নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধারণ একজন মানুষ। বলার মতো বিশেষ কিছু নেই। মনের ভাবনাগুলো তুলে ধরতে চাই। ভালো লাগে কবিতা, লিখা-লিখি আর ছবি তোলা, এইতো! https://prokashoni.net

ইফতেখার ভূইয়া

গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক

ইফতেখার ভূইয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে ধর্ষণের শাস্তি আরো কঠোর হওয়া প্রয়োজন

২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:১৩

ইদানীং পত্রিকার পাতা খুললেই নানা অন্যায়-অবিচারের কথা শুনতে পাই। বছরের পর বছর ধরে এগুলো দেখতে দেখতে আর পড়তে পড়তে অনুভূতি হয়তাে কিছুটা ভোতা হয়ে গেছে। তবে মাঝে মাঝে এই অন্যায়ের বিভৎসতার কথাগুলো পড়েই মনের ভেতর একটা প্রকাণ্ড পশুত্ববোধ জাগ্রত হয়। প্রচলিত আইনের বেড়াজাল ভেঙ্গে আইন নিজ হাতে তুলে নিতে ইচ্ছে করে। দেশে আইন আছে, কিন্তু আইনের সুশাসন আছে বলে আমি মনে করি না। X(

পত্রিকার পাতা উল্টালেই কোথাও না কোথাও ধর্ষণের ঘটনা! কেন? এগুলোর শেষ কোথায়? নপুংশক এই জারজগুলোর জন্ম কোত্থেকে হয় তা জানতে খুব ইচ্ছে করে। তার চেয়ে বেশী ইচ্ছে করে ঐ নরপশুগুলোকে নিজের ইচ্ছেমত শাস্তি দিতে। দেশ আমাদের নিয়ম হওয়া উচিত জনগণের ইচ্ছা মাফিক। আধুনিকতা আর মানবিকতার নাম দিয়ে ধর্ষক পশুর শাস্তি শুধু ফাঁসিতে ঝোলালে হবে না। হতে হবে আরো কঠোর। শাস্তি এমন হতে হবে যে দেখে মানুষের ভেতরের পশুটাও যেন ক্ষমা ভিক্ষা চায়। ভুক্তভোগী শুধু মাত্র নিজের পরিবারের কেউ নয় তাই হয়তো বেশীরভাগ মানুষের মনে চরম ঘৃণা জেগে ওঠে না। আমি পুরো বিষয়টা নিয়েই বেশ বেদনাহত, ভেতরে প্রলয়ঙ্করী ঘুর্ণিঝড়ের মতো ক্ষোভে ফুসতে থাকি এগুলো পড়ে। মা-বোনের সম্ভ্রম রক্ষায় যদি আমরা কঠোর না হই তবে এই দেশে কে কঠোর হবে?

সাত বছরের একটা বাচ্চাকে ছুরি ধরে তারই সামনে তার মা'কে ধর্ষণ করার খবর (সূত্র) পড়ে কোন মানুষের ভেতরে যদি ক্ষোভ না জন্মায় তবে সেই ব্যক্তি সাক্ষাত শয়তান। এসব খবর পড়ে পুরুষ হিসেবে নিজের প্রতি এক ধরনের ধিক্কার জন্মায়, মানসিক যন্ত্রনা বোধ করি। পচে-গলে নষ্ট হয়ে যাওয়া এই সমাজের একজন ভাবতেই ইচ্ছে করে মহাপ্রলয় ডেকে আনি।

আমার মতে ধর্ষকদের সর্বনিন্ম সাজা হওয়া উচিত লিঙ্গ কর্তন, বাকি শাস্তিগুলোর ব্যাপারেও আমার কিছু ভাবনা রয়েছে। যেমন দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর তাদের জীবিত অবস্থায় আগুনে পুড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা যেতে পারে অথবা হাত-পা বাধা অবস্থায় তাদের উপর ফুটন্ত তেল বা গলিত বিটুমিন ঢেলে দেয়া যেতে পারে, নয়তো তাদের জীবিত অবস্থায় শরীরের অঙ্গহানি করা যেতে পারে। পাথর নিক্ষেপ হওয়া উচিত সর্বশেষ অপশন। শাস্তি অবশ্যই জনস্মুখে করে তা লাইভ ব্রডকাস্ট করতে হবে। দুনিয়ায় দেশের মান যায় যাক, জানোয়ারদেরকে মানুষের খাতা থেকে মুছে ফেলে পৃথিবীর বুকে এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন করা উচিত যা শুনেও যেন হাজার মাইল দূরের কারো ধর্ষণের ইচ্ছা উবে যায়।

রাব্বুল আলামিন আমাদের এই ফিতনা থেকে রক্ষা করুন।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আসলে আমাদের দেশে অপরাধের শাস্তি হয়না বললেই চলে। আকবার জোড়, পেশীর জোড়, খমতার জোড়ের কাছে আইন আর ন্যায় বিচার পরাহত।

