নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
গোলাম কিরীয়া আর রশীদুন্নবী এরা ছিল আপন দুই ভাই। গোলাম কিবরীয়া বড় আর রশীদুন্নবী ছোট। দুই জন এক ক্লাসেই পড়তো। গোলাম কিবরীয়া ছাত্র হিসাবে খুব একটা ভালো ছিল না তবে রশীদুন্নবী ট্যালেন্ট ছিল। গোলাম কিবরীয়ার বাবা গেরস্থ হওয়ায় ক্ষেত খামার নিয়ে কুলিয়ে উঠতে না পেরে গোলাম কিবরীয়ার লেখা পড়া বন্ধ করে গৃহস্থ কাজে লাগায়। যে কারণে গোলাম কিবরীয়ারও লেখাপড়া ক্লাস ফোরেই বন্ধ হয়ে যায়।
মেয়েদের মধ্যে বয়স বেশি ছিল ফাতেমার । খুবই চুপচাপ মেয়ে। ক্লাস ফোরে উঠার পর তারও বিয়ে হয়ে গেল। ফাতেমার বিয়ের কিছুদিন পরেই নুরজাহানের মা মারা গেল। নুরজাহান অসহায় হয়ে পড়ল। নুরজাহানের বাবা স্কুল কমিটির সভাপতি হওয়া সত্বেও তার লেখাপড়া বন্ধ করে দিল। এর কয়েক মাস পরেই নুরজাহানের বিয়ে হয়ে গেল। পনর বিশ বছর আগে একবার নুরজাহানের সাথে দেখা হয়েছিল। তখনই ওর নাতি বেশ বড় হয়েছে। এখন হয়তো নাতির ঘরেও ছেলেপুলে জন্ম নিয়েছে।
আরেকজনের কথা বর্ণনা না করলে আমার প্রাইমারী স্কুলজীবনের বর্ননাই পূর্ণতা পাবে না। সেই ছাত্র হলো শাহা আলী। সবাই তাকে সংক্ষেপে শাহালী নামে ডাকতো। এই ছাত্র ক্লাস থ্রিতে এসে ভর্তি হলেন। তখন তার বয়স আঠারোর বেশি ছাড়া কম নয়। মিডিয়াম লম্বা হলেও প্রশস্ত বক্ষসহ গোট্টাগোট্টা শক্তিশালী চেহারা। সামনের দাঁতগুলো একটু বড় বড় ছিল। মাথার চুল ব্যাক ব্রাশ করে আছড়াতো। একটু তোতলা তোতলা ছিল। কিন্তু মানুষ হিসাবে খারাপ ছিল না।
শাহা আলীকে আমি চাচা বলে ডাকতাম। কারণ তার বাবা আমার বাবাকে চাচা বলে ডাকতো। স্কুলে ভর্তী হওয়ার ঠিক ছয় মাস আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। বিয়ের পরে এত বয়সে কেন তিনি স্কুলে পড়তে এলেন এটা এখনো জানতে পারি নাই। পরিণত বয়সে এধরনের প্রশ্ন আমার মাথায় অনেক বার এসেছিল কিন্তু বয়সের পার্থক্য অনেক হওয়ায় কখনও প্রশ্ন করার সাহস পাইনি। নদী ভেঙে আমরা উভয়ই এলাকা ছাড়া। আজ তিনি বেঁচে আছেন কিনা জানি না। তবে তাঁর একটি ঘটনা আজো ভুলতে পারি নাই সেটা হলো--
ক্লাস থ্রীতে উঠার পরে সম্ভাবত জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা। হাইস্কুল এবং প্রাইমারী স্কুল এক দিনেই প্রতিযোগীতা হবে। প্রতিযোগীতার জন্য হাইস্কুলের ফান্ড থাকলেও প্রাইমারী স্কুলের কোন ফান্ড নেই। বাধ্য হয়ে স্যারেরা আমাদের ঘাড়ে ছালার বস্তা চাপিয়ে দিয়ে গ্রামে গ্রামে চাল, টাকা পয়সা উঠানোর জন্য পাঠালো। চাল উঠানোর দায়িত্ব পড়ল ক্লাস থ্রী, ফোর ও ফাইভের ঘাড়ে।
