নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোনরকম দায়বদ্ধতা নেই

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন

Go find you fix somewhere else, weirdoes.

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

Orca বা Killer whale, বাংলায় শিকারী তিমি

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:০৪





"Orca"- যেটাকে আমরা সাধারণত শিকারী তিমি বা Killer whale বলেই চিনি। অনন্য এই প্রানীটি মূলত ডলফিন ফ্যামিলির অন্তর্গত, বৈজ্ঞানিক নাম Orcinus orca। স্প্যানিশে এদেরকে বলা হত ballena asesina বা assassin whale শুধুমাত্র এদের আক্রমণাত্মক স্বভাবের কারণেই। তবে মানুষকে আক্রমণ এরা করে এরকম প্রমাণ খুব কম, যদিও এরা অন্য জাতের তিমিদের হরহামেশাই শিকার করে থাকে(এমনকী নিজের চেয়ে কয়েকগুণ বড় তিমিদেরকেও)। ল্যাটিন শব্দ Orca এর মানে দাঁড়ায়, "the shape of a barrel or cask"। এদের শরীরের আকৃতির কারণেই এমন নাম আসতে পারে। শরীরের উপর অংশ কালো ও নিচে শাদা। তবে ডর্সাল ফিনের কিছু অংশ, তলদেশ, নিচের চোয়াল এসব এলাকায় খানিক ধূসর ও হলদে ছাপ থাকতে পারে।





যদিও অন্য তিমিদের তুলনায় ছোট, কিন্তু স্তন্যপায়ী শিকারী প্রানীদের মধ্যে সর্ববৃহৎ আকৃতি হল এদের। পুরুষদের দৈর্ঘ্য ৫.৮ থেকে ৬.৭ মিটার এবং মেয়েদের ৪.৯-৫.৮ মিটার পর্যন্ত দেখা যায়। এদের ওজন সাড়ে পাঁচ হাজার কিলোগ্রামের উপরেও হতে পারে(পুরুষদের ক্ষেত্রে)। তবে সবচেয়ে বড় পুরুষ শিকারী তিমি দেখা গেছে ৯.৮ মিটার এবং ওজন দশ হাজার কিলোগ্রাম। এদের শরীরের রঙ মসৃণ কালো এবং শাদা মিলেয়ে হয়। স্ত্রী প্রজাতিদের আয়ুষ্কাল হতে পারে ৫০, সর্বোচ্চ ৭০-৮০ বছর। পুরুষদের ক্ষেত্রে সেটা অনেক কম সর্বোচ্চ ৫০-৬০ বছর। তবে বন্দীদশায় এদের জীবনকাল অনেক কমে যায়।



এরা খুবই সংঘবদ্ধ এবং সামাজিক প্রাণী। এদেরকে পড(pod) বা ছোট ছোট সমাজে ভাগ হতে দেখা যায়। এদের অনেক পরিবারই থাকে মাতৃপ্রধান। আবার কয়েকটা পড মিলে এদের সাব-পড ও তৈরী করতে দেখা যায়। সাধারণত একটা পডে ৫-৩০ টি তিমি থাকে, তবে আলাস্কা বা এন্টার্টিকাতে শ'খানেকের উপর তিমিকে সংঘবদ্ধ থাকতে দেখা গেছে। সময়ের সাথে কোন একটা পড ভেঙ্গে ভেঙ্গে বিস্তৃত হয়ে অনেকগুলো পড মিলে একটা ক্ল্যান(clan) তৈরী হয়। তবে ব্রিডিং সিজনে বিভিন্ন পডের মধ্যে সদস্যদের অদলবদল হতে দেখা যায়। এদের প্রজন সময় হল শীতকাল থেকে বসন্তের শুরু পর্যন্ত, উষ্ণতর সামুদ্রিক এলাকায়। এদের গর্ভধারণকাল ১৬-১৭ মাস পর্যন্ত। শিশু শিকারী তিমি জন্ম নেবার দশ সেকেন্ডের মধ্যেই সাঁতার শুরু করে দেয়, মা এসময় সাহায্য করে ভেসে থাকতে ও শ্বাস নিইতে। মা ও শিশুকে এক বছর বা তারও বেশি সময় একসাথে থাকতে দেখা যায়।