২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:২৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আইনের সুশাসন বাস্তবায়নে জনগণকেই সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে। সে সমাজে জবাবদিহিতা নেই, যে সমাজ নষ্ট সংস্কৃতিকে আপন করে নিচ্ছে, যে সমাজের মানুষ অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় তাদের ভাগ্য পরিবর্তন হওয়া অসম্ভব। সবকিছু সরকার করবে ভাবাটাও ভুল। সরকারকেও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে, আর সেটা সম্ভব কেবল যদি দেশের মানুষ সেটা আসলেই সেটা চায়। দলকানা, ন্যায়-নীতিহীন, মেরুদণ্ডহীন জাতি দিয়ে খুব বেশী কিছু আশা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইফতেখার ভাই,

এটা এক আজিব দেশ!
এখানে ধর্ষণের জন্য নারীর পোশাককে দায়ী করা হয়, বোরখা পরা ছোট্ট তনুকে কেন ধর্ষণ করা হয়, মাদ্রাসায় পড়া ৪ বছরের এতিম শিশু গুলো কে কেন মাদ্রাসার মতো একটি পবত্র স্থানে ধর্ষণ করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো স্থানে কিভাবে ধর্ষণের সেঞ্চুরি পালন করা হয়! এগুলোর জবাব কেউ দেয়না।

বিশ্বাস করুন মাদ্রাসার এতিম বাচ্চা গুলোর অসহায় নিশপাপ মুখ গুলোর
দিকে তাকালে আপনার চোখে পানি চলে আসবে।


এগুলো নিয়ে লিখে আমি অনেকের চক্ষুশূল।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি আমাদের গ্রামের বাড়িতে বাবার কবর স্থানের পাশের এতিমখানায় প্রায়-ই খাবার দেই। ওদের কাছ থেকে দেখি, কষ্ট লাগে। আগামী কোন এক ঈদের সব বাচ্চাদের ঈদের জামা-কাপড় দেয়ার ইচ্ছে আছে। সম্ভব হলে নিজে স্বশরীরে থেকে সেটা করতে চাই। আমি নিজেও এতিম হওয়ার পর কম-বেশী ওদের কষ্টটাও বুঝতে পারছি।

ধর্ষণের মতো অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য, পিশাচগুলোকে জ্যান্ত পুতে ফেলা উচিত। ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৬:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধর্ষণ প্রমাণের জন্য ধর্ষিতা আরেকবার ইজ্জত হারায় সরকারি তদন্তের সময় এবং কোর্টে।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে শতভাগ একমত পোষণ করছি। দুঃখজনক বৈ কি!

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৮:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: আমি একটাই ব্যাপার বুঝি- শাস্তি যত কঠিন হবে অপরাধীরা তত নিঃশ্বংস হবে!

পৃথিবীর কোন কোন দেশে এ ধরনের সবচেয়ে অপরাধ কম হয় কেন হয় সেটা জেনে বুঝে ব্যবস্থা নিতে হবে।

# লিঙ্গ কর্তন না করে খোজা করে দিলা হয়। তবে এতে মানুষ আরো ভয়ঙ্কর পার্ভার্ট হয়ে যেতে - আরো নিঃশ্বংস কর্মকান্ডে জড়িত হয়ে যেতে পারে।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ছোট বেলায় "কোথাও কেউ নেই" নাটকে বদির ডায়লগটা মনে পড়ে যাচ্ছে, "মাইরের উপর ভাইটামিন নাই"।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সীমান্তের কাছাকাছি জেলাগুলোতে এমন বর্বরোচিত ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটে, যার সবগুলো মিডিয়ায় আসে না।
আর পঞ্চগড়ে উদানিং ধর্ষণ বেড়ে গেছে, বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে গত কয়েকমাসে এই জেলায়।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গোঁয়াড় আর পশ্চাদপদ মানুষ সম্পর্কে আমার অতি সম্প্রতি ধারনা হয়েছে। আমেরিকাতেও এই রকম এক দু'পেয়ে জীবের দেখা পেয়েছি। সে বাংলাদেশে সম্ভবত এ.পি.বি.এন. এর চাকুরি করতো। অবৈধভাবে আমেরিকায় এসেছে। জাহিল বলতে যা বোঝায় আর কি!

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৪৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ভায়া, আপনার এই কথা গুলি এমনেষ্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেন। তারা বরং আন্দোলন করে আসছে যে প্রতি দেশে দুইটা জিনিষ করা লাগবেঃ
১. এবোরশনের বৈধতা দেওয়া লাগবে
২. কাউকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এ দুটোই সমাজ তথা রাষ্ট্রকেন্দ্রিক সিদ্ধান্ত। অনড় থাকতে হবে পুরো দেশকে। ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৫৭

কামাল৮০ বলেছেন: ইসলামে ধর্ষণের বিচার।
গ্রন্থের নামঃ মুয়াত্তা মালিক
হাদিস নম্বরঃ (1435)
অধ্যায়ঃ ৩৬. বিচার সম্পর্কিত অধ্যায়
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
পরিচ্ছদঃ ১৬. কোন স্ত্রীলোকের সাথে জবরদস্তি যিনা করিলে তাহার ফয়সালা
রেওয়ায়ত ১৪. ইবন যুহরী (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল মালিক ইবন মারওয়ান জবরদস্তিভাবে যিনা করান হইয়াছে এমন স্ত্রীলোকের ফয়সালা এই দিয়াছেন: ব্যভিচার যে করিয়াছে ঐ স্ত্রীলোকটিকে মোহর দান করিবে।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট এই ফয়সালা যে, যদি কেহ কোন স্ত্রীলোকের উপর জবরদস্তি করে, চাই সে কুমারী হউক অথবা অকুমারী, যদি সে স্বাধীন হয় তবে তাহাকে মাহরে মিসাল দেওয়া আবশ্যক।
আর যদি যে দাসী হয় তবে যিনার দ্বারা যে মূল্য কম হইয়াছে তাহা আদায় করিতে হইবে এবং ব্যভিচারীর শাস্তিও সঙ্গে সঙ্গে হইবে এবং উক্ত স্ত্রীলোকের উপর কোন শাস্তিও হইবে না। আর যদি ব্যভিচারী গোলাম হয় তবে মনিবের জরিমানা দিতে হইবে। কিন্তু যদি গোলামকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিয়া দেয় তবে ভিন্ন কথা।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভাই এত হাদিস জানি না, আমার বক্তব্য আমি বলে দিয়েছি।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহা ৫/৬ বছরের বাচ্চাদের ধর্ষনের কথ শুনলে ভিতরটা কেমন যেন ডুকরে কেঁদে উঠে। এদের সর্বোচ্চ শাস্তিই কাম্য।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: একমত, ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: এই যে এতো এতো অপরাধ হচ্ছে এটার আসল কারণ হচ্ছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি । যে আইন গুলো আছে, সেগুলোর যথাযত প্রয়োগ হলে অপরাধ কমে যেত । কিন্তু ....

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কথা সত্য, তবে আমি কিছু বিষয়ে আরো বেশী ভয়াবহ শাস্তির পক্ষে। ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি পোস্টের বক্তব্যের সাথে একমত। ধর্ষকদের সর্বচ্চ শাস্তি হতে হবে। ধর্ষণ হচ্ছে পৃথিবীর একমাত্র অপরাধ যা পরিকল্পিত ভাবে করা হয়। পরিকল্পনা ছাড়া ধর্ষণ করা যায়না- হোক সেই পরিকল্পনা স্বল্প সময়ের, তবুও পরিকল্পনা ছাড়া ধর্ষণ করা যায়না। প্রসংগত বলতে চাই, একজন ধর্ষককে ধর্ষক হিসেবেই দোষী সাব্যস্ত করতে হবে- বয়সের অযুহাতে কাউকে ছাড়া দেওয়ার সুযোগ নাই। একজন কিশোর যদি ধর্ষন-খুনের মতো জঘন্য অপরাধ করতে পারে-তাকে কোনো ভাবেই বয়সের অজুহাতে ছাড়া দেওয়ার কোনো সুযোগ থাকতে পারেনা।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


শাস্তি হিসেবে খোজা বানিয়ে পুনর্বাসন করলে সমস্যা কমতে পারে।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ভাই এত সময় কোথায়? জ্বালিয়ে পুড়িয়ে বন জঙ্গলে অথবা সমুদ্রে নিক্ষেপ করা হোক।

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪১

শাওন আহমাদ বলেছেন: ধর্ষকের কারাদণ্ড বা মৃত্যুদণ্ড কিছুই আমি চাই না।
চাই শুধু ওদের পুরুষত্বহীন করে বাঁচিয়ে রাখতে।
হ্যাঁ আমি এটাই বলতে চাচ্ছি।তাদের শিরচ্ছেদ না করে পুরুষাঙ্গ ছেদ করে বাঁচিয়ে রাখা হোক সমাজের বুকে।
যাতে করে বাকি জীবন নারী দেখে হাহাকার করে জীবন পাড়ি দেয় এবং ইচ্ছে থাকার পরেও তা ভোগ না করতে পারে।
ধর্ষণকারী কখনো মানুষ হতে পারেনা।ওরা হচ্ছে জংলী জানোয়ার তাই ওদের কানে মানুষের আহাজারি পৌঁছয় না।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: নাহ্ ভাই, ওদের চোখে যেনা করারও সুযোগ দেয়া উচিত হবে না।

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৪৬

কামাল৮০ বলেছেন: তাকে জিপিএস বেল্ট পরিয়ে তার গতিবিধি পর্যবেক্ষন করা এবং চলাচলের সীমা নির্দিষ্ট করে দেয়া যায়।তখন ভবিষ্যতে আর ধর্ষণ করবে না।
ধর্ষণের সংজ্ঞা অনুসারে বিবাহিত ধর্ষণ হয় হাজার হাজার।তারাতো কেউ বিচার চায় না।যেটা উন্নত বিশ্বে চাওয়া হয়।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ধর্ষণ বিষয়টিই ঘৃণ্য, বিবাহিত বা অবিবাহিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.