নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি সুখী, নিরতিশয় আনন্দিত ব্লগ !

নিজেকে নিয়ে কিছু একটা লেখার চেষ্টা, এখোনো করে যাচ্ছি . . .

প্রচেত্য

--- : শর্ত প্রযোজ্য : ---

প্রচেত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

PASSWORD

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২



আমি তখন NASA-এর প্লানেট ডিভিশনের চীফ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করি। বাঙালী হিসেবে নাসা'তে তখন আমি একাই, অবশ্য পরে অনেকেই সেখানে গিয়েছে ।



দিনটি ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর, রবিবার। টানা ১৩দিন নাসা'র বিজ্ঞানীদের দিন কি রাত বলে কিছু ছিলনা। উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় প্রতিটা সেকেন্ড'কে যেন এক একটা বছরের মত লাগছিল। সারা বিশ্বের মিডিয়া, চ্যানেল, দেশ, মানুষ সব তখন নাসা'র দিকে তাকিয়ে। আমাদের প্রত্যেকটা সেকেন্ডের স্টেপ বাই স্টেপ লাইভ করে দেখানো হচ্ছিল।



কারণ, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে নাসা'র পর্যবেক্ষণ দল জানতে পারে, মঙ্গল গ্রহ থেকে প্রায় আরো ৯১৩ আলোকবর্ষ দূর থেকে একটা ধূমকেতু ঘন্টায় ১১৩০০০ কিলো গতিবেগে পৃথিবী অভিমুখে আঘাত হানার জন্য আসছে। একজন বিজ্ঞাণী হিসেবে যেদিন আমি প্রথম এই কথাটি শুনেছিলাম সাধারণ মানুষের মত আমিও কথাটার তেমন গুরুত্ব দেইনি কারণ এ পর্যন্ত নাসা' অনেক কিছু বলেছে, অমুক তারিখে এটা হবে ওটা হবে কিন্তু হয়নি, তাই নাসা যখন কিছু বলে তখন সাধারণ মানুষ খুব সহজেই তা উড়িয়ে দেয়। কিন্তু চীফ হিসেবে আমার উড়িয়ে দেয়াটা যুক্তিসঙ্গত ছিল, কারণ ৯১৩ আলোকবর্ষ দূর থেকে যে ধূমকেতুটি পৃথিবীর দিকে আসছে তার আসতে সময় লাগবে প্রায় ১১৩ দিনের কিছু বেশী সময় কারণ ধূমকেতুটির গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ১.৩ কিলো করে বাড়তে থাকে, আর এত দূর পথ আসতে মহাশূণ্যের বায়ুমন্ডলের তাপ ও ঘর্ষণে ধূমকেতুর নিজস্ব কিছু ক্ষয়ও রয়েছে, আর সেই ক্ষয় যদি হয় ধূমকেতুর যে আকার তার ১৩% তাহলে ওজন হ্রাস পাওয়া হালকা ধূমকেতুর পক্ষে অবিকল তার গতিপথ ঠিক রাখা সম্ভব নাও হতে পারে, সেক্ষেত্রে পৃথিবী অভিমুখে না হয়ে অন্য পথে তার অতিক্রম'টা ফিজিক্স বিদ্যায় খুব কঠিনভাবে সমর্থন করে।



কিন্তু সেবারই প্রথম, আমাদের সমস্ত যুক্তিবিদ্যা আর ফিজিক্স,ম্যাথের সব হিসেব ভূল করে ধূমকেতুর গতিপথ অবিকল পৃথিবী অভিমুখে থাকলো। আমি যে সময়কার কথা বলছি তখন পৃথিবী থেকে ধূমকেতুটির অবস্থান মাত্র ১.৩ আলোকবর্ষ দূরে। খুব বেশী হলে সর্বোচ্চ ১৩ দিন সময় আমাদের হাতে ছিল। পৃথিবীকে ধূমকেতুটির হাত থেকে রক্ষা করতে আমরা নাসার বিজ্ঞানীরা ততক্ষণে একটি মহাকাশযান তৈরী করেছিলাম, যেখানে অত্যন্ত শক্তিশালী আনবিক বোমা সংযুক্ত করা হয়েছিল। আর এই মহাকাশযানটির কাজ হল ঠিক সময়ে আনবিক বোমাগুলোকে ধূমকেতুর দিকে ছুড়ে দেয়া যাতে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ধূমকেতুটি আসার আগেই মহাশূণ্যে বিস্ফোরিত হয়। যদি ১ সেকেন্ডের হাজার ভাগের ১ ভাগও ভূল হয় তবে পৃথিবী নিশ্চিহ্ন হতে সেই সময়ের অনেক কম সময়ের প্রয়োজন হবে এবং মুহুর্তেই মহাশূন্যের বুক থেকে পৃথিবী নামক গ্রহটি চিরদিনের জন্য মুছে যাবে।



