![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. সৌদি বাদশা ও তার পরিবার
২.সাদ্দাম
৩.গাদ্দাফি
৪.লাদেন
৫.আওলাকি
৬.জারদারি
৭.অং সান সুচি
৮থিওডর স্লেডেন
৯.মালালা ইউসুফযাই
১০.আবুল আলা মৌদুদি
১১.পাক ক্রিকেটার ইমরান খান
১২.সর্ব্বোচ্চ পুরুষ্কার প্রাপ্ত এক বাংলাদেশী
এছাড়াও আরও অসংখ্য।
CIA রুটিন ওয়ার্কঃ
১. বোস্টন বোমা হামলা।
২.নাফিস এর পদক্ষেপ।
৩.GSP বাতিল।
৪.রোহিঙ্গা নিধন।
৫.সিরিয়ার ব্যপারে রাশিয়ার সাথে সমযোতার নাটক।
৬.উওর কোরিয়ার উপর চাপ প্রয়োগের নাটক।
৭.মিশরে সেনাদের প্রতক্ষ্য ও ব্রাদারহুডকে পরোক্ষ উষ্কানি দেওয়া।
৮.সোমালিয়ায় (মুসলমান নিধন, আশ শাবাব গোষ্ঠীকে মদদ দান,ডাকাত বা নৌদস্যুদের লালন ও অর্থায়ন)।
এছাড়াও আরও অসংখ্য।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: ৩নম্বর হচ্ছে টয়লেট পেপার। যতদিন প্রয়োজন ছিলো ইউজ করেছে। ইউজ করা শেষ। ছুড়ে ফেলে দিয়েছে।
আর ১০ নম্বর সম্পর্কে নিম্নোক্ত নোটসটি লক্ষ্যনীয়।
আল্লাহ পাক যাকে অপছন্দ করেন তার পরিণাম কি ভয়াবহ হতে পারে তা কল্পনাতীত, দুনিয়াতেও তার লাঞ্ছনা-গঞ্জনার শেষ নেই। মওদুদীকে মানুষের কাছে লাঞ্ছিত করার জন্যই আল্লাহ পাকের কুদরত প্রকাশ পেয়েছে সাবেক সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি’র কর্মকর্তা ভ্যাসিলি মিত্রোখিনের তথ্যের ভিত্তিতে বৃটিশ অধ্যাপক ক্রিষ্টোফার এন্ড্রু’র রচনায়।
“........ ইন্টারনেটে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ভ্যাসিলি নিকোতিচ মিত্রোখিন ১৯২২ সালে মধ্য রাশিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। কাজাখ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক মিত্রোখিন ইউক্রেনের মিলিটারী প্রসিকিউটর পদে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৪৮ সালে তৎকালীন রুশ গোয়েন্দা সংস্থা এমজিবি’র ফরেন ইন্টিলিজেন্স অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। কয়েকটি অপারেশনে ব্যর্থতার পর তাকে কেজিবি’র নবগঠিত আর্কাইভ শাখার প্রধান পদে সরিয়ে নেয়া হয়।
১৯৮৫ সালে অবসর নেন মিত্রোখিন। কিন্তু ১৯৭২ থেকে ১৯৮৪ সালের মধ্যে তার তত্ত্বাবধানেই কেজিবি আর্কাইভের সব গোপন নথিপত্র লুবিয়াংকের কার্যালয় থেকে ইয়াসেনেভোস্থ কেজিবি’র প্রধান কার্যালয়ে সরিয়ে নেয়া হয়। এই সময়ের ভিতর জীবনের ঝুঁকি নিয়েই তিনি বিভিন্ন গোপন দলীলের কপি সংগ্রহ করেন।
১৯৯২ সালে সদ্য স্বাধীন বাল্টিক রাষ্ট্র লাটভিয়ার মার্কিন দূতাবাসে দলীলের কপিসহ হাযির হন ৭০ বছরের বৃদ্ধ মিত্রোখিন। কিন্তু সিআইএ তার উপর ভরসা রাখতে পারেনি। এরপর তিনি বৃটিশ দূতাবাসে যোগাযোগ করেন। সে বছরই মিত্রোখিন ও তার পরিবারের সাথে ৬ ট্রাংক ভর্তি ২৫ হাজার পৃষ্ঠার নথিপত্র যুক্তরাজ্যে নিয়ে আসা হয়।
১৯৯৯ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত হয় ভ্যাসিলি মিত্রোখিন ও অধ্যাপক ক্রিষ্টোফার এন্ড্রু’র লেখা ‘দ্য মিত্রোখিন আর্কাইভ’ ‘দ্য এজিবি এন ইউরোপ এন্ড দ্য ওয়েষ্ট’। একই বছর নিউইয়র্ক থেকে ‘দ্য সোর্ড অব দ্য শিল্ড’ ‘দ্য মিত্রোখিন আর্কাইভ এন্ড দ্য সিক্রেট হিষ্ট্রি অব কেজিবি’।
২০০৪ সালের ২৩ জানুয়ারী মিত্রোখিন মারা যান। মৃত্যুর দেড় বছরের মাথায় মিত্রোখিন আর্কাইভ-এর দ্বিতীয় খন্ড প্রকাশিত হওয়ার মাধ্যমে আবারো আলোচনায় ফিরে এসেছেন তিনি। মিত্রোখিনের এসব তথ্যের ভিত্তিতে লেখা বই নিয়ে প্রথমে তোলপাড় শুরু হয় ভারতে। মিত্রোখিনের সংগ্রহ করা তথ্যমতে, ৭০-এর দশকে ভারতের ইন্দিরা গান্ধী সরকারকে ঘুষ দিয়ে হাতের মুঠোয় নিয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ক্রেমলিন থেকে পাঠানো হতো স্যুটকেস ভর্তি রুবল। বইয়ে এ-ও বলা হয়েছে, অনেক সময়ই প্রধানমন্ত্রী নিজে এই অর্থের উৎস সম্পর্কে জানতেন না। কিন্তু ইন্দিরার দলীয় তহবিলের জন্য অর্থ তোলার প্রধান দায়িত্ব ছিল যার, সেই ললিত নারায়ণ মিশ্র কিন্তু আগাগোড়া জানতেন ওই স্যুটকেসগুলোর আসল ঠিকানা।
ওই অর্থের একটা বড় অংশ ইন্দিরার পুত্র সঞ্জয় গান্ধীর কাছেও পৌছাতো বলে ওই বইয়ের দাবী। বলা হয়েছে, শুধু ১৯৭৫ সালের প্রথমার্ধ্বেই কংগ্রেসের দলীয় তহবিলে কেজিবি’র পাঠানো অর্থের পরিমাণ ছিল ২৫ লাখ। বইয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অনেক আগেই রাশিয়ার নজরে পড়ে গিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী।
.......
............ কেজিবি’র নথিপত্রের তথ্য বলে দাবী করে এন্ড্রু’র বই জানাচ্ছে। ১৯৭৩ সালের মধ্যে অন্তত ১০টি ভারতীয় সংবাদপত্র ও ১টি সংবাদ সংস্থাকে নিয়মিত অর্থ যুগিয়েছে তারা।
শুধু ’৭২ সালেই ওই সংবাদপত্রগুলোতে কেজিবি’র ফরমায়েশ অনুযায়ী ৩ হাজার ৭৮৯টি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। ৭০-এর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আমেরিকা-চীন ও রাশিয়া-ভারত স্পষ্টত দু’টি শিবিরে ভাগ হয়ে গিয়েছিল। ’৭১-এর আগষ্টে ভারত রাশিয়ার সাথে একটি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করে। তারপর দুই দেশ যৌথ বিবৃতিতে ভিয়েতনাম থেকে মার্কিন সেনা সরানোর দাবী তোলে। ........
....... পাকিস্তালের রাজনীতিতে কেজিবি’র ভূমিকা নিয়ে আছে নানা তথ্য। ১৯৭৭ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভূট্টোকে সরিয়ে ক্ষমতা দখল করে জেনারেল জিয়াউল হক্ব। মিত্রোখিনের তথ্য অনুযায়ী এ সময় থেকেই কেজিবি তাদের লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেয় ভূট্টোর ছেলে মুর্তাজাকে। আফগান গোয়েন্দা সংস্থা ‘খাদ’-এর প্রধান মুহম্মদ নাজিবুল্লাহর সাথে ঘনিষ্ঠতা ছিল মুর্তাজার। ‘খাদ’-এর মাধ্যমেই মুর্তাজার সাথে যোগাযোগ করে কেজিবি। ......
....... ১৯৮২ সালে নাজিবুল্লাহর সহায়তায় জিয়াকে হত্যার দু’টি ষড়যন্ত্র করেন মুর্তাজা। কিন্তু দু’টিই ব্যর্থ হয় পাক জঙ্গীদের সোভিয়েত অস্ত্র ব্যবহারে অনভিজ্ঞতার কারণে। ......."
এরপর এন্ড্রু ও ভ্যাসিলি মিত্রোখিনের লেখা এবং বৃটেন থেকে প্রকাশিত ‘দ্য মিত্রোখিন আর্কাইভ’ নামক ঐ বইয়ের ভলিয়্যুম-২ এ যে বোমা বিস্ফোরণ করা হয়েছে তাহলো “ধর্মীয় দল জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আলা মওদুদী ছিলেন সিআইএ’র এজেন্ট।”
তার এই কুকর্মের আরেকটি সাক্ষী সে সময়কার করাচীর ‘শিহাব’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক এবং জামায়াতের প্রাক্তন আমীর মাওলানা কাউসার নিয়াজী। তিনি জামায়াতে ইসলামী ও মওদুদীর তীব্র সমালোচনা করে এই তথ্য ফাঁস করে দেন যে,
“জামায়াতে ইসলামী আরবের দেশগুলোতে অবস্থিত বিভিন্ন তেল কোম্পানীর কাছ থেকে নিয়মিত অর্থ সাহায্য লাভ করে আসছে।”
(পূর্ব দেশ, ২৩ ডিসেম্বর ১৯৬৯ ইং)
"সত্যই মওদুদী’র মৃত্যুর পর তখনকার দিনে (অর্থাৎ ১৯৭৯ সালে) ব্যাংকে তার নামে নগদ অর্থ যা গচ্ছিত ছিলো তার পরিমাণ ছিলো ১০,৩৭০০০ (দশ লক্ষ সাইত্রিশ হাজার) টাকা।"
(খোমেনী ও মওদুদী দু’ভাই, পৃষ্ঠা ৪৮)
একই সময় মাওলানা গোলাম গাউস হাজরবী বলেছেন,
“মওদুদী আমেরিকার স্বার্থে কাজ করছে। মওদুদী আমেরিকার এজেন্ট। তার মৃত্যু সেখানেই হবে যাদের স্বার্থে সে কাজ করছে।”
আল্লাহ পাক-এর কি অপার মহিমা! তাই-ই হয়েছে। মিষ্টার মওদুদী ১৯৭৯ সালে আমেরিকায় তার প্রভূদের কোলেই মৃত্যুবরণ করে।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: যারা ১০ নম্বর এর প্রসঙ্গে সন্দেহ পোষণ করে তাদের জন্য,-
কুরআন শরীফের অনেক আয়াত শরীফে আল্লাহ পাক প্রথমে ঈমান আনার কথা এবং পরে আমলের কথা বলেছেন। ইসলাম বিদ্বেষী কাফির-মুশরিকরা তাই মুসলমানদের ঈমানী চেতনায় বিভেদ তৈরীর জন্য সদা সক্রিয়। আল্লাহ পাক কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ করেনঃ
“তারা পূর্ব থেকেই বিভেদ সৃষ্টির সুযোগ সন্ধানে ছিল এবং আপনার কার্যসমূহ উলট-পালট করে দিচ্ছিল।”
(সূরা তওবা ৪৮)
এক্ষেত্রে ইসলাম বিদ্বেষী কাফির-মুশরিকরা মূলতঃ মুসলমানদের থেকেই এজেন্ট তৈরী করে। যারা মুসলমানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে ইসলামী আক্বীদার মধ্যে ফিৎনা তৈরী করে। আল্লাহ পাক ও তাঁর হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাস্সাম, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চরম দুশমন, শয়তানের শিং এবং বৃটিশের দালাল ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী এ ধারার বিশেষ উদাহরণ। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাস্সাম, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শান ও মানের খেলাফসহ অসংখ্য কুফরী আক্বীদার বিস্তার করেছে সে।
এরপর পাক ভারত উপামহাদেশের এ ধারার অগ্রগামী হয়েছে তথাকথিত জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী। স্বয়ং আল্লাহ পাক, তাঁর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাহাবা কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম, মোদ্দাকথা ইসলামের সব অনুষঙ্গেই মিথ্যা, কুফরী ও জঘন্য সমালোচলার জাল বিস্তার করেছে এই মওদুদী।
তার সেই অসংখ্য কুফরী আক্বীদার মাত্র ৫টি ক্ষুদ্র প্রমাণ নিম্নরূপঃ
১) আল্লাহ পাক সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা, সেক্ষেত্রে যেনার কারণে (আল্লাহ পাকের আদেশকৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা নিঃসন্দেহে জুলুম।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তাফহীমাত, ২য় খন্ড, ২৮১ পৃষ্ঠা)
২) ফেরেশতা সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “ফেরেশতা প্রায় ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেবী-দেবতা স্থির করেছে।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দ্বীন, ১০ পৃষ্ঠা)
৩) আম্বিয়া আলাইহিমুছ ছালাত ওয়াস সালাম সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “নবীগণ মা’ছূম নন। প্রত্যক নবী গুনাহ করেছেন।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তাফহীমাত, ২য় খন্ড, ৪৩ পৃষ্ঠা)
৪) হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তরজমানুস্ সুন্নাহ, ৩য় খন্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)
৫) সাহাবা কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “সাহাবাদিগকে সত্যের মাপকাঠি জানবে না।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(দস্তরে জামাতে ইসলামী, ৭ পৃষ্ঠা)
উল্লেখ্য, সব মুফতী-মাওলানাদের ইজমা তথা ঐক্যমতে উপরোক্ত আক্বীদাধারী ব্যক্তি মুসলমান নয় বরং মুরতাদ। আরো উল্লেখ্য যে, মওদুদী’র মৃত্যুর পর শিয়া সম্প্রদায়ের একটি মুখপত্রে বলা হয়েছিল, “মরহুম (মওদুদী) তার ভিন্ন আঙ্গিকে শিয়া মতবাদ প্রচলনেও সহায়তা করেছেন।”
(সাপ্তাহিক শিয়া, লাহোর, ১৯৭৯ ইং, ৫৭ সংখ্যা ৪০/৪১; খোমেনী ও মওদুদী দু’ভাই, পৃষ্ঠা ১২)
বিষাক্ত বীজ থেকে যেমন সুমিষ্ঠ ফল আশা করা যায় না তেমনি ইসলামী আন্দোলন ইত্যাদি মিষ্টি মিষ্টি কথা বললেও মওদুদী নিজেই যে কত বিষাক্ত বীজ ছিলো তা তার উপরোক্ত কুফরী আক্বীদা থেকেই সুস্পষ্টভাবে বুঝা যায়। তার উপরোক্ত আক্বীদাগুলো মুসলমানদের সাথে তার বিশ্বাসঘাতকতার স্বরূপই উন্মোচন করে। আর আল্লাহ পাক বিশ্বাসঘাতকদের সম্পর্কে পবিত্র কালামে ইরশাদ ফরমান,
“আল্লাহ পাক পছন্দ করেন না তাকে, যে বিশ্বাসঘাতক পাপী হয়।”
(সূরা আন্ নিসা ১০৮)
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: ১০ নম্বর এর প্রসঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট পড়েছিলাম।
http://forum.projanmo.com/topic45831.html
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৪
ব্লগার ইমরান বলেছেন: কোনো রেফারেন্স ছাড়াই এইভাবে এইসব নিয়ে লেখাটা বোকামিই বটে। রেফারেন্স ছাড়া এসব ব্যাপার যত সত্যই হোক সেটা পুরোটাই ভুয়া হিসেবে আসে। এগুলো তো আর আপনার চিন্তা না, কোথা থেকে নিশ্চয়ই পড়েছেন ।
আর আওলাকি কে ? আনওয়ার আওলাকি নাকি ?
আর সি-আই-এর ব্যাপারে আপনার জানাগুলো প্রকাশ করার অনুরোধ রইলো।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: ইউনুস আমেরিকার এজেন্ট এটা এখন সবাই জানে। ৮ ও ১০ এর ব্যাপারটা আরো ক্লিয়ার করুন।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই সিআইএ এজেন্ট নিয়া কোনই মাথাব্যাথা নাই। র'য়ের এজেন্ট কারা কারা আছে তাদের লিষ্টি দেন যদি বুকের পাটা থাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১০
বাংলার তৌহিদ বলেছেন: ৩ এবং ৮ নিয়া বুঝলাম না।আর ১০ এবং ১১ ও আমার বুঝে ধরে না।