আমরা ক্লাস থ্রীর বারো তেরোজন একটি দলে পরিণত হলাম। আমাদের টিম লিডার হলো শাহা আলী। ক্লাস না করে দল ধরে ছালা ঘাড়ে নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলাম। এই বাড়ির পিছন দিয়ে ওই বাড়ির সামান দিয়ে কয়েকটি গ্রাম চষে বেড়াতে লাগলাম। বড়ই গাছ পেলে তো কথাই নাই বারো তেরো জনের ঢিলের চোটে ঐ গাছের অর্ধেক বড়ই ঐদিনেই ছাফা হয়ে যেত। । স্কুলের ছাত্র হওয়ায় বাড়ির বুড়ো বুড়িরা হাউকাউ করলেও ঠেকাতে পারতো না। গাছের তলে যত খেতাম তার চেয়ে বেশি পকেট ভরাতাম। রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতেই বাকি বড়ই সাবার করতাম। এমনি ভাবেই চাউল তোলার আনন্দে আত্মহারা ছিলাম। তবে গ্রামের কেউ আমাদের অবজ্ঞা করতো না। স্কুলের খেলাধুলার জন্য চাউল চাইলে সাধ্যমত সবাই বেশি বেশি করে চাউল দেয়ার চেষ্টা করতো। রোদের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে অনেক সময় গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যেত। তখন অনেক বাড়িতেই চাপ কল বা কুয়োর ব্যাবস্থা ছিল না। একটি চাপ কলের উপর কয়েক বাড়ি নির্ভর করতো। কারো বাড়িতে কেউ পানি খেতে চাইলে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়তাম। মুহুর্তেই এক কলসি পানি সাবার হয়ে যেত।
চার পাঁচ দিন চাল তোলার পর পরবর্তী দিন স্কুলের পূর্ব পাশের গ্রামে চাল তুলতে গিয়েছি। স্কুল থেকে প্রায় আধা মাইল পূর্বে এই গ্রাম। আট দশটি বাড়ি মিলে উত্তর দক্ষিণ পাড়া। বাড়িগুলি মোটামুটি অবস্থাপন্ন। আমরা বাড়ির পিছন দিয়ে মরিচ ক্ষেতের মাঝের আইল দিয়ে লাইন ধরে যাচিছ। আমাদের দলের সামনে দলনেতা শাহা আলী। বাড়ির কাছাকাছি যেতেই হালকা পাতলা খাটো সাইজের এক বৃদ্ধ লাঠি নিয়ে আমাদের ধাওয়া করলো। বৃদ্ধকে লাঠি নিয়ে তেড়ে আসতে দেখেই আমরা ভয়ে মরিচ ক্ষেতের ভিতর দিয়ে দিলাম দৌড়। বারো তেরো জন এক সাথে দৌড় দেয়ায় কাঁচা মরিচ ক্ষেতের বারোটা বেজে গেল। কিছুদূর দৌড়ে এসে সবাই থেমে গেলাম। তাকিয়ে দেখি শাহা আলী সেখানেই ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। বুড়ো চোটপাট করতে করতে লাঠি নিয়ে শাহা আলীর কাছাকাছি এসেছে। শাহা আলী কোন কথাই বলছে না। ঠায় দাঁড়িয়ে আছে তো আছেই। বুড়ো কাছাকাছি এসেই শাহা আলীকে মারতে উদ্যোত হলো। শাহা আলীকে মারার জন্য বুড়ো মাথার উপরে যেই লাঠি তুলেছে অমনি শাহা আলী বুড়োর লাঠি এক হাতে থাপা দিয়ে ধরেই গলা ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিল। মাটিতে ফেলেই গলায় পাড়া দিয়ে চেপে ধরে দাঁড়িয়ে রইল। বুড়ো শাহা আলীর পায়ের নিচে পড়ে ওরে বাবারে ওরে বাবারে চিৎকার শুরু করে দিয়েছে। বুড়োকে কুপোকাত করায় আমরা সবাই আবার শাহা আলীর কাছে দৌড়ে গেলাম। বুড়ো শাহা