![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফান করা সবাই পছন্দ করে, এতে আনন্দ পাওয়া যায়। শরীর মন ফ্রেশ থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল না, সেটা ফান হোক বা অন্য কিছু।
ফান করতে করতে করতে ভিডিও গানএর স্যুটিং করা, সেই গান এ মেয়েদের নিয়ে নাচা নাচি করে স্যোসাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছিলেন আমাদের বগুড়ার ছেলে হিরো আলম। সবাই লাইক, শেয়ার দিয়ে তাকে আমরা সেলেব্রেটি বানিয়ে দিয়েছিলাম, এর পর তার খেলা শুরু, ঠিক মত কথা বলতে না পারা, হিরো আলম এর ইন্টারভিউ নেওয়া শুরু করে দিল, টিভি রেডিও ও ইউটিউব চ্যানেল গুলো। আসলে এসব এর পিছনে তাদের সার্থটাই মুখ্য। এতে হিরো আলম কয়টা টাকায় বা পেয়েছে, এর চাইতে এলাকায় গিয়ে তার নিজের ব্যবসায় সময় দিলে তার থেকে অনেক বেশী টাকা উপার্জন করতে পারত।
কয়েকদিন ধরেই চোখে পরছে ভারতের মিডিয়া হিরো আলম নিয়ে খুব ঝর তুলেছে, আজকে একটা রির্পোট পরলাম, গুগোল এ নাকি সালমান খান এর চেয়ে আমাদের হিরো আলমকে বেশী খুজা হয়। হিরো আলম এর ফিগার এবং ক্যারিয়ার এর কাছে সালমান খান কিছুই না? সালমাল এর ৩০ বছরের পরিশ্রম করে নাম্বার ১ স্টার হওয়া সবই কি বৃথা গেলো হিরো আলম এর কাছে? ভেরি ফানি।।
সুত্রঃhttp://www.jugantor.com/online/entertainment/2016/12/18/34147/সালমান-à¦à¦¾à¦¨à¦à§-পà§à¦à¦¨à§-ফà§à¦²à¦²à§à¦¨-হিরà§-à¦à¦²à¦®
গতকাল আমাদের অফিসের বার্থডে সেলেব্রেসান পার্টিতে আমাদের ইন্ডিয়ান বস আমাদের কে বলেন, হিরো আলমকে এখনি না আটকাইলে বিশ্ব মিডিয়া বাংলা চলচিত্রকে ভুল বুঝবে। ওনার অনেক ভারতীয় বন্ধুরা হিরো আলম এর ছবি ওনার কাছে পাঠিয়ে জানতে চাচ্ছে উনি হিরো আলমকে চেনে কিনা। তার সাথে দেখা হয়েছে কিনা।
এমনিতেই বাংলা চলচিত্রের অনেক বদনাম আছে, আর তার সাথে এই দুইটা টাকার জন্য এই ধরনের সস্তা বিনোদনে যদি মেনে উঠি তাহলে তো আমরা বিশ্ব মিডিয়ার বাজারে মাথা উচু করে দাড়াইতে পারবনা, কত নামী-দামী পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা-অভিনেত্রীরা অনেক শ্রম দিয়ে বাংলা চলচিত্রকে বিশ্ব বাজারে ভাল মানের সিনেমা-নাটক, শর্ট-ফ্লিম উপহার দিচ্ছে পুরস্কার পাচ্ছে, আমরা যদি হিরো আলম এর মত সস্তামার্কা স্টারদের নিয়ে মাতা-মাতি করি, তাহলে তাদের পরিশ্রমটা বৃথা যাবে, বাংলা চলচিত্র আর কোনদিন মাথা তুলে দারাইতে পারবে না।
আসুন আমরা সবাই মিলে এইসব এর প্রতিকার দাবী করি। আর সুস্থ চলচিত্র এর সাথে থাকি যাতে আমাদের পরিচালক, প্রযোজকরা আরো ভাল মানের চলচিত্র নির্মান করতে পারেন।
পোষ্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করতে পারবেন।
ধন্যবাদ।।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
সিফটিপিন বলেছেন: হিরো আলম তুমি এগিয়ে যাও----
ভুট্ট্রা ক্ষেতের দিকে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
