নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।
ভূত নিয়ে মানুষ অনেক গল্প লিখেছে। যত রকমভাবে মানুষকে ভয় দেখানো যায় তার কথা মানুষ বলেছে। আমি জানি ভয় দেখানোর মতো গল্প আজ আর মানুষের মাথায় নেই। ভূত থাকলেও কি আর ভূত না থাকলেও বা আমাদের কি। ভূততো আমাদের কোন কাজে লাগবে না। আর ভূত কেমনভাবে ভয় দেখাতে পারে তার সবটাই মানুষ টিভির মাধ্যমে দেখেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখে নি। তাই ভূতের পেছনে আমরা সময় নষ্ট করবো কেন?
আমি জানলাম ভূত আছে। কিন্তু ভূততো আমার ডাকে কাছে আসছে না, কিংবা আমার কথা শুনে ভূত কাজ করে দেখাচ্ছে না।
তাই আমার বক্তব্য ভূত নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। এক সময়ে রাক্ষসের গল্প শোনা যেতো। বর্তমানে একটা রাক্ষসও খুঁজে পেলাম না।
ভূত যখন আমরা কেউ দেখি নি,তখন ভূত নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। কোন মানুষ কখনো কোনদিন কাউকে ভূত দেখাতে পারবে না। বরং ভূতের গল্প শোনাতে পারবে,তার বেশী কিছু পারবে না।
বোধ হয় মানুষ মৃত্যুর পরে ভূত হয় না। আর যদি ভূত হয়,তাহলে এত ভূত কোথায় যাচ্ছে? একটা ভূতও কি আমার কাছে আসতে পারে না? নাকি ভূতেরা অন্য দেশে চলে যাচ্ছে? না সেরকম ঘটনা শোনা যায় নি। তাহলে বর্তমানের ভূতেরা কি ভয় পেয়ে কোথাও পালিয়ে যাচ্ছে?
একটা সাহসী ভূত কি নেই।
আমি বলতে পারি বর্তমানের মানুষ ভূতের বেড়াজাল ভেঙে অনেক সাহসী হয়েছে। ভূতের গল্প বলে কোন মানুষ আর অন্য মানুষকে বোকা বানাতে পারবে না। আমার মনে হয় ভূতেরা ভয় পেয়ে মুখ লুকাচ্ছে। ভূতেদের মুখ লুকানোয় ভালো। কোন মানুষের সামনে হাজির হয়ে একটি টাকাও দিলো না। এমন ভূত থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো। ভূত ভয় দেখাতে জানলে আমরাই বা কম কিসে, আমরাই ভূতকে ভয় দেখিয়ে ভূতের ঠ্যাং ভেঙে দেবো।
©somewhere in net ltd.