(মা ও শিশু Orca)



এরা সাধারণত ধীরে সাঁতার কেটে থাকে, ঘন্টায় ১৩ কিলোমিটারের মত। তবে কিছু সেকেন্ডের জন্য ঘন্টায় ৪০-৪৫ কি.মি. পর্যন্ত যাবার ক্ষমতা রয়েছে এদের।



এই দাঁতওয়ালা তিমিদের ভোকাল কর্ডে ল্যারিঙ্কস নেই। ধরে নেয়া হয় এরা শব্দ করে এদের nasal sacs এবং "ব্লো-হোল" এলাকায় বাতাস সংকোচনের মাধ্যমে। নির্দিষ্ট ক্ল্যানগুলোর ডায়ালেক্ট এর মধ্যে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, যেগুলো বছরের পর বছর পরবর্তী প্রজন্মগুলো ইনহেরিট করে থাকে। এদের ব্লো-হোলের সংখ্যা একটিই। এরা শব্দ তৈরী, অনুসরণ এবং এর প্রতিফলনের উপর নির্ভর করে দিকনির্দেশনা, যোগাযোগ, ঘোলা বা অন্ধকার গভীরতায় শিকার এসব করে।



মানুষের পর এদের বাসস্থান সম্ভবত সবচে বেশি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় আর্কটিক এবং এন্টার্কটিক অঞ্চলেই। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইষ্ট কোষ্ট বা পূর্ববর্তী উপকূলীয় এলাকাগুলোতে, হুয়াই, অষ্ট্রেলিয়া, বাহামা, মেক্সিকান উপসাগর এসব এলাকায় এদের দেখা যায়।





killer whale দের মাইগ্রেশন নির্ভর করে থাকে এরা যেসব প্রাণী শিকার করে তাদের মাইগ্রেশন রুটের উপর। কানাডার পূর্বদিকে এদের দেখা যায় সিল এবং rorqual তিমিদের মাইগ্রেশন অনুসরণ করতে। আবার উত্তর-পূর্ব আটলান্টিকে এদের দেখ যায় হেরিং মাছদের অনুসরণ করতে। তবে বেরিং, Chukchi এবং Beaufort সমুদ্র অঞ্চলে এরা উল্লেখযোগ্য হারে মাইগ্রেশন রুট নির্ধারণ করে ভাসমান আইস প্যাকগুলোর গতিপ্রকৃতির দেখে।



এদের সংখ্যা কত সেটা নির্দিষ্ট করে বলাটা বেশ কঠিন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এন্টার্টিক রেঞ্জে এদের সংখ্যা সত্তর হাজার থেকে এক লক্ষ আশি হাজার ধরা হয়ে থাকে ধরা হয়। যেখানে অন্যান্য এলাকায় এদের সংখ্যা খুব বেশি নয়।



যেকোন প্রজাতির তিমি ঘুমায় কখন এবং কিভাবে সে নিয়ে অনেক গবেষণা চলে আসছে। ধারণা করা হয় ডলফিনের মতোই গভীর নিদ্রা কোন নির্দিষ্ট সময়ে এদের মগজের যে কোন একটি হেমিস্ফিয়ারে ঘটে। তবে এরা স্বল্পদৈর্ঘের বা ঘণ্টা আষ্টেকের বিশ্রামও নিতে পারে, এ সময় এদের ধীরে সাঁতার কাটতে দেখা যায়, তখন এরা মিনিটে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৭ বার ছোট ডাইভ দিয়ে থাকে গভীরে মিনিট তিনেকের জন্য ডাইভ দেবার আগে।





এই তিমিটি যথার্থই শিকারী এবং এটি সাধারণত হাঙর, সী-গাল, সিল, স্কুইড, অন্যান্য ছোটজাতের তিমি, কাছিম, অক্টপাস, পেঙ্গুইন ইত্যাদি শিকার করে থাকে। সম্ভবত BBC: Planet Earth ডকুমেন্টারির কোন এক পর্বে দেখেছিলাম Orca দের একটা প্যাককে কোন এক স্পার্ম তিমির মা ও শিশুকে আক্রমণ করতে। শিকারে সফল হলে শেষ পর্যন্ত কেবলমাত্র শিশু স্পার্ম তিমির নিচের চোয়াল খেতে দেখেছিলাম। তবে সাধারণত এরা দলবদ্ধ না হয়ে নিজের চেয়ে বড়ো আকৃতির কোন প্রাণীকে আক্রমণ করে থাকে না।



(একটা ডলফিনকে আক্রমণোদ্যত এক শিকারী তিমি।)



তবে কি কি শিকার করবে এটা অনেকখানিই নির্ভর করে ওদের বাসস্থান, মাইগ্রেশন ও অন্যান্য ব্যাপারগুলোর উপর। তবে এন্টার্কটিকা অঞ্চলে এদেরকে দেখা যায় পেঙ্গুইন বা সিল শিকার করতে। অন্যান্য তিমিদের মধ্যে মিঙ্ক তিমি এবং ধূসর তিমির মতো বৃহদাকৃতির প্রজাতিকেও এদের শিকার করতে দেখা গেছে। তবে বৃহদাকৃতির কোন প্রাণী শিকার করতে এরা কয়েক ঘণ্টার মত সময়ও নিতে পারে। এক্ষেত্রে শিকার অনবরত সাঁতার কেটে কেটে ক্লান্ত হওয়া পর্যন্ত এরা অপেক্ষা করে।





তবে এরা যেসব স্তন্যপায়ী প্রজাতি নিয়মিত শিকার করে থাকে এদের মধ্যে রয়েছে, সিল, সী লায়ন, ওয়ালরাস, সী-অটারস(সম্ভবত একধরণের সামুদ্রিক ভোঁদড়) ইত্যাদি। এরা একদিনে এদের শরীরে ওজনের ৩%-৪% খাবার খেয়ে থাকে। তবে এদের খাদ্যাভাস এতৈ বৈচিত্র্যপূর্ণ যে এদের দেখা গেছে "গ্রেইট হোয়াইট শার্ক" পর্যন্ত শিকার করতে! তবে, শিকারের আকৃতি যত বড় হয়, শিকারী তিমিরা শিকারের শরীরের তত কম অংশ খেয়ে থাকে।





আবার অনেক সময় এদেরকে দেখা যায় শান্তিপূর্ণভাবে অন্যান্য সামুদ্রিক প্রানীদের সাথে থাকতে। কখনও এদেরকে ডলফিনদের সাথে মাছ শিকার করতে, হাম্পব্যাক তিমিদের সাথে সী লায়ন শিকার করতে কিংবা "ষ্টেলার সী লায়ন"-দের সাথে সাঁতার কাটতেও দেখা গেছে!



শিকারী তিমিদের বুদ্ধিমান প্রানী হিসেবেই ধরা হয়, যদিও কোন প্রজাতির বুদ্ধিমত্তা নিরুপণের মতো উন্নতি আমরা করি নাই এখন পর্যন্ত। তবে এদের সামাজিকতা, জটিল পারিবারিক ও সামাজিক অবকাঠামো এসব পর্যবেক্ষণে এদেরকে বুদ্ধিমান প্রানী হিসেবেই প্রমাণ করে।



সামগ্রিকভাবে এদের অবস্থা নিরুপণ করা কঠিন হলেও বেশ কিছু এলাকায় খাদ্যাভাব, শিকার, বাসস্থানের অভাব, পরিবেশ দূষণ এসব কারণে এরা বিপন্ন হয়ে পড়ছে। ২০০৫ এর শেষের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে শিকারী তিমিদের বিপন্ন প্রজাতিদের তালিকায় নেয়া হয়।





মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টে প্লাস ++++++

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৬

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: :)
থ্যাঙ্কু, থ্যাঙ্কু...

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:২১

আহাদিল বলেছেন: বিশাল গবেষণা দেখা যায়!! :-< |-)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
হ্যাঁ,
সেইটাই! তবে গবেষণা নাই বিশেষরকম। এই তিমিটা আমার বেশ কৌতুহলের বিষয়...

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৬

ডেইফ বলেছেন: ব্লগে এ ধরনের পোস্ট কেন যে এত কম লেখা হয়। ভাল লাগলো।
বেশ তথ্যবহুল পোস্ট।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০২

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
হা হা, একটা কবিতা লিখি ১৫ মিনিটে,
অথচ এটা এত দুর্বল এবং কম তথ্যসহ পোষ্ট, তাও তিন ঘন্টা গোটা বিশেক সাইট ঘেঁটে আর কিছু ডকুমেন্টারী দেখে লিখতে হল।
এত কষ্ট কে করে?

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: ওয়াও! জটিল পোষ্ট!! +++

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৩

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
জেডা গো!
এইটা কিন্তু খাওনের মাছ না, জেডারেই খায়াখুয়া ফালানোর মাছ।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:

লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): লাইনে আইসা ব্লগিং করতেছি এইবার ;

B:-) B:-) B:-)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৪

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
মানে কবিতা আর ছোটগল্প লিখে লোকজনকে ইদানীং বিভ্রান্ত করে ফেলতেছি তাই। এখন থেকে গল্প, কবিতা এবং অন্য সকল প্রকার সাহিত্যচর্চা বন্ধ!

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৭

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: কেমন আছো? :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৪

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
এত রাইতেও যখন জাইগা আছি, তারমানে ভালোই...

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৯

কাঠের খাঁচা বলেছেন: পুস্ট এত ছুডু কেন। পড়া শুরু করলেই শ্যাষ হয়া যাইব এই ডরে পড়তে পারতেসিনা

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৬

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:

হ, আফসোস!
ওগো ইভোল্যুশন, খাদ্যাভাস, মাইগ্রেশন, কম্যুনিকেশন এইসব নিয়া আরো কিছু লেক্তাম,
টাইম পাইলাম না, ধৈর্যও নাই কা।

কইরে দেন শুরু...

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৩

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:

ওয়াও! তিমি! এদের নিয়ে বরাবরের মতই আগ্রহী। এরকম পরিশ্রমী পোস্টের জন্য সাধুবাদ।

তিমির বিবর্তনটা কিন্তু আরেক অবাক করা বিষয়

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৭

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
থ্যাঙ্কস,
তবে লিঙ্কটা দিয়ে আফসোসটা আও বাড়িয়ে দিলেন। তবে ঐ সাইডে পড়াশোনা নেই দেখে বেশি গভীরে যেতে পারি না। কিন্তু আরো বহু কিছু লিখবার ইচ্ছা ছিল...

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৯

দ্যা ডক্টর বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৭

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
তাই হবে...
:)

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৫

সন্যাসী বলেছেন: এদের সম্পর্কে জেনে ভাল লাগল।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০৭

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং প্রাণী!

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৮

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: রিজ , চমৎকার পোস্ট ।

পড আর ক্ল্যান এর বিষয়টা দারূণ । ৩৫ থেকে ৫০ এর মিলে যেই ক্ল্যান হয় সেটা তো ভয়ংকর হবে !

শোকেসড !

অ ট - শিকারী তিমি মনে হয় মনে হয় আপনার বিশেষ পছন্দের জীব , fb তেও মনে হয় কয়েকটা ছবি দেখছিলাম এইরকমের ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:১০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
পুরো ক্ল্যান একসাথে শিকার করে না, তাহলে সমুদ্র থেকে গ্রেট হোয়াইট শার্ক, নীল তিমি, হাম্পব্যাক তিমি আর স্পার্ম তিমি সব বিলুপ্তই হয়ে যেত মনে হয়।

এরা আমার খুব আগ্রহের বিষয়, প্রায় সবগুলো গোত্রের তিমিই। পরে সময় করে অন্যগুলো নিয়ে লিখবার ইচ্ছা আছে।

থ্যাঙ্কস ম্যান।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:১৫

ভালু দা বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট, জেনে ভাল লাগল। +++++++

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
থ্যাঙ্কস, ভাল থাকবেন।

১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২১

রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু। :)


ট্যাগ-টা মজার হয়েছে। :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
আমিও জানলাম বহুকিছু এটা লিখতে গিয়ে, কিছু জিনিশ শেয়ার করলাম।

আর ট্যাগের শানে নুযুল ৫ নং কমেন্টের উত্তরে। ;)

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২৬

nazmul95 বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট...ভাল লাগল

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩১

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে স্বাগতম আপনাকে!

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২৭

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: তিমির গোস্ত খাইতাম মঞ্চায় B:-)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৩২

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: হুরি, মানা কল্লাম তাও খতি চায়!

কচ্চি যে এই তিমি বিরাট সব দাঁতওয়ালা হাঙর খায়া ফালায়, নীল তিমি খায়া ফালায়, আর জেডায় কিনা এরেই খাইতে চায়!

১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:১৫

সাগর রহমান বলেছেন: লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): লাইনে আইসা ব্লগিং করতেছি এইবার ; :) :) :)

তথ্যবহুল এ সব পোষ্টগুলো দেখলে কবিতা পোষ্ট দিতে লজ্জা লজ্জা :#> লাগে।
ভালো লাগলো পোষ্ট। সমুদ্র আর সমুদ্রের যাবতীয় কিছু ভালো লাগে।।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:২৫

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
কি বলেন কবি, আপনি কবিতা ল্যাখেন, নাম সাগর, আর কবিমাত্রই যেহেতু কল্পনাবিলাসী মানুষ হতে হয়, আপনি সঠিক রাস্তাতেই আছেন। আমি আবার কিনা লেখাগুলোর আগায় "সম্ভবত" এঁটে দিচ্ছি সাম্প্রতিক সময়ে অনিশ্চয়তায় ভুগে।

এই প্রানীটি বিশেষ পছন্দের হওয়ায় লেখা হল পোষ্টটা।

কৃতজ্ঞতা নিয়েন।

১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:৫৫

শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: প্লাস। ক্যানিবলজম ব্যাপারটা কি শুধু এই তিমিই করে না অন্য প্রজাতিও আছে?

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৮

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
যতদুর জানি তাতে করে অন্য কোন তিমি করে না,
তবে টুথেড হোয়েল দের শিকার করে বাঁচাটা স্বাভাবিক। অরকা-দেরকে তিমি বলাটা সম্ভবত ঠিক হবে না, এখন cetacean দের সবগুলোকে আর তিমি বললে হবে হয়তো।
এদের Killer Whale- নামটা যতদুর জানি Whale Killer হতেই এসেছে। নাবিকেরা বলত মনে হয়...

১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৬

পোকা বলেছেন: ভাল লাগলো।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:১৪

শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: সবচেয়ে বড়ো স্তন্যপায়ী প্রানী বললেন, আমি একটু কনফিউজড, নীল তিমি লি তাহলে? আর ৬ মিটারের চেয়ে বড় প্রানী অনেক আছে

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:২৪

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
সম্ভবত আপনি ঐ প্যারাটা ঠিকমত খেয়াল করেন নি।

যদিও অন্য তিমিদের তুলনায় ছোট, কিন্তু স্তন্যপায়ী শিকারী প্রানীদের মধ্যে সর্ববৃহৎ আকৃতি হল এদের।
-এটা বলেছি ত!

স্থলচর শিকারী স্তন্যপায়ীদের মধ্যে সর্ববৃহৎ হবে পোলার বিয়ার, সেখানে পানিতে হবে অরকা। বেইলিন তিমিরা যেহেতু শিকার করে না(নীল তিমি এদের মধ্যে পড়ে)...
তাই।

২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কবি এইটা কি পুস্ট দিলো? B:-) পরে প্রুম

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:২৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: কিয়ের কবি!
কবিরে খতম কইরা দিছি...
কবি গায়েব।

২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০৭

ফিরোজ-২ বলেছেন: ভাল লাগলো।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:১৬

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ১৯৭১ সালে কোন এক মিছিলের অগ্রভাগে চেঁচিয়ে স্লোগান দিতে থাকা এই শিশুটি

রশীদ তালুকদারের তোলা ছবিটি ১৯৬৯ এর গণ অভ্যুত্থানের সময়কার । টিভিতে শুনেছিলাম ছবি তোলার ২ মিনিট পরেই সে গুলিতে মারা যায়।

কেন? জহির রায়হানের সময়ের প্রয়োজনে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: কি বলে ধন্যবাদ দিব তা জানি না হাসনাইন ভাই! ছবিটা ল্যান থেকে পেয়েছিলাম, নেট থেকে জোগাড় করা নয়। ছবিটার ব্যাপারে ভুল জানতাম তাহলে।

শিশুটা সত্যই মারা গিয়েছিল?

প্রোপিকটা বদলানো আরো কঠিন হয়ে পড়ল এবার।

২৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫৭

বিবর্ধন রায় বলেছেন: ভালো লাগলো...

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা নিয়েন

২৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৮

অক্রুর মাঝি বলেছেন: দুর্দান্ত! মাত্র সেদিন Discovery তে দেখাচ্ছিল একদল Orca কিভাবে Coastline এর খুব কাছেই একটা বিশাল Grey Whale (at least thrice of their size!) আর সেটার Infant কে পরিকল্পিত ভাবে খুন করল। It's literally bloody! It's a total teamwork from the Orcas' point of view though!

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
হ্যাঁ, এইবার আমার মনে পড়ল কোথায় দেখেছিলাম, থ্যাঙ্কস!

২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৪

করবি বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল । যা আগে জানতাম না। চমৎকার লেখা।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:

থ্যাঙ্কু, একটু অন্য বিষয়ে লিখে দেখলাম, কেমন হয়!

২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৬

ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: খুবই ভালো লাগল। অনেক কিছু জানলাম।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।

২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: খুব ছোটবেলায় ওরকা নিয়ে একটা মুভি দেখেছিলাম (মুভিটার নামই ছিলো ওরকা), খুব ভালো লেগেছিলো। খুব মানবিক একটা ছবি। সেখানে কয়েকজন মানুষ মিলে একটা ওরকা দম্পতিকে হত্যা করার মিশনে নামে এবং শেষ পর্যন্ত সফল হয়। ওরকা যে শিকারী তিমি এটা আমার জানা ছিলো না, ঐ মুভিটা দেখেছিলাম বলে ভাবতাম যে ওরকা খুবই নিরীহ প্রাণী। তোমার পোস্টটা খুব ভালো লাগলো। এরকম আরও লেখো। :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩২

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: সম্ভবত ১৯৭৮ সালের মুভি, পুরোটা দেখি নাই। মনে করায়ে দেবার জন্য থ্যাঙ্কস। খুব বেশিদিন আগেও না অরকা-দেরকে মানুষ বিপজ্জনক প্রাণী মনে করত, এখন সেটা ভুল প্রমাণিত হয়েছে।

থ্যাঙ্কস সিস!

২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৮

সায়েম মুন বলেছেন: তিমি পোষা শুরু করলা কবে থেকে। তিমিটা সুন্দর আছে। রান্না করার সময় এক্টা পিস দিয়ে। বেশী না পেটের দিকের এক পিস দিলেই চলবে। তুমি যেহেতু মালিক মাথাটা তুমিই খাইয়ো :-B :D

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৩

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: নাহ্‌, তিমি পুইষা কাম নাই! পারলে একটা স্নো লেপার্ড পুষুম।

আর খাওয়াদাওয়া করতে চাওয়াটা ঠিক হচ্ছে না। কি নিরীহ চেহারার একটা তিমি! তারউপর আবার এন্ডেঞ্জারড স্পিসিস এর তালিকায় ঢুকে পড়সে রিসেন্টলি!

