা ধর্ষকের হয় তাহলে কি
কারনে সৃষ্টিকর্তা ওই ছোট নিষ্পাপ
বাচ্চাটাকে বলির পাঠা বানালেন।-----আমি এই প্রশ্নের আগা মাথা কিছুই বুঝতে পারলাম না বিস্তারিত ক্লিয়ার করে বলেন।
আর হে আমার আরেকটা প্রস্ন আছে --
'অনেক শিশুই মাতৃগর্ভে মারা
যায়,তারা কি স্বর্গে অথবা নরকে
যায়?অনেকেই বলে যে তারা স্বর্গে
যায় কারন তারা তাদের জীবনে কোন
ভুল করে নি।
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে ’’তাদের কি
জীবনে ভুল করার কোন সুযোগ ছিল?---ছিল কি ছিলনা তা প্রশ্ন করা বোকামি। আপনি কাউকে চুরি করার চিন্তা করার কারনে শাস্তি দিতে পারেন না।চুরি করলেই দিতে পারেন।তেমনি নিস্পাপ ঐ শিশুদের কোন পাপ নেই।তাছাড়া আল্লাহ তায়ালা সকল বিষয়ে জ্ঞাত।অতিত বর্তমান ভবিষ্যৎ সব কিছুই তার মালিকানাধীন। তিনি জানেন কে দুনিয়ায় খারাপ কাজ করবে আর কে ভাল কাজ করবে।অর্থাৎ যারা জন্মের সাথে সাথে মারা যান তারা ভালো কাজই করত। শুধু জন্মের পর নয় ৭ বছর পর্যন্ত তাদের সকল পাপ ক্ষমা করা হয়।আর জান্নাত জাহান্নমের মালিকই নির্ধারণ করে তাতে কে যাবে কে যাবে না।সারা পৃথিবীর সকলকে জান্নাতে দিলেও আল্লাহর লস নাই।আবার সবাইকে জাহান্নামে দিলেও লাভ নাই।যে যেমন কাজ করবে তেমন ফল পাবে।
*সৃষ্টিকর্তাকি এখানে একজনকে মুক্ত
করে তার পক্ষপাতিত্ত করছেন না
যেখানে তার পরীক্ষাও শুরু হয়নি--উত্তর উপরে দিয়েছি।
*অপরদিকে অরেকজনকে ১০০ বছর ধরে
পরীক্ষার পর পরীক্ষা দিতে হবে। সত্যি
খুব হাস্যকর ।---১০০ বছর ধরে পরিক্ষার পর পরিক্ষা দিতে হবে।এমন ভাবে বললেন যেন আগুন হাতে নিয়ে দারিয়ে থাকতে বলেছেন। ইসলাম তথা কুর-আন সুন্নাহ মেনে চললেই হল।ইসলাম অনুযায়ী জিবন চালনা কতটা সহজ,তৃপ্তিজনক তা যারা চলে না তারা জানে না।ইসলাম বলেছে পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড় পরছি।রোযা রাখ রাখি। যাকাত দাও সামর্থ থাকলে দেই না থাকলে নাই।হজ্জ্ব কর, সামর্থ থাকলে হজ্জ্বে যাই না থাকলে নাই।পর্দা কর,করি যা আমাকে নিরাপদ রাখে ও সম্মানিত করে।ইত্যাদি ইত্যাদি। কঠিন কি আছে এখানে?। সুতরাং তাদের জন্মের পরেই মৃত্যু হওয়ায় জান্নাত লাভের থেকে পৃথিবীতে ইসলাম মেনে আর সাথে বৈচিত্র্যময় নেয়ামতরাজি উপভোগ করে জান্নাত লাভ সবার কাম্য হওয়া উচিত নয় কি?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২০
সাফায়েতুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা সকল বিষয়ে জ্ঞাত।অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ সব কিছুই তার মালিকানাধীন। তিনি জানেন কে দুনিয়ায় খারাপ কাজ করবে আর কে ভাল কাজ করবে।
হাস্যকর- এই যেমন ''আমি'' এখন ঈশ্বর বিশ্বাস করি না তার মানে তিনি তো আগে থেকেই জানতেন 'আমি ঈশ্বর বিশ্বাস করবো না । কারণ তিনি আমাকে এরকম মন মানসিকতা দিয়েই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন । এখানে তো আমার কোন অপরাধ দেখছি না(হাস্যকর) । সৃষ্টিকর্তা-কি তাহলে অন্যায়কারী এবং ত্রুটিপূর্ণ নয় ?
(১) নং প্রশ্নের উত্তর না বুঝার কিছুই দেখছি না । তারপরেও আবার বলছি- ঈশ্বর তো আমাদের পরীক্ষা করার জন্য পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন ? এখনে আসলে কার পরীক্ষা নেয়া হয়েছে? ধর্ষিতার নাকি ধর্ষকের ?
মানুষ বলে যে শিশুরা নিষ্পাপ তাই তারা যদি অল্প বয়সে মারা যায় তাহলে স্বর্গে যাবে। ধরি কেউ এই ব্যাপারটা খুব গুরুত্বের সাথে নিয়ে সিধান্ত নিলো যে সমস্ত শিশুকে স্বর্গে প্রেরণ করবে। একটা মহৎ উদ্দেশ্যে নিজেকে উৎসর্গ করে সে সব শিশুকে হত্যা করতে লাগল তার যুক্তি হচ্ছে- আমি সারাজীবন নরকের আগুনে পুড়তে রাজি কিন্তু আমি নিশ্চিত করে সমস্ত শিশুর জন্য স্বর্গে একটা স্থান সংরক্ষণ করতে চাই!
সে তো নিঃস্বার্থভাবে সমাজসেবা করছে। সে কি স্বর্গে অথবা নরকে যাবে?
যদি সে স্বর্গে যায় তাহলে সৃষ্টিকর্তা মানুষের অনুসরনীয় ভুল উদাহরণ তৈরি করছেন।
যদি সে নরকে যায় তাহলে নিঃস্বার্থ হওয়াটা খারাপ।
অধিকতর,শেষ বিচারের দিনের আগে কেউ আসলে জানবে না যে কে কোথায় যাবে,তার মানে সৃষ্টিকর্তা বহু নিষ্পাপ সমাজসেবীদের শিশু হত্যার বিষয় অনুসরণ নিয়ে অনেক বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলেছেন!
পারিপার্শ্বিক অবস্থা নিরপেক্ষ মূল্যায়নে এটাই দাবী করে যে
-প্রথমত সমস্ত বিষয়টা সবাইকে একই সুবিধা এবং মনোযোগ দিয়ে শেখাতে হবে এবং তাও হবে একই পরিস্থিতির অন্তর্ভুক্ত,
-তারপর সেগুলোকে একই পারিপার্শ্বিক অবস্থার ছত্রছায়ায় মূল্যায়ণ করতে হবে।
এই অনুসারে,সৃষ্টিকর্তার অবশ্যই প্রকৃত ধর্ম এবং তার গ্রন্থসমূহ প্রত্যেক মানুষের উদয়ে প্রতিস্থাপন করাতে হবে,তারপর প্রত্যেককে একই ধরনের পরিবারে জন্মগ্রহণ করাতে হবে,তাদেরকে একই ধরনের স্থান এবং পরিবেশে বেড়ে উঠতে দিতে হবে এবং তারপরেই শুধুমাত্র পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।
কিন্তু এই দুনিয়ায় আমরা পরীক্ষার পরিবেশ বা আবহাওয়া বিভিন্ন রকমের দেখতে পাই যা একজনের কল্পনায়তেও হয়ত কুলায় না। তারপরেও সৃষ্টিকর্তাকে ন্যায়পরায়ণ,দয়াবান এবং ত্রুটিহীন বলা হয় !
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২০
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: ''আমি'' এখন ঈশ্বর
বিশ্বাস করি না তার মানে তিনি
তো আগে থেকেই জানতেন 'আমি ঈশ্বর
বিশ্বাস করবো না । কারণ তিনি
আমাকে এরকম মন মানসিকতা দিয়েই
পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন । এখানে
তো আমার কোন অপরাধ দেখছি না-----আল্লাহ আপনাকে ইচ্ছার স্বাধিনতা সহ পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা আগে থেকেই জানেন কে জান্নাত বাসি আর কে জাহান্নামী।সৃষ্টিকর্তা হিসেবে তার কিছুই অজানা নয়।তিনি আপনার ইচ্ছার স্বাধিনতা দ্বারা সংগঠিত কার্যাবলীই আগে থেকে জানেন। কারন তিনি ভবিষ্যৎ জানেন।ভবিষ্যৎ জানলেও আপনার ভবিষ্যৎ, আপনার কার্যাবলীতে তিনি কোন অবিচার করবেন না। সব আপনার ইচ্ছার দ্বারাই হয়ে থাকবে।এটা তাকদির বা ভাগ্য।এখন, তাকদির যদি আগে থেকেই ঠিক করা থাকে তাহলে আমি ভাল কাজ কেন করব? এর উত্তর হল ইবাদত এবং দোয়ার দ্বারা তাকদির পরিবর্তন হতে পারে।
*(হাস্যকর) । সৃষ্টিকর্তা-কি তাহলে
অন্যায়কারী এবং ত্রুটিপূর্ণ নয় ?---উত্তর উপরে পেয়েছেন আশা করি।
* মানুষ বলে যে শিশুরা নিষ্পাপ তাই
তারা যদি অল্প বয়সে মারা যায়
তাহলে স্বর্গে যাবে।----এর দ্বারা বোঝা যাচ্ছে আপনি ইসলাম বা অন্যান্য ধর্মকে মানুষের থেকে শোনা কথার দ্বারা বিচার করেন।তাদের দেখে বিচার করেন।যাদের দেখে বিচার করছেন তারা পুরোপুরিভাবে নাও মানতে পারে।মুসোলিনি বা হিটলারকে দেখে খ্রিষ্টান ধর্ম বিচার করা বোকামি।তারা ধার্মিক ছিল না।করতে চাইলে বাইবেল দিয়ে করুন।কোন ধর্মকে বিচার করতে চাইলে তার ধর্ম গ্রন্থ দিয়ে বিচার করতে হয়।মানুষ কি বলে না বলে, কি করে না করে তা দিয়ে নয়।
আর যদি, ধর্ম গ্রন্থ দিয়ে বিচারকারী হন :- এখন কুরআন হাদিসের কোথায় শিশুদের ব্যাপারে এমন বলা আছে যে তারা জান্নাতি বা জাহান্নামি উল্লেখ করেন তারপর উত্তর দিচ্ছি।
মাঝের প্রশ্ন গুলো স্কিপ করলাম কারন আগে উত্তরটা জানি তার আলোকেই দিতে হবে।
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: ভাই কিছু বলেন নাকি মন্তব্য পড়েনই নাই ?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮
সানোয়ারুল ইসলাম বলেছেন: আপনার কথা ধোয়াশা পূর্ণ। কি বলতে চান সরাসরি বলেন।ধর্ম বলতে যদি ইসলাম ধর্ম বুঝিয়ে থাকেন তাহলে দুই একটা উদাহরণ দেন আমি বুঝাচ্ছি। কুর-আন, হাদিস হাদিসের ব্যখ্যাতিত কোন বিষয়ই নাই।আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে সরাসরি বলুন উত্তর দেব ইনশাআল্লাহ।