![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধীরে চলে যায় যে সময় হায় একবার... তার যাওয়া আছে আসা নেই।
জ্যোৎসনা রাতের অসম্ভব সৌন্দর্য নিয়ে অনেক বড় বড় লেখক কবিদের অনেক গল্প কবিতা পড়েছি।তাই নতুন করে আমি আর কি লিখব।তারপরেও আমার যে অনুভূতি পূর্ণিমার চাঁদ আর জ্যোৎসনার রাতকে নিয়ে তাই আপনাদের সাথে একটু শেয়ার করলাম,বিরক্ত লাগলে ক্ষমা করবেন আশা করি.....
ছোটবেলায় যখন পূর্ণিমার রাত হত,আমি অবাক হয়ে আমার ঘরের জানালা দিয়ে সেই চাঁদ দেখতাম।তখন আমার নানীর কাছে গল্প শুনতাম পরীদের।এই পূর্ণিমার রাতে নাকি অসংখ্য পরী তাদের রথে ( পরীদের দেশের প্লেন টাইপের কিছু হবে হয়ত,যাকে রথ বলে) করে পৃথিবী ঘুরতে বের হয়।তাদের রথটা খুব সুন্দর রং বেরং এর আলো দিয়ে সাজানো থাকে,রথের ভেতরে পূর্ণিমার আলোয় সারা রাত ধরে চলে পরীদের নাচ গান।পৃথিবী তখন থাকে ঘুমে অচেতন।তো আমি নানীকে বলতাম,আমি কেন পরীদের দেখতে পাইনা ( আমার আবার পরী দেখার অনেক শখ এখনো,কিন্তু আজও দেখলাম না.... ) নানী আমাকে বলতো তুমি জেগে থাকলে দেখতে পাবে,গভীর রাতে দেখা যায় যখন পরীরা সব বাগানে ফুল ফোটাতে আসে।আমাদের বাগান ছিল না কিন্তু আমার আম্মুর শখের কিছু গোলাপ ফুলের গাছ ছিল বারান্দায়।আমিও যথারীতি পরী দেখার জন্য রাত জেগে থাকতাম।বারান্দার দরজাটা খুলে বিছানায় শুয়েশুয়ে একবার ফুল গাছ দেখতাম আর একবার চাঁদটাকে দেখতাম।কখন পরীরা রথে করে আসবে আর আমাদের বারান্দায় নেমে সব গাছে ফুল ফোটাবে।সেই অপেক্ষা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম বুঝতামই না।সকালে ঘুম থেকে উঠেই বারান্দায় দৌড়,দেখতাম সব গাছে সুন্দর সুন্দর গোলাপ ফুটে রয়েছে।দেখেই মনটা ভরে যেত ( গোলাপ ফুল দেখলেই আমার মন ভরে যায়,আর নিজের গাছের হলে তো কথাই নাই ) খুশি হয়ে যেতাম যে পরীরা ফুল ফুটিয়ে গেছে,কিন্তু পরক্ষণেই মন খারাপ হয়ে যেত কেন আমি ঘুমিয়ে পরেছিলাম।খুব দুঃখ পেতাম পরীদের দেখতে পাইনি বলে।এটা ছিল আমার ছোটবেলার পূর্ণিমার রাতের ডিউটি....পরী দেখার আশা....
যখন কিছুটা বড় হলাম তখন বুঝলাম যে এই গুলো সব কল্পনায় বানানো গল্প,কিন্তু পূর্ণিমার চাঁদের প্রতি মোহটা গেল না।এই রাতে মাঝেমাঝে ছাদে চলে যেতাম।দেখতাম পৃথিবীটাকে কি অদ্ভুত লাগছে জ্যোৎসনার আলোয়।বেশী দূর চোখ যেত না কারণ ঢাকা শহরের উঁচু বিল্ডিং এর জ্বালায় চোখ আটকে যেত সীমার মধ্যে,আর দিনের আলোয় যে বিল্ডিং দেখতাম রাতের পূর্ণিমার আলোতেও সেই একই উঁচু উঁচু ইট পাথরের বাড়ি ঘর দেখতে বেশীক্ষণ ভাল লাগত না।এই রাতে গাড়িতে করে লং ড্রাইভে যেতে বেশী ভাল লাগে,শহর থেকে কিছু দূরে কোলাহল মুক্ত গ্রামের পরিবেশে পূর্ণিমা দেখার আনন্দই অন্যরকম।একবার দাদার বাড়ি থেকে ঢাকায় ফেরার পথে দেখেছিলাম পূর্ণিমা,অসম্ভব সুন্দর দৃশ্য ছিল সেটা।আজও চোখে লেগে আছে।চারিদিকে শুধু মাঠ আর মাঠ,ক্ষেত,কিছু কিছু ছোট ঘর আর তারা ভরা আকাশে মস্ত বড় একটা পূর্ণিমার চাঁদ।সেই চাঁদের জ্যোৎসনার আলোতে চারিদিক মোহনীয় হয়ে ছিল।রাতের আঁধারেও সব কিছু কি পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল।কি অসম্ভব সুন্দর এই পৃথিবী।গাড়ি দিয়ে আসছিলাম আর তখনও মনে মনে পরীদের খুঁজছিলাম,যদি দেখতে পাই....
এখনও যখন দেখি আকাশে পূর্ণিমা, শত কাজের মাঝেও আমার চোখ যাবেই সেই চাঁদের দিকে।একটু পর পর জানালা দিয়ে চাঁদটাকে দেখেনি।না হয় বারান্দায় বসে জ্যোৎসনার আলোটা উপভোগ করি কিছুক্ষণ।আমার রুমের বারান্দাটা বেশ বড়,ঐখান থেকে আকাশটা অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায়।আকাশের দিকে তাকিয়ে থেকে তারার আর পূর্ণিমার অসম্ভব নৈসর্গিক সৌন্দর্য প্রাণ ভরে উপভোগ করি।
মাঝেমাঝে মনে হয় আমার মত সবাই যদি পূর্ণিমার এই রাতটা উপভোগ করতে পারত।কিন্তু সবাই তা পারে না।এখন যারা না খেয়ে রাস্তার ধারে জীবন যাপন করছে তাদের কাছে এই সব কখনো ভাল লাগার কথা না।যারা এখন ক্ষুধার জ্বালায় মরছে তাদের কাছে এই পূর্ণিমার চাঁদটাকেও মনে হয় একটা ঝলসানো রুটি।সুকান্তের একটা কবিতায় পড়েছিলাম অনেক আগে....
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
পৃথিবীর সবাই যদি পেট ভরে দুবেলা খেয়ে ভাল ভাবে বাঁচতে পারত তাহলে সবার কাছেই পৃথিবীটা অসম্ভব সুন্দর হত।তখন সবাই এই পূর্ণিমা রাতের চাঁদের আলোর জ্যোৎসনা উপভোগ করতে পারত,ঠিক এখন যেমনটা আমি করছি।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ভাল্লাগলে + দেন,আমারও ভাল লাগে।
২| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৫
মৈথুনানন্দ বলেছেন: হেহে! তুমি তো চান্দের কথা লিখেছো মামনি - প্লাস দেবো কেন? তবে ভাইয়া বলে ডাকলে দিতে পারি।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৬
মৈথুনানন্দ বলেছেন: ...থুক্কু...দাদা!!!!!
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: থ্যাংকস মৈথুনানন্দ দাদা....অনেক অনেক থ্যাংকস।
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: দাদা বল্লাম তাও তো + দিলেন না.....দাদা....
৪| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৮
সিরিয়াস বলেছেন: pelas diyachi..
"ভালোবাসি প্রকৃতির ুদারতা"... এর অর্থ কি...? দুরো সরি.. কি পড়তে কি পড়ি...
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: উপস আপনি + দিয়েছেন আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৪
মৈথুনানন্দ বলেছেন: +
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ....
৬| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:১৬
তারার হাসি বলেছেন: ভাল লাগে জ্যোৎসনা রাতে.........
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম...আমারও,অনেক ধন্যবাদ ।
৭| ১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২৫
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ছোটবেলায় আমাদের বাসাটা ছিল একটা বড় কোয়ার্টারের মাঝে । বাসার সামনে বিশাল ফাঁকা জায়গায় রাখা স্প্রিং এর তৈরি খাটে কখনো কখনো জ্যোৎস্না রাতে তোষক পেড়ে আকাশপানে চেয়ে থাকতাম , একমনে চাঁদ দেখতাম , সে বয়সের হাজারো কৌতুহলের কল্পানমিশ্রিত জওয়াব দিতাম ।
শহরের ফ্লুরেসেন্ট বাল্বের ঝলকে জীবনের কতগুলো জ্যোৎস্না যে হারিয়েছি । গতমাসে কক্সবাজার যাবার পথে গভীর রাতে একা জেগে আছি আমি , মাইক্রোবাসের বাকি ৯ জন বন্ধু গভীর ঘুমে অচেতন , হঠাৎ খেয়াল করলাম আশে পাশের মাঠ , গাছপালা অনেক স্পষ্ট করে দেখতে পাচ্ছি । মনে হলো ভোর হয়ে গেছে , ঘড়ির কাটা তখনও ৩ টা নির্দেশ করছে । চোখ কচলে সেই একই দৃশ্য ......................জ্যোৎস্না তুমি দেখতে এমন , আমি ভুলেই গিয়েছিলাম
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো শুনে আপনিও আমার মতই জ্যোৎসনা দেখেছিলেন গাড়িতে ভ্রমনে....অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১৭
রোডায়া বলেছেন: হুম, জোছনা দেখেছিলাম একবার কলেজে পড়ার সময়৷ শরিয়তপুরে৷ সে রকম উথাল পাথাল জোছনা আজো আর দেখা হয়নি৷ আসলে আমরা অনেক কিছু দেখি, কিন্তু দেখার মনটা সব সময় একরকম থাকে না, দেখার পরিবেশটা সব সময় অনুকুল হয় না৷ যাকগে, পুরানো কথা মনে করে দেয়ার জন্য প্লাস+৷
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১২
অনিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। বেশ রোমান্টিক! ভাল লাগলো।
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কিন্তু আমার + কই???
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩১
বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমার খুব ভাল লাগল। তবে প্লাস পেতে হলে আমাকেও ভাইয়া ডাকতে হবে যে আপুমনি।
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হাহাহা..এইখানের সবাই আমার ভাইয়া।অনেক ভাল লাগলো ভাইয়া আপনার ভাল লেগেছে শুনে....এবার + দিবেন তো??
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪২
নিলা বলেছেন: ভালো লাগায় ভরা একটা লেখা, খুব ভালো লাগলো পড়ে।
সিলেটে থাকতাম তখন। পূর্নিমা রাতে আমাদের ওখানে কারেন্ট চলে যেত। তখান সবাই বারান্দায় মাদুর পেতে বসে গল্প করতাম অনেকক্ষন......নয়ত প্রতিবেশি আপু, পিচ্চি সবাই মিলে হাটঁতে বের হতাম। যদিও অনেক দূর পর্যন্ত হাঁটা হতো না আমাদের ভয় লাগত তাই। পুর্নিমার ছোয়া আর সাথে চলত আমাদের গানের কলি খেলা। দারুন মজার সময় ছিলো তখন। আমেরিকা আসার পর এখন আর পুর্নিমা দেখা হয় না। মাঝে মাঝে রাতে জব থেকে আসার সময় রাতের আকাশটাকে কিছুটা দেখা হয়। আমার বিছানার পাশেই জানালা, অনেক রাতে চাঁদের আলো আমার বিছানায় এসে পড়ে......অনেক মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি কিছুক্ষন.........তারপর ক্লান্তিময় দুচোখে নেমে আসে ঘুম।
আমার আর পুর্নিমা দেখা হয় না.......চাঁদের আলো মাখা হয় না আমার গায়ে।
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৫১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগলো নিলা।আমিও দেশের বাইরে থাকি কিন্তু পূর্ণিমা দেখাটা ছাড়তে পারিনা যে।যেভাবেই হোক আমি দেখবই।অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগলো তাই।
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:১৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: মেহরাব রোমান্টিক হয়া গেলা দেখি। ম্যালাদিন জোছনা দেখিনা,মনে পড়লো,একদিনসময় করে দেখা লাগবে
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৪২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।ইয়ে মানে মেহরাব রোমান্টিক মানে তো বুঝলাম না ভাইয়.... + দিলেন না....
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ২:৫৫
দূরন্ত বলেছেন: অসম্ভব ভালো লিখেছেন, + ।
(আমার মনে পড়ে যাচ্ছে, ছোটবেলার স্মৃতি- .. আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা ... .
কি সুন্দর স্বপ্নময় ছিল সেই দিনগুলো, আর কখনো ফিরে আসবে না। ধন্যবাদ)
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:২৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম আর কখনো ফিরে আসবে না..... অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য আর + এর জন্য।
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:২৯
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: হুমম.......।
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৬
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম মানে.....ভাল লাগেনি আপনার ?
আমার ব্যার্থতা.....
ধন্যবাদ ।
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: +
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়েছেন আর + দিয়েছেন সেজন্য।
১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:৫৪
মুহিব বলেছেন: মনে মনে পরীদের এখনও খুজি। অপ্সরীর মত কাওর দেখা পাই। কল্পনার রাজ্যে ঘুরে বেড়াই !!!
লেখা ভাল লেগেছে।
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম আমিও খুঁজি। অপ্সরীর মত কারো দেখা আপনি এই পৃথিবীতে পেয়েছেন....অবিশ্বাস্য !!! কল্পনার রাজ্যে আমিও ঘুরে বেড়াতে ভালবাসি।
অনেক ধন্যবাদ মুহিব।
১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৫
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
আরো চাও!!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আমার যেসব লেখা ভাল লাগবে তার সব গুলোতে ঠিক এই ভাবে অনেক অনেক ++++ দিয়ে যাবেন ভাইয়া।
আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:২৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
+
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
জীবনে কখনো কখনো পূর্নীমার চাঁদের মোহটা এমনি হয়। বাস্তবতার চারিপার্শ্বে তখন সবকিছু গোলাকার। তিব্বতের মত শক্ত আর ......!
জ্যোৎস্না রাতের মোহটা জীবনেও কাটার নয়। কারণ জীবনে স্মৃতির রোমন্থন বার বার আসে। আর আসবেই না কেন পরবাস জীবন তো এরকমই।
জ্যোৎস্না রাত পাশে থেকো
খুব কাছেতে ,
ছোট্টবেলায় দূরে থাকো
খুব দূরে যে
আজও আছে অনেক দূরে
বহুদূরে!
অন্ধকারের ঐ গলিতে................
কেমন আছেন প্রীটি সোনিয়া..?
শুভকামনা রইল.......
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৩৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ভাস্কর দা আপনার ভাল লেগেছে আর + দিয়েছেন সেজন্য।
আমি ভাল আছি।আপনিও নিশ্চয়ই ভাল আছেন।শুভ কামনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল।
১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
সামী মিয়াদাদ বলেছেন:
পূর্নিমা চাদ থেকে পূর্নিমার আলো অনেক বেশী সুন্দর
১৩ ই মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:০২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: পূর্ণিমার রাত টা পুরোটাই আসলে সুন্দর।পূর্ণিমার চাঁদ আছে বলেই পূর্ণিমার আলো সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০৯
কতবতবকতকত বলেছেন: এই কি সেই সোনিয়া, যে কিছুই লিখতে না পেরে শেষ পর্যন্ত মুখ গোমড়া করে ইংরেজী কবিতা লিখে পোস্ট করত ব্লগে? তাও আবার মেইলে পাওয়া অন্যের কবিতা! যার কাজ ছিলো শুধু অন্যের পোস্ট পড়া আর কমেন্ট করা? যে কিনা শুধু বলত আমি একদমই লিখতে পারিনা। "তোমার পেট থেকে আমি লিখা বের করেই ছাড়বো"----- এই কথাটার উত্তরে যে কিনা বলেছিলো--- "যেটা কোনদিনও সম্ভব না!" যার ধারনা ছিলো, তার লেখা পড়ে বিরক্ত হয়ে সবাই তাকে গালি দেবে। সোনিয়া মনে পড়ে, "ঠিক আছে, তুমি বল্লে আমি ট্রাই করে দেখবো। কিন্তু আইডিয়া তুমি দেবে।"----এই কথাগুলো?
এরপর থেকে একটার পর একটা পোস্ট করে চল্লে। আমি হতবাক হয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে শুধু দেখতে লাগলাম। আর মনে মনে ভাবছিলাম এই কি সেই সোনিয়া? এই সোনিয়া এতদিন কোথায় ছিলো? আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না সেই সোনিয়া আর এই পোস্টটি যে লিখেছে সে একই ব্যাক্তি! আশ্চর্য!
সোনিয়া দেখলে, আমি আমার কথা রাখলাম। তবে এই কৃতিত্বের
পু-রো-টা-ই তোমার। পৃথিবীর আর কেউ নেই; ভাগ বসাবে।
সোনিয়া, আমি "অসম্ভব" শব্দটা তখনই ব্যবহার করি, যখন মনে হয়, খুবই, প্রচন্ড, অত্যন্ত, ইত্যাদি যে কোন বিশেষনই আমার মনের ভালো লাগা প্রকাশের জন্য যথেষ্ট নয়।
তোমার পোস্টটা "অসম্ভব" ভালো লেগেছে। আবারো বলছি, তোমার পোস্টটা "অসম্ভব" ভালো লেগেছে। অনেক দেরীতে দেখলাম বলে নিজের উপর খুব মেজাজ খারাপ হচ্ছে।
+ এবং সারাজীবনের জন্য প্রিয়তে রাখলাম।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৩৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: প্রলয় তুমি তখন আমাকে অনেক বলেছিলে যে আমি কেন লিখি না....তুমি আমাকে লিখিয়েই ছাড়বে।আমিও তখন তোমার জোরাজোরিতে বলেছিলাম লিখব....কিন্তু কোন দিনও লিখব সেটা ভাবিনি।
সবার লিখা পড়তাম নিয়মিত,এইসব লিখা থেকে আইডিয়া নিয়ে একদিন আমিও লিখা শুরু করলাম।আর দেখলাম সবাই আমার লেখা পছন্দ করছে আমাকে সাদরে গ্রহন করছে।তাই এখন যেসব পুরানো স্মৃতি আছে বা যেটা আমার মনে আসে তাই একটু গুছিয়ে সহজ সরল ভাষায় লিখি।ভাল লাগে যখন আমার লেখা মানুষ পছন্দ করে আর ++++ পেলে অনেক ভালো লাগে।
আমার লেখা গুলোর কৃতিত্ব না হ্য় পুরোটাই আমার কিন্তু লেখা শুরু করানোর পেছনে তুমি আমাকে যতটা উৎসাহ দিয়েছিলে সেটার অবদান অনেক আমার কাছে।আমার লেখা শুরু করার কৃতিত্বটা পুরোটাই তোমার,শুধুই তোমার।
অনেক অনেক অঅঅঅঅনেক ধন্যবাদ প্রলয় তোমাকে।আমার লেখার এত প্রশংসা করলে, আমি যে কি বলব বুঝতেই পারছি না।অনেক ভাল থেক।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:১২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহ প্রলয় তুমি কিন্তু এখনো একটা লেখার আইডিয়াও দাওনি আমাকে,মাঠে এনে ছেড়ে দিয়েছ। কবে দিবে সুন্দর কিছু লিখার আইডিয়া ???....
২১| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫৮
বহুরূপী মহাজন বলেছেন: আপনি তো বেশ লিখছেন!!
একটানে পড়ে ফেললাম, বিশ্বাস করেন আর নাই করেন। আমার ধৈর্য বেশ কম, বড় লেখা পড়তে পারি না। কিন্তু আপনার এই লেখাটাকে বড় মনে হল না।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমার এখন গ্রামে গিয়ে পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে ইচ্ছা করছে। আমার কোন গ্রাম নেই। ঢাকাতেই সব। তাই কখনো গ্রামের পূর্ণিমা কখনো দেখা হয় নি।
কি যে করি!
লেখার জন্য বাংলা ৫ যোগ!!
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ভাল লাগল ভাইয়া। একদিন ঢাকা থেকে কিছু দূরে (গ্রাম না হলেও চলবে) আশুলিয়াতেও যেয়ে নদীর ধারে বসে দেখতে পারেন পূর্ণিমা।দেখবেন অনেক ভালো লাগবে।
লেখাটা ভাল লেগেছে সেজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।বাংলায় ৫ এর জন্যও অনেক ধন্যবাদ কিন্তু রেটিং এ + যে দিলেন না....
২২| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৩
রাশেদ বলেছেন: খুব ভালো লাগছে। অনেক সুন্দর লিখেছেন।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপনি পড়েছেন তাই। অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন।
২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২২
বহুরূপী মহাজন বলেছেন: উপসসস্, ভুল হয়ে গেছে
আসলে যে লেখা আমার ভাল লাগে তাতে মাত্র একবার প্লাস দিয়ে আমার মন ভরে না। তাই পাঁচটা যোগ দেই!!
এই যে এবার সবুজেও ক্লিক করলাম
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:২৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহ আচ্ছা এইবার বুঝলাম,আমি মনে করেছিলাম ভুলে গেছিলেন দিতে..... আমি অনেক অনেক হ্যাপি।ধন্যবাদ আবারও।
২৪| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: প্লাস দিতে ভুলে গেসিলাম,ঐটা কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ কিছু? লেখা ভাল লাগাই তো বড় কথা। তবে আগের লেখাটা আরো ভাল ছিল,বৃষ্টি নিয়ে।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফারহান ভাইয়া। আসলে লেখা পড়ে ভাল লাগলে একটা ভাল মন্তব্যই অনেক বেশী ভাল লাগে, কিন্তু পাশাপাশি ++ এর সংখ্যাটাও যদি বেশী হয় তাহলে কেন জানি আমার খুশিতে মনটা ভরে যায়।জানিনা কেন এটা হয়,হয়ত (+ ) ( - ) এগুলো কোনো ব্যাপার না কিন্তু আমার ভাল লাগে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আবারও....বৃষ্টি নিয়ে লেখাটা ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগলো।
২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৮
টুটু১৩৪০৯১ বলেছেন: পড়তেই বেশি ভালো লাগে, তবে আপনার + পাবার ইচ্ছা দেখে না দিয়ে পারলাম না ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:০০
মৈথুনানন্দ বলেছেন: *****আমার তারা দেখতে ভাল্লাগে*****