নকটারনাল বলেছেন: আমার এক বন্ধু ছিলো বগুড়া বাড়ি।আমাকে মাঝে মাঝেই বলত হামরা বগুড়ার ছোল পুটি মাছ ধরবের গিয়ে ধরে আনি বোল।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: ভাই আমিও বগুড়ার ছোল, কিন্তু তার মত এত আবাল না, ওরে দেইখা আবার বগুড়ার সব মানুষরে এমন মনে কইরেন না।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: হিরো আলম এবং অনন্ত জলিলের মত হিরো গুলোকে অবান্চিত ঘোষনা করা হোক। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ভাবমুর্তি নষ্টের পিছনে এদের হাত রয়েছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: ধন্যবাদ @ অগ্নিঝরা আগন্তুক
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হিরো আলম ইস্যু ওয়ান টাইম বল পয়েন্ট কলমের মতো। কালি শেষ হলো বলে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম - কিন্তু স্যার কালি শেষ হওয়ার আগেই বাংলা চলচিত্রের বদনাম হয়ে যাবে সারা বিশ্বে।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
বিজন রয় বলেছেন: সব কিছুর একটি শেষ আছে।
প্রযুক্তি সহজ হওয়ার কিছু কিছু লোক এটির অপব্যবহার করছে।
যার পরিণাম ভাল হয় না।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @বিজন রয়, ঠিক কথা
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
যে যত বড় পাগল, সে তত বড় মডেল!
ব্যপার না বস ! এগিয়ে যাও ।
৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এই গুলান ঝড়ের মত আসে কুয়াসার মত বিলীন হয়ে যায়। এই নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আর কেউ কাউকে জোড় করে আটকানের কোন দরকার নেই। বিশ্ব এখন ওপেন। সো.. এখন অনেকে অনেক নানাভাবে তুলে ধরছে। যে ভালো করছে সে টিকে রয়েছে আর যে যুগের প্রত্যাশা অনুযায়ী সাড়া দিতে পারছেনা সে অকালে ঝড়ে গেছে।
কোলকাতা বা বোম্বের মানুষ হিরো আলম কে স্বাদে দেখে না কারণ তারা শাহরুখ, সালমান কিংবা আমির খানের ক্যারিশমা দেখতে দেখতে বিরক্ত। তাই তারা আলাদা স্বাদ নেওয়ার জন্য হিরো আলম কে দেখে। এদিক দিয়ে হিরো আলম সবার থেকে আলাদা।
এবার আসি বাংলাদেশের কথায়;
ঢাকাই ফিল্মিমে চৌধুরী সাব কিংবা আমরা গরীব হলেও মানুষ অথবা, আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি তাই বলে এই নয় যে আমি আপনার টাকাকে ভালোবাসি” এই ধরণের একই সংলাপ ঘুরে ফিরে মানুষ যখন বিতৃষ্ণা জেগেছে তখন দর্শক সস্তায় আলাদা স্বাদ নিতে হিরো আলম কে দেখে। এটাও হিরো আলমের বিশেষ একটা দিক।
হিরো আলমের যারা ফ্যান আছে তারা অধিকাংশ নিম্ন বিত্তের। আর যদি কোন উচ্চমার্গীয় দর্শক হিরো আলম কে দেখে থাকে সেটা হিরো আলমের দোষ নয় দোষ আমাদের মধ্যে যারা সাংস্কৃতির ধারক ও বাহক তাদের। কারণ তারা যুগোপযোগী বিনোদন মানুষ কে দিতে ব্যার্থ।
আমি আবারও বলতে চাই, কারো পথের কাঁটা কেউ যেন না হয়।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমরা জানি যে হিরো আলম একদিন বিলিন হয়ে যাবে, কিন্তু প্রশ্ন হল বিশ্ব মিডিয়া এটাকে কিভাবে নেবে।