আমরা বিজ্ঞানীরা মহাকাশজানটির নাম দিয়েছিলাম 'saver'. সময়ের হিসেবে ৩০ সেপ্টেম্বর ছিল ধূমকেতুটির পৃথিবীতে আঘাতের দিন। আমরা ঠিক তার ৩১৩ ঘন্টা আগে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে ধূমকেতু অভিমুখে Saver কে যাত্রা করে দিলাম। পুরো বিশ্ব মিডিয়া তখন আমাদের দিকে তাকিয়ে। পৃথিবী বোধহয় কখনো এমন নিশ্বাস বন্ধ পরিস্থিতিতে কাটাইনি, শিশু থেকে বৃদ্ধ, যে যার ধর্মের সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করছিল যাতে পৃথিবীকে রক্ষা করা যায়।



আমাদের Saver স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে চলছিল, বিপত্তি ঘটলো ঠিক ধূমকেতু'তে আঘাত হানার ১১৩ ঘন্টা বাকী থাকতে, Saver এর ফোর্স স্টিমুলেশন প্যানেলের একটি ইলেকট্রিক সার্কিট ঠিকমত রেসপন্স করছিলো না, যেহেতু মহাকাশজানটি রোবট দ্বারা পরিচালিত ছিল তাই তাকে সংকেত পাঠানোর মাত্র ১৩ মিনিটেই সেটিকে তা সমাধান করতে পেরেছিল আর Saver তার পুরোনো স্বাভাবিক গতিতে চলতে থাকে।





শেষ দিন। সেদিন সকালের আকাশটাও ছিল অন্ধকার যেন দেখে মনে হবে আর কিছুক্ষণ বাদেই সন্ধ্যা নামবে। আমাদের প্রত্যেকটা বিজ্ঞাণীর চোখ তখন মনিটরে, saver এগিয়ে চলছে সবকিছু ঠিক থাকলে ঠিক ঘন্টা ২৪ পরই saver তার এ্যাটোমিক বোমার চেম্বার থেকে গোটা ১৩ বোমা ছুড়ে দেবে বিধ্বংসী ধূমকেতুটির দিকে। আমাদের কাউন্ড ডাউন শুরু হয়ে যায় সেকেন্ডের হিসেবে, এক এক সেকেন্ড করে কমতে থাকে আর সময় এগিয়ে যেতে থাকে এক অনিশ্চয়তার পথে।





১৩ ঘন্টা হাতে থাকতেই আমাদের শেষ মুহুর্তের রিপিট এন্ড ফাইনাল চেকিং শুরু হয়। ককপিট পোরশন, রোবটের টেম্পারেচার থেকে শুরু করে অটোমোটেড হুইল, গ্যাস চেম্বার, ফুয়েল, হিট এবজরবশন, প্রেসার সিন্ক্রোনাইজ, ওয়েভ ট্রান্সফিউশন এভাবে একে একে প্রত্যেকটা ডিভিশন থেকে ওকে রিপোর্ট আসতে থাকে, সবশেষে আমার 'প্লানেট' ডিভিশন। মাত্র তখন ১ঘন্টা ৩০ মিনিট বাকী, saver মিশনের চীফ উইলিয়াম থারটিন আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চাইলেন "কেমন বোধ করছো" আমি নির্ভয়ে উত্তর দিলাম "সব ফাংশন ঠিক থাকলে আমাদের ভয় নেই" তিনি ফোন রাখার আগে বললেন "উইশ ইউ বেষ্ট লাক" এটা বলার কারণ saver এর ১৩টি এ্যাটোমিক বোমার চীফ অপারেটর আমি। কারণ বোমাগুলো ছুড়তে হবে কাটায় কাটায় লাস্ট সেকেন্ডে, এর হাজার ভাগের এক ভাগ সময়ও এদিক সেদিক করা যাবে না। আর এই বোমা ছোড়ার ঠিক লাস্ট সেকেন্ডে সেটাকে এক্টিভেট করার জন্য আমাকে এখান থেকে 4 ডিজিটের একটা পাসওয়ার্ড প্রেস করতে হবে যা saver এর ককপিটে থাকা রোবটিকে কনফারমেশন সিগন্যাল দিবে বোমাগুলোকে ব্যারেল বক্স থেকে প্রচুর প্রেসারে ধূমকেতুর দিকে আঘাত হানার জন্য। আর কোনভাবে পাসাওয়ার্ড টি প্রেস না হলে ব্যারেল থেকে একটি বোমাও বের হবে না।





