নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম। অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভূতের অস্তিত্ব ( বারো খণ্ড )।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২২



মানুষের প্রাণ আছে। তাই বেঁচে থাকার জন্য মানুষকে অনেক কাজকর্ম করতে হয়। হাতের সাহায্যে মুখের ভেতর খাদ্য খাবার এবং জল দিতে হয়। পুকুরে কিংবা জলে স্নান করতে হয় এবং গামছা দিয়ে আবার গা টাকে মুছতে হয়। মাথার চুল আবার চিরুণি দিয়ে আঁচড়াতে হয়। জামা কাপড় দিয়ে নিজেকে ঢাকতে হয়। টাকা ছাড়া আবার কিছুই কেনাকাটা করা যায় না। তার ওপর মানুষের সাথে ঝগড়াঝাঁটি আছে। আবার থাকার জন্য ঘর বানাতে হয়। তার ওপর শরীরটাকে ঠিকঠাক রাখার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হয়।

মৃত্যুর পর মানুষ ভূত হয়। আর সেখানে ভূতকে ওপরের কোন কাজ করতে হয় না। স্নানের দরকার নেই। খাদ্যের দরকার নেই। পানীয় জলের দরকার নেই। ডাক্তারের প্রয়োজন নেই। ঘরের প্রয়োজন হয় না। এক অফুরন্ত আনন্দ। জামা কাপড়ের দরকার হয় না। শীত লাগে না। গরম লাগে না। এক অনাবিল আনন্দ। পাখির মতোন করে ভূতেরা উড়াউড়ি করে। কারোর সাথে ঝগড়া হয় না। ভূতকে কেউ দেখতে পায়। আবার কেউ ভূতকে দেখতে পায় না।

মানুষের পরিচয় আছে। আছে সমাজ।

ভূতের কোন পরিচয় নেই। নেই কোন সমাজ।

মানুষের অধিকার সীমিত। তাই মানুষ অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। ভূতের কাছে গোটা পৃথিবীটাই তার ঘর। ভূতের এক অনাবিল আনন্দ আছে। কিন্তু ভূতের আয়ু সীমিত। তবু বলবো বেঁচে থেকে মানুষ যা আনন্দ পায়,তার চেয়ে বেশী আনন্দ আছে ভূতের জীবনে। সেই আনন্দ ছেড়ে ভূত মানুষের পিছু নিতে জানে না। মানুষ ভূতকে ভয় পায়। ভূত কাউকে ভয় পায় না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১

সিডির দোকান বলেছেন: ভালা অইছে রে......

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১

নস্টালজিক বলেছেন: মানুষের অধিকার সীমিত। তাই মানুষ অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। ভূতের কাছে গোটা পৃথিবীটাই তার ঘর। ভূতের এক অনাবিল আনন্দ আছে। কিন্তু ভূতের আয়ু সীমিত!


ভুতের আয়ু শেষ হলে কি হয় দাদাভুতো?

আমার ধারণা ভূত মরে সানি দেওল হয়! /:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.