বাংলা সিনেমা ডায়লগ এর কথা বলেছেন, ভিন্ন স্বাদের সিনেমাও কিন্তু বাংলাদেশে হচ্ছে। #আয়নাবাজী কিন্তু মানুষ দল ধরে সিনেমা হলে গিয়েই দেখেছে। সেই সিনামা কিন্তু আমেরিকাতেও প্রদর্শ্ন হচ্ছে।
সেখানে যদি হিরো আলম এর মত একজন এসে যদি এমন স্বাদের বিনোদন দেয়, তাহলে আমাদের মাথাটাই নিচু হয়ে যায়। আর এর থেকে কিছু সুবিধা বাদি মানুষ তাদের সার্থ হাসিল হয়ে গেলেই সরে চলে যায়।
আমরা কেও পথের কাটা হইতে চাই না। আমরা ভাল কিছু দেখতে চাই।
ধন্যবাদ
৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
দিমিত্রি বলেছেন: ব্যাপারটা বিরক্তিকর। কারন বিদেশী মিডিয়াতে তাকে বাংলাদেশের অভিনেতা হিসেবে দেখানো হচ্ছে। ফেসবুক দিয়ে উঠে আসা পর্যন্ত ঠিক ছিলো, কিন্তু এরপর বাংলাদেশের মিডিয়া আর কিছু প্রযোজক/পরিচালক তাকে নিয়ে অতিরিক্ত মাখামাখি শুরু করেছে।
তবে ট্যালেন্ট না থাকলে কেউ বেশিদূর আগাতে পারে না। আলমও পারবে না। মাঝখান দিয়ে দেশের নাম নষ্ট হচ্ছে...
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @দিমিত্রি
আমি এইটাই বলতে চেয়েছি.।।।
১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
হাসান রাজু বলেছেন: যে যার মত দুদিন কিনবা আজীবন আমাদের বিনোদিত করছে, আমাদের কোন ক্ষতি না করে । হিরো আলম ও তা ই । খামাখা তাদের পিছু নিয়ে লাভ নেই । শাহাদাৎ হোসাইন ভাইয়ের কথাই ঠিক । আমাদের একগেয়ে জীবনের ভিন্ন স্বাদের নাম ই হিরো আলম ।
আর ভারতীয় মিডিয়া যা তাদের পত্রিকায় যা লিখছে তা তারা জেনে শুনেই লিখছে । হিরো আলমের ভিডিও দেখে যদি কেউ আমাদের ভুল বুঝে । আমি নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি তাকে বুঝানোর ক্ষমতা আমাদের নেই আপনার ও নেই ।
আপনি নিশ্চিত থাকেন, এ দেশেরর সিনেমা-নাটক, শর্ট-ফ্লিম নির্মাতা বা কলাকুশলীরা হিরো আলমকে নিয়ে টেনশন নেয় না । আর আপনার ভারতীয় বসকে জানিয়ে দিন, হিরো আলমকে নিয়ে সালমান খানের ও কোন টেনশন নেই ।
এমন সোশ্যাল মিডিয়ার স্টার সব দেশেই আছে, থাকবে । যেমন নেপালের Bhim Niroula।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @হাসান রাজু
ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। বেপারটা সালমান খান কে নিয়ে না, সালমান খান এর এইসব বিষ্য নিয়ে টেনশন করার কোন সময়ও নাই। কথাটা হচ্ছে আমাদের দেশীয় চলচিত্রের ভাবমুর্তি নিয়ে।
মার্কেটিং এর ভাষায় একটা কথা আছে, পজিটিভ মার্কেটিং এর চেয়ে নেগেটিভ মার্কেটিং টা ছড়ায় বেশি,
আমাদের চলচিত্র নিয়ে বিশ্বের মানুষের এমনিতেই নেগেটিভ ধারনা আছে, তার মধ্য যদি এই ধরনের কিছু বিশ্ববাসীর কাছে যায় তাহলে তো ভুল ভাবে চিনবে।
আর মানুষের কথা বলছে, কোন জিনিষের একবার যদি নেগেটিভ ধারনা হয়ে যায় তাহলে পরবর্তিতে সেই জিনিষটা আমরা কিনিনা বা দেখিনা ।