২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৩

মদন বলেছেন: আমি ভাবলাম ORCA (Organiztion of Rajshahi Cadet College Associations) আবার শিকারী তিমি হইলো কেমনে :P

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫১

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
এইটা আমারও একসময়ের কোশ্চেন ছিল,
আরসিসি-র এক্স-ক্যাডেটরা কি জাইনাশুইনাই নামটা দিল!?

৩০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৫

মদন বলেছেন: দু:খিত Old Rajshahi Cadet's Associations

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৯

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
হাহা,
কোন ব্যাচ আপনি!
আমিও একই জায়গার কিন্তু!

৩১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৮

তাকা বলেছেন: দারুন +

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: থ্যাঙ্কস,
আপনার নিকটা অদ্ভুত! মানে কি "তাকা" শব্দটির?

৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৫

সোমহেপি বলেছেন: জানলাম।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১০

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
হ, তিমি মাছ ভালা পাই।

৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৫

কায়কোবাদ বলেছেন: ফ্যান্টাসটিক পোষ্ট,ব্রাদার।

শোকেসে নিয়ে নিলাম । :)

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
থ্যাঙ্কস ম্যান, আসলেই। তিমি দের নিয়ে আস্ত একটা সিরিজই লিখে ফেলব নাকি ভাবছি এখন...

B-)

৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৭

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:

আনিম্যাল প্লানেট, ডিস্কভারী, জিওগ্রাফি চ্যানেল গুলোই দেখার মত টিভিতে অন্য গুলো দেখার অযোগ্য :( !! (আর মুভি + খেলার চ্যানেল) ! কোন একটা চ্যানেলে দেখছিলাম এগো লয়া একটা প্রতিবেদন বা ডকু!! এক্কেবারে যাযা দেখছিলাম তাই(এক্টু একটু বেশি) আছে তুমার এই পুষ্টে :-B :-B !


ভাল পুষ্ট!! ক্যারি ওন!! মাঝে মাঝে এইরাম পোষ্ট দিও!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
:)
হে হে মিশু ভাই, ওই ডকুমেন্টারিগুলান আমি আবার IUT ল্যান থেকে নাইলে নেট থেকে ডাউনলোড করে পাইছি...বাসায় টিভি দেখা হয় না তাই। তবে অবাক হলাম আপনি আর অল্প কয়জন ছাড়া কাউরেও কমন পড়ার কথা ন বলতে দেখে...!

আরো বহু কিছু লিখার ইচ্ছা ছিল, এইটুকুতেই পোষ্ট নাকি অনেক বড়ো হয়ে গেছে... :(

৩৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৭

কায়কোবাদ বলেছেন: তিমি সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম। :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৩

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
ভাবতেছি পরের পর্বে কোন তিমি দিমু, নীল তিমি নাকি ধূসর তিমি?

৩৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫৩

পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: পচা হইসে!!!!!!!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৪৫

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: সেইটা ক্যানো বুঝছি...

৩৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১২

সুবিদ্ বলেছেন: বৈজ্ঞানিক নাম Orcinus orca।---এই বৈজ্ঞানিক নাম মনে রাখাটা যে কী আজাব ছিল, উফ!!

এমন লেখা খুব পড়তাম একসময় ইদানিং আর পড়া হয়না।

ভালো লাগলো তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্টটা...

২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৬

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন: এই তিমিটা আমার কাছে খুব ফ্যাসিনেটিং প্রানী মনে হয়...
থ্যাঙ্কস।

৩৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯

আদনান০৫০৫ বলেছেন: "বিয়াফুক গিয়ানি ফুস্ট" (নকল ডায়লগ)।
এবং ভালো লাগলো।
ডকু-মকু কম দেখি, তবে এক্টা-র কথা কই সবাইরে "Food inc." না দেখলে অবশ্যাই দেইখা ফালান।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৮

আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
ডিস্কভারীর বা গিওগ্রাফিকের ডকু দেখলে মনে হয় এই পোষ্টের থিক্যা আরো বেশি জ্ঞান পায়ে যাবেন!

ঐটা কি দেখছিলাম? মনে নাই...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.