আলীর পায়ের নিচে পড়ে মরার অবস্থা। বুড়ো মরে যাবে মনে করে আমরা শাহা আলীকে ধাক্কাতে লাগলাম। কিন্তু শাহা আলীকে কোন ভাবেই বুড়োর উপর থেকে নামাতে পারছিলাম না। শাহা আলীর চোখ দু’টো রাগে লাল হয়ে গেছে। একে তো চরের মানুষ তারোপর শক্তিশালী চেহারা। বিনা কারণে বুড়োর মারতে আসাটা সে সহ্য করতে পারে নাই। আমরা সবাই মিলে তাকে টেনে হিঁচড়ে স্কুলের দিকে নিয়ে এলাম। আমরা সেদিন শাহা আলীকে টেনে হিঁচড়ে না নিয়ে এলে সে হয়তো বুড়োকে মেরেই ফেলতো। মেজাজ চড়ে গেলে যে মানুষের হিতাহিত জ্ঞান থাকে না সেই দিন শাহা আলীর তান্ডব দেখেই বুঝেছি।
এদিকে বুড়োর চিৎকার চেচামেচিতে পুরো পাড়া হৈচৈ পড়ে গেল। আমরা ততক্ষণে অনেক দূর চলে এসেছি। আমাদেরকে দৌড়াদৌড়ি করে স্কুলে ঢুকতে দেখে হেড স্যার এগিয়ে এলেন। হেড স্যারের কাছে আমরা সব ঘটনা খুলে বললে স্যার কিছুই বলল না। কিছুক্ষণ পরেই কয়েকজন লোক ধুলাবালি মাখানো সেই বুড়োকে নিয়ে স্কুলে হাজির।
তারা খুব চোটপাট করে হেড স্যারের কাছে বিচার দিলো। একে বৃদ্ধকে মাটিতে ফেলে গলায় পাড়া দিয়ে ধরা তারোপরে দুই বিঘা জমির মরিচ ভেঙে ফেলা, দুই অপরাধের কড়া বিচার দাবি করে বসল।
আমাদের স্কুলের প্রভাবশালী শিক্ষক ছিলেন আব্দুল হামিদ স্যার (চেহারা কালো হওয়ায় গ্রামের লোকজন তাকে কালু মাস্টার নামে ডাকতো)। তিনি শুধু শিক্ষকই নন কয়েক গ্রামের মাতাব্বরও ছিলেন। হামিদ স্যার প্রথমেই বুড়োকে প্রশ্ন করলেন, ছোট ছোট বাচ্চাগুলা আগে আপনাকে ঘাড় ধরে মাটিতে ফেলে দিয়েছে না আপনি তাদের আগে লাঠি দিয়ে তাড়া করেছেন?
স্যারের প্রশ্নে বুড়ো আর কথা বলে না। কিছুক্ষণ উত্তরের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থেকে উত্তর না পেয়ে হামিদ স্যার বত্রিশটা দাঁত খেচে ধমকে উঠলেন-- বুড়ো বয়সেও আপনার শয়তানি যায় না না--হ। ছোট ছোট বাচ্চাদের উপর পালোয়ানী দেখাতে গেছেন। ছোট ছোট বাচ্চারা যে আপনার গলায় পারা দিয়ে জানে মারে নাই এই তো আপনার সৌভাগ্য। আবার আসছেন বিচার নিয়ে- - -- ?
বুড়োর সাথের একজন বলল, চাচা না হয় বুড়ো মানুষ ভুল করেছে, আমি তো বাচ্চাদের কিছু বলি নাই, আমার দুই বিঘা জমির মরিচ ভেঙে যে শেষ করল আমার মরিচ ক্ষেতের কি হবে?
হামিদ স্যার তার উপরেও চটে উঠলেন, ধমক দিয়ে বললেন, এই রকম একজন বয়স্ক মানুষ লাঠি নিয়ে ধাওয়া করলে বাচ্চারা কি ওখানে মাইর খাওয়ার জন্য বসে থাকবে? ওরা জান বাঁচানোর জন্য জ্ঞান শূণ্য হয়ে দৌড় দিয়েছে। মারের ভয়ে দৌড় দেয়ার সময় কি কারো ধান ক্ষেত আর মরিচ ক্ষেতের কথা মনে থাকে? এখানে বাচ্চাদের কোন দোষই দেখি না। আমি যা দেখতেছি সব দোষ এই বুড়োর। এই বুড়োকে জিজ্ঞেস করেন মরিচের কি করবে?