এই সুন্দর দেশটাকে আরও বেশী সুন্দর করার জন্য এই দেশের তরুনরা কাজ করছে রাত-দিন। হিরো-আলম এর ভিডিও দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট হবে এটা কারো কাম্য নয়।
বিষয়টা একটু ভাল করে ভেবে দেখবেন আশা করি।
ধন্যবাদ
১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
মহাসিন মহী বলেছেন: এতো আলোচনা কেন? এসব কারণই তো তার ব্যপারে এক ধরনের বাজে কৌতুহল সৃষ্টি করছে।
১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ২০০০ এর পর থেকে হয়ে আসা বাংলা সিনেমাও বিশ্বের কাছে খুব ভালো কিছু রিপ্রেজেন্ট করে না তারপরেও এই সিনেমা গুলো নিন্ম বিত্তদের বিনোদনের একমাত্র উপায় বা ব্যাবসায়ের বিচারে নিম্নবিত্ত কাস্টমারদের এন্টারটেইনমেন্ট এর বাজারে চাহিদা সম্পন্ন। আমাদের কাছে হাস্যকর হলেও হিরো আলম তার অভিষ্ঠ বাজারে একটা পজিশন করে নিয়েছে এটাই তার সাকসেস তাকে নিয়ে কনটেন্ট বা টপিক তৈরি হচ্ছে অলরেডি তাকে অনুকরন করে একট প্যারোডি মিউজিক ভিডিও হয়েছে ফেসবুকে ভাইরাল দেখার বিষয় হল সে এইসব দিয়ে কয়দিন টিকতে পারে।
ল্যাংটারাজা সিন্ড্রোমে ভোগা বাংলাদেশী মানুষরা তো খুব হাইপ তুলেছিলো আয়নাবাজি নিয়ে এই আয়নাবাজি দেশের বাইরে প্রদর্শিত হচ্ছে একটু ভেবে বলুন তো বিদেশী দর্শকরা যখন দেখবে "কাহিনীর ভেতর কোন লজিকাল ক্লু বা যোগসূত্র ছাড়া ছাড়া সাংবাদিক বাবু হঠাত করে চঞ্চল চৌধুরিকে ফলো করা শুরু করা, মানুষ খুন করা মেন্টাল সিক ছেলেটার সাথে চেহার কোন মিল না থাকার সত্তেও কেবল মাত্র তার এটিচ্যুড দিয়ে জেলে ঢোকা, কোর্টের চত্তরে প্রকাশ্যে বন্দি পাল্টানো, কিংবা জেলের ওয়ালের পাশে প্রকাশ্যে হাস্যকর ভাবে বন্দি পাল্টানো, লাস্টে খুব শটকাটে জেল পালানো" তখন তারা বাংলাদেশের চলচিত্র নিয়ে ভাবে?
১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি তো মাত্র কয়েক দিন আগে এই হিরোর খবর পাই। তারপর এই হিরোর অনেকগুলো ভিডিও দেখে ফেলি, বেশ ভাইটামিন যুক্ত
১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: নায়কের মত চেহারা না হলেও সে যে নায়ক হয়ে বিশ্বব্যপী আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এটাকে ছোট করে দেখা ঠিক নয়। কারণ, সে জানে জীবনে কোনো দিন নায়ক হতে পারবে না, তাই নিজের নায়ক হওয়ার ইচ্ছাটাকে পূরণ করতে গিয়ে দর্শকদের কাছে হাস্যরস এবং রসিকতার মাধ্যম হিরো আলম বলে খ্যাত হয়েছে।
চাল চুলোহীন আলম ডিস ব্যবসায়ী থেকে হিরো আলমে পরিনত হয়েছে এটা তার যোগ্যতাই বলতে পারেন। কারণ অনেক তরুণ আছেন যাদের চেহারা সিনেমা জগতের নায়কের চেয়েও সুন্দর কিন্তু তারা হিরো আলমের মত এই পর্যায়ে আসতে পারেন নাই।
হিরো আলমকে নিয়ে তার পক্ষে-বিপক্ষে কিছু বলবো না-- তবে শুধু এটুকুই বলবো বিদঘুটে চেহারার ছেলেদেরও যে নায়ক হওয়ার স্বাদ জাগে হিরো আলম হলো তারই একটা উদাহারন।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০২