১৩ মিনিট বাকী থাকতেই saver - এর ককপিটে থাকা রোবটিকে সচল করে দেয়া হয়েছিল, রোবটটি একে একে মহাকাশজানটির সব ইঞ্জিন রিসেট করছিল, গ্যাস চেম্বার থেকে প্রেসার সিন্ক্রোনাইজ করে সেটা পেছনের ফূয়েলের পোরশনে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছিল যাতে saver আঘাত হানার আগে তার গতি ধূমকেতুটির গতির দ্বিগুন হয়। ব্যারেল ডোর ততক্ষণে ওপেন করে দেয়া হয়েছিল ।



৫ মিনিট থেকে মাত্র ১সেকেন্ড কমে ৪ মিনিট ৫৯ সেকেন্ড, তৃতীয় বারের মত আমি আমার রুমে মনিটরের সামনে পাসওয়ার্ড টি মনে রাখার চেষ্টা করতে লাগলাম, কিন্তু এ কি ? কি হচ্ছে আমার ? পাসওয়ার্ড মনে পড়ছে না কেন ? ওয়ান, টু, থ্রী, ফোর ..... না না , ফোর, থ্রী, টু, ওয়ান ... না না, পাসওয়ার্ড কিছুতেই মনে পড়ছেনা। হাতের কাছে থাকা সব কমান্ড পেপার এক টানে সরিয়ে ফেললাম কিন্তু না পাসওয়ার্ডটি কোথাও লেখা নেই, আর এ পাসওয়ার্ড আমি ছাড়া আর কেউই জানে না।

মাথা মাথা নীচু করে শুধু একবার মনিটরের দিকে তাকানোর সুযোগ পেয়েছিলাম ৪ মিনিট ০১ সেকেন্ড, ঠিক তখনই উইলিয়ামের ফোন "ইউ রেডী ? " আমার তখন কথা বলার কোন শক্তি ছিলনা। কারণ যেখানে পৃথিবীকে রক্ষা করার এই মিশন আর যার মূল ফাংশান কমান্ড আমার কাছে আর ঠিক কয়েক মিনিট আগে পাসওয়ার্ড মনে করতে না পারার এই ম্যাসেজটি উইলিয়ামকে দেবার কোন মানসিক শক্তি আমার ছিলনা। উইলিয়াম এবার জোড়ে ম্যাসেজ রিপিট করলো "ইউ রেডী ?" কোনভাবে মিথ্যে বলেছিলাম "ইয়েস রেডী"



আমার হাতের একটা শিরা নীল দেখতে পেয়েছিলাম, বুঝতে পারছিলাম আমার শরীর অবশ হয়ে আসছে, সামনের দৃশ্যগুলো ক্রমশ আমার কাছে কেমন ঝাপসা হতে লাগল, সামনে রাখা কি বোর্ডের এন্টার বাটনের দিকে হাত বাড়ানোর কোন শক্তিই যেন আমি পাচ্ছিলাম না। ঠিক সে সময়টা আমি ভেবে নিলাম যতক্ষণ বেঁচে আছি কোনভাবেই নিজেকে দূর্বল হতে দেবোনা, ততক্ষণে নাসা'র সেন্ট্রাল সাউন্ড সিস্টেম এ্যাক্টিভ হয়ে গেছে, লাস্ট মিনিট, সাউন্ড সিস্টেমে সেকেন্ড 59, 58, 57 ........ শোনা যাচ্ছিল।



চোখ বন্ধ করে এক মুহুর্তের জন্য পাসওয়ার্ডটি শেষ বারের মত মনে করার চেষ্টা করতে লাগলাম। শুধু একটা বাচ্চার ছবি ভয়ে মা'কে জড়িয়ে আছে আর সকালে দেখা কয়েকটি অনলাইন পত্রিকার হেড লাইন "Today is the Last Day" "Last day of the universe" "Bye Bye the world"



ঠিক তখনই ডেস্কের পাশে রাখা আমার মোবাইল ফোনে রিং বেজে উঠলো, চোখ খুলে তাকাতেই যে কল করেছিলো মোবাইল স্ক্রীণে শুধু তার নামটি দেখতে পেয়েছিলাম, সাউন্ড সিস্টেমে তখন সেকেন্ড 11, 10, ....... মাত্র ৯ সেকেন্ড বাকী, মনে পড়ে গেল পাসওয়ার্ডটি। কিবোর্ডে ৪ ডিজিটের পাসওয়ার্ড টাইপ করাও শেষ ঠিক তখনই সেকেন্ড 1 এন্ড 0, সাথে সাথেই এন্টার ! শুধু একটা বীপ তার ঠিক এক সেকেন্ড পর "ম্যাসেজ সেন্ড ওকে, saver এক্টিভেটেড এন্ড হিট টার্গেট "



নাসা'র কন্ট্রোল রুমে কোন জানালা থাকেনা, তাই বাইরে লাগানো সিসি ক্যমেরায় যতটুকু আকাশ দেখা যায় তাতে মনে হয়েছিল আকাশের দূরে কোথাও আতশবাজির কোন একটা গুদাম ঘরে কেউ আগুন দিয়েছে। সারা পৃথিবীর মানুষ তখন রাস্তায় নেমে পড়েছে, চিৎকার, চেঁচামেচি, এ ওকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে, কয়েকটা শিশুর হাতে প্লাকার্ড "Thanks NASA; Thanks our Creator" টেলিভিশনের পর্দায় যখন এ দৃশ্যগুলো দেখছিলাম কখন যে পেছন থেকে উইলিয়াম এসে কাধেঁ হাত রেখেছে খেয়াল করিনি, হ্যান্ডশেক করে শুধু বললো "ব্রাভো ম্যান, ইউ আর হিরো"



হঠাৎ মনে পড়লো, মোবাইলের রিং-এর কথা। ফাইনাল মিশনের ঠিক কয়েক সেকেন্ড আগের যে কলটি সেদিন পুরো পৃথিবীকে বাচিয়েঁ দিয়েছিল । যে কলটি না আসলে হয়তো কখনোই আর মনে পড়তোনা পাসওয়ার্ডটি। কলটি দিয়েছিল আমার প্রিয় মানুষ আর সেই মানুষটির নামই ছিল "SAVER" মিশনের পাসওয়ার্ড।



Password : M i L i

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পড়তে দারুণ লাগলো। শেষের দিকটা বেশ উত্তজনাময়।

যাক প্রিয় মানুষের নামে পাসওয়াড রাখছিল, আর প্রিয় মানুষটাও সময় মত কল দিছিলো। তা না হলে যে কি হতো :)

আপনার আগের লেখাও দেখলাম আপনে ১৩ নাম্বার ব্যবহার করছেন। এই লেখাতেও

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম !

আমি একদা ১৩ সংখ্যাকে খুব আনলাকি ভাবতাম, তবে আমার এই ভাবনার কোন যৌক্তিকতা ছিলনা। এমনটা আমার প্রায়শ:ই হয় নিজস্ব যে যুক্তি বা চিন্তা ভাবনা তাদের মধ্যে বিরোধ লাগিয়ে দেই এবং তাও ইচ্ছে করে কারণ'টা আর কিছুই না নিজের অর্জিত জ্ঞাণের সাথে নিজের বিশ্বাস'টাকে ঝালাই করে নেয়া।

তো ১৩ নিয়ে কোন যৌক্তিকতাই খুজেঁ পেলাম না যে কেন এই সংখ্যাটাকে আমি আনলাকি ভাবি।

ওকে, এর পর থেকে করতে লাগলাম উল্টো কাজ, সব জাগাতে, সময়ে ১৩ কে আরো বেশী বেশী করে ব্যবহার করতে লাগলাম।

দীর্ঘদিন পর খেয়াল করলাম এই ১৩ সংখ্যাই আমার লাকি নাম্বার।

আমি মূলত: অযৌক্তিক বিশ্বাসে বিশ্বাসী হতে চাইনা। তাই এই ১৩ নিয়ে যতো ঝামেলা করা।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: দূর্দান্ত ! অভিভুত হবার মত পোষ্ট ।

একটা খবর জানতে মন চায়, বর্তমান প্রযুক্তি ও দক্ষতায় কি বিশ্বের কোন দেশ চাদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম ? এখন যদি কোন দেশ চাদে মানুষ পাঠাতে চায় কতদিনের প্রজেক্ট হবে ?

৬৯ রে নাসা যে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা অর্জন করেছিল, তা ৪০ -৪৫ বছরে বিশ্বের আর কোন দেশ অর্জন করতে পারে নি!

নাসার এই বিপূল ব্যবধানে এগিয়ে যাবার রহস্য বলবেন কি ?

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩

প্রচেত্য বলেছেন: প্রিয় সাইবার অভিযাত্রী, বিপদে ফেলে দিলেন তো !
আমি ওসব নাসা'র রহস্য কিছুই জানিনে।

এখানে যা লেখা হয়েছে পুরোটাই একটা গল্প এবং তাও অনুমান নির্ভর।
প্রাইমারী আর হাইস্কুলে লেভেলে সায়েন্সে পড়বার সুবাদে কিছু টার্ম নিজের মত করে এদিক সেদিক করে সাজিয়েছি।

আর মহাকাশ অভিযান নতুন কোন আপডেন সম্প্রতী পড়াও হয়নি।

আমি যখন লেখার চেষ্টা করি তখন চিন্তার সম্প্রসারণকে টেনে টুনে অনেক দূরে নেবার চেষ্টা করি, কতদূর যেতে পারি জানিনে, তবে কিছু একটা দাড় করিয়ে ফেলি, ঠিক যেমন এই লেখাটা।

দু:খিত আপনার প্রশ্নের সদোত্তর দিতে পারলাম না।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার লিখা পড়ে ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ আনারুল, আপনার ভাল লাগার মন্তব্যও আমার ভাল লাগলো।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

অনিক্স বলেছেন: valo laglo. suru te vablam golpo likhesen. darun oviggota.

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫

প্রচেত্য বলেছেন: প্রিয় অনিক্স,
আপনি কি এখনও ভেবে বসে আছেন, এটা কোন বাস্তব অভিজ্ঞতা ?
হায় হায় তাড়াতাড়ি ভূল ভাঙ্গান, এটা আস্তো একটা গল্প !

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ কল্পগল্প! ভালো লেগেছে ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন, এটা আসলেই একটা কল্পগল্প।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

আসুন ভাল হই বলেছেন: Thank you.

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

প্রচেত্য বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

প্রচেত্য বলেছেন: শুভকামনা রইলো।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: দারুন!!!!!

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার! অনেক ভালো লাগল।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪

প্রচেত্য বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা - আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার কল্পনাগুলো সত্যিকার অর্থেই ভালবাসি।

উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য পেয়ে আমারও ভাল লাগলো।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ওয়াও! অনেক ভাল লিখেছেন। শেষে এসে তো আমার দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার দশা হয়েছিল, এতটাই উত্তেজিত হয়ে গিয়েছিলাম।

একটা ট্যাকনিকেল ক্ল্যারিফিকেশন, ধুমকেতুটি মঙ্গল গ্রহ থেকেও আরও ৯১৩ আলোক বর্ষ দূরে, আর গতিবেগ ১১৩০০০ কিলো/ঘন্টা, সেই হিসাবে এটা মঙ্গল পর্যন্ত পৌছুতে সময় নিবে প্রায় ৮,৭২৬,০১৮ বছর। একটু এডিট করে ধুমকেতুর দূরত্বটা বদলে নিলেই চমৎকার নির্ভুল একটা সাই-ফাই দাঁড়াবে লেখাটা।

ব্লগে কল্পগল্প অনেক কমে গেছে আগের তুলনায়।এমন লেখা আরও চাই সামনে। শুভেচ্ছা রইল।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:২৭

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত, এটা ভেবে আমার খুব ভাল লাগছে একটা কল্প গল্প থেকে সত্যি সত্যি সেটার বাস্তব এ্যানালাইসিস হল। দূর্দান্ত ব্যপার।

তবে, একটা ব্যপার খেয়াল করবেন গল্পটাতে, দুএকটা জায়গা ছাড়া বেশীরভাগ সংখ্যাই এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা ১৩ সংখ্যাকে নির্দেশ করে, যেমন : ১১৩০০০, ৯১৩, ১.৩ ইত্যাদি।

এটা আরেক রহস্য।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

নীরব দর্শক্ বলেছেন:

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ধুমকেতুটি মঙ্গল গ্রহ থেকেও আরও ৯১৩ আলোক বর্ষ দূরে, আর গতিবেগ ১১৩০০০ কিলো/ঘন্টা, সেই হিসাবে এটা মঙ্গল পর্যন্ত পৌছুতে সময় নিবে প্রায় ৮,৭২৬,০১৮ বছর। একটু এডিট করে ধুমকেতুর দূরত্বটা বদলে নিলেই চমৎকার নির্ভুল একটা সাই-ফাই দাঁড়াবে লেখাটা।

ব্যাপারটা আমিও বলতাম

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩০

প্রচেত্য বলেছেন: নীরব ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

যেহেতু কল্পগল্প তাই পুরোটাই কল্পনা নির্ভর সংখ্যাই বা হিসেব থাকুক, যাতে কোথাও রিয়েল কোথাও অনুমান এমনটা না হয়।

শুভকামনা থাকলো।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ভালো লেগেছে।
অনেক দিন দিন পর যেন মাসুদ রানা পড়লাম।

ইজ ইট ট্রু অর ফ্যাক্ট ??

আমেরিকা উইল নট কনসিডার অ্যা র্ফাস্ট জেনারেশন ইন এ ডিসিসিভ পোষ্ট। বাট ইট ইজ অলসো ট্রু মেরিট কুড নট বি ব্যাররড্ এ্যানিবডি।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

প্রচেত্য বলেছেন: এই মন্তব্যটি আমার জন্য অনেক কিছু।
আসলে প্রশংসা কার না ভাল লাগে, তবে তা যদি হয় তুলনাতীত তবে তো আর কিছু বলবার অপেক্ষাই থাকেনা।

'মাসুদ রানা' আমি যদিও জানি এ কল্পগল্পটি তার ধারে কাছেও যেতে পারেনি, তবে পাঠক হিসেবে আপনার অনুভূতিতে যে অতীতের স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলতে পেরেছি এটাই আমার বড় পাওয়া।

ধন্যবাদ বন্ধু।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬

মশিকুর বলেছেন:
শেষের দিকটা বেশ উত্তজনাময়, ভালো লাগলো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১০

তিক্তভাষী বলেছেন: ভাগ্যিস মনে পড়েছিলো পাসওয়ার্ডটি, নইলে যে কী হতো!

গল্প ভালো লেগেছে। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

প্রচেত্য বলেছেন: ভাগ্যিস প্রিয় মানুষের নাম'টা দিয়েই তার নম্বরটা সেভ করে রেখেছিলাম ...
সত্যি না হলে কি যে হতো !

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০

বিসাজ বলেছেন: তিক্তভাষী বলেছেন: ভাগ্যিস মনে পড়েছিলো পাসওয়ার্ডটি, নইলে যে কী হতো!

চমৎকার লাগল। আর একটা কথা, নাসা তাদের হিসাবে সাধারনত মাইল/ঘন্টা ব্যাবহার করে, কিলো//ঘন্টা নয়।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ বিসাজ তথ্যের জন্য।
আসলে বাঙালী বিজ্ঞাণী'তো তাই হয়তো কিলো/ঘন্টায় হিসাবটাই রয়ে গেছে।

তবে পরবর্তীতে এরকম কিছু লিখলে মাইল/ঘন্টা দিয়েই লেখার চেষ্টা করবো।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: হাউকাউ

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

প্রচেত্য বলেছেন: হুমম !

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৭

সাদা আকাশ বলেছেন: একটা কথাই বলবো শুধু

দুর্দান্ত!!

+++ এবং প্রিয়ে

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ সাদা আকাশ, মন্তব্যটি উৎসাহ হিসেবে নিজের কাছে জমিয়ে রাখলাম।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

জহুরুল০০৭ বলেছেন: গল্প হিসাবে ভালই হয়েছে তবে যেহেতু এটা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী তাই এর টেকনিক্যাল দিকগুলো আরও বাস্তবমুখী হলে ভাল হতো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

প্রচেত্য বলেছেন: সেটা অবশ্য ঠিক, আরো খানিকটা টেকনিক্যালী করলে ভালো হতো।

পুরোটা কল্পনানির্ভর ছিল, তাই বাস্তব ব্যপারগুলি অনেকটা ইচ্ছা করেই যোগ করিনি।

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: বেশ হয়েছে :)

+++++++

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২০

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ কাগজের নৌকা

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

আমার জীবন বলেছেন: অসাধারণ! গল্প-টল্প আমি পড়িনা, পেইন লাগে; কিন্তু এটা এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম! :| লেখার মধ্যে যাদু আছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

প্রচেত্য বলেছেন: ওয়াও অসাধরণ মন্তব্য ! দারুন উৎসাহ পেলাম ! বিশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

রুপ।ই বলেছেন: মিলি আপাকে ফোন দিবার জন thanks. এই ১৩ র রহস্য বলবেন কি ?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

প্রচেত্য বলেছেন: ১৩'র রহস্য আসলে তেমন কিছু না, সবাই (অধিকাংশ) আনলাকি ভাবে আমি ভাবি তার উল্টোটা মানে লাকি !

ব্যাস।

সোজাকে উল্টালে কেমন লাগে, ডান দিকে না চলে বামে চলতে কেমন লাগে কিংবা বক্সের ভেতর না থেকে বাইরে থাকতেই আমি বেশী স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

কৈশর বলেছেন: এইডা কি গল্প না সত্য ঘটনা ? যাই হোক সৈরাম উত্তেজনা বোধ করলাম !!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

প্রচেত্য বলেছেন: এইটা হানড্রেড পারছেন্ট খাটিঁ একখান গল্প, এর ভেতর কোন সন্দেহ নাই।

তবে এটা ভেবে আমার ভাল লাগছে, অনেক পাঠকেই একটু দ্বিধার মধ্যে পড়ে গিয়ে গল্পটি নিয়ে ভেবেছেন এটা কি গল্প না বাস্তব ?

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ১৩ আলোক বর্ষ দূর থেকে ধূমকেতু আসতে ১৩ দিন সময় লাগবে? :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

প্রচেত্য বলেছেন: ঐ আর কি ! গল্পে চাইলে আরো কম বা বেশী যেকোন সময়ই লাগতে পারে ! আপনি কি বলুন ?

২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ৯১৩*

২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: চমৎকার সুন্দর . . . . !!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ মনসুর

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

বাধা মানিনা বলেছেন: কলিজাটা স্যাৎ স্যাৎ করছে এখনও। অফিসে বসে পড়ছিলাম। পিয়ন কখন চা দিয়ে গিয়েছে খেয়াল নেই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

প্রচেত্য বলেছেন: ওয়াও .... কি অসাধারণ পাঠক অনুভূতি, সত্যি মুগ্ধ হবার মত।
আমি অভিভূত আপনার মন্তব্য পড়ে।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

ড. জেকিল বলেছেন: সেই সুন্দর হইছে।
হার্টবিট বাড়ায়ে দিছিলেন তো। ;)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ ড. মন্তব্যের জন্য

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো, লেখার ধরন খুব চমৎকার হয়েছে, অভশেষে প্রিয় মানুষের নামের পাসওয়াড মনে ছিল

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

প্রচেত্য বলেছেন: হুমম, প্রিয় মানুষকে গল্প রাখতেই হবে, এই অবজেক্টিভটাকে মাথায় রেখেই গল্প'টা ভেবেছিলাম, যাক ভালই হয়েছে যে, ওকে আমার গল্পে এটাচ করতে পেরেছি।

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কাল্পনিক মন বলেছেন: অসাধারণ একটা গল্প পড়লাম।বিশেষকরে পাসওয়ার্ডটা খুব ভাল লেগেছে।মনে হয় আপনার কোন প্রিয়জনের নাম !

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

প্রচেত্য বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ গল্পটি পড়বার জন্য।

জ্বী পাসওয়ার্ডটি আমার প্রিয় মানুষের ডাক নাম।

৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: প্রথমত ভালোলাগছে আপনাকে ইদানিং নিয়মিত দেখে, দ্বিতীয়ত ভালোলাগছে অভিনব আইডিয়া নিয়ে পরপর চমৎকার দুটো গল্প পড়ে, তৃতীয়ত, ১৩ সংখ্যার প্রতি আপনার দূর্বলতা বেশ আগ্রহোদ্দিপক এবং সর্বশেষ, গল্প বলার ঢংটা সহজ সুন্দর :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

প্রচেত্য বলেছেন: খুব খুব খুব খুব চমতকার একটা মন্তব্য।
নিয়মিত হতে তো চাই, কিন্তু সময় যে এলোমেলো, এরপর থেকে ইনশাল্লাহ নিয়মিত হবার চেষ্টা করে যাবো।

আর অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়বার জন্য।
আসলে গল্পটি আমার প্রিয় মানুষকে নিয়ে লেখা আর যেদিন লিখেছিলাম সেদিন ছিল বছর কয়েক আগে তার সাথে আমার প্রথম দেখা।

শুভকামনা রইলো।

১৩ সংখ্যাটি একসময় খুব বিরক্ত করতো কি সব আনলাকি ভাবনা দিয়ে, আর এখন ওটাকেই পছন্দ নম্বর বানিয়ে নিয়েছি।

৩১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জটিল! টান টান উত্তেজনা নিয়ে পড়লাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

প্রচেত্য বলেছেন: আপনারা পাঠক সকল আনন্দ নিয়ে পড়েছেন এটাই আমার অনেক আনন্দ।

ধন্যবাদ মন্তব্য দিয়ে উৎসাহ দেবার জন্য।

৩২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

বেঈমান আমি. বলেছেন: অসাধারন লাগছে।এতো টাইম নিয়া পোস্ট পড়িনা।বাট আপনারটা আসলেই ভালো লাগছে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

প্রচেত্য বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !

আপনাদের ভাল লাগাই আমার প্রাপ্তি !

৩৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

তারেক বলেছেন: চমৎকার লেখা। তবে একটা কথা বলে রাখি আমাদের ইসলাম র্ধম অনুসারে পৃথিবী ধ্বংস হতে এখনও অনেক দেরি। এই সব ধুমকেতু-টেতু সব ফালতু জিনিস। কিয়ামতের যে লক্ষনগুলো আছে সে গুলো আগে প্রকাশ পাবে ।তারপর পৃথিবী ধ্বংস হবে।সে লক্ষনগুলোর মধ্যে একটা বড় লক্ষন হলো সূর্য পশ্চিম দিকে উঠা। যেদিন সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে তারও ১২০ বছর পর পৃথিবী ধ্বংস হবে। সুতরাং আগে সূর্য পশ্চিম দিকে উঠুক তারপর চিন্তা -ভাবনা করা যাবে। তবে ততদিন পর্যন্ত বাচলে তো।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

প্রচেত্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৩৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

ভুল্কিস বলেছেন: কল্প- গল্প নাইচ হইছে :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু

৩৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

অনিক্স বলেছেন: প্রথমে গল্পই ভেবেছিলাম। কিন্তু এমন লেখনীতে লিখেছেন যে আমি সত্য ভাবলাম। :#> তবে খটকা লাগেনি তা না। নাসায় এতবড় বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, আবার গ্রহাণু...

৩৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

অনিক্স বলেছেন: স্যরি, ধুমকেতু।

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪

বৃষ্টি'র জল বলেছেন: দম বন্ধ হওয়ার মত অবস্থা
তবে দারুন
ধন্যবাদ আপনাকে , ধন্যবাদ আপনার প্রিয় মানুষ কে

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

প্রচেত্য বলেছেন: হ্যা, আমিও ধন্যবাদ জানাই আমার প্রিয় মানুষকে !

৩৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

সুমন কর বলেছেন: বেশ উত্তেজনাপূর্ণ চমৎকার গল্প। ভাল লাগল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪

প্রচেত্য বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন, ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো।

৩৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেই রকম একটা গল্প!!!!!!!!!!!!

৪০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: হলুদ তারা । B-)

৪১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

একলা ফড়িং বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম! চমৎকার!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.