স্যারের যুক্তির কাছে আর টিকতে পারল না। অবশেষে বুড়োকে সবাই ধমকাতে ধমকাতে বাড়ির দিকে চলে গেল। এদিকে শাহা আলীকে হেড স্যার পাশের ক্লাসে লুকিয়ে রেখেছিলেন। কারণ আমরা যারা ছোট ছিলাম আমাদের নিয়ে সমস্যা ছিল না কিন্তু শাহা আলী যেহেতু বয়সে বড় তাকে নিযে সমস্যা ছিল। এত বড় মানুষকে তারা বাচ্চা হিসাবে কখনই মানবে না, বুড়োকে গলায় পাড়া দেয়ার বিচার তারা করেই ছাড়বে, এই ভয়েই স্যার তাকে লুকিয়ে রেখেছিলেন।
এই ঘটনার পরে স্যার আর আমাদের চাল তুলতে পাঠান নাই। তবে পাঁচ দিনেই আমরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রায় পৌনে দুই মনের মত চাল তুলেছিলাম। তিন ক্লাস মিলে কমপক্ষে ছয় মণের মত চাল সংগ্রহ করা হয়েছিল। এই চাল বিক্রি করেই বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছিল। খেলার পুরষ্কার মন্দ ছিল না। প্রত্যেক খেলায় তিনটি করে পুরুষ্কার ছিল। প্রথম পুরুষ্কার একটি টিনের প্লেট, দ্বিতীয় পুরুষ্কার একটি কাঁচের গ্লাস, তৃতীয় পুরুষ্কার একটি এক্সার সাইজ খাতা অথবা কাঠের পেন্সিল। এভাবেই খেলাধুলায় পুরুষ্কার দিয়ে আমাদেরকে উৎসাহিত করা হয়েছিল। তখন আমাদের কাছে এই সামান্য পুরুষ্কারই অনেক দামী মনে হতো। কারণ যে কোন খেলায় প্রথম হলেই পুরো স্কুল জুড়েই হাত তালি দিয়ে তাকে বাহবা দেয়া হতো। পুরুষ্কার যেমন তেমন পুরো স্কুল জুড়ে বাহবা পাওয়াটাও কম গৌরবের ছিল না।
শাহা আলীকে বেশি দিন স্কুলে পাইনি। মাত্র সাত আট মাস ক্লাস করার পরে আর কখনও স্কুলে আসে নাই।
আগের পর্ব পড়ার জন্য নিচে ক্লিক করুন--
প্রাইমারী স্কুলের বিবাহযোগ্য ছাত্র ছাত্রী এবং কিছু ঘটনা (২)
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
প্রামানিক বলেছেন:
ঠান্ডা দিন আপাতত কড়কড়া ভাত খান পরে চা হবে।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
আটলান্টিক বলেছেন: ভাই দাড়ান পড়বার আগে একটু প্রস্তুত হয়ে নেয়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
প্রামানিক বলেছেন:
আপাতত চা খান
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পুরুষ্কার যেমন তেমন পুরো স্কুল জুড়ে বাহবা পাওয়াটাও কম গৌরবের ছিল না।
এখন আর ওসব চলে না। এখন মানুষ নিজেই নিজেকে বড় ভাবে যা কখনো সে না।
ভালো লাগল লেখাটা প্রামানিক ভাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার কথা ঠিক আছে।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার এই সিরিজটি পড়লেই পুরানো দিনের অনেক কথা মনে পড়ে যায়।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
প্রামানিক বলেছেন: এখনকার স্কুল আর তখনকার স্কুলের পরিবেশের মধ্যে অনেক তফাৎ ছিল। সেই বিষয়গুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করছি। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার স্কুল জীবন তো অনেক ঘটনা বহুল ছিলো !!!!
লিখেছেন ও চমৎকার !
শুভ কামনা ভাইয়া
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
প্রামানিক বলেছেন: প্রত্যেকের স্কুল জীবনেই অনেক ঘটনা থাকে কেউ মনে রাখে কেউ রাখে না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার এই সিরিজটি পড়লেই পুরানো দিনের অনেক কথা মনে পড়ে যায়।
তবে আপনি গুছিয়ে লিখতে পেরছেন, আমি পারিনা, পার্থক্যটা এখানে।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রামানিক বলেছেন: আমি জানি আপনি আমার চেয়েও অনেক ভালো লিখতে পারেন আপনি ইচ্ছা করেই বাল্যজীবন লেখা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার পোষ্ট।
মিরপুর-১ নম্বরে একটা মার্কেট আছে। শাহ আলী নাম। এই মার্কেট কি আপনার শাহ আলীর?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩
প্রামানিক বলেছেন: মিরপুরের শাহ আলী আর আমার ক্লাসমেটের নাম শাহা আলী। মিরপুর=১ এর এনি হলেন আউলিয়া আর উনি হলেন গ্রামের কৃষক, কাজেই এক নয়। ধন্যবাদ
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: আপনার দোস্ত শাহ আলি ভাই তার বন্ধুদের উপর চড়াও হয়নি কখনও?
খুব ভাল লাগছে প্রামানিক ভাই আপনার "প্রাইমারী স্কুলের বিবাহযোগ্য ছাত্র ছাত্রী এবং কিছু ঘটনা" সিরিজখানি পড়তে।
চালিয়ে যান। সাথে আছি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
প্রামানিক বলেছেন: চড়াও হওয়ার সুযোগ ছিল না কারণ তখন যত শক্তিশালী ছাত্রই হোক না কেন শিক্ষকদের খুব ভয় পেত, একবার স্যারের কাছে বিচার গেলে পিঠে নির্ঘাৎ জোড়া বেত পড়তো। শিক্ষকের সাথে বেয়াদবী করলে হয় তাকে স্কুলেই শাস্তি পেতে হতো নয় তো স্কুল ছাড়তে হতো। আর যদি স্কুল থেকে রাজটিকা দেয়া হতো তাহলে সে আর কোন স্কুলেই ভর্তি হতে পারতো না। যে ঘটনাটি জিন্নতের বেলায় ঘটেছিল। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
কামরুননাহার কলি বলেছেন: এর পর কি আরো আছে কাহীনি নাকি এখানেই শেষ।
কানীনিটি আমার খুব ভালো লেগেছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
প্রামানিক বলেছেন: জী বোন, ঘটনা অনেক আছে-- চেষ্টা করবো সেখান থেকে আরো কিছু ঘটনা দেয়ার জন্য। ধন্যবাদ।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
প্রাইমারী স্কুলের আপনার শৈশব জানতে ভালো লাগছে।
চমৎকার হচ্ছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
ওমেরা বলেছেন: চমৎকার লাগল ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহারে পুরোনো দিনের কত কথা যে মনে পড়ছে
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: আপনার আমার গ্রাম্যজীবন তো কাহিনী দিয়ে ভরা, ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
বেয়াদপ কাক বলেছেন: একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে পড়লাম। খুব ই ভালো লেগেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
সুমন কর বলেছেন: হামিদ স্যারের বুদ্ধির প্রশংসা করতেই হয়..........
লেখা ভালো লাগল। +।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: হামিদ স্যার আসলে তিনি এলাকার ক্ষমতাধর মাতব্বার ছিলেন। তাছাড়া আমরা হেড স্যারকে হরহর করে সব ঘটনা খুলে বলায় স্যারের পক্ষে বুড়োকে ধমকানো সহজ হয়েছিল এবং বুড়ো আসলেই বদ মেজাজী ছিল।
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: এরকম ধাঁচের বুড়ো অনেক এলাকায় আছে তাঁরা তাদের যেীবন বয়সের ফাল বুড়ো বয়সেও দেখাতে চায়, আপনার স্কুস জীবন খুব ভাল লাগছে, আমরা এ যুগের ছেলে অত বয়স্ক ক্লাসমেট পাইনি, তবে একজন ছিল, ক্লাস ফোরে ৪ বছর ছিল, সে স্কুলে আসত মাস শেষে গম পাবে এ আশায়, আর হেড স্যারের বাসায় কাম করতে। নাম ছিল জামাল, নানা বাড়িতে গেলে দেখা হয় মাঝে মধ্যে হাসি দিয়ে লম্বা একটা সালাম দেয়, খুব ভাল লাগে কথা বলতে।
আপনার চমৎকার লেখার জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: আমাদের সময় স্কুলে কোন সাহায্য ছিল না। যার যার সমর্থ্য নিয়েই পড়তে হতো শুধু ফ্রী প্রাইমারী স্কুল হওয়ায় বেতন লাগতো না। ধন্যবাদ স্মৃতিচারণ করার জন্য।
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শাহা আলী এখন কেমন আছেন?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১
প্রামানিক বলেছেন: অনেক দিন হলো তার কোন খবর জানি না, কারণ শাহা আলীর গ্রামটি নদীতে ভেঙে যাওয়ায় অন্য গ্রামে দিয়ে বাড়ি করেছে যে কারণে অনেক দিন হলো দেখা হয় না। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সত্যই মুগ্ধ!
গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের আপনার ছোটকালের কাহিনী জানতে ভালো লাগছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
ফাষ্ট প্রাইজ টিনের থালা , সেকেন্ড প্রাইজ কাঁচের গ্লাস ....................... কি সুন্দর ছিলো সেই দিনগুলো !
শহরে আমরা অবশ্য এরকম প্রাইজ পাড়ার ষ্পোর্টস প্রতিযোগিতাতে পেতুম । শহরের স্কুল বলে স্কুলের প্রতিযোগিতাতে অনেক দামী প্রাইজ পাওয়া যেতো ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: শহর আর গ্রামের মধ্যে তখনও অনেক তফাৎ ছিল, কারণ গ্রামের অনেক ছেলে মেয়ে তখন ঠিক মত দুইবেলা ভাতই পেত না কিন্তু শহরে সেই সমস্যা ছিলা না। যে কারণে প্রাইজ নিয়েও গ্রাম আর শহরের মাঝে তফাৎ ছিল। ধন্যবাদ
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৬
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বাল্যকালের বড়ই খাওয়া, আর ইটপাটকেলের আক্রমণে গাছের পাশে থাকা বাড়িওয়ালীর টিনের ছাদের টুপুরটুপুর আওয়াজের কথা স্বরণ করিয়ে দিলেন। সেজন্য গরম গরম...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ভাই আপনি আমার ছোট কালের বড়ই খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দিলেন, সে সময় কারো টিনের ঘরের উপর যদি বড়ই গাছ থাকতো তাহলে তো কথাই নাই সেই চালে একটু পরপরই ঢিল পড়তো আর বাড়িওয়ালা চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করে গালাগালি করতো। ধন্যবাদ স্মৃতিচারণ করার জন্য।
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছোটবেলার যতসব ঘটনা তা যতই গুরুত্বহীন হোক না কেন, সময়ের বিচারে একসময় তা অমূল্য হয়েই ধরা দেয়।।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০১
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, সেই সময়ে এরকম ঘটনা তেমন গুরুত্বপূর্ণ না হলেও বর্তমান সময়ে অনেকের কাছে ভালো লাগে। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: পুরুস্কার যা’ই হোক, হাততালী টায় বড় পাওয়া।
এখন আর ঐ রকম মজা হয় না।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০২
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, এখন দামী পুরুষ্কার পেলেও তখনকার মত আনন্দ পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো লাগল আপনার ছেলেবেলার কথন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭
সোহানী বলেছেন: ও মাই গড!! মানে কি? আপনাদের কোন সরকারী সাহায্য ছিল না???? এতো আনন্দের ও প্রানবন্ত শৈশব সত্যই এখন কঠিন।
অনেক অনেক ভালোলাগা......+++++++++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৪
প্রামানিক বলেছেন: না রে বোন, শুধু স্কুলের মাস্টাররা সরকারী ফান্ড থেকে বেতন পেতেন এবং তাও পর্যাপ্ত নয়, ছাত্রদের জন্য কোন সহযোগীতা ছিল না। যত সাহায্য সহযোগীতা দেশ স্বাধীনের পরে ইউনিসেফ থেকে আসা শুরু হয়। ধন্যবাদ
২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: বাহ লেখাটি পড়ে সেই প্রাইমারীব জীবনে চলে গেলাম। কিন্তু অনার্সে পড়েও বিবাহযোগ্য হতে পারেনি। শুভকামনা প্রিয় লেখক।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: এখানেই তো কবি নিরব। এখন মাস্টার্স পাস করেও বিয়ের যোগ্যতা হয় না সে সময় বিবাহযোগ্য হয়েই অনেকে প্রাইমারী স্কুলে আসতো। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রামানিক ভাই, কয়টা টিনের থালা বা কাঁচের গ্লাস পেয়েছিলেন তাতো বললেন না | নাকি সব পুরস্কারই নিয়ে নিয়েছিল আপনার বিবাহযোগ্য পাঠশালা বন্ধুরা ? ঘটনাবহুল ছোটবেলার গল্প খুব ভালো হয়েছে |
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৪
প্রামানিক বলেছেন: এত বড় বড় ছাত্রদের ঠেলায় সব খেলায় অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয় নাই, সম উচ্চতায় দৌড় খেলায় একটা কাঁচের গ্লাস পেয়েছিলাম। ধন্যবাদ পুরুষ্কারের কথা মনে করে দেয়ায়।
২৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: স্মৃতিময় শৈশব।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: আমার জীবনের প্রথম স্কুল ছিল মাটির তৈরী । চালটা বাশের । সরকারী প্রাইমারী স্কুল । বাসায় বড় ভাইয়ের বই পড়ার জন্য সরাসরি ক্লাশ টুতে ভর্তি করে নিয়েছিল টিচার । কি দিন ই না ছিল । আপনার স্মৃতিগুলো পড়ে আমার শৈশবের কথা মনে পড়লো প্রামানিক ভাই। সুন্দর লিখেছেন ।
+
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: আমরা আগে যারা লেখাপড়া করেছি তাদের অধিকাংশ লোকেরই স্কুল ঘর খুব একটা পরিপাটি ছিল না। ধন্যবাদ জুন আপা আপনার স্মুতিচারণ পড়ে ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৮
করুণাধারা বলেছেন: আপনার বর্ণনা এমন যে শাহা আলীকে খুব পরিচিত মনে হয়। ফাতেমা, নূরজাহানের আরেকটু বর্ণনা দিলে ভাল হত।
ভাল লাগল প্রামাণিক। আরো লিখতে থাকুন।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, ফাতেমার সাথে তেমন একটা বন্ধুত্ব ছিল না তবে নুরজাহানের পুরো ফ্যামিলির সাথে আমার পরিচয় ছিল, এখনও দেখা হলে নুরজাহান যথেষ্ট আন্তরিকতাপূর্ণ ব্যবহার করে থাকে। মন্তব্য করার জন্য, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: স্মৃতি রোমন্থন ভালো লাগলো।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমাদের শৈশবে সব ইস্কুলেই বুঝি দুয়েকটা আদু ভাই ছিল। হাই ইস্কুলে আমিও পাইয়াছিলাম দুয়েকখান ! খেলায় গোল পোস্টের সামনে গোল দিতে গেলে যে ল্যাং মারিয়াছিলো এক আদু ভাই ! গেম টিচার পরে বলিয়াছিলেন, তোর ছেলের সমান বয়সের একজনরে এইভাবে ল্যাং মারিলে তো ওর পা ই ভাঙিয়া যাইবে !
লেখা পড়িয়া চমৎকৃত হইলাম ! নিজের শৈশবের কথা মনে পড়িল ! এখনকার পোলাপাইনের ব্রয়লার মুরগির জীবন, শৈশব নহে !
০১ লা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই, আগে আমরা যেমন অল্প পয়সায় জীবন যাপন করেছি তেমনি সস্তায় আনন্দও করেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
রুরু বলেছেন: দাদা প্রথম হইছি। শীতে এক চাপ চা অবশ্যই চাইতে পারি।