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: @প্রামানিক-ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্য এর জন্য। কিন্তু আপনি কি নিজে হিরো আলম এর ভিডিও দেখেছেন? দেখলে বুঝতে পারবেন হিরো আলমকে মানুষ তাকে কিভাবে নিচ্ছে.।।
১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এইটা কোন বিষয়ই না। এক সময় ইভা রহমানকে নিয়েও অনেক চেষ্টা করা হয়েছিল বিখ্যাত করার। হিরো আলম সাময়িক একটা ইস্যু। মানুষের বিনোদন দরকার। সিনেমা দিয়ে বিদেশীদের কাছে নাম কামানোর চিন্তা না করে কীভাবে দেশটাকে দুর্নীতিমুক্ত রাখা যায় সেই চিন্তা করাই ভালো। আপনার ইন্ডিয়ান বসরে ভোজপুরী গানগুলোর ভিডিও দেখতে বলবেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ইভা রহমানকে নিয়ে নির্দিষ্ট একটা টিভি চ্যানেল প্রচার করছে, কিন্তু হিরো আলম কে নিয়ে সারা দেশ এবং আমাদের প্রতিবেশী দেশও মেতে উঠেছে।
আরেকটা কথা, ভাই রাজনীতি তে দুর্নীতি থাকবেই, এটা সমাধান করা সম্ভব না। সারা পৃথিবীতেই আছে। আর আমরা তো ভাই রাজনীতি করি না। আমাদেরকেও তো কিছু না কিছু নিয়ে থাকতে হবে। খেলা, বিনোদন, চলচিত্র এসব নিয়েই তো ভাল আছি। তাই এই সবএ খারাপ কিছু চোখে পড়লে নিজের সম্মানে লাগে এইটুকুই তো আমাদের সম্বল।
আর বস এর কথা বলছেন, উনি বাংলাদেশ এ বহুদিন যাবত চাকরি করে আসছেন, বাংলাদেশকে নিয়ে উনি খারাপ কিছু ভাবলে নিশ্চয় বাংলাদেশের কর্মকর্তারা ওনাকে এই চাকরিতে তাকে রাখত না। উনি চায় বাংলাদেশ আরো ভাল করুক, বিশ্বের কাছে মাথা উচু করে দাড়াক, সেই লক্ষেই উনি নিজেও কাজ করে যাচ্ছেন।
ধন্যবাদ
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৪
সোহানী বলেছেন: এটা সাময়িক বা বলেন হুজোগ.... ঠিক হয়ে যাবে। আর ইন্ডিয়ার এটা মাথা ব্যাথার পিছনে কোন স্বার্থ আছে নিষ্চয়.... টেনশানের কোন কারনই নেই, ঠিক হয়ে যাবে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: বাংলাদেশী নতুন প্রযোজকরা যে স্বার্থএ হিরো আলম ব্যবহার করছে, ইন্ডিয়ানরাও ঠিক একই স্বার্থএ তাকে ব্যবহার করতে চায়।
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বোঝেনই তো বাঙালীরা হুজোগে মাতাল
১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
গোফরান চ.বি বলেছেন: সহমত।
১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমার কাছে তো ভারতীয় ছলমন খানের চেয়ে হিরো আলমকেই ভাল লাগে, গ্রামের সহজ সরল ভালো ছেলে ।
আর অনেক উৎকৃষ্ট ভারতীয় থাকলেও, অধিকাংশ ভারতীয় তো নিম্ন মানসিকতার, উপরচালাক টাইপ চিজ । অতএব আপনার ভারতীয় ভসের কথাকে এত গুরুত্ব দেওয়ার কিছু নেই, নিজে বড় হয়ে উঠুন ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
অ-কাল কুষ্মাণ্ড বলেছেন: হা হা হা, ভেরি ফানি..
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
সামছুল ইসলাম মালয়েশিয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন।