নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম। অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মৃত্যুর বিচার চাই।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

আমার মৃত্যুর বিচার চাই।

আমি বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পাল। আমার পাঁচ বছর বয়সে আমাকে ধাক্কা দিয়ে পুকুরের জলে ফেলে দিয়েছিল পনেরো বছরের বালক সোমেন চন্দ্র নন্দী। আমি সোমেন মামার শত্রু ছিলাম না। দাদু মণীন্দ্র চন্দ্র নন্দী আমার মা বিষ্ণুপ্রিয়াকে বলেছিল-"তোর খোকাকে রাজা করবো। শ্রীশের পর তোর ছেলে রাজা হবে,সোমেনকে রাজা করবো না।"
আমাকে পুকুর ঘাটে একা পেয়ে সোমেন ধাক্কা দিয়ে জলে ফেলে দিলো। আমি জলে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম। আর আমাকে দেখে সোমেন হাসছিল। তার এই অপরাধের কোন ক্ষমা নেই। তাকে সাজা দেবার জন্য আমি জাতিস্মর হয়ে জন্ম নিয়েছি।




চেয়ারে বসে আছে সোমেন চন্দ্র নন্দী। বাম দিক থেকে দ্বিতীয় ব্যক্তি সোমেন চন্দ্র নন্দী। চেয়ারে বসে থাকা চতুর্থ ব্যক্তি (বাম দিক থেকে) গোপাল নারায়ণ রায়। আমি সরাসরি পৌঁছে গিয়েছিলাম গোপাল বাবুর কাছে। তার সাথে কথা বলেছিলাম। কিন্তু সোমেনের সাথে ফোনে কথা বললেও আমার সাথে দেখা করতে চায় নি। পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা দ্বিতীয় ব্যক্তি ( বাম দিক থেকে) সোমেনের পুত্র সমিত চন্দ্র নন্দী।



বাম দিকে প্রথম চেয়ারে বসে আছে সোমেন চন্দ্র নন্দী।



বাম দিকে প্রথম চেয়ারে বসে আছে সোমেন চন্দ্র নন্দী।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিচার চাই, দিতে হবে!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২

প্রদীপ হালদার বলেছেন: আমার আওয়াজ সবার ঘরে ঘরে পৌঁছাক। আমার আওয়াজ চলে যাক শরিয়াতপুর জেলায়। ভোজেশ্বর গ্রামে বিজয় কৃষ্ণ রায় এবং মৃণালিনী রায়ের বাড়িতে। আমি তোমাদের সেই হারিয়ে যাওয়া পাঁচ বছরের নাতি। দাদু-দিদিমা, তোমরা যদি তোমাদের মেয়ে বিষ্ণুপ্রিয়াকে কাশিমবাজার রাজবাড়িতে না পাঠাতে,তাহলে এমনভাবে তোমার নাতি বিজয়কৃষ্ণ দুলাল পালের মৃত্যু হতো না। তোমাদের কথা ভুলতে পারছি না। জটু মামা,প্রদীপ মামার কথা কি করে আর ভুলি। মেঘনা নদী দেখতে আজ ভীষণ ইচ্ছে করছে। সেদিন দাদু তুমি আমার মাকে বলেছিলে, আমার মা বিষ্ণুপ্রিয়া যেন একটিবার পদ্মা মেঘনার সংযোগস্থলে নিয়ে যায়। মা তোমার কথা রেখেছিল। জানি আজ আর তোমাদের কাউকে খুঁজে পাবো না। তোমাদের জন্য আমার মনটা ব্যথায় ভরে গিয়েছে।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: বিচার চাই, দিতে হবে!

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লুলজ............... B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.